Friday, August 19, 2022

জিআইএস (Geographical international system)

জিআইএস (Geographical international system)

 *ভৌগলিক তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থাকে  জিআইএস বলে।

জিআইএস কম্পিউটারের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থানিক ও পারস্পরিক সমস্যার চিহ্নিতকরণ, মানচিত্রায়ণ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরি সহায়তা করে থাকে।

১৯৬৪ সালে কানাডায় সর্বপ্রথম এই কৌশলের ব্যবহার আরম্ভ হয়।

১৯৮০ সালের দিকে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে থাকে।

ভূমি ব্যবস্থাপনা, প্রাকৃতিক সম্পদ উন্নয়ন, পানি গবেষণা, আঞ্চলিক গবেষণা, নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা, জনসংখ্যা বিশ্লেষণ, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার বিশ্লেষণ প্রভৃতি কাজে জিআইএস ব্যবহৃত হয়।

জিআইএস এর মাধ্যমে একটি মানচিত্রের মধ্যে অনেক ধরনের উপাত্ত উপস্থাপন করে সেই উপাত্ত গুলোকে মানচিত্রের মধ্যে বিশ্লেষণ করে মানচিত্রটির উপযোগিতা বাড়িয়ে দেওয়া হয়। 

যেমন: টপোগ্রাফি, ভূমি ব্যবহার, যোগাযোগ, মৃত্তিকা, এই সবগুলো জিনিস দেখিয়ে আমরা তার মধ্য দিয়ে সে নির্দিষ্ট অঞ্চলের পুরো চিত্র সম্বন্ধে জানতে পারি।



গুগল এডস এপ্রুভাল পাবো কিভাবে? ব্লগারে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায় কি? অ্যাডসেন্সে পেতে যা যা করনীয়

গুগল এডস এপ্রুভাল পাবো কিভাবে? ব্লগারে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায় কি? অ্যাডসেন্সে পেতে যা যা করনীয়

প্রতিদিনি বিভিন্ন ব্লগার বিভিন্ন ভাবে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্লাই করছেন এবং এর মধ্যে অনেকেই হতাশ হচ্ছেন, কারণ তারা যতবারই অ্যপ্লাই করছে ততবারই কোননা কোন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই আজকে আমি আপনাদের সাথে কিছু তথ্য শেয়ার করবো, এই তথ্য অনুযায়ী আপনি আপনার ব্লগার/ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ সাইটে যদি শ্রম দেন তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনি অ্যাডসেন্স পাবেন। 


১/ এমন টপিক নিয়ে লিখুন যেসব বিষয়ের উপর গুগলের কাছে বিজ্ঞাপন রয়েছে । এখন সেটা কিভাবে বুঝবেন গুগলের কাছে কোন টপিকের উপর বিজ্ঞাপন বেশি রয়েছে ? তা জানতে skyfu সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন ।


এই সাইটে গিয়ে আপনার নিশটা লিখে সেখানে সার্চ করুন তাহলে সাইটটি দেখাবে আপনার টপিকের উপর গুগলের কাছে কেমন বিজ্ঞাপন রয়েছে । [ এর কারণ আপনি যদি গুগলের কাছে রয়েছে বিজ্ঞাপন অনুযায়ী কনটেন্ট পাবলিশ করেন তাহলে দ্রুত এডসেন্স পাবেন ]


২/ আর্টিকেলে LSI কিওয়ার্ডযুক্ত করুন । LSI কিওয়ার্ড বলতে বুঝায় সেসব কিওয়ার্ড যা আপনি কোনোকিছু গুগলে সার্চ করলে গুগল সবার শেষে সাজেষ্ট করে থাকে । তাহলে আপনার আর্টিকেল রেংকিংও ভালো করবে ।


৩/ প্রতিটি আর্টিকেলের গড় শব্দ ১৪০০ শব্দের রাখার চেষ্টা করুন । [ আমি এই নিয়ে ৭টা এডসেন্স পেলাম এবং সবকটি সাইটের গড় শব্দ ছিলো ১৫০০+ শব্দের , এবং যার ফলে আমাকে কখনো ২০টার বেশি পোষ্ট করতে হয়নি এডসেন্স এপ্রুভাল পেতে ] ।


৪/ নতুন সাইটে ডাউনলোড , এডস অথবা বিজ্ঞাপন , হ্যাকিং ,লিংক এইসব শব্দ ব্যবহার করবেন নাহ । [ এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে গেলে ব্যবহার করতে পারেন ] । তবে ডাউনলোড লিংক সরাসরি দিলে এডস লিমিট ও কিছুদিনের মধ্যে সাসপেন্ড খেতে পারেন । [ সেক্ষেত্রে গুগল ড্রাইভের লিংক দিতে পারেন ]


৫/ লাইভ স্ট্রিমিং ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করবেন নাহ ।


৬/ এমন সাইটকে লিংক করবেন নাহ যাদের ssl সার্টিফিকেট নেই । এবং এমন কোনো ইন্টারনাল ও এক্সটারনাল লিংক দিবেন নাহ যা এখন exist করে নাহ । [ যার ফলে 404 error দেখাবে ]


৭/ এমন সাইটের সাথে লিংক করবেন নাহ যা আপনার সাইটের অথবা যে পোষ্ট লিখেছেন তার সম্পর্কিত নাহ । তাহলে গুগল [ misleading webpage প্রবলেম ধরে থাকে ]


৮/ সাইটের নেভিগেশন ঠিক থাকা চাই । যেমন : ক্যাটাগরিগুলোকে মেইন মেনুতে যুক্ত করে দেওয়া ।এবং contact us,about us,term and condition ,privacy policy পেইজ গুলোকে Footer menuতে যুক্ত করে দেওয়া ।


৯/ সাইটকে মোবইল রেসপনসিভ করে তৈরী করা । কারণ বেশিরভাগ ট্রাফিক মোবাইল থেকেই আসে তাই সাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি অবশ্যই হতে হবে ।


ব্লগ সাইট করে যদি এডসেন্স থেকে ইনকাম করার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে সাইটকে কখনো বেশি ডিজাইন করবেন নাহ । সাইটকে সিম্পলভাবে প্রফেশনাল লুক দেওয়ার চেষ্টা করুন । [ অতিরিক্ত ডিজাইন সাইটের লোডিং টাইম বাড়িয়ে দেয় ]


১০/ যে থিমটা ব্যবহার করছেন তা কি এডস ফ্রেন্ডলি তা চেক করে দেখুন । আমার কাছে ফ্রি সবচেয়ে ভালো একটা ওয়ার্ডফ্রেস থিম হচ্ছে : Oceanwp Theme । ফ্রিমিয়াম প্রায় সব থিমেই গুগল এডসেন্স পাওয়া যায় তবে Generatepress ভালো কাজ করতে দেখা যায় । আমার সাইট oceanwp দিয়েই তৈরী করা ঘুরে আসতে পারেন ।


১১/ গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার আগে সাইটে স্লাইডার,পপআপ ব্যবহার না করাই বেস্ট ।[ অর্থাৎ সাইট হবে একদম সাদামাঠা ]


১২/ contact us, about us, terms and condition page , privacy policy pageগুলো খুব ভালো করে সঠিক তথ্য দিয়ে তৈরী করুন । টার্মস এন্ড কন্ডিশন ও প্রাভেসি পলিসি পেইজ তৈরীর জন্য নতুনরা ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইটের সাহায্য নিতে পারেন । অনেক সাইট রয়েছে যারা এই পেইজগুলো জেনারেট করে দিয়ে থাকে ।


১৩/ ওয়েবসাইট সিকিউরিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এডসেন্স পেতে । আপনি যদি ssl সার্টিফিকেট একটিভ না করে থাকেন তাহলে গুগলের কাছে আপনার সাইটটি নিরাপদ নয় ।


এছাড়াও নালড ও ক্র্যাক থিম - প্লাগিন ব্যবহার যদি করে থাকেন তাহলে অনেক সময় সাইটে ভাইরাস আক্রমন হবে । যার ফলে ক্রোম বাউজারে “ red screen deceptive “ Error আসতে পারে


তাই সাইটকে সিকিউরিটিফুল করে রাখতে হবে ।


১৪/ সাইট স্পিড অপটিমাইজেশন করাও গুরুত্বপূর্ণ । কারণ যখন আপনার সাইট দ্রুত লোড হবে তখন আপনার সাইট ইউজারের কাছে খুব ভালো লাগবে এবং গুগলও এমন সাইটকে দ্রুত রেংকিং দিয়ে থাকে । যার ফলে আপনি প্রচুর ট্রাফিকও পাবেন এবং ট্রাফিক যেসব সাইটে থাকে সেসব সাইটে গুগল ৯০% এপ্রুভ দিয়ে দেই ।


১৫/ সাইটে যেখানে ইমেইজ বা ব্যানারের জন্য জায়গা বা ডিজাইন করা হয়েছে সেখানে ইমেইজ বা ব্যানার ইমেইজ ব্যবহার করুন অন্যাথায় গুগল “ ‍site construction ”য়ে রয়েছে এমন মনে করে প্রবলেম ধরবে ।


১৬/ ট্রেন্ডিং টপিক নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করলে গুগল এডসেন্স দ্রুত এপ্রুভাল পাওয়া যেতে পারে ।


১৭/ নিজে ইমেইজ তৈরী করে ব্যবহার করুন । যেমন : canva ও ফটোশপ দিয়ে তৈরী করুন ছবি । pexels,unplash সাইটগুলোর ফ্রি ইমেইজ ব্যবহার করতে পারেন তবে সে ইমজেইগুলোকেও একটু এডিট করে পোষ্ট করাই ভালো ।


নতুন অ্যাডসেন্সে যারা পেয়েছেন তাদের করনীয় কি?

এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার পর কখনো নিজের এডসে নিজে ক্লিক করবেন নাহ বা কাউকে ক্লিক করার জন্য বলবেন নাহ । তাহলে লিমিট বা সাসপেন্ড হতে পারেন ।


এক পেইজে ৫টার বেশি এডস না দেখানো ভালো । অতিরিক্ত এডস দেখালে সাইট স্লো হয়ে যাবে ।


আমি আশা করছি এই জিনিসগুলো যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করতে পারেন তাহলে আপনিও সহজে গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন । আমি ইতিমধ্যে ৭টা সাইটে এপ্রুভাল পেয়েছি এবং উপরে বলা কাজগুলো নিজে করেছি ।



Monday, August 15, 2022

এইচটিএমএল এলিমেন্ট কাকে বলে?

এইচটিএমএল এলিমেন্ট কাকে বলে?

এইচটিএমএল Elements বলতে এইচটিএমএল এর উপাদান সমুহ বুঝানো হয়ে থাকে। একটি ওপেনিং <> ট্যাগ আর ক্লোজিং </> ট্যাগ নিয়ে গঠিত হয় একটি এইচটিএমএল এলিমেন্ট। এবং ট্যাগের ভিতরের কন্টেন্ট সহ সব কিছুকেই এলিমেন্ট বলা হয়। যেমন <h1>...</h1> অথবা <p>...</p> ইত্যাদী সবই হচ্ছে এইচটিএমএল এলিমেন্ট। এভাবে <head>...</head> <body>...</body> এর মাঝে ট্যাগ, এট্রিবিউট সহ যা কিছু আসে সব কিছুকেই এক সংগে এইচটিএমএল এলিমেন্ট বলা হয়।

যেমনঃ- একটি বাড়িতে ব্যবহার যগ্য যা কিছু থাকে ধরুন চেয়ার, টেবিল, আলমারী, ড্রেসিং টেবিল, ডাইনিং টেবিল, সোফা সেট ইত্যাদী সবই হচ্ছে সেই বাড়ির এলিমেন্ট। আবার সেই বাড়িতে যদি একটি ডাইনিং টেবিল থাকে তাহলে টেবিলটির কাঠ পেরেক রঙ ইত্যাদী হচ্ছে সেই টেবিলের এলিমেন্ট। একটি শো-কেস থাকলে সেই শো-কেসের ভিতরে বাহিরে যা আছে অথবা সেই শো-কেসটা যে জিনিস দিয়ে বানানো হয়েছে তার সব কিছুই হচ্ছে সেই শো-কেসের এলিমেন্ট। তেমনি ভাবে এইচটিএমএল ডকুমেন্টে ব্যবহার যগ্য সবই হচ্ছে এইচটিএমএল এলিমেন্ট বা উপাদান। আবার এইচটিএমএল এলিমেন্টের কয়েকটি প্রকারভেদ রয়েছে।


নেস্টেড এলিমেন্ট  প্রতিটি এইচটিএমএল এলিমেন্ট নেস্টেড হতে পারে। অর্থাৎ এলিমেন্টের ভিতরে এলিমেন্ট থাকতে পারে। সাধারণত সকল এইচটিএমএল ডকুমেন্ট নেস্টেড এলিমেন্ট দ্বারা গঠিত হয়। যেমনঃ- <html> <body> <p> </p> </body> </html> ইত্যাদী।

এম্পটি এলিমেন্ট  এইচটিএমএল এর এমন কিছু এলিমেন্ট যা নেস্টেড হতে পারে না। অর্থাৎ এসব এলিমেন্টের মধ্য অন্য কোন চাইল্ড এলিমেন্ট থাকতে পারে না, এমন কন্টেন্টবিহীন এলিমেন্ট গুলোকে এম্পটি এলিমেন্ট বলা হয়। এম্পটি এলিমেন্ট গুলোর ক্লোজিং ট্যাগ হয় না। 

নিচে দেখানো সবকিছুই এইচটিএমএল এলিমেন্টঃ-


<!DOCTYPE html>

<html>

<head>

  <title>Page Title</title> 

</head>

<body>     

   <h1>My First Heading</h1>

   <p>My first paragraph.</p>

</body>

</html>

আপনি চাইলে উপরের কোড গুলো কপি করে প্রেক্টিস করতে পারেন😊


Saturday, August 13, 2022

করপোরেট ডেটাবেজ কি? করপোরেট ডেটাবেজ কাকে বলে?

করপোরেট ডেটাবেজ কি? করপোরেট ডেটাবেজ কাকে বলে?

বৃহত এন্টারপ্রাইজের একাধিক ব্যাবসা-বাণিজ্য থাকতে পারে। প্রতিটি ব্যাবসায়ের জন্য সাধারণত একাধিক বিভাগ বা অনুবিভাগ থাকে। যেমন-উৎপাদন, বিক্রয়, বিতরন, বিপগণ, গবেষণা ও উন্নয়ন, মানব সম্পদ উন্নয়ন, গ্রাহক সেবা, হিসাব ও অডিট, আইটি ইত্যাদি।
বৃহৎ এন্টারপ্রাইজে সাধারণত অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী, সরবরাহকারী, ক্রেতা বা ভোক্তা ইত্যাদি থাকেন যারা বিভিন্ন দেশ বা দেশের বিভিন্ন এলাকায় ব্যাবসা এবং অফিস কাজ করেন। প্রতিটি ব্যাবসার জন্য একটি প্রধান অফিস বা কার্য্যালয় রয়েছে যেখান থেকে সার্বিক কর্মকান্ড নিয়ন্ত্রিত হয়। সাধারনত কোন একটি নেটওয়ার্কের সাথে করপোরেটের সকল বিভাগ বা অনুবিভাগ সংযুক্ত থাকে। এই সকল বিভাগ বা অনুবিভাগ বিভিন্ন ভৌগলিক দুরত্বে অবস্থান করতে থাকতে পারে। কোন বৃহৎ এন্টারপ্রাইজ বা করপোরেট প্রতিষ্ঠানের সকল বিভাগ বা অনবিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ধরনের ডেটা নিয়ে তৈরি হয় করপোরেট ডেটাবেজ। নিচের ছবিটিতে করপোরেট ডেটাবেজের সম্ভাব্য বিভিন্ন বিভাগ বা অনুবিভাগের নাম উল্লেখ করা হল।
এই সকল বিভাগ বা অনুবিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রচুর ডেটা থাকে যা ব্যাবস্থাপনার বিভিন্ন স্তরে সিদ্বান্ত গ্রহণের কাজে কিংবা গবেষনার কাজে ব্যাবহৃত হয়। কাজেই করপোরেট প্রতিষ্ঠান তাদের প্রয়োজন অনুসারে নিচের যে কোন এক বা একাধিক বা সবগুলো বাইওয়ের জন্য ডেটাবেজ তৈরি করতে পারে। যেমন কাস্টমার সার্ভিসের জন্য কাস্টমার রিলেশনশীপ ম্যানেজমেন্ট ডেটাবেজ। মানব সম্পদ ব্যাবস্থাপনার জন্য এইচআরএম বা হিউম্যাযন রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট ডেটাবেজ, অর্থ ব্যাবস্থাপনা ও হিসাবের জন্য একাউন্টিং ইনফরমেশন সিস্টেম ডেটাবেজ ইত্যাদি।







অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল কি? অপটিক্যাল ফাইবার সম্পর্কে বিস্তারিত । অপটিক ফাইবার

অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল কি? অপটিক্যাল ফাইবার সম্পর্কে বিস্তারিত । অপটিক ফাইবার

অপটিক্যাল ফাইবার হলো ডাই-ইলেক্ট্রিক পদার্থ দিয়ে তৈরি এক ধরনের আঁশ-যা আলো নিবন্ধকরণ ও পরিবহনে সক্ষম।

{getToc} $title={Table of Contents}

ভিন্ন প্রতিসরাংকের এই ধরনের ডাই-ইলেক্ট্রিক দিয়ে অপটিক্যাল ফাইবার গঠিত। ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ থাকে। 

ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ

  1. কোরঃ ভিতরের ডাই-ইলেক্ট্রনিক কোর যার ব্যাস ৮ থেকে ১০০ মাইক্রোন হয়ে থাকে। 
  2. ক্ল্যাডিংঃ কোরকে অবদ্ধ করে থাকা বাইরের ডাই-ইলেক্ট্রিক আবরণ ক্ল্যাডিং নামে পরিচিত। কোরের প্রতিসরাংক ক্ল্যাডিংয়ের প্রতিসরাংকের চেয়ে বেশি থাকে। 
  3. জ্যাকেটঃ আবরণ হিসাবে কাজ করে। 
$ads={1}

ফাইবার অপটিকের বৈশিষ্ট্য 

  • এটি ইলেক্টেইক্যাল সিগনালের পরিবর্তে আলোক বা লাইট সিগনাল ট্রান্সমিট করে। 
  • এতে আলোকের পুর্ণ অভ্যান্তরীণ প্রতিফলন পদ্ধতিতে ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে গমন করে।
  • এতে ফিগাবাইট রেঞ্জ বা তার চেয়ে বেশি গতিতে ডেটা চলাচল করতে পারে। 
  • নেটওয়ার্কের ব্যকবোন হিসাবে ফাইবার অপটিক ক্যাবল অধিক ব্যাবহার হয়।


