Sunday, June 19, 2022

ই-কমার্স বা ইলেট্রনিক কমার্স E-Commerce

ই-কমার্স বা ইলেট্রনিক কমার্স E-Commerce

ই-কমার্স বা ইলেক্ট্রনিক কমার্স একটি আধুনিক ব্যাবসা পদ্ধতি। বর্তমানে প্রায় বিশ্বের সকল দেশের মধ্যে বিস্তৃত ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেনকে ই-কমার্স বলে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বই, কম্পিউটার, টিভি, ফ্রিজ, গাড়ি ইত্যাদি বস্তগত পণ্য বিক্রয়ের বিষয়টি সকলের দৃষ্টি সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করছে। তবে ই-কমার্সে বাজারজাত কৃত অনেক পণ্যই অদৃশ্যমাণ প্রকৃতির। যেমন, ভ্রমণ সংক্রান্ত সেবা, সফটওয়্যার, এন্টারটেইনমেন্ট, ব্যাংকিং, ইন্সুরেন্স, ইনফরমেশন সার্ভিস, আইনগত পরামর্শ, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, শিক্ষা, গবেষনা এবং সরকারি সার্ভিস ইত্যাদি। নিচে ই-কমার্সের একটি সংজ্ঞা দেওয়া হলো।

আধুনিক ডেটা প্রসেসিং এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বিশেষতঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাক্তি বা প্রতিষ্টানের মধ্যে পণ্য বা সেবা মার্কেটিং, বিক্রয়, ডেলিভারি, ব্যাবসা সংক্রান্ত লেন-দেন ইত্যাদি করাই হচ্ছে ই-কমার্স। বিভিন্ন লেখক ই-কমার্সকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে।


ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম

ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম

ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম হচ্ছে একটি ইনফরমেশন সিস্টেম যা দৈনন্দিন ব্যাবসায়িক কার্যক্রম থেকে প্রাপ্ত ডেটা করায়ত্ব এবং প্রক্রিয়াকরণ করে।
ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেমের কার্যাবলী প্রতিষ্ঠানের অপারেশন পর্যাইয়ে সম্পাদায়িত হয়। ব্যাবসাকে সফলভাবে পরিচালনার জন্য এই সিস্টেমে দৈনন্দিন কার্য সম্পাদন এবং সম্পাদিত কাজের দৈনন্দিন হিসাব রাখা হয়। যেমন- বিক্রয় নিবন্ধীকরণ সিস্টেম, হোটেল নিবন্ধীকরণ সিস্টেম ইত্যাদি। অপারেশন পর্যায়ে উৎস, কাজ এবং ফলাফল পুর্ব নির্ধারিত এবং সুনিয়ন্ত্রিত। যেমন একজন নিম্নপর্যায়ের পরিদর্শক ক্রেতাকে কি পরিমাণ কমিশন দেবে তা পুর্ব নির্ধারিত থাকে। নিচে একটি ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্তেম দেখানো হল যা অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের একাউন্টিং ট্রানজেকশন প্রসেসে দেখা যায়।
একটি পেরোল সিস্টেমে প্রত্যেক কর্মচারীর বেতনের ইনফরমেশন এবং তাদের নাম, আইডি, ঠিকানা ইত্যাদি ইনফরমেশন একটি লগ ফাইলে রাখা হয় এবং এই ইনফরমেশন গুলো নানা ভাবে প্রসেসিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন রিপোর্ট আকারে সেই প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পর্যায়ে প্রেরণ করা হজয়। এই ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম তাৎক্ষনিক ডেটার উপর ভিত্তি করেও তৈরি হতে পারে।

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ কাকে বলে? ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ কাকে বলে? ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

একটা কেন্দ্রিয় ডেটাবেজ সিস্টেম DBMS এবং ডেটাসমুহ একটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় অবস্থান করে এবং ডেটাগুলোর নিয়ন্ত্রন ও প্রসেসিং ঐ ঠিকানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। একে সেন্ট্রালাইজড ডেটাবেজ বা কেন্দ্রীয় ডেটাবেজও বলে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ (Distributed Database) সম্পর্কে। আইসিটির এরকম হাজারো ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন উত্তর পেতে ভিজিট করুন আমাদের Mr AnTor Ali ওয়েবসাইটটি। 

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ হচ্ছে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণকারী সার্ভারের সঙ্গে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সম্পর্কযুক্ত একাধিক ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিটার সিস্টেম। এ পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি ওয়ার্ক স্টেশনে স্বতন্ত্রভাবে ডেটাবেজ তৈরি, সংষোধন সম্পাদনা ইত্যাদির কাজ করা হয়। এবং সার্ভার রক্ষিত কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ ওয়ার্কস্টেশনগুলোর ডেটাবেজের সর্বশেষ অবস্থা অনুযায়ী পরিবর্তিত বা আপডেট (Update) হয়। সার্ভারের কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ আবার ওয়ার্কস্টেশঙ্গুলোর ডেটাবেজের ডেটা পাঠ, ডেটা বর্ণনার ভাষা ইত্যাদি পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারে। এভাবে ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ পদ্ধতিতে সার্ভারের কেন্দ্রীয় ডেটাবেজের মাধ্যমে ওয়ার্ক স্টেশনগুলোর ডেটাবেজ থেকে সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ এবং ওয়ার্ক স্টেশনের ডেটাবেজগুলোর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের কাজ করা যায়। ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ ব্যাবস্থাপনার জন্য ক্লায়েন্টত সার্ভার পদ্ধতিকেই প্রধান্য দেওয়া হয়ে থাকে। ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজের প্রধান দুইটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-
  1. ডিস্ট্রিবিউটেড (Distributed)
  2. লজিক্যাল কোরিলেশন (Logical Correlation)
একটি উদাহরণের মাধ্যমে ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজের ধারণা দেওয়া যেতে পারে। ধরা যাক, একটি ব্যংকের তিনটি ব্রাঞ্চ তিনটি ভিন্ন অবস্থানে অবস্থিত। প্রতিটি ব্রাঞ্চে তাদের ঞ্জস্ব পৃথক ডেটাবেজ রয়েছে। এখানে এটিএম (ATM) এর সাহায্যে কোন কাস্টমার তার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারে। প্রতিটি ব্রাঞ্চের একাউন্টসমূহের ডেটাবেজ সংরক্ষনের জন্য পৃথক পৃথক কম্পিউটার ব্যাবহার করা হয়। প্রতিটি ব্রাঞ্চের লোকাল ডেটাবেজগুলোকে একত্র করে একটি গ্লোবাল ডেটাবেজ হিসাবে কাজ করা হয়।

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ কি কাজে লাগে?

ব্যাংক, বীমা, সরকারি বা বেসরকারি বড় প্রতিষ্ঠান, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, শীল্প কারখানা ইত্যাদি সংগঠনগুলো, যাদের বিভিন্ন যায়গায় অবস্থিত শাখা অফিস বা কেন্দ্রের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানের সার্বক্ষনিক সমন্বয় রক্ষা করার প্রয়োজন হয়, সে সব সংগঠনের জন্য ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ প্রয়োজন হয়। 

ডিস্টিবিউটেড ডেটাবেজের উপাদানসমুহঃ
  1. নেটওয়ার্ক কানেকশন ম্যানেজার (Network Connection Manager)
  2. ট্রানজেকশন ম্যানেজার (Transaction Manager)
  3. কোয়েরি প্রসেসর (Query Processor)
  4. রিকোভারি ম্যানেজার (Recovery Manager)
  5. সিস্টেম ক্যাটালগ (System Catalog)
ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজের সুবিধাঃ
  1. বিশ্বাসযোগ্যতার উন্নতি (Improved Reliability)
  2. অধিকতর ডেটা প্রাপ্যতা (Better Availability)
  3. কম খরচে যোগাযোগ (Lower Communication Cost)
  4. স্থানীয় স্বায়ত্বশাসন (Local Autonomy)
  5. অধিকতর দক্ষতা বৃদ্ধি (Better Performance)
  6. কার্যকারিতার সময় হ্রাস (Reduce Response Time)


