- Do Matrix Printer
- Ink Jet Printer
- Laser Printer
Thursday, August 11, 2022
স্ক্যানার কী?
এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?
Wednesday, August 10, 2022
এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?
- Inpage JavaScript
- External JavaScript
Inpage JavaScript
External JavaScript
বাংলাদেশী টাকার মান কমছে কেন? ডলারের বিপরীতে টাকার মান কেন কমছে?
আন্তর্জাতিক বাজারে মুল্যস্মৃতির কারণ কি?
কি কারণে ডলারের বিপরীতে বিশ্বের বেশিরভাগ কারেন্সি মূল্যবান হারাচ্ছে?
ডলারের পরিবর্তে টাকার দাম কমার মূল কারণ
বাংলাদেশী টাকার মান কম?
Tuesday, August 9, 2022
Padma Bridge Paragraph for All Student
ওয়েবসাইট নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম কি? What is web based information system
ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের সুবিধা কী কী?
- ইন্টারনেট সংযুক্ত থেকে বিশ্বের যে কোন যায়গা থেকে ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।
- সব সময় এই ইনফরমেশন সিস্টেমে ডেটা আপডেটের বা হালনাগাদ করা অবস্থাত্য থাকে।
- ইনফরমেশন সিস্টেমে তাৎক্ষনিকভাবে ব্যাবহারকারীর মতামত পাওয়া যায়। ফলে ব্যাবহারকারীরা চাহিদা অনুসারে সিস্টেমকে পরিবর্তন, পরিবর্ধন ও পরিমার্জন করা সহজতর হয়।
- অনলাইনে সিস্টেমের মেইনটেন্যান্স করা যায়।
- স্মার্ট মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও এই সিস্টেম ব্যাবহার করা যায়।
ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেমের অসুবিধা কী কী?
- সার্বক্ষণক নিরাপত্তাজনিত ঝুকিতে থাকে। যে কোন সময় হ্যাকারদের কবলে পড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
- ইন্টারনেট সংযোফ ব্যাতীত দূরবর্তী স্থান থেক এই ওয়েব বেসড ইনফরমেশন সিস্টেম ব্যাবহার করা যায় না।
- নেটওয়ার্ক অবকাঠামো, ব্যাবহারকারীর সংখ্যা, সার্ভার ও সফটওয়্যারের কার্যক্ষমতার উপর সিস্টেমের দক্ষতাত নির্ভর করে।
Saturday, August 6, 2022
টেন মিনিট স্কুলের ইতিহাস
History of 10 Minute School
১০ মিনিট স্কুল ওয়েবসাইট
Monday, August 1, 2022
Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়
- ভিডিও এডিটিং
- অডিও এডিটিং
- কোডিং
- ইমেজ এডিটিং
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- এনিমেশন ভিডিও তৈরি
- মশন গ্রাফিক্স
- ইউআই ডিজাইন
- ভেক্টর ডিজাইন
- রাস্টা ও ভেক্টর ইমেজ
- বিভিন্ন ইলাস্ট্রেটর টেমপ্লেট
- সোসিয়াল মিডিয়া
এডোবি ফটোশপ কি?
এডোবি ফটোশন কিভাবে ডাউনলোড করবেন?
Sunday, July 31, 2022
কোন প্রোগ্রামিং ভাষা কোন কাজে লাগে এবং কোনটা দিয়ে কী কী করা যায়?
বর্তমান প্রযুক্তির যুগে পোগ্রামিং ভাষার গুরুত্ব অপরিসীম। গেইম তৈরী, ইন্টারনেট, সফটওয়্যার, মোবাইল, রোবোটিকস এবং কম্পিউটারের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই পোগ্রামিং ভাষা কাজে লাগে।
কোন পোগ্রামিং ভাষা দিয়ে কি কি করা যায়?
HTML: পোগ্রামিং এর অন্যতম ভাষা হচ্ছে HTML, এটা মূলত কোনো পোগ্রামিং ভাষা না, এটা হচ্ছে মার্কআপ ভাষা, আপনি যে ধরনের পোগ্রামিং ভাষাই ব্যবহার করেন না কেনো আপনাকে অবশ্যই এই মার্কাআপ ভাষা ব্যবহার করতে হবে।
CSS: এটি স্টাইল শীট ভাষা যা HTML এর মত মার্কআপ ভাষায় লিখিত ডকুমেন্ট কীভাবে উপস্থাপিত হবে তা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। তাই এটাও সব ধরনের পোগ্রামিং ভাষার কাজে লাগে।
Javascript: এটা একটি হাই লেভেলের পোগ্রামিং ভাষা। প্রথমে এটিকে ওয়েবসাইটের ইন্টকটিভিটি ও ফাংশনালিটির জন্য ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই একটি ভাষা দিয়েই আপনি ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট দুইটাই করতে পারবেন।
Javascript দিয়ে কি করা যায়
Node Js ব্যাবহার করে সার্ভার সাইড ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন
React ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে ক্রস প্লাটফর্ম এন্ড্রয়েড/আইফোন এপস বানাতে পারবেন
Election দিয়ে ক্রসপ্লাট ফর্ম সফটওয়্যার বানাতে পারবেন ককম্পিউটার এর জন্য।
জাভাস্ক্রিপ্ট ভাষাটি প্রধানত ওয়েবসাইট তৈরী এবং মোবাইল এপস তৈরীতে কাজে লাগে।
Python: এটি বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি পোগ্রামিং ভাষা। এর অন্যতম কারন হচ্ছে পাইথনের সিনট্যাক্স অন্যান্য পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ অনেক সংক্ষিপ্ত। তাই খুব দ্রুত কোডিং করা যায় পাইথনের মাধ্যমে
Python দিয়ে কি কি করা যায়?