অপটিক্যাল ফাইবারের গঠন উপাদান

ফাইবার তৈরির অন্তরক পদার্থ হিসাবে সিলিকা এবং মাল্টি কমপোনেন্ট কাঁচ বহুলভাবে ব্যাবহার করা যায়। এসব অন্তরক পদার্থের গুনগত বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • অতি স্বচ্ছতা
  • রাসায়নিক সুস্থিরতা বা নিষ্ক্রিয়তা
  • সহজ প্রক্রিয়াকরণ যোগ্যতা
ফাইবার ক্যাবল তৈরুর জন্য সোডা বোরো সিলিকেট, সোডা লাইম সিলিকেট, সোডা অ্যালুমিনা সিলিকেট ইত্যাদি মাল্টি কম্পোনেন্ট কাঁচগুলো বেশি ব্যাবহৃত হয়। কখনও ফাইবারের ক্ল্যাডিং হিসেবে প্লাষ্টিক ব্যাবহৃত হয়ে থাকে। বর্তমানে পুর্ণ প্লাষ্টিক ফাইবারের ব্যাবহারও পরিলক্ষিত হচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রধান বাধাঁ হচ্ছে অতিরিক্ত ক্ষয় (Loss). সাধারণ কাঁচ ফাইবার তৈরির জন্য মোটেই উপযুক্ত নয়। কারণ এর মধ্য দিয়ে আলোক রশ্মি কিছু দূর যেতে না যেতেই নিঃশেষ হয়ে যায়। তাছাড়া সাধারণ কাঁচ দূর থেকে স্বচ্ছ মনে হলেও অপটিক্যাল কমিউনিকেশনের জন্য যতটা স্বচ্ছতা দরকার ঠিক ততটা নয়।

অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলে সুবিধাসমূহ

বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য অপটিক্যাল ফাইবার ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এসব সুবিধার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-
  • আলোর গতিতে ডেটা স্থানান্তরিত হয় এবং অপেক্ষাকৃত দ্রুত গতি সম্পন্ন
  • উচ্চ ব্যান্ডউইথ
  • আকারে ছোট এবং অজন অত্যান্ত কম
  • শক্তি ক্ষয় করে কম
  • বিদ্যুৎ চৌম্বক প্রভাব হতে মুক্ত
  • ডেটা সংরক্ষণের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা
  • সঠিকভাবে ডেটা স্থানান্তর বা চলাচলের ক্ষেত্রে পারিপার্শ্বিক অবস্থা কোন বাধাঁ প্রদান করতে পারে না।
$ads={2}

অপটিক্যাল ফাইবারের অসুবিধা

অপটিক্যাল ফাইবারের উল্লেখযোগ্য অসুবিধাসমূহ হলো-
  • ফাইবার অপটিক ক্যাবলকে U আকারে বাঁকানো যায় না তাই যেখানে অধিক বাঁকানোর প্রয়োজন হয় না সেখানেই অপটিক্যাল ফাইবার ব্যাবহার করা সম্ভব।
  • এটি অত্যান্ত ব্য্যবহুল
  • অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষন করার জন্য দক্ষ ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল প্রয়োজন হয়।


অপটিক্যাল ফাইবারের প্রকারভেদ

ফাইবারের গঠনিক উপাদানের প্রতিসরাংকের উপর ভিত্তি করে ফাইবারকে তিন ভাগে ভাগ করা হয়।
  1. স্টেপ ইনডেক্স ফাইবার (Step-Index-Fiber)
  2. গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবার  (Graded-Index-Fiber)
  3. মনোমোড ফাইবার (Monomode-Fiber)
স্টেপ ইনডেক্স ফাইভারের কোরের প্রসরাংক সর্বত্র সমান থাকে। গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবারের কোরের প্রতিসরাংক কেন্দ্রে সবচাইতে বেশি এবং ইহার ব্যাসার্ধ বরাবর কমতে থাকে। কোরের প্রতিসরাংকের ভিন্নতার জন্য এ দুই ধরনের ফাইবারের আলোক রশ্মির গতিপথও ভিন্ন হয়। গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবারের তুলনায় স্টেপ ইন্ডেক্স ফাইবারের কোরের ব্যাসার্ধ বেশি।




Thursday, August 11, 2022

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

ইতিমধ্যে আর্টিকেলের মাধ্যমে জাভাস্ক্রিপ্টের ২ টি আর্টিকেল শেষ করেছি। যার মধ্যে একটি ছিলো জাভাস্ক্রিপ্ট কী? এবং অন্যটি ছিলো এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে? ২টা আর্টিকেলেই মোটামুটি ভালো রেস্পন্স পেয়েছি যারা কারনে আমি আমার ফ্রী টাইমে একটি করে সিরিয়াল ভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট এর উপর আর্টিকেল লিখবো। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে শেখানো হবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে কিভাবে এইচটিএমএল কোড লিখা যায়? 

জ্বী হ্যা এর আগের একটি আর্টিকেলে শিখেছিলাম এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখতে হয়, আর আজকের এই আর্টিকেলে শিখবো কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখতে হয়।
জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কোড লিখা এটা একদম ইজি, তবে হ্যা অনেক সময় অনেকেই বিষয়টা গুলিয়ে ফেলেন এবং গুগল করে নেন। যারা গুগল করেন ইনশাল্লাহ আমার আর্টিকেলটি তাদের নজরে পরেছে এবং আমি এত টুকু সিউরিটি দিতে পারি আপনি নিশ্চয় আমার আর্টিকেলটি গুগলের সার্স করেই পেয়েছেন। তাহলে আর কথা নয় চলুন মূল টপিকে আশা যাক।

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে?

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখার জন্য প্রধানত একটি মেথড ব্যাবহার করা হয় যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

<script>
   document.write("এখানে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখতে পারেন।"); 
</script>

উপরের কোড যদি লখ্য করেন এখানে <script> ট্যাগের মধ্যে document.write() নামে একটি ম্যাথড ব্যাবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে (বন্ধনি) এর মধ্যে দুইটি ডাবল কোটেশন "" ব্যাবহার করা হয়েছে। কোটেশনের মধ্যে আপনি এইচটিএমএল এর যে কোনো কোড লিখলে সেটি রান হয়ে যাবে। 

যেমন নিচে আমি একটি এক্সামপল দিচ্ছি। 

<!DOCTYPE html>
<html>
<body>

<h1>জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড</h1>
<h2>এই write() ম্যাথড</h2>

<p>documnet এর পরে (.) ডট দিয়ে write() লিখে প্রথম বন্ধনিতে ডাবল কোটেশন " " দিয়ে এইচটিএমএল কোড যা লিখবেন সেটাই আউটপুট হিসেবে পাবেন।</p>

<script>
document.write("<h2>Hello Mr AnTor Ali Vistors!</h2><p>How are you?</p>");
</script>


</body>
</html>

উপরের কোডটি আপনি কপি করে প্র্যাক্টিস করতে পারেন।


প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার (Printer) কম্পিউটারের একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ফলফালকে লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। পার্সোনাল কম্পিউটারের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রিন্ট কাজের জন্য মুলত তিন প্রযুক্তির প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। যার নিম্নে উল্যখ করা হলো।
  1. Do Matrix Printer
  2. Ink Jet Printer
  3. Laser Printer

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার

এ ধরনের প্রিন্টারে একটি প্রিন্ট হেড (Head) এ মেট্রিক্স (Matrix) পদ্বতিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক পিন সাজনো থাকে। নির্দিষ্ট একটি প্রিন্ট লাইনে এই হেড এবং পিনগুলো সচল থেকে প্রিন্ট রিবন (Ribon) এ অনবরত এবং দ্রুত ডট দিয়ে কাগজে অক্ষর ফুটিয়ে তোলে। নিখুঁত এবং দ্রুত ছাপার জন্য বাজারে বিভিন্ন সংখ্যক পিনযুক্ত প্রিন্টার পাওয়া যায়। পিন-এর সংখ্যা বেশি হলে ছাপার মানও ভালো হয়।


ইংক জেট প্রিন্টার 

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত ভালোমানের আরেকটি প্রিন্টার জচ্ছে ইংক জেট প্রিন্টার। বিভিন্ন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান একে বাবলজেট (Bubble Jet) বা ডেস্কট জেট (Desk Jet) প্রিন্টার নামেও আখ্যায়িত করেন। এ ধরনের প্রিন্টার একটি তরল কালিযুক্ত কার্টিজ (Cartridge) দ্বারা ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের প্রিন্ট হেড এর মাধ্যমে কাগজে তথ্য বা চিত্র ছাপানোর কাজটি সম্পাদন করে। ছাপানো প্রক্রিয়ায় এ প্রিন্টারটি মোটামুটি শব্দহীনভাবে কাজ করতে পারে।



লেজার প্রিন্ট 

উপরোক্ত দু'টি প্রযুক্তির প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত নিখুঁত ছাপার জন্য লেজার প্রিন্টার ব্যাবহৃত হয়। এ প্রিন্টারের কালি পাউডারের ন্যায় শুকানো অবস্থায় একটি কার্টিজ বা টোনার (Toner) এ থাকে এবং কম্পিউটার হতে কোন তথ্য বা চিত্র প্রিন্ট করার নির্দেশ দেয়া হলে লেজার রশ্মি (Laser Beam) ব্যাবহার করে প্রিন্টার অতি দ্রুত গতিতে কাগজে ছাপার কাজটি সম্পাদন করে।
স্ক্যানার কী?

স্ক্যানার কী?

