Monday, April 24, 2023

What is Artificial Intelligence

What is Artificial Intelligence

Artificial intelligence (AI) is intelligence demonstrated by machines, as opposed to the natural intelligence displayed by humans and animals. Leading AI textbooks define the field as the study of "intelligent agents": any device that perceives its environment and takes actions that maximize its chance of successfully achieving its goals. Colloquially, the term "artificial intelligence" is often used to describe machines (or computers) that mimic "cognitive" functions that humans associate with other human minds, such as "learning" and "problem solving".

AI research has been highly successful in developing effective techniques for solving a wide range of problems, from game playing to medical diagnosis. One of the most active areas of AI research is natural language processing (NLP), which is concerned with the interaction between computers and human (natural) languages.

Another major area of AI research is computer vision, which is concerned with the ability of computers to "see" and interpret the visual world. Computer vision has been used in a wide variety of applications, including self-driving cars, facial recognition, and medical image analysis.

AI research has also been successful in developing effective techniques for machine learning, which is the ability of computers to learn without being explicitly programmed. Machine learning has been used in a wide variety of applications, including spam filtering, fraud detection, and product recommendation.

Despite its successes, AI research has also faced a number of challenges. One of the biggest challenges is the "AI alignment problem", which is the problem of ensuring that AI systems behave in a way that is beneficial to humans. Another challenge is the "AI control problem", which is the problem of ensuring that AI systems can be controlled by humans.

Despite these challenges, AI research is a rapidly growing field with the potential to revolutionize many aspects of our lives. As AI research continues to progress, it is important to consider the potential benefits and risks of AI, and to develop policies that ensure that AI is used for good.

Here are some of the potential benefits of AI:

  • AI can help us to solve some of the world's most pressing problems, such as climate change, poverty, and disease.
  • AI can make our lives easier and more convenient. For example, AI-powered assistants can help us with tasks such as scheduling appointments, making travel arrangements, and shopping for groceries.
  • AI can help us to learn and grow. For example, AI-powered tutors can help us to learn new skills, and AI-powered tools can help us to analyze data and make better decisions.

Here are some of the potential risks of AI:

  • AI could be used to create autonomous weapons that could kill without human intervention.
  • AI could be used to create surveillance systems that could track our every move.
  • AI could be used to create systems that could discriminate against certain groups of people.

It is important to be aware of the potential benefits and risks of AI so that we can develop policies that ensure that AI is used for good. Some of the policies that we could consider include:

  • Developing international agreements that ban the development of autonomous weapons.
  • Creating regulations that govern the use of AI-powered surveillance systems.
  • Promoting diversity and inclusion in the development of AI systems.

The future of AI is uncertain, but it has the potential to revolutionize many aspects of our lives. It is important to be aware of the potential benefits and risks of AI so that we can develop policies that ensure that AI is used for good.

Larry Page or Google History

Larry Page or Google History

Larry Page is an American computer scientist and Internet entrepreneur. He is best known as co-founder of Google with Sergey Brin.

Page was born in East Lansing, Michigan, on March 26, 1973. He attended East Lansing High School, where he was a National Merit Scholar and a member of the debate team. He received a bachelor's degree in computer engineering from the University of Michigan in 1995.

After graduating from the University of Michigan, Page went on to Stanford University, where he earned a master's degree in computer science in 1997. While at Stanford, Page and Brin developed a search algorithm that ranked websites based on their popularity. They called their algorithm "BackRub" and used it to create a new search engine called "Google."

Google was officially launched in 1998. The company quickly grew in popularity, and by 2004 it had become the most popular search engine in the world. In 2004, Page was named CEO of Google. He served in this role until 2015, when he stepped down to become CEO of Alphabet Inc., Google's parent company.

Page is a visionary leader who has helped to shape the future of the Internet. He is also a strong advocate for open source software and innovation. In 2011, he was named one of Time magazine's 100 most influential people in the world.

Here is a brief history of Google:

  • 1996: Larry Page and Sergey Brin develop the BackRub search algorithm while students at Stanford University.
  • 1998: Google is founded in Menlo Park, California.
  • 1999: Google launches its first advertising program, AdWords.
  • 2004: Google goes public.
  • 2005: Google acquires YouTube.
  • 2007: Google launches the Android mobile operating system.
  • 2010: Google launches the Chrome web browser.
  • 2012: Google acquires Motorola Mobility.
  • 2015: Google reorganizes its structure and creates Alphabet Inc. as its parent company.
  • 2016: Google launches the Pixel smartphone.
  • 2017: Google launches the Google Home smart speaker.
  • 2018: Google launches the Google Stadia cloud gaming service.
  • 2019: Google launches the Pixel 4 smartphone.

Google has had a major impact on the way we use the Internet. The company's search engine is the most popular in the world, and its other products and services, such as Gmail, Google Maps, and YouTube, are used by billions of people around the globe. Google is constantly innovating and expanding its offerings, and it remains one of the most influential companies in the world.