Sunday, June 12, 2022

ব্যাংকিং এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে ডাটাবেজের ব্যাবহার

ব্যাংকিং এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে ডাটাবেজের ব্যাবহার

আধুনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে ব্যাংক বা অর্থনৈতিক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে ডাটাবেজ ব্যাবহার করা হয়। উন্নত বিশ্বে কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বর্তমানে ডেটাবেজের বাস্তবায়ন ছাড়া পরিচালিত হতে পারে বলে কল্পনাও করা যায়না। বর্তনানে আমাদের দেশের প্রায় সকল বেসরকারি ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও কিছু সরকারি ব্যাংক অনলাইন ব্যাংকিং চালু করেছে। অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মূল হচ্ছে ডেটাবেজ মেনেজমেন্ট সিস্টেম। অন লাইন ব্যাংকিং অবস্থায় একজন অ্যাকাউন্ট হোল্ডার যা কোন শাখা থেকে ATM বুথের মাধ্যমে টাকা উত্তলোন করতে পারছে। ইন্টারনেট বা মোবাইলের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে পারছে। ডেটাবেজ সিস্টেমের ফলেই ব্যাংক তার গ্রাহকদের এ সকল সুবিধা প্রধান করতে সমর্থ হচ্ছে। 

ব্যাংকিং এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ডেটাবেজ এর ব্যাবহারঃ-

  1. পার্সোনাল ইনফর্মেশন সিস্টেমঃ প্রতিষ্ঠানে কর্মচারিদের প্রয়োজনীয় তথ্যবলি (যেমন- নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্ম তারিখ, বয়স, জাতীয় পরিচিতি নম্বর ইত্যাদি) সংরক্ষনের জন্য এ ধরনের ডেটাবেজ ব্যাবহার করা হয়।
  2. কাস্টমার ইনফর্মেশন সিস্টেমঃ কাস্টমার বা গ্রাহকের প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি (যেমন- নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্ম তারিখ, বয়স, জাতীয় পরিচিতি নাম্বর, অ্যাকাউন্ট ধরন ইত্যাদি) সংরক্ষনের জন্যা ব্যাংকিং ডেটাবেজ ব্যাবহার করা হয়।
  3. ব্যাংকিং ইনফরমেশন সিস্টেমঃ গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট বিবরনী যেমন - ব্যালেন্স, লোন বিবরণী, লেনদেন, ক্রেডিট কার্ড এর বিবরণী ইত্যাদি।
  4. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেমঃ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের গ্রাহকদের তথ্য সংরক্ষন করে থাকে। যাতে কোন ব্যাক্তি একই সময় বিভিন্ন ব্যাংক অর্থ লগ্নীকারক ও অর্থ ব্যাবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন পরিচয়ে লোন বা ঋন নিতে না পারে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে নির্বাচন কমিশনের একটি সমযোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যার ফলে নির্বাচন কমিশনের জাতীয় ডেটাবেজ বাংলাদশ ব্যাংক ব্যাবহার করতে পারবে। 
  5. শেয়ার বাজার বা স্টক এক্সচেঞ্জঃ বর্তমান সময়ে কোন স্টক এক্সচেঞ্জই ডেটাবেজের ব্যাবহার ছাড়া পরিচালিত হতে পারেনা। বিভিন্ন অর্থ লগ্নীকারক ও অর্থ ব্যাবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান শেয়ার কেনা-বেচার হিসাব, মূল্য উঠা-নামার তথ্য সহ সকল উপাত্ত সংরক্ষনের জন্য ডেটাবেজ ব্যাবহার করেন।

অর্থনীতি নিতে এই পোস্টে আরো অনেক কিছু লিখা বাকি আছে যা খুব দ্রুত লিখা হবে। তবে এর জন্য প্রয়োজন আপনাদের অনুপ্রেরনা। সুতরাং অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ। 


Saturday, June 4, 2022

ফেসবুক আইডি সার্স করলে আসেনা? ফেসবুক ইউজার নাম চেঞ্জ করুন

ফেসবুক আইডি সার্স করলে আসেনা? ফেসবুক ইউজার নাম চেঞ্জ করুন

বিশ্বব্যাপি সোসিয়াল নেটওয়ার্কের মধ্যে ফেসবুক রয়েছে সবার শীর্ষে। আমাদের প্রত্যেকেরি প্রায় একটি করে ফেসবুক আইডি আছে। একই নামে যেমন হাজারো মানুষ আছে তেমনই ফেসবুকে একই নামে লক্ষ লক্ষ আইডি আছে। একই নামে অনেক আইডি থাকার কারনে অনেক সময় কোন বন্ধু যদি আপনার সাথে অ্যাড হতে চায় তখন আপনার নাম সার্স করলে হাজারো মানুষ চলে আসে কিন্তু দেখা যায় আপনার আইডিটা আসছেনা। 


মূলত সার্স না করলে ফেসবুক আইডি খুজে না পাওয়ার ২টি কারণ আছে। এর মধ্যে ইউজার নাম অত্যামত জুরুরি। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফেসবুক আইডি ইউজার নাম চেঞ্জ করা শিখবো। 

কারণ নং ১

ফেসবুক আইডি খুজে না পাওয়ার প্রথম কারন হচ্ছে ইউজার নাম। আমাদের আইডির নাম ধরুন mrantorali এবং এই নামে আরো ২০+ আইডি আছে যেইগুলো অলরেডি সবার উপরে আসে। কিন্তু সার্স করলে আপনারটা আসেনা। এর প্রধান কারন হচ্ছে ইউজার নাম। সার্স করলে যদি আপনার আইডি সবার প্রথমে আনতে চান তাহলে ইউজার নাম অবশ্যই আপনার আইডির সাথে মেচ করাতে হবে বা যেই নামে সার্স করবে অই নামের সাথে মেচ করতে হবে অন্যথায় আউডি আসবেনা।

ইউজার নাম কি? ইউজার নাম কাকে বলে?

ইউজার নাম বা ব্যাবহার কারীর নাম। এটা মূলত একটি আইডেন্টি নাম যা দিয়ে সহজেই ইউজারকে ট্রাক করা যায়। ইউজার নাম যখন আমরা সেট করি তখন এটা ডাটাবেজে সেভ হয় এবং পরবর্তিতে যখন আমরা আমাদের প্রোফাইল এক্সেস করি তখন ইউজার নাম দিলে ডাটাবেজ থেকে উক্ত ইউজারের ইনফর্মেশন গুলো চলে আসে। ইউজার নামটা মূলত কাজ করে একটা প্রোফাইল লিংক হিসেবে। যেমন ফেসবুকে ভিজিট করতে facebook.com আবার আমার পেইজ ভিজিট করতে হলে facebook.com + আমার ইউজার নাম (mrantorali) তার মানে facebook.com/mrantorali এটা এন্টার করলে আমার পেইজ ওপেন হবে।


ইউজার নাম কিভাবে সেট করে?

ইউজার নাম স্বাদারনত অ্যাকাউন্ট করতে গেলেই লাগে, তবে ফেসবুক ইউজার নাম পরবর্তীতে অ্যাড করা লাগে। ফেসবুকে ইউজার নাম সেট করার জন্য চলে যেতে হবে https://www.facebook.com/settings/?tab=profile এই লিংকে অন্যথায় সেটিংস এর মধ্যে প্রবেশ করুন ফেসবুক অ্যাপের মাধ্যমে।

সেটিং এ যাবার পর এখানে লাল মার্ক করা যায়গায় দেখতে পারছেন আপনার ইউজার নামটি দেখাবে। এখানে আমার ইউজার নামটি দেখাচ্ছে। এখানে ডান দিকে থাকা Edit বাটনে ক্লিক করে আপনি ইউজার নাম সেট করতে পারেন। (ইউজার নাম সেট করতে প্রোফাইল পাসওয়ার্ড লাগবে) 

ইউজার নাম সেট করার সময় হয়ত আপনার নামের ইউজার নাম নাও পেতে পারেন কারন একটি ইউজার নাম মাত্র একবার ব্যাবহার যোগ্য।

Friday, June 3, 2022

জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার জন্য ক্রোম ডেভেলপার কনসোল প্রয়োজন?

জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার জন্য ক্রোম ডেভেলপার কনসোল প্রয়োজন?

জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লেখার আগে ক্রোমের ডেভেলপার কনসোলের সঙ্গে সবাইকে পরিচিত হতে হবে। ক্রোমের ডেভেলপার কনসোল আসলে অনেক পাওয়ারফুল। এর অনেক কাজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড রান করাটাও একটা কাজ। ক্রোমের কনসোলের সাহায্যে সহজেই আমরা লাইন বাই লাইন কোড লিখে লিখে রান করতে পারি। যদিও নোড জেএস ব্যাবহার করেও কোড রান করাতে পারি, কিন্তু আমি রিকোমেন্ড করবো জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার সময় প্রথমেই ক্রোমের কনসোল দিয়ে শুরু করুন। এটার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে, যেগুলো আপনারা কোড শিখার সময় আস্তে আস্তে বুঝতে পারবেন। আর কন্সোলে রয়েছে অনেক গুলো টুল যার জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট শেখা ক্রোমের কন্সোল দিয়ে আরো সহজ। 




Thursday, June 2, 2022

দারাজ থেকে অর্ডার করার নিয়ম | দারাজে অ্যাকাউন্ট করে কিভাবে?

দারাজ থেকে অর্ডার করার নিয়ম | দারাজে অ্যাকাউন্ট করে কিভাবে?

দারাজ ইতিমধ্যে বাংলাদেশের সর্ববৃহত একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম। দারাজে আপনি পাবেন সকল ধরনের পণ্য এবং দারাজ বাংলাদেশে রয়েছে ২০ মিলিয়নের ও বেশি প্রোডাক্ট! মানে বুঝতেই পারছেন সব ধরনের প্রোডাক্ট দারাজে আছে। দারাজ একটি অনলাইন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান তাই খুব সহজেই ঘরে বসে দারাজ থেকে অর্ডার করা যায় এবং নির্দিষ্ট সময়ে দারাজ আপনার প্রোডাক্ট আপনার বাসায় পৌছে দিবে।  আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কিভাবে আপনি খুব সহজে দারাজ থেকে পছন্দের পণ্যটি ঘরে বসে অনলাইনে অর্ডার করতে পারেন। 
দারাজ থেকে অর্ডার করতে হলে অবশ্যই দারাজে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট থাকা লাগবে আর যদি অ্যাকাউন্ট না থাকে কোন সমস্যা নেই। কারন আজকের আর্টিকেলে দারাজ অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে অর্ডার দেওয়া পর্যন্ত আপনাদেরকে শেখাবো। তাই সবাইকে অনুরোধ করা হলো মনোযোগ দিয়ে লিখাগুলো পড়ার জন্য।

দারাজে যেভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন?

দারাজে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য চলে যেতে হবে দারাজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট daraz.com.bd বা ক্লিক করুন এখানে। দারাজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন পাবেন। এবার এখান থেকে SINGUP/LOGIN এখানে ক্লিক করবেন। নিচে দেখানো লাল মার্ক করে দেখানো হলো। 

SINGUP/LOGIN এ ক্লিক করার পর অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পেইজে নিয়ে যাবে। নিচের ছবিটি লখ্য করলে দেখতে পাবেন এখানে আপনাকে লগিন করতে বলছে। (আপনার যদি অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি আপনার ইমেইল/নাম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন দিতে পারেন) যদি আপনি দারাজে নতুন হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে দারাজে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট করা লাগবে। নতুন অ্যাকাউন্ট করার জন্য Register এই নাম্বরে ক্লিক করতে হবে। অথবা আপনি ঝামেলা বিহীন সরাসরি Google বা Facebook এর মাধ্যমেও লগিন/রেজিস্টার করতে পারেন। (নিচের ছবিতে লাল মার্ক করে দেখানো হলো রেজিস্টার বাটন) আমি এখানে সররাসরি রেজিস্টার করবো তার রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করছি।

এবার এখান থেকে Register এই বাটনে ক্লিক করতে হবে। রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করলে নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পেইজ আসবে।

উপরে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পেইজ আসবে। এখানে আপনি আপনার তথ্যগুলো দিবেন। নিচের স্ক্রিনশটে আমি আমার তথ্য দিয়ে পুরন করা পেইজটির স্কিনশট দিচ্ছি।
এখানে লাল মার্ক করে দেখানো এটা স্লাইড করতে হবে। এতে করে আপনার সিমে বা মোবাইল নাম্বরে একটি কোড যাবে। এবং অইটা দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো-
সব শেষে নির্দিষ্ট তথ্য দেওয়ার পর SING UP এই বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং আপনার অ্যাকাউন্ট সম্পন্ন হবে যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো।

How to Order in Daraz? দারাজে কিভাবে অর্ডার করবো?

অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর দারাজের হোম পেইজে যেতে হবে। হোম পেইজে যেতে ক্লিক করুন এখানে অথবা সার্স করুনঃ Daraz বা এন্টার করুনঃ https://www.daraz.com.bd । দারাজের হোম পেইজে গিয়ে আপনার পছন্দের পণ্যটি খুজে বের করুন অথবা সার্স করুন। 
এবার এখানে সার্স বারে আপনার প্রোডাক্টের নাম লিখে সার্স বাটনে ক্লিক করুন। আমি Sun Glass লিখে সার্স বাটনে ক্লিক দিচ্ছি।

আমি এখান থেকে প্রথম পণ্যটি অর্ডার করছি। অর্ডার করতে ছবিতে বা লিখাতে ক্লিক দিচ্ছি। 

এখান  থেকে Buy Now বা Add to Cart এ ক্লিক করবেন। এখানে যদি আপনি ডিরেক্ট এই পণ্যটি অর্ডার করতে চান সেই ক্ষেত্রে Buy Now এ ক্লিক করতে হবে। আর যদি আরো কিছু পণ্য একসাথে অর্ডার করতে চান সেই ক্ষেত্রে Add to Cart এই বাটনে ক্লিক করতে হবে। আমি এখানে Add to Cart করছি। যেনো এটা কার্টে অ্যাড হয়ে থাকে। অ্যাড টু কার্টে ক্লিক দেওয়ার পর একটি পপাপ (Popup Window) ওপেন হবে। এখান থেকে সরাসরি আমি চেক আউটে ক্লিক করছি। (Check Out) 

check Out এ ক্লিক করার পর, আমাকে অন্য একটি ট্যাবে নিয়ে যায় এবং এখানে আমার পুরো ঠিকানাটি দিবো। আপনি যেই ঠিকানায় প্রোডাক্ট নিতে চান সেই ঠিকানাটা লিখে দিন।

এখানে আপনার তথ্য  গুলো দেওয়ার পর, ডান পাশ থেকে প্রসেস টু পে এই বাটনে ক্লিক দিবেন। এবং পেমেন্ত মেথড সিলেক্ট করে নিবেন। আপনি ক্যাশ অন ডেলিভারিতেও নিতে পারেন। এবং শব শেষে Order কমপ্লিট হয়ে যাবে। 

Monday, May 30, 2022

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

একটি দেশের বিকাশ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বানিজ্যের কোন বিকল্প নেই। ডিজিটাল প্রযুক্তির বিকাশ, ইন্টারনেটের উদ্ভবন ও বিকাশ এবং কাগজের মুদ্রার বাইরেও ইলেক্ট্রিক বিনিময় প্রথা চালু হওয়ার ফলে বানিজ্যেরও একটি বিশেষ পরিবর্তন হয়েছে। এখন ইলেক্ট্রিক মাধ্যমে ও বানিজ্য করা যায়, যার প্রচলিত নাম ই-কমার্স বা ইবাণিজ্য। 

