Thursday, March 31, 2022

১০০ টি ইংরেজী শর্ট ডায়লগ যা প্রায়ই ব্যাবহৃত হয় 100+ English Short Dialogue In Bangla for batter communication!

১০০ টি ইংরেজী শর্ট ডায়লগ যা প্রায়ই ব্যাবহৃত হয় 100+ English Short Dialogue In Bangla for batter communication!

  1. What's up    =    কি খবর?
  2. Carry on    =  চালিয়ে যাও
  3. Wow   = বাহ, দারুন তো
  4. My goodness!   = একি!
  5. How come   = কি ব্যাপার?
  6. What a mess  = কি এক ঝামেলা!
  7. Oh shit!  = ধ্যাত্তেরি
  8. Yes, go on  = হ্যা, বলতে থাক
  9. Oh dear!   = বলো কী!
  10. Hi guys   = হ্যালো বন্ধুরা
  11. Good Job   = সাবাশ!
  12. So what   = তাতে কি?
  13. Oh, no!   = এ হতে পারেনা
  14. Pay attention   = মনোযোগ দিন!
  15. Definitely   = অবশ্যই
  16. Let it pass   = ছেড়ে দিন।
  17. Obviously   = স্পষ্টত, সম্ভবত
  18. I'm off   = আমি গেলাম
  19. It's your turn   = এবার তোমার পালা
  20. As if   = যেনো, কি যে হতো
  21. Damn it   = চুলায় যাক!
  22. What a surprise   = হটাৎ যে!
  23. Go to the devil!    = গোল্লায় যাক!
  24. What about you    = তোমার খবর কি?
  25. so so    = মোটামোটি
  26. So be it    = তবে তাই হোক
  27. Who cares    = কার কি যায় আসে!
  28. I'm at a loss   = কি বলবো ভেবে পাচ্ছিনা
  29. Heiya! It is you I see    = আরে তুমি যে!
  30. Oh! ome on    = আহ! একটু বুঝতে চেষ্টা করো
  31. Excuse me   =  এই যে শুনুন
  32. Not a bit    = একটুও না
  33. That's Fantastic   = এটা সত্যি চমৎকার 
  34. Next to nothing    = বলতে গেলে কিছুইনা
  35. Mind your language ভাষা সংযত করো
  36. Come to the point    = আসল কথা বল
  37. That's right    = ঠিক বলেছেন
  38. To be frank    = খোলাখুলি ভাবে বলতে গেলে।
  39. Really Pleased    = সত্যি আনন্দিত
  40. I am delighted    = আমি আনন্দিত
  41. So kind of you    = আপনার দয়া 
  42. Anybody home?    = বাড়ড়িতে কেউ আছেন?
  43. Keep quiet চুপ কর
  44. No entrance    = প্রবেশ নিষেধ
  45. It's enough    = যথেষ্ট হয়েছে
  46. What happened   = কি হয়েছে?
  47. What and idea!    = কি বুদ্ধি!
  48. Well done   =  সাবাশ
  49. Indeed    = সত্যি
  50. How peaceful! কি শান্ত 
  51. Get Lost   = বিদায় হোন
  52. Let me see    = আমাকে দেখতে দাও
  53. Oh, Sure   = অহ, নিশ্চয়
  54. Who knows    = কে জানে?
  55. Bullshit    = বাজে কথা
  56. But who cares?    = কে ধারধারে!
  57. No more buts    = আর কোন কিন্তু নয়
  58. How so    = তা কি করে হয়
  59. I think so    = আমি তাই মনে করি
  60. Calm down   = শান্ত হোন
  61. Let's have a look    = চলো দেখি
  62. Let's run away   = চলো এক্ষুনি পালাই
  63. I am getting wet    = আমি ভিজে যাচ্ছি
  64. I don't care   = আমার কিছু যায় আসেনা 
  65. How else   = আর কিভাবে?
  66. Little by little    =   ক্রমান্বয়ে
  67. Is it so!    = তাই নাকি
  68. If you do case   = যদি আপনি চান
  69. Have a good day    = ভাল একটি দিন কাটাও 
  70. Let's sit somewhere    = চল কোথাও বসি
  71. So far so good    = এ পর্যন্ত সবই ভালো
  72. I tend to think   = আমার কেন যেন মনে হয় 
  73. I suppose so   = আমিও সেটা ধারনা করছি
  74. I don't mind    = আমি কিছু মনে করিনা
  75. If so, so what   = যদি তাই হয় তাতে কী
  76. Keep your word    = তোমার কথা রেখো
  77. Nothing is impossible    = কোন কিছুই অসম্ভব নয়
  78. Whatever (you want)   - তুমি যা চাও
  79. Whatever you do?   = তুমি যা কর
  80. Why should I care?   = কেন আমি পারোয়া করব?
  81. Something else   = অন্য কিছু
  82. Nothing else   = অন্য কিছুই না
  83. Talk sense   = চিন্তা করে কথা বল
  84. Don't say anymore   = আর কিছু বলো না
  85. Forget it   = এ ভুলে যাও
  86. What a pity = কি দুঃখিত
  87. Hold on   =  লাইনে থাকুন
  88. Do it at once    = এক্ষনি কর
  89. Speak with care    = সাবধানে কথা বল
  90. How stranger    = কি অতভুদ 
  91. By the grace of allah   = আল্লাহর রহমতে 
  92. How absure    = কি বাজে বকছে
  93. Good Riddance   = যাক বাচা গেল
  94. Just for asking   = চাইলেই পাওয়া যায়
  95. Stand in queue   = লাইনে দাঁড়ান
  96. No Smoking  = ধুমপান নিষেধ 
  97. I give up   = আমি ছেড়ে দিয়েছি
  98. It's sound good   = তোমার কথা ভালো লাগছে
  99. Cheap and nasty   = সস্তার তিন অবস্থা
  100. On my part   = আমার পক্ষ থেকে 