Sunday, April 23, 2023

ভালো উন্নত বীজ নির্বাচন

ভালো উন্নত বীজ নির্বাচন

বীজ একটি মৌলিক কৃষি উপকরণ। বীজের মাধ্যমে উদ্ভিদের বংশ বিস্তার ঘটে। উদ্ভিদ বিজ্ঞান অনুযায়ী পরিপক্ব নিশিক্ত ডিম্বককে (Mature Fertilized Ovule) বীজ বলে। আমরা জানি উদ্ভিদের অনান্য অঙ্গ ব্যবহার করেও বংশ বিস্তার সম্ভব। কৃষিতত্ত্ব এগুলোকেও বীজ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। কৃষিবিদগণ কৃষিতাত্ত্বিক বীজ বলেন আর নিষিক্ত পরিপক্ব ডিম্বাককে বলা হয় সত্যিকার বীজ (True Seed) বা যৌন বীজ (Sexual Seed)। বীজের মাধ্যমে উদ্ভিদের অঙ্গ ব্যবহার করা হল্প তার গুণাগুন পরবর্তী বংশধরে প্রকাশ ঘটতে পারে। অপর দিকে যৌনে বীজে মাতা ও পিতা উভয়ের গুণের একটি যৌক্তিক মিশ্রণ নিয়মানুসারে ঘটে। এ ক্ষেত্রে অসুবিধা এই যে আত্মা-নিষিক্ত (Self fertilized) না হলে, মা গাছের সকল গুণাগুণ পরবর্তী প্রজন্মে নাও পাওয়া যেতে পারে। তবে এই পদ্ধতি ব্যবহার করে দুইটি আলাদা জাতের (একই ফসলের) মধ্যে সংকরায়ন (Hybridization) ঘটিয়ে তৃতীয় জাত তৈরি করা যায় যাতে মাতার কিছু এবং পিতার কিছু ভালো গুণের সমাহার ঘটতে পারে। এইভাবে বীজের বংশগতিগত (Genetic) উন্নয়ন সম্ভব, যাকে বলা হয় সংকরায়ন।

কৃষক চাষাবাদের জন্য উন্নত গুণাগুণসম্পন্ন উচ্চ ফলনশীল জাতের উন্নত বীজ ব্যবহার করে লাভবান হতে চায়। কৃষি গবেষণা সংস্থাগুলো বীজ উন্নয়নের কাজ করে, বীজ প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ উন্নতজাতের বীজের চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় এবং বি.এ.ডি.সি (BADC)-এর মতো রাষ্ট্রীয় কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন বিভিন্ন স্বীকৃত প্রতিনিধির মাধ্যমে কৃষকদের উন্নত বীজ সরবরাহ করে। চলতি কোনো ফসলের জাতের প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে কিছু কাঙ্ক্ষিত গুণের ভিত্তিতে ক্রমাগত বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমেও বীজের উন্নতি বা জাতের উন্নতি ঘটানো যেতে পারে। এই পদ্ধতিতে উন্নয়নকে বলা হয় চয়ন-প্রজনন (Selection Breeding)। পর্যবেক্ষণ ও বাছাই এখানে মূল কৌশল। সংকরায়ণের পরও বেশ কয়েক প্রজন্ম (Generation) পর্যবেক্ষণ ও বাছাই করা হয়।

চাষি পর্যায়ে উন্নত বীজ নির্বাচনের আগে আরও কিছু বিষয় বিবেচনায় নিতে হয় । যেমন-

  • চাষির কৃষি পরিবেশ অঞ্চলের জন্য ফসলের কোন কোন জাত উপযুক্ত।
  • ঐ জাতগুলোর মধ্যে কোনটি সবচেয়ে কম সময়ে ফলন দেয়।
  • ঐ জাতগুলোর মধ্যে কোনটি সবচেয়ে কম খরচে সবচেয়ে বেশি ফলন দিতে পারে ।
  • কোন জাতটির রোগ-বালাই প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলক বেশি ।
  • কোন জাতটির মাঠ পরিচর্যা সহজতর।

যদিও উচ্চ ফলনশীলতা উন্নত জাতের একটি বিশেষ গুণ। কিন্তু উন্নত জাতের বীজ হলেই উচ্চ ফলন পাওয়া নিশ্চিত হয় না, চাষির প্রয়োজন উন্নত জাতের ভালো বীজ। ভালো বীজের আরও কিছু ভালো গুণ থাকা প্রয়োজন যেমন-
  1. মিশ্রণহীন বীজ
  2. অন্তত ৮০% অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা সম্পন্ন
  3. চারার উচ্চমানের সতেজতা
  4. পরিচ্ছন্নতা
  5. সুস্থ বীজ (রোগজীবাণুর দূষণ ও সংক্রমণমুক্ততা)
সহজাতের ও বিশ্বাসযোগ্য পরীক্ষার মাধ্যমে বীজের উল্লিখিত গুণগুলো আছে কি না তা নির্ধারণ করা যায়। এই গুণগুলোর ঘাটতি থাকলেও যে কোনো বীজও উচ্চ ফলন দিতে ব্যর্থ হয়। তাই উন্নত ভালো বীজ নির্বাচন উচ্চ ফলন পাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ শর্ত। বীজের অঙ্কুরোদগম এবং চারার সতেজতা পরিক্ষা:

উপরের চিত্রের ব্লটার পরীক্ষা এবং পেপার টাওয়েল পরীক্ষার মাধ্যমে বীজের অঙ্কুরোদগম এবং চারার সতেজতা নির্ণয় করা যায়। ব্লটার পরীক্ষায় একটি পেট্রিডিসের মধ্যে ব্লটিং পেপার বিছিয়ে পানি দিয়ে বীজ স্থাপন করে উপযুক্ত পরিবেশে রেখে বীজের অঙ্কুরোদগম পরীক্ষা করা হয়। একই ভাবে একটি ট্রের মধ্যে কয়েক স্তর নিউজ পেপার বিছিয়ে পানি দিয়ে ভিজিয়ে বীজ স্থাপন করে অঙ্কুরোদগম ঘটানো হয়। কয়েকদিন রেখে চারাগুলোর বৃদ্ধি পরীক্ষা করে বীজের তেজ বা চারার সতেজতা নির্ণয় করা যায়। অঙ্কুরোদগম ক্ষমতা এবং চারার সতেজতা শতকরা হারে নির্ণয় করা যায়।

Wednesday, April 5, 2023

এক্সএমএল কি? What is XML

এক্সএমএল কি? What is XML

XML (এক্সএমএল) এর অর্থ হল eXtensive Markup Language. এটা এইচটিএমএল এর মত একটা মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ তবে কাজ ভিন্ন। এইচটিএমএল এর মত এখানেও এলিমেন্ট আছে, এট্রিবিউট আছে এগুলি ব্যবহার করে একটা এক্সএমএল ডকুমেন্ট তৈরী করা হয়। তবে এইচটিএমএল এ এলিমেন্ট/ট্যাগ নির্দিষ্ট করা (যেমন body, h1, p ইত্যাদি) আর এক্সএমএল (xml) এ নিজের ইচ্ছেমত এলিমেন্ট/ট্যাগ বানানো যায়। এইচটিএমএল এর সাথে এক্সএমএল এর বড় একটা পার্থক্য হচ্ছে এক্সএমএল এ এট্রিবিউট দিয়ে এলিমেন্টের ভিতর কি ডেটা আছে সেটা বর্ননা করা যায়, এইচটিএমএল এ এমন সুবিধা নেই। তাছাড়া এইচটিএমএল বানানো হয়েছে ব্রাউজারে প্রদর্শনের জন্য আর এক্সএমএল মুলত বানানো হয়েছে ডেটা ধরে রাখা এবং এই ডেটা অন্য সিস্টেমের সাথে আদান প্রদানের জন্য।

এক্সেএমএল দিয়ে কী হয়?

ধরুন আপনার সাইটে কোন বিখ্যাত অনলাইন পত্রিকার শিরোনামগুলি একদিকে দেখাতে চান। সেই বিখ্যাত পত্রিকার শিরোনাম তো তাদের ডেটাবেসে আছে এবং সেখান থেকে তারা তাদের সাইটে দেখায়, আপনি তো তাদের ডেটাবেসে একসেস করে তাদের ডেটা আনতে পারবেন না। এমনাবস্থায় সেই সাইটের খবরের/শিরোনামের যদি কোন এক্সএমএল ফরমেট থাকে তাহলে সেই এক্সএমএল থেকে ডেটা নিয়ে আপনার সাইটে শিরোনামগুলি দেখাতে পারবেন।  rss, atom এগুলির নাম শুনেছেন তো? এগুলি হচ্ছে কোন সাইটের এক্সএমএল ফরমেটের ডেটা।

এক্সএমএল দিয়ে ডেটাবেসের কাজ হয়। জুমলা এবং এছাড়া অনেক এপ্লিকেশনে এক্সএমএল ব্যবহার করে ডেটা ধরে রাখে। এই ডেটা তুলে এনে এপ্লিকেশনের যেকোন জায়গায় দেখানো যায়। যেমন জুমলাতে এক্সটেনশনগুলির অপশন যেটা ব্যাকইন্ড থেকে পরিবর্তন করা যায় এগুলি সব অপশন এক্সএমএল ফাইলে থাকে.


যেকোন সিস্টেম/এপ্লিকেশন এক্সএমএল বর্তমানে পড়তে/চিনতে পারে, ফলে এক্সএমএল বর্তমানে ওয়েব জগতে এপ্লিকেশন/সিস্টেমগুলির জন্য একটা ভাষা হয়ে গেছে।

এছাড়া আরো অনেক কাজ হয় এক্সএমএল দিয়ে। এক্সএমএল শিখলে আপনি অন্য সাইটের বিভিন্ন ডেটা আপনার সাইটে দেখাতে পারেন আবার আপনার সাইটের কোন ডেটা যদি অন্য কাউকে দিতে চান তাহলে আপনার ঐ ডেটাগুলির একটা এক্সএমএল ফরমেট বানিয়ে সেটার ঠিকানা দিয়ে রাখলে সেটা দিয়ে অন্যরা আপনার সাইটের ডেটা ব্যবহার করতে পারবে।

এক্সএমএল শিখতে আগে এইচটিএমএল এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ভাল জানতে হবে। তবে এক্সএমএল শেখা বেশ সহজ।



Thursday, March 16, 2023

আগামী সপ্তাহে পৃথিবী বদলে যাবে

আগামী সপ্তাহে পৃথিবী বদলে যাবে

আগামী সপ্তাহে পৃথিবী বদলে যাবে

ChatGPT-4

GPT-4 যা বর্তমান #ChatGPT থেকে 500 গুণ বেশি শক্তিশালী আগামী সপ্তাহে মুক্তি পাবে।

ChatGPT-এর বর্তমান সংস্করণটি 175 বিলিয়ন মেশিন লার্নিং প্যারামিটার সহ GPT 3.5-এ নির্মিত।