Python দিয়ে আপনি ডাটা সাইন্সের কাজ করতে পারবেন।
পাইথন দিয়ে মেশিন লার্নিং এর কাজ করতে পারবেন
পাইথন দিয়ে গেইম বানাতে পারবেন
পাইথন দিয়ে দিয়েও আপনি ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন
পাইথন দিয়ে প্রধানত ডাটা সাইন্স এবং মেশিন লার্নিং রিলাটেড কাজে বেশি ব্যাবহার করা হয়।
Java: এটি একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এটা মূলত এপস ডেভেলপমেন্ট এবং মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। এন্ড্রোয়ডের যত গুলো এপস আছে তার শতকরা ৯০% এপস জাভা দিয়ে দিয়ে করা হয়েছে।
$ads={1}
Java দিয়ে কি কি করা যায়
জাভা দিয়ে এপ্লিকেশন সার্ভার তৈরী করা যায়
এটি দিয়ে ডেক্সটপ এপ্লিকেশন বানানো যায়
এটি দিয়ে এন্টারপ্রাইজ এপ্লিকেশন করা যায়
মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের কাজে ব্যবহার করা হয়
এই পোগ্রাম ভাষাটি দিয়ে খুব হাই কোয়ালিটি এপস বানানোর কাজে লাগে
C++: এইটা ও অনেক হাই লেভেলের একটি ল্যাংগুয়েজ। এইটা দিয়ে কম্পিউটারের বড় বড় এপ্লিকেশন এবং অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। মাইক্রোসফট এর অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে এই ভাষার ব্যবহার করা হয়েছে।
C++ দিয়ে কি কি করা যায়
এটা দিয়ে অপারেটিং সিস্টেম বানানো যায়
ডাটাবেইজ তৈরী করা হয়
গ্রাফিকস সফটওয়্যার তৈরী করা হয়
ব্রাউজার তৈরী করা
সি++ ভাষাটি দিয়ে প্রধানত ডেক্সটপ অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে কাজে লাগে।
SWIFT: এটি আইফোন এপস এবং ডেভেলপমেন্ট এর জন্য খুব জনপ্রিয় ভাষা। আপনি যদি আইফোন এপস ডেভেলপমেন্ট করতে চান তাহলে আপনাকে এই পোগ্রামিং ভাষাটি জানতে হবে।
Swift এই ভাষাটি আইফোন এর সব ধরনের এপস বানাতে কাজে লাগে
এছাড়াও অনেক পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ আছে তবে মূলত এগুলাই সব থেকে জনপ্রিয় এবং প্রত্যেকটা ভাষা আলাদাভাবেই একটি কাজের জন্য খুবই শক্তিশালী।
Saturday, July 30, 2022
পাইকারি জুতার ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমালের ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমাল কোথায় পাওয়া যায়?
ইতি মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বেশ ভালো অবদান রাখছে জুতা, দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই জাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিনি তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন উদ্যোগতা, যারা তাদের নিজ এলাকায় জুতার কারখানা দিয়ে সাবলম্ভী হচ্ছে। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেল গুগলে বা অন্য কোথাও সার্চ করে পেয়ে থাকেন তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি নিশ্চিত আপনার একটি কারখানা আছে, অথবা কারখানা দেওয়া কথা ভাবছেন।
আমি আজকে আপনাদেরকে জুতার কাচাঁমাল কেনার জন্য একটি বেশ বড়সড় প্রতিষ্ঠানের কথা শেয়ার করবো। যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন প্রকার জুতার কাচাঁমাল, ফাইবার, আপার, সোল, মেশিন ইত্যাদি কিনতে পারবেন।
জুতা কাচাঁমাল ঢাকার কোথায় বিক্রি হয়ে থাকে?
আপনি যদি জুতার ব্যাবসা করতে চান বা নিজে কারখানা দিয়ে জুতা বানাতে চান, সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবে জুতার কাচাঁমাল। জুতার কাচাঁমাল বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে পাওয়া গেলেও সব থেকে বেশি পাওয়া যায় ঢাকায়, কিন্তু অনেকেরই প্রশ্ন ঢাকার কোথায় বিক্রি করে জুতা বানানোর কাচাঁমাল? জুতা বানানোর কাচাঁমাল সব থেকে বেশি বিক্রি হয়ে থাকে ঢাকার বংশাল, মালিটোলা, ছুড়িটোলাতে। এখানে আপনি যে কোন ধরনের কাচাঁমাল পাবেন পাইকারি। তবে জুতার কাচাঁমাল হাজারো রকমের হয়ে থাকে। আপনি কি ধরনের জুতা বানানোর জন্য কাচাঁমাল নিবেন তার উপর ডিপেন্ড করবে আপনি কোথা থেকে নিবেন। তবে মালিটোলা ও ছুড়ি টোলা এবং বংশাল আপনি সব ধরনের জুতা বানানোর ম্যারেরিয়ালস পাবেন। সেই সাথে পুরান ঢাকার কামরাঙ্গিরচরেও পেয়ে যাবেন বিভিন্ন প্রকার জুতা বানানোর ম্যাটেরিয়ালস।
