Friday, December 29, 2023
গবেষণা কি? What is Research
গবেষণা কি?
গবেষণা সম্পর্কে আরো তথ্য পেতে এখানে ক্লিক করুনইতিহাস সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন
ক্রায়োসার্জারি কি? What is Cryosurgery
ক্রায়োসার্জারি একধরনের চিকিৎসা পদ্ধতি যা অত্যধিক শীতল তাপমাত্রা প্রয়োগের মাধ্যমে অস্বাভাবিক বা অপ্রত্যাশিত রোগাক্রান্ত টিস্যু/ত্বক কোষ ধ্বংস করার কাজে ব্যবহৃত হয়। ক্রায়োসার্জারিতে চিকিৎসা করার ক্ষেত্রে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যথাযথ প্রয়োগ হয়ে থাকে।
এ পদ্ধতির চিকিৎসায় প্রথমেই সিম্যুলেটেড সফটওয়্যার দ্বারা ক্যান্সার ইত্যাদিতে আক্রান্ত কোষগুলোর অবস্থান ও সীমানা নির্ধারণ করা হয়। এ ক্ষেত্রে রোগাক্রান্ত কোষটিতে আইসিটি যন্ত্রপাতি নিয়ন্ত্রিত মাইক্রো-ক্যামেরাযুক্ত নল দিয়ে ক্ষতস্থান শনাক্ত করা হয় এবং অত্যন্ত সূক্ষ্ম সুচযুক্ত ক্রায়োপ্রোব প্রবেশ করিয়ে নির্ধারিত ক্রায়োজনিক গ্যাস প্রয়োগ করা হয়।তাপমাত্রা অত্যধিক হ্রাস পেয়ে -41 থেকে -196 ডিগ্রি সেন্টিগ্রেডে নেমে আসার কারণে নির্বাচিত টিস্যুটিতে অক্সিজেন সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়। ঐ নিম্নতম তাপমাত্রায় রক্ত ও অক্সিজেন সঞ্চালন সম্ভব না হওয়ার দরুন রোগাক্রান্ত টিউমার টিস্যুর ক্ষতিসাধন হয়। ক্রায়োসার্জারি চিকিৎসায় টিউমারের ধরন অনুযায়ী এবং নির্দিষ্ট শীতলতায় পৌঁছানোর জন্য তরল নাইট্রোজেন, আর্গন, অক্সিজেন বা কার্বন ডাই অক্সাইড ব্যবহার করা হয়। এই তরল গ্যাসগুলো ক্রায়োজনিক এজেন্ট নামে পরিচিত।
ক্রায়োসার্জারিতে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির ভূমিকা অনেক বেশি, যেমন আক্রান্ত কোষ বা টিস্যুর অবস্থান নির্ণয়ে এবং সমস্ত কার্যাবলী পর্যবেক্ষণের কাজে সারাক্ষণ কম্পিউটার নিয়ন্ত্রিত ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়। সেজন্য ক্রায়োসার্জারিতে চিকিৎসা ব্যবস্থায় অভিজ্ঞ করে তুলতে ডাক্তারদের প্রশিক্ষণে ভার্চুয়াল রিয়েলিটি ব্যবহার করা হয়।
রোগীর তথ্য, চিকিৎসার গবেষণার ফলাফল ইত্যাদি সংরক্ষণের জন্য কম্পিউটার ডেটাবেজ সিস্টেম প্রয়োজন হয়।ক্রায়োসার্জারির অনেক সুবিধা রয়েছে। অন্যান্য চিকিৎসা পদ্ধতির তুলনায় ক্যান্সার ও নিউরোসার্জারি চিকিৎসায় ক্রায়োসার্জারি অনেক সাশ্রয়ী এবং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে সময় কম লাগে। এ পদ্ধতিতে কোনো জটিল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই, ব্যথা, রক্তপাত অথবা অপারেশনজনিত কাটা-ছেঁড়ার কোনো জটিলতা নেই।
রোগীকে কোনো পূর্ব প্রস্তুতি নিতে হয় না এবং অনেকক্ষেত্রে সার্জারি শেষে রোগীকে হাসপাতালেও থাকতে হয় না। তবে আক্রান্ত কোষের সঠিক অবস্থান নির্ণয়ে ব্যর্থ হলে ক্রায়োসার্জারি ব্যবহারে জীবাণু শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে লিভার ও ফুসফুসের স্বাভাবিক গঠন বিনষ্ট কিংবা স্নায়বিক সমস্যার উদ্ভব হতে পারে।
রোবটিক্স কি? Robotics Ki
রোবোটিক্স কি?