কাগজ, কাপড় বা এ ধরনের কোন স্থির উপাদান হতে কোন ছবি, চিত্র বা এ জাতীয় কোন বিষয় ফটোকপির ন্যায় হুবহু চিত্রের আকারে কম্পিউটারে প্রবেশ কারনোর জন্য ব্যাবহৃত একটি জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস হচ্ছে স্ক্যানার। প্রকাশনা শিল্পে অ ছবি প্রিন্টিং প্রেস এ ডিভাইসটি সার্বাধিক ব্যাবহৃত হইয়।
এছাড়াও ট্যাকবল, জয়স্টিক, লাইটপেন, ডিজিটাইজার, ওএময়ার, মাইক্রোফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা প্রভৃতি অপেক্ষাকৃত কম প্রচলিত ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে তথ্য প্রদান ও গ্রহণ দ্বিমুখী কাজে ডিস্ক, সিডি, মডেম, পেন ড্রাইভ প্রভৃতি সরঞ্জাম  একই সাথে ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইসে রুপে ব্যাবহৃত হয়।

এছাড়াও বর্তমানে অনেক ডিজিটাল স্ক্যানার আছে যেমন মানুষের বডি স্ক্যান করার জন্য MRI ও CT Scan বহুল পরিচিত। এর বাহিরেও রয়েছে অনেক ধরনের স্ক্যানার যেমন প্রোডাক্ট স্ক্যান করার জন্য রয়েছে Product Scanner

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন যা মূলত একটি টিউটোরিয়ালের মতই হতে চলেছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এমন একটি ট্রিক্ষ শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনি জাস্ট এক ক্লিকে যে কোন ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন।
এক ক্লিকে যে কোনো ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চাইলে নিচের রুলস গুলো ফলো করুন, একবার শিখে ফেললে আপনি কয়েক সেকেন্ডে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে পারবেন।

১. আপনার মোবাইলে/কম্পিউটারে থাকা যে কোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন। 
২. ব্রাউজার ওপেন করার পর Remove Bg লিখে সার্স করুন অথবা ডাইরেক্ট এন্টার করুনঃ removebg.চম
৩. রিমুভ বিজির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট খোলার পর আপলোড ফোটো নামে একটি বাটন পাবেন।
৪. উক্ত বাটনে ক্লিকের মাধ্যমে আপনার বিভিন্ন ছবি যেইগুলো  থেকে আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চান সেই গুলো আপলোড করলেই বাস অটো মেটিক আপনার ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে।

ক্লিক করার সাথে সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে। ঠিক নিভে দেখানো স্ক্রিনশটের মতই।
এই ছবিটির অরিজানাল ভার্সন দেখতে উপরের স্ক্রিনশটে দেখানক লাল মার্ক করা Original এই ট্যাবে ক্লিক করুন।

এবার এখান থেকে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে🤗 আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্তই ধন্যবাদ।


Wednesday, August 10, 2022

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে আপনি এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখবেন অথবা জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে ইমপ্লিমেন্ট করবেন? জাভাস্ক্রিপ্ট যারা একদম নতুন শিখছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন! সুতরাং সবাই মোনোযোগ সহকারে পরবেন।
এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার ২টি পদ্বতি আছে। এই দুটি হলো-
  1. Inpage JavaScript 
  2. External JavaScript

Inpage JavaScript 

ইনপেইজ জাভাস্ক্রিপ্ট এটার মানে হলো জেই পেইজে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখেছেন সেই পেইজের মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখা। নিচের ছবিটি যদি লখ্য করেন তাহলে জানতে পারবেন কিভাবে আপনি এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখবেন।
উপরের ছবিটি যদি একটু লক্ষ্য করেন এখানে কিন্তু <Script> নামক একটি ট্যাগ লিখা হয়েছে, মূলত এর মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হয়। আরেকটি বিষয় হয়ত আপনারা লক্ষ্য করতে পেরেছে সেটা হচ্ছে এখানে স্ক্রিপ্ট ট্যাগ ২ বার স্টার্ট ও ক্লোজ করা হয়েছে। আসলে জাভাস্ক্রিপ্ট আপনি চাইলে <head> ট্যাগের যে কোন অংশে লিখতে পারেন অন্যথায় আপনি এটা <body> ট্যাগের একদম শেষে বা </body> যেখানে এই ক্লোজিং ট্যাগ আছে তার ঠিক উপরেই <script> ট্যাগ শুরু ও শেষ করতে পারেন। 

Body ট্যাগ ক্লোজের পুর্বে <script> লেখার একটা বড় কারণ হচ্ছে, জাভাস্ক্রিপ্টে যখন ডম এলিমেন্ট নিয়ে কাজ করবেন তখন দেখবেন আপনা জাভাস্ক্রিপ্ট আগে লোড হয়ে যাচ্ছে যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ট্যাগটি বডি ট্যাগের শুরুতে দেন। আর যার কারণে জাভাস্ক্রিপ্টে অনেক ইরর শো করে, এর জন্যই মূলত এটা সবাই শেষে দিয়ে থাকে। 

External JavaScript

এক্সটার্নাল জাভাস্ক্রিপ্ট এটা মূলত কাজ হচ্ছে লিংক করা। যেমন সিএসএস  লিখার সময় সিএসএস এর জন্য একটি আলাদা ফাইল করে পরবর্তীতে সেই ফাইল এইচটিএমএল পেইজের সাথে কানেক্ট করে নিলে সিএসএস এ যাই লিখি এটা এইচটিএমএল এর পেইজে চলে আসে। একই ভাবে জাভাস্ক্রিপ্টের রয়েছে এরকমই একটি সিস্টেম। যেমন জাভাস্ক্রিপ্টের জন্য আপনি একটি ফাইল তৈরি করলেন, javascript.js নামে, (.js এটা জাভাস্ক্রিপ্টের ফাইল এক্সটেনশন)। এবার এই ফাইলটা এইচটিএমএল এর সাথে কানেক্ট করতে হবে। কিভাবে কানেক্ট করবেন নিচের ছবি গুলো মনোযোগ সহকারে লখ্য করুন।
উপরের ছবিটি লখ্য করলে দেখবেন এখানে লাল মার্ক করে একটি লাইন লিখা হয়েছে। যেটা দ্বারা অন্য কোনো একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলকে কানেক্ট করা হয়েছে। <script src="javascript.js"></script>

উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার কম্পিউটারে একটি ফোল্ডার ওপেন করেছি এবং ফোল্ডারে ২টা ফাইল আছে। ২টি ফাইল কিন্তু একই ফোল্ডারে আছে এর জন্য মূলত ডাইরেক্ট src="file_name" দিয়ে দিতে পারছি। কিন্তু এটা যদি অন্য কোনো ফোল্ডারে থাকতো? সেই ক্ষেত্রে প্রথমত ফোল্ডারের নাম যেমন jsFile এর পর একটি স্লাশ (/) jsFile/ এবং এবারে আপনার ফাইল নাম যেমন javascript.js অতএব myFile/javascript.js এইভাবে কানেক্ট করতে পারেন। 

এবার আমি যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলে কিছু লিখি এবং আমার এইচটিএমএল ফাইলটি রান করি, তাহলে আমার জাভাস্ক্রিপ্টে লিখে সকল আউটপুট এই এইচটিএমএল পেইজটিতে পেইয়ে যাবো। 

আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্ত ধন্যবাদ সবাইকে।

বাংলাদেশী টাকার মান কমছে কেন? ডলারের বিপরীতে টাকার মান কেন কমছে?

বাংলাদেশী টাকার মান কমছে কেন? ডলারের বিপরীতে টাকার মান কেন কমছে?

বর্তমানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান প্রতিদিনি কমছে সেই সাথে খোলা বাজারের মুল্য ছাড়িয়েছে ১৫০+ টাকা, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে আদোতে কেন ডলারের বিপরীতে টাকার মান এত কেন কমছে। সুতরাং সবাইকে মনোযোগ সহকারে আজকের আর্টিকেলটি পরার জন্য অনুরোধ করা হলো, আজকের এই আর্টিকেলে ইন্টারন্যাশনাল কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে যার মাধ্যমে বিশ্বের ডলারের দাম নির্ধারন করা হয়। 

{getToc} $title={Table of Contents}


আন্তর্জাতিক বাজারে মুল্যস্মৃতির কারণ কি?


বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক্সচেঞ্জ রেট অনুযায়ী প্রতি ডলার ৯৪-৯৫ টাকা করে বিনিময় করা হচ্ছে। অন্যদিকে খোলা বাজার বা Kerb Market Exchange Rate প্রতি ডলার ১০০-১০৫ টাকা দরে বিনিময় করা হচ্ছে। এমনকি জুলাই মাসের শেষের দিকেও  Kerb Market প্রতি ডলার ১০৫-১২০ টাকা পর্যন্ত বিনিময় করা হয়েছিলো। যদিও এক বছরে আগেও ২০২১ সালের জুলাই মাসেও প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ছিলো ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। এক বছরের ব্যাবদানে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যবান হারিয়েছে ১০ শতাংশ। অথচ ২০১২ থেকে ২০২১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত ৯ বছরে টাকার মান হারিয়েছিলো মাত্র ৩.৩৭ শতাংশ।

শুধু টাকাই নয়, প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান থেকে শুরু করে UK, Germany সহ বিশ্বের শীর্ষ ইকোনমি গুলোর কারেন্সিও US Doller এর বিপরীতে নিজেদের মূল্যবান হারিয়েছে। যেমন UK এর Pound Sterling ও Euro এমেরিকান ডলারের বিপরীতে গত এক বছরে মূল্যবান হারিয়েছে। Pound Starling -১৪.২৯ শতাংশ, ও Euro -১৫.৮ শতাংশ। 


কি কারণে ডলারের বিপরীতে বিশ্বের বেশিরভাগ কারেন্সি মূল্যবান হারাচ্ছে?