এরকম আরো ইন্টারেস্টিং সব তথ্য ও টেক নিউজ, ইডুকেশনাল আর্টিকেল পেতে চোখ রাখুন আমাদের ওয়েবসাইটে। ধন্যবাদ!



Wednesday, March 30, 2022

ব্যাবসায় অর্থায়ন কাকে বলে?

ব্যাবসায় অর্থায়ন কাকে বলে?

অর্থায়নের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ন ধরন হচ্ছে ব্যাবসায় অর্থায়ন বা বিজনেস ফাইন্যান্স। মুনাফা অর্জনের ইদ্দ্যেশ্যে লাভ-ক্ষতির ঝুঁকি গঠিত সংঘটনকে ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠান বলা হয়। ফলে ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠান তার তাহবিল সংগ্রহ ও বিনিয়গের জন্য যে অর্থায়ন প্রক্রিয়া ব্যাবহার করে, সেটাই ব্যাবসায় অর্থায়ন। ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠানগুলোকে ৩ ভাগে ভাগ করা হয়-

  1. একমালিকানা ব্যাবসা
  2. অংশদারী ব্যাবসা
  3. যৌথ মূলধনি ব্যাবসা
এই তিন প্রকার প্রতিষ্ঠানেরই অর্থায়নের সাধারন বৈশিষ্ট্য হলো বিনিয়গের জন্য অর্থ সংগ্রহ ও অর্থ ব্যাবস্থাপনা। অর্থ সংগ্রহের ক্ষেত্রে স্থীয় মূলধন ও ঋণ উৎস হিসেবে ব্যাবহৃত হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ব্যাবসায় অর্থায়নের বিষয় আলোচনা করবো।

একমালিনা ব্যাবসা কাকে বলে?

বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রতিষ্ঠান সাধারনত ছোট প্রতিষ্ঠান, যা একমালিকানা বা অংশীদারি ব্যাবসা হিসেবে গঠিত। বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প, গ্রাম গঞ্জের হোটেল ও রেস্টুরেন্ট ব্যাবসা, মুদি দোকান, সেলুন, বুটিক শোপ ইত্যাদি এই ধরনের ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান। একমালিকানা প্রতিষ্ঠানে লাভ হলে মালিক একা ভোগ করে এবং লোকসান হলে ক্ষতিপুরণের জন্য মালিকের ব্যাক্তিগত সম্পত্তিও ব্যাবহৃত হয়।


অংশীদারি ব্যাবসা কাকে বলে?

অংশীদারি প্রতিষ্ঠানে অংশীদারদের মধ্যে ঝুঁকি বন্টিত হয়। বিধায় ব্যাবসায় আর্থিক ক্ষতি বহনে ব্যাক্তিগত সম্পত্তি ব্যাবহারের জন্য প্রস্তুত থাকতে হয়। এ ধরনের একমালিকানা বা অংশীদারিক ব্যাবসায় প্রতিষ্ঠানের তাহবিল সংগ্রহের উৎস মালিকের নিজ তাহবিল, মুনাফা, আত্বীয়স্বজন থেকে গৃহীত ঋণ, ব্যাংক অথবা গ্রামীণ মহাজন থেকে সুদের ভিত্তিতে ঋণ গ্রহণ। সুতরাং নিজস্ব তাহবিল নিয়োগ করে এর যথাযোগ্য ব্যাবহার নিশ্চিত করে মুনাফা অর্জন করাই এ ধরনের প্রতিষ্ঠান গুলোর অর্থায়নের মূল উদ্যেশ্য।

যৌথ মূলধনি কাকে বলে?

