Friday, August 26, 2022

BANGLADESH এর পুর্নরূপ কী? Full Form of Bangladesh

BANGLADESH এর পুর্নরূপ কী? Full Form of Bangladesh

BANGLADESH এর তথাকথিত পূর্ণরূপ

B=Blood (রক্তে)

A=Achieve (অর্জিত)

N=Noteworthy (স্মরণীয়)

G=Golden (সোনালী)

L=Land (ভূমি)

A=Admirable (প্রশংসিত)

D=Democratic (গণতান্ত্রিক)

E=Evergreen (চিরসবুজ)

S=Sacred (পবিত্র)

H=Habitation (বাসভূমি)

অর্থাৎঃ

'রক্তে অর্জিত স্মরণীয়

সোনালী ভূমি, প্রশংসিত

গণতান্ত্রিক চিরসবুজ পবিত্র

বাসভূমি'।

পুলিশের পূর্ণরুপ অনেকে এভাবে লেখে-

>>P = Polite (নম্র, ভদ্র)

O = Obedient (বাধ্য, অনুগত)

L = Loyal ( বিশ্বস্ত)

I = Intelligent (বিচক্ষণ, বুদ্ধিমান)

C = Courageous (সাহসী, নির্ভীক)

E = Efficient (দক্ষ) ...

অনেকে আবেগের ঠ্যালায় (!) এসব ভিত্তিহীন উত্তরে লাইক-কমেন্ট-আপভোটের বন্যা প্রবাহিত করে দেয়।

কেউ কি চাইলে B A N G L A / P O L I C E এর প্রতিটি অক্ষরের বিপরীতে একটি করে খারাপ শব্দ ধরে নিয়ে বদনাম/অপমান করতে পারবে না? পারবে তো। তাহলে?!

২০২২ সালে এসেও যদি এমন মূর্খতা থেকে মুক্ত হতে না পারি তাহলে এটি সত্যিই দুঃখজনক।

আমাকে যারা ধুয়ে দিতে আসবে তাদের জন্যও একবুক সমবেদনা।



ওয়েবসাইট এসইও করার উপায়, ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাতে এই বিষয়গুলো জানা অত্যান্ত জরুরি! জেনে নিন কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাবেন?

ওয়েবসাইট এসইও করার উপায়, ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাতে এই বিষয়গুলো জানা অত্যান্ত জরুরি! জেনে নিন কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট র‍্যাংক করাবেন?

SEO বা Search engine optimization একটি ওয়েবসাইটের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা কম বেশি আমরা সবাই জানি। একটি ওয়েবসাইট ব্লগ হোক কিংবা ই-কমার্স, স্ট্যাটিক হোক বা ডাইনামিক, সকল প্রকার ওয়েবসাইটের জন্য SEO করা খুবই জরুরী।

{getToc} $title={Table of Contents}

কারণ- সবাই চাই, তার ওয়েবসাইট লিংক গোগলের প্রথমে পৃষ্টায় আসুক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইট সম্পর্কে সারা দুনিয়া জানুক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ুক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইটের রেংকিং রেইট হাই লেবেলের হোক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইট হোক সারা জীবনের উপার্জনের একটি উপযুক্ত মাধ্যম। কিন্তু, এতগুলি চাওয়া একটি মাত্র উপায়ে পাওয়া সম্ভব। আর তা হল, ওয়েবসাইটকে সঠিক পদ্ধতিতে SEO করা। এখানে আমি মাত্র ১০টি টিপস দিয়েছি, যা আপনার ওয়েবসাইটে প্রয়োগ করলে শতভাগ ফলাফল পাবেন, ইনশা-আল্লাহ।


Develop The Best UI/UX Design 

Develop The Best UI/UX Design এই বিষয়টি SEO এর জন্য সব চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু এটি ওয়েবসাইট তৈরী করার পূর্বের কিছু শর্ত নিয়ে গঠিত। এখানে UI Design বলতে User Interface Design বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এমন একটি ডিজাইন যা ব্যবহারকারীর জন্য সহজ এবং স্বাচ্ছন্দ্যবোধ হয়। আরো সহজ ভাবে যদি বলি, ওয়েবসাইটের জন্য এমন একটি ডিজাইন তৈরি করা, যার আউটলুক বা অবয়ব ব্যবহারকারীর জন্য ইন্টারেষ্টিং মনে হয়। যা দেখতে সুন্দর এবং ব্যবহার করা খুবই সহজ হয়। তবে, আউটলুক বেশি সুন্দর করতে গিয়ে ডিজাইনকে কালারপুল করা যাবে না। অত্যান্ত সাদামাটা ডিজাইনের মধ্য ভাল কিছু আউটলুক নিয়ে আসার চেষ্টা করতে হবে।
UX Design বলতে User Experience Design বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ এমন ডিজাইন যা ব্যবহারকারীর অভিজ্ঞতার সাথে মিলে যায়। যেমনঃ- ফেসবুক, টুইটার সহ অধিকাংশ বা বেশি ব্যবহার হয় এমন সকল ওয়েবসাইটের লগইন বাটন পেজের ডান পাশের কোণায় থাকে। মেনু গুলি পেজের উপরের দিকে থাকে। ব্যবহারকারী সব সময় এমন নিয়ম গুলি দেখে আসেছে। সুতারাং ইউজারের অভ্যাসের সাথে মিল রেখে ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে হবে। যেমন মনে করুন, কেউ এমন একটি ডিজাইন করল যার সাইনআপ কোথায়, লগইন কোথায়, অথবা প্রধান মেনু কোথায় ইজার কিছুই বুঝতে পারছে না। এক্ষেত্রে ইউজার একবার আসলে দ্বিতীবার সে আর আসবে না। সুতারাং ইউজারের অভ্যাস অথবা অভিজ্ঞতার কথা চিন্তা করে ওয়েবসাইট ডিজাইন করা SEO এর জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

Develop Site For Mobile Devices

বর্তমান বিশ্বে কম্পিউটার ব্যবহারকারীর চেয়েও মোবাইল ব্যবহারকারীর সংখ্যা অনেক বেশি। এবং প্রায় সবাই মোবাইলে ইন্টারনেট ব্রাউজ করে থাকেন। পৃথিবীর এত বড় সংখ্যক মোবাইল ব্যবহারকারী মানুষকে আপনার ওয়েবসাইট ব্যবহার করা থেকে বঞ্চিত করা কিছুতেই বুদ্ধিমানের কাজ হবে না। সুতারাং ওয়েবসাইটকে রেস্পন্সিভ করা একান্ত প্রয়োজন। রেস্পন্সিভ করা মানে, আপনার ওয়েবসাইট ডেক্সটপ, লেপটপ ছাড়াও মোবাইল, টেবলেট ইত্যাদীর আউটলুক যেন সুন্দর এবং ব্যবহার করা সহজ হয়, সেদিকে অবশ্যই নজর দিতে হবে। মনে রাখবেন, কম্পিউটার, লেপটপ সবাই সব সময় সংগে নিয়ে ঘুরে না। কিন্তু মোবাইল সবাই নিজের সাথে রাখে। আপনার ওয়েবসাইট রেস্পন্সিভ হলে, যে কেউ যখন ইচ্ছে মোবাইলে আপনার ওয়েবসাইট ব্রাউজ করতে পারবে। এটা আপনার ওয়েবসাইট রেংকিং এর জন্য খুবই ভাল একটা দিক। এছাড়াও ওয়েবসাইট রেস্পন্সিভ করার আর একটি বড় সুবিদা হচ্ছে যে, Google Voice Search. একটি জরিপ অনুযায়ী পৃথিবীর প্রায় ২০% মানুষ মোবাইলে গোগলের মাইক বা search by voice অপশনটি ব্যবহার করে সার্চ করে থাকে। এবং এটা দৈনন্দিন দ্রুত গতিতে বাড়ছে। ওয়েবসাইট রেস্পন্সিভ করার জন্য CSS Media Query জানা থাকতে হবে। অথবা, BootStrap দিয়েও সহজে ওয়েব পেজ রেস্পন্সিভ করা যাবে।

Regular Branding To Improve Visibility

ওয়েবসাইট ডিজাইনের ক্ষেত্রে আরো একটি প্রয়োজনীয় বিষয় হচ্ছে ব্রান্ডিং। ব্রান্ডিং বলতে ওয়েবসাইটের জন্য একটি উন্নত মানের লোগো ডিজাইন করা। লোগোতে সাধারণত ওয়েবসাইটের পূর্ণনাম বা সংক্ষিপ্ত নাম অথবা বিশেষ কোন চিহ্ন থাকে। এই পূর্ণনাম বা সংক্ষিপ্ত নামকে মাথায় রেখে এমন একটি লোগো ডিজাইন করতে হবে, যা একবার দেখলে যে কোন ইউজারের ব্রেনে লোগোটি বসে যায়। অর্থাৎ পরবর্তীতে সে অন্য কোথাও লোগোটি দেখেই বুঝতে পারে যে লোগোটি কোন ওয়েবসাইটের। লোগো বানিয়ে সেটা আপনার ওয়েবসাইট পর্যন্ত সীমিত রাখলে হবে না, সেটাকে ব্রান্ডিং বা পরিচিত করতে হবে। ফেসবুক, টুইটার, গোগল প্লাস সহ সকল সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার পোষ্ট শেয়ার করার সময় লোগোটিকে সাথে রাখুন, যাতে সবাই আপনার লোগোটিকে চিনতে পারে। লোগোটির সাথে পরিচিত হয়ে, কেউ যদি একবার আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে লাভবান হয়, তাহলে যে কোন সোশ্যাল মিডিয়াতে সে আপনার শেয়ার করা পোষ্ট দেখলে, পোষ্টের সাথে লোগোটি তাকে টানবে। ফলে সে অন্তত কিছু হলে ও আপনার শেয়ার করা পোষ্টটিতে ক্লিক করে দেখতে চাইবে। সুতারাং SEO এর কিছু দৃশ্যমান উন্নতির জন্য ব্রান্ডিং একান্ত জরুরী।

Improve Website Speed

পেজ স্পীড SEO এর জন্য অন্যতম একটি শর্ত। তাই, পেজ স্পিড সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পরবর্তী টিউটোরিয়ালটি পড়ুন। এই টিউটোরিয়ালে পেজ স্পীড বাড়াবার সেরা টিপস গুলো শেখানো হয়েছে। আপাততঃ- এখানে, এমন একটি বিষয় তুলে ধরব যা অনেক ওয়েব ডিজানারের অজানা। আর সেটা হচ্ছে Markup Validation. অর্থাৎ আপনার HTML কোডের মধ্য কোন রকম ERROR বা ত্রুটি বিচ্যুতি আছে কিনা তা যাচায় বাছাই করে নিশ্চিত হতে হবে। Markup Validation করার জন্য W3c এর এই টুলটি ব্যবহার করতে পারেন। Markup Validation Service এই টুলটির ব্যবহারের মাধ্যমে আপনি আপনার HTML কোডের মধ্য কোন রকম Error আছে কিনা তা সহজে নিশ্চিত করে নিতে পারেন। Markup Validation পেজ স্পিড এবং রেংকিং এর জন্য খুবই জরুরী। আর আপনার ওয়েবসাইটের জন্য যদি ওয়ার্ডপ্রেস থিম ব্যবহার করেন তাহলে, এসব নিয়ে আশা করি ভাবতে হবে না। কারণ, যারা ওয়ার্ডপ্রেস থিম তৈরি করেন ওরা নিশ্চয় এই বিষয়টি জানেন।

Implement SSL Security


ওয়েবসাইট তৈরি হবার পর সব চেয়ে আগে যে বিষয়টি সামনে আসে সেটা হল, ডোমেইন এবং হোষ্টিং। ডোমেইন কেনার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে, আপনার ওয়েবসাইট কিসের জন্য তৈরি করা হয়েছে। আপনি আপনার ওয়েবসাইটটিকে কি ধরনের কন্টেন্ট দিয়ে সাজাবেন। কন্টেন্টের সাথে মিল রেখে ডোমেইনের একটি নাম দিতে চেষ্টা করবেন। তবে মনে রাখবেন, ডোমেইনের নাম যেন অনেক লম্বা হয়ে না যায়। ছোট্ট একটি নাম যা ওয়েবসাইটের কন্টেন্ট গুলোর সাথে সম্পর্কিত হয়। যদি আপনার চাহিদা মোতাবেক কোন এক্সপায়ার্ড ডোমেইন ক্রয় করতে পারেন তাহলে খুবই ভাল হয়। কারণ, এক্সপায়ার্ড ডোমেইনের সাথে ডোমেইন অথোরিটি সহ SSL Security থাকে। ডোমেইন অথোরিটি (ডি.এ) বেশি নেওয়ার চেষ্টা করতে হবে এবং তা ৩০+ হলে ভাল হয়। ডি.এ ১৫ এর নিচে হলে তেমন কোন লাভ হবে না। আর SSL Security পেজ রেংকিং এর জন্য খুবই জরুরী। যদি আপনার ক্রয় ডোমেইনের সাথে SSL Security না থাকে, অর্থাৎ url এর প্রথমে http এর সাথে s যুক্ত না থাকে তাহলে, https বা SSL Security কিনে নিবেন। আমার জানা মতে SSL Security খুব দামী কিছু নয়। কিন্তু SEO এর জন্য মুল্যবান বটে।