বিশ্বের ইকোনোমির অবস্থাঃ- ২০২০ সালে শুরু হওয়া পেন্ডামিকের প্রভাবে বিশ্বের উতপাদন এবং আমদানি রপ্তানি মুখি সকল কার্যক্রম চরমভাবে বাহত হয়েছে। যার কারণে বিশ্বব্যাপী Inflation বাড়ছিলো। Inflation বা মুদ্রারস্মৃতি মূলত সময়ের সাথে সাথে মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতাকে হাড়ানোকে বোঝায়। পেন্ডেমিকের কারণে বিশ্বের প্রতিটি ইকোনোমি স্ট্রিমুলেজ প্যাকেজ বা আর্থিকভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থনীতির গতিকে  সচল রাখতে গিয়ে একোনোমিতে মানি সাপ্লাই বাড়িয়ে ফেলেছিলো! যার কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাও বেড়ে গিয়েছিলো। কিন্তু পেন্ডামিকের কারণে গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন বাহত হওয়ায় পর্যাপ্ত পণ্যের যোগান না থাকায় Inflation Rate ক্রমাগত বাড়ছিলো। 

২০২১ সালের শেষ থেকে ২০২২ শুরুর দিকে বিশ্বের ইকোনোমি গুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে শুরু করলেও ফেব্রুয়ারি মাসে রাশীয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ লেগে বসে। যার কারণে গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন আরেক দফা বাহত হয়! এই যুদ্ধের প্রভাবে তেল ও জ্বালানি সেক্টরের পাশাপাশি গম, ভুট্টা, বারলি, সানফ্লাওয়ার সিড ও তেল সহ নাইট্রোজেন, পটাসিয়াম ও ফসফরা ষার সহ বিভিন্ন মূল্যবান মেটাল ও মিনেরালের সাপ্লাই চেইন বাহত হচ্ছিলো। তবে এসব কিছুর মধ্যে তেল ও গ্যাসের সাপ্লাই বাহত হবার কারণে তেল ও গ্যাসের দাম ক্রমাগত বাড়তে থাকে। এছাড়াও কৃষি পণ্য ও ষারের সাপ্লাই চেইন বাহত হওয়ায়  বিশ্বব্যাপী ফুড স্যাফটি নিয়ে তৈরি হয়েছে সজ্ঞা।

যার কারণে বিশ্বের সব দেশেরই জীবন যাত্রার ব্যায় তরতর করে বেড়ে যাচ্ছিলো। 

ডলারের পরিবর্তে টাকার দাম কমার মূল কারণ

US এ তে ২০২২ সালের মে মাসে Inflation Rate 8.5% বেড়ে যায় যা ১৯৮১ সালের পর দেশটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ। দেশটির লেটেস্ট কনসিউমার প্রাইস ইনডেক্স (Consumer Price Index)  যা মুলত বিভিন্ন পণ্য ও সার্ভিসের দাম ইন্ডিকেট করে। তা ফেব্রুয়ারি মাসে ৭.৯% শতাংশ গিয়ে পৌছেচে। যা দেশটির গত ৪০ বছরের ইতিহাসের সর্বোচ্চ এনুয়াল ইনফ্লেশন রেট (Inflation Rate)। এছাড়াও মার্চ মাসে দেশটির Gasoline Index Inflation Rate  বেড়ে দারিয়েছে ১৮.৩ শতাংশ, অন্যদিকে Food Index Inflation Rate গত ১২ মাসের তুলনায় ৮.৮ শতাংশ বেড়েছে। যার প্রেক্ষিতে দেশটির ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম (Federal Reserve System) বা কেন্দ্রিয় মনিটারিং পলিসি মেন্টররা ইন্টারেস্ট বাড়ানোর সিদ্বান্ত নেয়, এবং এর পর থেকেই বিশ্বের অন্যান্য কারেন্সি গুলো US Doller এর বিপরীতে নিজেদের মুল্য হারাতে থাকে। 

২০২১ সালের আগস্ট মাসে ১ ডলারের বিপরীত্তে শ্রীলংকান রুপি ছিলো ১৯৯ রুপি, যা গত ১ বছরে বেড়ে দারিয়েছে  ৩৬০ রুপিতে।  

বাংলাদেশী টাকার মান কম?

The Daily Star এ প্রকাশীত, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভার্নরের একটি আর্টিকেল সুত্রে বাংলাদেশে বর্তমানে Trade Deficit আছে ২৫ বিলিয়ন ডলার। এবং কারেন্ট অ্যাকান্ট Deficit আছে ১৪ বিলিয়ন ডোলার। এছাড়াও এই অর্থবছরে রেমিটেন্স আশার হার ১৮% কমে গিয়েছে। যার কারনে দেশের ফরেন এক্সেঞ্জে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকার ভ্যালুকে সম্মনত রাখতে রিজার্ভ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার রিলিজ করে দিয়েছে ফলস্রুতিতে ফরেন রিজার্ভ কমে দারিয়েছে ৪০ বিলিয়ন ডলারে। 



Tuesday, August 9, 2022

Padma Bridge Paragraph for All Student

Padma Bridge Paragraph for All Student

The longest bridge in Bangladesh is the Padma Multipurpose Bridge.  This dream Padma Bridge biggest project implemented by Bangladesh without any foreign aid. It is the largest project in the country and will be the longest bridge in the country after construction. The bridge is being constructed with concrete and steel. The length of the main bridge is 6.15 km and 18.18 metre wide bridge has a total of 42 pillars and 41 spans have been placed on the pillars. Each of the pillars is 150 metre long. The bridge connecting  Mawa in Munshoganj District to Jajira in Shariatpur District has two layers it has four-lan road at the top and a railway at the bottom.  The Padma Bridge will be used for rail, powerline, gas or fiber optic cable expansion in the future.  The complete design of the Padma Multipurpose Bridge was formed by a team of international  and national consultants led by ECOM. A company called China Major Bridge, a subsidiary of China Rail Way Group Limited.

has been contracted to the build the bridge. Construction began on December 6, 2014, and by November 2020 , 92% of the bridge was completed. The project will directly benefit more than 30 million people (44,000 sq km which is 29% of the total area of Bangladesh). Completion if the bridge at a cost of over 30,000 crore will make a significant contribution to the social, economic and industrial development tof the southern part of Bangladesh. The bridge will play an important role in  regional connectivity between Asia and Southeast Asia. 

The Padma Bridge, the dream of the people of Bangladesh, is on the way to be realized today. Although the World Bank and Donors withdraw due to allegations of corruption the Bangladesh government did not back down. The government decided to build the bridge with is own funds. It will benefit about 3 crore people across 21 south-western district s of Bangladesh. The Padma Bridge is supposed to increase the GDP of the country by more than 1(one) percent I will play an important role in the economy of our country. The bridge is a pride for our nation.



ওয়েবসাইট নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম কি? What is web based information system

ওয়েবসাইট নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম কি? What is web based information system

ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াড ওয়েবে মাধ্যমে যখন কোন ব্যাবহারকারী ইনফরমেশন সিস্টেমে ব্যাবহার করতে পারেন তখন সেই ইনফরমেশন সিস্টেমকে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম বলা হয়। এই ক্ষেত্রে ইন্টারনেটে সংযুক্ত থেকে ক্লায়েন্ট বিশ্বের যে কোন জায়গায় বসে এই ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করতে পারেন। এই সিস্টেমে ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেজ ব্যাবহার করা হয়। ইন্টারনেট ক্লায়েন্ট যখন কোন ইনফরমেশনের অনুরোধ পাঠায়, ওয়েব সার্ভার সেই অনুরোধের প্রেক্ষিতে ক্লায়েন্টের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার যাচাই করার পর বৈধ ক্লায়েন্ট হলে তখন কাংখিত তথ্য ক্লায়েন্টকে পাঠায়।
ইনফরমেশন সিস্টেমের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারে রাখা হয়। ওয়েব সার্ভার ও ডেটাবেজ সার্ভারের মাঝে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের অবস্থান থাকে। ব্যাবহারকারী ওয়েব সার্ভারের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করে থাকে। ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের নিচের চত্রটি লক্ষ্যণীয়।
বর্তমানে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের ব্যাপক ব্যাবহার লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশ সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েব বেসড ডেটাবেস রয়েছে যাতে বাংলাদেশের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এ সকল প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন তথ্য ব্যানবেইস তৈরি করেছে ওয়েব বেসড ডেটাবেজ।

ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের সুবিধা কী কী?

  1. ইন্টারনেট সংযুক্ত থেকে বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।
  2. সব সময় এই ইনফরমেশন সিস্টেমে ডেটা আপডেটের  বা হালনাগাদ করা অবস্থাত্য থাকে।
  3. ইনফরমেশন সিস্টেমে তাৎক্ষনিকভাবে ব্যাবহারকারীর মতামত পাওয়া যায়। ফলে ব্যাবহারকারীরা চাহিদা অনুসারে সিস্টেমকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করা সহজতর হয়।
  4. অনলাইনে সিস্টেমের মেইনটেন্যান্স করা যায়।
  5. স্মার্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও এই সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।

ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের অসুবিধা কী কী?

