Thursday, August 11, 2022

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

ইতিমধ্যে আর্টিকেলের মাধ্যমে জাভাস্ক্রিপ্টের ২ টি আর্টিকেল শেষ করেছি। যার মধ্যে একটি ছিলো জাভাস্ক্রিপ্ট কী? এবং অন্যটি ছিলো এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে? ২টা আর্টিকেলেই মোটামুটি ভালো রেস্পন্স পেয়েছি যারা কারনে আমি আমার ফ্রী টাইমে একটি করে সিরিয়াল ভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট এর উপর আর্টিকেল লিখবো। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে শেখানো হবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে কিভাবে এইচটিএমএল কোড লিখা যায়? 

জ্বী হ্যা এর আগের একটি আর্টিকেলে শিখেছিলাম এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখতে হয়, আর আজকের এই আর্টিকেলে শিখবো কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখতে হয়।
জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কোড লিখা এটা একদম ইজি, তবে হ্যা অনেক সময় অনেকেই বিষয়টা গুলিয়ে ফেলেন এবং গুগল করে নেন। যারা গুগল করেন ইনশাল্লাহ আমার আর্টিকেলটি তাদের নজরে পরেছে এবং আমি এত টুকু সিউরিটি দিতে পারি আপনি নিশ্চয় আমার আর্টিকেলটি গুগলের সার্স করেই পেয়েছেন। তাহলে আর কথা নয় চলুন মূল টপিকে আশা যাক।

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে?

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখার জন্য প্রধানত একটি মেথড ব্যাবহার করা হয় যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

<script>
   document.write("এখানে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখতে পারেন।"); 
</script>

উপরের কোড যদি লখ্য করেন এখানে <script> ট্যাগের মধ্যে document.write() নামে একটি ম্যাথড ব্যাবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে (বন্ধনি) এর মধ্যে দুইটি ডাবল কোটেশন "" ব্যাবহার করা হয়েছে। কোটেশনের মধ্যে আপনি এইচটিএমএল এর যে কোনো কোড লিখলে সেটি রান হয়ে যাবে। 

যেমন নিচে আমি একটি এক্সামপল দিচ্ছি। 

<!DOCTYPE html>
<html>
<body>

<h1>জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড</h1>
<h2>এই write() ম্যাথড</h2>

<p>documnet এর পরে (.) ডট দিয়ে write() লিখে প্রথম বন্ধনিতে ডাবল কোটেশন " " দিয়ে এইচটিএমএল কোড যা লিখবেন সেটাই আউটপুট হিসেবে পাবেন।</p>

<script>
document.write("<h2>Hello Mr AnTor Ali Vistors!</h2><p>How are you?</p>");
</script>


</body>
</html>

উপরের কোডটি আপনি কপি করে প্র্যাক্টিস করতে পারেন।


প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার (Printer) কম্পিউটারের একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ফলফালকে লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। পার্সোনাল কম্পিউটারের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রিন্ট কাজের জন্য মুলত তিন প্রযুক্তির প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। যার নিম্নে উল্যখ করা হলো।
  1. Do Matrix Printer
  2. Ink Jet Printer
  3. Laser Printer

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার

এ ধরনের প্রিন্টারে একটি প্রিন্ট হেড (Head) এ মেট্রিক্স (Matrix) পদ্বতিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক পিন সাজনো থাকে। নির্দিষ্ট একটি প্রিন্ট লাইনে এই হেড এবং পিনগুলো সচল থেকে প্রিন্ট রিবন (Ribon) এ অনবরত এবং দ্রুত ডট দিয়ে কাগজে অক্ষর ফুটিয়ে তোলে। নিখুঁত এবং দ্রুত ছাপার জন্য বাজারে বিভিন্ন সংখ্যক পিনযুক্ত প্রিন্টার পাওয়া যায়। পিন-এর সংখ্যা বেশি হলে ছাপার মানও ভালো হয়।


ইংক জেট প্রিন্টার 

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত ভালোমানের আরেকটি প্রিন্টার জচ্ছে ইংক জেট প্রিন্টার। বিভিন্ন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান একে বাবলজেট (Bubble Jet) বা ডেস্কট জেট (Desk Jet) প্রিন্টার নামেও আখ্যায়িত করেন। এ ধরনের প্রিন্টার একটি তরল কালিযুক্ত কার্টিজ (Cartridge) দ্বারা ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের প্রিন্ট হেড এর মাধ্যমে কাগজে তথ্য বা চিত্র ছাপানোর কাজটি সম্পাদন করে। ছাপানো প্রক্রিয়ায় এ প্রিন্টারটি মোটামুটি শব্দহীনভাবে কাজ করতে পারে।



লেজার প্রিন্ট 

উপরোক্ত দু'টি প্রযুক্তির প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত নিখুঁত ছাপার জন্য লেজার প্রিন্টার ব্যাবহৃত হয়। এ প্রিন্টারের কালি পাউডারের ন্যায় শুকানো অবস্থায় একটি কার্টিজ বা টোনার (Toner) এ থাকে এবং কম্পিউটার হতে কোন তথ্য বা চিত্র প্রিন্ট করার নির্দেশ দেয়া হলে লেজার রশ্মি (Laser Beam) ব্যাবহার করে প্রিন্টার অতি দ্রুত গতিতে কাগজে ছাপার কাজটি সম্পাদন করে।
স্ক্যানার কী?

স্ক্যানার কী?

কাগজ, কাপড় বা এ ধরনের কোন স্থির উপাদান হতে কোন ছবি, চিত্র বা এ জাতীয় কোন বিষয় ফটোকপির ন্যায় হুবহু চিত্রের আকারে কম্পিউটারে প্রবেশ কারনোর জন্য ব্যাবহৃত একটি জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস হচ্ছে স্ক্যানার। প্রকাশনা শিল্পে অ ছবি প্রিন্টিং প্রেস এ ডিভাইসটি সার্বাধিক ব্যাবহৃত হইয়।
এছাড়াও ট্যাকবল, জয়স্টিক, লাইটপেন, ডিজিটাইজার, ওএময়ার, মাইক্রোফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা প্রভৃতি অপেক্ষাকৃত কম প্রচলিত ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে তথ্য প্রদান ও গ্রহণ দ্বিমুখী কাজে ডিস্ক, সিডি, মডেম, পেন ড্রাইভ প্রভৃতি সরঞ্জাম  একই সাথে ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইসে রুপে ব্যাবহৃত হয়।

এছাড়াও বর্তমানে অনেক ডিজিটাল স্ক্যানার আছে যেমন মানুষের বডি স্ক্যান করার জন্য MRI ও CT Scan বহুল পরিচিত। এর বাহিরেও রয়েছে অনেক ধরনের স্ক্যানার যেমন প্রোডাক্ট স্ক্যান করার জন্য রয়েছে Product Scanner

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন যা মূলত একটি টিউটোরিয়ালের মতই হতে চলেছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এমন একটি ট্রিক্ষ শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনি জাস্ট এক ক্লিকে যে কোন ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন।
এক ক্লিকে যে কোনো ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চাইলে নিচের রুলস গুলো ফলো করুন, একবার শিখে ফেললে আপনি কয়েক সেকেন্ডে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে পারবেন।

১. আপনার মোবাইলে/কম্পিউটারে থাকা যে কোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন। 
২. ব্রাউজার ওপেন করার পর Remove Bg লিখে সার্স করুন অথবা ডাইরেক্ট এন্টার করুনঃ removebg.চম
৩. রিমুভ বিজির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট খোলার পর আপলোড ফোটো নামে একটি বাটন পাবেন।
৪. উক্ত বাটনে ক্লিকের মাধ্যমে আপনার বিভিন্ন ছবি যেইগুলো  থেকে আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চান সেই গুলো আপলোড করলেই বাস অটো মেটিক আপনার ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে।

ক্লিক করার সাথে সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে। ঠিক নিভে দেখানো স্ক্রিনশটের মতই।
এই ছবিটির অরিজানাল ভার্সন দেখতে উপরের স্ক্রিনশটে দেখানক লাল মার্ক করা Original এই ট্যাবে ক্লিক করুন।

এবার এখান থেকে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে🤗 আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্তই ধন্যবাদ।


Wednesday, August 10, 2022

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে আপনি এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখবেন অথবা জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে ইমপ্লিমেন্ট করবেন? জাভাস্ক্রিপ্ট যারা একদম নতুন শিখছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন! সুতরাং সবাই মোনোযোগ সহকারে পরবেন।
এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার ২টি পদ্বতি আছে। এই দুটি হলো-
  1. Inpage JavaScript 
  2. External JavaScript

Inpage JavaScript 

ইনপেইজ জাভাস্ক্রিপ্ট এটার মানে হলো জেই পেইজে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখেছেন সেই পেইজের মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখা। নিচের ছবিটি যদি লখ্য করেন তাহলে জানতে পারবেন কিভাবে আপনি এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখবেন।
উপরের ছবিটি যদি একটু লক্ষ্য করেন এখানে কিন্তু <Script> নামক একটি ট্যাগ লিখা হয়েছে, মূলত এর মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হয়। আরেকটি বিষয় হয়ত আপনারা লক্ষ্য করতে পেরেছে সেটা হচ্ছে এখানে স্ক্রিপ্ট ট্যাগ ২ বার স্টার্ট ও ক্লোজ করা হয়েছে। আসলে জাভাস্ক্রিপ্ট আপনি চাইলে <head> ট্যাগের যে কোন অংশে লিখতে পারেন অন্যথায় আপনি এটা <body> ট্যাগের একদম শেষে বা </body> যেখানে এই ক্লোজিং ট্যাগ আছে তার ঠিক উপরেই <script> ট্যাগ শুরু ও শেষ করতে পারেন। 

Body ট্যাগ ক্লোজের পুর্বে <script> লেখার একটা বড় কারণ হচ্ছে, জাভাস্ক্রিপ্টে যখন ডম এলিমেন্ট নিয়ে কাজ করবেন তখন দেখবেন আপনা জাভাস্ক্রিপ্ট আগে লোড হয়ে যাচ্ছে যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ট্যাগটি বডি ট্যাগের শুরুতে দেন। আর যার কারণে জাভাস্ক্রিপ্টে অনেক ইরর শো করে, এর জন্যই মূলত এটা সবাই শেষে দিয়ে থাকে। 