Create User Friendly URL

ডোমেইন হোষ্টিং কেনার পর, ওয়েবসাইট যখন অনলাইনে পাবলিশ করে দেবেন, তখন সর্ব প্রথম যে বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে তা হল, User Friendly url. অর্থাৎ ওয়েব পেজ গুলোর url এমন হতে হবে যা ব্যবহারকারী সহজে মনে রাখতে পারে। বিশেষ করে যে পেজে যে ক্যাটেগরীর প্রোডাক্ট বা যে বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা হবে, সে বিষয় সম্পর্কিত url হতে হবে। এবং খেয়াল রাখতে হবে যে, url যেন অনেক বড় হয়ে না যায়।

Find The Best Keywords

একটি ওয়েবসাইটের SEO করার প্রথম শর্ত হচ্ছে, সেরা কিছু কী-ওয়ার্ড বাছাই করা। সেরা কী-ওয়ার্ড বলতে আসলে কেমন কী-ওয়ার্ড বুঝানো হয়? মনে করুন, আপনার ছোট বোনের জন্য কিছু কসমেটিক্স আইটেম দরকার যা আপনি অনলাইন বাজার থেকে ক্রয় করার কথা ভাবছেন। কিন্ত আপনি জানেন না, অনলাইনের কোথায় থেকে কিনবেন। এমন অবস্থায় নিশ্চয় আপনি গোগলে গিয়ে কিছু লিখে সার্চ করবেন। এখন আপনাকে যদি প্রশ্ন করি, আপনি গোগলের সার্চ বক্সে কি লিখে সার্চ করবেন? উত্তর খুবই সহজ, আপনি নিশ্চয় লিখবেন, "কসমেটিক্স" অথবা আপনার বোনের জন্য যে আইটেম গুলো দরকার তার পত্যেকটির নাম লিখে সার্চ করবেন। আইটেম যদি একটি হয়, তাহলে সাধারণত সেই আইটেমটির নাম দিয়ে সার্চ করা হবে। আর আইটেম যদি অনেক হয় তাহলে, কী-ওয়ার্ড হিসেবে "কসমেটিক্স" আসাটা স্বাভাবিক।
তাহলে বুঝলাম, সেরা কী-ওয়ার্ড বলতে এমন কিছু কী-ওয়ার্ড যা একজন ইউজার গোগল, ইয়াহু ইত্যাদীতে লিখে সার্চ করবেন। এখন কথা হচ্ছে, প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ গোগলে মিলিয়ন বিলিয়ন কী-ওয়ার্ড দিয়ে সার্চ করছেন, সেখানে আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আপনি কেমন কী-ওয়ার্ড বাছাই করবেন! এই উত্তরটিকে যদি সহজ করে বলি, তাহলে মনে করুন আপনি বাজারে গিয়েছেন বাজার করতে। বাজারে তো অনেক কিছুর দোকান আছে। এখন আপনার যে জিনিসটির দরকার সেটা বাজারের কোথায় পাওয়া যাবে সেটা আপনি সঠিক জানেন না। এমন অবস্থায়, বাজারের দারোয়ানের কাছে জানতে চাইলে, সে আপনাকে এমন দশটি দোকান দেখাল যেখানে আপনার কাংক্ষিত জিনিসটি পাওয়া যাবে। এখন আপনি কি করবেন! নিশ্চয় এই দশটি দোকানের মধ্য সবচেয়ে নিকটে যে দোকানটি পাবেন, সেখানে আগে যাবেন, এবং আপনার প্রয়োজনীয় জিনিসটি সেই দোকান থেকেই কিনবেন বলে সম্ভবনা বেশি।

এখন আপনাকে যদি একটি প্রশ্ন করি, এতক্ষণ বাজারে গিয়ে আপনি কি খুঁজতেছিলেন? দারোয়ান আপনাকে কিসের দোকান দেখিয়েছিল? আপনার উত্তর যদি এমন হয়, "আমি স্ট্রবেরি খুঁজতেছিলাম, দারোয়ান আমাকে ফ্রুটের দোকান দেখিয়েছিল।" তাহলে বুঝা গেল, ফ্রুটের দোকানের জন্য "স্টেবেরি" একটি কী-ওয়ার্ড হতে পারে। কারণ, স্টেবেরি হচ্ছে ফ্রুটের একটি আইটেম। এভাবে একটি ওয়েবসাইটের জন্য সেরা কী-ওয়ার্ড কি হতে পারে সেটা নির্ধারিত হয় সেই ওয়েবসাইটের আইটেম বা কন্টেন্টের উপর নির্ভর করে। এখন আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য এমন কিছু কী-ওয়ার্ড বাছাই করুন, যে কী-ওয়ার্ড গুলোর মাঝে আপনার ওয়েবসাইটের প্রধান আইটেম বা কন্টেন্ট গুলোকে ফোকাস করবে। যেমনঃ- কলা একটি ফ্রুট হলেও এটি সাধারণত সব দোকানে পাওয়া যায়। কিন্তু স্ট্রবেরি সব দোকানে পাওয়া যায় না। সুতারং একটি ফ্রুটের দোকানের জন্য কলার চেয়ে স্টেবেরি কী-ওয়ার্ড বেশি প্রযোজ্য।

সুতারাং, আপনার হোম পেজের জন্য এমন কিছু কী-ওয়ার্ড বাছাই করবেন যে কী-ওয়ার্ড গুলোর মাঝে আপনার সম্পূর্ণ ওয়েবসাইটের প্রধান কন্টেন্ট বা আইটেম গুলোর উপর বেশি ফোকাস হয়। আর আপনার ওয়েবসাইট যদি স্ট্যাটিক হয় তাহলে, যে পেজে যে ক্যাটেগরীর আইটেম গুলো থাকবে অথবা যে পেজে যে বিষয়ের উপর আর্টিকেল লেখা হবে সেই পেজের কী-ওয়ার্ড গুলো আইটেম বা আর্টিকেলের মুল বিষয়টি থেকেই নিতে হবে। যেমনঃ- আপনার ওয়েবসাইট যদি কসমেটিক্স প্রোডাক্টের জন্য হয়ে থাকে তাহলে, যে পেজে লিপেষ্টিক জাতীয় প্রোডাক্ট গুলো সাজাবেন সেই পেজের জন্য লিপেষ্টিক, লিপেষ্টিক ব্রান্ড, লিপেষ্টিক সেট, লিপেষ্টিক রঙ ইত্যাদীর সাথে সম্পর্কিত কিছু কী-ওয়ার্ড বাছাই করে নিবেন। কারণ, গোগলে কেউ ব্রান্ড সহ সার্চ দেবে, কেউ হয়তো বিশেষ কোন রঙের লিপেষ্টিক সার্চ করবে, আবার কেউ হয়তো লিপেষ্টিকের সেট সহ কিনতে চাইলে সে লিপেষ্টিক সেট সার্চ করতে পারে। সুতারাং মূটামুটি ফোকাসের মধ্য যেন সব কিছু চলে আসে তার মত কিছু কী-ওয়ার্ড বাছাই করে নেবেন। আর আপনার ওয়েবসাইট যদি ডাইনামিক হয় তাহলে তো প্রতিটি আইটেমের জন্য নির্দিষ্ট কী-ওয়ার্ড ব্যবহার করার অপশন থাকবে। বিশেষ করে আইটেমের টাইটেলের মাঝে কিছু কী-ওয়ার্ড লুকানো থাকে। সুতারাং কয়েকটি কী-ওয়ার্ড টাইটেল থেকেও নিতে পারেন। তবে, সর্বোচ্চ ১০-১৫ শব্দের মধ্য কী-ওয়ার্ড রাখাটা শ্রেয়। বেশি কী-ওয়ার্ড ব্যবহারে হিতে বিপরীত হয়। 

Google Schema Rich Snippets

Google Rich Snippets সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনার পূর্বে যে বিষয়টি জানা একান্ত প্রয়োজন, সেটা হচ্ছে Google SERF বা Google Search Engine Result Pages. অর্থাৎ গোগলে আমরা যখন কোন একটি কী-ওয়ার্ড দিয়ে অনুসন্ধান করি, তখন গোগলের পক্ষ থেকে যে রেজাল্ট গুলো আমরা পেয়ে থাকি, সেটাকে সংক্ষেপে Google SERF বলা হয়। এখন কথা হচ্ছে, একটি ওয়েবসাইটের জন্য Google SERF কেমন হলে তা SEO এর জন্য নির্ভুল বলে গণ্য হবে? এবং এ সম্মন্ধে গোগল কি বলছে? আসুন জেনে নিই।
গোগলের কথা অনুযায়ী, একটি ওয়েব পেজের টাইটেল অথবা ডেসক্রিপশন অতটুকু হওয়া চাই, যতটুকু Google SERF এ দৃশ্যমান হবে। আর Google SERF এ সবটুকু দৃশ্যমান হওয়ার জন্য টাইটেল সর্বোচ্চ ৭০ ক্যারেক্টর এবং ডেসক্রিপশন সর্বোচ্চ ১৯৪ ক্যারেক্টরের হতে হবে। তবে, প্রতিটি শব্দের পর একটি স্পেসকে একটি ক্যারেক্টর হিসেবে ধরা হবে। গোগলের এই প্রসেসিংকে Google SERP Snippet Optimization বলা হয়। Google SERP Snippet Optimization গোগলের SEO রেংকিং এর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার টাইটেল অথবা ডেসক্রিপশন গোগল রেজাল্ট পেজে কেমন দেখাবে তা দেখার জন্য এই ওয়েবসাইটের টুলটি ব্যবহার করতে পারেন। Google SERP Snippet Optimization Tool এই টুলটিতে আপনি আপনার পেজ টাইটেল এবং ডেসক্রিপশন লিখে লাইভ ফলাফল দেখতে পারবেন।
এবার আসি, Schema Rich Snippets কি, এবং SEO এর জন্য Schema Rich Snippets কতটা জরুরী তা জেনে নিই। আমরা যখন গোগলের প্লে ষ্টোর থেকে কোন অ্যাপস ডাউনলোড করতে যায়, তখন সেই অ্যাপস সম্পর্কিত কিছু তথ্য সাথে পাঁচটি ষ্টার দেখতে পাই। এই ষ্টারটির মাধ্যমে অ্যাপসটির রেংকিং কেমন সেটা বুঝানো হয়। ঠিক তেমনি, Google SERF এর উপরের কিছু রেজাল্টে এরকম ষ্টার দেখা যায়। এটাকেই মুলত Schema Rich Snippets বলা হয়। যদি সেটা কোন সফটওয়্যার হয়, তাহলে সফটওয়্যারটি সম্পর্কে কিছু তথ্য ষ্টারটির পাশে দেখানো হয়। যদি সেটা কোন আর্টিকেল হয় তাহলে, আর্টিকেলের লেখক এবং প্রকাশিত তারিখ ইত্যাদী দেখানো হয়। ষ্টার মার্ক দ্বারা সেই আর্টিকেলটি কত বেশি পাঠ করা হয়েছে সেটা সম্পর্কে ইউজারকে একটি ধারনা দিয়ে থাকে। ফলে, ষ্টার চিহ্নিত Google SERF এর প্রতি ইউজার বেশি আকৃষ্ট হয়। এভাবে, ই-কমার্স সাইটের সব চেয়ে বেশি বিক্রয় হয়েছে এমন পণ্যর সাথে ও Schema Rich Snippets যুক্ত থাকে। কিছু কিছু Schema Rich Snippets গোগল রেজাল্ট পেজে পণ্যর ছোট একটি ছবি ও প্রকাশ করে। সুতারাং ওয়েবসাইটের সব খানে, সব কিছুর SEO এর জন্য Schema Rich Snippets উন্নত ভূমিকা পালন করে।