রোবট শব্দটির সাথে আমরা সবাই কম-বেশি পরিচিত, এই শব্দটি দিয়ে আমরা এমন একধরনের যন্ত্রকে বোঝাই যেটি মানুষের কর্মকাণ্ডের অনুরূপ কর্মকাণ্ড করতে পারে। বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং এবং প্রযুক্তির সমন্বয়ে গঠিত যে বিষয়টি রোবটের ধারণা, নকশা, উৎপাদন, কার্যক্রম কিংবা ব্যবহার বাস্তবায়ন করতে পারে তাকে রোবটিক্স বলা হয়ে থাকে।রোবট কত প্রকার
রোবট কথাটি বলা হলে যদিও সাধারণভাবে আমরা মানুষের আকৃতির একটি যন্ত্র কল্পনা করি, কিন্তু প্রকৃত রোবট তার কাজের উপর নির্ভর করে যে কোনো আকারের বা আকৃতির হতে পারে। আজ থেকে এক যুগ আগেও রোবটের মূল ব্যবহার গাড়ির ওয়েল্ডিং কিংবা স্ক্রু লাগানোর মাঝে সীমাবদ্ধ ছিল। প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে রোবটের কার্যপরিধিও বেড়ে যেতে শুরু করেছে এবং এমন কোনো কাজ নেই যেখানে রোবট ব্যবহার করা হচ্ছে না।রোবটিক্সের ক্ষেত্র বৃদ্ধি পেলেও তার গঠনে তিনটি নির্দিষ্ট বিশেষত্ব রয়েছে। সেগুলো হচ্ছে:
- একটি রোবট যে নির্দিষ্ট কাজ করার জন্য তৈরি হয়, তার উপর নির্ভর করে একটি বিশেষ যান্ত্রিক গঠন হয়ে থাকে।
- রোবটের যান্ত্রিক কাজ করার জন্য বিদ্যুৎ ব্যবহারের ব্যবস্থা থাকতে হয়।
- রোবটকে কম্পিউটার প্রোগ্রামিং দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
রোবটের ব্যবহার ব্যবহার (Application)
১. বিপজ্জনক কাজে
২. শিল্প-কারখানায়
৩. সুক্ষ্মাতিসূক্ষ্ম কাজে
৪. চিকিৎসা ক্ষেত্রে
৫. সামরিক ক্ষেত্রে
৬. শিক্ষা ও বিনোদনে
৭. নিরাপত্তা ও পর্যবেক্ষণ
৮. মহাকাশ গবেষণা
৯. ঘরোয়া কাজে
Thursday, December 28, 2023
Inshot App without Watermark free download | ইনশট অ্যাপ ওয়াটারমার্ক ছাড়া ফ্রী ডাউনলোড
ইনশট বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। এই অ্যাপটি দিয়ে খুব ইজি এবং যে কোন লো কনফিগ ডিভাইস দিয়ে আপনি ভিডিও এডিট করতে পারবেন।
Inshot app download for free, inshot app without watermark, ইনশট অ্যাপ ফ্রী ডাউনলোড, ওয়াটারমার্ক ছাড়া ইনশট প্রো, InShot Mod Apk
যারা ইউটিউব, ফেসবুকে ও অন্যান্য প্লাটফর্মের জন্য ভিডিও এডিটিং করতে চান তাদের জন্য ইনশট খুবই উপযোগী। কারণ ইনশট অ্যাপ খুব ইজিলি ব্যাবহার যোগ্য।
Inshot Pro Apk
Inshot app without watermark
Inshot Pro
Inshot Pro free download
ইনশট প্রো ডাউনলোড
Inshot Mod Apk
inshot app without watermark
অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকারিতা
অল্প বয়সে বিয়ে, অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি হয়?, অল্প বয়সে কেন বিয়ে করা উচিত, অল্প বয়সে বিয়ে করা ঠিক হবে?, অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকার, অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি উপকার জানতে চাও?