কামরাংগিরচরে জুতার ম্যাটেরিয়াল বিভিন্ন যায়গায় অলিগলিতে পেয়ে যাবেন। তবে কামরাংগিরচর পুর্বরসুলপুর সব থেকে বেশি জুতার কাচামাল বিক্রি করা হয় ও রেডি মেট জুতাও বানানো হয়। আপনি যদি ক্যাংগারু ও বিভিন্ন লেডিস জুতা বানাতে চান তাহলে MyLa কোম্পানি থেকে জুতা সংগ্রহ করতে পারেন।
কামরাংগিরচর জুতার ফ্যাক্টরি MyLa
- ক্যাংগারু
- মেয়েদের ফ্লাট হিল
- চামড়ার জুতা (রেডি জুতা)
- ইন্ডিয়ান মডেল বেল্টের জুতা
- ফাইবার
- আপার
- লেস
- সোল
Friday, July 29, 2022
নতুনদের জন্য ব্লগার ইনকাম নিয়ে কিছু কথা
অনেকে এই সেক্টর নতুন এসে কিছু দিন কাজ করার করে এডসেন্স এপ্রুভ পায় কিংবা অনেক এর আগেই ঝড়ে পড়ে। এর একমাত্র কারণ হতাশা,প্রোপার নলেজ না থাকা এবং ধৈর্যের অভাব।
অনেকেই হতাশ হয়ে সেফ ক্লিক এর দিকে ঝুঁকছে। আমার মতে সেফ ক্লিক করে ইনকাম করা আর ভিক্ষা করা সেম। সেফ ক্লিককে এক কথায় ভিক্ষা করা এবং চুরি করা বলে। সেফ ক্লিক করেন ইনকাম কিছু সময়ের জন্য। গুগল অনেক আপডেট হয়েছে তাই হতাশ হয়ে অবৈধ পন্থা অনুসরণ না করে সঠিক উপায়ে লাইফটাইম ইনকাম করুন।
অনেকই দেখি সেফ ক্লিক করে ইনকাম করার টেকনিক শিখায় তাদেরকে বলি ভাই চুরির দালালি না করে।অর্গানিক ভাবে ইনকাম করার পরমর্শ দেন। পারলে মানুষের উপকার করেন সঠিক পদ দেখিয়ে কিন্তু ক্ষতি কইরেন না কারো।
সর্বশেষ বলি, যারা ব্লগিং করে সফল হতে চান আগে কাজটিকে ভালো করে শিখুন তার পর নিয়মিত কাজ করে যান আপনি আপনার কষ্টের ফল অবশ্যই পাবেন হয়তো ২ দিন আগে অথবা ২ দিন পরে।কষ্ট করলে অবশ্যই সফল হবেন কষ্ট না করলে তো আর আপনাকে কিউ ফ্রিতে টাকা দিবে না। চোরের দালালদের কথায় নিজের ক্ষতি নিজে কইরেন না।
আমার এই সাইটে আমি আজকের তারিখ অনুয়ায়ী প্রায় ৮ মাস ধরে কাজ করছি। ইনকাম হয়েছে এই পর্যন্ত মাত্র ১.৭৫$ এই টাকায় খাটনির দামও উঠেনি তবে আমার বিশ্বাস পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।
Thursday, July 28, 2022
বাংলাদেশীদের থেকে হোস্টিং কেন কিনবেন?
বাংলাদেশী প্রোভাইডারের নিকট হোস্টিং কেন নেবেন ?
১. বাংলাদেশী হোস্টিং ক্রয়ের ফলে সহজ ভাষায় সাপোর্ট পাবেন। লাইভ চ্যাট, টিকেট, ডাইরেক্ট ফোনেও সাপোর্ট পাবেন। এমনকি ডাইরেক্ট প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সাপোর্ট নিতেও পারবেন।
২. দেশী প্রোভাইডারদের আচরণ অত্যান্ত ফ্রেন্ডলি। যারা এই লাইনে আছেন অধিকাংশ কম/মধ্যবয়সী। তাই যে কোন বিষয় জানার প্রয়োজন হলে অপেনলি জিজ্ঞাসা করতে পারেন। এবং সুন্দর উত্তর পাবেন।
৩. যারা প্রফেশনালী এই লাইনে দীর্ঘদিন ধরে আছেন তাদের কাছে সার্ভিস নিলে কখনো ঠকবেন না। কারণ তাদের সার্ভিসের মান ও কমিটমেন্ড দুটোই ভাল রাখার চেষ্টা করেন।
৪. বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানের অফারগুলো অনেক সময় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও হার মানায়। তাছাড়া আমাদের যে ক্যাপাসিটি তা বাইরের দেশের প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অনেক ভাল।
৫. আন্তরিকতার খাতিরে ১তারিখের বিল ১০তারিখেও দেয়ার সুযোগ থাকে।
৬. আপনি নিজে বিজি থাকলে আপনার অনুরোধে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে দেবে। হোস্টিং ক্রিয়েট করে দেবে। প্রয়োজনে ওয়ার্ডপ্রেস/সিএমএস সেটআপ করে দেবে।
৭. BDIX হোস্টিং এর ক্ষেত্রে যে সুবিধা আপনি পাবেন তা পৃথিবীর অন্য কোন দেশ হতে পাবেন না। এই নেটওয়ার্ক ব্যবহারকারীর আওতায় আপনি আপনার ওয়েব সাইট রান কারতে পারবেন IIG ছাড়াই। এবং সুপার ফাস্ট।
৮. দেশী মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবেন। বিভিন্ন সহজ গেটওয়ে অথবা নগদে টাকা পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন।
এই ০৮(আট)টি সুবিধা বিশ্বের নাম করা হোস্টিং কোম্পানি যেমন- নেমচিপ, গোডাডি, হোস্টগেটর, ব্লুহোস্ট, ব্লাক হোস্ট অমুকহোস্ট তমুক হোস্টের কাছেও পাবেন না।
তাই নিরাস না হয়ে খুঁজে ও বুঝে, দেখে ও শুনে বাংলাদেশী প্রোভাইডারের উপর আস্থা রাখুন। আমাদের আশ্বাস তৈরি করবে আপনাদের দৃঢ় বিশ্বাস।
বাংলাদেশের সব থেকে ভালো হোস্টিং কোম্পানিগুলো সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন!