  1. সার্বক্ষণক নিরাপত্তাজনিত ঝুকিতে থাকে। যে কোন সময় হ্যাকারদের কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  2. ইন্টারনেট সংযোফ ব্যাতীত দূরবর্তী স্থান থেক এই ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায় না। 
  3. নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, ব্যাবহারকারীর সংখ্যা, সার্ভার ও সফটওয়্যারের কার্যক্ষমতার উপর সিস্টেমের দক্ষতাত নির্ভর করে।

Saturday, August 6, 2022

টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস

টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস

10 Minute School বাংলাদেশের একটি লিডিং ই লার্নিং বা L-Tech প্লাটফর্ম। যাত্রার শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে লাইভ ক্লাস ও ভিডিও লেকচারের মাধ্যমে ফ্রী এডুকেশন দিয়ে আসছে। একাডেমিক লেকচারের পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি টেস্ট প্রিপারেশন, ল্যাংগুয়েজ, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও চাকরির প্রস্তুতি বিষয় কোর্স অফার করছে প্লাটফর্মটি। বর্তমানে ১০ মিনিট স্কুলের সোশ্যাল মিডিয়া ও অ্যাপ মিলিয়ে ১ কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। এছাড়াও তাদের সবগুলো চ্যানেল মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজারটিরও বেশি ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং প্রায় ৫০ হাজার+ কুইজের পাশাপাশি তাদের ওয়েবসাইটে ১১০০ এর ও বেশি নোট ও ১৩০০ এর ও বেশি ব্লগ রয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্টানটিতে প্রায় ১৬০ জন এমপ্লয় কর্মরত রয়েছে। এবং ফিউচারে তারা আরো বেশ কিছু সার্ভিস নিয়ে বাংলাদেশে LMS মার্কেটকে লিড করার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো রবি টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস সম্পর্কে। এবং জানাবো ১০ মিনিট স্কুলের যাত্রা নিয়ে। আশা করি সকলে অনেক মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পরবেন। 

History of 10 Minute School


টেন মিনিট স্কুলের কথা বলতে গেলে শুরুতেই চলে আসবে আয়মান সাদিকের নাম। ৯০৯২ সালের দশরা মে সেপ্টম্বর কুমিল্লা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। শিক্ষা আয়মাম জীবনে ঢাকার আদমকী ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজে পড়াশোনা করেন। এবং ২০২১ সালে ঢাকা ইউনিভার্সিটির IBA তে ভর্তি হোন। IBA তে পড়াশোনা চলাকালীন Mentors এ ক্লাস নিতে শুরু করেন তিনি। তার পড়ানোর ধরন স্টুডেন্টরা খুব পছন্দ করতো। যা পরবর্তীতে তাকে শিক্ষকতার দিকে আরো আকৃষ্ট করে তোলে।  MENTORS এ পড়ানোর সময় আয়মান খেয়াল করে দেখলেন, বছরে প্রায় ১০-১২ লক্ষ শিক্ষার্থী এসএসসি পরিক্ষায় অংশ গ্রহণ করে থাকে কিন্তু পাবলিক ভার্সিটি গুলোতে আসার সংখ্যা মাত্র ৪০ থেকে ৫০ হাজার। 

এছাড়াও ভর্তি পরিক্ষার কোচিং সহ ILTES প্রিপারেশনসহ সব কিছু ঢাকা কেন্দ্রিক হওয়ার ফলে প্রত্যন্ত এলাকার মেধাবি শিক্ষার্থী টাকার অভাবে ঢাকায় এসে ভালো কোচিং করতে পারছেনা। ফলে মেধা থাকা সত্তেও রিমোট এরিয়ার শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার অভাবে সরকারি বিশ্যবিদ্যালয়ের আসন নিয়ে প্রতিযোগিতা করতে পারেনা। এই সমস্যার সমাধান করার জন্য আয়মান সাদিক এমন একটি এডুকেশনাল প্লাটফর্মের কথা চিন্তা করে যেখানে ফ্রীতে দেশের যে কোন অঞ্চল থেকে যে কেউ সেম এডুকেশনের সুযোগ পাবে। 

IBA তে পরাশোনা কালীন সময়ে এ্যাকাউন্টিং সাবজেক্টের নানান সমস্যার সমাধান খুজতে গিয়ে। ইউটুবে একটি চ্যানেল খুজে পান আয়মান। ১০ মিনিট স্কুলের ইনিসিয়াল আইডিয়াটা মূলত সেখান থেকেই পান। সে থেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে পাঠদানের আইডিয়াটা নিয়ে তিনি ভাবতে থাকেন। আয়মান সাদিক ভাইয়া খেয়াল করে দেখলেন IBA তে ভর্তি পরিক্ষার জন্য যে সকল বিষয় গুলো একজন শিক্ষ্যার্থীকে পরতে হয়। তার BCS থেকে শুরু করে SAT, GRE, GMAT, BANK এমনকি সরকারি বেসরকারি চাকরির পরিক্ষা গুলোতেও বেশ কাজে লাগে । এই বিষয় গুলো নিয়েই একটি মোকয়াপ তৈরি করেন তিনি এবং সেখান থেকেই মূলত ১০ মিনিট স্কুলের যাত্রা শুরু হয়। 

তার এই মোকাপটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলেও তাদের কাছেও বেশ পছন্দ হলে তিনি ১০ মিনিট স্কুলের একটি ওয়েবসাইট বানানোর সিদ্ধান্ত নেয়। 


১০ মিনিট স্কুল ওয়েবসাইট


১০ মিনিট স্কুলের ইনিসিয়াল ইনভেস্টমেন্ট আয়মান সাদিক ভাইয়া নিজেই যোগান দেয়। কোচিং এর ক্লাস নেওয়া থেকে শুরু করে টিউশন থেকে আয় কৃত অর্থ ১০ মিনিট স্কুলের ইনিশিয়াল ফান্ডিং হিসেবে গড়ে তোলে। শুরু দিকে আয়মান ওয়েবসাইটটি বানাতে গিয়ে বেশ কয়েকবার সমস্যার মুখে পড়লেও আশা হারায়নি! শেষ পর্যন্ত বুয়েটের এক ছোট ভাই (Abyad Raied) কে সাথে নিয়ে নিজেরাই ওয়েবসাইটটি বানানোর কাজ শুরু করে। ততদিনে IBA এতে ভর্তি হওয়া নতুন ব্যাচ থেকে নয় জনের একটি টিমকে ইংরেজী, গণিত, এনালাইটিক্স বিষয় টিমটি সেট করে ৯ জনেরই কুইজ করার দায়িদ্ব দেন তিনি। 

পরবর্তি বছর ২০১৫ সালের ১০ মে ওয়েবসাইটটি লঞ্চ করার কথা থাকলেও টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে সেদিনি পুরো কন্টেন্ট ইরেজ হয়ে যায়। যার প্রেক্ষিতে লন্স ডেটলাইন পিছিয়ে সে মাসের ১৭ তারিখে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে ১৭ মে লঞ্চ করার পর ২৫ মিনিটের মাথায় আবারও টেকনিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়। ফলস্রুতিতে নতুন কোন আর ডেট না দিয়ে পুরো টিম ওয়েবসাইটটি রিকভার করার জন্য কাজ করে। সে বছরের আগষ্ট মাসের ১২ তারিখ টেন মিনিট স্কুলে তাদের ইউটুব চ্যানেলটি লঞ্চ করে। ইউটুব চ্যানেলে তাদের প্রথম ভিডিওটি ছিলো "One Formula To Rule Them All!" 


Monday, August 1, 2022

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

এডোবি কোম্পানি বিশ্বে অনলাইন সেক্টরে সফটওয়্যার ইন্ডাজট্রি হিসেবে লিড করছে। Adobe inc এর রয়েছে অনেক সফটওয়্যার। এডোবি যেই সকল কাজের জন্য সফটওয়্যার প্রোভাইড করে থাকে সেগুলো হলো-
  • ভিডিও এডিটিং
  • অডিও এডিটিং
  • কোডিং
  • ইমেজ এডিটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • এনিমেশন ভিডিও তৈরি
  • মশন গ্রাফিক্স
  • ইউআই ডিজাইন 
  • ভেক্টর ডিজাইন
  • রাস্টা ও ভেক্টর ইমেজ
  • বিভিন্ন ইলাস্ট্রেটর টেমপ্লেট
  • সোসিয়াল মিডিয়া 
এর বাহিরেও আরো বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার রয়েছে এডোবির। বিশ্বের সব থেকে বড় টেক কোম্পানি মাইক্রোসফটের পরেই এডোবির অবস্থান তার মানে অনুমান করতেই পারছেন এডোবি কোম্পানির বিষয়।

আজকে আমরা এডোবি কোম্পানি বিষয় আর কোন আলোচনা করবোনা, আমরা আজকে জানবো এডোবির একটি সফটওয়্যার "Adobe Photoshop CS6" কিভাবে ফ্রিতে ডাউনলোড করা যেতে পারে?

এডোবি ফটোশপ কি?

এডোবি ফটোশপ এডোবি কোম্পানির একটি সফটওয়্যার যা দ্বারা বিভিন্ন প্রকার ছবি এডিট করা হয় ও গ্রাফিক্স ডিজাইনেরও কাজ করা হয়। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের জন্য এডোবি ইলাট্রেটর সব থেকে বেস্ট। কিন্তু ছবি এডিট করার জন্য এডোবি ফটোশপের বিকল্প আর কিছু নেই। 

এডোবি ফটোশপ দিয়ে আপনি যে কোন ধরনের ছবি ও ব্যানার ইত্যাদি ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য ভিজিটিং কার্ড, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি সহ যে কোন ধরনের ছবি এডিট করতে পারবেন খুব সহজে। সেই সাথে আরো অনেক কিছুই করতে পারবেন এডোবি ফোটোশপ দিয়ে।

এডোবি ফটোশন কিভাবে ডাউনলোড করবেন?