External JavaScript

এক্সটার্নাল জাভাস্ক্রিপ্ট এটা মূলত কাজ হচ্ছে লিংক করা। যেমন সিএসএস  লিখার সময় সিএসএস এর জন্য একটি আলাদা ফাইল করে পরবর্তীতে সেই ফাইল এইচটিএমএল পেইজের সাথে কানেক্ট করে নিলে সিএসএস এ যাই লিখি এটা এইচটিএমএল এর পেইজে চলে আসে। একই ভাবে জাভাস্ক্রিপ্টের রয়েছে এরকমই একটি সিস্টেম। যেমন জাভাস্ক্রিপ্টের জন্য আপনি একটি ফাইল তৈরি করলেন, javascript.js নামে, (.js এটা জাভাস্ক্রিপ্টের ফাইল এক্সটেনশন)। এবার এই ফাইলটা এইচটিএমএল এর সাথে কানেক্ট করতে হবে। কিভাবে কানেক্ট করবেন নিচের ছবি গুলো মনোযোগ সহকারে লখ্য করুন।
উপরের ছবিটি লখ্য করলে দেখবেন এখানে লাল মার্ক করে একটি লাইন লিখা হয়েছে। যেটা দ্বারা অন্য কোনো একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলকে কানেক্ট করা হয়েছে। <script src="javascript.js"></script>

উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার কম্পিউটারে একটি ফোল্ডার ওপেন করেছি এবং ফোল্ডারে ২টা ফাইল আছে। ২টি ফাইল কিন্তু একই ফোল্ডারে আছে এর জন্য মূলত ডাইরেক্ট src="file_name" দিয়ে দিতে পারছি। কিন্তু এটা যদি অন্য কোনো ফোল্ডারে থাকতো? সেই ক্ষেত্রে প্রথমত ফোল্ডারের নাম যেমন jsFile এর পর একটি স্লাশ (/) jsFile/ এবং এবারে আপনার ফাইল নাম যেমন javascript.js অতএব myFile/javascript.js এইভাবে কানেক্ট করতে পারেন। 

এবার আমি যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলে কিছু লিখি এবং আমার এইচটিএমএল ফাইলটি রান করি, তাহলে আমার জাভাস্ক্রিপ্টে লিখে সকল আউটপুট এই এইচটিএমএল পেইজটিতে পেইয়ে যাবো। 

আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্ত ধন্যবাদ সবাইকে।

বাংলাদেশী টাকার মান কমছে কেন? ডলারের বিপরীতে টাকার মান কেন কমছে?

বাংলাদেশী টাকার মান কমছে কেন? ডলারের বিপরীতে টাকার মান কেন কমছে?

বর্তমানে ডলারের বিপরীতে টাকার মান প্রতিদিনি কমছে সেই সাথে খোলা বাজারের মুল্য ছাড়িয়েছে ১৫০+ টাকা, আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে আদোতে কেন ডলারের বিপরীতে টাকার মান এত কেন কমছে। সুতরাং সবাইকে মনোযোগ সহকারে আজকের আর্টিকেলটি পরার জন্য অনুরোধ করা হলো, আজকের এই আর্টিকেলে ইন্টারন্যাশনাল কিছু তথ্য তুলে ধরা হবে যার মাধ্যমে বিশ্বের ডলারের দাম নির্ধারন করা হয়। 

{getToc} $title={Table of Contents}


আন্তর্জাতিক বাজারে মুল্যস্মৃতির কারণ কি?


বর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক্সচেঞ্জ রেট অনুযায়ী প্রতি ডলার ৯৪-৯৫ টাকা করে বিনিময় করা হচ্ছে। অন্যদিকে খোলা বাজার বা Kerb Market Exchange Rate প্রতি ডলার ১০০-১০৫ টাকা দরে বিনিময় করা হচ্ছে। এমনকি জুলাই মাসের শেষের দিকেও  Kerb Market প্রতি ডলার ১০৫-১২০ টাকা পর্যন্ত বিনিময় করা হয়েছিলো। যদিও এক বছরে আগেও ২০২১ সালের জুলাই মাসেও প্রতি ডলারের বিনিময় মূল্য ছিলো ৮৪ টাকা ৮০ পয়সা। এক বছরের ব্যাবদানে ডলারের বিপরীতে টাকার মূল্যবান হারিয়েছে ১০ শতাংশ। অথচ ২০১২ থেকে ২০২১ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত ৯ বছরে টাকার মান হারিয়েছিলো মাত্র ৩.৩৭ শতাংশ।

শুধু টাকাই নয়, প্রতিবেশী দেশ ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা, আফগানিস্তান থেকে শুরু করে UK, Germany সহ বিশ্বের শীর্ষ ইকোনমি গুলোর কারেন্সিও US Doller এর বিপরীতে নিজেদের মূল্যবান হারিয়েছে। যেমন UK এর Pound Sterling ও Euro এমেরিকান ডলারের বিপরীতে গত এক বছরে মূল্যবান হারিয়েছে। Pound Starling -১৪.২৯ শতাংশ, ও Euro -১৫.৮ শতাংশ। 


কি কারণে ডলারের বিপরীতে বিশ্বের বেশিরভাগ কারেন্সি মূল্যবান হারাচ্ছে?

বিশ্বের ইকোনোমির অবস্থাঃ- ২০২০ সালে শুরু হওয়া পেন্ডামিকের প্রভাবে বিশ্বের উতপাদন এবং আমদানি রপ্তানি মুখি সকল কার্যক্রম চরমভাবে বাহত হয়েছে। যার কারণে বিশ্বব্যাপী Inflation বাড়ছিলো। Inflation বা মুদ্রারস্মৃতি মূলত সময়ের সাথে সাথে মুদ্রার ক্রয় ক্ষমতাকে হাড়ানোকে বোঝায়। পেন্ডেমিকের কারণে বিশ্বের প্রতিটি ইকোনোমি স্ট্রিমুলেজ প্যাকেজ বা আর্থিকভাবে সহযোগিতার মাধ্যমে অর্থনীতির গতিকে  সচল রাখতে গিয়ে একোনোমিতে মানি সাপ্লাই বাড়িয়ে ফেলেছিলো! যার কারণে মানুষের ক্রয় ক্ষমতাও বেড়ে গিয়েছিলো। কিন্তু পেন্ডামিকের কারণে গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন বাহত হওয়ায় পর্যাপ্ত পণ্যের যোগান না থাকায় Inflation Rate ক্রমাগত বাড়ছিলো। 

২০২১ সালের শেষ থেকে ২০২২ শুরুর দিকে বিশ্বের ইকোনোমি গুলো স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরতে শুরু করলেও ফেব্রুয়ারি মাসে রাশীয়া ও ইউক্রেন যুদ্ধ লেগে বসে। যার কারণে গ্লোবাল সাপ্লাই চেইন আরেক দফা বাহত হয়! এই যুদ্ধের প্রভাবে তেল ও জ্বালানি সেক্টরের পাশাপাশি গম, ভুট্টা, বারলি, সানফ্লাওয়ার সিড ও তেল সহ নাইট্রোজেন, পটাসিয়াম ও ফসফরা ষার সহ বিভিন্ন মূল্যবান মেটাল ও মিনেরালের সাপ্লাই চেইন বাহত হচ্ছিলো। তবে এসব কিছুর মধ্যে তেল ও গ্যাসের সাপ্লাই বাহত হবার কারণে তেল ও গ্যাসের দাম ক্রমাগত বাড়তে থাকে। এছাড়াও কৃষি পণ্য ও ষারের সাপ্লাই চেইন বাহত হওয়ায়  বিশ্বব্যাপী ফুড স্যাফটি নিয়ে তৈরি হয়েছে সজ্ঞা।

যার কারণে বিশ্বের সব দেশেরই জীবন যাত্রার ব্যায় তরতর করে বেড়ে যাচ্ছিলো। 

ডলারের পরিবর্তে টাকার দাম কমার মূল কারণ

US এ তে ২০২২ সালের মে মাসে Inflation Rate 8.5% বেড়ে যায় যা ১৯৮১ সালের পর দেশটির ইতিহাসের সর্বোচ্চ। দেশটির লেটেস্ট কনসিউমার প্রাইস ইনডেক্স (Consumer Price Index)  যা মুলত বিভিন্ন পণ্য ও সার্ভিসের দাম ইন্ডিকেট করে। তা ফেব্রুয়ারি মাসে ৭.৯% শতাংশ গিয়ে পৌছেচে। যা দেশটির গত ৪০ বছরের ইতিহাসের সর্বোচ্চ এনুয়াল ইনফ্লেশন রেট (Inflation Rate)। এছাড়াও মার্চ মাসে দেশটির Gasoline Index Inflation Rate  বেড়ে দারিয়েছে ১৮.৩ শতাংশ, অন্যদিকে Food Index Inflation Rate গত ১২ মাসের তুলনায় ৮.৮ শতাংশ বেড়েছে। যার প্রেক্ষিতে দেশটির ফেডারেল রিজার্ভ সিস্টেম (Federal Reserve System) বা কেন্দ্রিয় মনিটারিং পলিসি মেন্টররা ইন্টারেস্ট বাড়ানোর সিদ্বান্ত নেয়, এবং এর পর থেকেই বিশ্বের অন্যান্য কারেন্সি গুলো US Doller এর বিপরীতে নিজেদের মুল্য হারাতে থাকে। 

২০২১ সালের আগস্ট মাসে ১ ডলারের বিপরীত্তে শ্রীলংকান রুপি ছিলো ১৯৯ রুপি, যা গত ১ বছরে বেড়ে দারিয়েছে  ৩৬০ রুপিতে।  

বাংলাদেশী টাকার মান কম?

The Daily Star এ প্রকাশীত, বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভার্নরের একটি আর্টিকেল সুত্রে বাংলাদেশে বর্তমানে Trade Deficit আছে ২৫ বিলিয়ন ডলার। এবং কারেন্ট অ্যাকান্ট Deficit আছে ১৪ বিলিয়ন ডোলার। এছাড়াও এই অর্থবছরে রেমিটেন্স আশার হার ১৮% কমে গিয়েছে। যার কারনে দেশের ফরেন এক্সেঞ্জে চাপ সৃষ্টি হয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংক টাকার ভ্যালুকে সম্মনত রাখতে রিজার্ভ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার রিলিজ করে দিয়েছে ফলস্রুতিতে ফরেন রিজার্ভ কমে দারিয়েছে ৪০ বিলিয়ন ডলারে। 



Tuesday, August 9, 2022

Padma Bridge Paragraph for All Student

Padma Bridge Paragraph for All Student

The longest bridge in Bangladesh is the Padma Multipurpose Bridge.  This dream Padma Bridge biggest project implemented by Bangladesh without any foreign aid. It is the largest project in the country and will be the longest bridge in the country after construction. The bridge is being constructed with concrete and steel. The length of the main bridge is 6.15 km and 18.18 metre wide bridge has a total of 42 pillars and 41 spans have been placed on the pillars. Each of the pillars is 150 metre long. The bridge connecting  Mawa in Munshoganj District to Jajira in Shariatpur District has two layers it has four-lan road at the top and a railway at the bottom.  The Padma Bridge will be used for rail, powerline, gas or fiber optic cable expansion in the future.  The complete design of the Padma Multipurpose Bridge was formed by a team of international  and national consultants led by ECOM. A company called China Major Bridge, a subsidiary of China Rail Way Group Limited.

has been contracted to the build the bridge. Construction began on December 6, 2014, and by November 2020 , 92% of the bridge was completed. The project will directly benefit more than 30 million people (44,000 sq km which is 29% of the total area of Bangladesh). Completion if the bridge at a cost of over 30,000 crore will make a significant contribution to the social, economic and industrial development tof the southern part of Bangladesh. The bridge will play an important role in  regional connectivity between Asia and Southeast Asia. 