জিএসএম সার্ভিস কি?
জিএসএম এর সুবিধা কি কি?
- বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল নেটওয়ার্ক যা ২১৮টি দেশে ব্যাবহৃত হয়। কাজেই আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা বেশী পাওয়া যেতে পারে।
- সারা বিশ্বের গ্রাহকদের এক বিরাট অংশ জিএসএম ব্যাবহারকারী বিধায় হ্যান্ডসেট প্রস্ততকারক সরবরাহকারী এবং প্রান্তিক ব্যাবহারকারীদের জন্য বৈশ্বিকভাবে অপেক্ষাকৃত ভাল নেটওয়ার্ক ও সেবা পাওয়া সহজ হয়।
- অধিক দক্ষ এবং কার্যকর ফ্রিকোয়েন্সী। ফলে ভবনের ভিতরেও সিগন্যালের অবনতি অপেক্ষাকৃত কম হয়।
- রুপান্তরের স্পন্দন (Pulse) বৈশিষ্ট্যের কারণে জিএসএম ফোনের কথোপকোথন সময়কাল (Talktime) সাধারণত দীর্ঘতর হয়।
- সিম সহজলভ্যতার কারণে ব্যাবহারকারীগণ ইচ্ছামত নেটওয়ার্ক হ্যান্ডসেট বা মোবাইল সেট পরিবর্তন করতে পারেন।
- GPRS ও EDGE সুবিধা প্রদান করে।
- তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল টেকনোলজির উপযোগী করে ডিজাইন করা।
- নিরাপদ ডেটা এনক্রিপশন ও উচ্চমানের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা।
জিএসএম এর অসুবিধা কি কি?
- কিছু ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র বিশেষত অডিও এমপ্লিফায়ারে হস্তক্ষেপ করে ইন্টারফারেন্স তৈরি করে।
- অংশগ্রহণকারী নির্দিষ্টট কিছু শিল্প উদ্যোক্তার মাঝেই মেধা সম্পদ সীমাবদ্ধ যা নতুনদের অনুপ্রবেশে বাধা সৃষ্টি করছে এবং ফোন প্রস্তুতকারীদের মধ্যেকার প্রতিযোগীতা সীমাবদ্ধ করে তুলছে।
- প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে জিএসএম এ ১২০ কিলোমিটারের মধ্যে সর্বোচ্চ সেল সাইট নির্দিষ্ট করা থাকে। এটা অবশ্য পুর্বে ৩৫ কিলোমিটারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
- বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি। গড়ে প্রায় ২ ওয়াট; যেখানে সিডিএমএ টেকনোলজির ক্ষেত্র গড়ে মাত্র ২০০ মাইক্রোওয়াট!
Wednesday, July 27, 2022
কম্পিউটার বিষয় ৫০ টি প্রশ্ন ও উত্তর
কম্পিউটার বিষয় গুরুত্বপুর্ন ৫০ টি প্রশ্ন উত্ত্র, যা জানলে আপনি নতুন কিছু শিখতে পারবেন। সুতরাং সবাইকে মনযোগ সহকারে পড়ারজন্য অনুরোধ করা হলো।
১। কম্পিউটার শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ গননাকারী যন্ত্র।
২। আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে?
উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেস
৩। কম্পিউটারের স্মৃতি কত প্রকার?
উত্তরঃ কম্পিউটারের স্মৃতি প্রধানত দুই প্রকার
৪। LCD এর পূর্ণমান লিখ?
উত্তরঃ Liquid Crystal Display.
৫। PC অর্থ কী?
উত্তরঃ Personal Computer.
৬। CPU কী?
উত্তরঃ Central Processing Unit
৭। 1 KB =?
উত্তরঃ 1024 Byte.
৮। কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে?
উত্তরঃ হাওয়ার্ড এ্যাইকিন
৯। কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিশক্তিকে কি বলে?
উত্তরঃ Rom
১০। ই-মেইল কি?
উত্তরঃ ইলেকট্রনিক মেইল
১১। কোনটি কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে?
উত্তরঃ সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট
১২। কম্পিউটারের ব্রেইন বলা হয় কাকে?
উত্তরঃ মাইক্রো প্রসেসর
১৩। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জ্ঞান বা নলেজকে হৃদয়গম করে তা ব্যাবহার করাকে কি বলা হয়?
উত্তরঃ প্রজ্ঞা বা উইসডম
১৪। কম্পিউটার বায়ােস (BIOS) কি?
উত্তরঃ Basic Input-Output System
১৫। Binary digit থেকে উৎপত্তি হয়
উত্তরঃ Bit
১৬। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয় না?
উত্তরঃ দশমিক
১৭। সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো
উত্তরঃ সুপার কম্পিউটার
১৮। এক্সেল কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম?
উত্তরঃ স্প্রেডশিট
১৯। চ্যাট (Chat) অর্থ কি?
উত্তরঃ খােশগল্প করা
২০। কোন কোম্পানির মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে আইবিএম পিসি তৈরী?
উত্তরঃ ইন্টেল।
২১। ইন্টারনেট ব্যবহারে বর্তমানে শীর্ষ দেশ
উত্তরঃ চীন
২২। IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার
উত্তরঃ Intel 4004
২৩। কত সালে প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক চালু হয়?