কিন্তু GPT-4 এর 100 ট্রিলিয়ন এমএল প্যারামিটার রয়েছে।

GPT-4 ভিডিও, ছবি, শব্দ, সংখ্যা ইত্যাদি সহ একাধিক ধরণের ডেটা প্রক্রিয়া করতে সক্ষম হবে।

চ্যাট জিপিটি-৪

পরের সপ্তাহের মধ্যে, আপনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করতে সক্ষম হবেন একটি সিনেমার স্ক্রিপ্ট লিখতে, সিনেমার জন্য অভিনেতা তৈরি করতে AI ব্যবহার করতে, সিনেমাটি তৈরি করতে এবং বাস্তব জীবনের অভিনেতাদের নিয়োগ না করেই এটিকে জনসমক্ষে নিতে পারবেন।

পরের সপ্তাহের মধ্যে, আপনি স্ক্র্যাচ থেকে একদিনে শেষ করার জন্য একটি সম্পূর্ণ চিত্রিত 200 পৃষ্ঠার বই লিখতে সক্ষম হবেন।

 আগামী সপ্তাহে পৃথিবী বদলে যাবে...



Tuesday, March 7, 2023

গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান - বিসিএস প্রশ্ন

গুরুত্বপূর্ণ সাধারণ জ্ঞান - বিসিএস প্রশ্ন

১। সংসদে সাংবাদিকদের আসন কতটি ?

উত্তরঃ ৮০টি

২। ১৪৪ ধারা কি ?

উত্তরঃ মানুষ চলাচল এবং আচরণের কর্মকান্ডের নিষেধজ্ঞা

৩। তিতুমীর কে ছিলেন?

উত্তরঃ ইংরেজদের বিরুদ্ধে প্রথম শহীদ বাঙ্গালী বীর

৪। উয়ারী বটেশ্বর কোথায় অবস্থিত ?

উত্তরঃ নরসিংদী

৫। দেশের ১১তম শিক্ষা বোর্ড কোথায় হতে যাচ্ছে ?

উত্তরঃ ময়মনসিংহ

৬। বাংলাদেশের সরকারি নাম ইংরেজিতে লিখুন?

উত্তরঃThe people’s Republic of Bangladesh

৭। গ্রীনিচ থেকে বাংলাদেশের অবস্থান কত?

উত্তরঃ ৯০ ডিগ্রি পুর্ব দিকে।

৮। বাংলাদেশের কোন জেলায় মধুপুর ও ভাওয়াল গড় অবস্থিত?

উত্তরঃ টাঙ্গাইল, ময়মনসিংহ, গাজীপুর।

৯। বাংলাদেশের কোন জেলা সমতল থেকে সবচেয়ে উঁচুতে অবস্থিত?

উত্তরঃ দিনাজপুর।

১০। ঢাকার প্রতিপাদ স্থান কোথায়?

উত্তরঃ চিলির নিকটে প্রশান্ত মহাসাগরে।

১১। বাংলাদেশের সমুদ্র উপকূলের দৈর্ঘ কত?

উত্তরঃ ৭১১ কি.মি.

১২। সোয়াচ অব নো গ্রাউন্ড কি?

উত্তরঃ বঙ্গোপসাগরে অবস্থিত একটি খাত(প্রস্থ ১৪ কি মি)

১৩। বাংলাদেশের সর্বোচ্চ শৃঙ্গের নামসহ উচ্চতা কত?

উত্তরঃ তাজিংডং বা বিজয়, ১২৩১ মিটার বা ৪০৩৯ ফুট।

১৪। আয়তনের দিক দিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে কত?

উত্তরঃ ৯৪তম (দক্ষিন এশিয়ার ৫ম)

১৫। বাংলাদেশের রাজনৈতিক সমুদ্রসিমা কত?

উত্তরঃ ১২ নটিক্যাল মাইল।

১৬। ভারতের সাথে বাংলাদেশের সীমান্তবর্তি জেলা কতটি?

উত্তরঃ ৩০টি

১৭। পার্বত্য চট্টগ্রামের জেলা কতটি?

উত্তরঃ ৩টি।

১৮। পার্বত্য চট্টগ্রামের কোন জেলার সাথে ভারতের সীমানা নেই?

উত্তরঃ বান্দরবান।

১৯। ঢাকার সাথে নদী পথে কোন জেলার সরাসরি যোগাযোগ নেই?

উত্তরঃ রাঙ্গামাটি।

২০। বরিশাল বিভাগের জেলার সংখ্যা কত?

উত্তরঃ ৬টি।

২১। বাংলাদেশের সর্বপূর্বে স্থানের নাম কি?

উত্তরঃ আখাইন্ঠং

২২। বাংলাদেশের আয়তনে সবচেয়ে বড় থানা কোনটি?

উত্তরঃ শ্যামনগর (সাতক্ষিরা)

২৩। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার ছিটমহল বিনিময় চুক্তি কার্যাকর হয় কবে?

উত্তরঃ ১ আগষ্ট, ২০১৫ইং

২৪। ছিটমহল বেষ্ঠিত জেলা বলা হয় কোন জেলা কে?

উত্তরঃ লালমনিরহাট

২৫। কোন পাহাড় হিন্দুদের তীর্থস্থানের জন্য বিখ্যাত?