The Padma Bridge, the dream of the people of Bangladesh, is on the way to be realized today. Although the World Bank and Donors withdraw due to allegations of corruption the Bangladesh government did not back down. The government decided to build the bridge with is own funds. It will benefit about 3 crore people across 21 south-western district s of Bangladesh. The Padma Bridge is supposed to increase the GDP of the country by more than 1(one) percent I will play an important role in the economy of our country. The bridge is a pride for our nation.



ওয়েবসাইট নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম কি? What is web based information system

ওয়েবসাইট নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম কি? What is web based information system

ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াড ওয়েবে মাধ্যমে যখন কোন ব্যাবহারকারী ইনফরমেশন সিস্টেমে ব্যাবহার করতে পারেন তখন সেই ইনফরমেশন সিস্টেমকে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম বলা হয়। এই ক্ষেত্রে ইন্টারনেটে সংযুক্ত থেকে ক্লায়েন্ট বিশ্বের যে কোন জায়গায় বসে এই ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করতে পারেন। এই সিস্টেমে ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেজ ব্যাবহার করা হয়। ইন্টারনেট ক্লায়েন্ট যখন কোন ইনফরমেশনের অনুরোধ পাঠায়, ওয়েব সার্ভার সেই অনুরোধের প্রেক্ষিতে ক্লায়েন্টের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার যাচাই করার পর বৈধ ক্লায়েন্ট হলে তখন কাংখিত তথ্য ক্লায়েন্টকে পাঠায়।
ইনফরমেশন সিস্টেমের প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারে রাখা হয়। ওয়েব সার্ভার ও ডেটাবেজ সার্ভারের মাঝে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের অবস্থান থাকে। ব্যাবহারকারী ওয়েব সার্ভারের মাধ্যমে অ্যাপ্লিকেশন সার্ভারের ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করে থাকে। ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের নিচের চত্রটি লক্ষ্যণীয়।
বর্তমানে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের ব্যাপক ব্যাবহার লক্ষ্য করা যায়। বাংলাদেশ সরকারের পরিসংখ্যান ব্যুরোর ওয়েব বেসড ডেটাবেস রয়েছে যাতে বাংলাদেশের বিভিন্ন তথ্য পাওয়া যায়। বাংলাদেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, এ সকল প্রতিষ্ঠানে নিয়োজিত শিক্ষক-কর্মচারী ও শিক্ষার্থীদের বিভিন্ন তথ্য ব্যানবেইস তৈরি করেছে ওয়েব বেসড ডেটাবেজ।

ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের সুবিধা কী কী?

  1. ইন্টারনেট সংযুক্ত থেকে বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।
  2. সব সময় এই ইনফরমেশন সিস্টেমে ডেটা আপডেটের  বা হালনাগাদ করা অবস্থাত্য থাকে।
  3. ইনফরমেশন সিস্টেমে তাৎক্ষনিকভাবে ব্যাবহারকারীর মতামত পাওয়া যায়। ফলে ব্যাবহারকারীরা চাহিদা অনুসারে সিস্টেমকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করা সহজতর হয়।
  4. অনলাইনে সিস্টেমের মেইনটেন্যান্স করা যায়।
  5. স্মার্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও এই সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।

ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের অসুবিধা কী কী?

  1. সার্বক্ষণক নিরাপত্তাজনিত ঝুকিতে থাকে। যে কোন সময় হ্যাকারদের কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
  2. ইন্টারনেট সংযোফ ব্যাতীত দূরবর্তী স্থান থেক এই ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায় না। 
  3. নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, ব্যাবহারকারীর সংখ্যা, সার্ভার ও সফটওয়্যারের কার্যক্ষমতার উপর সিস্টেমের দক্ষতাত নির্ভর করে।

Saturday, August 6, 2022

টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস

টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস

10 Minute School বাংলাদেশের একটি লিডিং ই লার্নিং বা L-Tech প্লাটফর্ম। যাত্রার শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি অনলাইনে লাইভ ক্লাস ও ভিডিও লেকচারের মাধ্যমে ফ্রী এডুকেশন দিয়ে আসছে। একাডেমিক লেকচারের পাশাপাশি ইউনিভার্সিটি টেস্ট প্রিপারেশন, ল্যাংগুয়েজ, স্কিল ডেভেলপমেন্ট ও চাকরির প্রস্তুতি বিষয় কোর্স অফার করছে প্লাটফর্মটি। বর্তমানে ১০ মিনিট স্কুলের সোশ্যাল মিডিয়া ও অ্যাপ মিলিয়ে ১ কোটি ৫০ লক্ষেরও বেশি সাবস্ক্রাইবার রয়েছে। এছাড়াও তাদের সবগুলো চ্যানেল মিলিয়ে প্রায় ২০ হাজারটিরও বেশি ভিডিও টিউটোরিয়াল এবং প্রায় ৫০ হাজার+ কুইজের পাশাপাশি তাদের ওয়েবসাইটে ১১০০ এর ও বেশি নোট ও ১৩০০ এর ও বেশি ব্লগ রয়েছে। বর্তমানে প্রতিষ্টানটিতে প্রায় ১৬০ জন এমপ্লয় কর্মরত রয়েছে। এবং ফিউচারে তারা আরো বেশ কিছু সার্ভিস নিয়ে বাংলাদেশে LMS মার্কেটকে লিড করার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে। 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো রবি টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস সম্পর্কে। এবং জানাবো ১০ মিনিট স্কুলের যাত্রা নিয়ে। আশা করি সকলে অনেক মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি পরবেন। 

History of 10 Minute School


টেন মিনিট স্কুলের কথা বলতে গেলে শুরুতেই চলে আসবে আয়মান সাদিকের নাম। ৯০৯২ সালের দশরা মে সেপ্টম্বর কুমিল্লা জেলায় জন্ম গ্রহণ করেন তিনি। শিক্ষা আয়মাম জীবনে ঢাকার আদমকী ক্যান্টনমেন্ট স্কুল ও আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজে পড়াশোনা করেন। এবং ২০২১ সালে ঢাকা ইউনিভার্সিটির IBA তে ভর্তি হোন। IBA তে পড়াশোনা চলাকালীন Mentors এ ক্লাস নিতে শুরু করেন তিনি। তার পড়ানোর ধরন স্টুডেন্টরা খুব পছন্দ করতো। যা পরবর্তীতে তাকে শিক্ষকতার দিকে আরো আকৃষ্ট করে তোলে।  MENTORS এ পড়ানোর সময় আয়মান খেয়াল করে দেখলেন, বছরে প্রায় ১০-১২ লক্ষ শিক্ষার্থী এসএসসি পরিক্ষায় অংশ গ্রহণ করে থাকে কিন্তু পাবলিক ভার্সিটি গুলোতে আসার সংখ্যা মাত্র ৪০ থেকে ৫০ হাজার। 

এছাড়াও ভর্তি পরিক্ষার কোচিং সহ ILTES প্রিপারেশনসহ সব কিছু ঢাকা কেন্দ্রিক হওয়ার ফলে প্রত্যন্ত এলাকার মেধাবি শিক্ষার্থী টাকার অভাবে ঢাকায় এসে ভালো কোচিং করতে পারছেনা। ফলে মেধা থাকা সত্তেও রিমোট এরিয়ার শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধার অভাবে সরকারি বিশ্যবিদ্যালয়ের আসন নিয়ে প্রতিযোগিতা করতে পারেনা। এই সমস্যার সমাধান করার জন্য আয়মান সাদিক এমন একটি এডুকেশনাল প্লাটফর্মের কথা চিন্তা করে যেখানে ফ্রীতে দেশের যে কোন অঞ্চল থেকে যে কেউ সেম এডুকেশনের সুযোগ পাবে। 

IBA তে পরাশোনা কালীন সময়ে এ্যাকাউন্টিং সাবজেক্টের নানান সমস্যার সমাধান খুজতে গিয়ে। ইউটুবে একটি চ্যানেল খুজে পান আয়মান। ১০ মিনিট স্কুলের ইনিসিয়াল আইডিয়াটা মূলত সেখান থেকেই পান। সে থেকেই ইন্টারনেটের মাধ্যমে অনলাইনে পাঠদানের আইডিয়াটা নিয়ে তিনি ভাবতে থাকেন। আয়মান সাদিক ভাইয়া খেয়াল করে দেখলেন IBA তে ভর্তি পরিক্ষার জন্য যে সকল বিষয় গুলো একজন শিক্ষ্যার্থীকে পরতে হয়। তার BCS থেকে শুরু করে SAT, GRE, GMAT, BANK এমনকি সরকারি বেসরকারি চাকরির পরিক্ষা গুলোতেও বেশ কাজে লাগে । এই বিষয় গুলো নিয়েই একটি মোকয়াপ তৈরি করেন তিনি এবং সেখান থেকেই মূলত ১০ মিনিট স্কুলের যাত্রা শুরু হয়। 

তার এই মোকাপটি বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলেও তাদের কাছেও বেশ পছন্দ হলে তিনি ১০ মিনিট স্কুলের একটি ওয়েবসাইট বানানোর সিদ্ধান্ত নেয়। 


১০ মিনিট স্কুল ওয়েবসাইট


১০ মিনিট স্কুলের ইনিসিয়াল ইনভেস্টমেন্ট আয়মান সাদিক ভাইয়া নিজেই যোগান দেয়। কোচিং এর ক্লাস নেওয়া থেকে শুরু করে টিউশন থেকে আয় কৃত অর্থ ১০ মিনিট স্কুলের ইনিশিয়াল ফান্ডিং হিসেবে গড়ে তোলে। শুরু দিকে আয়মান ওয়েবসাইটটি বানাতে গিয়ে বেশ কয়েকবার সমস্যার মুখে পড়লেও আশা হারায়নি! শেষ পর্যন্ত বুয়েটের এক ছোট ভাই (Abyad Raied) কে সাথে নিয়ে নিজেরাই ওয়েবসাইটটি বানানোর কাজ শুরু করে। ততদিনে IBA এতে ভর্তি হওয়া নতুন ব্যাচ থেকে নয় জনের একটি টিমকে ইংরেজী, গণিত, এনালাইটিক্স বিষয় টিমটি সেট করে ৯ জনেরই কুইজ করার দায়িদ্ব দেন তিনি। 

পরবর্তি বছর ২০১৫ সালের ১০ মে ওয়েবসাইটটি লঞ্চ করার কথা থাকলেও টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে সেদিনি পুরো কন্টেন্ট ইরেজ হয়ে যায়। যার প্রেক্ষিতে লন্স ডেটলাইন পিছিয়ে সে মাসের ১৭ তারিখে নিয়ে যাওয়া হয়। এদিকে ১৭ মে লঞ্চ করার পর ২৫ মিনিটের মাথায় আবারও টেকনিক্যাল সমস্যা দেখা দেয়। ফলস্রুতিতে নতুন কোন আর ডেট না দিয়ে পুরো টিম ওয়েবসাইটটি রিকভার করার জন্য কাজ করে। সে বছরের আগষ্ট মাসের ১২ তারিখ টেন মিনিট স্কুলে তাদের ইউটুব চ্যানেলটি লঞ্চ করে। ইউটুব চ্যানেলে তাদের প্রথম ভিডিওটি ছিলো "One Formula To Rule Them All!" 


