Thursday, December 7, 2023

কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার । মেয়েদের পিক । মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার ডাউনলোড

কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার । মেয়েদের পিক । মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার ডাউনলোড

কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার, সুন্দরী মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার, মেয়েদের ছবি, সুন্দর মেয়েদের ছবি, সুন্দরি মেয়েদের পিকচার, মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার

কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার

বর্তমান সময়ে মেয়েদের পিক ডাউনলোড করার বিষয়টি খুবই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে প্রতিটি মানুষ এখন ফেসবুক অনলাইনে মেয়েদের পিক সম্পর্কে অনুসন্ধান করে যাচ্ছে মেয়েদের ডাউনলোড করে তারা বিভিন্ন মাধ্যম বা কাজে ব্যবহার করছে। আবার অনেকেই মেয়েদের পিক গুলো প্রকাশ করার মাধ্যমে জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ফেসবুক বা সোশ্যাল মিডিয়ায় মেয়েদের পিক গুলো প্রকাশ করার মাধ্যমে তারা তাদের ফলোয়ার্স বা ভিউয়ার্স বাড়াচ্ছে।

মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার

সুন্দরী মেয়েদের পিকচার অনেকে অনেক কাজে ব্যবহার করে থাকে, তবে বেশিরভাগ মেয়েরা এই ছবি তাদের ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার হিসেবে অথবা কোন স্যোসাল মিডিয়া পোস্টে ব্যবহার করে থাকে। কিউট মেয়েদের পিকচার

মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার ডাউনলোড

নিচে রয়েছে ১০০-২০০ ছবি। "মেয়েদের ছবি" এইগুলো ডাউনলোড করার জন্য, ছবির উপর চেপে ধরে রাখুন। এরপর Download Image নামে অপশন আসবে। সেখানে ক্লিক দিলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে।

কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিক


একই মেয়ের অনেক ছবি, একই মেয়ের সব ছবি


সুন্দর মেয়েদের পিকচার





মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার



কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিক



মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার

সুন্দরী মেয়েদের ছবি ডাউনলোড





মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার ডাউনলোড





একই মেয়ের সব ছবি



মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার ডাউনলোড ফ্রী


কিউট মেয়েদের পিকচার
























কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার
















ফেসবুক প্রোফাইল পিকচার



















সুন্দরী মেয়েদের পিক










কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিক

কিউট মেয়েদের প্রোফাইল পিকচার




Friday, December 1, 2023

নগদ - নগদের ইতিহাস

নগদ - নগদের ইতিহাস

গত দশকে বাংলাদেশের ফাইনানসিয়াল সেক্টরে সব চেয়ে বেশি গ্রোথ দেখা সেক্টরটি হচ্ছে MFS বা মোবাইল ফাইনান্স সেক্টর। ২০১০-১১ সালে ট্রাস্ট ব্যাংক মোবাইল মানি, ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং ও বিকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশে মোবাইল ফাইনাসিয়াল সার্ভিস শুরু হয়। 

নগদ

এর মধ্য গত দশকে বিকাশ দেশ ব্যাপী মার্কেটিং ক্যাম্পিং ও দেশব্যাপী বিশৃত এজেন্ট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে  সর্বচ্চ মার্কেট শেয়ার অর্জন করে নিয়ে এই সেক্টরটির শীর্ষ অবস্থান দখল করে নিয়েছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের MFS সেক্টরে আরেকটি গুরুত্বপূর্ন প্লেয়ার হিসেবে বাংলাদেশ বাংলাদেশের পোস্ট অফিস এক্ট ২০১০ এর অধীনে। ২০১৯ সালের ২৬ মার্চ কার্যক্রম শুরু করে নগদ। কার্যক্রম শুরু করার ১ বছরের আগেই ২ কোটি মান্থলি একটিভ ইউজার এবং সাড়ে ৩ কোটি ইউজার নিয়ে ৩০% মার্কেট শেয়ার নিয়ে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম MFS Provider এখন নগদ। 

নগদ হলো আমাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অংশ। Nagad অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অনলাইন থেকে যে কোন পণ্য কিনতে এবং অনলাইন পেমেন্ট করা, সরকারি কর, এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক লেনদেন করতে সাহায্য করে। এবং এটা সম্পুর্ন হাতের মুঠোয়, একটি মোবাইল দিয়ে সহজেই নগদে লেনদেন করা যায়।