উত্তরঃ চন্দ্রনাথ পাহাড়(সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম)

২৬। বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বিরোধপূর্ণ দ্বীপটির নাম কী এবং বর্তমানে মালিকানা কোন দেশের?

উত্তরঃ দক্ষিন তালপট্টি দ্বীপ, ভারত

২৭। নিঝুম দ্বীপটি কোন নদীর মোহনায় অবস্থিত?

উত্তরঃ মেঘনা (নোয়াখালী)

২৮। দ্বীপ জেলা বলা হয় কোন জেলাকে?

উত্তরঃ ভোলা।

২৯। ভবদহ বিল কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ যশোর

৩০। ক্রিসেন্ট লেক কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ ঢাকা(জাতীয় সংসদ ভবনের পাশে)

৩১। বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে হাওড়ের সংখ্যা বেশী?

উত্তরঃ সিলেট

৩২। বাংলাদেশের সাগর কণ্যা বলা হয় কোন স্থানকে?

উত্তরঃ কুয়াকাটা, পটুয়াখালী

৩৩। বাংলাদেশের প্রথম হাইটেক পার্ক নির্মান করা হচ্ছে কোথায়?

উত্তরঃ কালিয়াকৈর, গাজীপুর

৩৪। বাংলাদেশে একমাত্র শীতলপানির ঝর্ণা কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ হিমছড়ি, কক্সবাজার

৩৫। বিল ডাকাতিয়া কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ খুলনা।

৩৬।‘দুবলার চর’ কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ সুন্দরবনের দক্ষিনে।

৩৭। বাংলাদেশের প্রথম নারী এভারেস্ট বিজয়ীর নাম ও তারিখ লিখুন?

উত্তরঃ নিশাত মজুমদার, ২১ মে, ২০১২

৩৮। SPARSO কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে?

উত্তরঃ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়

৩৯। বাংলাদেশের প্রথম ভূ-উপগৃহে কেন্দ্রে কোথায় স্থাপিত হয়?

উত্তরঃ বেতবুনিয়া রাঙ্গামাটি।

৪০। বাংলাদেশের কোন জেলায় সবচেয়ে বেশি ধান জন্মে?

উত্তরঃ ময়নসিংহ

৪১। রাবার বাগানের জন্য বিখ্যাত স্থান কোনটি?

উত্তরঃ রামু, কক্সবাজার।

৪২। সম্প্রতি বাংলাদেশের উদ্ভাবিত উচ্চ ফলনশীল ধানের জাতের নাম কি?

উত্তরঃ সুপার রাইস।

৪৩। নদী ছাড়া যমুনা কী?

উত্তরঃ উন্নত জাতের মরিচের নাম।

৪৪। মাছ গবেষনা কেন্দ্র কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ চাদপুর।

৪৫। বাংলাদেশের জাতীয় ও একক বৃহত্তম বনভূমি কোনটি?

উত্তরঃ সুন্দরবন।

৪৬। সুন্দরবনকে ‘বিশ্ব ঐতিহ্যের’ অংশ হিসেবে কোন সংস্থা কত তারিখ ঘোষণা করে?

উত্তরঃ ইউনেস্কো, ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৭(৭৯৮তম)

৪৭। সুনেত্র গ্যাস ক্ষেত্রটি কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ সুনামগঞ্জ ও নেত্রকোনা

৪৮।‘Black Gold’ কি?

উত্তরঃ তেজস্ক্রিয় বালু(কক্সবাজারে পাওয়া যায়)

৪৯। তিতাস গ্যাস ক্ষেত্রটি কোথায় অবস্থিত?

উত্তরঃ ব্রাক্ষ্মনবাড়িয়া

৫০। বাংলাদেশের কোথায় কয়লার সন্ধান পাওয়া গেছে?

উত্তরঃ বড়পুকুরিয়া, দীঘিপাড়া, দিনাজপুর

৫১। বাংলাদেশের একমাত্র জ্বালানী তেল শিধানাগারের নাম কি?

উত্তরঃ ইস্টার্ণ রিফাইনারী লিঃ, চট্টগ্রাম

৫২। দেশের সবচেয়ে বড় তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের নাম ও অবস্থান?

উত্তরঃ ভেড়ামারা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র, কষ্টিয়া

৫৩। ভারত – বাংলাদেশের পানি চুক্তি কবে স্বাক্ষরিত হয়?

উত্তরঃ ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৬

৫৪। বাংলাদেশের নাব্যতম ওঁ প্রশস্ততম নদীর নাম?

উত্তরঃ মেঘনা।

৫৫। বাংলাদেশ ও ভারতকে বিভক্তকারী নদী কোনটি?

উত্তরঃ হাড়িয়াভাঙ্গা।

৫৬। পদ্মার অপর নাম?

উত্তরঃ কীর্তিনাশা

৫৭। পদ্মা ও যমুনা কোথায় মিলিত হয়েছে?

উত্তরঃ গোয়ালন্দ

৫৮। পদ্মা নদীর উৎপত্তি স্থল কোথায়?

উত্তরঃ হিমালয়ের গঙ্গোত্রী হিম্বাহ থেকে

৫৯। মংলা সমুদ্রবন্দর কোন নদীর তীরে অবস্থিত?

