Sunday, July 24, 2022
Saturday, July 23, 2022
ইলন মাস্ককের জন্য টুইটার ক্ষতি গ্রস্ত
চলতি বছরের এপ্রিলে মাইক্রো ব্লগিং সাইট টুইটার কেনার প্রস্তাব দিয়েছিলেন টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। বিশ্বের এই শীর্ষ ধনীর সঙ্গে টুইটার বিক্রির চুক্তিতে মাইক্রো ব্লগিং সাইটটি এপ্রিল ও জুন মাসে ৩৩ মিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে।
টুইটার জানিয়েছে, মাসিক দৈনিক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২৩৭ মিলিয়ন ছাড়ালেও তাদের নেট লোকসান ২৭০ মিলিয়ন ডলার, যা তাদের প্রত্যাশার বাইরে ছিল। এপ্রিল থেকে জুনে টুইটারের রাজস্ব ১ শতাংশ কমে ১ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলারে দাঁড়িয়েছে। যা ১ দশমিক ৩২ বিলিয়ন ডলার হওয়ার ধারণা করছিলেন বিশ্লেষকরা।গত বছরের একই সময়ের ৩০ মিলিয়ন ডলার অপারেটিং মুনাফার তুলনায় কোম্পানিটি ৩৪৪ মিলিয়ন ডলারের অপারেটিং লোকসান করেছে।
বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২১ সালে টুইটারের আয় ছিল ৫ বিলিয়ন ডলার। কিন্তু গত ১২ মাসে কোম্পানিটির শেয়ারের দাম ৪৫ শতাংশ কমেছে।
আয়ের বিবৃতিতে টুইটার হতাশাজনক ফলাফলের জন্য ‘ম্যাক্রোএনভায়রনমেন্টের সঙ্গে যুক্ত বিজ্ঞাপন শিল্পের হেডওয়াইন্ডের পাশাপাশি টুইটার অধিগ্রহণের মুলতবি হওয়া চুক্তিটিকে দায়ী করেছে।
ফরেস্টার ফার্মের বিশ্লেষক মাইক প্রউলক্স বলেন, সব নাটকের আসল শিকার হচ্ছে টুইটার নিজেই।
এর আগে ১২ জুলাই টুইটার মাস্কের বিরুদ্ধে মামলা করে। মামলার অভিযোগে বলা হয়, মাস্ক টুইটারের সঙ্গে যাচ্ছেতাই আচরণ করেছে। সে ভাবছে চাইলেই যখন-তখন কোনো চুক্তি বাতিল করা যায়, শেয়ারহোল্ডারদের নিয়ে ছিনিমিনি খেলা যায়, কোম্পানির স্বাভাবিক কাজকর্মে ব্যাঘাত ঘটানো যায় ও রাতারাতি কথা বদলে চুক্তি বাতিল করা যায়। মাস্কের এ ধরনের আচরণ ন্যায়সংগত না হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার।
মাইক্রোসফট অফিস ২০১৬ কিভাবে ফ্রীতে ডাউনলোড করা যায়
How to Download MS Office 2016 for free
মোবাইলের দাম কিভাবে নির্ধারন করা হয়?
স্যামসাং, সিমফোনি, হুয়াওয়ে, সাওমি, ভিভোর মত নামিদামি মোবাইল কোম্পানি গুলো সব ধরনের ক্রেতাদের কথা মাথায় রেখে সাধারণত তাদের ফোনগুলো বাজারজাত করে থাকে। একদম কম দাম থেকে মধ্যম দামে এবং সবদিক থেকে উন্নত বেশি দামেও মোবাইল ফোন তারা বাজার জাত করে থাকে। তবে অ্যাপল কোম্পানি একটু আলাদা! তারা সবসময় অভিজাত শ্রেণিকে লখ্য করেই বেশি দামে স্মার্টফোন তৈরি করে থাকে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে একটি মোবাইলের দাম কিভাবে নির্ধারণ করা হয়।
একটি স্মার্টফোন তৈরির আগে প্রথমেই এটির ফিচার ও ডিজাইন কেমন হবে সেই সমস্ত বিষয়গুলো জানার জন্য প্রচুর গবেষণার প্রয়োজন হয়। এজন্য মোবাইল কোম্পানিগুলোর রিচার্স এন্ড ডেভেলপমেন্ট টিম রয়েছে এখানে সদস্যদের উপর কোম্পানি গুলোর আলাভাবে টাকা বিনিয়োগ করতে হয়। তবে একটি স্মার্টফোনের মুল্য সবিচেয়ে বেশি নির্ভর করে এর যন্ত্রাংশের উপর। এ অংশগুলো আলাদা ভাবে তৈরি করতে হয়ে থাকে। পরবর্তীতে এসব আলাদা যন্ত্রাংশগুলো এক সাথে যুক্ত করা হয়।
মোবাইল ফোনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ এর ক্যামেরা। সনি এবং স্যামসাং বাজারের অধিকাংশ ক্যামেরার সেন্সর তৈরি করে থাকে। একটি স্মার্টফোন তৈরির ক্ষেত্রে তৈরিকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে সেন্সর কিনে মিতে হয়। এছাড়াল মোবাইল ফোনের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এর ডিস্পলে, ডিস্পলেও মোবাইল কোম্পানিগুলো নিজেরা তৈরি করেনা বরং তৃতীয় কোন কোম্পানির কাছ থেকে কিনে নেয়। এছাড়াও র্যাম, স্টোরেজ, প্রসেসর, ব্যাটারি, টাচস্ক্রিন ইত্যাদি সার্কিটবোর্ডসহ অন্যান্য অনেক যন্ত্রাংশ স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো অন্য কোন প্রস্তুত কৃত কোম্পানির কাছ থেকে কিনে নেয়।