অল্প বয়সে বিয়ে
এই সমাজ তোমাকে ভালো কিছু দিতে চায়না বরং তোমাকে পাপের সাগরে ডুবাতে চায়। এইভাবে শেষ হয়ে যাচ্ছে আমাদের চরিত্র, পারছে না কেউ যৌবন কে পবিত্র রাখতে।
অল্প বয়সে বিয়ে করার উপকার | অল্প বয়সে বিয়ে করলে কি কি উপকার হয়?
কারণ হচ্ছে যৌবন এক ধরনের ক্ষুধা। ক্ষুধা লাগলে যেমন খাবারের দরকার হয়, ঠিক তেমন যৌবনের ক্ষুধা লাগলে বউ দরকার হয়। কিন্তু সমাজ বলছে আগে প্রতিষ্ঠিত হও তারপর বিয়ের পিড়িতে বসো।
অথচ এই আয়াতে আল্লাহ বলেনঃ
وَأَنكِحُوا الْأَيَامَى مِنكُمْ وَالصَّالِحِينَ مِنْ عِبَادِكُمْ وَإِمَائِكُمْ إِن يَكُونُوا فُقَرَاء يُغْنِهِمُ اللَّهُ مِن فَضْلِهِ وَاللَّهُ وَاسِعٌ عَلِيمٌ
তুমি বিয়ে করো, তোমায় প্রতিষ্ঠিত করার দায়িত্ব আমি আল্লাহর। অভাবে আছো অভাব দূর করে দেব। আল্লাহ বলেন, ধনী হতে চাও বিয়ে করো।
আবার রাসুল (সা.) বলেছেন, ثَلَاثَةٌ حَقٌّ عَلَى اللَّهِ عَوْنُهُمْ: المُجَاهِدُ فِي سَبِيلِ اللَّهِ، وَالمُكَاتَبُ الَّذِي يُرِيدُ الأَدَاءَ، وَالنَّاكِحُ الَّذِي يُرِيدُ العَفَافَ তিন ব্যক্তিকে সাহায্য করা আল্লাহ তায়ালার জন্য কর্তব্য হয়ে যায়।
১। আল্লাহ তায়ালার রাস্তায় জিহাদকারী।
২। চুক্তিবদ্ধ গোলাম যে তার মনিবকে চুক্তি অনুযায়ী সম্পদ আদায় করে মুক্ত হতে চায়।
৩। ওই বিবাহিত ব্যক্তি যে (বিবাহ করার মাধ্যমে) পবিত্র থাকতে চায়।
অল্প বয়সে বিয়ে করলে রোমান্টিকতার বহু সময় পাওয়া যায়।কেন এতো বিয়ে করতে দেরি? আল্লাহ তো অফার দিয়ে রাখছেন। আল্লাহ তোমাকে বড়লোক বানিয়ে দেবেন তার
ওয়াদা দিয়েছেন। খামাখা কেন দেরি? বিয়ে কর, যৌবন শুরু হয়েছে, আল্লাহর দেয়া বিশাল অফারটাকে গ্রহণ করো।
অল্প বয়সে বিয়ের উপকারিতা
বিয়ে করলে যে উপকারিতা পাবে তা হলোঃ
১। লজ্জা স্থানের হেফাজত হয়।
২। বিবাহ চক্ষু নত করে রাখে।
৩। তাড়াতাড়ি ধনী হওয়া যায়।
৪। ইমান পরিপূর্ণ হয়।
৫। অসুস্থতা দূর হয়।
৬। ইবাদতে মজা পাওয়া যায়।
৭। আল্লাহর নৈকট্য লাভ করা যায়।
৮। মানসিক তৃপ্তি পাওয়া যায়।
এমন তৃপ্তি যেটা শুধু নিজের বউয়ের কাছে পাবে, যেনা করতে গিয়েও তা পাবে না।
৯। মেজাজ ঠান্ডা থাকে। মাথা কখনো গরম হবেনা।
১০। যৌবনের ক্ষুধা নিবারণ হয়।
আরো অনেক উপকারিতা আছে।
খাবার না পেলে মানুষ যেমন ক্ষুধার যন্ত্রনায় হারাম
ভক্ষণ করে ফেলে। ঠিক সেই রকম বউ না থাকলে যৌবনের ক্ষুধার তাড়নায় অনেকে লজ্জা স্থান দিয়ে পর নারীর সাথে যিনা করে ফেলে।
বিয়েকে সহজ কর, দেখবে সমাজ থেকে অনেক জেনা ব্যভিচার কমে যাবে।
ছেলেমেয়েদের অভিবাবকদের বলি, অল্প বয়সে ছেলে মেয়ে বিয়ে দিন।
সরকারি চাকরি বাদ দেন, আগে দেখুন ছেলে মানুষ কিনা। যদি মানুষ হয়, তার সাথে বিয়ে দেন। কারণ একটা মেয়ে কখনো খাবারের অভাবে মারা যায়না। মারা যায়তো জানোয়ার গুলোর অত্যাচারে। তাই মেয়ের বাবাদের বলছি, বিষয়টি বিবেচনায় নেন।
ছেলের বাবাদের বলছি, আল্লাহ ওয়াদা দিয়েছেন ধনী বানিয়ে দেবে তাই ছেলেকে বিয়ে দিন, খুব তাড়াতাড়ি প্রতিষ্ঠিত হয়ে যাবে আপনার ছেলে।
কথা গুলো আল্লাহ তায়ালা আমাদের সকলকে বুঝার ও অবিবাহিতদের আমল করার তৌফিক দিন🤲
তথ্য সুত্র: বিভিন্ন নিউজ ও সোশ্যাল মিডিয়া থেকে সংগ্রহীত।
সাইবার নিরাপত্তা আইন - সাইবার অপরাধের শাস্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন
সাইবার অপরাধ দমনে বিভিন্ন দেশেই আইন চালু আছে। আমাদের দেশে ২০০৬ সালে প্রণীত 'তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন ২০০৬ এর ৫৭(১) ধারামতে, যদি কোনো ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে ওয়েবসাইট বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক বিন্যাসে এমন কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে যা মিথ্যা ও অশ্লীল, যার দ্বারা কারও মানহানি ঘটে বা ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয়, আর এ ধরনের তথ্যগুলোর মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে উস্কানি প্রদান করা হলে অনধিক দশ বছর কারাদন্ড এবং অনধিক এক কোটি টাকা অর্থদণ্ডে দন্ডিত হওয়ার বিধান রয়েছে।
সাইবার সিকিউরিটি বাংলাদেশ
এছাড়া, পর্ণগ্রাফি আইন-২০১২-তে বর্ণিত আছে, কোনো ব্যক্তি ইন্টারনেট বা ওয়েবসাইট বা মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো ইলেকট্রনিক ডিভাইসের মাধ্যমে পর্ণগ্রাফি সরবরাহ করলে সর্বোচ্চ 5 বছর সশ্রম কারাদন্ড এবং 2 লক্ষ টাকা পর্যন্ত অর্থদন্ডে দণ্ডিত হবেন।
সাইবার নিরাপত্তা আইন
সর্বশেষ 2018 সালে আমাদের দেশে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন প্রণীত হয়, যার আংশিক উল্লেখ করা হলো:
- ১. কোনো ব্যক্তি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পরিকাঠামোয় বেআইনি প্রবেশ করে ক্ষতিসাধন, বিনষ্ট বা অকার্যকরের চেষ্টা কিংবা কম্পিউটার সিস্টেম, নেটওয়ার্ক বা প্রোগ্রাম ধ্বংস/পরিবর্তন বা অকার্যকর করতে পারবেন না।
- ২. ইলেকট্রনিক ডিভাইস, কম্পিউটার সিস্টেমে অবৈধভাবে প্রবেশ করতে পারবেন না, সেখান থেকে কোনো তথ্য বা উদ্ধৃতাংশ বা উপাত্তের অনুলিপি সংগ্রহ করতে পারবেন না।
- ৩. ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে কারো সাথে ইচ্ছাকৃতভাবে প্রতারণা, জালিয়াতি বা ছদ্মবেশ ধারন করতে পারবেন না।
- ৪. ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা, জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে প্রচার বা অপপ্রচার কিংবা এতে মদদ দিতে পারবেন না।
- ৫. রাষ্ট্রের অখণ্ডতা, নিরাপত্তা, সার্বভৌমত্ব ও ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ হয় এমন বিভ্রান্তিকর তথ্য অপপ্রচার বা কার্যকলাপ, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত করে বা জাতিগত ঘৃণা-উস্কানি বা বিভেদ/বিদ্বেষ সৃষ্টি করে কিংবা সামাজিকভাবে বিশৃঙ্খলার জন্ম দেয় এরূপ কোনো কার্যক্রম ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে করা যাবে না।
- ৬. ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যম ব্যবহার করে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে ব্যক্তিগত ভাবমূর্তি নষ্ট, অপমান বা অপদস্থ করা কিংবা ভয়ভীতি বা হুমকি প্রদর্শন করা যাবে না।
- ৭. ইলেকট্রনিক বা ডিজিটাল ডিভাইস ব্যবহার করে ব্যাংক, বীমা ইত্যাদি আর্থিক প্রতিষ্ঠান কিংবা সরকারি, আধাসরকারি বা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানে অবৈধ অনুপ্রবেশ করে আর্থিক ক্ষতি বা তছরুপ কিংবা অত্যন্ত গোপনীয় তথ্য চুরি, তথ্য পাচার করা যাবে না।