Quality Content Is The King Of SEO

আজকাল প্রায় দেখা যায় বা অনেকে বলে, ১৫দিন বা ১মাসের ভিতর আপনার ওয়েবসাইটকে গোগলে প্রথম পৃষ্টায় এনে দেবে। এই করবে, সেই করবে! আমি মনে করি, এগুলি ভুয়া কিছু ডাইলগ ছাড়া আর কিছুই নয়। যারা SEO সম্পর্কে খুবই কম জানে ওরাই কেবল এধরনের ডাইলগ মারতে পারে। কারণ, SEO এর জন্য সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে কন্টেন্ট। কন্টেন্ট বিহীন ওয়েবসাইটের জন্য যত রকম SEO করুন না কেন, কাজের কাজ কিছুই হবে না। যেমনঃ- শহরের অনেক বড় মার্কেটে আপনি একটি জুয়েলারীর দোকান দিয়েছেন, টিভি'তে বিজ্ঞাপন দিলেন, শহর - গ্রাম সবখানে পোষ্টারিং করলেন, অনলাইনে ও ব্রান্ডিং করলেন, প্রচারের কিছুই বাকি রাখলেন না, কিন্তু দোকানে কোন জুয়েলারী মাল নেই। দোকান সম্পুর্ণ খালি অথবা যা আছে তা অনেক পুরাতন মডেলের জুয়েলারী। কাষ্টমার আসে, কিছু পাইনা, ফিরে যায়। ফিরে যাওয়া কাষ্টমার গুলো কি আর আপনার দোকানের দিকে আসবে? কখনোই না। তাহলে, বুঝা গেল একটি জুয়েলারী দোকানের জন্য যেমন দোকান ভর্তি অলংকার থাকা প্রয়োজন, ঠিক তেমনি একটি ওয়েবসাইটকে উপরে তুলার জন্য অনেক গুলি কন্টেন্ট থাকা জরুরী। কন্টেন্ট বলতে গেলে আর্টিকেল অথবা ওয়েবসাইটের প্রয়োজনীয় সামগ্রী। অর্থাৎ যেমন ওয়েবসাইট তেমন কন্টেন্ট।

আপনার ওয়েবসাইট যদি ই-কমার্স হয়, তাহলে প্রতিটি আইটেমের জন্য একটি টাইটেল, একটি ডেসক্রিপশন, কমপক্ষে তিনটা ছবি, এবং সামগ্রীটি সম্পর্কে একটি আর্টিকেল লিখতে হবে। তাহলে গোগল আপনার ওয়েবসাইটে কি কি আছে সে বিষয়ে জানতে পারবে। এভাবে ব্লগ সাইটে, ইউজারের জন্য নিত্যা নতুন এবং ইন্টারেষ্টিং বেশ কিছু আর্টিকেল লিখতে হবে। এবং মনে রাখতে হবে যে, কন্টেন্টের কোয়ালিটি যেন ঠিক থাকে। কোন রকম কপি পেষ্ট করা যাবে না। হ্যাঁ, একটা কথা সবার ক্ষেত্রে সত্য যে, একটা মানুষ সবজান্তা হয় না। আপনি যে বিষয়ে আর্টিকেল লিখতে চাচ্ছেন, সর্ব প্রথম বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে সে বিষয়ের উপর জ্ঞ্যান আহরণ করুন। তারপর নিজে থেকেই লিখুন। একটি বিষয়ের উপর লিখতে গেলে কিছু কিছু শব্দ বা বাক্য অন্যান্য ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুলোর সাথে মিলে যেতে পারে, এটা তেমন বড় কোন সমস্যা নয়, সমস্যা বড় হবে তখন যখন আপনি অন্য জনের লেখা সরাসরি কপি করবেন। কপিরাইট আইনে এটা দন্ডনীয় অপরাধ'তো বটে, গোগল পান্ডার কাছেও আপনি ধরা পড়ে যাবেন। এই ধরনের অপরাধের জন্য আপনি চিরতরে আপনার ওয়েবসাইট হারাতে পারেন। তবে, অনেক বেশি মানুষের জানার প্রয়োজন আছে এরকম আর্টিকেল গুলোর ক্ষেত্রে গোগল কিছুটা ছাড় দেয়। যতক্ষণ পর্যন্ত আর্টিকেলটির মুল ওয়েবসাইট থেকে গোগলের কাছে কোন রকম রিপোর্ট যায় না, ততক্ষণ পর্যন্ত গোগল খুব একটা ঝামেলা করে না। আমার অনুরুধ থাকবে অন্যের লেখা কপিপেষ্ট করা থেকে একেবারে বিরত থাকবেন। কারণ ভবিশ্যতে আপনি আপনার ওয়েবসাইট'কে গুগল এডসেন্সের সাথে যুক্ত করতে চাইলে গুটি কয়েক কপিপেষ্ট করা লেখার জন্য সব কিছুই হারাতে হবে। সবশেষে বলব, Quality Content Is The King Of SEO. হ্যাঁ SEO এর জন্য নির্ভেজাল এবং গুণগত মানের কন্টেন্ট হচ্ছে এমন এক রাজা, যার তুলনা অন্য কোন কিছুর সংগে হয় না।

Link Building To Improve SEO

পৃথিবীতে অসংখ্যা ওয়েবসাইট আছে। এবং প্রতিদিন কোটি কোটি ওয়েবসাইট নতুন করে অনলাইনের সংগে যুক্ত হচ্ছে। প্রায় সকল ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট আছে। কোয়ালিটি ভাল, সব কিছুই ঠিক আছে, কিন্তু গোগলের রেজাল্ট পেজে কোন্‌ ওয়েবসাইট'টি আগে আসবে? এই প্রশ্নটির সহজ উত্তর হচ্ছে, যে ওয়েবসাইটের Link Building সবচেয়ে বেশি হবে, সেটাই সবার আগে আসবে। Link Building কি? উত্তরটি ছোট্ট একটি উদাহরণের মাধ্যমে জেনে নিই। মনে করুন, অনলাইন শিক্ষা নামে আপনার একটি ওয়েবসাইট আছে। কিন্ত গোগল সেটা জানে না, আপনি আপনার ওয়েবসাইটের কিছু পোষ্ট আপনার পেসবুকে শেয়ার করলেন, বন্ধুরা আপনার পোষ্টটিতে যখন ক্লিক করল তখন ওরা আপনার ওয়েবসাইটে চলে আসল। এসেই আপনার লেখা গুলো পড়ল, কারো কারো ভাল লাগল, সে তার অন্য বন্ধুদেরকে ও আপনার ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানাল, সবাই আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করতে লাগল, গোগল দেখল, এই ওয়েবসাইটে ভিজিটর আসছে, তখন গোগল তাদের ডাটাবেজে আপনার ওয়েবসাইটের সকল তথ্য নিয়ে জমা করে রাখে। কেউ যখন একটি কী-ওয়ার্ড দিয়ে গোগলে অনুসন্ধান করে তখন গোগলের ডাটাবেজে থাকা আপনার ওয়েবসাইটের তথ্যগুলোর মধ্য সেই কী-ওয়ার্ড পাওয়া গেলে সেটা গোগল রেজাল্ট পেজে প্রদর্শিত হয়। প্রশ্নোত্তর হয় এমন কোন ফোরাম সাইটে গিয়ে রিলেটেড কোন প্রশ্নের উত্তর দিয়ে বলে দিলেন আরো বিস্তারিত জানতে এই পোষ্ট'টি দেখুন। সেখানে আপনার ওয়েব পেজের রিলেটেড পোষ্টের লিঙ্ক দিয়ে দিলেন। এভাবে লিঙ্ক বিল্ডিং করার আরো অনেক পথ আছে। যত বেশি সম্ভব লিঙ্ক বিল্ডিং করুন। তবে, আগে লিংক বিল্ডিং সম্পর্কে অনলাইন থেকে আরো বেশি কিছু জেনে নিন। কারণ কিছু কিছু ক্ষেত্রে লিঙ্ক বিল্ডিং স্প্যাম হয়ে হিতে বিপরীত হয়ে যায়।
একটা সময় ছিল যখন গোগল যে কোন ওয়েবসাইটের কোন্‌ কী-ওয়ার্ডের রেংকিং কত সেটা প্রকাশ করত। তখন সবাই তাদের ওয়েবসাইটের রেংকিং সম্মন্ধে ধারনা নিয়ে সেভাবেই কাজ করে ওয়েবসাইটের রেংকিং বাড়াতে পারত। কিন্ত, পরবর্তীতে গোগল বুঝতে পারল যে, এতে করে তাদের এলগোরিদম লিক হচ্ছে, সুতারাং গোগল এটা বন্ধ করে দেয়। এর পর ওয়েবসাইট রেংকিং এর জন্য সবাই লিংক বিল্ডিং এর প্রতি ঝুকে পড়ে। লিংক বিল্ডিং কিভাবে কাজ করে সেই বিষয়ে আসুন কিছুটা জেনে নিই।

গোগল ক্রোলারের নিয়ম হচ্ছে, সে প্রতিটি ওয়েবসাইটের প্রতিটি পেজ, প্রতিটি কন্টেন্টকে স্ক্যান করে। স্ক্যান করতে করতে সে যখন সেখানে অন্য কোন ওয়েবসাইটের লিংক খুজে পায় তখন সে সেই লিংকটিতে চলে যায়, এবং সেখানকার সব কিছুই সে স্ক্রোল করে দেখে। এবং ওখানে যে কন্টেন্ট গুলো পায় সেগুলিকেও গোগলের ডাটাবেজে সংগ্রহ করে রাখে। গোগলের স্ক্রোলার প্রতিনিয়ত সারা অনলাইন জগতে ঘুরে ঘুরে তথ্য সংগ্রহ করে তাদের ভান্ডারে জমা করতে থাকে। এভাবেই আপনার ওয়েবসাইটের লিংক যদি সে অন্য কোন ওয়েবসাইটে পায় তাহলে সেখান থেকে ঘুরে সে আপনার ওয়েবসাইটে আসবে।

সুতারাং যত বেশি পারেন আপনার ওয়েবসাইটের লিংক ছড়িয়ে দিন। অন্যান্য ওয়েবসাইটে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দেওয়ার সবচেয়ে বড় পন্থা হচ্ছে, বড় বড় ব্লগ সাইট গুলিতে ব্লগ লিখে কৌশলে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে দেওয়া। অথবা, আপনার ওয়েবসাইটের মধ্য এমন কয়েকটি পেজ আছে যেখানে ট্রাফিক অনেক বেশি হয়, সেখানে ও আপনার অন্যান্য পেজের ভাল কিছু আর্টিকেলের লিংক দিয়ে দিন। ফলে, ইউজার তো যাবেই, গোগল স্ক্রোলার ও যাবে। তবে, লিংক এত বেশি দিবেন না। মনে রাখবেন, বেশি লোভ কোন কিছুর জন্য শুভকর নয়। লিংক বিল্ডিং এর আরো অনেক পদ্ধতি রয়েছে, অনলাইনে খুজলে অনেক জনপ্রিয় ওয়েবসাইট পাবেন যেখানে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিতে পারেন। সবচেয়ে ভাল হয়, যদি আপনি উইকিপিডিয়া লিখতে পারেন। 


Saturday, August 20, 2022

অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম রকমারির ইতিহাস  History of Rokomari.com রকমারির ইতিহাস

অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম রকমারির ইতিহাস History of Rokomari.com রকমারির ইতিহাস

রকমারি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ও লিডিং অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম। যাত্রার শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি কাস্টমারের অর্ডারের ভিত্তিতে দেশব্যাপী বই ডেলিভারি দিয়ে আসছে। 

{getToc} $title={Table of Contents}

এছাড়াও বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেমও রকমারিই ইন্ট্রিডিউস করে! পুরো দেশ জুরে বই পৌছে দেওয়ার পাশা পাশি রকমারি বিশ্বের ৩০ টি দেশে বই ডেলিভারি দিচ্ছে, বর্তমানে প্লাটফর্মটি ১৪ হাজারেরও বেশি দেশি ও বিদেশি প্রকাশক এবং ৮০ হাজারেরও বেশি লেখকের ২ লাখেরও বেশি বই রয়েছে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো রকমারির সম্পুর্ন ইতিহাস ও যাত্রা নিয়ে সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়বেন।


রকমারি.কম এর ইতিহাস

রকমারি.কম (Rokomari.com) মূলত অন্যরকম গ্রুপের একটি অংগ প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির ৫ প্রতিষ্ঠাতার মধ্যে অন্যরকম গ্রুপের ২ প্রতিষ্ঠাতা Md. Mahmudul Hasan Sohag এবং Muhammad Hasan Liton অন্যতম।