স্মার্ট উৎপাদনের সময় একটি বিশাল অংক ব্যায় হয় এর যন্ত্রাংশ ক্রয়ের খ্যাতে। যন্ত্রাংশ ক্রয়ের পর কোম্পানিগুল নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে এসব যন্ত্র দিয়ে স্মার্টফোন তৈরি হয়ে থাকে। ফ্যাক্টরি চালানো এবং ফোন উৎপাদন করার জন্য যেই কর্মচারী রাখা হয় তাদের পেছনে উৎপাদনের একটি অংশ খরচ হয়। অধিকাংশ স্মার্টফোন উৎপাদন কারীর কারখানা স্বাধারনত চীনে প্রতিষ্টা করা হয়েছে। কারন সেখানে তুলনামূলক কম মুজুরি দিয়ে দক্ষ শ্রমিক সহজে পাওয়া সম্ভব। এছাড়াও বর্তমান কোম্পানি গুপো ভারতেও স্মার্টফোন তৈরিতে আগ্রহী হয়েছে।
নতুন কোন স্মার্টফোন বাজারে আনার পুর্বে প্রমশন করতে হয়। বিজ্ঞাপন করার জন্য বিভিন্ন জনপ্রিয় তারকাদের পেছনে খরচ করতে হয় টাকা। এছাড়াও কোম্পানি গুলো গভার্মেন্ট ভ্যাট/টাক্স দেওয়া লাগে। এতসব খরচের সাথে একটি নির্দিষ্ট অংকের মুনাফা যোগ করে মূলত স্মার্টফোনের মূল্য নির্ধারন করা হয়।
তবে সব কোম্পানির নির্দিষ্ট একটি বিক্রয় লখ্য থাকে। তারা সেই লখ্য অর্জন করতে পারলে তাদের উতপাদন খরচ ও পর্যাপ্ত মুনাফা লাভ করে। তাই লখ্য অর্জন করার পর। অধিকাংশ মোবাইলের ফোনের দাম উল্যেখ যোগ্য ভাবে হ্রাস পায়।
Wednesday, July 20, 2022
অসাধারণ পোর্টফলিও ওয়েবসাইট এইচটিএমএল টেমপ্লেট
কেন পোর্টফলিও ওয়েবসাইট প্রয়োজন?
Tuesday, July 19, 2022
সোনায় মোড়ানো আইস্ক্রিম
Monday, July 18, 2022
কেমন হলো নাথিং ফোন ১
নাথিং ফোন ১ এর ডিস্প্লে
নাথিং ফোন ১ ব্যাক ক্যামেরা
নাথিং ফোন ১ ফ্রন্ট কেমেরা
নাথিং ফোন ১ চিপসেট ও মেমরি এবং পারফর্মেন্স
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কেন পোশাক তৈরি করেনা? ইউরোপ ও আমেরিকা জামা কাপড় তৈরি করেনা কেন?
আমেরিকানরা কেন জামাকাপড় তৈরি করেনা?
Saturday, July 16, 2022
নিউরোলিংক কি? নিউরো লিংক কিভাবে কাজ করবে?
নিউরোলিংক এমন একধরনের প্রযুক্তি যা মানুষের মস্তিষ্ক ও কম্পিউটারের মধ্যে সমন্বয় ঘটাবে। আমাদের মস্তিষ্ক হয়ে উঠবে একটি স্বয়ংক্রীয় কম্পিউটার। মানুষ হয়ে উঠবে অতি মানব, যার ফলে শুধু মাত্র চিন্তা ভাবনার সাহায্যে কম্পিউটার বা মোবাইলের মত ইলেক্ট্রনিক ডিভাইস পরিচালনা করা সম্ভব হবে। কম্পিউটারের মত বিভিন্ন ছবি, গান, মুভি কিংবা ডকস ফাইল সরাসরি মস্তিষ্কে ডাউনলোড করে রাখা যাবে। স্কুল কলেজে আর নতুন করে কিছু শেখানো লাগবে না। শিখতে হবেনা নতুন কোন স্কিল। শুধু মাত্র মস্তিষ্কে ডাউনলোড করেই ব্যাবহার করা যাবে সব কিছু।
আমাদের আজকের আর্টিকেলটিতে আমরা জানাবো নিউরো লিংক সম্পর্কে তাই সবাইকে মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। এবং সাতজেই থাকুন Mr AnTor Ali ওয়েবসাইটের সাথে।
কোন কিছু জানার জন্য আর গুগল করতে হবেনা। প্রশ্ন এলেই উত্তরটা ঘুরপাক খাবে আপনার মাথায়। শারিরিক ভাবে অক্ষত একজন ব্যাক্তি শুধু মাত্র চিন্তা ভাবনার সাহায্যে মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যাবহার করে নিজের প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবেন। মানুষের অতিতের কোন কিছু আর ভুলবেনা সব কিছু সারাজীবন মনে রাখতে পারবে। আবার চাইলে নিজের ম্যামরিকে অন্য কোন ডিভাইস বা অন্য কোন শরিরে সংরক্ষন করে রাখা যাবে।
মানুষকে অতি মানব বানাতে এলন মাস্কের নিউরোলিংক তৈরি করছে এমনি এক ব্রেইন মেসিন ইন্টারফেস। যা আমাদের মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতাকে কয়েকগুন বারিয়ে দিবে।
কিভাবে কাজ করবে নিউরোলিংক?