Monday, August 1, 2022

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

এডোবি কোম্পানি বিশ্বে অনলাইন সেক্টরে সফটওয়্যার ইন্ডাজট্রি হিসেবে লিড করছে। Adobe inc এর রয়েছে অনেক সফটওয়্যার। এডোবি যেই সকল কাজের জন্য সফটওয়্যার প্রোভাইড করে থাকে সেগুলো হলো-
  • ভিডিও এডিটিং
  • অডিও এডিটিং
  • কোডিং
  • ইমেজ এডিটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • এনিমেশন ভিডিও তৈরি
  • মশন গ্রাফিক্স
  • ইউআই ডিজাইন 
  • ভেক্টর ডিজাইন
  • রাস্টা ও ভেক্টর ইমেজ
  • বিভিন্ন ইলাস্ট্রেটর টেমপ্লেট
  • সোসিয়াল মিডিয়া 
এর বাহিরেও আরো বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার রয়েছে এডোবির। বিশ্বের সব থেকে বড় টেক কোম্পানি মাইক্রোসফটের পরেই এডোবির অবস্থান তার মানে অনুমান করতেই পারছেন এডোবি কোম্পানির বিষয়।

আজকে আমরা এডোবি কোম্পানি বিষয় আর কোন আলোচনা করবোনা, আমরা আজকে জানবো এডোবির একটি সফটওয়্যার "Adobe Photoshop CS6" কিভাবে ফ্রিতে ডাউনলোড করা যেতে পারে?

এডোবি ফটোশপ কি?

এডোবি ফটোশপ এডোবি কোম্পানির একটি সফটওয়্যার যা দ্বারা বিভিন্ন প্রকার ছবি এডিট করা হয় ও গ্রাফিক্স ডিজাইনেরও কাজ করা হয়। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের জন্য এডোবি ইলাট্রেটর সব থেকে বেস্ট। কিন্তু ছবি এডিট করার জন্য এডোবি ফটোশপের বিকল্প আর কিছু নেই। 

এডোবি ফটোশপ দিয়ে আপনি যে কোন ধরনের ছবি ও ব্যানার ইত্যাদি ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য ভিজিটিং কার্ড, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি সহ যে কোন ধরনের ছবি এডিট করতে পারবেন খুব সহজে। সেই সাথে আরো অনেক কিছুই করতে পারবেন এডোবি ফোটোশপ দিয়ে।

এডোবি ফটোশন কিভাবে ডাউনলোড করবেন?

এডোবি কোম্পানি বর্তমানে এডোবির প্রত্যেকটা অ্যাপ্লিকেশন প্রোভাইড করে এডোবি Adobe Creative Cloud এর মাধ্যমে যার জন্য আপনাকে মাসিক চার্জ দিতে হবে সফটওয়্যারটির লাইসেন্স সংগ্রহ করার জন্য অন্যথায় আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন না। অথবা আপনি বিভিন্ন ক্রা*কেড ভার্সন ব্যাবহার করতে পারেন যদি ফ্রিতে ব্যাবহার করতে চান। এখানে ক্লিক করলে আপনি Adobe Photoshop CS6 ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে আগেই বলি এটা ক্রা*কেড কিনা আমি জানিনা, তবে এর জন্য আলাদা ভাবে কোন কিছু সেটয়াপ করতে হয়না, সুধু এটা ইন্সটল দিলেই আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন। আমি গত ৩ বছরের বেশি সময় ধরে এটা ব্যাবহার করছি।   

এডোবি ফটোশপ CS6 এই ভার্সনটা ইন্সটল করা একদম সহজ। ইন্সটল করতে হলে সুধু নেক্সট নেক্সট দিলেই হবে। এবং অবশ্যই Installation Path Select করতে হবে। আপনি যদি একজন কম্পিউটার ইউজার হয়ে থাকেন আশা করি এটা পারবেন। 




Sunday, July 31, 2022

কোন প্রোগ্রামিং ভাষা কোন কাজে লাগে এবং কোনটা দিয়ে কী কী করা যায়?

কোন প্রোগ্রামিং ভাষা কোন কাজে লাগে এবং কোনটা দিয়ে কী কী করা যায়?

বর্তমান প্রযুক্তির যুগে পোগ্রামিং ভাষার গুরুত্ব অপরিসীম। গেইম তৈরী, ইন্টারনেট, সফটওয়্যার, মোবাইল, রোবোটিকস এবং কম্পিউটারের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই পোগ্রামিং ভাষা কাজে লাগে।


কোন পোগ্রামিং ভাষা দিয়ে কি কি করা যায়?


HTML: পোগ্রামিং এর অন্যতম ভাষা হচ্ছে HTML, এটা মূলত কোনো পোগ্রামিং ভাষা না, এটা হচ্ছে মার্কআপ ভাষা, আপনি যে ধরনের পোগ্রামিং ভাষাই ব্যবহার করেন না কেনো আপনাকে অবশ্যই এই মার্কাআপ ভাষা ব্যবহার করতে হবে।


CSS: এটি স্টাইল শীট ভাষা যা HTML এর মত মার্কআপ ভাষায় লিখিত ডকুমেন্ট কীভাবে উপস্থাপিত হবে তা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। তাই এটাও সব ধরনের পোগ্রামিং ভাষার কাজে লাগে।


Javascript: এটা একটি হাই লেভেলের পোগ্রামিং ভাষা। প্রথমে এটিকে ওয়েবসাইটের ইন্টকটিভিটি ও ফাংশনালিটির জন্য ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই একটি ভাষা দিয়েই আপনি ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট দুইটাই করতে পারবেন।


Javascript দিয়ে কি করা যায়


Node Js ব্যাবহার করে সার্ভার সাইড ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন

React ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে ক্রস প্লাটফর্ম এন্ড্রয়েড/আইফোন এপস বানাতে পারবেন

Election দিয়ে ক্রসপ্লাট ফর্ম সফটওয়্যার বানাতে পারবেন ককম্পিউটার এর জন্য।

জাভাস্ক্রিপ্ট ভাষাটি প্রধানত ওয়েবসাইট তৈরী এবং মোবাইল এপস তৈরীতে কাজে লাগে।


Python: এটি বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি পোগ্রামিং ভাষা। এর অন্যতম কারন হচ্ছে পাইথনের সিনট্যাক্স অন্যান্য পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ অনেক সংক্ষিপ্ত। তাই খুব দ্রুত কোডিং করা যায় পাইথনের মাধ্যমে


Python দিয়ে কি কি করা যায়?


Python দিয়ে আপনি ডাটা সাইন্সের কাজ করতে পারবেন।

পাইথন দিয়ে মেশিন লার্নিং এর কাজ করতে পারবেন

পাইথন দিয়ে গেইম বানাতে পারবেন

পাইথন দিয়ে দিয়েও আপনি ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন

পাইথন দিয়ে প্রধানত ডাটা সাইন্স এবং মেশিন লার্নিং রিলাটেড কাজে বেশি ব্যাবহার করা হয়।


Java: এটি একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এটা মূলত এপস ডেভেলপমেন্ট এবং মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। এন্ড্রোয়ডের যত গুলো এপস আছে তার শতকরা ৯০% এপস জাভা দিয়ে দিয়ে করা হয়েছে।

$ads={1}

Java দিয়ে কি কি করা যায়


জাভা দিয়ে এপ্লিকেশন সার্ভার তৈরী করা যায়

এটি দিয়ে ডেক্সটপ এপ্লিকেশন বানানো যায়

এটি দিয়ে এন্টারপ্রাইজ এপ্লিকেশন করা যায়

মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের কাজে ব্যবহার করা হয়

এই পোগ্রাম ভাষাটি দিয়ে খুব হাই কোয়ালিটি এপস বানানোর কাজে লাগে


C++: এইটা ও অনেক হাই লেভেলের একটি ল্যাংগুয়েজ। এইটা দিয়ে কম্পিউটারের বড় বড় এপ্লিকেশন এবং অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। মাইক্রোসফট এর অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে এই ভাষার ব্যবহার করা হয়েছে।


C++ দিয়ে কি কি করা যায়


এটা দিয়ে অপারেটিং সিস্টেম বানানো যায়

ডাটাবেইজ তৈরী করা হয়

গ্রাফিকস সফটওয়্যার তৈরী করা হয়

ব্রাউজার তৈরী করা

সি++ ভাষাটি দিয়ে প্রধানত ডেক্সটপ অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে কাজে লাগে।


SWIFT: এটি আইফোন এপস এবং ডেভেলপমেন্ট এর জন্য খুব জনপ্রিয় ভাষা। আপনি যদি আইফোন এপস ডেভেলপমেন্ট করতে চান তাহলে আপনাকে এই পোগ্রামিং ভাষাটি জানতে হবে।


Swift এই ভাষাটি আইফোন এর সব ধরনের এপস বানাতে কাজে লাগে


এছাড়াও অনেক পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ আছে তবে মূলত এগুলাই সব থেকে জনপ্রিয় এবং প্রত্যেকটা ভাষা আলাদাভাবেই একটি কাজের জন্য খুবই শক্তিশালী।



Saturday, July 30, 2022

পাইকারি জুতার ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমালের ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমাল কোথায় পাওয়া যায়?

পাইকারি জুতার ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমালের ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমাল কোথায় পাওয়া যায়?