মাহমুদুল হাসান

মাহমুদুল হাসান সোহাগের জন্ম ১৯৮৩ সালের ৭ই জুন জামাপুর জেলার শরিষবাড়ী উপজেলায়! সেখানকার রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে SSC এবং ঢাকা কলেজ থেকে HSC সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে ২০০০ সালে বুয়েটের ভর্তি পরিক্ষায় ১৪১ তম হয়ে ত্রিপল এ তে ভর্তি হোন তিনি। 

আবুল হাসান লিটন

কো-ফাউন্ডার আবুল হাসানের জন্ম ফরিদপুর জেলায়, ২০০০ সালে SSC পরিক্ষায় ঢাকা বোর্ডে সম্মেলিত মেধা তালিকায় ১২ তম হোন, এবং একই বছর দেশের সুনামধন্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের বুয়েটে CSE তে ভর্তি হোন তিনি। গ্রাজুয়েট শেষে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিনান্সে MBA সম্পন্ন করে। 

রকমারির আরো ৩ প্রতিষ্ঠাতা

  1. Ehteshamul Shams Rakib
  2. Jubayer Bin Amin
  3. Muhammad Khairul Anam

রকমারি প্রতিষ্টার সময়কাল

২০১১ সালে বুয়েটের CSE Department পড়াকালীন তাদের একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম প্রতিষ্ঠার আইডিয়া থেকেই যাত্রা শুরু হয় রকমারির। যেখানে মোঃ খাইরুল আনামকে নতুন ভেঞ্চরটির CEO হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। নতুন প্রতিষ্ঠানটির জন্য বিভিন্ন প্রকার নাম সাজেস্ট করলেও রকমারি নামটি সকলের কাছেই খুন পছন্দ হয়। 

যেহুতু তাদের প্রত্যেকেই ছিলেন বুয়েটের ছাত্র ও আইটির দিক দিয়েও দক্ষ তাই রকমারির ওয়েবসাইট খুব অল্প সময়ে ১ মাস এর মধ্যে প্রস্তত হয়ে যায়। ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখ রকমারি.কমকে বুক সেল প্লাটফর্ম হিসেবে অফিসিয়ালি লঞ্চ করা হয়। 

অন্যরকম গ্রুমের চেয়ারম্যান Mahmudul Hasan Sohag বলেন

রকমারি নামটা আমরা যখন এক্সেপ্ট করেছি তখন কিন্তু এই আইডিয়াটায় ছিলো আমাদের, যে আমরা সকল প্রকার প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবো। নাম ইটসেল্ফ এটাকে ইন্টিগ্রেট করে। যেমন সব ধরনের প্রোডাক্ট নিয়েই কাজ করবো, বা করার কথা। এর মাঝখানে আসলে আমরা সেই বিষয়গুলো ফেলে দেয়নি তবে আমাদের স্ট্রেটেজিতে একটু চেঞ্জ এনে আমরা একটা লম্বা সময় ধরে একটা সিংগেল প্রোডাক্ট নিয়ে ফোকাস ছিলাম (বই নিয়ে)। এবং এটা যখন আমাদের রকমারির ৩ বা ৪ বছর হয় তখন এটা নিয়ে আমাদের মধ্যে আবারো দির্ঘ দিন মিটিং হয় যে অন্যান্য প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবো নাকি বইকে আরো লম্বা সময়ের  জন্য ধরে রাখবো? এবং তখন   আমরা সবাই চিন্তা করে দেখলাম যে না, আমরা আরেকটু লম্বা সময় ধরে বই নিয়েই কার্যক্রম চালিয়ে যাবো। এবং এটার একমাত্র কারণ ছিলোম, বই থেকে অন্য ক্যাটাগরিতে নিয়ে গেলে বা এর সাথে অন্য কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করলে অবশ্যই উক্ত ক্যাটাগরির জন্য ভালো ইনভেস্ট, প্রোডাক্ট, ম্যানেজিং ইত্যাদি করতে হবে। যা আমরা বিগত ৩-৪ বছর ধরে বইয়ের সেক্টরে করে আসছি। যার কারনেই মুলত আমরা সুধু বই সেক্টরকেই আরো বিল্ডয়াপ করি, এবং রকমারির মত আরো প্রতিষ্টান যারা বইয়ের পাশা পাশি অন্যান্য প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছেন, তাদের থেকে আমাদের রকমারি অনেক এগিয়ে।


রকমারির কঠিন ধাপ

কার্যক্রম শুরুর প্রথমধাপে রকমারির সবচেয়ে বড় বাধা ছিলো প্রকাশনীগুলোর সাথে কলাব্রেশন করা, কেননা বেশিরভাগ প্রকাশনীগুলোই ধারনা করেছিলো প্রতিষ্ঠানটি সুধুমাত্র পরবর্তীমাসের জন্য বই মেলা উপলক্ষ্যেই কার্যক্রম শুরু করেছে। যার প্রেক্ষিতে রকমারি টিম, বাংলাবাজারে থাকা প্রকাশনী গুলোকে রকমারির মাধ্যমে অনলাইনে বই বিক্রির জন্য কনভেন্স করে। 




Friday, August 19, 2022

জিআইএস (Geographical international system)

জিআইএস (Geographical international system)

 *ভৌগলিক তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থাকে  জিআইএস বলে।

জিআইএস কম্পিউটারের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থানিক ও পারস্পরিক সমস্যার চিহ্নিতকরণ, মানচিত্রায়ণ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরি সহায়তা করে থাকে।

১৯৬৪ সালে কানাডায় সর্বপ্রথম এই কৌশলের ব্যবহার আরম্ভ হয়।

১৯৮০ সালের দিকে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে থাকে।

ভূমি ব্যবস্থাপনা, প্রাকৃতিক সম্পদ উন্নয়ন, পানি গবেষণা, আঞ্চলিক গবেষণা, নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা, জনসংখ্যা বিশ্লেষণ, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার বিশ্লেষণ প্রভৃতি কাজে জিআইএস ব্যবহৃত হয়।

জিআইএস এর মাধ্যমে একটি মানচিত্রের মধ্যে অনেক ধরনের উপাত্ত উপস্থাপন করে সেই উপাত্ত গুলোকে মানচিত্রের মধ্যে বিশ্লেষণ করে মানচিত্রটির উপযোগিতা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। 

যেমন: টপোগ্রাফি, ভূমি ব্যবহার, যোগাযোগ, মৃত্তিকা, এই সবগুলো জিনিস দেখিয়ে আমরা তার মধ্য দিয়ে সে নির্দিষ্ট অঞ্চলের পুরো চিত্র সম্বন্ধে জানতে পারি।



গুগল এডস এপ্রুভাল পাবো কিভাবে? ব্লগারে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায় কি? অ্যাডসেন্সে পেতে যা যা করনীয়

গুগল এডস এপ্রুভাল পাবো কিভাবে? ব্লগারে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায় কি? অ্যাডসেন্সে পেতে যা যা করনীয়

প্রতিদিনি বিভিন্ন ব্লগার বিভিন্ন ভাবে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্লাই করছেন এবং এর মধ্যে অনেকেই হতাশ হচ্ছেন, কারণ তারা যতবারই অ্যপ্লাই করছে ততবারই কোননা কোন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই আজকে আমি আপনাদের সাথে কিছু তথ্য শেয়ার করবো, এই তথ্য অনুযায়ী আপনি আপনার ব্লগার/ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ সাইটে যদি শ্রম দেন তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনি অ্যাডসেন্স পাবেন। 


১/ এমন টপিক নিয়ে লিখুন যেসব বিষয়ের উপর গুগলের কাছে বিজ্ঞাপন রয়েছে । এখন সেটা কিভাবে বুঝবেন গুগলের কাছে কোন টপিকের উপর বিজ্ঞাপন বেশি রয়েছে ? তা জানতে skyfu সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন ।


এই সাইটে গিয়ে আপনার নিশটা লিখে সেখানে সার্চ করুন তাহলে সাইটটি দেখাবে আপনার টপিকের উপর গুগলের কাছে কেমন বিজ্ঞাপন রয়েছে । [ এর কারণ আপনি যদি গুগলের কাছে রয়েছে বিজ্ঞাপন অনুযায়ী কনটেন্ট পাবলিশ করেন তাহলে দ্রুত এডসেন্স পাবেন ]


২/ আর্টিকেলে LSI কিওয়ার্ডযুক্ত করুন । LSI কিওয়ার্ড বলতে বুঝায় সেসব কিওয়ার্ড যা আপনি কোনোকিছু গুগলে সার্চ করলে গুগল সবার শেষে সাজেষ্ট করে থাকে । তাহলে আপনার আর্টিকেল রেংকিংও ভালো করবে ।


৩/ প্রতিটি আর্টিকেলের গড় শব্দ ১৪০০ শব্দের রাখার চেষ্টা করুন । [ আমি এই নিয়ে ৭টা এডসেন্স পেলাম এবং সবকটি সাইটের গড় শব্দ ছিলো ১৫০০+ শব্দের , এবং যার ফলে আমাকে কখনো ২০টার বেশি পোষ্ট করতে হয়নি এডসেন্স এপ্রুভাল পেতে ] ।


৪/ নতুন সাইটে ডাউনলোড , এডস অথবা বিজ্ঞাপন , হ্যাকিং ,লিংক এইসব শব্দ ব্যবহার করবেন নাহ । [ এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে গেলে ব্যবহার করতে পারেন ] । তবে ডাউনলোড লিংক সরাসরি দিলে এডস লিমিট ও কিছুদিনের মধ্যে সাসপেন্ড খেতে পারেন । [ সেক্ষেত্রে গুগল ড্রাইভের লিংক দিতে পারেন ]


৫/ লাইভ স্ট্রিমিং ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করবেন নাহ ।


৬/ এমন সাইটকে লিংক করবেন নাহ যাদের ssl সার্টিফিকেট নেই । এবং এমন কোনো ইন্টারনাল ও এক্সটারনাল লিংক দিবেন নাহ যা এখন exist করে নাহ । [ যার ফলে 404 error দেখাবে ]


৭/ এমন সাইটের সাথে লিংক করবেন নাহ যা আপনার সাইটের অথবা যে পোষ্ট লিখেছেন তার সম্পর্কিত নাহ । তাহলে গুগল [ misleading webpage প্রবলেম ধরে থাকে ]


৮/ সাইটের নেভিগেশন ঠিক থাকা চাই । যেমন : ক্যাটাগরিগুলোকে মেইন মেনুতে যুক্ত করে দেওয়া ।এবং contact us,about us,term and condition ,privacy policy পেইজ গুলোকে Footer menuতে যুক্ত করে দেওয়া ।


৯/ সাইটকে মোবইল রেসপনসিভ করে তৈরী করা । কারণ বেশিরভাগ ট্রাফিক মোবাইল থেকেই আসে তাই সাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি অবশ্যই হতে হবে ।


ব্লগ সাইট করে যদি এডসেন্স থেকে ইনকাম করার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে সাইটকে কখনো বেশি ডিজাইন করবেন নাহ । সাইটকে সিম্পলভাবে প্রফেশনাল লুক দেওয়ার চেষ্টা করুন । [ অতিরিক্ত ডিজাইন সাইটের লোডিং টাইম বাড়িয়ে দেয় ]


১০/ যে থিমটা ব্যবহার করছেন তা কি এডস ফ্রেন্ডলি তা চেক করে দেখুন । আমার কাছে ফ্রি সবচেয়ে ভালো একটা ওয়ার্ডফ্রেস থিম হচ্ছে : Oceanwp Theme । ফ্রিমিয়াম প্রায় সব থিমেই গুগল এডসেন্স পাওয়া যায় তবে Generatepress ভালো কাজ করতে দেখা যায় । আমার সাইট oceanwp দিয়েই তৈরী করা ঘুরে আসতে পারেন ।


১১/ গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার আগে সাইটে স্লাইডার,পপআপ ব্যবহার না করাই বেস্ট ।[ অর্থাৎ সাইট হবে একদম সাদামাঠা ]


১২/ contact us, about us, terms and condition page , privacy policy pageগুলো খুব ভালো করে সঠিক তথ্য দিয়ে তৈরী করুন । টার্মস এন্ড কন্ডিশন ও প্রাভেসি পলিসি পেইজ তৈরীর জন্য নতুনরা ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইটের সাহায্য নিতে পারেন । অনেক সাইট রয়েছে যারা এই পেইজগুলো জেনারেট করে দিয়ে থাকে ।


১৩/ ওয়েবসাইট সিকিউরিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এডসেন্স পেতে । আপনি যদি ssl সার্টিফিকেট একটিভ না করে থাকেন তাহলে গুগলের কাছে আপনার সাইটটি নিরাপদ নয় ।


এছাড়াও নালড ও ক্র্যাক থিম - প্লাগিন ব্যবহার যদি করে থাকেন তাহলে অনেক সময় সাইটে ভাইরাস আক্রমন হবে । যার ফলে ক্রোম বাউজারে “ red screen deceptive “ Error আসতে পারে


তাই সাইটকে সিকিউরিটিফুল করে রাখতে হবে ।


১৪/ সাইট স্পিড অপটিমাইজেশন করাও গুরুত্বপূর্ণ । কারণ যখন আপনার সাইট দ্রুত লোড হবে তখন আপনার সাইট ইউজারের কাছে খুব ভালো লাগবে এবং গুগলও এমন সাইটকে দ্রুত রেংকিং দিয়ে থাকে । যার ফলে আপনি প্রচুর ট্রাফিকও পাবেন এবং ট্রাফিক যেসব সাইটে থাকে সেসব সাইটে গুগল ৯০% এপ্রুভ দিয়ে দেই ।


১৫/ সাইটে যেখানে ইমেইজ বা ব্যানারের জন্য জায়গা বা ডিজাইন করা হয়েছে সেখানে ইমেইজ বা ব্যানার ইমেইজ ব্যবহার করুন অন্যাথায় গুগল “ ‍site construction ”য়ে রয়েছে এমন মনে করে প্রবলেম ধরবে ।


১৬/ ট্রেন্ডিং টপিক নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করলে গুগল এডসেন্স দ্রুত এপ্রুভাল পাওয়া যেতে পারে ।


১৭/ নিজে ইমেইজ তৈরী করে ব্যবহার করুন । যেমন : canva ও ফটোশপ দিয়ে তৈরী করুন ছবি । pexels,unplash সাইটগুলোর ফ্রি ইমেইজ ব্যবহার করতে পারেন তবে সে ইমজেইগুলোকেও একটু এডিট করে পোষ্ট করাই ভালো ।


নতুন অ্যাডসেন্সে যারা পেয়েছেন তাদের করনীয় কি?

এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার পর কখনো নিজের এডসে নিজে ক্লিক করবেন নাহ বা কাউকে ক্লিক করার জন্য বলবেন নাহ । তাহলে লিমিট বা সাসপেন্ড হতে পারেন ।


এক পেইজে ৫টার বেশি এডস না দেখানো ভালো । অতিরিক্ত এডস দেখালে সাইট স্লো হয়ে যাবে ।


আমি আশা করছি এই জিনিসগুলো যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করতে পারেন তাহলে আপনিও সহজে গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন । আমি ইতিমধ্যে ৭টা সাইটে এপ্রুভাল পেয়েছি এবং উপরে বলা কাজগুলো নিজে করেছি ।



Monday, August 15, 2022

এইচটিএমএল এলিমেন্ট কাকে বলে?

এইচটিএমএল এলিমেন্ট কাকে বলে?

এইচটিএমএল Elements বলতে এইচটিএমএল এর উপাদান সমুহ বুঝানো হয়ে থাকে। একটি ওপেনিং <> ট্যাগ আর ক্লোজিং </> ট্যাগ নিয়ে গঠিত হয় একটি এইচটিএমএল এলিমেন্ট। এবং ট্যাগের ভিতরের কন্টেন্ট সহ সব কিছুকেই এলিমেন্ট বলা হয়। যেমন <h1>...</h1> অথবা <p>...</p> ইত্যাদী সবই হচ্ছে এইচটিএমএল এলিমেন্ট। এভাবে <head>...</head> <body>...</body> এর মাঝে ট্যাগ, এট্রিবিউট সহ যা কিছু আসে সব কিছুকেই এক সংগে এইচটিএমএল এলিমেন্ট বলা হয়।

যেমনঃ- একটি বাড়িতে ব্যবহার যগ্য যা কিছু থাকে ধরুন চেয়ার, টেবিল, আলমারী, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিল, সোফা সেট ইত্যাদী সবই হচ্ছে সেই বাড়ির এলিমেন্ট। আবার সেই বাড়িতে যদি একটি ডাইনিং টেবিল থাকে তাহলে টেবিলটির কাঠ পেরেক রঙ ইত্যাদী হচ্ছে সেই টেবিলের এলিমেন্ট। একটি শো-কেস থাকলে সেই শো-কেসের ভিতরে বাহিরে যা আছে অথবা সেই শো-কেসটা যে জিনিস দিয়ে বানানো হয়েছে তার সব কিছুই হচ্ছে সেই শো-কেসের এলিমেন্ট। তেমনি ভাবে এইচটিএমএল ডকুমেন্টে ব্যবহার যগ্য সবই হচ্ছে এইচটিএমএল এলিমেন্ট বা উপাদান। আবার এইচটিএমএল এলিমেন্টের কয়েকটি প্রকারভেদ রয়েছে।


নেস্টেড এলিমেন্ট  প্রতিটি এইচটিএমএল এলিমেন্ট নেস্টেড হতে পারে। অর্থাৎ এলিমেন্টের ভিতরে এলিমেন্ট থাকতে পারে। সাধারণত সকল এইচটিএমএল ডকুমেন্ট নেস্টেড এলিমেন্ট দ্বারা গঠিত হয়। যেমনঃ- <html> <body> <p> </p> </body> </html> ইত্যাদী।

এম্পটি এলিমেন্ট  এইচটিএমএল এর এমন কিছু এলিমেন্ট যা নেস্টেড হতে পারে না। অর্থাৎ এসব এলিমেন্টের মধ্য অন্য কোন চাইল্ড এলিমেন্ট থাকতে পারে না, এমন কন্টেন্টবিহীন এলিমেন্ট গুলোকে এম্পটি এলিমেন্ট বলা হয়। এম্পটি এলিমেন্ট গুলোর ক্লোজিং ট্যাগ হয় না। 

নিচে দেখানো সবকিছুই এইচটিএমএল এলিমেন্টঃ-


<!DOCTYPE html>

<html>

<head>

  <title>Page Title</title> 

</head>

<body>     

   <h1>My First Heading</h1>

   <p>My first paragraph.</p>

</body>

</html>

আপনি চাইলে উপরের কোড গুলো কপি করে প্রেক্টিস করতে পারেন😊


Saturday, August 13, 2022

করপোরেট ডেটাবেজ কি? করপোরেট ডেটাবেজ কাকে বলে?

করপোরেট ডেটাবেজ কি? করপোরেট ডেটাবেজ কাকে বলে?

বৃহত এন্টারপ্রাইজের একাধিক ব্যাবসা-বাণিজ্য থাকতে পারে। প্রতিটি ব্যাবসায়ের জন্য সাধারণত একাধিক বিভাগ বা অনুবিভাগ থাকে। যেমন-উৎপাদন, বিক্রয়, বিতরন, বিপগণ, গবেষণা ও উন্নয়ন, মানব সম্পদ উন্নয়ন, গ্রাহক সেবা, হিসাব ও অডিট, আইটি ইত্যাদি।
বৃহৎ এন্টারপ্রাইজে সাধারণত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরবরাহকারী, ক্রেতা বা ভোক্তা ইত্যাদি থাকেন যারা বিভিন্ন দেশ বা দেশের বিভিন্ন এলাকায় ব্যাবসা এবং অফিস কাজ করেন। প্রতিটি ব্যাবসার জন্য একটি প্রধান অফিস বা কার্য্যালয় রয়েছে যেখান থেকে সার্বিক কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রিত হয়। সাধারনত কোন একটি নেটওয়ার্কের সাথে করপোরেটের সকল বিভাগ বা অনুবিভাগ সংযুক্ত থাকে। এই সকল বিভাগ বা অনুবিভাগ বিভিন্ন ভৌগলিক দুরত্বে অবস্থান করতে থাকতে পারে। কোন বৃহৎ এন্টারপ্রাইজ বা করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সকল বিভাগ বা অনবিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের ডেটা নিয়ে তৈরি হয় করপোরেট ডেটাবেজ। নিচের ছবিটিতে করপোরেট ডেটাবেজের সম্ভাব্য বিভিন্ন বিভাগ বা অনুবিভাগের নাম উল্লেখ করা হল।
এই সকল বিভাগ বা অনুবিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রচুর ডেটা থাকে যা ব্যাবস্থাপনার বিভিন্ন স্তরে সিদ্বান্ত গ্রহণের কাজে কিংবা গবেষনার কাজে ব্যাবহৃত হয়। কাজেই করপোরেট প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজন অনুসারে নিচের যে কোন এক বা একাধিক বা সবগুলো বাইওয়ের জন্য ডেটাবেজ তৈরি করতে পারে। যেমন কাস্টমার সার্ভিসের জন্য কাস্টমার রিলেশনশীপ ম্যানেজমেন্ট ডেটাবেজ। মানব সম্পদ ব্যাবস্থাপনার জন্য এইচআরএম বা হিউম্যাযন রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ডেটাবেজ, অর্থ ব্যাবস্থাপনা ও হিসাবের জন্য একাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেম ডেটাবেজ ইত্যাদি।







অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল কি? অপটিক্যাল ফাইবার সম্পর্কে বিস্তারিত । অপটিক ফাইবার

অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল কি? অপটিক্যাল ফাইবার সম্পর্কে বিস্তারিত । অপটিক ফাইবার

অপটিক্যাল ফাইবার হলো ডাই-ইলেক্ট্রিক পদার্থ দিয়ে তৈরি এক ধরনের আঁশ-যা আলো নিবন্ধকরণ ও পরিবহনে সক্ষম।

{getToc} $title={Table of Contents}

ভিন্ন প্রতিসরাংকের এই ধরনের ডাই-ইলেক্ট্রিক দিয়ে অপটিক্যাল ফাইবার গঠিত। ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ থাকে। 

ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ

  1. কোরঃ ভিতরের ডাই-ইলেক্ট্রনিক কোর যার ব্যাস ৮ থেকে ১০০ মাইক্রোন হয়ে থাকে। 
  2. ক্ল্যাডিংঃ কোরকে অবদ্ধ করে থাকা বাইরের ডাই-ইলেক্ট্রিক আবরণ ক্ল্যাডিং নামে পরিচিত। কোরের প্রতিসরাংক ক্ল্যাডিংয়ের প্রতিসরাংকের চেয়ে বেশি থাকে। 
  3. জ্যাকেটঃ আবরণ হিসাবে কাজ করে। 
$ads={1}

ফাইবার অপটিকের বৈশিষ্ট্য 

  • এটি ইলেক্টেইক্যাল সিগনালের পরিবর্তে আলোক বা লাইট সিগনাল ট্রান্সমিট করে। 
  • এতে আলোকের পুর্ণ অভ্যান্তরীণ প্রতিফলন পদ্ধতিতে ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে গমন করে।
  • এতে ফিগাবাইট রেঞ্জ বা তার চেয়ে বেশি গতিতে ডেটা চলাচল করতে পারে। 
  • নেটওয়ার্কের ব্যকবোন হিসাবে ফাইবার অপটিক ক্যাবল অধিক ব্যাবহার হয়।


অপটিক্যাল ফাইবারের গঠন উপাদান

ফাইবার তৈরির অন্তরক পদার্থ হিসাবে সিলিকা এবং মাল্টি কমপোনেন্ট কাঁচ বহুলভাবে ব্যাবহার করা যায়। এসব অন্তরক পদার্থের গুনগত বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • অতি স্বচ্ছতা
  • রাসায়নিক সুস্থিরতা বা নিষ্ক্রিয়তা
  • সহজ প্রক্রিয়াকরণ যোগ্যতা
ফাইবার ক্যাবল তৈরুর জন্য সোডা বোরো সিলিকেট, সোডা লাইম সিলিকেট, সোডা অ্যালুমিনা সিলিকেট ইত্যাদি মাল্টি কম্পোনেন্ট কাঁচগুলো বেশি ব্যাবহৃত হয়। কখনও ফাইবারের ক্ল্যাডিং হিসেবে প্লাষ্টিক ব্যাবহৃত হয়ে থাকে। বর্তমানে পুর্ণ প্লাষ্টিক ফাইবারের ব্যাবহারও পরিলক্ষিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রধান বাধাঁ হচ্ছে অতিরিক্ত ক্ষয় (Loss). সাধারণ কাঁচ ফাইবার তৈরির জন্য মোটেই উপযুক্ত নয়। কারণ এর মধ্য দিয়ে আলোক রশ্মি কিছু দূর যেতে না যেতেই নিঃশেষ হয়ে যায়। তাছাড়া সাধারণ কাঁচ দূর থেকে স্বচ্ছ মনে হলেও অপটিক্যাল কমিউনিকেশনের জন্য যতটা স্বচ্ছতা দরকার ঠিক ততটা নয়।

অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলে সুবিধাসমূহ

বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য অপটিক্যাল ফাইবার ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এসব সুবিধার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • আলোর গতিতে ডেটা স্থানান্তরিত হয় এবং অপেক্ষাকৃত দ্রুত গতি সম্পন্ন
  • উচ্চ ব্যান্ডউইথ
  • আকারে ছোট এবং অজন অত্যান্ত কম
  • শক্তি ক্ষয় করে কম
  • বিদ্যুৎ চৌম্বক প্রভাব হতে মুক্ত
  • ডেটা সংরক্ষণের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা
  • সঠিকভাবে ডেটা স্থানান্তর বা চলাচলের ক্ষেত্রে পারিপার্শ্বিক অবস্থা কোন বাধাঁ প্রদান করতে পারে না।
$ads={2}

অপটিক্যাল ফাইবারের অসুবিধা

অপটিক্যাল ফাইবারের উল্লেখযোগ্য অসুবিধাসমূহ হলো-
  • ফাইবার অপটিক ক্যাবলকে U আকারে বাঁকানো যায় না তাই যেখানে অধিক বাঁকানোর প্রয়োজন হয় না সেখানেই অপটিক্যাল ফাইবার ব্যাবহার করা সম্ভব।
  • এটি অত্যান্ত ব্য্যবহুল
  • অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষন করার জন্য দক্ষ ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল প্রয়োজন হয়।


অপটিক্যাল ফাইবারের প্রকারভেদ

ফাইবারের গঠনিক উপাদানের প্রতিসরাংকের উপর ভিত্তি করে ফাইবারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
  1. স্টেপ ইনডেক্স ফাইবার (Step-Index-Fiber)
  2. গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবার  (Graded-Index-Fiber)
  3. মনোমোড ফাইবার (Monomode-Fiber)
স্টেপ ইনডেক্স ফাইভারের কোরের প্রসরাংক সর্বত্র সমান থাকে। গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবারের কোরের প্রতিসরাংক কেন্দ্রে সবচাইতে বেশি এবং ইহার ব্যাসার্ধ বরাবর কমতে থাকে। কোরের প্রতিসরাংকের ভিন্নতার জন্য এ দুই ধরনের ফাইবারের আলোক রশ্মির গতিপথও ভিন্ন হয়। গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবারের তুলনায় স্টেপ ইন্ডেক্স ফাইবারের কোরের ব্যাসার্ধ বেশি।




Thursday, August 11, 2022

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

ইতিমধ্যে আর্টিকেলের মাধ্যমে জাভাস্ক্রিপ্টের ২ টি আর্টিকেল শেষ করেছি। যার মধ্যে একটি ছিলো জাভাস্ক্রিপ্ট কী? এবং অন্যটি ছিলো এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে? ২টা আর্টিকেলেই মোটামুটি ভালো রেস্পন্স পেয়েছি যারা কারনে আমি আমার ফ্রী টাইমে একটি করে সিরিয়াল ভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট এর উপর আর্টিকেল লিখবো। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে শেখানো হবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে কিভাবে এইচটিএমএল কোড লিখা যায়? 

জ্বী হ্যা এর আগের একটি আর্টিকেলে শিখেছিলাম এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখতে হয়, আর আজকের এই আর্টিকেলে শিখবো কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখতে হয়।
জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কোড লিখা এটা একদম ইজি, তবে হ্যা অনেক সময় অনেকেই বিষয়টা গুলিয়ে ফেলেন এবং গুগল করে নেন। যারা গুগল করেন ইনশাল্লাহ আমার আর্টিকেলটি তাদের নজরে পরেছে এবং আমি এত টুকু সিউরিটি দিতে পারি আপনি নিশ্চয় আমার আর্টিকেলটি গুগলের সার্স করেই পেয়েছেন। তাহলে আর কথা নয় চলুন মূল টপিকে আশা যাক।

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে?

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখার জন্য প্রধানত একটি মেথড ব্যাবহার করা হয় যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

<script>
   document.write("এখানে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখতে পারেন।"); 
</script>

উপরের কোড যদি লখ্য করেন এখানে <script> ট্যাগের মধ্যে document.write() নামে একটি ম্যাথড ব্যাবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে (বন্ধনি) এর মধ্যে দুইটি ডাবল কোটেশন "" ব্যাবহার করা হয়েছে। কোটেশনের মধ্যে আপনি এইচটিএমএল এর যে কোনো কোড লিখলে সেটি রান হয়ে যাবে। 

যেমন নিচে আমি একটি এক্সামপল দিচ্ছি। 

<!DOCTYPE html>
<html>
<body>

<h1>জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড</h1>
<h2>এই write() ম্যাথড</h2>

<p>documnet এর পরে (.) ডট দিয়ে write() লিখে প্রথম বন্ধনিতে ডাবল কোটেশন " " দিয়ে এইচটিএমএল কোড যা লিখবেন সেটাই আউটপুট হিসেবে পাবেন।</p>

<script>
document.write("<h2>Hello Mr AnTor Ali Vistors!</h2><p>How are you?</p>");
</script>


</body>
</html>

উপরের কোডটি আপনি কপি করে প্র্যাক্টিস করতে পারেন।


প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার (Printer) কম্পিউটারের একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ফলফালকে লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। পার্সোনাল কম্পিউটারের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রিন্ট কাজের জন্য মুলত তিন প্রযুক্তির প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। যার নিম্নে উল্যখ করা হলো।
  1. Do Matrix Printer
  2. Ink Jet Printer
  3. Laser Printer

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার

এ ধরনের প্রিন্টারে একটি প্রিন্ট হেড (Head) এ মেট্রিক্স (Matrix) পদ্বতিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক পিন সাজনো থাকে। নির্দিষ্ট একটি প্রিন্ট লাইনে এই হেড এবং পিনগুলো সচল থেকে প্রিন্ট রিবন (Ribon) এ অনবরত এবং দ্রুত ডট দিয়ে কাগজে অক্ষর ফুটিয়ে তোলে। নিখুঁত এবং দ্রুত ছাপার জন্য বাজারে বিভিন্ন সংখ্যক পিনযুক্ত প্রিন্টার পাওয়া যায়। পিন-এর সংখ্যা বেশি হলে ছাপার মানও ভালো হয়।


ইংক জেট প্রিন্টার 

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত ভালোমানের আরেকটি প্রিন্টার জচ্ছে ইংক জেট প্রিন্টার। বিভিন্ন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান একে বাবলজেট (Bubble Jet) বা ডেস্কট জেট (Desk Jet) প্রিন্টার নামেও আখ্যায়িত করেন। এ ধরনের প্রিন্টার একটি তরল কালিযুক্ত কার্টিজ (Cartridge) দ্বারা ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের প্রিন্ট হেড এর মাধ্যমে কাগজে তথ্য বা চিত্র ছাপানোর কাজটি সম্পাদন করে। ছাপানো প্রক্রিয়ায় এ প্রিন্টারটি মোটামুটি শব্দহীনভাবে কাজ করতে পারে।



লেজার প্রিন্ট 

উপরোক্ত দু'টি প্রযুক্তির প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত নিখুঁত ছাপার জন্য লেজার প্রিন্টার ব্যাবহৃত হয়। এ প্রিন্টারের কালি পাউডারের ন্যায় শুকানো অবস্থায় একটি কার্টিজ বা টোনার (Toner) এ থাকে এবং কম্পিউটার হতে কোন তথ্য বা চিত্র প্রিন্ট করার নির্দেশ দেয়া হলে লেজার রশ্মি (Laser Beam) ব্যাবহার করে প্রিন্টার অতি দ্রুত গতিতে কাগজে ছাপার কাজটি সম্পাদন করে।
স্ক্যানার কী?

স্ক্যানার কী?

কাগজ, কাপড় বা এ ধরনের কোন স্থির উপাদান হতে কোন ছবি, চিত্র বা এ জাতীয় কোন বিষয় ফটোকপির ন্যায় হুবহু চিত্রের আকারে কম্পিউটারে প্রবেশ কারনোর জন্য ব্যাবহৃত একটি জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস হচ্ছে স্ক্যানার। প্রকাশনা শিল্পে অ ছবি প্রিন্টিং প্রেস এ ডিভাইসটি সার্বাধিক ব্যাবহৃত হইয়।
এছাড়াও ট্যাকবল, জয়স্টিক, লাইটপেন, ডিজিটাইজার, ওএময়ার, মাইক্রোফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা প্রভৃতি অপেক্ষাকৃত কম প্রচলিত ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে তথ্য প্রদান ও গ্রহণ দ্বিমুখী কাজে ডিস্ক, সিডি, মডেম, পেন ড্রাইভ প্রভৃতি সরঞ্জাম  একই সাথে ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইসে রুপে ব্যাবহৃত হয়।

এছাড়াও বর্তমানে অনেক ডিজিটাল স্ক্যানার আছে যেমন মানুষের বডি স্ক্যান করার জন্য MRI ও CT Scan বহুল পরিচিত। এর বাহিরেও রয়েছে অনেক ধরনের স্ক্যানার যেমন প্রোডাক্ট স্ক্যান করার জন্য রয়েছে Product Scanner

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন যা মূলত একটি টিউটোরিয়ালের মতই হতে চলেছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এমন একটি ট্রিক্ষ শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনি জাস্ট এক ক্লিকে যে কোন ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন।
এক ক্লিকে যে কোনো ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চাইলে নিচের রুলস গুলো ফলো করুন, একবার শিখে ফেললে আপনি কয়েক সেকেন্ডে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে পারবেন।

১. আপনার মোবাইলে/কম্পিউটারে থাকা যে কোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন। 
২. ব্রাউজার ওপেন করার পর Remove Bg লিখে সার্স করুন অথবা ডাইরেক্ট এন্টার করুনঃ removebg.চম
৩. রিমুভ বিজির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট খোলার পর আপলোড ফোটো নামে একটি বাটন পাবেন।
৪. উক্ত বাটনে ক্লিকের মাধ্যমে আপনার বিভিন্ন ছবি যেইগুলো  থেকে আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চান সেই গুলো আপলোড করলেই বাস অটো মেটিক আপনার ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে।

ক্লিক করার সাথে সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে। ঠিক নিভে দেখানো স্ক্রিনশটের মতই।
এই ছবিটির অরিজানাল ভার্সন দেখতে উপরের স্ক্রিনশটে দেখানক লাল মার্ক করা Original এই ট্যাবে ক্লিক করুন।

এবার এখান থেকে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে🤗 আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্তই ধন্যবাদ।


Wednesday, August 10, 2022

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে আপনি এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখবেন অথবা জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে ইমপ্লিমেন্ট করবেন? জাভাস্ক্রিপ্ট যারা একদম নতুন শিখছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন! সুতরাং সবাই মোনোযোগ সহকারে পরবেন।
এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার ২টি পদ্বতি আছে। এই দুটি হলো-
  1. Inpage JavaScript 
  2. External JavaScript

Inpage JavaScript 

ইনপেইজ জাভাস্ক্রিপ্ট এটার মানে হলো জেই পেইজে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখেছেন সেই পেইজের মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখা। নিচের ছবিটি যদি লখ্য করেন তাহলে জানতে পারবেন কিভাবে আপনি এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখবেন।
উপরের ছবিটি যদি একটু লক্ষ্য করেন এখানে কিন্তু <Script> নামক একটি ট্যাগ লিখা হয়েছে, মূলত এর মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হয়। আরেকটি বিষয় হয়ত আপনারা লক্ষ্য করতে পেরেছে সেটা হচ্ছে এখানে স্ক্রিপ্ট ট্যাগ ২ বার স্টার্ট ও ক্লোজ করা হয়েছে। আসলে জাভাস্ক্রিপ্ট আপনি চাইলে <head> ট্যাগের যে কোন অংশে লিখতে পারেন অন্যথায় আপনি এটা <body> ট্যাগের একদম শেষে বা </body> যেখানে এই ক্লোজিং ট্যাগ আছে তার ঠিক উপরেই <script> ট্যাগ শুরু ও শেষ করতে পারেন। 

Body ট্যাগ ক্লোজের পুর্বে <script> লেখার একটা বড় কারণ হচ্ছে, জাভাস্ক্রিপ্টে যখন ডম এলিমেন্ট নিয়ে কাজ করবেন তখন দেখবেন আপনা জাভাস্ক্রিপ্ট আগে লোড হয়ে যাচ্ছে যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ট্যাগটি বডি ট্যাগের শুরুতে দেন। আর যার কারণে জাভাস্ক্রিপ্টে অনেক ইরর শো করে, এর জন্যই মূলত এটা সবাই শেষে দিয়ে থাকে। 