যেকোনো পণ্য বা সেবা বাণিজ্যের কয়েকটি শর্ত থাকে। প্রথমত বিক্রেতার কাছে পণ্য থাকা। দ্বিতীয় ক্রেতা কর্তৃক তার বিনিময় মুল্য পরিশোধ করা। এর প্রধান পদ্ধতি হলো বিক্রেতার সংগে ক্রেতার সরাসরি যোগাযোগ। কিন্তু ইন্টারনেটের যুগে একজন বিক্রেতা তার পণ্যের ছবি ভিডিও দিয়ে ইন্টারনেটেই তার দোকানটি খুলে বসতে পারে। যাকে সহজ ভাষায় ই-কমার্স বিজনেস বলা হয়। এবং ই-কমার্স ব্যাবসার জন্য একজন ক্রেতার অবশ্যই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট (স্বল্প বাজেটে যে কোন ওয়েবসাইট বানাতে এখানে ক্লিক করুন) প্রয়োজন। এবং সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে তার সকল পণ্য আপলোড করে রাখবে এবং প্রত্যেকটা পণ্যর ছবি বা ভিডিও এবং ডেস্ক্রিপশন ইন-ডিটেইলস লিখে রাখতে হবে। কোন কাস্টমার বা ক্রেতা যখন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবে তখন তার সামনে যদি পছন্দের প্রোডাক্টটি আসে এবং অইটায় যদি ক্লিক করে তাহলে অইখানে যেনো সে পণ্য বিষয়ক সকল তথ্য পেয়ে যায়। এবং কাস্টমারের চাহিদা অনুসারে পছন্দের পন্যটি অর্ডার করে। একজন কাস্টমার অর্ডার করার পর সাইটের যে অ্যাডমিন বা যারা মেন্টেন করে তাদের দায়িত্ব প্রোডাক্ট সুন্দর করে প্যাকেজিং করে কুরিয়ারের মাধ্যমে কাস্টমারের কাছে পার্সেল্টি পৌছে দেওয়া।

এছাড়াও ক্রেতা খুব সহজেই পণ্যের নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে ও ইন্টারন্যাশনালি কিছু পেমেন্ট গেটওয়ে আছে যাদের মাধ্যমে একটা পেমেন্ট সিস্টেমে আপনি সকল ব্যাংকের পেমেন্ট এক্সেপ্ট করতে পারবেন এবং সেই সাথে ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট ও এক্সেপ্ট করতে পারবেন। তবে বাংলাদেশে ৯০% অনলাইন শপিং ক্যাশ অন ডেলিভারির মাধ্যমে হয়ে থাকে।

অনেক সময় আমরা ব্যাবসার হিসাব ঠিক মত রাখতে পারিনা। ফিজিক্যালি হিসাব রাখতে অনেক ঝামেলা হয় তবে এর সমাধান আপনাকে একটি ওয়েবসাইট দিতে পারে। একটি ওয়েবসাইটের মালিক হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন একটি ডাশবোর্ড এবং এই ডাশবোর্ডে আপনার প্রতিদিনের অর্ডার গুলো বিভিন্ন ভাবে আপডেট করবেন যেমন অর্ডার প্রসেসিং, হোল্ড, কম্পলিট বা ক্যানসেল। এই সকল জিনিস গুলো আপনি ওয়েবসাইটে বলে দিবেন। এর পর মান্থলি যখন আপনি হিসাব করবেন তখন আপনার ওয়েবসাইট অটোমেটিক আপনার হিসাব বের করে দিবে। আর আরেকটি কথা হচ্ছে যিদি ওয়েবসাইটের বাহিরে কোন অর্ডার হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি কাস্টম ভাবে আপনার ওয়েবসাইটে অর্ডার তৈরি করবেন। এতে করে হিসাবে কোন ঝামেলা হবেনা।


বাংলাদেশ ও ইকমার্স

বাংলাদেশে ই-কমার্স যাত্রা শুরু হয় অনেক আগেই তবে ২০১১-২০১২ সালের পর থেকে ক্রমাগত ভাবে ইবাণিজ্য বৃদ্ধি লাভ করে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৫০+ বড় বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে দারাজ, চালডাল, ফুডপান্ডা, বিডিশোপ, আজকেরডিল, ক্লিকমার্ট ইত্যাদি অন্যতম। 


 

Sunday, May 29, 2022

Goal কেন অত্যান্ত জরুরি?

Goal কেন অত্যান্ত জরুরি?

নতুন নতুন সাইন্টিফিক ইনভেনশন, মেডিকেল ডিসকভারি, বিজনেস স্টার্টআপ। এরকম যে কোন জিনিস রিয়েলিটিতে আনার আগে কেউ না কেউ সেটা তার মাইন্ডে ভিজুলাইজ কর্ছিলো! সেটার জন্য একটি গোল সেট করেছিলো, তবেই সেটা সফল হয়েছে। স্বপ্ন দেখার থেকে বেশি জরুরি গোল সেট করা। 

যেমনঃ- আমি যদি এটা পেতাম, আমরা এরকম অনেক আশা করি। কিন্তু তার জন্য কোনো গোল সেট করিনা অথচ স্বপ্ন দেখে বসে থাকি। আজকের এই পোস্টে আমি এই গোল সেটকে নিয়ে আলোচনা করবো সুওত্রাং সবাই মনোযোগ সহকারে আজকের লিখা গুলো পরবেন। 

এরকল ক্লিয়ারকাট একটি পারপাসের নামই হলো গোল। একটি ক্লিয়ার কাট গোল না সেট করা পর্যন্ত কোন কিছুই সম্ভব হবেনা, এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রথম স্টেপটিই আমরা নিতে পারবোনা। যাদের কাছে কোন গোল নেই, তারা জীবনে কোথায় যাবে? কোথায় পৌঁছাবে? সেই রাস্তা না খুজে পেয়ে হিতাশ হয়ে যায়। আর এই জন্যই তারা তাদের জীবনে কোন কিছু এচিভ করতে পারেনা। গোল সেট করার জন্য এখন কোথায় আছি? এটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ না বরং আমরা কোথায় পৌছানোর আশা করছি সেটা গুরুত্বপূর্ণ। বড় বড় কোম্পানি গুলো প্রায় আজ থেকে ১০ বছর পর তারা কোথায় পৌছাতে চাইছে? তার প্লেনিং তারা এখন থেকেই শুরু করে দেয়।

সেরকমই আমরা আমাদের জীবনের সামনের বছর কোথায় পৌছাতে চাইছি এটা নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসা করা খবই গুরুত্বপূর্ণ। গোল না সেট করলে আমরা কখনই লাইফে গ্রো হতে পারবোনা, স্বপ্ন যত ছোট হোক বা বড় হোক গোল সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পুর্ন পার্ট।

সুতরাং জীবনে সফল হতে হলে গোল ইত্যান্ত জরুরি।

পাবজির ইতিহাস PUBG History

পাবজির ইতিহাস PUBG History

অনলাইনে PlayerUnknown হিসেবে পরিচিত আইশ IOS গেম ডেভেলপার ব্রান্ডিন গ্রিন ২০১৬ সালে সাউথ কোরিয়ান গেম ডেভেলপার Bluehole studio এর সাথে কলাব্রেশনের মাধ্যমে অনলাইন গেম প্লেয়ার-আননোন্স বটল গেমটি ডিজাইন করে। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ইউন্ডোজের জন্য স্টিমে গেমটির ফুল ভার্সন রিলিজ করা হয়েছিলো। ২০১৮ সালে Xbox ও PlayStation এ অফিসিয়াল ভার্সন রিলিজ করার পাশাপাশি টেনসেন্টার সাবস্ক্রিটারি LightSpeed & Quantam Studio এর কলাব্রেশনের মাধ্যমে এন্ড্রয়েড এবং IOS এর জন্য গেমটির ফ্রী মোবাইল ভার্সন বা পাবজি মোবাইল রিলিজ করা হয়। 

Statista এর একটি তথ্য সুত্রে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে Steam এ পাবজি পিসির সর্বোচ্চ অ্যাক্টভ প্লেয়ারের সংখ্যা রেকর্ড করা হয় যার পরিমাণ ছিলো ৩ মিলিয়নের ও বেশি। ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে পাবজি পিসিতে ৩,৪১,০০০ অ্যাক্টিভ প্লেয়ার কাউন্ট করা হয়। এছারাও বিজনেসঅ্যাপ এর এর তথ্য সুত্রে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে পাবজি মোবাইলের অ্যাক্টিভ ইউজার ছিলো ৩০ মিলিয়ন। এবং প্লেস্টোর থেকে গেমটি এই পর্যন্ত মোট ৫০০ মিলিয়ন বারের ও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। 



Saturday, May 28, 2022

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে? How Does PUBG make Money?