ইতি মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বেশ ভালো অবদান রাখছে জুতা, দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই জাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিনি তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন উদ্যোগতা, যারা তাদের নিজ এলাকায় জুতার কারখানা দিয়ে সাবলম্ভী হচ্ছে। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেল গুগলে বা অন্য কোথাও সার্চ করে পেয়ে থাকেন তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি নিশ্চিত আপনার একটি কারখানা আছে, অথবা কারখানা দেওয়া কথা ভাবছেন। 

আমি আজকে আপনাদেরকে জুতার কাচাঁমাল কেনার জন্য একটি বেশ বড়সড় প্রতিষ্ঠানের কথা শেয়ার করবো। যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন প্রকার জুতার কাচাঁমাল, ফাইবার, আপার, সোল, মেশিন ইত্যাদি কিনতে পারবেন। 

জুতা কাচাঁমাল ঢাকার কোথায় বিক্রি হয়ে থাকে?

আপনি যদি জুতার ব্যাবসা করতে চান বা নিজে কারখানা দিয়ে জুতা বানাতে চান, সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবে জুতার কাচাঁমাল। জুতার কাচাঁমাল বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে পাওয়া গেলেও সব থেকে বেশি পাওয়া যায় ঢাকায়, কিন্তু অনেকেরই প্রশ্ন ঢাকার কোথায় বিক্রি করে জুতা বানানোর কাচাঁমাল? জুতা বানানোর কাচাঁমাল সব থেকে বেশি বিক্রি হয়ে থাকে ঢাকার বংশাল, মালিটোলা, ছুড়িটোলাতে। এখানে আপনি যে কোন ধরনের কাচাঁমাল পাবেন পাইকারি।  তবে জুতার কাচাঁমাল হাজারো রকমের হয়ে থাকে। আপনি কি ধরনের জুতা বানানোর জন্য কাচাঁমাল নিবেন তার উপর ডিপেন্ড করবে আপনি কোথা থেকে নিবেন। তবে মালিটোলা ও ছুড়ি টোলা এবং বংশাল আপনি সব ধরনের জুতা বানানোর ম্যারেরিয়ালস পাবেন। সেই সাথে পুরান ঢাকার কামরাঙ্গিরচরেও পেয়ে যাবেন বিভিন্ন প্রকার জুতা বানানোর ম্যাটেরিয়ালস।

কামরাংগিরচরে জুতার ম্যাটেরিয়াল বিভিন্ন যায়গায় অলিগলিতে পেয়ে যাবেন। তবে কামরাংগিরচর পুর্বরসুলপুর সব থেকে বেশি জুতার কাচামাল বিক্রি করা হয় ও রেডি মেট জুতাও বানানো হয়। আপনি যদি ক্যাংগারু ও বিভিন্ন লেডিস জুতা বানাতে চান তাহলে MyLa কোম্পানি থেকে জুতা সংগ্রহ করতে পারেন।

কামরাংগিরচর জুতার ফ্যাক্টরি MyLa

মাইলা থেকে আপনি যে কোন ধরনের জুতার কাচাঁমাল ক্রয় করতে পারেন। মাইলাতে যেসব জুতার কাচাঁমাল পাবেন নিম্নে তা উল্যেখ করা হলো-
  • ক্যাংগারু
  • মেয়েদের ফ্লাট হিল
  • চামড়ার জুতা (রেডি জুতা)
  • ইন্ডিয়ান মডেল বেল্টের জুতা 
  • ফাইবার
  • আপার
  • লেস
  • সোল
এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের জুতার কাচাঁমাল পাবেন এই ফ্যাক্টরিতে। আপনি যদি একজন উদ্যোক্তা হতে চান তাহলে নিচে থাকা ভিডিওটি দেখতে পারেন।



Friday, July 29, 2022

নতুনদের জন্য ব্লগার ইনকাম নিয়ে কিছু কথা

নতুনদের জন্য ব্লগার ইনকাম নিয়ে কিছু কথা

অনেকে এই সেক্টর নতুন এসে কিছু দিন কাজ করার করে এডসেন্স এপ্রুভ পায় কিংবা অনেক এর আগেই ঝড়ে পড়ে। এর একমাত্র কারণ হতাশা,প্রোপার নলেজ না থাকা এবং ধৈর্যের অভাব।


অনেকেই হতাশ হয়ে সেফ ক্লিক এর দিকে ঝুঁকছে। আমার মতে সেফ ক্লিক করে ইনকাম করা আর ভিক্ষা করা সেম। সেফ ক্লিককে এক কথায় ভিক্ষা করা এবং চুরি করা বলে। সেফ ক্লিক করেন ইনকাম কিছু সময়ের জন্য। গুগল অনেক আপডেট হয়েছে তাই হতাশ হয়ে অবৈধ পন্থা অনুসরণ না করে সঠিক উপায়ে লাইফটাইম ইনকাম করুন। 


অনেকই দেখি সেফ ক্লিক করে ইনকাম করার টেকনিক শিখায় তাদেরকে বলি ভাই চুরির দালালি না করে।অর্গানিক ভাবে ইনকাম করার পরমর্শ দেন। পারলে মানুষের উপকার করেন সঠিক পদ দেখিয়ে কিন্তু ক্ষতি কইরেন না কারো। 

সর্বশেষ বলি, যারা ব্লগিং করে সফল হতে চান আগে কাজটিকে ভালো করে শিখুন তার পর নিয়মিত কাজ করে যান আপনি আপনার কষ্টের ফল অবশ্যই পাবেন হয়তো ২ দিন আগে অথবা ২ দিন পরে।কষ্ট করলে অবশ্যই সফল হবেন কষ্ট না করলে তো আর আপনাকে কিউ ফ্রিতে টাকা দিবে না। চোরের দালালদের কথায় নিজের ক্ষতি নিজে কইরেন না।

আমার এই সাইটে আমি আজকের তারিখ অনুয়ায়ী প্রায় ৮ মাস ধরে কাজ করছি। ইনকাম হয়েছে এই পর্যন্ত মাত্র ১.৭৫$ এই টাকায় খাটনির দামও উঠেনি তবে আমার বিশ্বাস পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।

Thursday, July 28, 2022

বাংলাদেশীদের থেকে হোস্টিং কেন কিনবেন?

বাংলাদেশীদের থেকে হোস্টিং কেন কিনবেন?

বাংলাদেশী প্রোভাইডারের নিকট হোস্টিং কেন নেবেন ? 

১. বাংলাদেশী হোস্টিং ক্রয়ের ফলে সহজ ভাষায় সাপোর্ট পাবেন। লাইভ চ‍্যাট, টিকেট, ডাইরেক্ট ফোনেও সাপোর্ট পাবেন। এমনকি ডাইরেক্ট প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সাপোর্ট নিতেও পারবেন।

২. দেশী প্রোভাইডারদের আচরণ অত‍্যান্ত ফ্রেন্ডলি। যারা এই লাইনে আছেন অধিকাংশ কম/মধ‍্যবয়সী। তাই যে কোন বিষয় জানার প্রয়োজন হলে অপেনলি জিজ্ঞাসা করতে পারেন। এবং সুন্দর উত্তর পাবেন। 

৩. যারা প্রফেশনালী এই লাইনে দীর্ঘদিন ধরে আছেন তাদের কাছে সার্ভিস নিলে কখনো ঠকবেন না। কারণ তাদের সার্ভিসের মান ও কমিটমেন্ড দুটোই ভাল রাখার চেষ্টা করেন।

৪. বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানের অফারগুলো অনেক সময় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও হার মানায়। তাছাড়া আমাদের যে ক‍্যাপাসিটি তা বাইরের দেশের প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অনেক ভাল। 

৫. আন্তরিকতার খাতিরে ১তারিখের বিল ১০তারিখেও দেয়ার সুযোগ থাকে।

৬. আপনি নিজে বিজি থাকলে আপনার অনুরোধে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে দেবে। হোস্টিং ক্রিয়েট করে দেবে। প্রয়োজনে ওয়ার্ডপ্রেস/সিএমএস সেটআপ করে দেবে।

৭. BDIX হোস্টিং এর ক্ষেত্রে যে সুবিধা আপনি পাবেন তা পৃথিবীর অন‍্য কোন দেশ হতে পাবেন না। এই নেটওয়ার্ক ব‍্যবহারকারীর আওতায় আপনি আপনার ওয়েব সাইট রান কারতে পারবেন IIG ছাড়াই। এবং সুপার ফাস্ট।

৮. দেশী মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবেন। বিভিন্ন সহজ গেটওয়ে অথবা নগদে টাকা পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন।

এই ০৮(আট)টি সুবিধা বিশ্বের নাম করা হোস্টিং কোম্পানি যেমন- নেমচিপ, গোডাডি, হোস্টগেটর, ব্লুহোস্ট, ব্লাক হোস্ট অমুকহোস্ট তমুক হোস্টের কাছেও পাবেন না।

তাই নিরাস না হয়ে খুঁজে ও বুঝে, দেখে ও শুনে বাংলাদেশী প্রোভাইডারের উপর আস্থা রাখুন। আমাদের আশ্বাস তৈরি করবে আপনাদের দৃঢ় বিশ্বাস।


বাংলাদেশের সব থেকে ভালো হোস্টিং কোম্পানিগুলো সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন


জিএসএম সার্ভিস কি?

জিএসএম সার্ভিস কি?

জিএসএম এর প্রাথমিক সার্ভিসের লক্ষ্য হচ্ছে উচু মানের ডিজিটাল ভয়েস ট্রান্সমিশন নিশ্চিত করা। তাছাড়া জিএসএম এর একটি অন্যতম জনপ্রিয় সার্ভিস এর নাম হল এসএমএস SMS (Short Message Services)। রোমিং সুবিধা থাকলে পৃথিবীর যে কোন জায়গায় এসএমএস করা যায়। মেসেজ ট্রান্সফার সার্ভিসের সর্বোচ্চ ১৬০টি অক্ষর ব্যাবহার করা যায়। সম্প্রতি আমাদের দেশে এমএমএস MMS (Multimedia Message Service) চালু হয়েছে। এমএমএস দ্বারা ছবি বা ইমেজ পাঠানো যায়। নিচে জিএসএম সার্ভিসের অন্যান্য বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধা উল্লেখ করা হলো-

জিএসএম এর সুবিধা কি কি? 

  • বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল নেটওয়ার্ক যা ২১৮টি দেশে ব্যাবহৃত হয়। কাজেই আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা বেশী পাওয়া যেতে পারে।
  • সারা বিশ্বের গ্রাহকদের এক বিরাট অংশ জিএসএম ব্যাবহারকারী বিধায় হ্যান্ডসেট প্রস্ততকারক সরবরাহকারী এবং প্রান্তিক ব্যাবহারকারীদের জন্য বৈশ্বিকভাবে অপেক্ষাকৃত ভাল নেটওয়ার্ক ও সেবা পাওয়া সহজ হয়।
  • অধিক দক্ষ এবং কার্যকর ফ্রিকোয়েন্সী। ফলে ভবনের ভিতরেও সিগন্যালের অবনতি অপেক্ষাকৃত কম হয়। 
  • রুপান্তরের স্পন্দন (Pulse) বৈশিষ্ট্যের কারণে জিএসএম ফোনের কথোপকোথন সময়কাল (Talktime) সাধারণত দীর্ঘতর হয়। 
  • সিম সহজলভ্যতার কারণে ব্যাবহারকারীগণ ইচ্ছামত নেটওয়ার্ক হ্যান্ডসেট বা মোবাইল সেট পরিবর্তন করতে পারেন।
  • GPRS ও EDGE সুবিধা প্রদান করে।
  • তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল টেকনোলজির উপযোগী করে ডিজাইন করা।
  • নিরাপদ ডেটা এনক্রিপশন ও উচ্চমানের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা। 

জিএসএম এর অসুবিধা কি কি?