উত্তরঃ ১৯৭৯ সালে।
২৪। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার?
উত্তরঃ ৪ প্রকার।
২৫। চ্যাট (Chat) অর্থ কি?
উত্তরঃ খােশগল্প করা
২৬। বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস কবে থেকে?
উত্তরঃ ১৯৯৬ সালের ৪ জুন।
২৭। কম্পিউটারের এই ‘#চিহ্ন কে কি বলে?
উত্তরঃ হ্যাস চিহ্ন
২৮। ওয়েব অর্থ কি?
উত্তরঃ জাল।
২৯। মাইক্রো শব্দের অর্থ কি?
উত্তরঃ ক্ষুদ্রাকার
৩০। অসংখ্য কম্পিউটারের সমন্বয়য়ে গঠিত বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে কি বলা হয়?
উত্তরঃ ইন্টারনেট।
৩১। ডেটাবেজ কী?
উত্তরঃ ডেটাবেজ হল এক বা একাধিক ফাইল বা টেবিল নিয়ে গঠিত পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কিছু ডেটা।
৩২। মাউস ক্লিক বলতে কি বুঝায়?
উত্তরঃ মাউসের বাম বােতামে চাপা
৩৩। কম্পিউটার শব্দের উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে?
উত্তরঃ Compute
৩৪। কম্পিউটারে কয় ধরনের ড্রাইভ থাকে?
উত্তরঃ ৩ ধরনের
৩৫। পাওয়ারপয়েন্ট ফাইলকে বলা হয়-
উত্তরঃ প্রেজেনটেশন
৩৬। কম্পিউটার ডাটা সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের ব্যবহৃত হয়।
উত্তরঃ পেনড্রাইভ
৩৭। নিচের কোনটি বাংলা লেখার সফটওয়্যার?
উত্তরঃ বিজয়
৩৮। তথ্য প্রযুক্তির শাখা নয় কোনটি?
উত্তরঃ ডাক বিভাগ।
৩৯। অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে-
উত্তরঃ মানুষের মসিত্মস্কের বুদ্ধি
৪০। Find কমান্ড থাকে কোন মেনুতে?
উত্তরঃ Edit
৪১। অক্ষরের আকার আকৃতি পরিবর্তন করতে হয়
উত্তরঃ ফন্ট ডায়লগ বক্সে।
৪২। মানুষের দেহকে যদি হার্ডওয়্যার ধরা হয় তাহলে সফ্টওয়্যার
উত্তরঃ প্রাণ
৪৩। কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের চেয়ে কম নাকি বেশি?
উত্তরঃ কম
৪৪। বিভিন্ন অক্ষর টাইপ করতে কী-বাের্ডের কোথায় চাপ দিতে হয়।
উত্তরঃ বােতামে।
৪৫। কত সালে অ্যাপেল অপারেটিং সিষ্টেম ৭.০ প্রবর্তন করেন?
উত্তরঃ ১৯৭১ সালে
৪৬। কম্পিউটারে স্মৃতি ধারণ ক্ষমতা কিসে প্রকাশ করা হয়?
উত্তরঃ বাইট
৪৭। প্রথম কম্পিউটার প্রােগ্রামার কে?
উত্তরঃ লেডি অ্যাডা অগাষ্টা
৪৮। পাওয়ার পয়েন্ট কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম?
উত্তরঃ মাল্টিমিডিয়া
৪৯। কম্পিউটারের কাজের গতি কি দ্বিরা প্রকাশ করে?
উত্তরঃ ন্যানাে সেকেন্ড।
৫০। উইন্ডােজ ৯৫ বাজারে এসেছিল কত সালে?
উত্তরঃ ১৯৯৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর
বাংলাদেশ হতে চলেছে দেউলিয়া
বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল এর কাছে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েছে। জাপানের কাছে চেয়েছে ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ।
২৬ শে জুলাই কার্ব মার্কেটে ১ ডলার ১১৪ টাকা কিনতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংকগুলোকে বিদ্যুৎ খাতে ২৫ শতাংশ ও জ্বালানি খাতে ২০ শতাংশ ব্যয় কমানোর নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
মোটর সাইকেলে একবারে ৪০০ টাকার বেশি তেল ক্রয় করা যাবে না বলে পেট্রোল পাম্পগুলোতে নোটিশ ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে। ১ সপ্তাহে পূর্বে চট্টগ্রামের ইউরিয়া সারকারখানা বন্ধ হবার পর গতকাল থেকে দেশের সবচেয়ে বড় ইউরিয়া সার কারখানা জামালপুরের যমুনায়ও উৎপাদন বন্ধ হওয়ার উপক্রম।
খরচ কমাতে কাগজের উভয় পৃষ্ঠায় প্রিন্ট করার নির্দেশ। (যুগান্তর)
এছাড়াও দেশের অর্থনীতিতে ঘাটতি পরেছে এরকম উল্যেখ যোগ্য কিছু কারণ হচ্ছে।
- ৩০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন প্রবাসি আয়ের প্রবিদ্ধি -১৫.১২%
- ৯ বছরের মধ্যে সর্বচ্চ মুল্য স্রিতি ৭.৬৫%+
- ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বাণিজ্য ঘাটতি ৩০,০৮১ কোটি ডলার।
- ৫০ বছরে সর্বোচ্চ চলতি হিসেবে ঘাটতি ১,৭২৩.৩০ কোটি ডলার
- রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৩০,০০০ কোটি টাকা (সাময়ীক হিসেবে)
- বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার রিলিজ হওয়ায় আর আছে ৪০ বিলিয়ন ডলার।
Tuesday, July 26, 2022
কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন?
কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করতে নিষেধ করলেন?
কেন সোশ্যাল মিডিয়া এলগরিদম ও আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এত ভয়ানক ইলন মাস্ককের চোখে?
চাকরিজীবী হয়ে কিভাবে ইংরেজি শিখবেন? a employees how to learn english?
পেশাদার বা প্রফেশনাল একটি বিরাট বিষয়। এর মানে এটি সাধারণ বা generalized শব্দ যা অনেকগুলো বিভিন্ন পেশাকে অন্তর্ভুক্ত করে।
পেশাদার ইংরেজি ক্লাস এবং কোর্সগুলো মৌলিক ধারণা, বিষয় এবং শব্দভাণ্ডার নিয়ে আলোচনা করে যা আপনাকে যেকোনো ব্যবসায়িক সেটিংয়ে জানতে হবে। তাহলে চলুন শুরু করি..
১. একটি পেশা উপর ফোকাস করুন
আপনি কোথায় কাজ করতে চান তার উপর নির্ভর করে, আপনার সাধারণ ব্যবসায়িক ইংরেজি ছাড়াও আপনার অবশ্যই বিশেষ কিছু শব্দভান্ডারের প্রয়োজন হবে।
আপনি বাস্তব জগতে আপনার ইংরেজি দক্ষতা ব্যবহার করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে, কাজের সাথে প্রাসঙ্গিক ইংরেজি শিখতে ক্লাসের বাইরে আপনার সময় ব্যবহার করুন। আপনি যে শব্দভাণ্ডার শিখেন, আপনি যে খবরগুলো পড়েন এবং আপনার শেখার অন্য প্রতিটি সময় কাজে লাগছে কী না, তা খেয়াল রাখতে হবে। এটি আপনাকে চাকরির জন্য আরও বেশি প্রস্তুত করে তুলবে!
২. ব্যবসায়িক ইংরেজি বুঝতে ভিডিও দেখুন
সৌভাগ্যবশত ভাষা-শিক্ষার্থীদের জন্য, আমরা ডিজিটাল যুগে বাস করি। এর মানে হলো ইন্টারনেটে প্রচুর কন্টেন্ট রয়েছে যা আপনাকে ব্যবসায়িক বা প্রফেশনাল ইংরেজি শিখতে সাহায্য করবে। এর প্রথম ধাপ হলো ""professional english video""-এর জন্য গুগল সার্চ করা এবং আপনি কী পছন্দ করছেন, তা লক্ষ্য করুন৷
যাইহোক, আপনি যখন নেটিভ ইংলিশ স্পিকারদের জন্য ডিজাইন করা জিনিসগুলো পড়া শুরু করবেন, তখন আপনি এমনিতেই এগিয়ে থাকবেন।
৩. রেডিও শুনুন
রেডিও এখনো আছে নাকি? হ্যাঁ! এমনকি কম্পিউটার, স্ট্রিমিং এবং টিভির যুগেও, রেডিও এখনও খবর এবং তথ্য পাওয়ার সেরা জায়গাগুলোর মধ্যে একটি৷
রেডিওতে অনেক খবর এবং টক শো রয়েছে, যা আপনি কাজ বা স্কুলে যাওয়ার পথে বা বাড়ির আশেপাশে অন্যান্য কাজ করার সময় শুনতে পারেন। সংবাদ বা ইন্ডাস্ট্রির টক শো শোনা আপনাকে পেশাদার ইংরেজির সাথে সাথে ব্যবসায়িক জগতে ঘটছে এমন জিনিস সম্পর্কে মতামত এবং ধারণা জানাতে পারবে।
রেডিও ইন্টারনেটের সাথে একসাথে মিলে কাজ করতে শিখেছে কিন্তু! আপনি যেখানেই থাকুন না কেন শোনতে পারবেন রেডিও। অনেক রেডিও ওয়েবসাইট তাদের বর্তমান প্রোগ্রাম স্ট্রিম করে থাকে। আপনি যদি সেভাবে স্টেশনটি অ্যাক্সেস করতে না পারেন, তাহলে আপনি Tunein-এর মতো সার্ভিসগুলো ব্যবহার করতে পারেন, যা আপনাকে বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে রেডিও স্টেশন শুনতে দিবে।
৪. সবসময় শুনতে হবে
শোনা বিষয় নিয়ে যেহেতু কথা বলছি, তাই বলবো সব সময় আপনার কান খোলা রাখুন!
আপনি যদি এমন জায়গায় কাজ করেন যেখানে মানুষজন ইংরেজিতে কথা বলে, তাহলে তারা যে ভাবে তা ব্যবহার করে তা শুনুন। মিটিং চলাকালীন কী বলছে, শুনুন। শুধু ভাষা শোনেই আপনি আরও ভালভাবে শিখতে সাহায্য পারবেন। তারা যে শব্দগুলো ব্যবহার করে, কখন সেগুলো ব্যবহার করে এবং কীভাবে সেগুলো ব্যবহার করে তার প্রতি মনোযোগ দিন। উচ্চারণ শুনুন, জোকস, স্ল্যাং, ইডিয়ম, বাক্যাংশ ষ শুনুন যা আপনি অন্যদের বলতে শুনেছেন।
৫. নিয়মিত ইংরেজির সাথে ব্যবসায়িক ইংরেজি পড়ুন
আপনি পেশাদার ইংরেজি শিখলেও, আপনি এখনও নিয়মিত ইংরেজি শিখতে পারেন। দুটির আলাদা থাকতে হবে না! আপনি সহজেই একই সময়ে উভয়টিই শিখতে পারেন। আপনার রেগুলার ইংরেজি শিক্ষা এবং শব্দভাণ্ডারকে এর পেশাদার ভার্সনের সাথে একত্রিত করে জোড়ায় জোড়ায় জিনিস শিখুন।
আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন বিভিন্ন পেশায় বা চাকরিতে লিপ্ত, তাদের কথা ভেবেই আজকে আমাদের এই পোস্টে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো। আপনি চাইলে খুব সহজে এই টিপস গুলো ফলো করে সহজেই ইংরেজী শিখতে পারেন।
বাস্তব কথোপকথন এবং ব্যক্তিগতভাবে দেখা করে প্র্যাক্টিসের সাথে অন্য কোনো কিছুর তুলনা নেই!