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে? How Does PUBG make Money?

PLAYERUNKNOWS'S BATTLEGROUNDS বা PUBG বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মাল্টিপ্লেয়ার অনলাইন বাটল রয়াল গেম। ActivePlayer.io এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে ৫৩২ মিলিয়নের বেশি প্লেয়ার পাবজি গেমটি খেলেছে। প্লেস্টোর থেকে এই পর্যন্ত মোট ৫০০ মিলিয়ন বারেরও বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে। Anlysist Deniel Ahmed এর মতে ২০১৮ সালে পাবজি পিসি থেকে ৭৯০ ও কনসোল থেকে ৬০ মিলিয়ন মোট ৮৫০ মিলিয়ন ডলার রেভিনিউ জেনেরেট হয়েছে। এছাড়াও সেন্সর টাওয়ারের একটি তথ্য সুত্রে ২০১৯ সালে পাবজি মোট ১.৩ বিলিয়ন ডলার রেভিনিউ করতে সক্ষম হয়। BusinessofApps এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের প্রথম কুয়াটারে পাবজি মোবাইলের রেভিনিউ দারায় ৭০৭ মিলিয়ন ডলার।  

কিন্তু ঠিক কিভাবে জনপ্রিয় এই বটল গেমটি এত রেভিনিউ জেনেরেট করছে? জানাবো আজকের এই আর্টিকেলে সুতরাং পাবজি লাভার সবাইকে মনোযোগ সহকারে আর্টিকেল/পোস্টটি পরার অনুরোধ করা হলো।

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে?

পাবজি পিসি বা কনসোল ভার্সন খেলার জন্য পার্চেজ করা লাগে। অনলাইন গেইম গুলোর মধ্যে ক্যারেক্টার কাস্টমাইজেশনের মধ্যে সব চেয়ে বেশি সুবিধা দেইয়া গেইম গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে পাবজি। এইসকল সার্ভিস গুলোর জন্য পাবজি মোবাইল ও কনসোলে ইন-অ্যাপ পার্চেজ সুবিধা রয়েছে। যা গেইমটির একটি উল্যেখযোগ্য রেভেনিউ সোর্স। প্লেয়াররা ০.৯৯ ডলার থেকে শুরু করে ৯৯.৯৯ ডলার পর্যন্ত রিয়াল মানি খরচ করে UC বা UnknownCash এর বিভিন্ন প্যাকেজ পার্চেজ করতে পারে। UC মূলত অ্যাপটির ইন অ্যাপ ক্যারেন্সি যা ব্যাবহারকারী গেইমাররা বিভিন্ন আইটেম যেমন, স্কিন, ইমস কিনতে পারে। এছাড়াও UC ব্যাবহার করে ইউজাররা রয়াল বাস আনলক করতে পারে। যা বেশ কিছু এক্সাইটিং নতুন মিশন এক্সক্লুসিভ আপডেট এবং আরো অনেক ইউনিক রিওয়ার্ড অফার করে! 

SensorTower এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত গেইমটির মোবাইল পাল্টফর্ম প্লেয়ার থেকে স্পেন্ডেড ৭ বিলিয়ন ডলার রেভেনিউ জেনেরেট করতে পেরেছে। 

পাবজি মোবাইল খেলার জন্য প্রদিতিনি বিভিন্ন মিশন কম্পলিট করতে নিত্যনতুন ফিচার যুক্ত হচ্ছে এবং এইসকল ফিচার উপভোগ করার জন্য ইন-অ্যাপ পার্চেজ করা লাগে যা গেইমটির সব থেকে বড় রেভেনিউ জেনেরেটিং সোর্স।



Thursday, May 26, 2022

ভিপিএস কি এবং কেনো ইউজ করা হয়? VPS Server

ভিপিএস কি এবং কেনো ইউজ করা হয়? VPS Server

ইতিমধ্যে যারা ওয়েবসাইট নিয়ে বা ডোমেইন হোস্টিং নিইয়ে ঘাটাঘাটি করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই হয়ত VPS এই নামটি শুনেছেন, আর যদি না শুনে থাকেন কোন চিন্তা নেই!  কারণ আজকের এই পোস্টে আমি VPS সার্ভার বিষয় নিয়েই আলোচনা করবো। এবং জানবোঃ- ভিপিএস কি? ভিপিএস কেন ব্যাবহার করবেন? What is VPS? VPS Server? 

ভিপিএস (VPS) সার্ভার কাকে বলে? 

ভিপিএস বা VPS এর মানে হলো ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (Virtual Private Server) যা একটি পপুলার হোস্টিং সার্ভিস। ভার্চুয়াল সার্ভার হলো একটি ডেডিকেটেড ফিজিক্যাল সার্ভারে থাকা আরো স্বতন্ত্র OS সমৃদ্ধ সার্ভার যা ভার্চুয়ালাইজেশন সফটওয়্যারের মাধ্যমে একাধিক ভাগে ভাগ করে (Slice/node) নোড তৈরি করা হয়। এবং এই নোড একেকটা ইন্ডিপেন্ডেট সার্ভারের মত কাজ করে আর একেই VPS বা Virtual Private Server বলা হয়। 

ভিপিএস (VPS) কেন ব্যাবহার করবেন? 

একটা ভিপিএস সার্ভারে ক্লায়েন্ট তার নিজের স্বাধীন মত সফটওয়্যার ব্যাবহার করতে পারে। নিজের ব্যাক্তিগত ই-কমার্স ওয়েবসাইট, কোনো কোম্পানির ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার যেখানে গুরুত্বপুর্ন অনেক ইনফরমেশন থাকে সেই ওয়েবসাইট গুলো মূলত ভিপিএস (VPS) হোস্টিং ব্যাবহার করে থাকে।

শেয়ার্ড বনাম VPS?

শেয়ার্ড হোস্টিং-এ অনেক লিমিটেশন থাকে এবং এর মধ্যে তুলনামূলক ইউজার বেশি থাকায় ওয়েবসাইট স্পিড স্লো হয়ে যায়। আবার শেয়ার্ড হোস্টিং-এ থাকা শেয়ার্ড আইপির মধ্যে কোন দুষ্টুলোক (ডিডোস অ্যাটাক) ছাড়ে তাহলে ঐ আইপি বেজড সকল ওয়েবসাইট ডাউন থাকবে যার কারণে ওয়েবসাইট সার্স ইঞ্জিন র‍্যাংক হারাবে। আর এর জন্যই আমরা শেয়ার্ড হোস্টিং বাদ দিয়ে সবাই ভিপিএস সার্ভার ব্যাবহার করে থাকি। 


Tuesday, May 24, 2022

ব্লুটুথ কি? What is bluetooth

ব্লুটুথ কি? What is bluetooth

ব্লুটুথ হচ্ছে তারবিহীন পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (Personal Aria Network - PAN) প্রটোকল যা স্বল্প দুরত্বে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যাবহৃত হয়। এর দুরুত্ব সাধারণত ১০ থেকে ১০০ মিটার হয়ে থাকে। বর্তমানে ল্যাপটপ, ট্যাব, পিডিএ, স্মার্ট ফোন ইত্যাদি ডিভাইসে ব্লুটিথ বিল্ড ইন আকারে থাকে।