এডোবি কোম্পানি বর্তমানে এডোবির প্রত্যেকটা অ্যাপ্লিকেশন প্রোভাইড করে এডোবি Adobe Creative Cloud এর মাধ্যমে যার জন্য আপনাকে মাসিক চার্জ দিতে হবে সফটওয়্যারটির লাইসেন্স সংগ্রহ করার জন্য অন্যথায় আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন না। অথবা আপনি বিভিন্ন ক্রা*কেড ভার্সন ব্যাবহার করতে পারেন যদি ফ্রিতে ব্যাবহার করতে চান। এখানে ক্লিক করলে আপনি Adobe Photoshop CS6 ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে আগেই বলি এটা ক্রা*কেড কিনা আমি জানিনা, তবে এর জন্য আলাদা ভাবে কোন কিছু সেটয়াপ করতে হয়না, সুধু এটা ইন্সটল দিলেই আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন। আমি গত ৩ বছরের বেশি সময় ধরে এটা ব্যাবহার করছি।   

এডোবি ফটোশপ CS6 এই ভার্সনটা ইন্সটল করা একদম সহজ। ইন্সটল করতে হলে সুধু নেক্সট নেক্সট দিলেই হবে। এবং অবশ্যই Installation Path Select করতে হবে। আপনি যদি একজন কম্পিউটার ইউজার হয়ে থাকেন আশা করি এটা পারবেন। 




Sunday, July 31, 2022

কোন প্রোগ্রামিং ভাষা কোন কাজে লাগে এবং কোনটা দিয়ে কী কী করা যায়?

কোন প্রোগ্রামিং ভাষা কোন কাজে লাগে এবং কোনটা দিয়ে কী কী করা যায়?

বর্তমান প্রযুক্তির যুগে পোগ্রামিং ভাষার গুরুত্ব অপরিসীম। গেইম তৈরী, ইন্টারনেট, সফটওয়্যার, মোবাইল, রোবোটিকস এবং কম্পিউটারের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই পোগ্রামিং ভাষা কাজে লাগে।


কোন পোগ্রামিং ভাষা দিয়ে কি কি করা যায়?


HTML: পোগ্রামিং এর অন্যতম ভাষা হচ্ছে HTML, এটা মূলত কোনো পোগ্রামিং ভাষা না, এটা হচ্ছে মার্কআপ ভাষা, আপনি যে ধরনের পোগ্রামিং ভাষাই ব্যবহার করেন না কেনো আপনাকে অবশ্যই এই মার্কাআপ ভাষা ব্যবহার করতে হবে।


CSS: এটি স্টাইল শীট ভাষা যা HTML এর মত মার্কআপ ভাষায় লিখিত ডকুমেন্ট কীভাবে উপস্থাপিত হবে তা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। তাই এটাও সব ধরনের পোগ্রামিং ভাষার কাজে লাগে।


Javascript: এটা একটি হাই লেভেলের পোগ্রামিং ভাষা। প্রথমে এটিকে ওয়েবসাইটের ইন্টকটিভিটি ও ফাংশনালিটির জন্য ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই একটি ভাষা দিয়েই আপনি ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট দুইটাই করতে পারবেন।


Javascript দিয়ে কি করা যায়


Node Js ব্যাবহার করে সার্ভার সাইড ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন

React ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে ক্রস প্লাটফর্ম এন্ড্রয়েড/আইফোন এপস বানাতে পারবেন

Election দিয়ে ক্রসপ্লাট ফর্ম সফটওয়্যার বানাতে পারবেন ককম্পিউটার এর জন্য।

জাভাস্ক্রিপ্ট ভাষাটি প্রধানত ওয়েবসাইট তৈরী এবং মোবাইল এপস তৈরীতে কাজে লাগে।


Python: এটি বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি পোগ্রামিং ভাষা। এর অন্যতম কারন হচ্ছে পাইথনের সিনট্যাক্স অন্যান্য পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ অনেক সংক্ষিপ্ত। তাই খুব দ্রুত কোডিং করা যায় পাইথনের মাধ্যমে


Python দিয়ে কি কি করা যায়?


Python দিয়ে আপনি ডাটা সাইন্সের কাজ করতে পারবেন।

পাইথন দিয়ে মেশিন লার্নিং এর কাজ করতে পারবেন

পাইথন দিয়ে গেইম বানাতে পারবেন

পাইথন দিয়ে দিয়েও আপনি ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন

পাইথন দিয়ে প্রধানত ডাটা সাইন্স এবং মেশিন লার্নিং রিলাটেড কাজে বেশি ব্যাবহার করা হয়।


Java: এটি একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এটা মূলত এপস ডেভেলপমেন্ট এবং মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। এন্ড্রোয়ডের যত গুলো এপস আছে তার শতকরা ৯০% এপস জাভা দিয়ে দিয়ে করা হয়েছে।

$ads={1}

Java দিয়ে কি কি করা যায়


জাভা দিয়ে এপ্লিকেশন সার্ভার তৈরী করা যায়

এটি দিয়ে ডেক্সটপ এপ্লিকেশন বানানো যায়

এটি দিয়ে এন্টারপ্রাইজ এপ্লিকেশন করা যায়

মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের কাজে ব্যবহার করা হয়

এই পোগ্রাম ভাষাটি দিয়ে খুব হাই কোয়ালিটি এপস বানানোর কাজে লাগে


C++: এইটা ও অনেক হাই লেভেলের একটি ল্যাংগুয়েজ। এইটা দিয়ে কম্পিউটারের বড় বড় এপ্লিকেশন এবং অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। মাইক্রোসফট এর অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে এই ভাষার ব্যবহার করা হয়েছে।


C++ দিয়ে কি কি করা যায়


এটা দিয়ে অপারেটিং সিস্টেম বানানো যায়

ডাটাবেইজ তৈরী করা হয়

গ্রাফিকস সফটওয়্যার তৈরী করা হয়

ব্রাউজার তৈরী করা

সি++ ভাষাটি দিয়ে প্রধানত ডেক্সটপ অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে কাজে লাগে।


SWIFT: এটি আইফোন এপস এবং ডেভেলপমেন্ট এর জন্য খুব জনপ্রিয় ভাষা। আপনি যদি আইফোন এপস ডেভেলপমেন্ট করতে চান তাহলে আপনাকে এই পোগ্রামিং ভাষাটি জানতে হবে।


Swift এই ভাষাটি আইফোন এর সব ধরনের এপস বানাতে কাজে লাগে


এছাড়াও অনেক পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ আছে তবে মূলত এগুলাই সব থেকে জনপ্রিয় এবং প্রত্যেকটা ভাষা আলাদাভাবেই একটি কাজের জন্য খুবই শক্তিশালী।



Saturday, July 30, 2022

পাইকারি জুতার ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমালের ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমাল কোথায় পাওয়া যায়?

পাইকারি জুতার ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমালের ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমাল কোথায় পাওয়া যায়?

ইতি মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বেশ ভালো অবদান রাখছে জুতা, দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই জাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিনি তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন উদ্যোগতা, যারা তাদের নিজ এলাকায় জুতার কারখানা দিয়ে সাবলম্ভী হচ্ছে। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেল গুগলে বা অন্য কোথাও সার্চ করে পেয়ে থাকেন তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি নিশ্চিত আপনার একটি কারখানা আছে, অথবা কারখানা দেওয়া কথা ভাবছেন। 

আমি আজকে আপনাদেরকে জুতার কাচাঁমাল কেনার জন্য একটি বেশ বড়সড় প্রতিষ্ঠানের কথা শেয়ার করবো। যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন প্রকার জুতার কাচাঁমাল, ফাইবার, আপার, সোল, মেশিন ইত্যাদি কিনতে পারবেন। 

জুতা কাচাঁমাল ঢাকার কোথায় বিক্রি হয়ে থাকে?

আপনি যদি জুতার ব্যাবসা করতে চান বা নিজে কারখানা দিয়ে জুতা বানাতে চান, সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবে জুতার কাচাঁমাল। জুতার কাচাঁমাল বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে পাওয়া গেলেও সব থেকে বেশি পাওয়া যায় ঢাকায়, কিন্তু অনেকেরই প্রশ্ন ঢাকার কোথায় বিক্রি করে জুতা বানানোর কাচাঁমাল? জুতা বানানোর কাচাঁমাল সব থেকে বেশি বিক্রি হয়ে থাকে ঢাকার বংশাল, মালিটোলা, ছুড়িটোলাতে। এখানে আপনি যে কোন ধরনের কাচাঁমাল পাবেন পাইকারি।  তবে জুতার কাচাঁমাল হাজারো রকমের হয়ে থাকে। আপনি কি ধরনের জুতা বানানোর জন্য কাচাঁমাল নিবেন তার উপর ডিপেন্ড করবে আপনি কোথা থেকে নিবেন। তবে মালিটোলা ও ছুড়ি টোলা এবং বংশাল আপনি সব ধরনের জুতা বানানোর ম্যারেরিয়ালস পাবেন। সেই সাথে পুরান ঢাকার কামরাঙ্গিরচরেও পেয়ে যাবেন বিভিন্ন প্রকার জুতা বানানোর ম্যাটেরিয়ালস।

কামরাংগিরচরে জুতার ম্যাটেরিয়াল বিভিন্ন যায়গায় অলিগলিতে পেয়ে যাবেন। তবে কামরাংগিরচর পুর্বরসুলপুর সব থেকে বেশি জুতার কাচামাল বিক্রি করা হয় ও রেডি মেট জুতাও বানানো হয়। আপনি যদি ক্যাংগারু ও বিভিন্ন লেডিস জুতা বানাতে চান তাহলে MyLa কোম্পানি থেকে জুতা সংগ্রহ করতে পারেন।

