Saturday, July 30, 2022

পাইকারি জুতার ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমালের ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমাল কোথায় পাওয়া যায়?

পাইকারি জুতার ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমালের ফ্যাক্টরি | জুতার কাচাঁমাল কোথায় পাওয়া যায়?

ইতি মধ্যে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে বেশ ভালো অবদান রাখছে জুতা, দিন দিন এর চাহিদা বেড়েই জাচ্ছে। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিনি তৈরি হচ্ছে নিত্য নতুন উদ্যোগতা, যারা তাদের নিজ এলাকায় জুতার কারখানা দিয়ে সাবলম্ভী হচ্ছে। আপনি যদি আমার এই আর্টিকেল গুগলে বা অন্য কোথাও সার্চ করে পেয়ে থাকেন তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি নিশ্চিত আপনার একটি কারখানা আছে, অথবা কারখানা দেওয়া কথা ভাবছেন। 

আমি আজকে আপনাদেরকে জুতার কাচাঁমাল কেনার জন্য একটি বেশ বড়সড় প্রতিষ্ঠানের কথা শেয়ার করবো। যেখান থেকে আপনি বিভিন্ন প্রকার জুতার কাচাঁমাল, ফাইবার, আপার, সোল, মেশিন ইত্যাদি কিনতে পারবেন। 

জুতা কাচাঁমাল ঢাকার কোথায় বিক্রি হয়ে থাকে?

আপনি যদি জুতার ব্যাবসা করতে চান বা নিজে কারখানা দিয়ে জুতা বানাতে চান, সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার প্রয়োজন হবে জুতার কাচাঁমাল। জুতার কাচাঁমাল বাংলাদেশের বিভিন্ন প্রান্তে পাওয়া গেলেও সব থেকে বেশি পাওয়া যায় ঢাকায়, কিন্তু অনেকেরই প্রশ্ন ঢাকার কোথায় বিক্রি করে জুতা বানানোর কাচাঁমাল? জুতা বানানোর কাচাঁমাল সব থেকে বেশি বিক্রি হয়ে থাকে ঢাকার বংশাল, মালিটোলা, ছুড়িটোলাতে। এখানে আপনি যে কোন ধরনের কাচাঁমাল পাবেন পাইকারি।  তবে জুতার কাচাঁমাল হাজারো রকমের হয়ে থাকে। আপনি কি ধরনের জুতা বানানোর জন্য কাচাঁমাল নিবেন তার উপর ডিপেন্ড করবে আপনি কোথা থেকে নিবেন। তবে মালিটোলা ও ছুড়ি টোলা এবং বংশাল আপনি সব ধরনের জুতা বানানোর ম্যারেরিয়ালস পাবেন। সেই সাথে পুরান ঢাকার কামরাঙ্গিরচরেও পেয়ে যাবেন বিভিন্ন প্রকার জুতা বানানোর ম্যাটেরিয়ালস।

কামরাংগিরচরে জুতার ম্যাটেরিয়াল বিভিন্ন যায়গায় অলিগলিতে পেয়ে যাবেন। তবে কামরাংগিরচর পুর্বরসুলপুর সব থেকে বেশি জুতার কাচামাল বিক্রি করা হয় ও রেডি মেট জুতাও বানানো হয়। আপনি যদি ক্যাংগারু ও বিভিন্ন লেডিস জুতা বানাতে চান তাহলে MyLa কোম্পানি থেকে জুতা সংগ্রহ করতে পারেন।

কামরাংগিরচর জুতার ফ্যাক্টরি MyLa

মাইলা থেকে আপনি যে কোন ধরনের জুতার কাচাঁমাল ক্রয় করতে পারেন। মাইলাতে যেসব জুতার কাচাঁমাল পাবেন নিম্নে তা উল্যেখ করা হলো-
  • ক্যাংগারু
  • মেয়েদের ফ্লাট হিল
  • চামড়ার জুতা (রেডি জুতা)
  • ইন্ডিয়ান মডেল বেল্টের জুতা 
  • ফাইবার
  • আপার
  • লেস
  • সোল
এছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের জুতার কাচাঁমাল পাবেন এই ফ্যাক্টরিতে। আপনি যদি একজন উদ্যোক্তা হতে চান তাহলে নিচে থাকা ভিডিওটি দেখতে পারেন।



Friday, July 29, 2022

নতুনদের জন্য ব্লগার ইনকাম নিয়ে কিছু কথা

নতুনদের জন্য ব্লগার ইনকাম নিয়ে কিছু কথা

অনেকে এই সেক্টর নতুন এসে কিছু দিন কাজ করার করে এডসেন্স এপ্রুভ পায় কিংবা অনেক এর আগেই ঝড়ে পড়ে। এর একমাত্র কারণ হতাশা,প্রোপার নলেজ না থাকা এবং ধৈর্যের অভাব।


অনেকেই হতাশ হয়ে সেফ ক্লিক এর দিকে ঝুঁকছে। আমার মতে সেফ ক্লিক করে ইনকাম করা আর ভিক্ষা করা সেম। সেফ ক্লিককে এক কথায় ভিক্ষা করা এবং চুরি করা বলে। সেফ ক্লিক করেন ইনকাম কিছু সময়ের জন্য। গুগল অনেক আপডেট হয়েছে তাই হতাশ হয়ে অবৈধ পন্থা অনুসরণ না করে সঠিক উপায়ে লাইফটাইম ইনকাম করুন। 


অনেকই দেখি সেফ ক্লিক করে ইনকাম করার টেকনিক শিখায় তাদেরকে বলি ভাই চুরির দালালি না করে।অর্গানিক ভাবে ইনকাম করার পরমর্শ দেন। পারলে মানুষের উপকার করেন সঠিক পদ দেখিয়ে কিন্তু ক্ষতি কইরেন না কারো। 

সর্বশেষ বলি, যারা ব্লগিং করে সফল হতে চান আগে কাজটিকে ভালো করে শিখুন তার পর নিয়মিত কাজ করে যান আপনি আপনার কষ্টের ফল অবশ্যই পাবেন হয়তো ২ দিন আগে অথবা ২ দিন পরে।কষ্ট করলে অবশ্যই সফল হবেন কষ্ট না করলে তো আর আপনাকে কিউ ফ্রিতে টাকা দিবে না। চোরের দালালদের কথায় নিজের ক্ষতি নিজে কইরেন না।

আমার এই সাইটে আমি আজকের তারিখ অনুয়ায়ী প্রায় ৮ মাস ধরে কাজ করছি। ইনকাম হয়েছে এই পর্যন্ত মাত্র ১.৭৫$ এই টাকায় খাটনির দামও উঠেনি তবে আমার বিশ্বাস পরিশ্রম করলে সফলতা আসবেই।

Thursday, July 28, 2022

বাংলাদেশীদের থেকে হোস্টিং কেন কিনবেন?

বাংলাদেশীদের থেকে হোস্টিং কেন কিনবেন?

বাংলাদেশী প্রোভাইডারের নিকট হোস্টিং কেন নেবেন ? 

১. বাংলাদেশী হোস্টিং ক্রয়ের ফলে সহজ ভাষায় সাপোর্ট পাবেন। লাইভ চ‍্যাট, টিকেট, ডাইরেক্ট ফোনেও সাপোর্ট পাবেন। এমনকি ডাইরেক্ট প্রতিষ্ঠানে গিয়ে সাপোর্ট নিতেও পারবেন।

২. দেশী প্রোভাইডারদের আচরণ অত‍্যান্ত ফ্রেন্ডলি। যারা এই লাইনে আছেন অধিকাংশ কম/মধ‍্যবয়সী। তাই যে কোন বিষয় জানার প্রয়োজন হলে অপেনলি জিজ্ঞাসা করতে পারেন। এবং সুন্দর উত্তর পাবেন। 

৩. যারা প্রফেশনালী এই লাইনে দীর্ঘদিন ধরে আছেন তাদের কাছে সার্ভিস নিলে কখনো ঠকবেন না। কারণ তাদের সার্ভিসের মান ও কমিটমেন্ড দুটোই ভাল রাখার চেষ্টা করেন।

৪. বাংলাদেশী প্রতিষ্ঠানের অফারগুলো অনেক সময় আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকেও হার মানায়। তাছাড়া আমাদের যে ক‍্যাপাসিটি তা বাইরের দেশের প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অনেক ভাল। 

৫. আন্তরিকতার খাতিরে ১তারিখের বিল ১০তারিখেও দেয়ার সুযোগ থাকে।

৬. আপনি নিজে বিজি থাকলে আপনার অনুরোধে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে দেবে। হোস্টিং ক্রিয়েট করে দেবে। প্রয়োজনে ওয়ার্ডপ্রেস/সিএমএস সেটআপ করে দেবে।

৭. BDIX হোস্টিং এর ক্ষেত্রে যে সুবিধা আপনি পাবেন তা পৃথিবীর অন‍্য কোন দেশ হতে পাবেন না। এই নেটওয়ার্ক ব‍্যবহারকারীর আওতায় আপনি আপনার ওয়েব সাইট রান কারতে পারবেন IIG ছাড়াই। এবং সুপার ফাস্ট।

৮. দেশী মুদ্রায় লেনদেন করতে পারবেন। বিভিন্ন সহজ গেটওয়ে অথবা নগদে টাকা পরিশোধ করার সুযোগ পাবেন।

এই ০৮(আট)টি সুবিধা বিশ্বের নাম করা হোস্টিং কোম্পানি যেমন- নেমচিপ, গোডাডি, হোস্টগেটর, ব্লুহোস্ট, ব্লাক হোস্ট অমুকহোস্ট তমুক হোস্টের কাছেও পাবেন না।

তাই নিরাস না হয়ে খুঁজে ও বুঝে, দেখে ও শুনে বাংলাদেশী প্রোভাইডারের উপর আস্থা রাখুন। আমাদের আশ্বাস তৈরি করবে আপনাদের দৃঢ় বিশ্বাস।


বাংলাদেশের সব থেকে ভালো হোস্টিং কোম্পানিগুলো সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন


জিএসএম সার্ভিস কি?

জিএসএম সার্ভিস কি?

জিএসএম এর প্রাথমিক সার্ভিসের লক্ষ্য হচ্ছে উচু মানের ডিজিটাল ভয়েস ট্রান্সমিশন নিশ্চিত করা। তাছাড়া জিএসএম এর একটি অন্যতম জনপ্রিয় সার্ভিস এর নাম হল এসএমএস SMS (Short Message Services)। রোমিং সুবিধা থাকলে পৃথিবীর যে কোন জায়গায় এসএমএস করা যায়। মেসেজ ট্রান্সফার সার্ভিসের সর্বোচ্চ ১৬০টি অক্ষর ব্যাবহার করা যায়। সম্প্রতি আমাদের দেশে এমএমএস MMS (Multimedia Message Service) চালু হয়েছে। এমএমএস দ্বারা ছবি বা ইমেজ পাঠানো যায়। নিচে জিএসএম সার্ভিসের অন্যান্য বিভিন্ন সুবিধা ও অসুবিধা উল্লেখ করা হলো-

জিএসএম এর সুবিধা কি কি? 

  • বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় মোবাইল নেটওয়ার্ক যা ২১৮টি দেশে ব্যাবহৃত হয়। কাজেই আন্তর্জাতিক রোমিং সুবিধা বেশী পাওয়া যেতে পারে।
  • সারা বিশ্বের গ্রাহকদের এক বিরাট অংশ জিএসএম ব্যাবহারকারী বিধায় হ্যান্ডসেট প্রস্ততকারক সরবরাহকারী এবং প্রান্তিক ব্যাবহারকারীদের জন্য বৈশ্বিকভাবে অপেক্ষাকৃত ভাল নেটওয়ার্ক ও সেবা পাওয়া সহজ হয়।
  • অধিক দক্ষ এবং কার্যকর ফ্রিকোয়েন্সী। ফলে ভবনের ভিতরেও সিগন্যালের অবনতি অপেক্ষাকৃত কম হয়। 
  • রুপান্তরের স্পন্দন (Pulse) বৈশিষ্ট্যের কারণে জিএসএম ফোনের কথোপকোথন সময়কাল (Talktime) সাধারণত দীর্ঘতর হয়। 
  • সিম সহজলভ্যতার কারণে ব্যাবহারকারীগণ ইচ্ছামত নেটওয়ার্ক হ্যান্ডসেট বা মোবাইল সেট পরিবর্তন করতে পারেন।
  • GPRS ও EDGE সুবিধা প্রদান করে।
  • তৃতীয় প্রজন্মের মোবাইল টেকনোলজির উপযোগী করে ডিজাইন করা।
  • নিরাপদ ডেটা এনক্রিপশন ও উচ্চমানের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা। 

জিএসএম এর অসুবিধা কি কি?

  • কিছু ইলেক্ট্রনিক যন্ত্র বিশেষত অডিও এমপ্লিফায়ারে হস্তক্ষেপ করে ইন্টারফারেন্স তৈরি করে। 
  • অংশগ্রহণকারী নির্দিষ্টট কিছু শিল্প উদ্যোক্তার মাঝেই মেধা সম্পদ সীমাবদ্ধ যা নতুনদের অনুপ্রবেশে বাধা সৃষ্টি করছে এবং ফোন প্রস্তুতকারীদের মধ্যেকার প্রতিযোগীতা সীমাবদ্ধ করে তুলছে। 
  • প্রযুক্তিগত সীমাবদ্ধতার কারণে জিএসএম এ ১২০ কিলোমিটারের মধ্যে সর্বোচ্চ সেল সাইট নির্দিষ্ট করা থাকে। এটা অবশ্য পুর্বে ৩৫ কিলোমিটারের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল।
  • বিদ্যুৎ খরচ তুলনামূলকভাবে বেশি। গড়ে প্রায় ২ ওয়াট; যেখানে সিডিএমএ টেকনোলজির ক্ষেত্র গড়ে মাত্র ২০০ মাইক্রোওয়াট!


Wednesday, July 27, 2022

কম্পিউটার বিষয় ৫০ টি প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পিউটার বিষয় ৫০ টি প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পিউটার বিষয় গুরুত্বপুর্ন ৫০ টি প্রশ্ন উত্ত্র, যা জানলে আপনি নতুন কিছু শিখতে পারবেন। সুতরাং সবাইকে মনযোগ সহকারে পড়ারজন্য অনুরোধ করা হলো।

১। কম্পিউটার শব্দের অর্থ কি? 

উত্তরঃ গননাকারী যন্ত্র।


২। আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? 

উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেস


৩। কম্পিউটারের স্মৃতি কত প্রকার? 

উত্তরঃ কম্পিউটারের স্মৃতি প্রধানত দুই প্রকার


৪। LCD এর পূর্ণমান লিখ? 

উত্তরঃ Liquid Crystal Display.


৫। PC অর্থ কী?

উত্তরঃ Personal Computer.


৬। CPU কী? 

উত্তরঃ Central Processing Unit


৭। 1 KB =? 

উত্তরঃ 1024 Byte.


৮। কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে?

উত্তরঃ হাওয়ার্ড এ্যাইকিন


৯। কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিশক্তিকে কি বলে? 

উত্তরঃ Rom


১০। ই-মেইল কি?

উত্তরঃ ইলেকট্রনিক মেইল


১১। কোনটি কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে? 

উত্তরঃ সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট


১২। কম্পিউটারের ব্রেইন বলা হয় কাকে?

উত্তরঃ মাইক্রো প্রসেসর

১৩। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জ্ঞান বা নলেজকে হৃদয়গম করে তা ব্যাবহার করাকে কি বলা হয়?

উত্তরঃ প্রজ্ঞা বা উইসডম


১৪। কম্পিউটার বায়ােস (BIOS) কি? 

উত্তরঃ Basic Input-Output System


১৫। Binary digit থেকে উৎপত্তি হয়

উত্তরঃ Bit


১৬। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয় না? 

উত্তরঃ দশমিক


১৭। সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো

উত্তরঃ  সুপার কম্পিউটার


১৮। এক্সেল কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম?

উত্তরঃ স্প্রেডশিট


১৯। চ্যাট (Chat) অর্থ কি? 

উত্তরঃ  খােশগল্প করা


২০। কোন কোম্পানির মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে আইবিএম পিসি তৈরী? 

উত্তরঃ ইন্টেল।


২১। ইন্টারনেট ব্যবহারে বর্তমানে শীর্ষ দেশ

উত্তরঃ চীন 


২২। IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার

উত্তরঃ Intel 4004 


২৩। কত সালে প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক চালু হয়? 

উত্তরঃ ১৯৭৯ সালে। 


২৪। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার? 

উত্তরঃ ৪ প্রকার। 


২৫। চ্যাট (Chat) অর্থ কি? 

উত্তরঃ খােশগল্প করা 


২৬। বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস কবে থেকে?

উত্তরঃ ১৯৯৬ সালের ৪ জুন। 


২৭। কম্পিউটারের এই ‘#চিহ্ন কে কি বলে? 

উত্তরঃ হ্যাস চিহ্ন 


২৮। ওয়েব অর্থ কি?

উত্তরঃ জাল। 


২৯। মাইক্রো শব্দের অর্থ কি? 

উত্তরঃ ক্ষুদ্রাকার 


৩০। অসংখ্য কম্পিউটারের সমন্বয়য়ে গঠিত বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে কি বলা হয়? 

উত্তরঃ ইন্টারনেট।


৩১। ডেটাবেজ কী? 

উত্তরঃ ডেটাবেজ হল এক বা একাধিক ফাইল বা টেবিল নিয়ে গঠিত পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কিছু ডেটা।


৩২। মাউস ক্লিক বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ মাউসের বাম বােতামে চাপা 


৩৩। কম্পিউটার শব্দের উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে? 

উত্তরঃ Compute 


৩৪। কম্পিউটারে কয় ধরনের ড্রাইভ থাকে? 

উত্তরঃ ৩ ধরনের 


৩৫। পাওয়ারপয়েন্ট ফাইলকে বলা হয়-

উত্তরঃ প্রেজেনটেশন 


৩৬। কম্পিউটার ডাটা সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের ব্যবহৃত হয়। 

উত্তরঃ পেনড্রাইভ 


৩৭। নিচের কোনটি বাংলা লেখার সফটওয়্যার? 

উত্তরঃ বিজয় 


৩৮। তথ্য প্রযুক্তির শাখা নয় কোনটি? 

উত্তরঃ ডাক বিভাগ। 


৩৯। অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে-

উত্তরঃ মানুষের মসিত্মস্কের বুদ্ধি 


৪০। Find কমান্ড থাকে কোন মেনুতে?

উত্তরঃ Edit


৪১। অক্ষরের আকার আকৃতি পরিবর্তন করতে হয়

উত্তরঃ ফন্ট ডায়লগ বক্সে। 


৪২। মানুষের দেহকে যদি হার্ডওয়্যার ধরা হয় তাহলে সফ্টওয়্যার

উত্তরঃ প্রাণ


৪৩। কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের চেয়ে কম নাকি বেশি?

উত্তরঃ কম 


৪৪। বিভিন্ন অক্ষর টাইপ করতে কী-বাের্ডের কোথায় চাপ দিতে হয়।

উত্তরঃ বােতামে। 


৪৫। কত সালে অ্যাপেল অপারেটিং সিষ্টেম ৭.০ প্রবর্তন করেন? 

উত্তরঃ ১৯৭১ সালে 


৪৬। কম্পিউটারে স্মৃতি ধারণ ক্ষমতা কিসে প্রকাশ করা হয়? 

উত্তরঃ বাইট 


৪৭। প্রথম কম্পিউটার প্রােগ্রামার কে?

উত্তরঃ লেডি অ্যাডা অগাষ্টা 


৪৮। পাওয়ার পয়েন্ট কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম? 

উত্তরঃ মাল্টিমিডিয়া 


৪৯। কম্পিউটারের কাজের গতি কি দ্বিরা প্রকাশ করে? 

উত্তরঃ ন্যানাে সেকেন্ড। 


৫০। উইন্ডােজ ৯৫ বাজারে এসেছিল কত সালে?

উত্তরঃ ১৯৯৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর 



বাংলাদেশ হতে চলেছে দেউলিয়া

বাংলাদেশ হতে চলেছে দেউলিয়া

বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল এর কাছে সাড়ে ৪ বিলিয়ন ডলার ঋণ চেয়েছে। জাপানের কাছে চেয়েছে ১ বিলিয়ন ডলার ঋণ। 

২৬ শে জুলাই কার্ব মার্কেটে ১ ডলার ১১৪ টাকা কিনতে হচ্ছে। দেশের ব্যাংকগুলোকে বিদ্যুৎ খাতে ২৫ শতাংশ ও জ্বালানি খাতে ২০ শতাংশ ব্যয় কমানোর নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

মোটর সাইকেলে একবারে ৪০০ টাকার বেশি তেল ক্রয় করা যাবে না বলে পেট্রোল পাম্পগুলোতে নোটিশ ঝুলিয়ে দেয়া হয়েছে। ১ সপ্তাহে পূর্বে চট্টগ্রামের ইউরিয়া সারকারখানা বন্ধ হবার পর গতকাল থেকে দেশের সবচেয়ে বড় ইউরিয়া সার কারখানা জামালপুরের যমুনায়ও উৎপাদন বন্ধ হওয়ার উপক্রম।

খরচ কমাতে কাগজের উভয় পৃষ্ঠায় প্রিন্ট করার নির্দেশ। (যুগান্তর)

এছাড়াও দেশের অর্থনীতিতে ঘাটতি পরেছে এরকম উল্যেখ যোগ্য কিছু কারণ হচ্ছে।

  1. ৩০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন প্রবাসি আয়ের প্রবিদ্ধি -১৫.১২%
  2. ৯ বছরের মধ্যে সর্বচ্চ মুল্য স্রিতি ৭.৬৫%+
  3. ৫০ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বাণিজ্য ঘাটতি ৩০,০৮১ কোটি ডলার। 
  4. ৫০ বছরে সর্বোচ্চ চলতি হিসেবে ঘাটতি ১,৭২৩.৩০ কোটি ডলার
  5. রাজস্ব আদায়ে ঘাটতি ৩০,০০০ কোটি টাকা (সাময়ীক হিসেবে)
  6. বাংলাদেশ ব্যাংকের রিজার্ভ থেকে ৮ বিলিয়ন ডলার রিলিজ হওয়ায় আর আছে ৪০ বিলিয়ন ডলার।
এছাড়াও দেশের জ্বালানি ক্ষাতেও দেখা দিয়েছে সংকট। আগস্ট মাসের ৬ তারিখ রাত ১২ টার পর থেকে অর্থাৎ ৭ তারিখ থেকে বাংলাদেশ সরকার অকটেন, ডিজেল, কিরোসিন ও পেট্রোলের দাম বাড়ায়। যার পুর্বের দাম ও নতুন দান নিচে দেওয়া হলো।


সিলেট বিভাগে দিনে ১৩ ঘণ্টার লোড শেডিং এর তালিকা। বর্ষায় এবার বৃষ্টি না হওয়ায় ধান উৎপাদন কমবে আগের তুলনায় অনেক। আপনি অন্ধ, তাই বলে প্রলয় বন্ধ থাকবে না। কম খাওয়া, কম ভোগ, নিজের সাথে আপোষের পর সামনে আসছে কঠিন দুঃসময়ের দিন। শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান, লাওস, মিয়ানমারের সাথে যেন সিংগাপুর এক কাতারে না যায়, সেজন্য ইয়া নাফসি, ইয়া নাফসি বলে উন্নয়নের পথে আগ বাড়াই।


Tuesday, July 26, 2022

কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন?

কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন?

আপনার যদি কোন ফেসবুক, টিকটক, ইন্সটাগ্রাম ও টুইটার অ্যাকাউন্ট থাকে তবে তা এখনি ডিলিট করুন! বিশ্ববাশীকে এমনই এক সতর্ক বার্তা দিয়েছে টেসলা কোম্পানির কর্ণধার, এই মুহুর্তে সব থেকে ধনী ব্যাক্তি এলন মাস্ক। ফেসবুক থেকে শুরু করে টুইটার কিংবা ইন্সাটাগ্রাম ব্যাবহারকারীদের অভিজ্ঞতাকে আরো বেশি রমাঞ্চকর করতে এসব কোম্পানি ব্যাবহার করে থাকে শক্তিশালী কৃত্রীম বুদ্ধিমত্তাকে বা AI (Artificial Intelligence).

এলন মাস্ক বলেছেন এই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সি পার-মানবিক বো-মার চেয়েও শক্তিশালী। কেন এলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন? কি কারণ লুকিয়ে আছে মাস্কের এমন মন্তব্যের পেছনে?  এটাকি গা-জা খোড়ি কোন মন্তব্য নাকি এর পেছনেও রয়েছে শক্তিশালী কোন কারণ? আমাদের আজকের পোস্টে তাই বিশ্লেসন করা হবে। তা হলে চলুন যানা যাক কি সেই কারন? 

কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করতে নিষেধ করলেন?

চলছে তথ্য ও প্রযুক্তির বিপ্লব, বাড়ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ব্যাবহারের হাড়, যেই মুহুর্তে সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়া একটি দিনও কল্পনা করা সম্ভব নয়, ঠিক সেই মুহুর্তে প্রযুক্তির ভবিষ্যত শ্রষ্টা ইলন মাস্ক বললেন নিজেকে সুরক্ষিত করতে হলে ছিন্ন করতে হবে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক ও ইন্সটাগ্রামের সাথে সম্পর্ক। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে স্বাধারন মানুষ মিথ্যা একটি মুখোশ পরে থাকে। নিজেকে সুখি দেখানোর জন্য যা এক প্রকার মানুষিক রোগে পরিণিত হয়েছে সময়ের সাথে। বাস্তব জীবনে প্রকৃত আনন্দকে ভূলে সোশ্যল মিডিয়া ব্যাবহার কারীরা ছুটছে মিথ্যা একটি যগৎকে আগলে! দিন শেষে যার কোন অস্থিত্বই নেই। যারা সেজে গুজে  ফিল্টার দিয়ে নিজের ছবি সোশ্যল মিডিয়ায় আপলোড করছে, বাস্তব জীবনে তারা কতটুকু সুখি আছে? এই নিয়ে প্রশ্ন রেখেছে ইলন মাস্ক। সেই সাথে সোসিয়াল মিডিয়ায় যেই গানিতিক দিক নির্দশনা বা কৃতৃম বুদ্ধিমোত্তার সাহায্যে নিয়ন্ত্রিত হয় এলন মাস্ক তুলনা করেছেন পারমানবিক বোমার সাথে, এমনকি ক্ষেত্র বিশেষ পার-মানবিক বো-মার চেয়েও ভয়ঙ্গকর বলে উল্যেখ করেছে সোশ্যাল মিডিয়ার এলগরিদম ও শক্রিশালী আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সিকে। 

কেন সোশ্যাল মিডিয়া এলগরিদম ও আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এত ভয়ানক ইলন মাস্ককের চোখে?

এক কথা সত্য যে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহারকারীদের সিমহাভাগী নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে এসব এলগরিদমের মাধ্যমে। আমরা প্রায় দেখতে পাই যে দৈনন্দিন জোবনে আমরা যেসব কাজ করি বা যেসব মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই কিংবা যেসব খাবার খেতে চাই তার বিজ্ঞাপন চলে আসে আমাদের সামনে। 
এক কথায় বলা যেতে পারে সৃতি পরতে পারার মত বিশ্বয়কর কৃতৃম বুদ্ধিমত্তা। আমাদের ঘুম থেকে শুরু করে সব কিছুরই খবরাখবর রাখছে এই কৃতৃম বুদ্ধিমত্তা। 
এক কথায় বলা যেতেই পারে আপনি আপনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যা যা চিন্তা করছেন তা হয়ত সোশ্যাল মিডিয়ার এলগরিদম অটোমেটিক বুঝতে পারছে যার জন্য ব্যাবহার করা হয়েছে High Level Programming.

চাকরিজীবী হয়ে কিভাবে ইংরেজি শিখবেন? a employees how to learn english?

চাকরিজীবী হয়ে কিভাবে ইংরেজি শিখবেন? a employees how to learn english?

পেশাদার বা প্রফেশনাল একটি বিরাট বিষয়। এর মানে এটি সাধারণ বা generalized শব্দ যা অনেকগুলো বিভিন্ন পেশাকে অন্তর্ভুক্ত করে।


পেশাদার ইংরেজি ক্লাস এবং কোর্সগুলো মৌলিক ধারণা, বিষয় এবং শব্দভাণ্ডার নিয়ে আলোচনা করে যা আপনাকে যেকোনো ব্যবসায়িক সেটিংয়ে জানতে হবে। তাহলে চলুন শুরু করি.. 


১. একটি পেশা উপর ফোকাস করুন 


আপনি কোথায় কাজ করতে চান তার উপর নির্ভর করে, আপনার সাধারণ ব্যবসায়িক ইংরেজি ছাড়াও আপনার অবশ্যই বিশেষ কিছু শব্দভান্ডারের প্রয়োজন হবে।


আপনি বাস্তব জগতে আপনার ইংরেজি দক্ষতা ব্যবহার করতে পারেন তা নিশ্চিত করতে, কাজের সাথে প্রাসঙ্গিক ইংরেজি শিখতে ক্লাসের বাইরে আপনার সময় ব্যবহার করুন। আপনি যে শব্দভাণ্ডার শিখেন, আপনি যে খবরগুলো পড়েন এবং আপনার শেখার অন্য প্রতিটি সময় কাজে লাগছে কী না, তা খেয়াল রাখতে হবে। এটি আপনাকে চাকরির জন্য আরও বেশি প্রস্তুত করে তুলবে!


২. ব্যবসায়িক ইংরেজি বুঝতে ভিডিও দেখুন 


সৌভাগ্যবশত ভাষা-শিক্ষার্থীদের জন্য, আমরা ডিজিটাল যুগে বাস করি। এর মানে হলো ইন্টারনেটে প্রচুর কন্টেন্ট রয়েছে যা আপনাকে ব্যবসায়িক বা প্রফেশনাল ইংরেজি শিখতে সাহায্য করবে। এর প্রথম ধাপ হলো ""professional english video""-এর জন্য গুগল সার্চ করা এবং আপনি কী পছন্দ করছেন, তা লক্ষ্য করুন৷


যাইহোক, আপনি যখন নেটিভ ইংলিশ স্পিকারদের জন্য ডিজাইন করা জিনিসগুলো পড়া শুরু করবেন, তখন আপনি এমনিতেই এগিয়ে থাকবেন। 


৩. রেডিও শুনুন


রেডিও এখনো আছে নাকি? হ্যাঁ! এমনকি কম্পিউটার, স্ট্রিমিং এবং টিভির যুগেও, রেডিও এখনও খবর এবং তথ্য পাওয়ার সেরা জায়গাগুলোর মধ্যে একটি৷


রেডিওতে অনেক খবর এবং টক শো রয়েছে, যা আপনি কাজ বা স্কুলে যাওয়ার পথে বা বাড়ির আশেপাশে অন্যান্য কাজ করার সময় শুনতে পারেন। সংবাদ বা ইন্ডাস্ট্রির টক শো শোনা আপনাকে পেশাদার ইংরেজির সাথে সাথে ব্যবসায়িক জগতে ঘটছে এমন জিনিস সম্পর্কে মতামত এবং ধারণা জানাতে পারবে।


রেডিও ইন্টারনেটের সাথে একসাথে মিলে কাজ করতে শিখেছে কিন্তু! আপনি যেখানেই থাকুন না কেন শোনতে পারবেন রেডিও। অনেক রেডিও ওয়েবসাইট তাদের বর্তমান প্রোগ্রাম স্ট্রিম করে থাকে। আপনি যদি সেভাবে স্টেশনটি অ্যাক্সেস করতে না পারেন, তাহলে আপনি Tunein-এর মতো সার্ভিসগুলো ব্যবহার করতে পারেন, যা আপনাকে বিশ্বের যেকোনো জায়গা থেকে রেডিও স্টেশন শুনতে দিবে।


৪. সবসময় শুনতে হবে


শোনা বিষয় নিয়ে যেহেতু কথা বলছি, তাই বলবো সব সময় আপনার কান খোলা রাখুন!


আপনি যদি এমন জায়গায় কাজ করেন যেখানে মানুষজন ইংরেজিতে কথা বলে, তাহলে তারা যে ভাবে তা ব্যবহার করে তা শুনুন। মিটিং চলাকালীন কী বলছে, শুনুন। শুধু ভাষা শোনেই আপনি আরও ভালভাবে শিখতে সাহায্য পারবেন। তারা যে শব্দগুলো ব্যবহার করে, কখন সেগুলো ব্যবহার করে এবং কীভাবে সেগুলো ব্যবহার করে তার প্রতি মনোযোগ দিন। উচ্চারণ শুনুন, জোকস, স্ল্যাং, ইডিয়ম, বাক্যাংশ ষ শুনুন যা আপনি অন্যদের বলতে শুনেছেন।


৫. নিয়মিত ইংরেজির সাথে ব্যবসায়িক ইংরেজি পড়ুন 


আপনি পেশাদার ইংরেজি শিখলেও, আপনি এখনও নিয়মিত ইংরেজি শিখতে পারেন। দুটির  আলাদা থাকতে হবে না! আপনি সহজেই একই সময়ে উভয়টিই শিখতে পারেন। আপনার রেগুলার ইংরেজি শিক্ষা এবং শব্দভাণ্ডারকে এর পেশাদার ভার্সনের সাথে একত্রিত করে জোড়ায় জোড়ায় জিনিস শিখুন।


আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন বিভিন্ন পেশায় বা চাকরিতে লিপ্ত, তাদের কথা ভেবেই আজকে আমাদের এই পোস্টে কিছু গুরুত্বপূর্ণ টিপস দেওয়া হলো। আপনি চাইলে খুব সহজে এই টিপস গুলো ফলো করে সহজেই ইংরেজী শিখতে পারেন। 


বাস্তব কথোপকথন এবং ব্যক্তিগতভাবে দেখা করে প্র্যাক্টিসের সাথে অন্য কোনো কিছুর তুলনা নেই!