যৌথ মূলধনি কোম্পানির অর্থায়ন প্রক্রিয়া ভিন্ন ধরনের। একটি প্রতিষ্ঠান যৌথ মূলধনি হতে হলে সরকারি অনুমোদন নিতে হয়। সরকার অনুমোদন দেওয়া আরে নুন্যতম মূলধনের পরিমান পরিচালকগনের পরিচয়পত্র, ব্যাবসার উদ্যেশ্য ও নানাবিধ দলিলাদি বিচার-বিশ্লেষন করে। অনুমোদন পেলে একটি কোম্পানি তার বড় অংকের কাংখিত মুলধনকে ছোট ছোট অংকে বিভক্ত করে শেয়ার হিসেবে বিক্রি করে। যেমন- ১ কোটি টাকা টাকারর মূলধন ১,০০০ টাকার ১ লক্ষ শেয়ারে ভিবক্ত করে সাধারন জনগনের কাছে বিক্রয় করা  হয়। একেকটি শেয়ারের মুল্য মাত্র ১,০০০ টাকা হওয়ার কারণে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের ছোট বিনিয়োগকারীরাও কোম্পানির শেয়ার কিনতে পারে। শেয়ারহোল্ডারগন কোম্পানির মালিক এবং প্রতিষ্ঠানটির শেয়ারহোল্ডাররা শেয়ার বাজার যেমন- ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে ও চট্টগ্রাম শেয়ার এক্সচেঞ্জে শেয়ার বিক্রয় করে। শেয়ারটি নগদ অর্থে রুপান্তর করতে পারে।   




Monday, March 28, 2022

Top 10 JavaScript Framework জাভাস্ক্রিপ্টের জনপ্রিয় ১০ টি লাইব্রেরি

Top 10 JavaScript Framework জাভাস্ক্রিপ্টের জনপ্রিয় ১০ টি লাইব্রেরি

এখনকার সময়ে জাভাস্ক্রিপ্টে অনেক ফ্রেমওয়ার্ক ও লাইব্রেরি আছে যা সকলের কাছেই অনেক জনপ্রিয় এবং ওয়েব এ্যাপ্লিকেশনের দিক দিয়ে প্রায় সকল যায়গায় এই লাইব্রেরি গুলো ব্যাবহার করা হয়। 

1. Node JS নোড জেএস

জাভাস্ক্রিপ্টের সবচেয়ে পপুলার রানটাইম এনভারোমেন্ট এবং সবচেয়ে বেশি ব্যাবহৃত। এটা সাধারণত সার্ভার সাইডে ব্যাবহার করা হয়। আপনি জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার পর ব্যাক-এন্ড কাজ করতে চাইলে নোড জেএস আলাদা করে লেখা শুরু করতে পারেন।


2. React JS রিয়াক্ট জেএস

ফেসবুক ডেভেলপারদের দ্বারা দেখাশোনা করা হয়। আসল কাজ ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপমেন্ট। কোম্পোনেন্ট বেইজ, লাইট, ঝামেলা কম, আল্ট্রা ফাস্ট পারফরমেন্স। এপিআই খুবই ছোট আর তাই তাড়াতাড়ি শেখা যায় এবং কাজও করা যায়।

3. Vue Js ভ্যু জেএস

ভ্যু জে এস বেশ ভালো অবস্থানে আছে  আসলে এটাও ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপমেন্ট ব্যাবহার করা হয়। শুরুতে সহজে শেখা যায় এবং শেষ কয়েক বছর বছর ধরে অনেক ব্যাবহার হচ্ছে Vue Js


4. Angular JS এঙ্গুলার জেএস

গুগল থেকে মেইন্টেইন করা হয়। কয়েকটা ভার্সন আছে। প্রধানত ব্যাবহার করা হয় ফ্রন্ট-এন্ড ডেভেলপমেন্টে।

5. Meteor JS মেটেরর জেএস 

মেটেওর ব্যাবহার করে ক্লাইন্ট সাইডের সংগে সার্ভার সাইডেও কাজ করা যায়। এর জন্য আপনাকে অন্য কোন ল্যাংগুয়েজ (পিএইচপি/রুবি/পাইথন) ব্যাবহার করতে হবেনা। জাভাস্ক্রিপ্ট দিয়েই সার্ভার সাইডেও সেইম ফাংশনালিটি আর পারফরমেন্স কাজ করতে পারবেন।

6. Ember JS এম্বার জেএস

এটাও ব্যাসিক্যালি এক-পেজের এ্যাপ্লিকেশন তৈরিতে ব্যাবহার হয়।

7. React Native রিয়াক্ট ন্যাটিভ 

জাভাস্ক্রিপ্ট আর রিয়াক্ট ব্যাবহার করে মোবাইল এ্যাপ বানাতে চান? হ্যা, তাহলে রিয়াক্ট নেটিভ আছে আপনার জন্য। রিয়াক্ট নেটিভ দিয়ে পুরোপুরি নেটিভ এবং ক্রস পাল্টফোর্ম মোবাইল এ্যাপ বানাতে পারবেন।