নগদের কথা যদি একটি ভেঙ্গে বলি নগদ বলতে নগদ অর্থকে বোঝায়, অর্থাৎ হ্যান্ড ক্যাশ, তবে হ্যান্ড ক্যাশে অনেক ঝামেলা আছে! যেমন চুরি হওয়ার বা হারিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। আর এই সমস্যার সমাধানের জন্য, মোবাইল ব্যাংকিং একটি জনপ্রিয় বিকল্প হয়ে উঠছে। মোবাইল ব্যাংকিং হলো এমন একটি  Service যার মাধ্যমে গ্রাহক তাদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করতে পারে।

আর এর ধারাবাহিকতায় "নগদ" নামক একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে লঞ্চ করা হয় যা বর্তমানে দেশের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার।

নগদের ইতিহাস

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ইতিহাস খুব একটা পুরাতন কাহিনি না, এটা সম্পুর্ন নতুন একটি ইতিহাস। এটি প্রথম ২০০৩ সালে ফিলিপাইনে চালু হয়েছিল। এরপর থেকে, এটি বিশ্বের অনেক দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশে, মোবাইল ব্যাংকিং ২০১০ সালে চালু হয়। বর্তমানে, বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবিধা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অনেক সুবিধা রয়েছে। এটি নগদ. অর্থ বা হ্যান্ড ক্যাশ ব অসুবিধাগুলি দূর করে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কিছু সুবিধা হলো:সহজে ব্যবহার করা যায়: মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা খুবই সহজ। এটি ব্যবহারের জন্য কোন বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।
নিরাপদ: মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনগুলি খুবই নিরাপদ। এগুলি উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্বারা সুরক্ষিত থাকে।
সুবিধাজনক: মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনগুলি খুবই সুবিধাজনক। এগুলি যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে করা যায়।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলে মনে করা হয়। এটি নগদ ব্যবহারের প্রবণতাকে হ্রাস করতে পারে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে, এটি আমাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করা হয়।

মোবাইল ব্যাংকিং এবং বাংলাদেশের অর্থনীতি

বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, বাংলাদেশের দরিদ্র এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ সহজেই অর্থনৈতিক সেবা গ্রহণ করতে পারছে। এটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যও সহজ হচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, ব্যবসায়ীরা তাদের গ্রাহকদের কাছে সহজেই অর্থ প্রদান এবং গ্রহণ করতে পারছে। এটি ব্যবসায়ীদের ব্যয় কমাতে এবং তাদের কার্যক্রম আরও কার্যকর করতে সহায়তা করছে।

নগদ এর ইতিহাস

নগদ হলো বাংলাদেশের ডাক বিভাগের একটি মোবাইল ফোন ভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবা। এটি ২০১৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়ে চালু হয়। নগদ এর প্রতিষ্ঠাতা হলো থার্ড ওয়েভ টেকনোলজি লিমিটেড।

নগদ এর ইতিহাস শুরু হয় ২০১২ সালে। তখন বাংলাদেশ ডাক বিভাগ মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করার পরিকল্পনা নিচ্ছিল। ২০১৫ সালে, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ থার্ড ওয়েভ টেকনোলজি লিমিটেডকে নগদ সেবা চালু করার জন্য চুক্তি দেয়।

নগদ এর প্রথম নাম ছিল "পোস্টাল ক্যাশ কার্ড"। ২০১৭ সালে, নগদ এর নাম পরিবর্তন করে "নগদ" রাখা হয়।

নগদ দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ২০১৯ সালে, নগদ এর গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৫ কোটির বেশি। ২০২৩ সালে, নগদ এর গ্রাহক সংখ্যা ১০ কোটির বেশি।

নগদ এর জনপ্রিয়তার কারণ হলো এর সহজ ব্যবহার, নিরাপত্তা এবং সুবিধাজনক ফি। নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে অর্থ লেনদেন করতে পারে।

নগদ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। নগদ এর মাধ্যমে, বাংলাদেশের দরিদ্র এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ সহজেই অর্থনৈতিক সেবা গ্রহণ করতে পারছে। এটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।

নগদ এর সুবিধা

নগদ এর অনেক সুবিধা রয়েছে। নগদ এর কিছু সুবিধা হলো:সহজে ব্যবহার করা যায়: নগদ ব্যবহার করা খুবই সহজ। এটি ব্যবহারের জন্য কোন বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।
নিরাপদ: নগদ লেনদেনগুলি খুবই নিরাপদ। এগুলি উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্বারা সুরক্ষিত থাকে।
সুবিধাজনক: নগদ লেনদেনগুলি খুবই সুবিধাজনক। এগুলি যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে করা যায়।