আপনার আগ্রহের বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করেন এমন মানুষদের সাথে কথা বলুন, জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত মিটিং বা বিশেষ ইভেন্টগুলোতে যান। আপনি অনুশীলন তো করতে পারবেনই, তবে আপনি নেটওয়ার্কিংও করবেন—অর্থাৎ, এমন মানুষদের সাথে দেখা করুন যারা ভবিষ্যতে একদিন আপনার ক্যারিয়ারে আপনাকে সাহায্য করতে পারবে।


আপনি যদি আপনার ইংরেজির দক্ষতা সম্পর্কে নার্ভাস হোন এবং এটি আপনাকে কথোপকথনে যোগদান করতে বাধা দেয়, তাহলে তাদের বলুন যে আপনি এখনও শিখছেন। বেশিরভাগ মানুষ সাহায্য করতে খুশি হবে যদি তারা জানে যে আপনি শিখছেন। 



Monday, July 25, 2022

বাল্ক এসএমএস কি? বাল্ক এসএমএস কেন প্রয়োজন? What is bulk sms

বাল্ক এসএমএস কি? বাল্ক এসএমএস কেন প্রয়োজন? What is bulk sms

আমাদের অনেকের কাছেই অজানা যে, Bulk SMS কি !! Bulk একটি ইংরেজি শব্দ এর অর্থ অনেক বা বেশি। তাহলে Bulk SMS দ্বারা কি বুঝানো হয় !

Bulk SMS হচ্ছে এমন একটি সিস্টেম যা দ্বারা একসাথে অনেক গুলো মেসেজ দেয়া যায়।

এখন আপনার কাছে প্রশ্ন হতে পারে তাহলে এক সাথে কয়টা মেসেজ দেয়া যায় ?

এর উত্তর হচ্ছে এর কোনও পরিমাণ নেই , আপনি চাইলে ১০০ মেসেজ ও একসাথে দিতে পারবেন অথবা চাইলে একসাথে ১ লাখ অথবা ১ কোটি মেসেজ ও দিতে পারবেন।

সংক্ষিপ্ত আকারে চিন্তা করুন, আমদের দেশের সিম অপারেটর গুলো আমাদের দৈনিক কতো মেসেজ পাঠায়। তাহলে চিন্তা করুন তাদের সিম অপারেটর তো আর ১-২ হাজার নাহ। আপনি কি জানেন GP এর কতো জন ইউজার অথবা অপারেটর রয়েছে !

বর্তমানে GP user প্রায় ৭ থেকে ৮ কোটি ছাড়িয়ে যাচ্ছে। আমি ধরি তাদের ইউজার সংখা ৭ কোটি তার মানে নাম্বারে যদি প্রতিদিন ৩টা মেসেজ আসে তাহলে টোটাল ২১ কোটি মেসেজ তারা পাঠায়।

অর্থাৎ আপনি চাইলে এক ক্লিকের মাধ্যমে ২১ কোটি মেসেজ পাঠিয়ে দিতে পারবেন, ঠিক এই প্রসেসটাই হচ্ছে Bulk SMS

Bulk SMS কেনো প্রয়োজন?

উপরের লেখা পড়ে এতোক্ষনে হয়তো কিছুটা আন্দাজ করতে পারছেন  যে কেনো Bulk SMS ব্যবহার করা হয়।

ব্যবসায়িক প্রচারনার জন্য বর্তমানে সবচেয়ে অন্যতম জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে Bulk SMS.

Case 1: ধরুন আপনি কোনো ই-কমার্স সাইটে প্রোডাক্ট সেল করেন।  এখন আপনি ঈদের দিন আপনি আপনার কাস্টোমার এবং সাপ্লাইয়ার  দুজনকেই একসাথে ঈদের শুভেচ্ছা দিতে চাচ্ছেন। এখন আপনার যদি অল্প কিছু ক্লায়েন্ট থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি তাদের মেসেজ দিয়েই ঈদের শুভেচ্ছা জানাতে পারবেন। কিন্তু যদি আপনার কাস্টোমার বা ক্লাইন্টের সংখা যদি ১০০-২০০ বা তার অধিক হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি যদি তাদের মোবাইল দিয়ে মেসেস দিতে চান এই ক্ষেত্রে সবাইকে ম্যনুয়ালি মেসেজ দিতে আপনার অনেক সময় দরকার হবে এবং অনেক টাকা খরচ হবে।

Case2: ধরুন একটি স্কুল বা কলেজের কমিটি মেম্বার,Teacher, Student, Guardian মিলে মোট ১৬০০ জন। এখন স্কুল বা কলেজের কোনো অনুষ্ঠানের জন্য সবার রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এখন আপনার কি সম্ভব যে, তাদের কাছে গিয়ে গিয়ে মুখে বলে আসা !  অবশ্যই নাহ।

এখন আপনি বলতে পারেন কেন তাদের কাছে তো চাইলে আমি চিঠি পাঠাতে পারি।

সিরিয়াসলি ! চিঠি পাঠাতে হলে প্রথমে আপনাকে চিঠি লিখতে হবে এর পর সেটা খামে ভরতে হবে। ধরলাম আপনি খাতা- কলমে না লিখে কম্পিউটার দিয়ে প্রিন্ট করিয়েছেন ১৬০০ চিঠি। কিন্তু এর জন্য আপনার প্রচুর অর্থ এবং সময় ব্যয় হবে।

Bulk sms

তাও গেলো কিন্তু এবার চিঠি গুলো পৌছে দিতে আপনার কতজন লোক দরকার হবে সেটা ভেবে দেখেছেন কি !

কারণ একজনের পক্ষে এতো অল্প সময়ে এতোগুলো খাম পৌছে দেয়া অসম্ভব।

তাহলে উপরের Case দুইটি শুনে আশা করি বুঝে গিয়েছেন, Bulk SMS এর মাধ্যমে খুব সহজে আপনি এই প্রবলেম গুলোর সমাধান করতে পারবেন।

এবার আসি Bulk SMS কিভাবে পাবেন বা কিভাবে নিবেন !

লোকাল অথবা ইন্টারন্যাশনাল দুই ভাবেই আপনি Bulk sms পেয়ে থাকবেন। তবে আমার সাজেশন আপনি লোকাল সার্ভিসটি নিন এটা আপনার জন্য বেটার হবে। কারণ ইন্টারন্যাশনাল মার্কেট থেকে নিতে চাইলে আপনাকে বড় একটা sms প্যাকেজ নিতে হবে। তাই এই ক্ষেত্রে লোকাল মার্কেট থেকে কোনো একটা প্যাকেজ নেয়া আপনার জন্য বেটার হবে।

এখন আপনার প্রশ্ন হতে পারে, তাহলে কোন লোকাল মার্কেট আমার জন্য বেটার হবে?

ওকে সেটা একটু পরে বলছি কিন্তু আসুন তার আগে জানি

Bulk SMS এর প্রকারভেদঃ

Bulk SMS মূলত দুই প্রকার।

Non Masking

Masking

Non Masking: Non Masking অর্থাৎ যার Mask নেই, তাহলে Bulk sms এর ক্ষেত্রে Non Masking কি দ্বারায় !

আপনি যদি Non Masking System এর মাধ্যমে sms send করেন, সেই ক্ষেত্রে যে কোনো Random Number থেকে মেসেজ সেন্ড হবে।

যেমনঃ +8801711111111 বা +8801720000000 বা +880662220000 এভাবে।

এবং আপনার রিসিভারও এই নাম্বার গুলো দেখতে পাবে।

Non Masking এর ক্ষেত্রে অবশ্যই sms এর বডি তে আপনার বিজনেসের নাম উল্লেখ করবেন। তা নাহলে রিসিভার বুঝতে পারবে না sms টি ঠিক কে পাঠিয়েছে।

Non Masking দামে সাশ্রয়ী তাই যারা ছোট ব্যবসা করেন অথবা বাজেট কম তারা Non Masking সিস্টেম ব্যবহার করতে পারেন।

এখানে আপনাকে নূন্যতম ১০০০ SMS কিনতে হবে Non Masking সিস্টেমে প্রচারনা চালানোর জন্য । যত বড় প্যাকেজ কিনবেন খরচ ততো কমে আসবে। তবে একটা নির্দিষ্ট লেভেলের পর প্রাইস আর কমবে নাহ। আর Mr AnTor Ali আপনাকে কাসস্টোমাইজ প্যাকেজের অফার দিয়ে থাকে।

Masking: Mask অর্থাৎ মুখোস , তার মানে দাড়ালো আপনি যখন Masking System ব্যবহার করবেন তখন কোনো একটা নির্দিষ্ট নাম দিয়ে আপনার Message টি যাবে। যেমনঃ কোনো অপারেটর যখন আমাদের সিমে SMS পাঠায় তখন  আমাদের মোবাইলে প্রমোশনাল নাম দেখায় GP Offer, BL offer, Food Panda BD, Bata or Apex এভাবে।

Masking এর ক্ষেত্রে বডি তে আপনবার বিজনেসের নাম উল্লেখ না থাকলেও রিসিভার বুঝতে পারবে যে SMS কে পাঠিয়েছে।

যেহেতু এটা একটু স্পেশাল করে নাম বা আইডি সেট হয় তাই এই ক্ষেত্রে এর দামও  একটু বেশি হয়ে থাকে।

এই ক্ষেত্রে আপনাকে নূন্যতম ৩০০০ SMS এর প্যকেজটা কিনতে হবে। Non Masking এর মতো এটাও  যত বড় প্যাকেজ কিনবেন ততো খরচ কমে আসবে তবে একটা নির্দিষ্ট লেভেলে পর প্রাইস আর কমবে নাহ।

Bulk sms করার সময় আপনাকে যা যা মাথায় রাখতে হবেঃ

আপনি যদি কাস্টমার বেজ তৈরি করতে SMS করতে চান, তবে যেকোনো প্রোভাইডার থেকে টার্গেটেড Region, Age, Gender, প্রফেশন অনুযায়ী নাম্বার কালেক্ট করে মার্কেটিং করতে পারবেন। এতে খরচ একটু বাড়বে, তবে Reach বা Brand Awareness ভাল  হবে।

আপনি যদি শুধু প্রচারণা চালাতে চান তবে সেই ক্ষেত্রে Non Targeted অডিয়েন্স-এর কাছে মার্কেটিং করতে পারেন। তবে, প্রভাইডারকে যদি আলাদা করে নাম্বার দিতে হয়, তাহলে অবশ্যই এই ক্ষেত্রে  এক্সট্রা পে করতে হবে। আর যদি আপনি নিজে নাম্বার দিতে চান, তাহলে শুধুমাত্র SMS এর খরচ দিলেই আপনার কাজ হয়ে যাবে।