ডিজিটাল আইনের আওতায় উল্লিখিত কৃত অপরাধের জন্য বিভিন্ন মেয়াদের শাস্তি এবং আর্থিক দণ্ড প্রদানের বিধান রাখা হয়েছে।
তাই আমাদের জীবনের অন্যান্য প্রতিটি সেক্টরের ন্যায় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিবেক, বুদ্ধি ও বিবেচনাকে নৈতিকতার মানদণ্ড হিসেবে ব্যবহার করে সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিসহ সবধরনের অপরাধমূলক কাজের প্রবণতা হতে পরিত্রাণ পেতে পারি।
আরো পড়ুন
সাইবার সিকিউরিটি কি | ডিজিটাল প্রযুক্তির রক্ষণায়ন
Wednesday, December 27, 2023
উইন্ডোজ সিস্টেমে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করে কিভাবে? কম্পিউটারে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করা শিখুন
কম্পিউটারের সময় ও তারিখ পরিবর্তন
কম্পিউটারে টাইম ঠিক করে কিভাবে
ধাপ-১ঃ কম্পিউটারের সময় ও তারিখ দেখা
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (Artificial Intelligence)
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স হলো: চিন্তাশক্তি, বুদ্ধি কিংবা বিশ্লেষণ ক্ষমতা মানুষের সহজাত, একটি যন্ত্রকে মানুষের মতো বুদ্ধিমত্তা দিয়ে, সেটিকে চিন্তা করানো কিংবা বিশ্লেষণ করানোর ক্ষমতা দেওয়ার ধারণাটিকে সাধারণভাবে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বলা হয়। কিছুদিন আগেও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ছিল দূর ভবিষ্যতের একটি কাল্পনিক বিষয়। কিন্তু অতি সম্প্রতি এই দূরবর্তী ভবিষ্যতের বিষয়টি আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অংশ হতে শুরু করেছে। তার প্রধান কারণ, পৃথিবীর মানুষ ডিজিটাল বিশ্বে এমনভাবে সম্পৃক্ত হয়েছে যে, হঠাৎ করে অচিন্তনীয় পরিমাণ ডেটা সৃষ্টি হয়েছে এবং সেই ডেটাকে প্রক্রিয়া করার মতো ক্ষমতাশালী কম্পিউটার আমাদের হাতে চলে এসেছে।What is AI
এই ডেটা বা তথ্যকে প্রক্রিয়া করার জন্য বিজ্ঞানী এবং প্রযুক্তিবিদরা এমন একটি পদ্ধতি বেছে নিয়েছেন যেটি মানুষের মস্তিষ্কের মতো করে কাজ করে। সাধারণভাবে এটা নিউরাল নেট নামে পরিচিত। সহজভাবে বলা যায় এর একটি ইনপুট স্তর এবং আউটপুট স্তর রয়েছে যার মাঝখানের স্তরটি হচ্ছে 'লুক্কায়িত' স্তর (Hidden Layer)।প্রথমে এই নিউরাল নেটকে ইনপুট এবং তার সাথে যুক্ত উদাহরণ আউটপুট ডেটা দিয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়, তখন "লুক্কায়িত” স্তরটি এমনভাবে পরিবর্তিত হতে থাকে যেন প্রশিক্ষণের জন্য দেওয়া ইনপুটের জন্য সত্যি আউটপুটটি পাওয়া যায়। একবার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়ে গেলে এই নিউরাল নেটকে সম্পূর্ণ নতুন ইনপুট দিলেও সেটি তার জন্য সম্ভাব্য সঠিক আউটপুটটি দিতে পারবে। যত বেশি ডেটা দিয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, নিউরাল নেটটি তত ভালো কাজ করবে।
Artificial Intelligence
একটি লুক্কায়িত স্তর না রেখে একাধিক স্তর দিয়ে এই নেটকে আরো অনেক 'বুদ্ধিমান' করা সম্ভব। তখন নেটটি নিজেই ডেটা ব্যবহার করে শিখে নিতে পারবে। এই প্রক্রিয়ার নাম 'ডিপ লার্নিং' এবং বলা যেতে পারে এটি সত্যিকারের আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের সবচেয়ে কাছাকাছি একটি প্রক্রিয়া।আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স কিভাবে তৈরি করা হয়?