কামরাংগিরচর জুতার ফ্যাক্টরি MyLa

মাইলা থেকে আপনি যে কোন ধরনের জুতার কাচাঁমাল ক্রয় করতে পারেন। মাইলাতে যেসব জুতার কাচাঁমাল পাবেন নিম্নে তা উল্যেখ করা হলো-
  • ক্যাংগারু
  • মেয়েদের ফ্লাট হিল
  • চামড়ার জুতা (রেডি জুতা)
  • ইন্ডিয়ান মডেল বেল্টের জুতা 
  • ফাইবার
  • আপার
  • লেস
  • সোল
এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের জুতার কাচাঁমাল পাবেন এই ফ্যাক্টরিতে। আপনি যদি একজন উদ্যোক্তা হতে চান তাহলে নিচে থাকা ভিডিওটি দেখতে পারেন।



Friday, July 29, 2022

নতুনদের জন্য ব্লগার ইনকাম নিয়ে কিছু কথা

নতুনদের জন্য ব্লগার ইনকাম নিয়ে কিছু কথা

অনেকে এই সেক্টর নতুন এসে কিছু দিন কাজ করার করে এডসেন্স এপ্রুভ পায় কিংবা অনেক এর আগেই ঝড়ে পড়ে। এর একমাত্র কারণ হতাশা,প্রোপার নলেজ না থাকা এবং ধৈর্যের অভাব।


অনেকেই হতাশ হয়ে সেফ ক্লিক এর দিকে ঝুঁকছে। আমার মতে সেফ ক্লিক করে ইনকাম করা আর ভিক্ষা করা সেম। সেফ ক্লিককে এক কথায় ভিক্ষা করা এবং চুরি করা বলে। সেফ ক্লিক করেন ইনকাম কিছু সময়ের জন্য। গুগল অনেক আপডেট হয়েছে তাই হতাশ হয়ে অবৈধ পন্থা অনুসরণ না করে সঠিক উপায়ে লাইফটাইম ইনকাম করুন। 


অনেকই দেখি সেফ ক্লিক করে ইনকাম করার টেকনিক শিখায় তাদেরকে বলি ভাই চুরির দালালি না করে।অর্গানিক ভাবে ইনকাম করার পরমর্শ দেন। পারলে মানুষের উপকার করেন সঠিক পদ দেখিয়ে কিন্তু ক্ষতি কইরেন না কারো। 

সর্বশেষ বলি, যারা ব্লগিং করে সফল হতে চান আগে কাজটিকে ভালো করে শিখুন তার পর নিয়মিত কাজ করে যান আপনি আপনার কষ্টের ফল অবশ্যই পাবেন হয়তো ২ দিন আগে অথবা ২ দিন পরে।কষ্ট করলে অবশ্যই সফল হবেন কষ্ট না করলে তো আর আপনাকে কিউ ফ্রিতে টাকা দিবে না। চোরের দালালদের কথায় নিজের ক্ষতি নিজে কইরেন না।

আমার এই সাইটে আমি আজকের তারিখ অনুয়ায়ী প্রায় ৮ মাস ধরে কাজ করছি। ইনকাম হয়েছে এই পর্যন্ত মাত্র ১.৭৫$ এই টাকায় খাটনির দামও উঠেনি তবে আমার বিশ্বাস পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।

Thursday, July 28, 2022

বাংলাদেশীদের থেকে হোস্টিং কেন কিনবেন?

বাংলাদেশীদের থেকে হোস্টিং কেন কিনবেন?

বাংলাদেশী প্রোভাইডারের নিকট হোস্টিং কেন নেবেন ? 

১. বাংলাদেশী হোস্টিং ক্রয়ের ফলে সহজ ভাষায় সাপোর্ট পাবেন। লাইভ চ‍্যাট, টিকেট, ডাইরেক্ট ফোনেও সাপোর্ট পাবেন। এমনকি ডাইরেক্ট প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সাপোর্ট নিতেও পারবেন।

২. দেশী প্রোভাইডারদের আচরণ অত‍্যান্ত ফ্রেন্ডলি। যারা এই লাইনে আছেন অধিকাংশ কম/মধ‍্যবয়সী। তাই যে কোন বিষয় জানার প্রয়োজন হলে অপেনলি জিজ্ঞাসা করতে পারেন। এবং সুন্দর উত্তর পাবেন। 

৩. যারা প্রফেশনালী এই লাইনে দীর্ঘদিন ধরে আছেন তাদের কাছে সার্ভিস নিলে কখনো ঠকবেন না। কারণ তাদের সার্ভিসের মান ও কমিটমেন্ড দুটোই ভাল রাখার চেষ্টা করেন।

৪. বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানের অফারগুলো অনেক সময় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও হার মানায়। তাছাড়া আমাদের যে ক‍্যাপাসিটি তা বাইরের দেশের প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অনেক ভাল। 

৫. আন্তরিকতার খাতিরে ১তারিখের বিল ১০তারিখেও দেয়ার সুযোগ থাকে।

৬. আপনি নিজে বিজি থাকলে আপনার অনুরোধে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে দেবে। হোস্টিং ক্রিয়েট করে দেবে। প্রয়োজনে ওয়ার্ডপ্রেস/সিএমএস সেটআপ করে দেবে।

৭. BDIX হোস্টিং এর ক্ষেত্রে যে সুবিধা আপনি পাবেন তা পৃথিবীর অন‍্য কোন দেশ হতে পাবেন না। এই নেটওয়ার্ক ব‍্যবহারকারীর আওতায় আপনি আপনার ওয়েব সাইট রান কারতে পারবেন IIG ছাড়াই। এবং সুপার ফাস্ট।

৮. দেশী মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবেন। বিভিন্ন সহজ গেটওয়ে অথবা নগদে টাকা পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন।

এই ০৮(আট)টি সুবিধা বিশ্বের নাম করা হোস্টিং কোম্পানি যেমন- নেমচিপ, গোডাডি, হোস্টগেটর, ব্লুহোস্ট, ব্লাক হোস্ট অমুকহোস্ট তমুক হোস্টের কাছেও পাবেন না।

তাই নিরাস না হয়ে খুঁজে ও বুঝে, দেখে ও শুনে বাংলাদেশী প্রোভাইডারের উপর আস্থা রাখুন। আমাদের আশ্বাস তৈরি করবে আপনাদের দৃঢ় বিশ্বাস।


বাংলাদেশের সব থেকে ভালো হোস্টিং কোম্পানিগুলো সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন


জিএসএম সার্ভিস কি?

জিএসএম সার্ভিস কি?

জিএসএম এর প্রাথমিক সার্ভিসের লক্ষ্য হচ্ছে উচু মানের ডিজিটাল ভয়েস ট্রান্সমিশন নিশ্চিত করা। তাছাড়া জিএসএম এর একটি অন্যতম জনপ্রিয় সার্ভিস এর নাম হল এসএমএস SMS (Short Message Services)। রোমিং সুবিধা থাকলে পৃথিবীর যে কোন জায়গায় এসএমএস করা যায়। মেসেজ ট্রান্সফার সার্ভিসের সর্বোচ্চ ১৬০টি অক্ষর ব্যাবহার করা যায়। সম্প্রতি আমাদের দেশে এমএমএস MMS (Multimedia Message Service) চালু হয়েছে। এমএমএস দ্বারা ছবি বা ইমেজ পাঠানো যায়। নিচে জিএসএম সার্ভিসের অন্যান্য বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধা উল্লেখ করা হলো-

জিএসএম এর সুবিধা কি কি? 

  • বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল নেটওয়ার্ক যা ২১৮টি দেশে ব্যাবহৃত হয়। কাজেই আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা বেশী পাওয়া যেতে পারে।
  • সারা বিশ্বের গ্রাহকদের এক বিরাট অংশ জিএসএম ব্যাবহারকারী বিধায় হ্যান্ডসেট প্রস্ততকারক সরবরাহকারী এবং প্রান্তিক ব্যাবহারকারীদের জন্য বৈশ্বিকভাবে অপেক্ষাকৃত ভাল নেটওয়ার্ক ও সেবা পাওয়া সহজ হয়।
  • অধিক দক্ষ এবং কার্যকর ফ্রিকোয়েন্সী। ফলে ভবনের ভিতরেও সিগন্যালের অবনতি অপেক্ষাকৃত কম হয়। 
  • রুপান্তরের স্পন্দন (Pulse) বৈশিষ্ট্যের কারণে জিএসএম ফোনের কথোপকোথন সময়কাল (Talktime) সাধারণত দীর্ঘতর হয়। 
  • সিম সহজলভ্যতার কারণে ব্যাবহারকারীগণ ইচ্ছামত নেটওয়ার্ক হ্যান্ডসেট বা মোবাইল সেট পরিবর্তন করতে পারেন।
  • GPRS ও EDGE সুবিধা প্রদান করে।
  • তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল টেকনোলজির উপযোগী করে ডিজাইন করা।
  • নিরাপদ ডেটা এনক্রিপশন ও উচ্চমানের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা। 

জিএসএম এর অসুবিধা কি কি?

  • কিছু ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র বিশেষত অডিও এমপ্লিফায়ারে হস্তক্ষেপ করে ইন্টারফারেন্স তৈরি করে। 
  • অংশগ্রহণকারী নির্দিষ্টট কিছু শিল্প উদ্যোক্তার মাঝেই মেধা সম্পদ সীমাবদ্ধ যা নতুনদের অনুপ্রবেশে বাধা সৃষ্টি করছে এবং ফোন প্রস্তুতকারীদের মধ্যেকার প্রতিযোগীতা সীমাবদ্ধ করে তুলছে। 
  • প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে জিএসএম এ ১২০ কিলোমিটারের মধ্যে সর্বোচ্চ সেল সাইট নির্দিষ্ট করা থাকে। এটা অবশ্য পুর্বে ৩৫ কিলোমিটারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
  • বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি। গড়ে প্রায় ২ ওয়াট; যেখানে সিডিএমএ টেকনোলজির ক্ষেত্র গড়ে মাত্র ২০০ মাইক্রোওয়াট!