আপনি চাইলে নিজেই Panel বা  SMS Portal থেকে SMS সেন্ড করতে পারবেন। সেই ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে একটি ভিডিও দিয়ে দিবো। আপনি ভিডিও টি

Sunday, July 24, 2022

Portfolio Website HTML Template Free Download | AMAZING BG

Portfolio Website HTML Template Free Download | AMAZING BG

পোর্টফলিও অনলাইন সেক্টরে কাজ করতে হলে একটি পোর্টফলিও অনেক ভুমিকা রাখে। আপনি আপনার ব্যাক্তিগত পরিচয় ও আপনার স্কিলসেট একটি পোর্টফলিওর মাধ্যমে ডিজিটালি উপস্থাপন করতে পারেন। বর্তমানে অনেকভাবেই পোর্টফলিও বানানো যায়, তবে আপনি যদি একজন দক্ষ ব্যাক্তি ও ক্রেটিভ পার্সন হোন অবশ্যই একটি ভালো মানের পোর্টফলিও আপনার প্রয়োজন হবে। 

আইটি সেগমেন্টের পোর্টফলিও গুলো সব ওয়েব ভিত্তিক হয়ে থাকে তাই এইসব পোর্টফলিওগুলো এইচটিএমএল, সিএসএস এর মত ভাষা দিয়ে বানানো হয়। যারা ওয়েব নিয়ে কাজ করেন তারা ইতি মধ্যে জানেন ওয়েবসাইট বানানোর জন্য অনেক সিএমএস অ্যাপ্লিকেশন রয়েছে তবে পোর্টফলিওর জন্য সাধারন ভাবে এইচটিএমএল দিয়েই খুব ভালোভাবে করা যায়। এইচটিএমএল সিএসএস দিয়ে ওয়েবসাইট বানাতে অনেক টাইম লাগে তাই যদি এমন হয় কেউ আপনার হয়ে একটি এইচটিএমএল সিএসএস ওয়েবসাইট বা পোর্টফলিও টেমপ্লেট করে দিলো। জ্ব্যি হ্যা আমাদের দক্ষ টিম ইতিমধ্যে একটি পোর্টফলিও ওয়েবসাইট বানিয়েছেন যা আপনারা এখানে ক্লিক করে ফ্রীতে ডাউনলোড করতে পারবেন।

এই টেমপ্লেটটির লাইভ লিংকঃ Portfolio Website - AJ Digital iT

আমাদের এইচটিএমএল টেমপ্লেটটি ডাউনলোড করার পর আপনি একটি Zip ফাইল পাবেন, এটা Unzip করার মাধ্যমে আপনি এটা যে কোন যায়গায় হোস্ট করে আপনার বলে উপস্থাপন করতে পারবেন। আপনার পোর্টফলিও ফ্রিতে আমাদের সার্ভারে হোস্ট করতে এখানে ক্লিক করুন।

উক্ত পোর্টফলিওটা আপনি যে কোন পার্পসে ব্যাবহার করতে পারেন, তবে আমি সাজেস্ট করবো আপনি এটা আপনার পার্সোনাল কাজের জন্যই ব্যাবহার করবেন। 

আমাদের পোর্টফলিওটা আপনি Unzip বা Extract করার পর এর এইচটিএমএল কোড ইচ্ছা মত কাস্টমাইজ করে নিতে পারেন। কাস্টমাইজ করার জন্য অবশ্যই আপনার এইচটিএমএল, সিএসএস নলেজ থাকা প্রয়োজন। 

আপনি যদি আমাদের টেম্পলেটটি ব্যাবহার করতে না পারেন বা কোন সমস্যা ফেস করে থাকেন তাহলে নিচে থাকা কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানান আপনার মোতামত। 

ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য।

Saturday, July 23, 2022

ইলন মাস্ককের জন্য টুইটার ক্ষতি গ্রস্ত

ইলন মাস্ককের জন্য টুইটার ক্ষতি গ্রস্ত

চলতি বছরের এপ্রিলে মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার কেনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। বিশ্বের এই শীর্ষ ধনীর সঙ্গে টুইটার বিক্রির চুক্তিতে মাইক্রো ব্লগিং সাইটটি এপ্রিল ও জুন মাসে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।

টুইটার জানিয়েছে, মাসিক দৈনিক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৩৭ মিলিয়ন ছাড়ালেও তাদের নেট লোকসান ২৭০ মিলিয়ন ডলার, যা তাদের প্রত্যাশার বাইরে ছিল। এপ্রিল থেকে জুনে টুইটারের রাজস্ব ১ শতাংশ কমে ১ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। যা ১ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার হওয়ার ধারণা করছিলেন বিশ্লেষকরা।

গত বছরের একই সময়ের ৩০ মিলিয়ন ডলার অপারেটিং মুনাফার তুলনায় কোম্পানিটি ৩৪৪ মিলিয়ন ডলারের অপারেটিং লোকসান করেছে।

বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে টুইটারের আয় ছিল ৫ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু গত ১২ মাসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ৪৫ শতাংশ কমেছে।


আয়ের বিবৃতিতে টুইটার হতাশাজনক ফলাফলের জন্য ‘ম্যাক্রোএনভায়রনমেন্টের সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞাপন শিল্পের হেডওয়াইন্ডের পাশাপাশি টুইটার অধিগ্রহণের মুলতবি হওয়া চুক্তিটিকে দায়ী করেছে।

ফরেস্টার ফার্মের বিশ্লেষক মাইক প্রউলক্স বলেন, সব নাটকের আসল শিকার হচ্ছে টুইটার নিজেই।

এর আগে ১২ জুলাই টুইটার মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, মাস্ক টুইটারের সঙ্গে যাচ্ছেতাই আচরণ করেছে। সে ভাবছে চাইলেই যখন-তখন কোনো চুক্তি বাতিল করা যায়, শেয়ারহোল্ডারদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলা যায়, কোম্পানির স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটানো যায় ও রাতারাতি কথা বদলে চুক্তি বাতিল করা যায়। মাস্কের এ ধরনের আচরণ ন্যায়সংগত না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার। 

যারা ভাবছেন ইলন মাস্ক টুইটার কিনে নিয়েছে। তাদের উদ্যশ্য করে বলছি, এলন মাস্ক টুইটার কিনতে চেয়ে ছিলেন এবং ঘোষণা দিয়েছিলো। তবে পরবর্তিতে তা স্তঘিত করেছেন।

সুত্রঃ BBC News


মাইক্রোসফট অফিস ২০১৬ কিভাবে ফ্রীতে ডাউনলোড করা যায়

মাইক্রোসফট অফিস ২০১৬ কিভাবে ফ্রীতে ডাউনলোড করা যায়

মাইক্রোসফট অফিসবিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় অ্যাপ্লিকেশন। মাইক্রোসফট অফিসের রয়েছে হিসাব সংরক্ষনের জন্য মাইক্রোসফট এক্সেল ও  এক্সেস, কম্পোজ করার জন্য রয়েছে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, বিভিন্ন বিষয় উপাস্তাপন করার জন্য রয়েছে মাইক্রোসফট পাওয়ারপয়েন্ট সেই সাথে আরো অনেক কিছু। আর এই সব কিছু ব্যাবহার করতে হলে প্রয়োজন হবে মাইক্রোসফট অফিস যার মধ্যে অফিস প্রোগ্রামের সকল কিছু রয়েছে। 

মাইক্রোসফট অফিস যারা ব্যাবহার করেন তারা অনেক সময় নতুন ইউন্ডোজ সেটয়াপ করলে সেটি সকল সফটওয়্যারের সাথে মাইক্রোসফট অফিস ও চলে যায়। আবার নতুন করে বাজারে গিয়ে ৪০-৫০ টাকা দিয়ে ডিস্ক কিনে সেটাপ দিতে হয়। তবে আর যেতে হবেনা কোন দোকানে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দেখাবো কিভাবে আপনি মাইক্রোসফট অফিস ফ্রিতে অনলাইন থেকে ডাউনলোড করে ব্যাবহার করতে পারেন। 

বিঃদ্রঃ আমাদের আজকের এই পোস্টে যেই অফিস অ্যাপ্লিকেশনটা ডাউনলোড করে দেখানো হবে সেটি মাইক্রোসফট অফিসের ২০১৬ সংস্করন!

How to Download MS Office 2016 for free

মাইক্রোসফট অফিস ২০১৬ ডাউনলোড করা একদম ইজি, কারন আমাদের এই পোস্টে দেওয়া রয়েছে মাইক্রোসফট অফিসের পুরো সেটয়াপ ফাইল গুগল ড্রাইভে আপলোড করে শেয়ারাবল লিংক! যার মধ্যে ক্লিক করে আপনি খুব সহজে মাইক্রোসফট অফিসের ২০১৬ সংস্করন ডাউনলোড করতে পারেন।

মাইক্রোসফট অফিস ২০১৬ ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর আপনি গুগল ড্রাইভে আপলোড কৃত ফাইলটি দেখতে পাবেন। এখান থেকে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে। 

উপরে দেখানো স্ক্রিনশটে যেখানে লাল মার্ক করা এখানে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নিতে পারেন। ডাউনলোড করার পর কিভাবে ইন্সটাল ও সেটয়াপ করবেন সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
মোবাইলের দাম কিভাবে নির্ধারন করা হয়?

মোবাইলের দাম কিভাবে নির্ধারন করা হয়?

স্যামসাং, সিমফোনি, হুয়াওয়ে, সাওমি, ভিভোর মত নামিদামি মোবাইল কোম্পানি গুলো সব ধরনের ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে সাধারণত তাদের ফোনগুলো বাজারজাত করে থাকে। একদম কম দাম থেকে মধ্যম দামে এবং সবদিক থেকে উন্নত বেশি দামেও মোবাইল ফোন তারা বাজার জাত করে থাকে। তবে অ্যাপল কোম্পানি একটু আলাদা! তারা সবসময় অভিজাত শ্রেণিকে লখ্য করেই বেশি দামে স্মার্টফোন তৈরি করে থাকে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে একটি মোবাইলের দাম কিভাবে নির্ধারণ করা হয়। 

একটি স্মার্টফোন তৈরির আগে প্রথমেই এটির ফিচার ও ডিজাইন কেমন হবে সেই সমস্ত বিষয়গুলো জানার জন্য প্রচুর গবেষণার প্রয়োজন হয়। এজন্য মোবাইল কোম্পানিগুলোর রিচার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট টিম রয়েছে এখানে সদস্যদের উপর কোম্পানি গুলোর আলাভাবে টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। তবে একটি স্মার্টফোনের মুল্য সবিচেয়ে বেশি নির্ভর করে এর যন্ত্রাংশের উপর। এ অংশগুলো আলাদা ভাবে তৈরি করতে হয়ে থাকে। পরবর্তীতে এসব আলাদা যন্ত্রাংশগুলো এক সাথে যুক্ত করা হয়।

মোবাইল ফোনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ এর ক্যামেরা। সনি এবং স্যামসাং বাজারের অধিকাংশ ক্যামেরার সেন্সর তৈরি করে থাকে। একটি স্মার্টফোন তৈরির ক্ষেত্রে তৈরিকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সেন্সর কিনে মিতে হয়। এছাড়াল মোবাইল ফোনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এর ডিস্পলে, ডিস্পলেও মোবাইল কোম্পানিগুলো নিজেরা তৈরি করেনা বরং তৃতীয় কোন কোম্পানির কাছ থেকে কিনে নেয়। এছাড়াও র‍্যাম, স্টোরেজ, প্রসেসর, ব্যাটারি, টাচস্ক্রিন ইত্যাদি সার্কিটবোর্ডসহ অন্যান্য অনেক যন্ত্রাংশ স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো অন্য কোন প্রস্তুত কৃত কোম্পানির কাছ থেকে কিনে নেয়।