- ডেনরাইড
- ছোমা
- এক্সন
Friday, July 15, 2022
ফেসবুকের নতুন পলিসি | নতুন রুলস না মানলে আপনার আইডি বন্ধ হয়ে যেতে পারে
ফেসবুক বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় একটি সোসিয়াল প্লাটফর্ম। বিশ্ব ব্যাপী ফেসবুকের নাম শুনে নি এরকম মামুষ আদোতে খুজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ২ কোটি মানুষ ফেসবুক ব্যাবহার করে।
ফেসবুক এত জনপ্রিয় হবার অন্যতম কারণ ফেসবুক একদম ফ্রীতে যে কেউ অ্যাকাউন্ট খুলে ব্যাবহার করতে পারবে, আবার বিভিন্ন নাম করা ব্যাক্তি বিষিষ্ট বা কোন কর্পোরেট এর জন্য কোম্পানির নাম দিয়ে পেইজ খোলা যায়। ফেসবুক পেইজের মাধ্যমে বেশিরভাগ মানুষ তাদের ব্যাবসা পরিচালনা করেন।
আমি আমার ব্যাক্তিগত ব্যাবসা এবং আমার কোম্পানির বিজনেস ১০০% পেইজের মাধ্যমেই করে থাকি, আস্তে আস্তে F-Commerce নামে পরিচিত লাভ করেছে ফেসবুকের এই ব্যাবসা।
আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে ফেসবুকের কিছু নতুব পলিসি বা রুলস, যা অমান্য করলে আপনার ফেসিবুক আইডি ডিজাবল হতে পারে এবং ফেসবুক পেইজ রিজেক্ট হতে পারে। সুতরাং আজকের আর্টিকেল সবাইকে মনোযোগসহকারে পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
ফেসবুক আপডেট ২০২২
২০২২ সালে ফেসবুক বেশ কয়েকবার আপডেট করেছেন তাদের UI (User Interface) এবং সিকিউরিটি। যার মিধ্যে সর্বশেষ আপডেট দেওয়া হয় জুন মাসে। জুন মাসের আপডেট অনুসারে জেইসব কাজ করলে আপনার আইডি ডিজাবল বা রেস্ট্রিক্টেড হতে পারে তার লিস্ট নিম্নে উল্যেখ করা হলো।
১/ কমেন্টে বা কারো সাথে এসএমএস করার সময় কাউকে মা"রার কথা বা কাউকে ইনডাইরেক্টলি বাজে ভাষায় গালি-গালাজ এবং হ-ত্যা করার মত হুমকি দেওয়া যাবেনা। যদি এরকম কাজ করে থাকেন তাহলে আপনার অ্যাকাউন্ট ডিজাবল বা রেস্ট্রিক্টেড হতে পারে। যদি রেস্ট্রিকটেড হয় তাহলে সর্বোচ্চ ৩ বাস সুযোগ থাকবে। ৩ বার রেস্ট্রিকটেড হলে আইডি ডিজাবল হয়ে যাবে।
২/ কারো সাথে ফেসবুজ মেসেঞ্জারে এসএমএস করার সময়, বাজে ছবি বা হাড় মাংস ইত্যাদির ছবি কাউকে সেন্ড করবেন না। এটা সম্পুর্ন পলিসির বাহিরে। বিশেষ করে নীল-জগতের কোন ছবি যদি কাউকে সেন্ড করেন তাহলে যে কোন মুহুর্তে আপনার আইডি ডিজাবল হয়ে যাবে। এতে কোন প্রকার সন্দেহ নেই।
৩/ ফেসবুকে আপনি যদি একটা ইমেইল অ্যাকাউন্ট বা একই মোবাইল নাম্বর দিয়ে একাধিক অ্যাকাউন্ট করে থাকেন তাহলে আপনার সব গুলো অ্যাকাউন্ট সাস্পেন্ড হতে পারে। বিশেষ করে একই নাম্বর দিয়ে খোলা যদি ২ টি অ্যাকাউন্ট হয় এবং একটি অ্যাকাউন্ট কোন কারণে ডিজাবল বা রেজিসট্রেক্ট হয়ে থাকে তাহলে তার প্রভাব অন্য আইডি গুলোতেও পারবে। যদিও বিষয়টা আপনি যানবেন না তবে ফেসবুক আপনার বেহাবিয়র সবসময় ফলো করবে, তাই সতর্ক থাকা খুব জরুরি।
ফেসবুক মার্কেটিং পলিসি