8. Babel JS ব্যাবেল জেএস 

ব্যাবেল সাধারনত ব্যাবহার করা হয় ES কোড বা জাভাস্ক্রিপ্টের নতুন ভার্সনের কোডকে ES5 এ কনভার্ট করার জন্য। ES6 বা জাভাস্ক্রিপ্টে অনেক নতুন সিনট্যাক্স যা এখনো সাপোর্ট না আমাদের ব্রাউজারে। তাই ব্রাউজার এরি মুহুর্তে অই ধরনের সিনট্যাক্স ব্যাবহার করার জন্য ব্যাবেল ইউজ করে। ব্যাবেল দিয়ে সব ব্রাউজারে সাপোর্টেড ভার্সন করা যায়।

9. Webpack ওয়েবপ্যাক

সাধারণত একটা এ্যাপ্লিকেশনে অনেক টেকনোলজি ব্যাবহার করা হয়। সব একসংগে বান্ডিল করে একটা ফাইলে নিয়ে সার্ভ করার জন্য বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ব্যাবহার করা হয়। আপনার ওয়েবসাইটে অনেক স্ক্রিপ্ট ফাইল থাকতে পারে। ওয়েবপ্যাক সব একসংগে করে একটা স্ক্রিপ্ট করে এবং এটা ব্যাবহার করা অনেক ফ্লেক্সিবল।

10. Express Js এক্সপ্রেস জেএস

বিশেষ করে নোডের সংগে ব্যাবহার করা হয়। সার্ভার তৈরি করতে এবং আপনার এ্যাপ্লিকেশনের রাউটিং করার জন্য। অনেক সহজে শেখা যায় এবং বেশ কাজেরও বটে।




ভিজুয়াল স্টুডিও কোড কী জিনিস?  What is visual studio code? Best Code Editor in the World

ভিজুয়াল স্টুডিও কোড কী জিনিস? What is visual studio code? Best Code Editor in the World

হেলো, আসসালামু আলাইকুম। আমরা যারা কোডিং শখছি তারা সবাই জানি যে কোড গুলো লিখার জন্য একটি কোড এডিটর প্রয়োজন হয়। অনলাইন ঘাতলে শত শত কোড ইডিটর দেখা যাবে, যার যেটা পছন্দ ব্যাবহার করে। 

আজকে আমি এরকম একটা কোড এডিটরের কথা বলবো যা দিয়ে আপনি আপনার কোডিং এক্সপ্রিয়েন্স আরো ইম্প্রুভ করতে পারবেন। এছাড়াও দ্রুত কোডিং, কডের ২টা মত লেটার টাইপ করলে অই রিলেটেড সকল মেথোড ও স্টেটমেন্ট সামনে আসবে এবং এতে করে আপনি খুব দ্রুত কোডিং করতে পারবেন। আর এই কোড এডিটরের নাম হচ্ছে VS Code Editor বা Visual Studio Code.

What is visual studio code?  

ভিজুয়াল স্টুডিও কোড একটি ওপেন সোর্স কোড এডিটর যা ডেভেলপ করেছে মাইক্রোসফট কর্পোরেশন। VS Code আমার অনেক জনপ্রিয় একটি কোড এডিটর এবং এটা সুধু আমারি জনপ্রিয়না কারণ উইকিপিডিয়ার একটি তথ্য  সুত্রে পৃথিবীর ৭০% মানুষ কোডিং করার জন্য VS Code ব্যাবহার করে থাকেন। এবং ব্যাক্তিগত ভাবে আমি যে কোন কাজের জন্য ভিজুয়াল স্টুডিও কোড ব্যাবহার করে থাকি। 

Why use vs code?

(Visual Studio Code) ভিজুয়াল স্টুডিও কোড, এটা বিশ্বের ৭০% মানুষ ব্যাবহার করছে। যারর অন্যতম কারন এটাতে রয়েছে ৩০ হাজারের বেশি প্লাগিন যা ভিন্ন ভিন্ন কাজে ব্যাবহার করা হয়, এছাড়াও সব ধরনের প্রোগ্রামিং কোড এই কোড এডিটর দিয়ে করা যায়। সুতরাং আপনি যে কোন প্রোগ্রামিং শেখার ক্ষেত্রে ভিজুয়াল স্টুডিও কোড (Visual Studio Code) ব্যাবহার করতে পারেন। 

How to install vs code? 

ভিজুয়াল স্টুডিও কোড (Visual Studio Code) ইন্সটল করার জন্য সর্বোপ্রথম ভিজুয়াল স্টুডিওর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য এখানে ক্লিক দিন অন্যথায় গুগল সার্স করুন "download visual studio code editor" এর পর নিচে দেখানো স্ক্রিনের মত একটা স্ক্রিনআসবে এবং লাল মার্ক করা যায়গা থেকে আপনার অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী ডাউনলোড বাটনে ক্লিক দিবেন।
এখান থেকে ডাউনলোড হবার পর ইন্সটল করবেন। কম্পিউটারে যে কোন সফটওয়্যার কিভাবে  ইন্সটল করে তা শিখতে এখানে ক্লিক দিন। (Coming soon)
এর পর আপনি ফাইলে ক্লিক দিয়ে নতুন ফাইল তৈরি করে আপনি প্রজেক্ট বানানো শুরু করতে পারেন। আর হ্যা আপনি যদি VS Code User হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার এক্সপিরিয়েন্স কমেন্ট করে জানাবেন।

এরকম আরো ইন্টারেস্টিং আর্টিকেল পেতে ফলো করুন www.mrantorali.com

Sunday, March 27, 2022

 কম্পিউটার বিষয় নিয়ে কেন ডিপ্লমা করবেন ?