স্মার্ট উৎপাদনের সময় একটি বিশাল অংক ব্যায় হয় এর যন্ত্রাংশ ক্রয়ের খ্যাতে। যন্ত্রাংশ ক্রয়ের পর কোম্পানিগুল নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে এসব যন্ত্র দিয়ে স্মার্টফোন তৈরি হয়ে থাকে। ফ্যাক্টরি চালানো এবং ফোন উৎপাদন করার জন্য যেই কর্মচারী রাখা হয় তাদের পেছনে উৎপাদনের একটি অংশ খরচ হয়। অধিকাংশ স্মার্টফোন উৎপাদন কারীর কারখানা স্বাধারনত চীনে প্রতিষ্টা করা হয়েছে। কারন সেখানে তুলনামূলক কম মুজুরি দিয়ে দক্ষ শ্রমিক সহজে পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও বর্তমান কোম্পানি গুপো ভারতেও স্মার্টফোন তৈরিতে আগ্রহী হয়েছে। 

নতুন কোন স্মার্টফোন বাজারে আনার পুর্বে প্রমশন করতে হয়। বিজ্ঞাপন করার জন্য বিভিন্ন জনপ্রিয় তারকাদের পেছনে খরচ করতে হয় টাকা। এছাড়াও কোম্পানি গুলো গভার্মেন্ট ভ্যাট/টাক্স দেওয়া লাগে।   এতসব খরচের সাথে একটি নির্দিষ্ট অংকের মুনাফা যোগ করে মূলত স্মার্টফোনের মূল্য নির্ধারন করা হয়। 

তবে সব কোম্পানির নির্দিষ্ট একটি বিক্রয় লখ্য থাকে। তারা সেই লখ্য অর্জন করতে পারলে তাদের উতপাদন খরচ ও পর্যাপ্ত মুনাফা  লাভ করে। তাই লখ্য অর্জন করার পর। অধিকাংশ মোবাইলের ফোনের দাম উল্যেখ যোগ্য ভাবে হ্রাস পায়। 



Wednesday, July 20, 2022

অসাধারণ পোর্টফলিও ওয়েবসাইট এইচটিএমএল টেমপ্লেট

অসাধারণ পোর্টফলিও ওয়েবসাইট এইচটিএমএল টেমপ্লেট

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অনলাইনে বিভিন্ন সেক্টরে কাজ করেন। কিন্তু বর্তমান সময়ে অনলাইনে ক্লায়েন্ট পেতে হলে তারা অবশ্যই আপনার পোর্টফলিও দেখতে চাইবে। যার মধ্যে আপনার বিষয় সকল তথ্য দেওয়া থাকবে। বিশেষ করে আপনি কি কাজ করেন? আপনার প্রফেশন কী? আপনার অভিজ্ঞতা কেমন? এছাড়াও আপনার পুর্বের করা প্রজেক্ট, আপনার কোন টিম থাকলে তাদের ইন্ট্রডাকশন।  আমাদের আজকের এই আর্টিকেল শেষ পর্যন্ত পরলে আপনি একটি পোর্টফলিও ওয়েবসাইট (এইচটিএমএল) টেমপ্লেট একদম ফ্রীতে পাবেন। যা আপনি ইচ্ছা মত কাস্টমাইজ করতে পারবেন।



কেন পোর্টফলিও ওয়েবসাইট প্রয়োজন?

আমরা সকলেই জানি কোন কোম্পানি বা কোথায় চাকরির জন্য আবেদন করতে গেলে একটি CV বা Resume লাগে। যার মধ্যে বিভিন্ন বিষয় যেমন, পড়াশোনা, স্কিল, বায়োগ্রাফি ইত্যাদি লেখা থাকে। পোর্টফলিওটাও সিভির মতই কাজ করে তবে পর্টফলিও সিভির থেকেও অনেক অ্যট্রাক্টিভ। কারন সিভিতে সুধু টেক্স থাকে এবং কাগজেই বেশি দেখা যায়। তবে পর্টফলিও ওয়েবসাইট একটি ডিজিটাল ওয়েব পেইজের মত কাজ করে। আপনি নিশ্চয় বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করেছেন। আপনার পোর্টফলিওটাও একটি ওয়েবসাইটের মতই কাজ করবে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন ধরতে গেলে এটা একটি ডিজিটাল সিভিও বলা যায়। যার মধ্যে আপনি সব কিছু উপস্থাপন করতে পারবেন। এতে করে অনলাইন সেক্টরের যে কোন কাজ আপনি খুব সহজেই পেয়ে যেতে পারেন। পোর্টফলিও ওয়েবসাইট টেমপ্লেট ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন আপনি যদি ফ্রীতে পোর্টফলিও ওয়েবসাইট বানাতে চান এবং লাইভ হোস্ট করতে চান তাহলে এখানে ক্লিক করুন। 






Tuesday, July 19, 2022

সোনায় মোড়ানো আইস্ক্রিম

সোনায় মোড়ানো আইস্ক্রিম

ঢাকায় বিক্রি হচ্ছে সোনায় মোড়ানো আইস্ক্রিম! তাও আবার যেমন তেমন সোনা নয়, একেবারে ২৪ ক্যেরেটের খাটি সোনায় মোড়িয়ে পরিবেশন করা হবে এই আইস্ক্রিম। তবে সোনায় মোড়ানো এই আইস্ক্রিমের স্বাদ পেতে হলে ক্রেতাদের গুনতে হবে লাখ টাকা। এটি বিক্রি হচ্ছে ঢাকার সারিনা হোটেলে।হোটেলের ১৯ তম বর্ষপুঞ্জিকে স্বরণীয় করে রাখতে চমকপ্রত এই আয়োজন করেছেন তারা। 

গত রবিবার তাদের নিজস্ব ফেসবুক পেজে সোনায় মোড়ানো আইস্ক্রিম নিয়ে একটি পোস্ট দেওয়া হয়। যাতে বলা ঢাকার সব চেয়ে দামি আইস্ক্রিম পাওয়া যাচ্ছে ৯৯৯৯৯/- টাকায়। মুহুর্তের মধ্যে ভাইরাল হয়ে যায় পোস্টটি। ফেসবুকে অনেকেই এই নিয়ে বন্ধুদেরকে মেনশন ও ট্যাগ করে পোস্ট দিচ্ছেন। সোনায় মোড়ানো চমকপ্রদ এই আইস্ক্রিম প্যাকেজ বিক্রিকে বেশিরভাগ মানুষ স্বাভাবিক ভাবে নিলেও মজা করতেও ছাড়েন না কেউ কেউ।

আইস্ক্রিম বিক্রি বিষয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষ যানায় হোটেলের বর্ষপুর্তি স্বরণীয় করে চমক প্রদ এই আয়োজন করেছেন তারা। 

৯৯,৯৯৯ টাকায় সুধু আইস্ক্রিমই নয় সাথে রয়েছে হোটেল সারিনার লাক্সারিয়ান সুইটতে  এক রাত থাকার সুযোগও। হোটেল সারিনার এই লাক্সারিয়াস ইনব্রিলিয়াল সুইটে এক রাত থাকতে গুনতে হয় ৪০,০০০ টাকা, তবে যারা এই আইস্ক্রিম কিনবে তারা এই লাক্সারিয়া ইনব্রিলিয়ায় সম্পুর্ন বিনামুল্যে এক রাত থাকতে পারবেন। এবং ফ্রি দেওয়া হবে সকালের নাস্তা। তবে এর জন্য অবশ্যই ক্রেতাদের আগে থেকে বুকিং দিয়ে রাখতে হবে। আইস্ক্রিমে মোড়ানো সর্ণগুলো সম্পুর্ন রুপে খাওয়া যোগ্য। অনেক দেশেই এরকম খাওয়া উপযোগী সোনার প্রলেব দিয়ে বিভিন্ন রকমের খাবার পরিবেশন করা হয়। 

বিশ্বের সব চেয়ে বেশি দামি আসিক্রিম হিসেবে পরিচিত ব্লাক ডায়মন্ড ও সোনার প্রলেব দিয়ে পরিবেশন করা হয়। দুবাইয়ের বিখ্যাত স্কুপি ক্যফেতে পাওয়া যায় এই আইস্ক্রিম। 


Monday, July 18, 2022

কেমন হলো নাথিং ফোন ১

কেমন হলো নাথিং ফোন ১

গত ১২ই জুলাই আনুষ্ঠানিক ভাবে লঞ্চ করা হয়েছে Nothing Phone 1. বাজারে আসার আগেই আই ফোনের প্রতিদন্দী হয়ে উঠেছে এটি। স্মার্টফোন ব্যাবহারকারীদের ধারনা বদলে দেওয়ায় ঘোষনা দিয়ে বাজারে আসা ফোনটিতে রয়েছে চমৎকার সব ফিচার। ডিজাইন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ফিচারের দিক থেকে এটি iPhone 14 এর থেকে এগিয়ে রাখছেন অনেকেই। পুর্বের ঘোষনা অনুযায়ী এটি বিশ্ব্বের প্রথম টারন্সপেরেন্ট ফোন। পেছনে থাকা ট্রান্সপেরেন্ট ব্যাক পেনেলের সাহায্যে বাহির থেকে দেখা যাবে ভিতরে কি রয়েছে। ব্যাক পেনেলে ব্যাবহার করা হয়েছে গ্লিফ ইন্টারফেস। যাতে ব্যাবহার করা LED লাইট স্ট্রিপ গুলোর সাহায্যে নটিফিকেশন কাস্টমাইজেশন করতে পারবেন ব্যাবহারকারীরা। ফলে ফোন না ধরেই ব্যাবহার কারীরা বলতে পারবে তাদের কে কল করেছে অথবা কিসের নটিফিকেশন এসেছে।

নাথিং ফোন ১ এর ডিস্প্লে

Nothing Phone 1 এ ডিস্প্লে হিসেবে ব্যাবহার করা হয়েছে ১২০ হার্জ রিফ্রেশরেট এবং কার্নিং গরিলা গ্লাসের সুরক্ষা সহ ৬.৫৫ ইঞ্চির ফুল এইচডি Glass (6.55 Inch Full HD Glass) ও এমুলেটেড ডিস্প্লে (Emulated Display)। ট্রান্সপেরেন্ট ব্যাক পেনেল হওয়ায় ডিস্প্লের মতই ব্যাক পেনেলেও মিলবে কর্নিক গরিল্লা গ্লাসের সুরক্ষা।


নাথিং ফোন ১ ব্যাক ক্যামেরা

ফটোগ্রাফি লাভারদের জন্য ফোনটির ব্যাক পেনেলে রয়েছে ৫০ মেগা পিক্সেলের সেন্সর যুক্ত ডুয়াল ক্যামেরা সেটয়াপ। ঝকঝকে ছবি সহ এনেরোমা নাইট মোড, পোর্টরেইট মোড, সিন ডিটেকশন নাইট মোড, এক্সট্রিম নাইট মোড, স্মার্ট মোড সহ বিভিন্ন মোডে ছবি তোলা যাবে। মেইন কেমেরাতে ব্যাবহার করা হয়েছে সনির IMX 466 SENSOR যা অপটিকাল ইমেজ স্টেবিলাইজেশন ও ইলেক্ট্রনিক ইমেজ স্টেবিলাইজেশনের সুবিধাও দিতে থাকবে। অন্যদিকে দ্বিতীয় কেমেরায় ব্যাবহার করা হয়েছে SAMSUNG JN1 ULTRA-WIDE ANGLE LENS এতে রয়েছে ১১৪ ডিগ্রির ফিল্ড অফ ভিউ সুবিধা। 


নাথিং ফোন ১ ফ্রন্ট কেমেরা

সেলফি তোলার জন্য এর ফ্রন্ট কেমেরায় ব্যাবহার করা হয়েছে ১৬ মেগাপিক্সেলের সনি SONY IMX 471 SENSOR CAMERA।


নাথিং ফোন ১ চিপসেট ও মেমরি এবং পারফর্মেন্স

নাথিং ফোন ১ এর চিপসেট হিসেবে ব্যাবহার করা হয়েছে Qualcomm Snapdragon 778G.