তাছাড়াও ইউএসবি ব্লুটিথ অ্যাডাপ্টারের সাহায্যে যে কোন কম্পিউটারে ব্লুটুথ সক্রিয় করা যায়। এটি বর্তমানে বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় ডেটা কমিউনিকেশন প্রটোকল। এর ডেটা ট্রান্সফার রেট প্রায় ১ মেগাবাইট/সেকেন্ড বা তারচেয়ে বেশি। ব্লুটুথ ব্যাবহার করে একই সাথে একাধিক ডিভাইসে সংযোগ দেইয়া যায়। এ যাবত ব্লুটুথের অনেক ভার্সন ভাজারে বের হয়েছে, তবে বর্তমানে ব্লুটুথ ভার্সন ৪.০ বিদ্যমান এবং তা ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে।

বিভিন্ন ভার্সনে ডেটা ট্রান্সফারের বৃদ্ধি ঘটেছে। নিম্নে ভার্সন অনুযায়ী ডেটা ট্রান্সফারের লিস্ট দেওয়া হলোঃ-

ব্লুটুথ ভার্সন ডেটা রেট
1.2 1 Mbit/s
2.0 + EDR 3 Mbit/s
3.0 + HR 3 Mbit/s
4.0 26 Mbit/s

Monday, May 23, 2022

ফেসবুকে ডোমেইন ব্লক হলে কি করণীয়? ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করার নিয়ম

ফেসবুকে ডোমেইন ব্লক হলে কি করণীয়? ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করার নিয়ম

আপনার যদি নিজের একটী ওয়েবসাইট থেকে থাকে এবং এইটা যদি ফেসবুকে একাধিক বার শেয়ার করে থাকেন! তাহলে অবশ্যই কোননা কোন ভাবে ফেসবুক কর্তীপক্ষ আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইনটি ফেসবুকে ব্লক করে দিবে কিংবা দিয়েছে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যাদের রয়েছে ব্যাক্তিগত ওয়েসাইট বা ব্লগিং সাইট যেই গুলো আমরা প্রতিনিয়তি শেয়ার করে থাকি। এবং বাংলাদেশে যেহুতু ফেসবুক ব্যাবহার কারীর সংখ্যা বেশি তাই বেশির ভাগ মানুষ ফেসবুকে তাদের ওয়েবসাইট লিংক শেয়ার করে থাকেন।  এবং এই শেয়ার করতে করতে এক পর্যায় ফেসবুক আপনার ওয়েবসাইটের URL বা ডোমেইন লিংকটী ব্লক করে দেয় এবং ফেসবুকে আর কখনো এটা শেয়ার করা যায়না। 

যদি আপনার ডোমেইন ব্লক হয়ে থাকে বা আপনি নিয়মিত ফেসবুকে আপনার ওয়েবসাইটের URL কপি করে লিংক শেয়ার করে থাকেন। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যা। কারণ আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করবেন। ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করলে আপনার ডোমেইন ফেসবুক আর কখনই ব্লক করবেনা এবং ভেরিফাই সম্পন্ন হলে ব্লক কৃত লিংক খুব দ্রুত ফেসবুক আনব্লক করে দিবে। 

ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই শেখার পুর্বে অবশ্যই নিচে দেওয়া কিছু তথ্য আপনার প্রয়োজন হবে। 
  • একটি ফেসবুক বিজনেস ম্যানেজার থাকা লাগবে (এ্যাডমিন আবশ্যক)
  • যেই ডোমেইনটি আপনি ভেরিফাই করতে যাচ্ছে অবশ্যই ঐ ডোমেইনের সম্পুর্ন এক্সেস বা একটি ওয়েবসাইট বানাতে যেই এক্সেস গুলো লাগে সেই এক্সেস আপনার কাছে থাকা লাগবে। 

ফেসবুকে নিজের ডোমেইন কিভাবে ভেরিফাই করবেন? 

ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করতে প্রথমই চলে যেতে হবে ফেসবুকের বিজনেস ম্যানেজারে। বিজনেস অ্যাকাউন্ট যদি না থেকে থাকে অবশ্যই এখানে ক্লিক করে দেখে নিন কিভাবে বিজনেস ম্যানেজার অ্যাকাউন্ট করা যায়। বিজনেস ম্যানেজার ওপেন করার পর সাইডবার থেকে Setting এ ক্লিক করতে হবে। বিজনেস ম্যানেজার ওপেন করতে এই লিংকে ক্লিক দিন তাহলে সরাসরি ওপেন হয়ে যাবে। 

সেটিং এর মধ্যে যাবার পর আপনার অ্যাকাউন্টে ক্লিক দিন যা নিচের স্ক্রিনশটে লাল মার্ক করে দেখানো হলো। 

এবার এখান থেকে লাল মার্ক করা চিনহে ক্লিক করুন এবং এরপর নিচের স্ক্রিনশটে দেখানোর মত একটি পেজ পাবেন। এবং ঐখান থেকে আবার Brand Safety তে ক্লিক করুন যা নিচের স্ক্রিনশটে মার্ক করে দেখানো হলো। 

Brand & Safety তে ক্লিক করার পর নিচে Domain নামে একটি অপশন আসবে। ডোমেইন ভেরিফাই করার জন্য অবশ্যই ডোমেইন অপশনে ক্লিক করতে হবে। Domain অপশনে ক্লিক দেওয়ার উপরে দেখানো স্ক্রিনশটে Add বাটনকে লাল তীর দিয়ে চিনহ করা হয়েছে, Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। Add বাটনে ক্লিক দেওয়ার পরে একটি পপাপ ওপেন হবে এবং অইখানে আপনার ডোমেইন নামটি লিখতে হবে যেটা আপনি ভেরিফাই করতে চাচ্ছেন। 

আমি এখানে আমার ডোমেইন নামটি ভেরিফাই করবো তাই আমার ডোমেইন নামটি লিখে দিয়েছি। অবশ্যই শুধু ডোমেইন নামটি লিখবেন। যেমনটি আমি উপরের স্ক্রিনশটে দেখিয়েছি। সব শেষে Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
 
ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট কিভাবে করবেন? How to create Facebook Business Manager

ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট কিভাবে করবেন? How to create Facebook Business Manager

ফেসবুক পেইজ ভালোভাবে পরিচালনা করার জন্য ফেসবুকে বিজনেস অ্যাকাউন্ট অত্যান্ত জরুরি। আপনার পেইজ ভালোভাবে পরিচালনা করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট চোখ রাখুন। 

আজকের এই আর্টিকেলে দেখানো হবে কিভাবে ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট খুলবেন। সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের লিখা গুলো পরবেন এবং নিম্নে দেওয়া ছবি গুলো ভালো ভাবে লক্ষ্য করবেন।

How to create business manager? 

ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য গুগলে সার্স করুন Facebook Business Manager অথবা সরাসরি গন্তব্যে যেতে ক্লিক করুন এখানে। গুগলে Facebook Business Manager লিখে সার্স করার পর ক্লিক করুন প্রথম লিংকে। এরপর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন পাবেন।  তবে আমার এখানে আমার পেজটি শো করছে কিন্তু আপনার এরকম না এসে হয়ত ব্লাংক বা ফাকা একটি সাইডবার আসবে সুধু। 

উপরে ছবিতে দেখানো ডিমান্ড ফ্লাই (Dmand Fly) এটা আমার পেইজ নাম. এখান থেকে আমি বাম দিক থেকে Dmand Fly এর এখানে একটি ক্লিক দিবো। যদি লিখা না বুঝে থাকেন নিচের ছবিটি ভালো করে লক্ষ্য করুন। 

এখনে ক্লিক করার পর একটি সাব মেনু ওপেন হবে, এখান থেকে Create a Business Manager এখানে ক্লিক করুন। নিচে স্ক্রিনশোটে মার্ক করে দেখানো হলো।

এখানে ক্লিক করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পপাপ ওপেন হবে।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখানো ইনপুট ফিল্ডে আপনার বিজনেস ম্যানেজার নাম দিন। এবং Next বাটনে ক্লিক করুন। আমি এখানে আমার ওয়েবসাইটে নাম ব্যাবহার করছি। Mr Antor Ali

এরপর আবার আরেকটি ট্যাব আসবে এবং এখানে আপনার পর্যাপ্ত তথ্য দিন। এবং Create বাটনে ক্লিক করুন। Create বাটনে ক্লিক করার পর আপনার ফেসবুকে বিজনেস অ্যাকাউন্ট সম্পন্ন হবে, যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো। 

এখান থেকে আপাতত স্কিপ দিয়ে দিতে পারেন এবং যখন ইচ্ছা তখন আপনি আপনার বিজনেস ম্যানেজার এডিট করতে পারেন। 

Sunday, May 22, 2022

ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন?

ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন?

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যারা ব্লগারের নাম শুনেছেন কিন্তু এটা কি এখনো তা জানেনা। আজকের এই আর্টিকেলে ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? ব্লগার দিয়ে টাকা ইনকাম কিভাবে করবেন? এরকম আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর আজকের আই আর্টিকেলে আমি আপনাদের মাখে শেয়ার করবো। সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন এবং mrantorali.com কে ফলো করতে থাকুন।

Blogger কি?

ব্লগার কি? এই প্রশ্ন প্রায় সকলের মাঝেই আছে, আর আমি এই টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনার মাঝেও আছে। বন্ধুরা ব্লগার হচ্ছে একটা CMS অ্যাপ্লিকেশন বা কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম। ব্লগার দিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রায় 622,000 ওয়েবপেজ রয়েছে ব্লগারে। যদিও ব্লগার ওয়ার্ডপ্রেসের মত ওপেন সোর্সনা তবে তারপরো সম্পুর্ন বিনামুল্যে ও লাইফটাইম এক্সেসের সুবিধা থাকাতে ওয়ার্ডপ্রেস ও অন্যান্য CMS ইউজার আর্টিকেল শেয়ারের জন্য ব্লিগারকেই সাজেস্ট করে। যার অন্যতম একটি কারন হচ্ছে ব্লগারে আপনি সম্পুর্ন বিনা মুল্যে আর্টিকেল শেয়ারিং ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।

ব্লগারে আপনি যদি নিজের ব্যাক্তিগত কোনসাইট ফ্রিতে বানাতে চান, তাহলে ব্লগার অ্যাকাউন্ট করার পর আপনি আপনার বা অন্য যে কোন নাম দিয়ে ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন যা বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে ভিজিট করা যায়। ব্লগার দিয়ে ওয়েবসাইট বানালে ব্লগার আপনাকে একটি ডোমেইন নাম দিবে যা সাব ডোমেইন হিসেবে পরিচিত। ব্লগারের আপনি যেই নাম দিয়ে ওয়েবসাইট খুলবেন সেই নামের পাশে একটা ডট(.) দিয়ে blogspot বা Blogger লিখা থাকবে। (ajantorali.blogspot.com) এরকম ভাবে।

Blogger History

ব্লগার হচ্ছে একটি কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম যা বানিয়ে ছিলেন Evan Williams ও Meg Hourihan. এবং প্রথমবারেরমত এটা রিলিজ করা হয় ২৩ আগষ্ট, ১৯৯৯ সালে। তবে বর্তমানে কোম্পানিটির মালিক বিশ্বের শীর্ষ টেক জায়েন্ট Google. আর গুগলের সার্ভিস বা প্রোডাক্ট মানেই অসাধারণ।



Saturday, May 21, 2022

ডায়নামিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?

ডায়নামিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?

যারা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করছেন ও শুরু করেছেন বা করবেন ভাবছেন, তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনি কোননা কোন ভাবে Dynamic Website বা Static Website অথবা Landing Page এইসবের নাম শুনেছেন বা ভবিষ্যতে শুনবেন। এইসবের মানে কি অনেকেই জানেনা, যেমন আজকে আমি ফেসবুকে ওয়েব ডেভলপমেন্ট গ্রুপে পোস্ট পরছিলাম এবং কমেন্টে দেখলাম একভাই জানতে চাচ্ছেন ডায়নামিক ওয়েবসাইট সম্পর্কে। কিন্তু কেউ তাকে পর্যাপ্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারছেনা। মূলত যারা ওয়েব সেক্টরে নতুন তাদের এই বিষয়টি জানা অত্যান্ত জরুরি। আজকের এই পোস্টে ডায়নামিক, স্ট্যাটিক ও ল্যান্ডিনং পেইজ নিয়ে আলোচনা করা হবে। 

What is Static Website? স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট কি?

স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট এমন একটি সাইট যেই সাইটে সকল ধরনের তথ্য থাকে কিন্তু একজন স্বাধারন মানুষ কোনভাবেই ঐ সাইট আক্সেস করতে পারবে না। তবে হ্যা যদি আপনি সাইটের এ্যাডমিন হয়ে থাকেন এবং সাইট যদি CMS ভিত্তিক হয়। তাহলে আপনি এ্যাডমিন হিসেবে যা খুশি করতে পারেন, আর এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে পোর্টফলিও ওয়েবসাইট গুলো স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট হয়ে থাকে। 

What is Dynamic Website? ডায়নামিক ওয়েবসাইট কি?

যেই ওয়েবসাইটে কোড এডিট করা ছাড়াই সব কাজ করা যা ও অ্যাকাউন্ট করা যায় তাকে ডায়নামিক ওয়েবসাইট বলে। ডায়নামিক ওয়েবসাইটে আপনি সকল ধরনের সুবিধা পাবেন। যেমনঃ- অ্যাকাউন্ট তৈরি করা এবং সাইটের একজন রেজিস্টার মেম্বার হওয়া। মূলয় ই-কমার্স ও লার্নিং ওয়েবসাইট গুলো ডায়নামিক ওয়েবসাইট হয়ে থাকে। যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন, এই সমস্ত সাইট গুলো অ্যাকাউন্ট তৈরি, প্রোডাক্ট চয়েজ, প্রোডাক্ট কার্টে এ্যাড করা এবং সেটি আজীবন আপনার অ্যাকাউন্টে দেখানো, এবং কোন কিছু অর্ডার করা এই সকল কাজই ডায়নামিক ওয়েবসাইট দ্বারা সম্ভব।

What is Landing Page?

কোন একটা জিনিস খুব সুন্দর করে সুধু একটা পেইজের মধ্যে ডিস্পলে করানোকে ল্যান্ডিং পেইজ বলে। যেমন ধরুন আপনার একটি প্রোডাক্ট আছে, সেটা হতে পারে যে কোন জিনিস ধরে নিলাম আপনার কাছে Samsung S22 মোবাইল রয়েছে স্টোকে অনেক গুলো। এখন এই গুলো আপনি বিশ্বব্যাপী সেল করতে চাচ্ছেন। এর জন্য প্রয়োজন আপনার মার্কেটিং করা এবং লোকজনকে অই মোবাইল সম্পর্কে ভালো আইডিয়া দেওয়া। এইসমস্ত জিনিস গুলো আপনি একটা ল্যান্ডিং পেইজেএ মাধ্যমে ডিস্পলে করবেন। এতে করে ক্লায়েন্ট এক পেইজেই সকল ডিটেইলস জেনে যাবে। ল্যান্ডিং পেজ এবং স্ট্যটিক ওয়েবসাইট ২ টাই প্রায় সেম। এই সমস্ত ল্যান্ডিং পেজ গুলো প্রায় সবই মার্কেটিং এর জন্য তৈরি করা হয়। এবং বেশির ভাগ ল্যান্ডিং পেজ সিংগেল পেজেরও হয়ে থাকে।



Thursday, May 19, 2022

Present Indefinite or Simple Present Tense in Bangla

Present Indefinite or Simple Present Tense in Bangla

আজকের এই আর্টিকেলে আমি শিখাবো প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট এবং সিমপ্ল প্রেজেন্ট টেন্স কাকে বলে? আজকের আর্টিকেল পড়লে পুরো কনসেপ্ট ক্লিয়ার হয়ে যাবে যে প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট এবং সিমপ্ল প্রেজেন্ট টেনস কী? ও প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট টেন্সের ব্যাবহার কি? 