External JavaScript

এক্সটার্নাল জাভাস্ক্রিপ্ট এটা মূলত কাজ হচ্ছে লিংক করা। যেমন সিএসএস  লিখার সময় সিএসএস এর জন্য একটি আলাদা ফাইল করে পরবর্তীতে সেই ফাইল এইচটিএমএল পেইজের সাথে কানেক্ট করে নিলে সিএসএস এ যাই লিখি এটা এইচটিএমএল এর পেইজে চলে আসে। একই ভাবে জাভাস্ক্রিপ্টের রয়েছে এরকমই একটি সিস্টেম। যেমন জাভাস্ক্রিপ্টের জন্য আপনি একটি ফাইল তৈরি করলেন, javascript.js নামে, (.js এটা জাভাস্ক্রিপ্টের ফাইল এক্সটেনশন)। এবার এই ফাইলটা এইচটিএমএল এর সাথে কানেক্ট করতে হবে। কিভাবে কানেক্ট করবেন নিচের ছবি গুলো মনোযোগ সহকারে লখ্য করুন।
উপরের ছবিটি লখ্য করলে দেখবেন এখানে লাল মার্ক করে একটি লাইন লিখা হয়েছে। যেটা দ্বারা অন্য কোনো একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলকে কানেক্ট করা হয়েছে। <script src="javascript.js"></script>

উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার কম্পিউটারে একটি ফোল্ডার ওপেন করেছি এবং ফোল্ডারে ২টা ফাইল আছে। ২টি ফাইল কিন্তু একই ফোল্ডারে আছে এর জন্য মূলত ডাইরেক্ট src="file_name" দিয়ে দিতে পারছি। কিন্তু এটা যদি অন্য কোনো ফোল্ডারে থাকতো? সেই ক্ষেত্রে প্রথমত ফোল্ডারের নাম যেমন jsFile এর পর একটি স্লাশ (/) jsFile/ এবং এবারে আপনার ফাইল নাম যেমন javascript.js অতএব myFile/javascript.js এইভাবে কানেক্ট করতে পারেন। 

এবার আমি যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলে কিছু লিখি এবং আমার এইচটিএমএল ফাইলটি রান করি, তাহলে আমার জাভাস্ক্রিপ্টে লিখে সকল আউটপুট এই এইচটিএমএল পেইজটিতে পেইয়ে যাবো। 

আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্ত ধন্যবাদ সবাইকে।

বাংলাদেশী টাকার মান কমছে কেন? ডলারের বিপরীতে টাকার মান কেন কমছে?

বাংলাদেশী টাকার মান কমছে কেন? ডলারের বিপরীতে টাকার মান কেন কমছে?

বর্তমানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান প্রতিদিনি কমছে সেই সাথে খোলা বাজারের মুল্য ছাড়িয়েছে ১৫০+ টাকা, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে আদোতে কেন ডলারের বিপরীতে টাকার মান এত কেন কমছে। সুতরাং সবাইকে মনোযোগ সহকারে আজকের আর্টিকেলটি পরার জন্য অনুরোধ করা হলো, আজকের এই আর্টিকেলে ইন্টারন্যাশনাল কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে যার মাধ্যমে বিশ্বের ডলারের দাম নির্ধারন করা হয়। 

{getToc} $title={Table of Contents}


আন্তর্জাতিক বাজারে মুল্যস্মৃতির কারণ কি?


বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক্সচেঞ্জ রেট অনুযায়ী প্রতি ডলার ৯৪-৯৫ টাকা করে বিনিময় করা হচ্ছে। অন্যদিকে খোলা বাজার বা Kerb Market Exchange Rate প্রতি ডলার ১০০-১০৫ টাকা দরে বিনিময় করা হচ্ছে। এমনকি জুলাই মাসের শেষের দিকেও  Kerb Market প্রতি ডলার ১০৫-১২০ টাকা পর্যন্ত বিনিময় করা হয়েছিলো। যদিও এক বছরে আগেও ২০২১ সালের জুলাই মাসেও প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ছিলো ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। এক বছরের ব্যাবদানে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যবান হারিয়েছে ১০ শতাংশ। অথচ ২০১২ থেকে ২০২১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত ৯ বছরে টাকার মান হারিয়েছিলো মাত্র ৩.৩৭ শতাংশ।

শুধু টাকাই নয়, প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান থেকে শুরু করে UK, Germany সহ বিশ্বের শীর্ষ ইকোনমি গুলোর কারেন্সিও US Doller এর বিপরীতে নিজেদের মূল্যবান হারিয়েছে। যেমন UK এর Pound Sterling ও Euro এমেরিকান ডলারের বিপরীতে গত এক বছরে মূল্যবান হারিয়েছে। Pound Starling -১৪.২৯ শতাংশ, ও Euro -১৫.৮ শতাংশ। 


কি কারণে ডলারের বিপরীতে বিশ্বের বেশিরভাগ কারেন্সি মূল্যবান হারাচ্ছে?

বিশ্বের ইকোনোমির অবস্থাঃ- ২০২০ সালে শুরু হওয়া পেন্ডামিকের প্রভাবে বিশ্বের উতপাদন এবং আমদানি রপ্তানি মুখি সকল কার্যক্রম চরমভাবে বাহত হয়েছে। যার কারণে বিশ্বব্যাপী Inflation বাড়ছিলো। Inflation বা মুদ্রারস্মৃতি মূলত সময়ের সাথে সাথে মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতাকে হাড়ানোকে বোঝায়। পেন্ডেমিকের কারণে বিশ্বের প্রতিটি ইকোনোমি স্ট্রিমুলেজ প্যাকেজ বা আর্থিকভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থনীতির গতিকে  সচল রাখতে গিয়ে একোনোমিতে মানি সাপ্লাই বাড়িয়ে ফেলেছিলো! যার কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাও বেড়ে গিয়েছিলো। কিন্তু পেন্ডামিকের কারণে গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন বাহত হওয়ায় পর্যাপ্ত পণ্যের যোগান না থাকায় Inflation Rate ক্রমাগত বাড়ছিলো। 

২০২১ সালের শেষ থেকে ২০২২ শুরুর দিকে বিশ্বের ইকোনোমি গুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে শুরু করলেও ফেব্রুয়ারি মাসে রাশীয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ লেগে বসে। যার কারণে গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন আরেক দফা বাহত হয়! এই যুদ্ধের প্রভাবে তেল ও জ্বালানি সেক্টরের পাশাপাশি গম, ভুট্টা, বারলি, সানফ্লাওয়ার সিড ও তেল সহ নাইট্রোজেন, পটাসিয়াম ও ফসফরা ষার সহ বিভিন্ন মূল্যবান মেটাল ও মিনেরালের সাপ্লাই চেইন বাহত হচ্ছিলো। তবে এসব কিছুর মধ্যে তেল ও গ্যাসের সাপ্লাই বাহত হবার কারণে তেল ও গ্যাসের দাম ক্রমাগত বাড়তে থাকে। এছাড়াও কৃষি পণ্য ও ষারের সাপ্লাই চেইন বাহত হওয়ায়  বিশ্বব্যাপী ফুড স্যাফটি নিয়ে তৈরি হয়েছে সজ্ঞা।

যার কারণে বিশ্বের সব দেশেরই জীবন যাত্রার ব্যায় তরতর করে বেড়ে যাচ্ছিলো। 

ডলারের পরিবর্তে টাকার দাম কমার মূল কারণ

US এ তে ২০২২ সালের মে মাসে Inflation Rate 8.5% বেড়ে যায় যা ১৯৮১ সালের পর দেশটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ। দেশটির লেটেস্ট কনসিউমার প্রাইস ইনডেক্স (Consumer Price Index)  যা মুলত বিভিন্ন পণ্য ও সার্ভিসের দাম ইন্ডিকেট করে। তা ফেব্রুয়ারি মাসে ৭.৯% শতাংশ গিয়ে পৌছেচে। যা দেশটির গত ৪০ বছরের ইতিহাসের সর্বোচ্চ এনুয়াল ইনফ্লেশন রেট (Inflation Rate)। এছাড়াও মার্চ মাসে দেশটির Gasoline Index Inflation Rate  বেড়ে দারিয়েছে ১৮.৩ শতাংশ, অন্যদিকে Food Index Inflation Rate গত ১২ মাসের তুলনায় ৮.৮ শতাংশ বেড়েছে। যার প্রেক্ষিতে দেশটির ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম (Federal Reserve System) বা কেন্দ্রিয় মনিটারিং পলিসি মেন্টররা ইন্টারেস্ট বাড়ানোর সিদ্বান্ত নেয়, এবং এর পর থেকেই বিশ্বের অন্যান্য কারেন্সি গুলো US Doller এর বিপরীতে নিজেদের মুল্য হারাতে থাকে। 

২০২১ সালের আগস্ট মাসে ১ ডলারের বিপরীত্তে শ্রীলংকান রুপি ছিলো ১৯৯ রুপি, যা গত ১ বছরে বেড়ে দারিয়েছে  ৩৬০ রুপিতে।  

বাংলাদেশী টাকার মান কম?

The Daily Star এ প্রকাশীত, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভার্নরের একটি আর্টিকেল সুত্রে বাংলাদেশে বর্তমানে Trade Deficit আছে ২৫ বিলিয়ন ডলার। এবং কারেন্ট অ্যাকান্ট Deficit আছে ১৪ বিলিয়ন ডোলার। এছাড়াও এই অর্থবছরে রেমিটেন্স আশার হার ১৮% কমে গিয়েছে। যার কারনে দেশের ফরেন এক্সেঞ্জে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকার ভ্যালুকে সম্মনত রাখতে রিজার্ভ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার রিলিজ করে দিয়েছে ফলস্রুতিতে ফরেন রিজার্ভ কমে দারিয়েছে ৪০ বিলিয়ন ডলারে। 



Tuesday, August 9, 2022

Padma Bridge Paragraph for All Student

Padma Bridge Paragraph for All Student

The longest bridge in Bangladesh is the Padma Multipurpose Bridge.  This dream Padma Bridge biggest project implemented by Bangladesh without any foreign aid. It is the largest project in the country and will be the longest bridge in the country after construction. The bridge is being constructed with concrete and steel. The length of the main bridge is 6.15 km and 18.18 metre wide bridge has a total of 42 pillars and 41 spans have been placed on the pillars. Each of the pillars is 150 metre long. The bridge connecting  Mawa in Munshoganj District to Jajira in Shariatpur District has two layers it has four-lan road at the top and a railway at the bottom.  The Padma Bridge will be used for rail, powerline, gas or fiber optic cable expansion in the future.  The complete design of the Padma Multipurpose Bridge was formed by a team of international  and national consultants led by ECOM. A company called China Major Bridge, a subsidiary of China Rail Way Group Limited.

has been contracted to the build the bridge. Construction began on December 6, 2014, and by November 2020 , 92% of the bridge was completed. The project will directly benefit more than 30 million people (44,000 sq km which is 29% of the total area of Bangladesh). Completion if the bridge at a cost of over 30,000 crore will make a significant contribution to the social, economic and industrial development tof the southern part of Bangladesh. The bridge will play an important role in  regional connectivity between Asia and Southeast Asia. 

The Padma Bridge, the dream of the people of Bangladesh, is on the way to be realized today. Although the World Bank and Donors withdraw due to allegations of corruption the Bangladesh government did not back down. The government decided to build the bridge with is own funds. It will benefit about 3 crore people across 21 south-western district s of Bangladesh. The Padma Bridge is supposed to increase the GDP of the country by more than 1(one) percent I will play an important role in the economy of our country. The bridge is a pride for our nation.



ওয়েবসাইট নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম কি? What is web based information system

ওয়েবসাইট নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম কি? What is web based information system

ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াড ওয়েবে মাধ্যমে যখন কোন ব্যাবহারকারী ইনফরমেশন সিস্টেমে ব্যাবহার করতে পারেন তখন সেই ইনফরমেশন সিস্টেমকে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম বলা হয়। এই ক্ষেত্রে ইন্টারনেটে সংযুক্ত থেকে ক্লায়েন্ট বিশ্বের যে কোন জায়গায় বসে এই ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করতে পারেন। এই সিস্টেমে ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেজ ব্যাবহার করা হয়। ইন্টারনেট ক্লায়েন্ট যখন কোন ইনফরমেশনের অনুরোধ পাঠায়, ওয়েব সার্ভার সেই অনুরোধের প্রেক্ষিতে ক্লায়েন্টের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার যাচাই করার পর বৈধ ক্লায়েন্ট হলে তখন কাংখিত তথ্য ক্লায়েন্টকে পাঠায়।
ইনফরমেশন সিস্টেমের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারে রাখা হয়। ওয়েব সার্ভার ও ডেটাবেজ সার্ভারের মাঝে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের অবস্থান থাকে। ব্যাবহারকারী ওয়েব সার্ভারের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করে থাকে। ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের নিচের চত্রটি লক্ষ্যণীয়।
বর্তমানে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের ব্যাপক ব্যাবহার লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশ সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েব বেসড ডেটাবেস রয়েছে যাতে বাংলাদেশের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এ সকল প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন তথ্য ব্যানবেইস তৈরি করেছে ওয়েব বেসড ডেটাবেজ।

ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের সুবিধা কী কী?