স্টোরেজ সুবিধা হিসেবে এতে ব্যাবহার করা হয়েছে ১২৪ এবং ২৬৫ জিবি মেমরি ব্যাবহার করা হয়েছে।

ব্যাটারি হিসেবে এতে ব্যাবহার করা হয়েছে ৪৫০০ MaH ব্যাটারি ব্যাবহার করা হয়েছে। ৩৩ ওয়াটের টাইপ সি ফাস্ট চার্জিং সুবিধা পাশাপাশি ফোনের ব্যাক পাশে রয়েছে ১৫ ওয়াটের ওয়্যারলেস চার্জিং কানেক্টর সুবিধা। মজার ব্যাপার হচ্ছে এতে ৫ ওয়াটের রিভার্স চার্জিং সুবিধাও রয়েছে। 

অপারেটিং সিস্টেম হিসেবে অ্যান্ড্রয়েড থাকলেও রয়েছে নাথিং ইউ আই! যা একজন অ্যাড্রয়েড ব্যাবহারকারীদের স্মুথ এক্সপিরিয়েন্স দিবে। এছাড়াও ইন-ডিস্প্লে ফিংগার প্রিন্ট সেন্সর সহ রয়েছে ফেস রেকগনিশন সুবিধা। পরিবেশের কথা মাথায় রেখেই তৈরি করা হয়েছে ফোনটি। 

বর্তমানটি নাথিং ফোনটি বিশ্বের ২৬ টি দেশে পাওয়া যাচ্ছে। অনেকেই ইতিমধ্যে মোবাইলটি কিনেও নিয়েছেন। তবে কিছুদিন ব্যাবহারের পর সবার রিভিউ দেখেই বোঝা যাবে যে আসলে এই মোবাইল আইফোনকে টেক্কা দিতে পারবে কিনা।

ধন্যবাদ আমাদের আজকের আর্টিকেল পড়ার জন্য। 




মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেন পোশাক তৈরি করেনা? ইউরোপ ও আমেরিকা জামা কাপড় তৈরি করেনা কেন?

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেন পোশাক তৈরি করেনা? ইউরোপ ও আমেরিকা জামা কাপড় তৈরি করেনা কেন?

আমেরিকা, ইংল্যান্ডসহ ইউরোপীয় সকল দেশগুলো চাইলে আমাদের থেকে ভালো জামা কাপড় তৈরি করতে পারে। আমাদের থেকেও ঝকঝকে কাপড় বানিয়ে রপ্তানি করতে পারে। আর্মস্টেক প্রোডাক্ট বিক্রি করে বিলিয়ন ডলার আয় করলেও নিজেরা কাপড় কেন বানায় না জানেন? জানলে আপনি বুঝবেন আমরা কতটা বড় বড় ইন্ডাস্ট্রি দোহর করিয়ে রেখেছি।  তাহলে চলুন জানা যাক

আমেরিকানরা কেন জামাকাপড় তৈরি করেনা?

বাংলাদেশে একজন গার্মেন্ট শ্রমিকের বেতন ৫ হাজার থেকে ১০-১২ বা ১৫-২০ হাজার টাকার আশে পাশে, তাকে ভরে ঘুম থেকে জাগতে হয়, কিসের কি রান্না করে খেলো তার আগেই পীপড়ার মত দল বেধে গার্মেন্ট গুলোতে ঢুকে পরে। বিকেল পর্যন্ত বা দুপুরের লাঞ্চ টাইপ পর্যন্ত সবাই রবটের মতন কাজ করে। আগে বনাস ছিলোনা, এখন কেউ কেউ দেয়! আগে বেতনটাও ঠিকঠাক দিতনা, এখন হয়ত সবাই পাচ্ছে। এই (ভয়ংকর) দৈনিক মুজুরি, শুক্রবার ছাড়া প্রতিদিনি চলে। কোন ডে অফ নাই, কোন ছুটি নাই। গার্মেন্টস শ্রমিকরা দুই ঈদে লোকাল বাসে বা ট্রেনে করে বাড়িতে ফিরে। সবার শেষে যায় এবং সবার আগে ফেরে। বছরের অন্য সময় তাদের গ্রামের বাসায় তারা ভুলেও ফিরে যায়না। তারা বাচ্চা জন্ম দিতে ভয় পায়, দেখবে কে? সামি স্ত্রী ভর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত কাজ করে। যদি ভুলেও বাচ্চা জন্ম হয় গ্রাম থেকে তাদের মায়েরা চলে আসে! ছোট্ট ঘরে বাচ্চাদের বেড়ে উঠতে হয় দাদি নানির কোলে। সামি স্ত্রীর সন্তানদের সাথে আরেকটা বৃদ্ব্য মানুষের জীবন বন্দি হয়ে যায়, অথবা দুধ ছাড়াও পর বাচ্ছাদের গ্রামের বাসায় দাদি বাড়িতে পাঠানো হয়।  

যারা এই গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিতে চাকড়ি করেন, তাদের বাসা থেকে সবাই আসা বাদি- সামি স্ত্রী কাজ করে হয়ত একদিন গ্রামে টাকা নিয়ে ফিরবেন এবং ভালো একটি ব্যাবসা বাণিজ্য করবে এবং নিজ গ্রামে কাটিয়ে দিবে। তবে আমার আমার এক্সপ্রিয়েন্স থেকে বলতে পারি, এইসব গার্মেন্ট ইন্ডাস্ট্রিতে চাকরি করে কেউ ফিরে এসে দারাতে পারেনি। নিশ্য হয়ে আবার ফিরে যায় সেই গার্মেন্টসে। 

আমেরিকান, ইটালিয়ান, ব্রিটিশিয়ান, মেক্সিকো সহ আরো অনেক পশ্চিমা দেশের মানুষজন বাংলাদেশে এসে ব্যাবসা পরিচালনা করে, কেন জানেন? এখানে শ্রমের দাম কম, উৎপাদন খরচ কম, এখানে জীবনে মূল্য নেই। এই কাজ গুলো ইউরোপ আমেরিকাতে করা যাবেনা। ঐখানে শ্রমিকের দাম বেশি। প্রোডাকশনের পিছনে অনেক টাকা চলে যাবে। এই জন্যই কম দামে জীবন কিনে নিয়ে যায় বাংলাদেশ থেকে। ওয়ার্ল্ডকাপে, আর্জেন্টি ও ব্রাজিলের জার্সিতে যখন বাংলাদেশের নাম দেখবেন। (Made in Bangladesh) আপনি এখন আর আনন্দিত হতে পারবেন না। প্রত্যেক্টা সুতার ভাজে ভাজে অনেক গুলো বাংলাদেশের শ্রমিকের জীবন শেলাই করে "বে'ধে" রাখা আছে। 





Saturday, July 16, 2022

নিউরোলিংক কি? নিউরো লিংক কিভাবে কাজ করবে?

নিউরোলিংক কি? নিউরো লিংক কিভাবে কাজ করবে?

নিউরোলিংক এমন একধরনের প্রযুক্তি যা মানুষের মস্তিষ্ক ও কম্পিউটারের মধ্যে সমন্বয় ঘটাবে। আমাদের মস্তিষ্ক হয়ে উঠবে একটি স্বয়ংক্রীয় কম্পিউটার। মানুষ হয়ে উঠবে অতি মানব, যার ফলে শুধু মাত্র চিন্তা ভাবনার সাহায্যে কম্পিউটার বা মোবাইলের মত ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস পরিচালনা করা সম্ভব হবে। কম্পিউটারের মত বিভিন্ন ছবি, গান, মুভি কিংবা ডকস ফাইল সরাসরি মস্তিষ্কে ডাউনলোড করে রাখা যাবে। স্কুল কলেজে আর নতুন করে কিছু শেখানো লাগবে না। শিখতে হবেনা নতুন কোন স্কিল। শুধু মাত্র মস্তিষ্কে ডাউনলোড করেই ব্যাবহার করা যাবে সব কিছু।

আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানাবো নিউরো লিংক সম্পর্কে তাই সবাইকে মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। এবং সাতজেই থাকুন Mr AnTor Ali ওয়েবসাইটের সাথে।

কোন কিছু জানার জন্য আর গুগল করতে হবেনা। প্রশ্ন এলেই উত্তরটা ঘুরপাক খাবে আপনার মাথায়। শারিরিক ভাবে অক্ষত একজন ব্যাক্তি শুধু মাত্র চিন্তা ভাবনার সাহায্যে মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যাবহার করে নিজের প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবেন। মানুষের অতিতের কোন কিছু আর ভুলবেনা সব কিছু সারাজীবন মনে রাখতে পারবে। আবার চাইলে নিজের ম্যামরিকে অন্য কোন ডিভাইস বা অন্য কোন শরিরে সংরক্ষন করে রাখা যাবে। 

মানুষকে অতি মানব বানাতে এলন মাস্কের নিউরোলিংক তৈরি করছে এমনি এক ব্রেইন মেসিন ইন্টারফেস। যা আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাকে কয়েকগুন বারিয়ে দিবে। 

কিভাবে কাজ করবে নিউরোলিংক?