কম্পিউটার বিষয় নিয়ে কেন ডিপ্লমা করবেন ?

যারা SSC পাস করার পর ভাবছেন কারিগরি কোন বিষয় নিয়ে পরবেন। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল খুব গুরুত্বপূর্ন। কারন আজকে আমি সেয়ার করবো যে কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে কিভাবে পরবেন এবং পরলে কতটা লাভ ও কতটা ক্ষতি? এবং সেই সাথে এই বিষয়ে পরলে আপনার ফিউচার এ কেরিয়ার কেমন হবে? এই সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন।


কম্পিউটার সাইন্স কোর্স

আগে এই কোর্স ৩ বছর  এর জন্য ছিল কিন্তু পরে এর মেয়াদ  বারিয়ে ৪ বছর  করে  ৮ টি সেমিস্টারে এ ভাগ করা হয়েছে। যাই হোক মেইন কথাই আসি কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড Engineering যার মানে হলো CSE। বর্তমানে সব থেকে মুল্যবান ও প্রধান কারিগরি হলো এই কম্পিউটার সাইন্স। মুলত এটি  বলতেই হয় কম্পিউটার সাইন্স বলতে বঝায় কম্পিউটার কে কাজ সিখানো,কথা শোনানে,তাকে দিয়ে ইচ্ছা মতো কাজ করানো। আসলে কম্পিউটার  সাইন্স  কোনো মুখস্থ বিদ্দার বিষয় না  এটার জন্য চিন্তা শক্তি অনুপ্রেরণা ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থেকে নতুন কিছু করতে চাওয়া ।   কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে পরতে হলে সবার মধে ৩টি বিষয় থাকা দরকার–
  1.  প্রথমোত নতুন কিছু কররার মনব্লতা।
  2.  প্রগ্রামিং করার  ধর্য্য।
  3.  গনিতের প্রতি বিষেশ ধারণা (যেমন  Calulus, Matrix, Number theory, Geometry & Vactor analysis ইত্যাদি
সব থেকে মজার ব্যাপার হলো এই সাবজেক্ট এর স্টুডেন্টদের একটা স্পেশালিটি হলো তারা সহজেই অন্যের গেম বা অ্যাপস কে ইচ্ছামত ডেভলপ করতে পারবে এবং নিজের মন মত ভাবে তৈরি করতে পারে।
 
আরেকটি কথা যারা বলে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে কোন কিছু হয় না বা কোন চাকরি হয় না তাদের ক্ষেত্রে একটি কথা বলতে চাই, কম্পিউটার সায়েন্স নেওয়ার আগে আপনাদেরকে চিন্তা করতে হবে যে আপনি  একজন ওয়েব ডেভলপার  বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন নাকি বড় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবেন। বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্ট এখন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে  গুগলের প্রিন্সিপাল হিসাবে কাজ করছেন।  সর্বশেষ একটি কথাই বলবো যারা এই সাবজেক্টে নিয়ে পড়বেন তাদেরকে মনোযোগী এবং ধৈর্যশীল হতে হবে এবং সব সময় নিজের ইচ্ছায় বজায় রাখতে হবে এবং ভাবতে হবে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে বড় কিছু হওয়ার যেমন ওয়েব ডেভলপার, গ্রাফিক্স ডিজাইনা্‌ সফটওয়্যার  ইঞ্জিনিয়ার এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার।

অবশ্য পড়াশোনার সবার নিজের দায়িত্বে আপনি যদি ভালো মনোযোগী হন এবং আপনার ক্যারিয়ারের দিকে ফোকাস করেন  তাহলে অবশ্যই আপনি পারবেন আপনার ফিউচার কে ব্রাইট করতে। 

এররকম আরো তথ্য উপভোগ করতে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।

Saturday, March 26, 2022

কম্পিউটারের জনক কে?

কম্পিউটারের জনক কে?

ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৩ সালে সর্বপ্রথম এ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন নামে যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেন এবং ইঞ্জিনের নক্সা তৈরি করেন। চার্লস ব্যাবেজের এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিনের পরিকল্পনায় আধুনিক কম্পিউটারের ধারনা ছিল। এজন্য চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তার পরিকল্পনায় আধুনিক কম্পিউটারের গাণিতিক ইউনিট, স্মৃতি, নিয়ন্ত্রণ ইউনিট এবং ইনপুট/আউটপুট অন্তরভূক্ত ছিল।

বর্তমান আমরা যে কম্পিউটার সাথে পরিচিত তা একদিনে এ অবস্থায় এসে পৌছায়নি। বহু সাধনা ও শ্রমের বিনিময়ে আজকের কম্পিউটারের আবির্ভান।


আরো পড়ুনঃ 

What is HDD? কম্পিউটার হার্ড ডিস্ক

What is HDD? কম্পিউটার হার্ড ডিস্ক

হার্ড ড্রাইভ ডিস্ক বা HDD অথবা হার্ড ডিস্ক। শক্ত অনমনীয় মেটালিক ম্যাগনাটিক ডিস্ককে হার্ড ডিস্ক বলা হয়। হার্ড ডিস্ক কতগুলো ট্রাক এবং ট্রাকগুলো কয়েকটি সেক্টরের সমম্বয়ে গঠিত। ডিস্কের উভয় পৃষ্ঠায় ডেটা রিড/রাইট করা সম্ভব। একটি অক্ষদন্ডের সাহায্যে কতগুলো মেটাল এক সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ডিস্কের কেন্দ্রের ট্রাকের দৈর্ঘ্য বাইরের ট্রাকের দৈর্ঘের তুলনায় বেশি হলেও প্রতি ট্রাকে সমান সংখ্যক বিট থাকে। হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের সাহায্যে হার্ড ডিস্ক তথ্য রিড / রাইট করা হয়। এক্ষেত্রে ডিস্কের প্রতিটি পৃষ্ঠের একটি হিসাবে কয়েকটি রিড / রাইট হেড থাকে। কিন্তু ডিস্কের একদম উপরের ও নীচের।

পৃষ্ঠার জন্য কোন হেড থাকে না। তীব্রবেগের ঘুরিয়ে ডিস্কে তথ্য রিড / রাইট করা হয়। সম্পুর্ন হার্ডডিস্ক বায়ুশুন্য বাক্সে সিল (Seal) করে সিস্টেম ইউনিটে স্থায়ীভাবে সংযুক্ত করা থাকে। হার্ড ডিস্ককে ইনপুট, আউটপুট এবং গৌণ সৃতি হিসাবে ব্যাবহার করা হয়। বর্তমানে 1 TB ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন বা এর বেশি ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন হার্ডডিস্ক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।

পুর্বে ব্যাবহৃত Hard Disk এর স্থলে বর্তমানে SATA হার্ডডিস্ক ব্যাবহৃত হচ্ছে। SATA Harddisk এর Special Feature.

  • SATA interface cable
  • Special power cable
  • Serial Data Host adapter

আরো পড়ুনঃ 


Friday, March 25, 2022

How to Generate RSS Feed কিভাবে আরএসএস ফিড তৈরি করবেন?

How to Generate RSS Feed কিভাবে আরএসএস ফিড তৈরি করবেন?

RSS যা নিউজ ও আর্টিকেল এর জন্য খুব জনপ্রিয় একটি সিস্টেম। RSS মুলত অন্য ওয়েবসাইটের কনটেন্ট নিজের ওয়েবসাইটে দেখাতে সহযোগিতা করে। এর জন্য নির্দিষ্ট একটি ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে একটি API বানাতে হয় বা RSS link বানাতে হয়। এরপর সেটি আপনার ওয়েবসাইটে প্রপার ভাবে যুক্ত করলে সকল কন্টেন্ট দেখা যাবে। আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেখাবো কিভাবে আর.এস.এস ফিড তৈরি করবেন।



আর.এস.এস লিংক তৈরি করার জন্য অনেক ফ্রী ওয়েবসাইট আছে যারা RSS লিংক প্রোভাইড করে থাকে। তার মধ্যে একটি হচ্ছে- FetchRSS যা দিয়ে খুব সহজেই ফিড তৈরি করা যায়। তাহলে চলুন জেনে নেই কিভাবে এই ওয়েবসাইট দ্বারা আপনি RSS FEED তৈরি করতে পারেন।

১. প্রথম ধাপ

FetchRSS.Com এই ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

২. প্রথম ধাপ

আপনি যেই ওয়েবসাইটে কন্টেন্ট আপনার ওয়েবসাইটে দেখাতে চাচ্ছেন সেই ওয়েবসাইটের ডোমেইন বা লিংক কপি করুন।  যেমন আমি আমার ওয়েবসাইটের লিংক কপি করছিঃ https://www.mrantorali.com/

৩. তৃতীয় ধাপ 

কপি করা লিংক fetchrss ওয়েবসাইটে পেস্ট করুন। (নিচের ছবির মতো)


Thursday, March 24, 2022

হোস্টিং কী? What is hosting?

হোস্টিং কী? What is hosting?