  1. ইন্টারনেট সংযুক্ত থেকে বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।
  2. সব সময় এই ইনফরমেশন সিস্টেমে ডেটা আপডেটের  বা হালনাগাদ করা অবস্থাত্য থাকে।
  3. ইনফরমেশন সিস্টেমে তাৎক্ষনিকভাবে ব্যাবহারকারীর মতামত পাওয়া যায়। ফলে ব্যাবহারকারীরা চাহিদা অনুসারে সিস্টেমকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করা সহজতর হয়।
  4. অনলাইনে সিস্টেমের মেইনটেন্যান্স করা যায়।
  5. স্মার্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও এই সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।

ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের অসুবিধা কী কী?

  1. সার্বক্ষণক নিরাপত্তাজনিত ঝুকিতে থাকে। যে কোন সময় হ্যাকারদের কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  2. ইন্টারনেট সংযোফ ব্যাতীত দূরবর্তী স্থান থেক এই ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায় না। 
  3. নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, ব্যাবহারকারীর সংখ্যা, সার্ভার ও সফটওয়্যারের কার্যক্ষমতার উপর সিস্টেমের দক্ষতাত নির্ভর করে।

Saturday, August 6, 2022

টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস

টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস

10 Minute School বাংলাদেশের একটি লিডিং ই লার্নিং বা L-Tech প্লাটফর্ম। যাত্রার শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে লাইভ ক্লাস ও ভিডিও লেকচারের মাধ্যমে ফ্রী এডুকেশন দিয়ে আসছে। একাডেমিক লেকচারের পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি টেস্ট প্রিপারেশন, ল্যাংগুয়েজ, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও চাকরির প্রস্তুতি বিষয় কোর্স অফার করছে প্লাটফর্মটি। বর্তমানে ১০ মিনিট স্কুলের সোশ্যাল মিডিয়া ও অ্যাপ মিলিয়ে ১ কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। এছাড়াও তাদের সবগুলো চ্যানেল মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজারটিরও বেশি ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং প্রায় ৫০ হাজার+ কুইজের পাশাপাশি তাদের ওয়েবসাইটে ১১০০ এর ও বেশি নোট ও ১৩০০ এর ও বেশি ব্লগ রয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্টানটিতে প্রায় ১৬০ জন এমপ্লয় কর্মরত রয়েছে। এবং ফিউচারে তারা আরো বেশ কিছু সার্ভিস নিয়ে বাংলাদেশে LMS মার্কেটকে লিড করার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো রবি টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস সম্পর্কে। এবং জানাবো ১০ মিনিট স্কুলের যাত্রা নিয়ে। আশা করি সকলে অনেক মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পরবেন। 

History of 10 Minute School


টেন মিনিট স্কুলের কথা বলতে গেলে শুরুতেই চলে আসবে আয়মান সাদিকের নাম। ৯০৯২ সালের দশরা মে সেপ্টম্বর কুমিল্লা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। শিক্ষা আয়মাম জীবনে ঢাকার আদমকী ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজে পড়াশোনা করেন। এবং ২০২১ সালে ঢাকা ইউনিভার্সিটির IBA তে ভর্তি হোন। IBA তে পড়াশোনা চলাকালীন Mentors এ ক্লাস নিতে শুরু করেন তিনি। তার পড়ানোর ধরন স্টুডেন্টরা খুব পছন্দ করতো। যা পরবর্তীতে তাকে শিক্ষকতার দিকে আরো আকৃষ্ট করে তোলে।  MENTORS এ পড়ানোর সময় আয়মান খেয়াল করে দেখলেন, বছরে প্রায় ১০-১২ লক্ষ শিক্ষার্থী এসএসসি পরিক্ষায় অংশ গ্রহণ করে থাকে কিন্তু পাবলিক ভার্সিটি গুলোতে আসার সংখ্যা মাত্র ৪০ থেকে ৫০ হাজার। 

এছাড়াও ভর্তি পরিক্ষার কোচিং সহ ILTES প্রিপারেশনসহ সব কিছু ঢাকা কেন্দ্রিক হওয়ার ফলে প্রত্যন্ত এলাকার মেধাবি শিক্ষার্থী টাকার অভাবে ঢাকায় এসে ভালো কোচিং করতে পারছেনা। ফলে মেধা থাকা সত্তেও রিমোট এরিয়ার শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার অভাবে সরকারি বিশ্যবিদ্যালয়ের আসন নিয়ে প্রতিযোগিতা করতে পারেনা। এই সমস্যার সমাধান করার জন্য আয়মান সাদিক এমন একটি এডুকেশনাল প্লাটফর্মের কথা চিন্তা করে যেখানে ফ্রীতে দেশের যে কোন অঞ্চল থেকে যে কেউ সেম এডুকেশনের সুযোগ পাবে। 

IBA তে পরাশোনা কালীন সময়ে এ্যাকাউন্টিং সাবজেক্টের নানান সমস্যার সমাধান খুজতে গিয়ে। ইউটুবে একটি চ্যানেল খুজে পান আয়মান। ১০ মিনিট স্কুলের ইনিসিয়াল আইডিয়াটা মূলত সেখান থেকেই পান। সে থেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে পাঠদানের আইডিয়াটা নিয়ে তিনি ভাবতে থাকেন। আয়মান সাদিক ভাইয়া খেয়াল করে দেখলেন IBA তে ভর্তি পরিক্ষার জন্য যে সকল বিষয় গুলো একজন শিক্ষ্যার্থীকে পরতে হয়। তার BCS থেকে শুরু করে SAT, GRE, GMAT, BANK এমনকি সরকারি বেসরকারি চাকরির পরিক্ষা গুলোতেও বেশ কাজে লাগে । এই বিষয় গুলো নিয়েই একটি মোকয়াপ তৈরি করেন তিনি এবং সেখান থেকেই মূলত ১০ মিনিট স্কুলের যাত্রা শুরু হয়। 

তার এই মোকাপটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলেও তাদের কাছেও বেশ পছন্দ হলে তিনি ১০ মিনিট স্কুলের একটি ওয়েবসাইট বানানোর সিদ্ধান্ত নেয়। 


১০ মিনিট স্কুল ওয়েবসাইট


১০ মিনিট স্কুলের ইনিসিয়াল ইনভেস্টমেন্ট আয়মান সাদিক ভাইয়া নিজেই যোগান দেয়। কোচিং এর ক্লাস নেওয়া থেকে শুরু করে টিউশন থেকে আয় কৃত অর্থ ১০ মিনিট স্কুলের ইনিশিয়াল ফান্ডিং হিসেবে গড়ে তোলে। শুরু দিকে আয়মান ওয়েবসাইটটি বানাতে গিয়ে বেশ কয়েকবার সমস্যার মুখে পড়লেও আশা হারায়নি! শেষ পর্যন্ত বুয়েটের এক ছোট ভাই (Abyad Raied) কে সাথে নিয়ে নিজেরাই ওয়েবসাইটটি বানানোর কাজ শুরু করে। ততদিনে IBA এতে ভর্তি হওয়া নতুন ব্যাচ থেকে নয় জনের একটি টিমকে ইংরেজী, গণিত, এনালাইটিক্স বিষয় টিমটি সেট করে ৯ জনেরই কুইজ করার দায়িদ্ব দেন তিনি। 

পরবর্তি বছর ২০১৫ সালের ১০ মে ওয়েবসাইটটি লঞ্চ করার কথা থাকলেও টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে সেদিনি পুরো কন্টেন্ট ইরেজ হয়ে যায়। যার প্রেক্ষিতে লন্স ডেটলাইন পিছিয়ে সে মাসের ১৭ তারিখে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে ১৭ মে লঞ্চ করার পর ২৫ মিনিটের মাথায় আবারও টেকনিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়। ফলস্রুতিতে নতুন কোন আর ডেট না দিয়ে পুরো টিম ওয়েবসাইটটি রিকভার করার জন্য কাজ করে। সে বছরের আগষ্ট মাসের ১২ তারিখ টেন মিনিট স্কুলে তাদের ইউটুব চ্যানেলটি লঞ্চ করে। ইউটুব চ্যানেলে তাদের প্রথম ভিডিওটি ছিলো "One Formula To Rule Them All!" 


Monday, August 1, 2022

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

এডোবি কোম্পানি বিশ্বে অনলাইন সেক্টরে সফটওয়্যার ইন্ডাজট্রি হিসেবে লিড করছে। Adobe inc এর রয়েছে অনেক সফটওয়্যার। এডোবি যেই সকল কাজের জন্য সফটওয়্যার প্রোভাইড করে থাকে সেগুলো হলো-
  • ভিডিও এডিটিং
  • অডিও এডিটিং
  • কোডিং
  • ইমেজ এডিটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • এনিমেশন ভিডিও তৈরি
  • মশন গ্রাফিক্স
  • ইউআই ডিজাইন 
  • ভেক্টর ডিজাইন
  • রাস্টা ও ভেক্টর ইমেজ
  • বিভিন্ন ইলাস্ট্রেটর টেমপ্লেট
  • সোসিয়াল মিডিয়া 
এর বাহিরেও আরো বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার রয়েছে এডোবির। বিশ্বের সব থেকে বড় টেক কোম্পানি মাইক্রোসফটের পরেই এডোবির অবস্থান তার মানে অনুমান করতেই পারছেন এডোবি কোম্পানির বিষয়।

আজকে আমরা এডোবি কোম্পানি বিষয় আর কোন আলোচনা করবোনা, আমরা আজকে জানবো এডোবির একটি সফটওয়্যার "Adobe Photoshop CS6" কিভাবে ফ্রিতে ডাউনলোড করা যেতে পারে?

এডোবি ফটোশপ কি?

এডোবি ফটোশপ এডোবি কোম্পানির একটি সফটওয়্যার যা দ্বারা বিভিন্ন প্রকার ছবি এডিট করা হয় ও গ্রাফিক্স ডিজাইনেরও কাজ করা হয়। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের জন্য এডোবি ইলাট্রেটর সব থেকে বেস্ট। কিন্তু ছবি এডিট করার জন্য এডোবি ফটোশপের বিকল্প আর কিছু নেই। 

এডোবি ফটোশপ দিয়ে আপনি যে কোন ধরনের ছবি ও ব্যানার ইত্যাদি ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য ভিজিটিং কার্ড, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি সহ যে কোন ধরনের ছবি এডিট করতে পারবেন খুব সহজে। সেই সাথে আরো অনেক কিছুই করতে পারবেন এডোবি ফোটোশপ দিয়ে।

এডোবি ফটোশন কিভাবে ডাউনলোড করবেন?

এডোবি কোম্পানি বর্তমানে এডোবির প্রত্যেকটা অ্যাপ্লিকেশন প্রোভাইড করে এডোবি Adobe Creative Cloud এর মাধ্যমে যার জন্য আপনাকে মাসিক চার্জ দিতে হবে সফটওয়্যারটির লাইসেন্স সংগ্রহ করার জন্য অন্যথায় আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন না। অথবা আপনি বিভিন্ন ক্রা*কেড ভার্সন ব্যাবহার করতে পারেন যদি ফ্রিতে ব্যাবহার করতে চান। এখানে ক্লিক করলে আপনি Adobe Photoshop CS6 ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে আগেই বলি এটা ক্রা*কেড কিনা আমি জানিনা, তবে এর জন্য আলাদা ভাবে কোন কিছু সেটয়াপ করতে হয়না, সুধু এটা ইন্সটল দিলেই আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন। আমি গত ৩ বছরের বেশি সময় ধরে এটা ব্যাবহার করছি।   

এডোবি ফটোশপ CS6 এই ভার্সনটা ইন্সটল করা একদম সহজ। ইন্সটল করতে হলে সুধু নেক্সট নেক্সট দিলেই হবে। এবং অবশ্যই Installation Path Select করতে হবে। আপনি যদি একজন কম্পিউটার ইউজার হয়ে থাকেন আশা করি এটা পারবেন।