আমাদের মস্তিষ্ক নিউরোনের তৈরি। একজন মানুষের শরিরে প্রায় ৮৬ বিলিয়ন নিউরোন রয়েছে। যেগুলো তথ্য আদান প্রদানের কাজ করে। একটি নিউরোনের ৩ টি অংশ থাকে। সেগুলো হলো-
  1. ডেনরাইড
  2. ছোমা
  3. এক্সন
ডেনরাইড বিভিন্ন সিগনাল গ্রহণ করে আর ছোমা সেগুলোকে বোঝার চেষ্টা করে। এক্সন সেই সিগনালকে আবার অন্য একটি নিউরোনের ডেনরাইডে পাঠিয়ে দেয়। অর্থাৎ একটি নিউরোনের ডেনরাইড আরেকটি নিউরোনের এক্সনের সাথে সংযোগ স্থাপন করে। এতে সংযোগ স্থলকে বলে সাইনেপ্স! ডেনরাইড ও এক্সনের সংযোগের সময় সাইনেপ্সে এক ধরনের আনুবিকণার সৃষ্টি হয় যে গুলো নিউরোনের মধ্যে এক প্রকার তরিত প্রবাহের সৃষ্টি করে। এ ক্ষেত্রে বাইরে থেকে একটি ইলেক্ট্রর যদি এই নিউরোন গুলোর সংযোগ স্থলে বসানো হয় তাহলে সেই ইলেক্ট্রিক সিগনালকে শনাক্ত করা সম্ভব হবে। আর এই কাজটি করতে নিউরোলিংক মানুষের মস্তিষ্কে একটি চিপসেট স্থাপন করবে যা নিউরো থেকে আসা সিগনাল শনাক্ত করতে পারবে। এবং সেই হিসেবে নির্দিষ্ট কোন কাজের জন্য যেই বৈদ্যুতিক এমপস তৈরি করতে হয় সেটা উতপন্ন করবে। এর ফলে নউরোনটি সক্রিয় হবে এবং সেই কাজ করতে পারবে। 

নিউরো লিংক এর চিপসেটটির সাথে অনেকগুলো ইলেকট্রিক তার যুক্ত থাকবে। মানুষের চুলের চাইতেও কয়েকগুন পাতলা তার গুলোলে মানুষের মাথায় নিউরো সার্জারির সাহায্যে স্থাপন করা হবে। এই জটিল কাজটি সহজ করতে একটি রবট বানিয়েছে নিউরো লংক। মাত্র এক ঘন্টায় নিউরো সার্জারির মাধ্যমে চিপসেটটি মানুষের মাথায় স্থাপন করতে পারবে। 

ইতি মধ্যে এই চিপসেটটি একটি বানরের উপরে পরিক্ষা করে সফল হয়েছে নিউরোলিংক, এবং খুব দ্রুত তারা মানুষের উপর এটা পরিক্ষা চালাবেন। 


Friday, July 15, 2022

ফেসবুকের নতুন পলিসি | নতুন রুলস না মানলে আপনার আইডি বন্ধ হয়ে যেতে পারে

ফেসবুকের নতুন পলিসি | নতুন রুলস না মানলে আপনার আইডি বন্ধ হয়ে যেতে পারে

ফেসবুক বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় একটি সোসিয়াল প্লাটফর্ম। বিশ্ব ব্যাপী ফেসবুকের নাম শুনে নি এরকম মামুষ আদোতে খুজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ২ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যাবহার করে। 

ফেসবুক এত জনপ্রিয় হবার অন্যতম কারণ ফেসবুক একদম ফ্রীতে যে কেউ অ্যাকাউন্ট খুলে ব্যাবহার করতে পারবে, আবার বিভিন্ন নাম করা ব্যাক্তি বিষিষ্ট বা কোন কর্পোরেট এর জন্য কোম্পানির নাম দিয়ে পেইজ খোলা যায়। ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষ তাদের ব্যাবসা পরিচালনা করেন। 

আমি আমার ব্যাক্তিগত ব্যাবসা এবং আমার কোম্পানির বিজনেস ১০০% পেইজের মাধ্যমেই করে থাকি, আস্তে আস্তে F-Commerce নামে পরিচিত লাভ করেছে ফেসবুকের এই ব্যাবসা।

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে ফেসবুকের কিছু নতুব পলিসি বা রুলস, যা অমান্য করলে আপনার ফেসিবুক আইডি ডিজাবল হতে পারে এবং ফেসবুক পেইজ রিজেক্ট হতে পারে। সুতরাং আজকের আর্টিকেল সবাইকে মনোযোগসহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।

ফেসবুক আপডেট ২০২২

২০২২ সালে ফেসবুক বেশ কয়েকবার আপডেট করেছেন তাদের UI (User Interface) এবং সিকিউরিটি। যার মিধ্যে সর্বশেষ আপডেট দেওয়া হয় জুন মাসে। জুন মাসের আপডেট অনুসারে জেইসব কাজ করলে আপনার আইডি ডিজাবল বা রেস্ট্রিক্টেড হতে পারে তার লিস্ট নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

১/ কমেন্টে বা কারো সাথে এসএমএস করার সময় কাউকে মা"রার কথা বা কাউকে ইনডাইরেক্টলি বাজে ভাষায় গালি-গালাজ এবং হ-ত্যা করার মত হুমকি দেওয়া যাবেনা। যদি এরকম কাজ করে থাকেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ডিজাবল বা রেস্ট্রিক্টেড হতে পারে। যদি রেস্ট্রিকটেড হয় তাহলে সর্বোচ্চ ৩ বাস সুযোগ থাকবে। ৩ বার রেস্ট্রিকটেড হলে আইডি ডিজাবল হয়ে যাবে। 

২/ কারো সাথে ফেসবুজ মেসেঞ্জারে এসএমএস করার সময়, বাজে ছবি বা হাড় মাংস ইত্যাদির ছবি কাউকে সেন্ড করবেন না। এটা সম্পুর্ন পলিসির বাহিরে। বিশেষ করে নীল-জগতের কোন ছবি যদি কাউকে সেন্ড করেন তাহলে যে কোন মুহুর্তে আপনার আইডি ডিজাবল হয়ে যাবে। এতে কোন প্রকার সন্দেহ নেই। 

৩/ ফেসবুকে আপনি যদি একটা ইমেইল অ্যাকাউন্ট বা একই মোবাইল নাম্বর দিয়ে একাধিক অ্যাকাউন্ট করে থাকেন তাহলে আপনার সব গুলো অ্যাকাউন্ট সাস্পেন্ড হতে পারে। বিশেষ করে একই নাম্বর দিয়ে খোলা যদি ২ টি অ্যাকাউন্ট হয় এবং একটি অ্যাকাউন্ট কোন কারণে ডিজাবল বা রেজিসট্রেক্ট হয়ে থাকে তাহলে তার প্রভাব অন্য আইডি গুলোতেও পারবে। যদিও বিষয়টা আপনি যানবেন না তবে ফেসবুক আপনার বেহাবিয়র সবসময় ফলো করবে, তাই সতর্ক থাকা খুব জরুরি।

ফেসবুক মার্কেটিং পলিসি

বর্তমান বাংলাদেশে ফেসবুকের মাধ্যমে অনেকেই তাদের ব্যাবসা পরিচালনা করছেন যেমন তার মধ্যে আমি একজন। এবং অনেকেই ফেসবুকের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করছেন এবং বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে ফ্রীল্যান্সার হিসেবেও কাজ করছেন। তাদের জন্য এই পলিসিটা জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন এই রুলস গুলো আপনি না মানলে আপনার আইডি বা অ্যাড ম্যানেজার এমনকি আপনার বাণিজ্যিক পেইজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে। 

কোন একটি কেম্পেইন রান করার পুর্বে অবশ্যই যথাযথ বাজেট আপনার ব্যাংক কার্ডে রাখুন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ফেসবুক অটো আপডেট নিচ্ছে কিনা। যদি না নিয়ে থাকে তাহলে আপনি ইচ্ছাকৃত ভাবে পেমেন্ট করুন। ২-৩ ডলার ডিউ হলেই সাথে সাথে পেমেন্ট দিন। মনে রাখবেন ২০২২ সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী যদি আপনি ১ সেন অর্থাৎ 0.01 $ ও ডিউ রাখেন তাহলে আপনার বুস্ট কৃত পেইজটি অ্যাডস থেকে রিজেক্ট করা হবে অতএব আপনি আর কখনই বুস্ট চালাতে পারবেন না উক্ত পেইজে। যদিও রিভিউ করে পর্যাপ্ত ডকুমেন্ট দিয়ে ভেরিফাই করে নিলে আবার হবে তবে ভেরিফাই বর্তমানে ফেসবুক এক্সেপ্ট করেনা। বিশেষ করে রিজেক্ট হবার পর। 

ভায়েরা ও বন্ধুরা আমার এই পর্যন্ত বড় বড় প্রায় ৩ টি পেইজ এরকম হয়েছে আর তার অভিজ্ঞতা থেকেই এই তথ্য গুলো আপনার মাঝে শেয়ার করা হলো। আমার এই তথ্যের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্ট করে আপনার মতামত জানাবেন।


Tuesday, July 12, 2022

বিকাশের ইতিহাস | মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হলো?

বিকাশের ইতিহাস | মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হলো?

এর পুর্বের একটি আর্টিকেলে জানিয়েছিলাম বাংলাদেশে বিকাশের মার্কেট কত টুকু? এর পর অনেকেই জানতে চেয়েছেন বিকাশের ইতিহাস সম্পর্কে। বিকাশ এর সম্পুর্ন ইতিহাস ও যাত্রা আমাদের আজকের আর্টিকেলে জানানো হবে। আপনি যদি একজন বিকাশ ব্যাবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেল একদমি মিস করা উচিত নয়। তাহলে চলুন এবারে শুরু করা যাক!

বিকাশের ইতিহাস

২০০৯ সালে কামাল কাদির এবং ইকবাল কাদির নামে দুই ভাই USA (United State Of America) তে Money in Motion LLC নামে একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠা করে। মানি ইন মশন এর সাথে 'নিক হিউজ' নামে একজন যুক্ত ছিলেন যিনি কেনিয়াতে মোবাইল মানি ট্রান্সফার সার্ভিস ''M-Pesa' লঞ্চ করেছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো একটি রিলায়েবল কনভিনিয়েন্স মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেওয়া।

সে সময় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ভিসা, মাস্টারকার্ড ও পেপালের মত সার্ভিস গুলো জনপ্রিয়তা পাচ্ছিল। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে বাংলাদেশে যথাযথ টেকনোলজি ও ইনফাক্ট্রেকচরের অভাবে এসব সার্ভিস আসতে পারছিলোনা। অন্যদিকে যেহুতু মোবাইল ফোনের ইউজার বারছিলো তাই তারা বাংলাদেশের মার্কেটে মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছিলো। যেখানে ইন্টারনেট, ATM বা আনুসাংগিক কোন যন্ত্রাংশের প্রয়োজন নেই।

এই চিন্তার কিছুদিন পর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ ব্যাংকের আওতায় অন্যান্য ব্যাংক গুলোকে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস অপারেট করার অনুমতি দেওয়া হয়। ফলে ২০১০ সালে ব্রাক ব্যাংক মানি ইন মশনের (Money in Motion) সাথে যৌথ উদ্যগে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস বিকাশ চালু করে।  অন্যান্য ব্যাংক যেখানে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস চালু করতে আগ্রহ ছিলোনা সেখানে ব্রাক ব্যাংক এই সুযোগটি কাজে লাগায়। বিকাশের কার্যক্রম শুরু করার জন্য মানি ইন মশন (Money in Motion LLC.) 5 Million Doller বিনিয়োগ করে, এবং কামালকাদিরকে বিকাশের CEO ঘোষনা করা হয়। 

২০১১ সালের জুলাই মাসে Robi Axita Ltd. কে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সহযোগী হিসেবে নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্যক্রম শুরু করে বিকাশ। এই ছিলো বিকাশের ইতিহাস।

বিকাশের যাত্রাটা মূলত এখান থেকেই শুরু হয়। বিকাশের রেভেনিউ ও মার্কেটিং স্ট্রেটেজিসহ ফাইনান্সিউয়াল রিপোর্ট নিয়ে আমাদের টিম এনালাইসিস করছে যা খুব দ্রুত আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হবে।