হোস্টিং কী? হোস্টিং কেন প্রয়োজন? হোস্টিং কি কাজে লাগ? আজকে এই সকল প্রশ্নের উত্তর এই আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন। আমি আজকে হোস্টিং বিষয় সকল কিছু আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো। 

হোস্টিং কি? এটা জানার পুর্বে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে ওয়েবসাইট কী? ও ডোমেইন কি?  যারা ওয়েবসাইট কী? ও ডোমেইন কি এই বিষয় জানতে ইচ্ছুক তারা আমাদের ওয়েবসাইটে ডোমেইন বা ওয়েবসাইট লিখে সার্স করলেই এই সংক্রান্ত আর্টিকেল পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মূল কথায় আসি।



হোস্টিং কী?

হোস্টিং হচ্ছে একধরনের স্টোরেজ যা অনলাইন ভিত্তিক সকল প্লাটফোর্মে ব্যাবহার করা লাগে। যেমন যারা ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানেন তারা এটাও জানেন যে ডোমেইন ও হোস্টিং একটি ওয়েবসাইট বানাতে সর্বপ্রথম প্রয়োজন। এটা আমরা প্রায় সকলেই জানি কিন্তু আমরা এটা জানিনা হোস্টিংটা আসলে কি এবং এটা কিভাবে কাজ করে? কোন একটি ওয়েবসাইট আমরা যখন বানাতে যাই অভিয়াসলি তার মধ্যে অনেক ফাইল ও ফটো রাখতে হয়। যেমন বিভিন্ন স্ক্রিপ্ট, ফাইল, ফটো, ভিডিও এবং অন্যান্য যে কোন MB/KB ভিত্তিক কোন না কোন ডাটা থাকে, যা স্বাধারনত একটি ওয়েবসাইট বানানোর সময় আমরা আমাদের কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারে রাখি। আপনিকি কখনো নিজেকে প্রশ্ন করেছেন যে এই ফাইল গুলো ওয়েবসাইটের ঠিক কোন স্থানে রাখা হয়? জ্বী হ্যা এই সকল ডাটা হোস্টিং এর মধ্যে সংরক্ষন করা হয়। 

হোস্টীং মূলত কম্পিউটার হার্ড-ডিস্কট এর মত, তবে এটা অনলাইনে থাকে এবং দিন ২৪ ঘন্টা ও সপ্তাহের ৭ দিন অন থাকে। এটা কোন ভাবেই বন্ধ করা হয়না। অর্থাৎ এই স্টোরেজ গুলো যেই যায়গা থেকে সার্ফ করা হয় তাদের কম্পিউটার গুলো এতটাই সক্তিশালী যা ২৪ ঘন্টা চালু থাকে। আর এইসব কম্পিউটার গুলোকে সুপার কম্পিউটার বলা হয়ে থাকে। 

সুপার কম্পিউটার কোথায় রাখা হয়?

সুপার কম্পিউটার সব দেশে দেখা যায়না, হাতে গনা অল্প কিছু দেশেই এর অস্তিত্য আছে যা সব থেকে বেশি ইউরোপীয় কাউন্ট্রী ও এমেরিকাতেই রয়েছে এবং গবেষনায় দেখা যায় বিশ্বের ৭০% ডাটা কানাডার সার্ভার বা সুপার কম্পিউটারে রয়েছে। এইসব সুপার কম্পিউটার গুলো খুব যত্ন সহকারে রাখা হয়।

ডোমেইন ও হোস্টিং ২টাত আলাদা কিন্তু একত্রিত কিভাবে করে?
জ্বী হ্যা ডোমেইন হোস্টিং আলাদা তবে এটা এক না করলে আপনার ওয়েবসাইট স্বাধারন মানুষ খুজে পাবেনা। এর জন্য ডোমেইন ও হোস্টিংকে একত্রিত করা লাগে যা DNS দ্বারা করা হয়। 

হোস্টিং কত প্রকার?

হোস্টিং অনেক প্রকার আছে। তবে সব থেকে মেইন ফিচার গুলো নিয়ে ৪ প্রকার হোস্টিং সব থেকে বেশি জনপ্রীয়। এই হোস্টিং গুলো বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার হয় অবশ্যই কাজের উপর ভিত্তি করেই এই ৪ প্রকার হোস্টিং। ৪ প্রকার হোস্টিং এর তালিকা নিচে দেওয়া হলো। 
  1. Shared Hosting
  2. VPS (Virtual Private Server) Hosting
  3. Dedicated Hosting
  4. Cloud Hosting

আরো পরুনঃ

Sunday, March 20, 2022

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বানানোর কথা ভেবে থাকেন তাহলে আপনার সর্বপ্রথম প্রয়োজন একটি ডোমেইন। যারা ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে বা বানিয়ে দেয় তাদের সাথে আপনি যখন কমিউনিকেশন করবেন তখন অবশ্যই শুনে থাকবেন ডোমেইন হোস্টিং কে দিবে? বা ডোমেইন নাম বলুন ও হোস্টিং কত জিবি?

মূলত আজকের এই পোস্টে আমি ডোমেইন বিষয় বিত্যান্ত আলোচনা করবো। আমার এই আর্টিকেলটি পুরোটা পরলে ডোমেইন কি? কেন প্রয়োজন? কি কাজে কখন ব্যাবহার হয়? ডোমেইন কত প্রকার? এইসকল কিছু আজকে জানতে পারবেন।

ডোমেইন কী?