নগদ এর সেবা

নগদ গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে। নগদ এর কিছু সেবা হলো:অর্থ স্থানান্তর: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা যেকোনো নগদ গ্রাহকের কাছে অর্থ স্থানান্তর করতে পারে।
বিল পরিশোধ: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, টেলিফোন, ইত্যাদি বিল পরিশোধ করতে পারে।

পণ্য এবং পরিষেবা কেনাকাটা: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা পণ্য এবং পরিষেবা কেনাকাটা করতে পারে।
অর্থ জমা এবং উত্তোলন: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা অর্থ জমা এবং উত্তোলন করতে পারে।

নগদ বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

নগদ এর ভবিষ্যৎ

নগদ এর ভবিষ্যৎ উজ্বল বলে মনে করা হয়। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে, নগদ এর ব্যবহারও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হয়।

নগদ এর ভবিষ্যতে আরও বেশি নতুন সেবা চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও, নগদ এর আউটলেট এবং এজেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে।

Sunday, November 12, 2023

Best Crypto Trading Platform

Best Crypto Trading Platform

A crypto trading platform is an online exchange where users can buy, sell, and trade cryptocurrencies. Crypto trading platforms vary in terms of the features they offer, the number of cryptocurrencies they support, and the fees they charge.

Why choose a crypto trading platform?

There are several reasons why people choose to use crypto trading platforms:
  • Convenience: Crypto trading platforms make it easy to buy, sell, and trade cryptocurrencies without having to go through a traditional broker.
  • Variety: Crypto trading platforms offer a wide variety of cryptocurrencies to trade, including both popular and lesser-known coins.
  • Liquidity: Crypto trading platforms provide liquidity, which means that there are always buyers and sellers available to trade cryptocurrencies.
Factors to consider when choosing a crypto trading platform

When choosing a crypto trading platform, there are several factors to consider:
  • Security: Crypto trading platforms store users' cryptocurrency assets, so it is important to choose a platform with a good security reputation.
  • Fees: Crypto trading platforms charge fees for their services, so it is important to compare the fees charged by different platforms before choosing one.
  • Features: Crypto trading platforms offer a variety of features, such as margin trading, staking, and lending. Consider which features are important to you and choose a platform that offers them.
  • Ease of use: Crypto trading platforms should be easy to use for both beginners and experienced traders.

Best crypto trading platforms for beginners

The following crypto trading platforms are well-suited for beginners:
  • Coinbase: Coinbase is a popular crypto trading platform that is known for its user-friendly interface and wide range of features.
  • eToro: eToro is a social trading platform that allows users to copy the trades of other successful traders. This can be a great way for beginners to learn how to trade cryptocurrencies without having to do all the research themselves.
  • Cash App: Cash App is a mobile payment app that also allows users to buy and sell cryptocurrencies. Cash App is a good option for beginners who want to start trading cryptocurrencies with a small investment.

Best crypto trading platforms for experienced traders

The following crypto trading platforms are well-suited for experienced traders:
  • Binance: Binance is one of the largest crypto trading platforms in the world. It offers a wide range of features and a large selection of cryptocurrencies to trade.
  • Kraken: Kraken is a secure and reliable crypto trading platform that offers a variety of features for both beginners and experienced traders.
  • Gemini: Gemini is a US-based crypto trading platform that is known for its strong security and customer support.

Best crypto trading platforms for specific needs

The following crypto trading platforms are well-suited for specific needs:Crypto.com: Crypto.com is a good option for users who want to trade cryptocurrencies on their mobile devices.
BitMart: BitMart is a good option for users who want to trade altcoins.
Bisq: Bisq is a decentralized exchange that allows users to trade cryptocurrencies directly with each other without having to go through a third party.

Tips for choosing a crypto trading platform

Here are some tips for choosing a crypto trading platform:
  • Do your research: Read reviews of different crypto trading platforms before choosing one.
  • Consider your needs: Think about what features are important to you and choose a platform that offers them.
  • Start small: When you are first starting out, it is best to start with a small investment. This will help you to minimize your risk if something goes wrong.
  • Be patient: Crypto trading can be a volatile market. It is important to be patient and to not make any rash decisions.

Cryptocurrency trading basics

What is cryptocurrency trading?

Cryptocurrency trading is the process of buying and selling cryptocurrencies on a crypto trading platform. Cryptocurrencies are digital or virtual tokens that use cryptography to secure their transactions and to control the creation of new units.

How to trade cryptocurrency

To trade cryptocurrency, you will need to create an account on a crypto trading platform. Once you have created an account, you can deposit funds into your account and start buying and selling cryptocurrencies.