উত্তরঃ পশুর।

৬০। বাংলাদেশের বৃহত্তম সেচ প্রকল্পের নাম কি?

উত্তরঃ তিস্তা সেচ প্রকল্প

৬১। জনসংখ্যার দিক দিয়ে বিশ্বে বাংলাদেশের অবস্থান?

উত্তরঃ ৮ম।

৬২। চাকমা উপজাতির বসবাস বাংলাদেশের কোন অঞ্চলে বেশি?

উত্তরঃ পার্বত্য চট্টগ্রামে

৬৩। বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রামের নাম কি?

উত্তরঃ কৃষ্টপুর, কচুবাড়ি, ঠাকুরগাও

৬৪। বাংলাদেশের কোন জেলায় শিক্ষার হার বেশি?

উত্তরঃ বরগুনা।

৬৫। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম মুসলমান ও উপমহাদেশের প্রথম ভি সি কে?

উত্তরঃ স্যার এ.এফ. রহমান

৬৬। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন হলে এক সময়ে সংসদ কার্যক্রম হত?

উত্তরঃ জগন্নাত হল

৬৭। দক্ষিন এশিয়ার সবচেয়ে বড় ডায়বেটিক্স হাসপাতালের নাম কি?

উত্তরঃ বারডেম।

৬৮।‘মূসক’ দিবস কবে পালন করা হয়?

উত্তরঃ ১০ জুলাই।

৬৯। বাংলাদেশ কবে ভ্যাট চালু হয়?

উত্তরঃ ১৯৯১ সালের ১ জুলাই



Monday, February 27, 2023

Mobile Servicing Center in Bangladesh মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার

Mobile Servicing Center in Bangladesh মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার

বাংলাদেশের রয়েছে স্মার্টফোন জগতের বিশাল এক মার্কেট এবং দিন দিন মোবাইল ফোনের ইউজার সংখ্যা ক্রমাগত বেড়েই যাচ্ছে সেই সাথে মধ্যবিত্ত থেকে নিম্ন পর্যন্ত প্রায় সকল পেশার মানুষই বর্তমানে ভালোব্রান্ডের মোবাইল ফোনগুলো ব্যাবহার করে থাকে। তবে অনেকের মোবাইল ফোনেই নানা ধরনের সমস্যা হয়ে থাকে, বিশেষ করে ইন্টারন্যাশনাল ব্রান্ড যেমন-

  • Samsung
  • Iphone
  • OnePlus
  • Xiaomi
  • Realme
  • Oppo
  • Google Pixels

সহ আরো অনেক মোবাইল যেই মোবাইলে বিভিন্ন সমস্যা হয়ে থাকে। আমরা যদি কমন কিছু সমস্যার কথা বলি- 

  • কাউন্ট্রি লক
  • সিম লক
  • নেটওয়ার্ক লক
  • পেটার্ন লক
  • পাসওয়ার্ড ভুলে যাও
  • সিম কার্ড লক
  • টাচ চেঞ্জ করা
  • ব্যাটারি সমস্যা
  • ডিস্প্লেতে দাগ পরা
  • মোবাইল পানিতে পরে যাওয়া
এইগুল সহ আরো অনেক প্রকার সমস্যা হয়ে থাকে, যেই সমস্যা গুলোর সমাধান সচারাচর অনেক ঘুরাঘুরি করার পরেই সমাধান মেলেনা যার অন্যতম কারন হলো আমরা নির্দিষ্ট ঠিকানায় যেতেই পারিনা যেখানে অরিজিনালি এই সমস্যা গুলো সমাধান করা হয়। 

mobile servicing center in bangladesh

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে জানাবো এমনই একটি সার্ভিস সেন্টার সম্পর্কে! যেখান থেকে আপনি খুব কম খরচে আপনার মোবাইলের যে কোন সমস্যার সমাধান করিয়ে নিতে পারবেন।  

মোবাইল সার্ভিসিং সেন্টার 

দেশে বর্তমানে স্মার্টফোন ব্যবহারকারী ক্রমাগত বেড়েই যাচ্ছে, তবে মোবাইল ফোন গুলোতে সমস্যা হলে সঠিক সমাধান না পাওয়ায় আমরা হতাশ হয়ে যাই এবং নিজের ফোনটা বাধ্য হয়ে চেঞ্জ করা লাগে। 
আজকে আমরা এমন একটি শোপের ঠিকানা দিবো যেখানে যে কোনো মোবাইলের যে কোন সমস্যার সমাধান পেয়ে থাকবেন।

মোবাইল সার্ভিস 


সার্ভিসিং সেন্টারের নামঃ মোবাইল ডক্টরস সার্ভিস সেন্টার - Mobile Doctors Service Center সার্ভিস সেন্টারের ঠিকানাঃ ঢাকা মোতালিব প্লাজা, চথুর্ত তলা, লিপট-৩, দোকান নং-৫০০ এফ, ৫০০ এফ/১, হাতিরপুল, ঢকা। সার্ভিস সেন্টারের মোবাইল নাম্বারঃ 01978211363, 01685951570

উপরে দেওয়া সার্ভিস সেন্টারে যোগাযোগ করলে আপনার মোবাইলের সমস্যার কথা তাদের সাথে শেয়ার করলে তারা আপনার মোবাইলের সমস্যার সমাধান করে দিবে খুবই রিজেনবল প্রাইসে!