বর্তমান বাংলাদেশে ফেসবুকের মাধ্যমে অনেকেই তাদের ব্যাবসা পরিচালনা করছেন যেমন তার মধ্যে আমি একজন। এবং অনেকেই ফেসবুকের মাধ্যমে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ করছেন এবং বিভিন্ন মার্কেট প্লেসে ফ্রীল্যান্সার হিসেবেও কাজ করছেন। তাদের জন্য এই পলিসিটা জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন এই রুলস গুলো আপনি না মানলে আপনার আইডি বা অ্যাড ম্যানেজার এমনকি আপনার বাণিজ্যিক পেইজ নষ্ট হয়ে যেতে পারে।
কোন একটি কেম্পেইন রান করার পুর্বে অবশ্যই যথাযথ বাজেট আপনার ব্যাংক কার্ডে রাখুন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন ফেসবুক অটো আপডেট নিচ্ছে কিনা। যদি না নিয়ে থাকে তাহলে আপনি ইচ্ছাকৃত ভাবে পেমেন্ট করুন। ২-৩ ডলার ডিউ হলেই সাথে সাথে পেমেন্ট দিন। মনে রাখবেন ২০২২ সর্বশেষ আপডেট অনুযায়ী যদি আপনি ১ সেন অর্থাৎ 0.01 $ ও ডিউ রাখেন তাহলে আপনার বুস্ট কৃত পেইজটি অ্যাডস থেকে রিজেক্ট করা হবে অতএব আপনি আর কখনই বুস্ট চালাতে পারবেন না উক্ত পেইজে। যদিও রিভিউ করে পর্যাপ্ত ডকুমেন্ট দিয়ে ভেরিফাই করে নিলে আবার হবে তবে ভেরিফাই বর্তমানে ফেসবুক এক্সেপ্ট করেনা। বিশেষ করে রিজেক্ট হবার পর।
ভায়েরা ও বন্ধুরা আমার এই পর্যন্ত বড় বড় প্রায় ৩ টি পেইজ এরকম হয়েছে আর তার অভিজ্ঞতা থেকেই এই তথ্য গুলো আপনার মাঝে শেয়ার করা হলো। আমার এই তথ্যের মধ্যে কোন প্রকার ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন এবং কমেন্ট করে আপনার মতামত জানাবেন।
Tuesday, July 12, 2022
বিকাশের ইতিহাস | মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ কিভাবে প্রতিষ্ঠিত হলো?
এর পুর্বের একটি আর্টিকেলে জানিয়েছিলাম বাংলাদেশে বিকাশের মার্কেট কত টুকু? এর পর অনেকেই জানতে চেয়েছেন বিকাশের ইতিহাস সম্পর্কে। বিকাশ এর সম্পুর্ন ইতিহাস ও যাত্রা আমাদের আজকের আর্টিকেলে জানানো হবে। আপনি যদি একজন বিকাশ ব্যাবহারকারী হয়ে থাকেন, তাহলে এই আর্টিকেল একদমি মিস করা উচিত নয়। তাহলে চলুন এবারে শুরু করা যাক!
বিকাশের ইতিহাস
২০০৯ সালে কামাল কাদির এবং ইকবাল কাদির নামে দুই ভাই USA (United State Of America) তে Money in Motion LLC নামে একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠা করে। মানি ইন মশন এর সাথে 'নিক হিউজ' নামে একজন যুক্ত ছিলেন যিনি কেনিয়াতে মোবাইল মানি ট্রান্সফার সার্ভিস ''M-Pesa' লঞ্চ করেছিল। তাদের উদ্দেশ্য ছিলো একটি রিলায়েবল কনভিনিয়েন্স মোবাইল ব্যাংকিং সেবা দেওয়া।
সে সময় বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ভিসা, মাস্টারকার্ড ও পেপালের মত সার্ভিস গুলো জনপ্রিয়তা পাচ্ছিল। কিন্তু তৃতীয় বিশ্বের দেশ হিসেবে বাংলাদেশে যথাযথ টেকনোলজি ও ইনফাক্ট্রেকচরের অভাবে এসব সার্ভিস আসতে পারছিলোনা। অন্যদিকে যেহুতু মোবাইল ফোনের ইউজার বারছিলো তাই তারা বাংলাদেশের মার্কেটে মোবাইল ব্যাংকিং নিয়ে কাজ করতে চাচ্ছিলো। যেখানে ইন্টারনেট, ATM বা আনুসাংগিক কোন যন্ত্রাংশের প্রয়োজন নেই।