  • কিছু ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র বিশেষত অডিও এমপ্লিফায়ারে হস্তক্ষেপ করে ইন্টারফারেন্স তৈরি করে। 
  • অংশগ্রহণকারী নির্দিষ্টট কিছু শিল্প উদ্যোক্তার মাঝেই মেধা সম্পদ সীমাবদ্ধ যা নতুনদের অনুপ্রবেশে বাধা সৃষ্টি করছে এবং ফোন প্রস্তুতকারীদের মধ্যেকার প্রতিযোগীতা সীমাবদ্ধ করে তুলছে। 
  • প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে জিএসএম এ ১২০ কিলোমিটারের মধ্যে সর্বোচ্চ সেল সাইট নির্দিষ্ট করা থাকে। এটা অবশ্য পুর্বে ৩৫ কিলোমিটারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
  • বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি। গড়ে প্রায় ২ ওয়াট; যেখানে সিডিএমএ টেকনোলজির ক্ষেত্র গড়ে মাত্র ২০০ মাইক্রোওয়াট!


Wednesday, July 27, 2022

কম্পিউটার বিষয় ৫০ টি প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পিউটার বিষয় ৫০ টি প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পিউটার বিষয় গুরুত্বপুর্ন ৫০ টি প্রশ্ন উত্ত্র, যা জানলে আপনি নতুন কিছু শিখতে পারবেন। সুতরাং সবাইকে মনযোগ সহকারে পড়ারজন্য অনুরোধ করা হলো।

১। কম্পিউটার শব্দের অর্থ কি? 

উত্তরঃ গননাকারী যন্ত্র।


২। আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? 

উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেস


৩। কম্পিউটারের স্মৃতি কত প্রকার? 

উত্তরঃ কম্পিউটারের স্মৃতি প্রধানত দুই প্রকার


৪। LCD এর পূর্ণমান লিখ? 

উত্তরঃ Liquid Crystal Display.


৫। PC অর্থ কী?

উত্তরঃ Personal Computer.


৬। CPU কী? 

উত্তরঃ Central Processing Unit


৭। 1 KB =? 

উত্তরঃ 1024 Byte.


৮। কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে?

উত্তরঃ হাওয়ার্ড এ্যাইকিন


৯। কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিশক্তিকে কি বলে? 

উত্তরঃ Rom


১০। ই-মেইল কি?

উত্তরঃ ইলেকট্রনিক মেইল


১১। কোনটি কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে? 

উত্তরঃ সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট


১২। কম্পিউটারের ব্রেইন বলা হয় কাকে?

উত্তরঃ মাইক্রো প্রসেসর

১৩। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জ্ঞান বা নলেজকে হৃদয়গম করে তা ব্যাবহার করাকে কি বলা হয়?

উত্তরঃ প্রজ্ঞা বা উইসডম


১৪। কম্পিউটার বায়ােস (BIOS) কি? 

উত্তরঃ Basic Input-Output System


১৫। Binary digit থেকে উৎপত্তি হয়

উত্তরঃ Bit


১৬। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয় না? 

উত্তরঃ দশমিক


১৭। সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো

উত্তরঃ  সুপার কম্পিউটার


১৮। এক্সেল কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম?

উত্তরঃ স্প্রেডশিট


১৯। চ্যাট (Chat) অর্থ কি? 

উত্তরঃ  খােশগল্প করা


২০। কোন কোম্পানির মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে আইবিএম পিসি তৈরী? 

উত্তরঃ ইন্টেল।


২১। ইন্টারনেট ব্যবহারে বর্তমানে শীর্ষ দেশ

উত্তরঃ চীন 


২২। IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার

উত্তরঃ Intel 4004 


২৩। কত সালে প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক চালু হয়? 

উত্তরঃ ১৯৭৯ সালে। 


২৪। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার? 

উত্তরঃ ৪ প্রকার। 


২৫। চ্যাট (Chat) অর্থ কি? 

উত্তরঃ খােশগল্প করা 


২৬। বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস কবে থেকে?

উত্তরঃ ১৯৯৬ সালের ৪ জুন। 


২৭। কম্পিউটারের এই ‘#চিহ্ন কে কি বলে? 

উত্তরঃ হ্যাস চিহ্ন 


২৮। ওয়েব অর্থ কি?

উত্তরঃ জাল। 


২৯। মাইক্রো শব্দের অর্থ কি? 

উত্তরঃ ক্ষুদ্রাকার 


৩০। অসংখ্য কম্পিউটারের সমন্বয়য়ে গঠিত বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে কি বলা হয়? 

উত্তরঃ ইন্টারনেট।


৩১। ডেটাবেজ কী? 

উত্তরঃ ডেটাবেজ হল এক বা একাধিক ফাইল বা টেবিল নিয়ে গঠিত পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কিছু ডেটা।


৩২। মাউস ক্লিক বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ মাউসের বাম বােতামে চাপা 


৩৩। কম্পিউটার শব্দের উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে? 

উত্তরঃ Compute 


৩৪। কম্পিউটারে কয় ধরনের ড্রাইভ থাকে? 

উত্তরঃ ৩ ধরনের 


৩৫। পাওয়ারপয়েন্ট ফাইলকে বলা হয়-

উত্তরঃ প্রেজেনটেশন 


৩৬। কম্পিউটার ডাটা সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের ব্যবহৃত হয়। 

উত্তরঃ পেনড্রাইভ 


৩৭। নিচের কোনটি বাংলা লেখার সফটওয়্যার? 

উত্তরঃ বিজয় 


৩৮। তথ্য প্রযুক্তির শাখা নয় কোনটি? 

উত্তরঃ ডাক বিভাগ। 


৩৯। অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে-

উত্তরঃ মানুষের মসিত্মস্কের বুদ্ধি 


৪০। Find কমান্ড থাকে কোন মেনুতে?

উত্তরঃ Edit


৪১। অক্ষরের আকার আকৃতি পরিবর্তন করতে হয়

উত্তরঃ ফন্ট ডায়লগ বক্সে। 


৪২। মানুষের দেহকে যদি হার্ডওয়্যার ধরা হয় তাহলে সফ্টওয়্যার

উত্তরঃ প্রাণ


৪৩। কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের চেয়ে কম নাকি বেশি?

উত্তরঃ কম 


৪৪। বিভিন্ন অক্ষর টাইপ করতে কী-বাের্ডের কোথায় চাপ দিতে হয়।

উত্তরঃ বােতামে। 


৪৫। কত সালে অ্যাপেল অপারেটিং সিষ্টেম ৭.০ প্রবর্তন করেন? 

উত্তরঃ ১৯৭১ সালে 


৪৬। কম্পিউটারে স্মৃতি ধারণ ক্ষমতা কিসে প্রকাশ করা হয়? 

উত্তরঃ বাইট 


৪৭। প্রথম কম্পিউটার প্রােগ্রামার কে?

উত্তরঃ লেডি অ্যাডা অগাষ্টা 


৪৮। পাওয়ার পয়েন্ট কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম? 

উত্তরঃ মাল্টিমিডিয়া 


৪৯। কম্পিউটারের কাজের গতি কি দ্বিরা প্রকাশ করে? 

উত্তরঃ ন্যানাে সেকেন্ড। 


৫০। উইন্ডােজ ৯৫ বাজারে এসেছিল কত সালে?

উত্তরঃ ১৯৯৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর 



বাংলাদেশ হতে চলেছে দেউলিয়া

বাংলাদেশ হতে চলেছে দেউলিয়া

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল এর কাছে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েছে। জাপানের কাছে চেয়েছে ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ। 

২৬ শে জুলাই কার্ব মার্কেটে ১ ডলার ১১৪ টাকা কিনতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংকগুলোকে বিদ্যুৎ খাতে ২৫ শতাংশ ও জ্বালানি খাতে ২০ শতাংশ ব্যয় কমানোর নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মোটর সাইকেলে একবারে ৪০০ টাকার বেশি তেল ক্রয় করা যাবে না বলে পেট্রোল পাম্পগুলোতে নোটিশ ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে। ১ সপ্তাহে পূর্বে চট্টগ্রামের ইউরিয়া সারকারখানা বন্ধ হবার পর গতকাল থেকে দেশের সবচেয়ে বড় ইউরিয়া সার কারখানা জামালপুরের যমুনায়ও উৎপাদন বন্ধ হওয়ার উপক্রম।

খরচ কমাতে কাগজের উভয় পৃষ্ঠায় প্রিন্ট করার নির্দেশ। (যুগান্তর)

এছাড়াও দেশের অর্থনীতিতে ঘাটতি পরেছে এরকম উল্যেখ যোগ্য কিছু কারণ হচ্ছে।

  1. ৩০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন প্রবাসি আয়ের প্রবিদ্ধি -১৫.১২%
  2. ৯ বছরের মধ্যে সর্বচ্চ মুল্য স্রিতি ৭.৬৫%+
  3. ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বাণিজ্য ঘাটতি ৩০,০৮১ কোটি ডলার। 
  4. ৫০ বছরে সর্বোচ্চ চলতি হিসেবে ঘাটতি ১,৭২৩.৩০ কোটি ডলার
  5. রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৩০,০০০ কোটি টাকা (সাময়ীক হিসেবে)
  6. বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার রিলিজ হওয়ায় আর আছে ৪০ বিলিয়ন ডলার।
এছাড়াও দেশের জ্বালানি ক্ষাতেও দেখা দিয়েছে সংকট। আগস্ট মাসের ৬ তারিখ রাত ১২ টার পর থেকে অর্থাৎ ৭ তারিখ থেকে বাংলাদেশ সরকার অকটেন, ডিজেল, কিরোসিন ও পেট্রোলের দাম বাড়ায়। যার পুর্বের দাম ও নতুন দান নিচে দেওয়া হলো।


সিলেট বিভাগে দিনে ১৩ ঘণ্টার লোড শেডিং এর তালিকা। বর্ষায় এবার বৃষ্টি না হওয়ায় ধান উৎপাদন কমবে আগের তুলনায় অনেক। আপনি অন্ধ, তাই বলে প্রলয় বন্ধ থাকবে না। কম খাওয়া, কম ভোগ, নিজের সাথে আপোষের পর সামনে আসছে কঠিন দুঃসময়ের দিন। শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, লাওস, মিয়ানমারের সাথে যেন সিংগাপুর এক কাতারে না যায়, সেজন্য ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি বলে উন্নয়নের পথে আগ বাড়াই।


Tuesday, July 26, 2022

কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন?

কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন?

আপনার যদি কোন ফেসবুক, টিকটক, ইন্সটাগ্রাম ও টুইটার অ্যাকাউন্ট থাকে তবে তা এখনি ডিলিট করুন! বিশ্ববাশীকে এমনই এক সতর্ক বার্তা দিয়েছে টেসলা কোম্পানির কর্ণধার, এই মুহুর্তে সব থেকে ধনী ব্যাক্তি এলন মাস্ক। ফেসবুক থেকে শুরু করে টুইটার কিংবা ইন্সাটাগ্রাম ব্যাবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরো বেশি রমাঞ্চকর করতে এসব কোম্পানি ব্যাবহার করে থাকে শক্তিশালী কৃত্রীম বুদ্ধিমত্তাকে বা AI (Artificial Intelligence).

এলন মাস্ক বলেছেন এই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সি পার-মানবিক বো-মার চেয়েও শক্তিশালী। কেন এলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন? কি কারণ লুকিয়ে আছে মাস্কের এমন মন্তব্যের পেছনে?  এটাকি গা-জা খোড়ি কোন মন্তব্য নাকি এর পেছনেও রয়েছে শক্তিশালী কোন কারণ? আমাদের আজকের পোস্টে তাই বিশ্লেসন করা হবে। তা হলে চলুন যানা যাক কি সেই কারন? 

কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করতে নিষেধ করলেন?

চলছে তথ্য ও প্রযুক্তির বিপ্লব, বাড়ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ব্যাবহারের হাড়, যেই মুহুর্তে সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়া একটি দিনও কল্পনা করা সম্ভব নয়, ঠিক সেই মুহুর্তে প্রযুক্তির ভবিষ্যত শ্রষ্টা ইলন মাস্ক বললেন নিজেকে সুরক্ষিত করতে হলে ছিন্ন করতে হবে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক ও ইন্সটাগ্রামের সাথে সম্পর্ক। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে স্বাধারন মানুষ মিথ্যা একটি মুখোশ পরে থাকে। নিজেকে সুখি দেখানোর জন্য যা এক প্রকার মানুষিক রোগে পরিণিত হয়েছে সময়ের সাথে। বাস্তব জীবনে প্রকৃত আনন্দকে ভূলে সোশ্যল মিডিয়া ব্যাবহার কারীরা ছুটছে মিথ্যা একটি যগৎকে আগলে! দিন শেষে যার কোন অস্থিত্বই নেই। যারা সেজে গুজে  ফিল্টার দিয়ে নিজের ছবি সোশ্যল মিডিয়ায় আপলোড করছে, বাস্তব জীবনে তারা কতটুকু সুখি আছে? এই নিয়ে প্রশ্ন রেখেছে ইলন মাস্ক। সেই সাথে সোসিয়াল মিডিয়ায় যেই গানিতিক দিক নির্দশনা বা কৃতৃম বুদ্ধিমোত্তার সাহায্যে নিয়ন্ত্রিত হয় এলন মাস্ক তুলনা করেছেন পারমানবিক বোমার সাথে, এমনকি ক্ষেত্র বিশেষ পার-মানবিক বো-মার চেয়েও ভয়ঙ্গকর বলে উল্যেখ করেছে সোশ্যাল মিডিয়ার এলগরিদম ও শক্রিশালী আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সিকে। 

কেন সোশ্যাল মিডিয়া এলগরিদম ও আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এত ভয়ানক ইলন মাস্ককের চোখে?

এক কথা সত্য যে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহারকারীদের সিমহাভাগী নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে এসব এলগরিদমের মাধ্যমে। আমরা প্রায় দেখতে পাই যে দৈনন্দিন জোবনে আমরা যেসব কাজ করি বা যেসব মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই কিংবা যেসব খাবার খেতে চাই তার বিজ্ঞাপন চলে আসে আমাদের সামনে। 
এক কথায় বলা যেতে পারে সৃতি পরতে পারার মত বিশ্বয়কর কৃতৃম বুদ্ধিমত্তা। আমাদের ঘুম থেকে শুরু করে সব কিছুরই খবরাখবর রাখছে এই কৃতৃম বুদ্ধিমত্তা। 
এক কথায় বলা যেতেই পারে আপনি আপনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যা যা চিন্তা করছেন তা হয়ত সোশ্যাল মিডিয়ার এলগরিদম অটোমেটিক বুঝতে পারছে যার জন্য ব্যাবহার করা হয়েছে High Level Programming.

চাকরিজীবী হয়ে কিভাবে ইংরেজি শিখবেন? a employees how to learn english?

চাকরিজীবী হয়ে কিভাবে ইংরেজি শিখবেন? a employees how to learn english?

পেশাদার বা প্রফেশনাল একটি বিরাট বিষয়। এর মানে এটি সাধারণ বা generalized শব্দ যা অনেকগুলো বিভিন্ন পেশাকে অন্তর্ভুক্ত করে।


পেশাদার ইংরেজি ক্লাস এবং কোর্সগুলো মৌলিক ধারণা, বিষয় এবং শব্দভাণ্ডার নিয়ে আলোচনা করে যা আপনাকে যেকোনো ব্যবসায়িক সেটিংয়ে জানতে হবে। তাহলে চলুন শুরু করি.. 


১. একটি পেশা উপর ফোকাস করুন 


আপনি কোথায় কাজ করতে চান তার উপর নির্ভর করে, আপনার সাধারণ ব্যবসায়িক ইংরেজি ছাড়াও আপনার অবশ্যই বিশেষ কিছু শব্দভান্ডারের প্রয়োজন হবে।


আপনি বাস্তব জগতে আপনার ইংরেজি দক্ষতা ব্যবহার করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে, কাজের সাথে প্রাসঙ্গিক ইংরেজি শিখতে ক্লাসের বাইরে আপনার সময় ব্যবহার করুন। আপনি যে শব্দভাণ্ডার শিখেন, আপনি যে খবরগুলো পড়েন এবং আপনার শেখার অন্য প্রতিটি সময় কাজে লাগছে কী না, তা খেয়াল রাখতে হবে। এটি আপনাকে চাকরির জন্য আরও বেশি প্রস্তুত করে তুলবে!


২. ব্যবসায়িক ইংরেজি বুঝতে ভিডিও দেখুন 


সৌভাগ্যবশত ভাষা-শিক্ষার্থীদের জন্য, আমরা ডিজিটাল যুগে বাস করি। এর মানে হলো ইন্টারনেটে প্রচুর কন্টেন্ট রয়েছে যা আপনাকে ব্যবসায়িক বা প্রফেশনাল ইংরেজি শিখতে সাহায্য করবে। এর প্রথম ধাপ হলো ""professional english video""-এর জন্য গুগল সার্চ করা এবং আপনি কী পছন্দ করছেন, তা লক্ষ্য করুন৷


যাইহোক, আপনি যখন নেটিভ ইংলিশ স্পিকারদের জন্য ডিজাইন করা জিনিসগুলো পড়া শুরু করবেন, তখন আপনি এমনিতেই এগিয়ে থাকবেন। 


৩. রেডিও শুনুন


রেডিও এখনো আছে নাকি? হ্যাঁ! এমনকি কম্পিউটার, স্ট্রিমিং এবং টিভির যুগেও, রেডিও এখনও খবর এবং তথ্য পাওয়ার সেরা জায়গাগুলোর মধ্যে একটি৷


রেডিওতে অনেক খবর এবং টক শো রয়েছে, যা আপনি কাজ বা স্কুলে যাওয়ার পথে বা বাড়ির আশেপাশে অন্যান্য কাজ করার সময় শুনতে পারেন। সংবাদ বা ইন্ডাস্ট্রির টক শো শোনা আপনাকে পেশাদার ইংরেজির সাথে সাথে ব্যবসায়িক জগতে ঘটছে এমন জিনিস সম্পর্কে মতামত এবং ধারণা জানাতে পারবে।


রেডিও ইন্টারনেটের সাথে একসাথে মিলে কাজ করতে শিখেছে কিন্তু! আপনি যেখানেই থাকুন না কেন শোনতে পারবেন রেডিও। অনেক রেডিও ওয়েবসাইট তাদের বর্তমান প্রোগ্রাম স্ট্রিম করে থাকে। আপনি যদি সেভাবে স্টেশনটি অ্যাক্সেস করতে না পারেন, তাহলে আপনি Tunein-এর মতো সার্ভিসগুলো ব্যবহার করতে পারেন, যা আপনাকে বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে রেডিও স্টেশন শুনতে দিবে।


৪. সবসময় শুনতে হবে


শোনা বিষয় নিয়ে যেহেতু কথা বলছি, তাই বলবো সব সময় আপনার কান খোলা রাখুন!


আপনি যদি এমন জায়গায় কাজ করেন যেখানে মানুষজন ইংরেজিতে কথা বলে, তাহলে তারা যে ভাবে তা ব্যবহার করে তা শুনুন। মিটিং চলাকালীন কী বলছে, শুনুন। শুধু ভাষা শোনেই আপনি আরও ভালভাবে শিখতে সাহায্য পারবেন। তারা যে শব্দগুলো ব্যবহার করে, কখন সেগুলো ব্যবহার করে এবং কীভাবে সেগুলো ব্যবহার করে তার প্রতি মনোযোগ দিন। উচ্চারণ শুনুন, জোকস, স্ল্যাং, ইডিয়ম, বাক্যাংশ ষ শুনুন যা আপনি অন্যদের বলতে শুনেছেন।


৫. নিয়মিত ইংরেজির সাথে ব্যবসায়িক ইংরেজি পড়ুন 


আপনি পেশাদার ইংরেজি শিখলেও, আপনি এখনও নিয়মিত ইংরেজি শিখতে পারেন। দুটির  আলাদা থাকতে হবে না! আপনি সহজেই একই সময়ে উভয়টিই শিখতে পারেন। আপনার রেগুলার ইংরেজি শিক্ষা এবং শব্দভাণ্ডারকে এর পেশাদার ভার্সনের সাথে একত্রিত করে জোড়ায় জোড়ায় জিনিস শিখুন।


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন বিভিন্ন পেশায় বা চাকরিতে লিপ্ত, তাদের কথা ভেবেই আজকে আমাদের এই পোস্টে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো। আপনি চাইলে খুব সহজে এই টিপস গুলো ফলো করে সহজেই ইংরেজী শিখতে পারেন। 


বাস্তব কথোপকথন এবং ব্যক্তিগতভাবে দেখা করে প্র্যাক্টিসের সাথে অন্য কোনো কিছুর তুলনা নেই!