নষ্ট মোবাইল ঠিক করে কোথায়? 

নষ্ট মোবাইল বা মোবাইলের যে কোন সমস্যা সমাধানের জন্য বাংলাদেশের বিখ্যাত যায়গা হচ্ছে মোতালেবন প্লাজা, হাতিরপুল।




এখানে যে কোন নষ্ট মোবাইল ঠিক করতে পারবেন।

আরো বিস্তারিত তথ্য ভিডিও আকারে জানতে এই ভিডিওটি দেখুন - ভিডিও দেখতে ক্লিক করুন 



Wednesday, February 22, 2023

ফেসবুকের পেইড সেবা: ফেসবুক  ভেরিফিকেশন, টাকার মাধ্যমে ফেসবুক আইডি ভেরিফাই

ফেসবুকের পেইড সেবা: ফেসবুক ভেরিফিকেশন, টাকার মাধ্যমে ফেসবুক আইডি ভেরিফাই

ফেসবুকের মূল প্রতিষ্ঠান মেটার সেবাগুলো যারা ব্যবহার করেন, তারা খুব শিগগির টুইটারের মতো নিজেদের প্রোফাইলের সঙ্গে নীল রঙের ব্যাজ যুক্ত করতে পারবেন। এর মাধ্যমে তাদের প্রোফাইল 'ভেরিফাইয়েড' হিসেবে বিবেচিত হবে।

টাকার মাধ্যমে ফেসবুক আইডি ভেরিফিকেশন


গতকাল রোববার ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মার্ক জাকারবার্গ এ ঘোষণা দেন।


Good morning and new product announcement: this week we're starting to roll out Meta Verified -- a subscription service that lets you verify your account with a government ID, get a blue badge, get extra impersonation protection against accounts claiming to be you, and get direct access to customer support. This new feature is about increasing authenticity and security across our services. Meta Verified starts at $11.99 / month on web or $14.99 / month on iOS. We'll be rolling out in Australia and New Zealand this week and more countries soon.


এতে বলা হয়, আপাতত ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে এই সেবা পাওয়া যাবে। প্রায় ২০ বছর বিনামূল্যে সেবা দেওয়ার পর প্রথমবারের মতো জাকারবার্গ গ্রাহকদের অর্থের বিনিময়ে এই সেবা দিতে যাচ্ছেন। ২০০৪ সালে জাকারবার্গ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে ফেসবুক চালু করেন। শুরুতে এটি শুধু হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সীমিত ছিল।

গ্রাহকরা যে সুবিধা পাবেন

একজন 'মেটা ভেরিফায়েড' সেবা গ্রহণকারী ফেসবুক-ইনস্টাগ্রামে তার আইডি খুব সহজেই ভেরিফাই করতে পারবেন। এর জন্য প্রয়োজন জাতীয় পরিচয়পত্র।

পরিচয়পত্রের তথ্য যাচাইয়ের পর তার প্রোফাইলে নীল ভেরিফায়েড ব্যাজ যোগ হবে।

পেইড সার্ভিসের গ্রাহকদের 'প্রো-অ্যাক্টিভ নিরীক্ষণ' সেবা দেবে ফেসবুক। ফলে কেউ খুব সহজে তাদের নাম ব্যবহার করে ভুয়া প্রোফাইল তৈরি করতে পারবে না। কোনো সমস্যা দেখা দিলে গ্রাহকরা সরাসরি কাস্টমার কেয়ার কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারবেন।

ফেসবুক টাকার মাধ্যমে ভেরিফাই


সাধারণ গ্রাহকরা এমন সেবা পান না। তাদের সামান্য সমস্যাতেও দীর্ঘ অপেক্ষা করতে হয়। পেইড সেবার গ্রাহকদের পোস্ট, ছবি ও ভিডিও সাধারণ গ্রাহকদের চেয়ে বেশি ভিউ পাবে এবং সার্চ রেজাল্ট, ফেসবুকের ধারা বর্ণনা ও সুপারিশে তাদের কন্টেন্ট প্রাধান্য পাবে।

এছাড়াও পেইড গ্রাহকদের নতুন ও সৃজনশীল সেবা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে মেটা। তবে এসব সেবার বিস্তারিত এখনো জানা যায়নি।

কারা এই সেবা পাবেন এ সপ্তাহে প্রাথমিকভাবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে মেটা ভেরিফায়েড চালু হতে যাচ্ছে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রসহ অন্যান্য দেশে পর্যায়ক্রমে এই সেবা চালু হবে। ওয়েব ব্রাউজারে এই সেবা পেতে মাসে ১১ ডলার ৯৯ সেন্ট খরচ হবে।

ফেসবুক পেইড সাবস্ক্রিপশন


মোবাইলে ব্যবহার করতে চাইলে গুণতে হবে ১৪ ডলার ৯৯ সেন্ট। অ্যাপল ও গুগল তাদের আইওএস ও অ্যান্ড্রয়েড সেবার জন্য মেটার কাছ থেকে যে কমিশন নেয়, তা যোগ হওয়ায় মোবাইলে এ সেবার খরচ বেড়েছে। পেইড সেবা ব্যবহারের বিষয়টি ঐচ্ছিক।