এই চিন্তার কিছুদিন পর বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক বাংলাদেশ ব্যাংকের আওতায় অন্যান্য ব্যাংক গুলোকে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস অপারেট করার অনুমতি দেওয়া হয়। ফলে ২০১০ সালে ব্রাক ব্যাংক মানি ইন মশনের (Money in Motion) সাথে যৌথ উদ্যগে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস বিকাশ চালু করে। অন্যান্য ব্যাংক যেখানে মোবাইল ব্যাংকিং সার্ভিস চালু করতে আগ্রহ ছিলোনা সেখানে ব্রাক ব্যাংক এই সুযোগটি কাজে লাগায়। বিকাশের কার্যক্রম শুরু করার জন্য মানি ইন মশন (Money in Motion LLC.) 5 Million Doller বিনিয়োগ করে, এবং কামালকাদিরকে বিকাশের CEO ঘোষনা করা হয়।
২০১১ সালের জুলাই মাসে Robi Axita Ltd. কে মোবাইল নেটওয়ার্ক অপারেটর সহযোগী হিসেবে নিয়ে আনুষ্ঠানিক ভাবে কার্যক্রম শুরু করে বিকাশ। এই ছিলো বিকাশের ইতিহাস।
বিকাশের যাত্রাটা মূলত এখান থেকেই শুরু হয়। বিকাশের রেভেনিউ ও মার্কেটিং স্ট্রেটেজিসহ ফাইনান্সিউয়াল রিপোর্ট নিয়ে আমাদের টিম এনালাইসিস করছে যা খুব দ্রুত আমাদের ওয়েবসাইটে পাবলিশ করা হবে।
Monday, July 11, 2022
বাংলাদেশে বিকাশ মার্কেট আদোতে কত বড়? How big bkash market in bangladesh
বিকাশের যাত্রাটা খুব বেশিদিনের না। এমনকি কিছুদিন আগেই মোবাইল ব্যাংকিং কনসেপ্টটি আমাদের দেশে একদমই নতুন ছিলো। বর্তমানে ২০২২ সালে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার ৮.২৫ কোটি মোবাইল ব্যাংকি ইউজার আছে কিন্তু এর মধ্যে অ্যাক্টিভ ইউজার আছে প্রায় ২.৬৮ কোটি। তবে এই অ্যাক্টিভ ইউজারের মধ্যে বিকাশের ইউজার আছে ২.২০ কোটি। সুতরাং অ্যাক্টভ ইউজারের দিক থেকে বিকাশের মার্কেট শেয়ার ৮০% এর বেশি। এমনকি ২০১৫ সালে বিকাশ ছিলো বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম মোবাইল ব্যাংকিং কোম্পানি।
বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় ২২ শতাংশ মানুষের বিকাশ অ্যাকাউন্ট রয়েছে। ২০২০ সালের একটি রিপোর্ট অনুযায়ী বিকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশে প্রতিদিন ৬০ লাখেরও বেশি লেনদেন হচ্ছে। যা ২০২২ সালে এসে ১ কোটি ছাড়িয়ে গেছে বলে ধারনা করা যায়। বলা হয়ে থাকে বিগত বছরগুলোতে অর্থ লেনদেনের জন্য নিরাপদ, সহজ এবমগ দ্রুততম মাধ্যম হিসেবে বিকাশ বিপুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছে।
বিকাশ গ্রাহকদের কাছ থেকে ক্যাশ আউট চার্জ হিসেবে ১৮.৯০ টাকা করে কেটে নেয় যা বিকাশের উল্যেখযোগ্য রিভেনিউ জেনেরেটিং সোর্স। তবে বিকাশ কত টাকা আয় করে ও বিকাশের ইতিহাস এই নিয়ে খুব দ্রুত আমাদের ওয়েবসাইটে আপডেট পাবেন। তাই সকলেই ভিজিট করুন দৈনিকভাবে আমাদের ওয়েবসাইটে।
Saturday, July 9, 2022
পলাশীর যুদ্ধের কারণ কি ছিলো?
