Tuesday, February 7, 2023

ওরাকল ডাটাবেজ কী?

ওরাকল ডাটাবেজ কী?

ওরাকল ডাটাবেজ একটি জনপ্রিয় আরডিবিএমএস (RDBMS)। এটি ডেভেলপ করে ওরাকল কর্পোরেশন। ওরাকল

ডাটাবেজ একটি অবজেক্ট রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। ড. ই.এফ কড এর রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেল অনুসরন করে ওরাকল ডাটাবেজ তৈরী করা হয়। ১৯৭৮ সালে সর্বপ্রথম ওরাকল ডাটাবেজ ভার্সন-১ তৈরী করা হয় যা অ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করে ডেভেলপ করা হয়। তবে ওরাকল ভার্সন-২ বানিজ্যিক ভাবে প্রথম প্রকাশ করা হয়।

এতে সাধারন কোয়েরী ফাংশনালিটি সমূহ বিদ্যমান ছিলো। পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে ওরাকল ডাটাবেজ প্রোগ্রামকে সি ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করে পূনরায় তৈরী করা হয়। এটি ভার্সন-৩ হিসেবে রিলিজ পায়। এই ভার্সনটি ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমেও ব্যবহার করা যেত। এভাবে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়ে বর্তমানে ওরাকল ডাটাবেজ একটি সর্ববৃহৎ ডাটাবেজ সিস্টেমে পরিনত হয়েছে।

ওরাকল ডাটাবেজকে অবজেক্ট রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ও বলা হয় কারণ এতে বিভিন্ন ধরনের অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ফিচার যেমন ইউজার ডিফাইন ডাটা টাইপ, পলিমরফিজম, ইনহেরিটেন্স প্রভৃতি সংযুক্ত করা হয়েছে। ওরাকল ডাটাবেজের সর্বশেষ ভার্সন হচ্ছে 12c যা ক্লাউড কম্পিউটিং সাপোর্ট করে। 12c ডাটাবেজে মাল্টিটেনেন্ট আর্কিটেকচার ব্যবহার করা হয়েছে ফলে এটি অত্যান্ত দক্ষতার সাথে ক্লাউড কম্পিউটিং সিস্টেমে সংযুক্ত হতে এবং ডাটাবেজ সংক্রান্ত বিভিন্ন কার্যাবলী সম্পাদন করতে পারে।

ওরাকল ডাটাবেজের ইতিহাস

ওরাকল ডাটাবেজের বর্তমান অবস্থা বহুদিনের গবেষনা এবং বহু পরিশ্রমের ফসল। প্রায় ৩০ বছর যাবত ওরাকল ডাটাবেজের ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়া চলে আসছে। সংক্ষেপে ওরাকল ডাটাবেজের ইতিহাস উল্লেখ করা হলো,

১৯৭৭ সালে ল্যারি ইল্লিশন (Larry Ellison), বব মাইনার (Bob Miner) এবং এড ওয়েস (Ed Oates) মিলে গঠন করেন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ল্যাবরেটরিজ। পরবর্তীতে এটির নামকরন করা হয়

Relational Software, Inc. (RSI) পর্যায়ক্রমে ১৯৮৩ সালে এটি পরিবর্তীত হয়ে ওরাকল সিস্টেম কর্পোরেশন হয় এবং সর্বশেষ এটি অরাকল কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়।

ল্যারি ইল্লিশন

বব মাইনার

এড ওয়েস

১৯৭৮ সালে সর্বপ্রথম ওরাকল ডাটাবেজ ভার্সন-1 তৈরী করা হয় এটি অ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করে ডেভেলপ করা হয়।

১৯৭৯ সালে RSI ওরাকল ভার্সন-2 নামে একটি SQL বেজড RDBMS সিস্টেম বানিজ্যিক ভাবে রিলিজ করে। এটি ড.ই.এফ কড এর রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেল এর উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়। এটি রিলেশনাল ডাটাবেজের জগতে একটি মাইলফলক তৈরী করে।

১৯৮৩ সালে ওরাকল ভার্সন-3 রিলিজ হয়। এটি প্রথম রিলেশনাল ডাটাবেজ সিস্টেম যা মাইনফ্রেম কম্পিউটার, মিনি কম্পিউটার এবং পিসিতে চলার উপোযোগী ছিলো। ১৯৮৪ সালে ওরাকল ডাটাবেজ ভার্সন-4 রিলিজ হয়। এতে ডাটা রিড কন্সিস্টেন্সি ফিচার সংযুক্ত করা হয়।


Wednesday, February 1, 2023

কাইনমাস্টার ডাউনলোড ওয়াটারমার্ক ছাড়া KineMaster Download Without Watermark

কাইনমাস্টার ডাউনলোড ওয়াটারমার্ক ছাড়া KineMaster Download Without Watermark

ভালো ভিডিও এডিটিং,  বর্তমানে সনয়ে কনটেন্ট ক্রিয়েশনে খুব বড় ভূমিকা রাখে। তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যাদের কাছে পার্সোনাল কম্পিউটার বা ল্যাপটপ নেই যার জন্য ভালো এফেক্টিভনেস ভিডিও এডিট করতে চিলেও অনেকেই তা পারেনা। তবে সবার কাছেই স্মার্টফোন/এন্ড্রয়েড মোবাইল থাকে। 