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রয়োগের ক্ষেত্রে প্রধানত C/C++, Java, MATLAB, Python, SHRDLU, PROLOG, LISP, CLISP, R ইত্যাদি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করা হয়। কার্যকারিতা ও প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে ডেভে লপারগণ তাঁদের পছন্দসই প্রোগ্রাম ব্যবহার করে থাকেন।আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স |
আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার
ইনপুট স্তর লুক্কায়িত স্তর আউটপুট স্তর আমরা আমাদের জীবদ্দশাতেই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্সের কিছু সফল প্রয়োগ দেখতে পাব, তার একটি হচ্ছে ড্রাইভারবিহীন স্বয়ংক্রিয় গাড়ি। আবহাওয়ার সফল ভবিষ্যৎবাণী আমরা ইতোমধ্যে দেখতে শুরু করেছি। এ ছাড়াও বর্তমান বিশ্বে কম্পিউটার প্রযুক্তিনির্ভর এমন কোনো ক্ষেত্র খুঁজে পাওয়া যাবে না যেখানে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহারিক প্রয়োগ নেই।যেমন চিকিৎসাবিদ্যা, অটোমোবাইল, ফাইন্যান্স, সার্ভেইল্যান্স, সোশাল মিডিয়া, এন্টারটেনমেন্ট, শিক্ষা, স্পেস এক্সপ্লোরেশন, গেমিং, রোবটিক্স, কৃষি, ই- কমার্সসহ স্টক মার্কেটের শেয়ার লেনদেন, আইনি সমস্যার সম্ভাব্য সঠিক সমাধান, বিমান চালনা, যুদ্ধক্ষেত্র পরিচালনা ইত্যাদি ক্ষেত্রে এর ব্যাপক ব্যবহার বর্তমানে পরিলক্ষিত হচ্ছে।
Tuesday, December 26, 2023
Apple iPhone 16 Pro and iPhone 16 Pro Max Rumored to Feature Wi-Fi 7 and 48-Megapixel Ultra Wide Camera
Apple's iPhone 16 Pro and iPhone 16 Pro Max are rumored to feature Wi-Fi 7 support and a 48-megapixel Ultra Wide camera lens.
The information comes from Jeff Pu, a tech analyst at Hong Kong investment firm Haitong International Securities. Pu revealed this information in a research note about the tech industry released today.
Wi-Fi 7 is the latest version of the Wi-Fi standard, and it offers significant improvements over Wi-Fi 6. Wi-Fi 7 can support faster speeds, lower latency, and better capacity than Wi-Fi 6. This will be beneficial for users who download large files, stream high-quality video, or play multiplayer games on their iPhones.The 48-megapixel Ultra Wide camera lens would be a significant upgrade over the 12-megapixel Ultra Wide camera lens found on current iPhones. The 48-megapixel lens would allow for more detail to be captured in photos and videos, especially in low-light conditions. This would be a welcome addition for iPhone users who take a lot of photos and videos in low-light conditions.
Pu's research note also suggests that the iPhone 16 Pro and iPhone 16 Pro Max will feature a new A17 Bionic chip, a 6.1-inch and 6.7-inch OLED display, and a triple-lens rear camera system. The phones are expected to be released in September 2023.
These are just rumors at this point, so it is important to take them with a grain of salt. However, Pu has a good track record of accuracy when it comes to Apple rumors, so it is worth paying attention to this one.