আপনার আগ্রহের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করেন এমন মানুষদের সাথে কথা বলুন, জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত মিটিং বা বিশেষ ইভেন্টগুলোতে যান। আপনি অনুশীলন তো করতে পারবেনই, তবে আপনি নেটওয়ার্কিংও করবেন—অর্থাৎ, এমন মানুষদের সাথে দেখা করুন যারা ভবিষ্যতে একদিন আপনার ক্যারিয়ারে আপনাকে সাহায্য করতে পারবে।


আপনি যদি আপনার ইংরেজির দক্ষতা সম্পর্কে নার্ভাস হোন এবং এটি আপনাকে কথোপকথনে যোগদান করতে বাধা দেয়, তাহলে তাদের বলুন যে আপনি এখনও শিখছেন। বেশিরভাগ মানুষ সাহায্য করতে খুশি হবে যদি তারা জানে যে আপনি শিখছেন। 



Monday, July 25, 2022

বাল্ক এসএমএস কি? বাল্ক এসএমএস কেন প্রয়োজন? What is bulk sms

বাল্ক এসএমএস কি? বাল্ক এসএমএস কেন প্রয়োজন? What is bulk sms

আমাদের অনেকের কাছেই অজানা যে, Bulk SMS কি !! Bulk একটি ইংরেজি শব্দ এর অর্থ অনেক বা বেশি। তাহলে Bulk SMS দ্বারা কি বুঝানো হয় !

Bulk SMS হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যা দ্বারা একসাথে অনেক গুলো মেসেজ দেয়া যায়।

এখন আপনার কাছে প্রশ্ন হতে পারে তাহলে এক সাথে কয়টা মেসেজ দেয়া যায় ?

এর উত্তর হচ্ছে এর কোনও পরিমাণ নেই , আপনি চাইলে ১০০ মেসেজ ও একসাথে দিতে পারবেন অথবা চাইলে একসাথে ১ লাখ অথবা ১ কোটি মেসেজ ও দিতে পারবেন।

সংক্ষিপ্ত আকারে চিন্তা করুন, আমদের দেশের সিম অপারেটর গুলো আমাদের দৈনিক কতো মেসেজ পাঠায়। তাহলে চিন্তা করুন তাদের সিম অপারেটর তো আর ১-২ হাজার নাহ। আপনি কি জানেন GP এর কতো জন ইউজার অথবা অপারেটর রয়েছে !

বর্তমানে GP user প্রায় ৭ থেকে ৮ কোটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। আমি ধরি তাদের ইউজার সংখা ৭ কোটি তার মানে নাম্বারে যদি প্রতিদিন ৩টা মেসেজ আসে তাহলে টোটাল ২১ কোটি মেসেজ তারা পাঠায়।

অর্থাৎ আপনি চাইলে এক ক্লিকের মাধ্যমে ২১ কোটি মেসেজ পাঠিয়ে দিতে পারবেন, ঠিক এই প্রসেসটাই হচ্ছে Bulk SMS

Bulk SMS কেনো প্রয়োজন?

উপরের লেখা পড়ে এতোক্ষনে হয়তো কিছুটা আন্দাজ করতে পারছেন  যে কেনো Bulk SMS ব্যবহার করা হয়।

ব্যবসায়িক প্রচারনার জন্য বর্তমানে সবচেয়ে অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে Bulk SMS.

Case 1: ধরুন আপনি কোনো ই-কমার্স সাইটে প্রোডাক্ট সেল করেন।  এখন আপনি ঈদের দিন আপনি আপনার কাস্টোমার এবং সাপ্লাইয়ার  দুজনকেই একসাথে ঈদের শুভেচ্ছা দিতে চাচ্ছেন। এখন আপনার যদি অল্প কিছু ক্লায়েন্ট থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি তাদের মেসেজ দিয়েই ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনার কাস্টোমার বা ক্লাইন্টের সংখা যদি ১০০-২০০ বা তার অধিক হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি যদি তাদের মোবাইল দিয়ে মেসেস দিতে চান এই ক্ষেত্রে সবাইকে ম্যনুয়ালি মেসেজ দিতে আপনার অনেক সময় দরকার হবে এবং অনেক টাকা খরচ হবে।

Case2: ধরুন একটি স্কুল বা কলেজের কমিটি মেম্বার,Teacher, Student, Guardian মিলে মোট ১৬০০ জন। এখন স্কুল বা কলেজের কোনো অনুষ্ঠানের জন্য সবার রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এখন আপনার কি সম্ভব যে, তাদের কাছে গিয়ে গিয়ে মুখে বলে আসা !  অবশ্যই নাহ।

এখন আপনি বলতে পারেন কেন তাদের কাছে তো চাইলে আমি চিঠি পাঠাতে পারি।

সিরিয়াসলি ! চিঠি পাঠাতে হলে প্রথমে আপনাকে চিঠি লিখতে হবে এর পর সেটা খামে ভরতে হবে। ধরলাম আপনি খাতা- কলমে না লিখে কম্পিউটার দিয়ে প্রিন্ট করিয়েছেন ১৬০০ চিঠি। কিন্তু এর জন্য আপনার প্রচুর অর্থ এবং সময় ব্যয় হবে।

Bulk sms

তাও গেলো কিন্তু এবার চিঠি গুলো পৌছে দিতে আপনার কতজন লোক দরকার হবে সেটা ভেবে দেখেছেন কি !

কারণ একজনের পক্ষে এতো অল্প সময়ে এতোগুলো খাম পৌছে দেয়া অসম্ভব।

তাহলে উপরের Case দুইটি শুনে আশা করি বুঝে গিয়েছেন, Bulk SMS এর মাধ্যমে খুব সহজে আপনি এই প্রবলেম গুলোর সমাধান করতে পারবেন।

এবার আসি Bulk SMS কিভাবে পাবেন বা কিভাবে নিবেন !

লোকাল অথবা ইন্টারন্যাশনাল দুই ভাবেই আপনি Bulk sms পেয়ে থাকবেন। তবে আমার সাজেশন আপনি লোকাল সার্ভিসটি নিন এটা আপনার জন্য বেটার হবে। কারণ ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট থেকে নিতে চাইলে আপনাকে বড় একটা sms প্যাকেজ নিতে হবে। তাই এই ক্ষেত্রে লোকাল মার্কেট থেকে কোনো একটা প্যাকেজ নেয়া আপনার জন্য বেটার হবে।

এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে, তাহলে কোন লোকাল মার্কেট আমার জন্য বেটার হবে?

ওকে সেটা একটু পরে বলছি কিন্তু আসুন তার আগে জানি

Bulk SMS এর প্রকারভেদঃ

Bulk SMS মূলত দুই প্রকার।

Non Masking

Masking

Non Masking: Non Masking অর্থাৎ যার Mask নেই, তাহলে Bulk sms এর ক্ষেত্রে Non Masking কি দ্বারায় !

আপনি যদি Non Masking System এর মাধ্যমে sms send করেন, সেই ক্ষেত্রে যে কোনো Random Number থেকে মেসেজ সেন্ড হবে।

যেমনঃ +8801711111111 বা +8801720000000 বা +880662220000 এভাবে।

এবং আপনার রিসিভারও এই নাম্বার গুলো দেখতে পাবে।

Non Masking এর ক্ষেত্রে অবশ্যই sms এর বডি তে আপনার বিজনেসের নাম উল্লেখ করবেন। তা নাহলে রিসিভার বুঝতে পারবে না sms টি ঠিক কে পাঠিয়েছে।

Non Masking দামে সাশ্রয়ী তাই যারা ছোট ব্যবসা করেন অথবা বাজেট কম তারা Non Masking সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন।

এখানে আপনাকে নূন্যতম ১০০০ SMS কিনতে হবে Non Masking সিস্টেমে প্রচারনা চালানোর জন্য । যত বড় প্যাকেজ কিনবেন খরচ ততো কমে আসবে। তবে একটা নির্দিষ্ট লেভেলের পর প্রাইস আর কমবে নাহ। আর Mr AnTor Ali আপনাকে কাসস্টোমাইজ প্যাকেজের অফার দিয়ে থাকে।

Masking: Mask অর্থাৎ মুখোস , তার মানে দাড়ালো আপনি যখন Masking System ব্যবহার করবেন তখন কোনো একটা নির্দিষ্ট নাম দিয়ে আপনার Message টি যাবে। যেমনঃ কোনো অপারেটর যখন আমাদের সিমে SMS পাঠায় তখন  আমাদের মোবাইলে প্রমোশনাল নাম দেখায় GP Offer, BL offer, Food Panda BD, Bata or Apex এভাবে।

Masking এর ক্ষেত্রে বডি তে আপনবার বিজনেসের নাম উল্লেখ না থাকলেও রিসিভার বুঝতে পারবে যে SMS কে পাঠিয়েছে।

যেহেতু এটা একটু স্পেশাল করে নাম বা আইডি সেট হয় তাই এই ক্ষেত্রে এর দামও  একটু বেশি হয়ে থাকে।

এই ক্ষেত্রে আপনাকে নূন্যতম ৩০০০ SMS এর প্যকেজটা কিনতে হবে। Non Masking এর মতো এটাও  যত বড় প্যাকেজ কিনবেন ততো খরচ কমে আসবে তবে একটা নির্দিষ্ট লেভেলে পর প্রাইস আর কমবে নাহ।

Bulk sms করার সময় আপনাকে যা যা মাথায় রাখতে হবেঃ

আপনি যদি কাস্টমার বেজ তৈরি করতে SMS করতে চান, তবে যেকোনো প্রোভাইডার থেকে টার্গেটেড Region, Age, Gender, প্রফেশন অনুযায়ী নাম্বার কালেক্ট করে মার্কেটিং করতে পারবেন। এতে খরচ একটু বাড়বে, তবে Reach বা Brand Awareness ভাল  হবে।

আপনি যদি শুধু প্রচারণা চালাতে চান তবে সেই ক্ষেত্রে Non Targeted অডিয়েন্স-এর কাছে মার্কেটিং করতে পারেন। তবে, প্রভাইডারকে যদি আলাদা করে নাম্বার দিতে হয়, তাহলে অবশ্যই এই ক্ষেত্রে  এক্সট্রা পে করতে হবে। আর যদি আপনি নিজে নাম্বার দিতে চান, তাহলে শুধুমাত্র SMS এর খরচ দিলেই আপনার কাজ হয়ে যাবে।

আপনি চাইলে নিজেই Panel বা  SMS Portal থেকে SMS সেন্ড করতে পারবেন। সেই ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে একটি ভিডিও দিয়ে দিবো। আপনি ভিডিও টি