পলাশীর যুদ্ধের বেশকিছু কারণ বিদ্যমান ছিল। এ কারণগুলো আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেয়ার করবো।
পলাশীর যুদ্ধে অনেক কারণ ছিলো, নিম্নে আমি সব গুলো কারণ পর্যায় ক্রমে উল্যেখ করছি।
প্রথম কারণ
সিরাজ যখন মসনদে বসেন তখন প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী অন্য ইউরোপীয় বণিকগণ উপঢৌকনসহ তাকে অভিনন্দন জানায়, কিন্তু ইংরেজি বণিকরা তা করেনি। এ স্বীকৃত রীতি উপেক্ষা করায় নবাবের প্রতি অসম্মান করা হয়। এতে সিরাজ আপমানিত বোধ করেন ক্ষুব্দ হন।
দ্বিতীয় কারণ
বাণিজ্য শুল্ক ফাঁকি দিয়ে ইংরেজরা ব্যাক্তিগত ব্যাবসায়ে অবাধে ❝দস্তক❞ ব্যাবহার শুরু করলে এদেশীয় ব্যাবসায়ীরা অত্যান্ত ক্ষতিগ্রস্ত হয়। নবাব বাণিজ্য শর্ত মেনে চলার নির্দেশ প্রদান করলে ইংরেজরা তা অমান্য করে। ফলে নবাব ইংরেজদের প্রতি ক্ষুব্দ হয়ে উঠেন।
তৃতীয় কারণ
ইংরেজরা নবাব আলীবর্দী খানের সময় বাণিজ্য করার অনুমতি পেলেও দুর্গ নির্মাণ করার অনুমতি পায়নি। কিন্তু সিরাজের রাজত্বকালে দাক্ষিণাত্যের যুদ্ধের অজুহাতে ইংরেজরা কলকাতায় এবং ফরাসিরা চন্দননগরে দুর্গ নির্মাণ শুরু করলে সিরাজ তাদের দুর্গ নির্মাণ বন্ধ করতে আদেশ দেন। এ আদেশ ফরাসিরা মান্য করলেও ইংরেজরা তা অমান্য করে। এজন্য নবাব তাদের অপর অত্যান্ত ক্ষুব্দ হন।
চতুর্থ কারণ
ইংরেজরা নবাব সিরাজউদ্দৌলার সাথে সন্ধির যাবতীয় শর্র ভঙ্গ করে জনসাধারণের ওপর অত্যাচার শুরু করে ও নবাবকে কর প্রদানে অস্বীকৃতি জানায়। ফলে নবাবের সঙ্গে ইংরেজদের সম্পর্কে অবনতি ঘটে।
পঞ্চম কারণ
নবাব সিরাজ-উদ-দৌলাকে ক্ষমতাচ্যুত করার জন্য তার বিরুদ্ধে ষরযন্ত্র করেছিলেন তার খালা ঘসেটি বেগম এবং আরেক খালা মায়মুনার পুত্র পুর্ণিয়ার বিদ্রোহী শাসক শওকত জং। এতে নবাব ইংরেজদের ওপর অসুন্তুষ্ট হন।
ষষ্ট কারণ
নবাব সিরাজ-উদ-দৌলার খালা ঘসেটি বেগমের পক্ষ অবলম্বনকারী রাজা রাজবল্লভের পুত্র কৃষ্ণদাস ও তার পরিবার প্রচুর ধনদৌলতসহ কলকাতায় পালিয়ে গিয়ে ইংরেজদের কাছে আশ্রয় গ্রহণ করে। কৃষ্ণদাসকে নবাব সরাসরি তার নিকট সমর্পণের জন্য নারায়ণ দাসকে দূত হিসেবে ইংরেজদের কাছে পাঠান। কিন্তু ইংরেজ গভর্নর ড্রেক নবাবের দূতকে কলকাতা থেকে অপমানিত করে বের করে দেন এবং কৃষ্ণদাসকে ফেরত পাঠাতে অস্বীকার করেন। ইংরেজদের এসব আচরণে নবাব অত্যান্ত ক্ষুব্দ হন।
১৭৫৬ খ্রিষ্টাব্দে নবাব ইংরেজদের ধৃষ্টতায় অতিষ্ঠ হয়ে তাদের শাস্তি দেওয়ার জন্য ৪ জুন এক বিরাত সৈনিকবাহীনি নিয়ে কলকাতা অভিমুখে যাত্রা করেন। পথিমধ্যে নবাব কাশিমবাজারের ইংরেজ কুঠি দখল করেন। নবাবের এ অতর্কিত আক্রমণে বীত হয়ে গভর্নর ড্রেক ও তার সঙ্গীরা ফোর্ট ইউলিয়াম ছেড়ে ফুলতা নামক এক স্থানে আশ্রয় নেয়। ফলে সহজেই নবাব কলকাতা দখল করেন ও আলীবর্দী খানের নামানুসারে এর নাম রাখেন 'আলীনগর'। ১৭৫৬ খ্রীষ্টাব্দের ২০ জুন মি.হলওয়েল ও তার সঙ্গীরা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। আত্মসমর্পণের পএ কোনো ইংরেজের ওপর অত্যাচার করা হয়নি। অথচ হলওয়েল মুক্তি পেয়ে মিথ্যা প্রচারণা চালায় যে, নবাবের আদেশে ১৪৬ জন ইংরেজ বন্দিকে ১৮ ফুট দৈর্ঘ্য ও ১৪.১০ ফুট প্রস্তবিশিষ্ট ছোট একটি কক্ষে রাখা হয়েছিল। জুন মাসের প্রচন্ড গরমে এদের মধ্যে ১২৩ জন শ্বাসরুদ্ধ হয়ে মা-রা যায়। বাকি ২৩ জন কোনো রকএ বেঁচে যায়। হলওয়েল কর্তৃক প্রচারিত এ কাহিনি ইতিহাসে 'অন্ধরুপ হত্যা' নামে পরিচিত। অন্ধরুপ হত্যা কাহিনির পিছনে কোনো ঐতিহাসিক সত্যতা খুঁজে পাওয়া যায় না। ইংরেজদেরকে নবাবের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করাই ছিল এ কল্পিত কাহিনির উদ্দ্যেশ্য।