আপনার আগ্রহের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করেন এমন মানুষদের সাথে কথা বলুন, জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত মিটিং বা বিশেষ ইভেন্টগুলোতে যান। আপনি অনুশীলন তো করতে পারবেনই, তবে আপনি নেটওয়ার্কিংও করবেন—অর্থাৎ, এমন মানুষদের সাথে দেখা করুন যারা ভবিষ্যতে একদিন আপনার ক্যারিয়ারে আপনাকে সাহায্য করতে পারবে।
আপনি যদি আপনার ইংরেজির দক্ষতা সম্পর্কে নার্ভাস হোন এবং এটি আপনাকে কথোপকথনে যোগদান করতে বাধা দেয়, তাহলে তাদের বলুন যে আপনি এখনও শিখছেন। বেশিরভাগ মানুষ সাহায্য করতে খুশি হবে যদি তারা জানে যে আপনি শিখছেন।
Monday, July 25, 2022
বাল্ক এসএমএস কি? বাল্ক এসএমএস কেন প্রয়োজন? What is bulk sms
আমাদের অনেকের কাছেই অজানা যে, Bulk SMS কি !! Bulk একটি ইংরেজি শব্দ এর অর্থ অনেক বা বেশি। তাহলে Bulk SMS দ্বারা কি বুঝানো হয় !
Bulk SMS হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যা দ্বারা একসাথে অনেক গুলো মেসেজ দেয়া যায়।
এখন আপনার কাছে প্রশ্ন হতে পারে তাহলে এক সাথে কয়টা মেসেজ দেয়া যায় ?
এর উত্তর হচ্ছে এর কোনও পরিমাণ নেই , আপনি চাইলে ১০০ মেসেজ ও একসাথে দিতে পারবেন অথবা চাইলে একসাথে ১ লাখ অথবা ১ কোটি মেসেজ ও দিতে পারবেন।
সংক্ষিপ্ত আকারে চিন্তা করুন, আমদের দেশের সিম অপারেটর গুলো আমাদের দৈনিক কতো মেসেজ পাঠায়। তাহলে চিন্তা করুন তাদের সিম অপারেটর তো আর ১-২ হাজার নাহ। আপনি কি জানেন GP এর কতো জন ইউজার অথবা অপারেটর রয়েছে !
বর্তমানে GP user প্রায় ৭ থেকে ৮ কোটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। আমি ধরি তাদের ইউজার সংখা ৭ কোটি তার মানে নাম্বারে যদি প্রতিদিন ৩টা মেসেজ আসে তাহলে টোটাল ২১ কোটি মেসেজ তারা পাঠায়।
অর্থাৎ আপনি চাইলে এক ক্লিকের মাধ্যমে ২১ কোটি মেসেজ পাঠিয়ে দিতে পারবেন, ঠিক এই প্রসেসটাই হচ্ছে Bulk SMS
Bulk SMS কেনো প্রয়োজন?
উপরের লেখা পড়ে এতোক্ষনে হয়তো কিছুটা আন্দাজ করতে পারছেন যে কেনো Bulk SMS ব্যবহার করা হয়।
ব্যবসায়িক প্রচারনার জন্য বর্তমানে সবচেয়ে অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে Bulk SMS.
Case 1: ধরুন আপনি কোনো ই-কমার্স সাইটে প্রোডাক্ট সেল করেন। এখন আপনি ঈদের দিন আপনি আপনার কাস্টোমার এবং সাপ্লাইয়ার দুজনকেই একসাথে ঈদের শুভেচ্ছা দিতে চাচ্ছেন। এখন আপনার যদি অল্প কিছু ক্লায়েন্ট থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি তাদের মেসেজ দিয়েই ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনার কাস্টোমার বা ক্লাইন্টের সংখা যদি ১০০-২০০ বা তার অধিক হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি যদি তাদের মোবাইল দিয়ে মেসেস দিতে চান এই ক্ষেত্রে সবাইকে ম্যনুয়ালি মেসেজ দিতে আপনার অনেক সময় দরকার হবে এবং অনেক টাকা খরচ হবে।
Case2: ধরুন একটি স্কুল বা কলেজের কমিটি মেম্বার,Teacher, Student, Guardian মিলে মোট ১৬০০ জন। এখন স্কুল বা কলেজের কোনো অনুষ্ঠানের জন্য সবার রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এখন আপনার কি সম্ভব যে, তাদের কাছে গিয়ে গিয়ে মুখে বলে আসা ! অবশ্যই নাহ।
এখন আপনি বলতে পারেন কেন তাদের কাছে তো চাইলে আমি চিঠি পাঠাতে পারি।
সিরিয়াসলি ! চিঠি পাঠাতে হলে প্রথমে আপনাকে চিঠি লিখতে হবে এর পর সেটা খামে ভরতে হবে। ধরলাম আপনি খাতা- কলমে না লিখে কম্পিউটার দিয়ে প্রিন্ট করিয়েছেন ১৬০০ চিঠি। কিন্তু এর জন্য আপনার প্রচুর অর্থ এবং সময় ব্যয় হবে।
Bulk sms
তাও গেলো কিন্তু এবার চিঠি গুলো পৌছে দিতে আপনার কতজন লোক দরকার হবে সেটা ভেবে দেখেছেন কি !