Cryptocurrency trading risks

Cryptocurrency trading is a risky activity. There are several risks associated with trading cryptocurrencies, including:
  • Volatility: Cryptocurrencies are a volatile market. This means that the prices of cryptocurrencies can fluctuate wildly.
  • Security: Crypto

Saturday, November 11, 2023

Galaxy AI: The Future of Mobile Intelligence

Galaxy AI: The Future of Mobile Intelligence

Galaxy AI is a comprehensive mobile AI experience, powered by both on-device AI developed at Samsung and cloud-based AI enabled by the company's open collaborations with like-minded industry leaders. It is designed to transform the everyday mobile experience with the peace of mind that comes from Galaxy security and privacy.
{getToc} $title={Table of Contents}

Features

Some of the key features of Galaxy AI include:
AI Live Translate Call: This feature allows users to translate phone calls in real time, with audio and text translations appearing on-screen as they speak. This can be incredibly helpful for business travelers, students, and anyone else who needs to communicate with people who speak different languages.
 
AI Scene Recognition: This feature automatically detects and enhances photos based on the scene being captured. For example, it can automatically adjust the brightness, contrast, and saturation of a photo to make it look its best.
 
AI Battery Optimization: This feature intelligently manages battery usage to extend the life of your Galaxy device. It does this by learning how you use your device and prioritizing the apps and tasks that you use most often.
 
AI Security: Galaxy AI includes a number of security features to protect your device and data from unauthorized access. For example, it can be used to create a secure facial recognition lock screen and to scan apps for malware before you install them.

Benefits

Galaxy AI offers a number of benefits to users, including:
Improved productivity: Galaxy AI can help you to be more productive by automating tasks such as translating languages, optimizing battery usage, and detecting and enhancing photos.
Enhanced creativity: Galaxy AI can also help you to be more creative by providing you with tools such as scene recognition and AI-powered photo editing features.
Increased accessibility: Galaxy AI can make your Galaxy device more accessible by providing features such as AI Live Translate Call and screen magnification.
Improved security: Galaxy AI can help you to keep your device and data safe with features such as secure facial recognition lock screen and malware scanning.

Conclusion: Galaxy AI is a powerful and versatile AI platform that can transform the everyday mobile experience. It offers a wide range of features and benefits to users, including improved productivity, enhanced creativity, increased accessibility, and improved security.

Galaxy AI is scheduled to launch in early 2023, according to Samsung. This means that it could be launched as early as January or February of next year.

Samsung has not yet announced a specific launch date for Galaxy AI, but the company has said that it will be available on the latest Galaxy AI phones. This suggests that Galaxy AI will be integrated into the upcoming Galaxy S24 series, which is expected to be unveiled in early 2023.

I am excited to see what Galaxy AI has to offer, and I am looking forward to its launch in early 2023.

Additional thoughts

Galaxy AI is still under development, but it has the potential to revolutionize the way we use our mobile devices. As AI technology continues to evolve, we can expect to see even more innovative and useful features from Galaxy AI in the future.

Here are some specific examples of how Galaxy AI can be used to improve your everyday life:
A business traveler can use AI Live Translate Call to have a conversation with a client in another country without having to worry about language barriers.
A student can use AI Scene Recognition to take better notes in class by automatically enhancing photos of whiteboards and handouts.
 
A parent can use AI Battery Optimization to extend the life of their child's Galaxy device so that they can stay connected and entertained throughout the day.
 
A senior citizen can use AI Security to protect their device from malware and other threats, giving them peace of mind that their personal information is safe.

Galaxy AI is a powerful and versatile AI platform that has the potential to make our lives easier and more enjoyable in many ways.

Thursday, November 9, 2023

Galaxy AI - Samsung Galaxy AI is Coming

Galaxy AI - Samsung Galaxy AI is Coming

Internet at your fingertips. A camera in your pocket. And then, artificial intelligence improving your everyday life.

Galaxy AI

Samsung Galaxy helped democratize internet access and turned cameras into a communication tool we can’t live without. Even as all eyes are on AI, some of its best benefits haven’t come to mobile technology yet. Galaxy is about to change that.

Samsung Galaxy AI

No company can harness AI’s potential like Galaxy. Why? Because Galaxy puts the power of openness in the palm of your hand. Designed to empower everyone, everywhere, Galaxy AI is universal intelligence on your phone as you’ve never seen it before. In all the places it matters most — from barrier-free communication, to simplified productivity, to unconstrained creativity — we’re unleashing new possibilities.

Galaxy AI

Galaxy AI is a comprehensive mobile AI experience, powered by both on-device AI developed at Samsung and cloud-based AI enabled by our open collaborations with like-minded industry leaders. It will transform your everyday mobile experience with the peace of mind you count on from Galaxy security and privacy.