What is Present Indefinite or Simple Present Tense?

যে কাজ বর্তমান কালের অনির্দিষ্ট সময়ে হয় বা হয়ে থাকে বোঝায়, তাকে প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট বা সিম্পল প্রেজেন্ট টেনস বলে। সাধারণত নিত্য বর্তমান কাল বলে। যেমনঃ- 
  • আমরা ভাত খাই - We eat rice.
  • তারা ফুটবল খেলে - They Play Football.
প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট টেনস চেনার উপায়ঃ বাংলা ক্রিয়ার শেষে এ, ই, য়, ও, অ থাকে।

গঠন প্রণালি 

Present Indefinite Tense গঠন করতে হলে কর্তা (Subject) এরপর Verb এর প্রেজেন্ট Form বসাতে হয়। 
Structure: Sub+v1+obj

বাংলা ইংরেজী
আমি পড়ি I read
তুমি পড় Your Read
সে পড়ে They read
তারা পড়ে He reads

Note: Present Indefinite Tense এর কর্তাটি যদি Third Person (নাম পুরুষ) Singular Number (একবচ্য) হয় তবে মূল Verb এর শেষে 'S' বা 'es' যোগ করতে হয়।

S এবং es এর ব্যাবহার 
  • মূল Verb এর শেষে o, ch, sh, es এবং x থাকলে es যোগ হয়। যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো-  
বাংলা ইংরেজী
সে স্কুলে যায় He goes (go+es) to school.
প্রধান শিক্ষক আমাদেরকে ইংরেজি শিক্ষা দেন The headmaster (Teach+es) Teaches us English
রহিম তার জামা ধৌত করে Rahim (Wash+es) Washes his shirt.
অসতলোক দুধের সাথে পানি মিশ্রণ করে A Dishonest Mman (Mix+es) Mixes water with milk.
  • মূল verb এর শেষে Y এবং Y এর আগে Consonant থাকলে Y এর স্থলে i বসে এবং তার শেষে es যোগ হয়। যেমনঃ- 

বাংলা ইংরেজী
শিশুটি কাদে The baby (cry-cri+es) cries.
পাখিটি আকাশে ওড়ে The bird (fly-fli+es) flies in the sky.
জেলে রোদ্রে মাছ শুকায় The fisherman (dry-dri+es) fish in the sun.
সে চেষ্টা করে He (try-tri+es) tries.
অথবা এক কথায় Y এর স্থলে ies বসে যেমনঃ cries, flies, dries ইত্যাদি।  
UI ডিজাইন কি?

UI ডিজাইন কি?

আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে থাকেন, তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি যে আপনি কোননা কোন ভাবে UI এর কথা শুনেছেন। আপনি যদি UI ডিজাইন সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনারই জন্য। কারণ আজকে আমরা UI Design এর সকল বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

What is UI? 

UI যার ফুল মিনিং হচ্ছে User Interface. ইউজার ইন্টারফেস যদি আমি সহজে এক্সপ্লেইন করতে চাইঃ- আপনার এবং কোন একটা প্রোডাক্টের মধ্যে যেই ইন্টারেকশন হয়, সেটাকে একটি ডিজানের মাধ্যমে বা কোন ইন্টারফেসের মাধ্যমে প্রেজেন্ট করা হয় তখন সেটাকে User Interface Design বলে। চলুন আমি খুব সহজে এটা বুঝাই, ধরুন একটা ইউজার আছে এবং সে তার ঘরে টিভি দেখছে, এখানে টিভি হচ্ছে একটি প্রোডাক্ট। টিভির সাথে ইন্টারেকশন করার জন্য ইউজার একটি রিমোটের ব্যাবহার করে। এখন এখানে ২টি প্রোডাক্টের ব্যাবহার হচ্ছে একটি হচ্ছে টিভি অন্যটি হচ্ছে রিমট! এখন ধরুন টিভি দেখতে দেখতে ইউজার রিমট হাতে নিলো এবং রিমট দিয়ে টিভির ভলিউম একটু বাড়িয়ে দিলো। এখানেই আসে মূল কথা- রিমটটা এমন ভাবে ডিজাইন করা যেনো ব্যাবহারকারী (User) খুব সহজেই বাটন গুলো বুঝতে পারে, যেমন ভলুউম বাড়াতে কোন বাটন ক্লিক দিবে? যদি লক্ষ্য করেন যে রিমটটা ডিজাইন করেছে সে কিন্তু স্পষ্ট উল্যেখ রেখেছে যে কোন বাটনে ক্লিক দিলে সাউন্ড বাড়বে। রিমোটের সাথে ইউজার যে ইন্টারেকশন হলো এইটাই হলো  UI ডিজাইন.

এইভাবে মূলত অ্যাপস, ওয়েবসাইট, সফটওয়্যার বা অন্য যে কোন কিছুর ইন্টারফেস রেডি করাকেই UI ডিজাইন বলে।  যেমন ধরুন আপনি একটি অ্যাপস বানাচ্ছেন (Android/Apple IOS) এর জন্য। অ্যাপস্টির মধ্যে থাকা পেইজ গুলো কোনটা কেমন হবে? কোথায় কি কালার দিলে মানাবে? হোম পেজ কেমন হবে? এ্যাডমিন প্যানেল কেমন হবে? এরকম হাজারো জিনিস একজন UI ডিজাইনার করে থাকে। 






Wednesday, May 18, 2022

What is TENSE? টেনস কি?

What is TENSE? টেনস কি?

ল্যাটিন শব্দ "Tempus" হতে Tense শব্দের উতপত্তি। Tempus শব্দের অর্থ সময়।  এখন অনেকেই ভাবছেন কিসের সময়? উত্তর হলোঃ- ক্রিয়া বা কাজ সম্পন্ন হওয়ার সময়। কোন কাজ হয়েছে, কী হচ্ছে, কী হবে ইত্যাদি বোঝালে Verb-এর রুপের যে পরিবর্তন হয়, তাকে Tense বা কাল বলে। এক কথায়, ক্রিয়া বা কাজ সম্পন্ন হওয়ার সনয়কে Tense বা কাল বলে।

Tense কত প্রকার?

Tense স্বাধারনত ৩ প্রকার হয়ে থাকে যা নিম্নে উল্যেখ করা হলোঃ-

  1. Present Tense
  2. Past Tense
  3. Future Tense

Present টেন্স কাকে বলে?

বর্তমান সময়ে কোনো কাজ হয়, হয়েছে বা হচ্ছে বোঝালে Verb এর যে রুপ হয়, তাকে Present Tense (বর্তমান কাল) বলে। কিছু উদাহরন নিচে উল্যেখ করা হলোঃ-
  • আমি পড়ি -- I read.
  • তুমি পড়ছ -- You are reading.
  • সে পড়ছে -- He has reading.
Past Tense কাকে বলে?
অতীতকালে কোনো কাজ হয়েছিলো বা হচ্ছিল বোঝালে Verb- এর যে রুপ হয়, তাকে Past Tense বলে। Past Tense এর আবার চারটি রুপ আছে! যা নিম্নে উল্যেখ করা হলোঃ-
  1. Past Indefinite/Simple Past
  2. Past Continuous
  3. Past Perfect
  4. Past Perfect Continuous

Future Tense কাকে বলে?

Future মানে হলো ভবিষ্যত, আর Tense মানে কাল! অর্থাৎ ভবিষ্যত কাল। কোনো কাজ পরে হবে বা হতে থাকবে বোঝালে Verb- এর যে রুপ হয়,৷ তাকে Future Tense বলে। Future Tense এর চারটি রুপ আছে, 
  1. Future Indefinite/ Simple Future
  2. Future Continuous 
  3. Future Perfect
  4. Future Perfect চন্তিনুওউস