নবাব সিরাজউদ্দৌলা কলকাতা অধিকার করার পর সেনাপতি মানিক চাঁদকে কলকাতা রক্ষার দায়িত্বে রেখে রাজধানী মুর্শিদাবাদ ফিরে যান। ইতোমধ্যে অন্ধরুপ হত্যা কাহিনি এবং নবাব কর্তৃক কলকাতা দখলের সংবাদ মাদ্রাজের পৌঁছালে ইংরেজ সেনাপতি ওয়াটসনবো রবার্ট ক্লাইভ মানিক চাঁদের নামমাত্র প্রতিরোধ ভেঙ্গে কলকাতা পুনরায় দখল করেন। নবাব চারদিকে ষড়যন্ত্রের বেড়াজাল লক্ষা করে ইংরেজদের সাথে এ অবস্থায় এক অপমানজনক সন্ধি করতে বাধ্য হন। এ সন্ধিই বিখ্যাত 'আলীনগিরের সন্ধী' নামে খ্যাত। এ সন্ধির সর্তানুসারে নবাব দিল্লির সম্রাট কর্তৃক ইংরেজদের প্রদত্ত বাণিজ্য সুযোগ সুবিধা, যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি প্রদান, টাকশাল নির্মাণ এবং দুর্গ সংস্কার করার অনুমতি প্রদান করতে বাধ্য হন। কিন্তু উচ্চাবিলাষী ক্লাইভ এরপরও নবাবের ওপর সন্তুষ্ট হতে পারলেন না। বাংলায় ইংরেজী কোম্পানির স্বার্থ সংরক্ষনের জন্য তিনি সিরাজকে সংহাসনচ্যুত করার লক্ষ্যে কিছু স্বার্থান্বেষি, ক্ষমতালোভী কুচক্রী, দেশদ্রোহী ও বিশ্বাসঘাতক ব্যাক্তিদের সমন্মে গঠিত একটি শক্তিশালী দলের সাথে গোপনে ষড়যন্ত্র শুরু করলেন।
এই ছিলো যুদ্ধ কেন হয়েছিলো তার মূল ঘটনা। ধন্যবাদ সবাইকে আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য।
Thursday, July 7, 2022
ইন্টারভিউতে ঘটে যাওয়া ৪ টি ঘটনা
🍂🍁 ইন্টারভিউতে ঘটে যাইয়া ৪ টি ঘটনা🍁🍂
ঘটনা - ১
ইন্টারভিউ টেবিলের স্যার কিছুক্ষণ চুপ করে রইলেন । তারপর, ভারী গলায় বললেন - বাহ ! তোমার সার্টিফিকেট তো বেশ ভালো ! তোমাকে আর প্রশ্ন করতে চাচ্ছি না । ধরে নাও তুমি চাকরিটি পেয়ে গেছো । কিন্তু সমস্যা হচ্ছে বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিতে হবে । এক সপ্তাহের মধ্যে টাকাটা জমা করে দাও । তারপর তোমার নিয়োগ হবে । ছেলেটি ইন্টারভিউ রুম থেকে বের হয়ে বাড়িতে এসে তার বাবাকে জানালো, ৫ লাখ টাকা না হলে তার চাকরিটা হবে না । গ্রামের সহজ সরল বাবা নিজের ছেলের চাকরির জন্য ভিটা বাড়ি বিক্রি করে ৫ লাখ টাকা জোগাড় করলেন । তারপর বড় স্যারকে উপহার হিসেবে ৫ লাখ টাকা দিয়ে ছেলেটি চাকরি পেয়ে গেলো ।
ঘটনা - ২
আজ বড় স্যারের ছেলের জন্মদিন । বাড়িতে বিশাল পার্টির আয়োজন করা হয়েছে । তিনি বাড়িতে ঢুকেই তার ছেলের নাম ধরে ডাকতে শুরু করলেন । ছেলে কাছে আসতেই বড় স্যার “হ্যাপি বার্থডে মাই সান” বলতে বলতে ছেলের হাতে ৫ লাখ টাকার বাইকের চাবি তুলে দিলেন । বাইক পেয়ে ছেলেটি খুশিতে আত্মহারা হয়ে বাবাকে জড়িয়ে ধরে চিৎকার দিয়ে বললো - আমার বাবা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বাবা ।
ঘটনা - ৩
বড় স্যারের ছেলে আজ বাইক নিয়ে ঘুরতে বেরিয়েছে ঘন্টায় ৮০ কিলোমিটার বেগে রাজপথে ছুটে চলেছে বাইক । হঠাৎ ট্রাকের সাথে ধাক্কা সবকিছু থেমে গেলো । বড় স্যারের ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হলো হাসপাতালের বড় ডাক্তার সাহেব জানালেন আপনার ছেলের অবস্থা ভালো না, খুব জটিল একটা অপারেশন করাতে হবে, কাউন্টারে ১০ লাখ টাকা জমা করে দিন । বড় স্যার কোনও উপায় না দেখে মেয়ের বিয়ের জন্যে ব্যাংকে জমিয়ে রাখা টাকাটা কাউন্টারে জমা করে দিলেন ।
ঘটনা - ৪
বড় ডাক্তার সাহেব আজ খুব খুশি । ৩-৪ লাখ টাকার অপারেশনের জন্য ১০ লাখ টাকা নিয়েছেন, পুরোটাই লাভ । খুশিতে তিনি তার একমাত্র মেয়ের জন্য স্বর্ণের নেকলেস কিনে বাসায় ফিরলেন । বাসায় ঢুকেই তিনি তার কলেজ পড়ুয়া মেয়েকে মামুনি মামুনি বলে ডাকতে শুরু করলেন । ডাক্তার সাহেবের বউ কাঁদতে কাঁদতে বললেন, তাদের মেয়ে এখনও বাসায় ফেরেনি । বড় ডাক্তার সাহেব তার মেয়েকে অনেক খোঁজাখুঁজি করলেন, কোথাও কোনও খোঁজ না পেয়ে তিনি যখন দিশেহারা হয়ে পড়লেন, ঠিক তখনই অপরিচিত এক নাম্বার থেকে ফোন এলো । ফোনেও ঐ প্রান্ত থেকে জানালো, আপনার মেয়ে আমাদের কাছে, মেয়েকে ফেরত পেতে হলে...