Galaxy AI

For a tiny glimpse of one benefit Galaxy AI will enable, look no further than the very thing our phones were originally created to do, calling each other. AI Live Translate Call will soon give users with the latest Galaxy AI phone a personal translator whenever they need it. Because it’s integrated into the native call feature, the hassle of having to use third-party apps is gone. Audio and text translations will appear in real-time as you speak, making calling someone who speaks another language about as simple as turning on closed captions when you stream a show. Because it’s on-device Galaxy AI, you can trust that no matter the scenario, private conversations never leave your phone.

Coming early next year, Galaxy AI will bring us closer to a world where some of the most common barriers to social connection dissolve, and communication is easier and more productive than ever.

That’s AI changing the world and your life for the better.

“Mobile technology has an incredible power to enable connection, productivity, creativity and more for people around the world, but until now, we haven’t seen mobile AI ignite that in truly meaningful ways,” said Wonjoon Choi, EVP and Head of R&D, Mobile eXperience Business. “Galaxy AI is our most comprehensive intelligence offering to date, and it will change how we think about our phones forever.”

Breakthrough experiences that empower real connection and open up new possibilities right from your phone. That’s Galaxy’s promise.

This is just a glimpse of what’s to come. Life opens up with Galaxy, so get ready for a new era of mobile AI.

এন আই ডি কার্ড, What is NID Card

এন আই ডি কার্ড, What is NID Card

এন আই ডি কার্ড হল বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য একটি বাধ্যতামূলক পরিচয়পত্র (National ID Card), যা ১৮ বছর পূর্ণ হওয়ার পর সরকারি ভাবে আপনার এই NID তৈরি করতে হয়। NID এর ফুল মিনিং হচ্ছে National ID Card যাকে শর্টকার্টে NID কার্ড বলা হয়ে থাকে। NID Card তৈরি ও সরবরাহ করাসহ এর নানান তথ্য হালনাগাদ করে থাকতো বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন, তবে ১২ জুন ২০২৩ এটা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়। নথিভুক্ত করণ ও আইডি কার্ড সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান হল বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।

English Queries:
nid, nid bd, nid service, nid card download, nid card, nid card chek, nid service bangladesh, nid download

এন আই ডি কার্ডের মূল উদ্দেশ্য হল বাংলাদেশী নাগরিকের পরিচয় নিশ্চিত করা। এবং এই কার্ড সরাসরি গভার্নমেন্টের প্রত্যেকটা কাজের সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত তাছাড়া, ভোটার তালিকা তৈরি, সরকারি ও বেসরকারি সেবা গ্রহণ, ব্যাংকিং লেনদেন, বিদেশে ভ্রমণ ইত্যাদির সকল কাজেই এই কার্ড প্রয়োজন বা এই কার্ড থেকেই সরাসরি তথ্য নিয়ে থাকে। ১৮ বছরের নিচে বয়স হলে এই কাজগুলো জন্মনিবন্ধনের কাগজ বা স্কুল সার্টিফিকেট দিয়ে করা হয়।

NID Card

এন আই ডি কার্ডের আকার ৮৫ মিমি x ৫৪ মিমি 

এন আই ডি কার্ডে নিম্নলিখিত তথ্যগুলো থাকেঃ

  • নাগরিকের নাম
  • জন্ম তারিখ
  • লিঙ্গ
  • পিতা ও মাতার নাম
  • স্বামী/স্ত্রীর নাম (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
  • ঠিকানা
  • ছবি
  • স্বাক্ষর
  • আইডি নম্বর
এন আই ডি কার্ডের মেয়াদ ১০ বছর। মেয়াদ শেষ হওয়ার পর নতুন করে আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে হতো। তবে বর্তমামে স্মার্টকার্ড আসার পর তা আজীবন করা হয়েছে। 

Nid Card Download

এন আই ডি কার্ডের জন্য আবেদন করার জন্য নিচে দেওয়া কাগজপত্র প্রয়োজন:
  • জন্ম সনদ
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদ
  • জাতীয় পরিচয়পত্র (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে)
  • ছবি
  • স্বাক্ষর
এন আই ডি কার্ডের আবেদনপত্র বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। আবেদনপত্র পূরণ করে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। তবে বর্তমানে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কাছে দায়িত্ব চলে যাওয়াই নির্দিষ্ট ভাবে বলতে পারছিনা কোন ওয়েবসাইট থেকে এক্সেস পাবেন। আপনি গুগল সার্চ করতে পারেন "Nid Registration Online" তাহলে আশা করি পাবেন। 

এন আই ডি কার্ড


এন আই ডি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ জিনিস। এটা আপনার পরিচয় নির্দিষ্ট করে। তাই এটা প্রত্যেক বাংলাদেশী নাগরিকের কাছে থাকা উচিত।