ডোমেইন কীঃ ডোমেইন হচ্ছে একটি নাম বা একটি ঠিকানা। বিষয়টা ক্লিয়ার হতে একটু রিয়ালিটিতে আশা যাক। ধরুন আপনার বাসায় আমাকে যেতে বললেন, কিন্তু ঠিকানা দিলেন না! এখন এই পর্যায় আপনার বাসায় যেতে হলে অবশ্যই আপনার ঠিকানা আমাকে জানতে হবে তারপর আমি আমার গন্তব্যে পৌছাতে পারবো। একিভাবে ডোমেইন কাজ করে। আপনার ওয়েবসাইটে আপনি যখন ভিজিট করবেন অবশ্যই সার্সবারে আপনার ওয়েবসাইটের URL বা Address যেটাকে সবাই ডোমেইন বলি সেটা দিতে হবে। এরপর আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যেতে পারবেন। যেমন আমার ওয়েবসাটের ডোমেইন হচ্ছে www.mrantorali.com এটা একটি ডোমেইন বা ওয়েবসাইট এড্রেস। এটা আপনি সার্স করলে ১০০% আমার ওয়েবসাইট সামনে আসবে।  




বিঃদ্রঃ একটি ডোমেইন নেইম একবার মাত্র ব্যাবহার যোগ্য এবং যতক্ষন অইটার সময় বা Expired না হবে ততক্ষন অইটা আর কেউ ব্যাবহার করতে পারবেনা।

ডোমেইন গঠন 

একটী ডোমেইন কিছু অংশ নিয়ে গঠিত হয়। যেমন ধরুন google এর ওয়েবসাইটের নাম google.com বা https://www.google.com এখানে এই ডোমেইনটিতে ৪টি অংশে ভাগ করা। এটা যদি সহজে বুঝতে চান নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।



ডোমেইন এক্সটেনশন

ডোমেইন এক্সটেনশন এটা হয়ত অনেকেই জানেন না। ডোমেইন এক্সটেনশন কোনটাকে বলা হয়? আমার ওয়েবসাইট mrantorali.com এখানে আমার নামের পর অর্থাৎ mrantorali এরপরে যেই ওয়ার্ড আছে অইটাই হচ্ছে এক্সটেনশন। এখানে আকি যেটা ইউজ করেছি সেটি হচ্ছে  .Com তবে মার্কেটে এরকম হাজারো রকম এক্সটেনশন পাওয়া যায়। 

ডোমেইন নেইম কত প্রকার? 

ডোমেইন নেম অনেক প্রকার। বর্তমানে বাজারে কয়েকহাজারেরো বেশি এক্সটেনশন পেয়ে যাবেন। যার মধ্যে .Com .Net .Info .Org ইত্যাদি সব থেকে জনপ্রিয়। এবং এর বাহিরে কাউন্ট্রি বেসেড অনেক ডোমেইন এক্সটেনশন পাওয়া যায় এবং নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা আলাদা এক্সটেনশন আছে। 
  1.  .Gov (Government)
  2.  .Info (Information)
  3.  .Edu (Education)
  4.  .biz (Business) 
এই গুলো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য করা হয়েছে এর পাশাপাশি নিজ দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে
  1.   .Bd (Bangladesh)
  2.   .in (India)
  3.   .Cn (China)
  4.   .us (United State)
  5.   .uk (United Kingdom)
এরকম প্রত্যেক দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে। এবং প্রত্যেকটা ডোমেইন অর্থবহন করে।

আজ থেকে কয়েক দশক আগে এই ডোমেইন নেইম ছিলোনা তখনকার যুগে এটা IP Address দিয়ে করা হতো। আইপি এ্যড্রেসের সংখ্যার মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঢোকা যেতো। কিন্তু অতিরিক্ত সংখ্যা যা নামের তুলোনায় মনে রাখা কঠিন তাই পরবর্তিতে এটা নাম হিসেবে এক্সেস করার সিস্টেম তৈরি করা হয়। এবং বর্তমানে আমাদের মনে রাখার মতো আমরা ডোমেইন নেইম দেই তবে এর পিছনে এখনো একটি আইপি কাজ করে। আপনার হোস্টিং সার্ভার যেখানেই থাকুক তার সার্ভার এক্সেস করতে অবশ্যই আইপি এড্রেস দিয়ে কল করা হয়।

যেমন গুগল ওয়েবসাইট https://www.google.com এটা লিখে সার্স করলে ওপেন হয় তবে আপনি চাইলে এই সেম কাজ আইপি দ্বারাও করতে পারেন। যেমন এটার আইপি  হচ্ছে 142.250.72.110


হোস্টিং এবং ডোমেইন একসাথে কানেক্ট করার জন্য DNS Name Server ব্যাবহার করা হয়।

আরো পড়ুন