এই আর্টিকেলটি আমার এক বড় বোনের থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। এখানে কিছু কথা এখনো বাকি আছে যা ভবিষ্যতে পরিবর্তিত হতে পারে।
Wednesday, July 6, 2022
কম্পিউটার বিষয় ১০০ টি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের উত্তর
আজকের এই পোস্টে আমি শেয়ার করবো ১০০ টিরও বেশি প্রশ্ন এবং প্রত্যেকটা প্রশ্নের উত্তর। সুতরাং আজকের এই আর্টিকেল পতলে আপনি কম্পিউটার ও তথ্য প্রযুক্তি সম্পর্কে অনেক জ্ঞান লাভ করতে পারবেন।
কম্পিউটার প্রোগ্রাম কি?
সমস্যা সমাধান বা কোন বিশেষ কার্য সম্পাদনে উদ্দেশ্য কম্পিউটার প্রোগ্রামের ভাষায় ধারাবাহিক ভাবে সাজানো নির্দেশমালাকে কম্পিউটার প্রোগ্রাম বলে।মেশিন ভাষা কাকে বলে?
কম্পিউটার সুধু ০ (শূন্য) এবং ১ (এক) চিনতে পারে। আর এই ০ ও ১ দিয়ে লেখা ভাষাকে মেশিন ভাষা বলে।
অ্যাসেম্বলি ভাষা কি?
অ্যাসেম্বলি ভাষার ক্ষেত্রে নির্দেশ ও ডেটার অ্যড্রেস বাইনারি বা হেক্স সংখ্যার সাহায্যে না দিয়ে সংকেতের সাহায্যে দেওয়া হয়।
অনুবাদ সফটওয়্যার (Translator Software) কি?
উৎস (Source) প্রোগ্রামকে বস্ত (Object) প্রোগ্রামে পরিনিত করতে যে সফটওয়্যারের প্রয়োজন তাকে বলে অনুবাদক।
কম্পাইলার কি জিনিস?
কম্পাইলারের কাজ হাই লেভেল ভাষার উৎস প্রোগ্রামকে বস্তত প্রোগ্রামের অনুবাদ করা। তবে কম্পাইলার যেখানে সম্পুর্ন প্রোগ্রামকে অনুবাদ করে তারপর তা কার্যে পরিণত কর ইন্টারপ্রেটার সেখানে একটি নির্দেশ মেশিনভাষায় অনুবাদ করে তা কার্যে পরিণত ক্রএ, তারপর পরবর্তী নির্দেশে হাত দেয়।
অ্যাসেম্বলার কী?
বাগ (Bugs) কি?
অ্যালগরিদম কাকে বলে?
ফ্লোচার্টিং কি?
সূডোকোড কি?
ডেটা বা উপাত্ত কি জিনিস?
ইনফরমেশন কাকে বলে?
জ্ঞান বা নলেজ কাকে বলে?
প্রজ্ঞা বা ইউসডম
ডেটা প্রসেসিং কি?
ডেটা টাইপ কী?
কোয়েরি কাকে বলে?
ইনডেক্স কি?
ডেটবেজের মধ্যে রিলেশন
One to One রিলেশন কাকে বলে?
One to Many রিলেশন কাকে বলে?
ডেটাবেজ রিপোর্ট কি?
Tuesday, July 5, 2022
এসইওর ইতিহাস SEO History
Monday, July 4, 2022
ডেটা মার্ট কি? ডেটা মার্ট কি কাজে ব্যাবহৃত হয়? Data Mart
- নির্ভরশীল ডেটামার্ট (Dependent Data Mart)
- স্বাধীন ডেটামার্ট (Independent Data Mart)
Sunday, July 3, 2022
ইন্টারনেট সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন Internet Introduction
- কম্পিউটার বা ডিজিটাল কোন ডিভাইস
- মডেম
- টেলিফোন
- ইন্টারনেট সংযোগ
- সফটওয়্যার