কারণ একজনের পক্ষে এতো অল্প সময়ে এতোগুলো খাম পৌছে দেয়া অসম্ভব।
তাহলে উপরের Case দুইটি শুনে আশা করি বুঝে গিয়েছেন, Bulk SMS এর মাধ্যমে খুব সহজে আপনি এই প্রবলেম গুলোর সমাধান করতে পারবেন।
এবার আসি Bulk SMS কিভাবে পাবেন বা কিভাবে নিবেন !
লোকাল অথবা ইন্টারন্যাশনাল দুই ভাবেই আপনি Bulk sms পেয়ে থাকবেন। তবে আমার সাজেশন আপনি লোকাল সার্ভিসটি নিন এটা আপনার জন্য বেটার হবে। কারণ ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট থেকে নিতে চাইলে আপনাকে বড় একটা sms প্যাকেজ নিতে হবে। তাই এই ক্ষেত্রে লোকাল মার্কেট থেকে কোনো একটা প্যাকেজ নেয়া আপনার জন্য বেটার হবে।
এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে, তাহলে কোন লোকাল মার্কেট আমার জন্য বেটার হবে?
ওকে সেটা একটু পরে বলছি কিন্তু আসুন তার আগে জানি
Bulk SMS এর প্রকারভেদঃ
Bulk SMS মূলত দুই প্রকার।
Non Masking
Masking
Non Masking: Non Masking অর্থাৎ যার Mask নেই, তাহলে Bulk sms এর ক্ষেত্রে Non Masking কি দ্বারায় !
আপনি যদি Non Masking System এর মাধ্যমে sms send করেন, সেই ক্ষেত্রে যে কোনো Random Number থেকে মেসেজ সেন্ড হবে।
যেমনঃ +8801711111111 বা +8801720000000 বা +880662220000 এভাবে।
এবং আপনার রিসিভারও এই নাম্বার গুলো দেখতে পাবে।
Non Masking এর ক্ষেত্রে অবশ্যই sms এর বডি তে আপনার বিজনেসের নাম উল্লেখ করবেন। তা নাহলে রিসিভার বুঝতে পারবে না sms টি ঠিক কে পাঠিয়েছে।
Non Masking দামে সাশ্রয়ী তাই যারা ছোট ব্যবসা করেন অথবা বাজেট কম তারা Non Masking সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন।
এখানে আপনাকে নূন্যতম ১০০০ SMS কিনতে হবে Non Masking সিস্টেমে প্রচারনা চালানোর জন্য । যত বড় প্যাকেজ কিনবেন খরচ ততো কমে আসবে। তবে একটা নির্দিষ্ট লেভেলের পর প্রাইস আর কমবে নাহ। আর Mr AnTor Ali আপনাকে কাসস্টোমাইজ প্যাকেজের অফার দিয়ে থাকে।
Masking: Mask অর্থাৎ মুখোস , তার মানে দাড়ালো আপনি যখন Masking System ব্যবহার করবেন তখন কোনো একটা নির্দিষ্ট নাম দিয়ে আপনার Message টি যাবে। যেমনঃ কোনো অপারেটর যখন আমাদের সিমে SMS পাঠায় তখন আমাদের মোবাইলে প্রমোশনাল নাম দেখায় GP Offer, BL offer, Food Panda BD, Bata or Apex এভাবে।
Masking এর ক্ষেত্রে বডি তে আপনবার বিজনেসের নাম উল্লেখ না থাকলেও রিসিভার বুঝতে পারবে যে SMS কে পাঠিয়েছে।
যেহেতু এটা একটু স্পেশাল করে নাম বা আইডি সেট হয় তাই এই ক্ষেত্রে এর দামও একটু বেশি হয়ে থাকে।
এই ক্ষেত্রে আপনাকে নূন্যতম ৩০০০ SMS এর প্যকেজটা কিনতে হবে। Non Masking এর মতো এটাও যত বড় প্যাকেজ কিনবেন ততো খরচ কমে আসবে তবে একটা নির্দিষ্ট লেভেলে পর প্রাইস আর কমবে নাহ।
Bulk sms করার সময় আপনাকে যা যা মাথায় রাখতে হবেঃ
আপনি যদি কাস্টমার বেজ তৈরি করতে SMS করতে চান, তবে যেকোনো প্রোভাইডার থেকে টার্গেটেড Region, Age, Gender, প্রফেশন অনুযায়ী নাম্বার কালেক্ট করে মার্কেটিং করতে পারবেন। এতে খরচ একটু বাড়বে, তবে Reach বা Brand Awareness ভাল হবে।
আপনি যদি শুধু প্রচারণা চালাতে চান তবে সেই ক্ষেত্রে Non Targeted অডিয়েন্স-এর কাছে মার্কেটিং করতে পারেন। তবে, প্রভাইডারকে যদি আলাদা করে নাম্বার দিতে হয়, তাহলে অবশ্যই এই ক্ষেত্রে এক্সট্রা পে করতে হবে। আর যদি আপনি নিজে নাম্বার দিতে চান, তাহলে শুধুমাত্র SMS এর খরচ দিলেই আপনার কাজ হয়ে যাবে।
আপনি চাইলে নিজেই Panel বা SMS Portal থেকে SMS সেন্ড করতে পারবেন। সেই ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে একটি ভিডিও দিয়ে দিবো। আপনি ভিডিও টি