তবে অন্তত ১৮ বছর বয়স না হলে এ সেবা ব্যবহার করা যাবে না। এ মুহূর্তে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য এই সেবা উন্মুক্ত নয়—শুধু ব্যক্তিগত প্রোফাইলের জন্যই এটি প্রযোজ্য।

তবে ভবিষ্যতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকেও এর আওতায় আনা হতে পারে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়। মূলত যারা ডিজিটাল কন্টেন্ট তৈরি করেন, তাদের উদ্দেশ্যেই এই সেবা চালু করেছে মেটা।

মেটা জানিয়েছে, কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের কাছ থেকে বারবার অনুরোধ আসায় তারা এই সেবা চালু করেছেন। মেটার মতে, এই সেবা ব্যবহারে কন্টেন্ট ক্রিয়েটরদের ব্যবসা অনেক বেড়ে যাবে।






Sunday, February 19, 2023

প্রিপেইড সিম কী?

প্রিপেইড সিম কী?

 আমাদের দেশে প্রিপেইড সিম সবথেকে জনপ্রিয়। কেননা প্রিপেইড সিম সবথেকে সাশ্রয়ী। প্রিপেইড সিম আসলে কী এই নিয়ে অনেকেরই জানা নেই। প্রিপেইড সিম বলতে আসলে বুঝানো হয়ে যেখানে আপনি সিম সেবা ব্যবহার করার জন্য আগেই পেমেন্ট করে দেন। অর্থাৎ আপনি মোবাইল অপারেটরকে টাকা দেয়ার পরে আপনি তাদের সমস্ত সার্ভিস ব্যবহার করতে পারেন। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী এই ধরণের সিম ব্যবহার করে থাকেন ব্যবহারের সুবিধার জন্য।

আমরা সবাই মোবাইল রিচার্জ করে থাকি। মূলত প্রিপেইড সিম বলেই রিচার্জ করবার প্রয়োজন হয়। আপনি রিচার্জ করার মাধ্যমে আপনার মোবাইল অপারেটরকে আগে থেকেই পেমেন্ট করে দিচ্ছেন। মোবাইল অপারেটর সেই পরিমাণ অর্থ আপনাকে ব্যালেন্স হিসেবে দিচ্ছে। এবার আপনি এই ব্যালেন্স ব্যবহার করে মোবাইল অপারেটরের বিভিন্ন সেবা ব্যবহার করতে পারছেন। আপনার ব্যালেন্স শেষ হয়ে গেলে সিম থেকে আপনি কোন ধরণের সেবাই আর পাবেন না। আপনার আবারও রিচার্জ করার দরকার পড়বে। আর তাই আগে থেকেই আপনি মোবাইল অপারেটরকে পেমেন্ট করছেন বলে এই সিমকে প্রি-পেইড বলা হয়।

যদিও বর্তমানে সব অপারেটর জরুরি সময়ের কথা চিন্তা করে আপনাকে ছোট পরিমাণে ইমারজেন্সি লোন দিয়ে থাকে যেখানে ফি এর বিনিময়ে আগে পেমেন্ট না করলেও আপনার ব্যালেন্সে টাকা যুক্ত হয়ে যায়। এই সেবার মাধ্যমে বিভিন্ন শর্ত মেনে আপনি আগে পেমেন্ট না করেও প্রিপেইড সিমে মোবাইল অপারেটরের সেবা নিতে পারেন। তবে এটিও আসলে প্রিপেইড সিমের একটি সার্ভিস ছাড়া আর কিছু নয়।

অর্থাৎ প্রিপেইড সিম বলতে সেই সিমকেই বুঝানো হচ্ছে যে সিমে আপনি আগে থেকেই মোবাইল অপারেটরের সেবা পেতে পেমেন্ট করে রাখেন।



পোস্টপেইড সিম কী?

পোস্টপেইড সিম কী?

পোস্টপেইড সিম প্রিপেইড সিম থেকে ভিন্নভাবে কাজ করে। এখানে মোবাইল অপারেটর থেকে সেবা গ্রহণ করে এরপর আপনার মোবাইল অপারেটরকে পেমেন্ট করতে হয়। অর্থাৎ বারবার রিচার্জ করা বা ব্যালেন্স শেষ হয়ে যাওয়ার ভয় থাকে না। আপনি একটি নির্দিষ্ট সময় পরপর মোবাইল অপারেটরকে আপনার ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে পেমেন্ট করে দিতে পারবেন।

পোস্টপেইড সিমে আপনার ব্যবহারের উপর ভিত্তি করেই বিল পেমেন্ট করা হয়। তবে এটি তেমন সাশ্রয়ী নয়। কলরেট কম হলেও আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যবহার করতে হয় যার ফলে সেটা অনেকের কাছে বোঝা মনে হতে পারে। ফলে পোস্টপেইড ব্যবহারকারীর সংখ্যা কিছুটা কম। পোস্টপেইড এর অর্থই হচ্ছে যেখানে সেবা নিয়ে তার পরে আপনাকে পেমেন্ট করতে হয়। সুতরাং এই ধরণের সিমে আপনি মোবাইল অপারেটরের যে কোন ধরণের সেবা যে কোন সময় ব্যবহার করতে পারবেন কোন বাঁধা ছাড়াই। তবে এই সেবা নেবার জন্য পরবর্তীতে আপনার অপারেটরকে পেমেন্ট করে দিতে হবে।