গুগল প্লে স্টোরে রয়েছে কাইনমাস্টার (KineMaster) নামক একটি অ্যাপ। KineMaster দিয়ে সম্পুর্ন 4k ভিডিও প্রফেশনালি এডিট করা সম্ভব যেটা এডিত করার পর আপনি নিজেকে বিশ্বাস করতে পারবেন না, যে মোবাইল দিয়েও এমন এডিট সম্ভব? জ্বী হ্যা কাইনমাস্টার এমনই একটি অ্যাপ এটা দিয়ে যে কোন ধরনের ভিডিও এডিট করা সম্ভব! এবং আপনি যদি এডিটিংয়ে দক্ষ হয়ে থাকেন, তাহলে এটা দিয়ে এমন এমন ভিডিও বানাতে পারবেন যা কেউ বুঝবেইনা যে মোবাইলে করা😁 বরং সবাই জানতে চাইবে ভাই কি অ্যাপ দিয়ে এডিট করেন?

কাইনমাস্টার 

কাইনমাস্টার অ্যাপটি গুগল প্লে স্টোরে ফ্রীতে পাওয়া যায় তবে ফ্রীতে ইউজ করলে ভিডিওর ডান পাশের কর্নারে Made By KineMaster এরকম ওয়াটারমার্ক থেকে যায়। আর এটা রিমুভ করতে কাইনমাস্টারের সাবস্ক্রিপশন ফি প্রোভাইড করা লাগে তাই বাংলাদেশের অনেকের কাছেই ডুয়াল কারেন্সি কার্ড না থাকায় সাবস্ক্রিপশন করতে পারেনা। তো যারা সাবস্ক্রিপশন করতে পারেন না, এবং ফ্রীতে ওয়াটারমার্কটি রিমুভ করতে চান? তাদের জন্যই আমার আজকের এই আর্টিকেলটি লিখা।


আজকে আপনাদেরকে কাইনমাস্টার ওয়াটারমার্ক ছাড়া কিভাবে কোথা থেকে ডাউনলোড করবেন তাও ফ্রীতে সেটাই জানাবো। 

কাইনমাস্টার ওয়াটারমার্ক ছাড়া

ওয়াটারমার্ক ছাড়া কাইনমাস্টার ডাউনলোড করার জন্য সর্বপ্রথম আপনার প্রয়োজন ইন্টারনেট কানেকশন। আশা করি আপনি যেহুতু আমার আর্টিকেলটি আমার সাইট থেকে পরছেন তাহলে আপনার মোবাইল ইন্টারনেট কানেকশন রয়েছে এবং সাথে মিনিমাম ২০০+ MB রয়েছে! কারণ কাইনমাস্টার অ্যাপটি ডাউনলোড করতে মোটামুটি ১০০ এমবি মতো লাগবে। ডাউনলোড করার জন্য এখানে ক্লিক করুন এবং এই লিংকে ক্লিক করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন আসবে।
উপরে দেখানো স্ক্রিনশটে লাল মার্ক করা Download  বাটনে ক্লিক করে কাইনমাস্টার অ্যাপসঅটি ফ্রীতে ডাউনলোড করে ইন্সটল করতে পারেন। এই অ্যাপসটিতে কোন প্রকার ওয়াটারমার্ক থাকবেনা। এবং এটায় আপনি কাইনমাস্টারের শোপ সম্পুর্ন ফ্রীতে ইউজ করতে পারবেন।

যে কোন ভিডিও ও ছবি নিয়ে মন মত সব ফিচার ফ্রী পাবেন এই কাইনমাস্টার অ্যাপটিতে। 

ডাউনলোড করতে কোন সমস্যা হলে কমেন্ট করে জানাবেন।


Wednesday, January 25, 2023

ChatGPT কি? ChatGPT সম্পর্কে জানুন

ChatGPT কি? ChatGPT সম্পর্কে জানুন

ChatGPT বর্তমান সময়ে টেক দুনিয়ায় সবচেয়ে আলোচিত একটি বিষয়।🔥

ChatGPT কি?

সংক্ষেপে বলতে গেলে ChatGPT হচ্ছে মূলত AI (Artificial Intelligence) language model যা কিনা ট্রেইন করা হয়েছে টেক্সট জেনারেট করে প্রশ্নের উত্তর দেয়ার জন্যে। ভবিষ্যতে এই ChatGPT ইন্টারনেটের সাথে কানেক্টে করলে এবং আরো আপডেট করলে সেটা Google কেও টেক্কা দিতে পারেবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বর্তমানে আমরা কোনো কিছু না জানলে সেটা Google এ সার্চ করি, আর Google আমাদের সার্চকৃত বিষয়ের উপর নানারকম তথ্য দেখায়। সেখান থেকে আমাদের সঠিকটা বেছে নিতে হয়।

কিন্তু, ChatGPT ভিন্ন। এটা একরকম বলতে গেলে মানুষের মতোই প্রশ্নের উত্তর দেয়। মানে আপনি যদি ChatGPT তে কোনো প্রশ্ন করেন সেটার উত্তরটা ওরকমই পাবেন যেরকমটা ওই বিষয়ে কোনো দক্ষ মানুষের কাছে পেতেন।

ধরুন, আপনি e-Mail লিখায় অদক্ষ। এখন আপনি শুধু আপনার ক্লায়েন্টের নাম এবং বেসিক কিছু ইনফরমেশন দিয়ে ChatGPT কে একটি ফরমাল মেইল লিখতে বললেন। এটা আপনাকে সেকেন্ডের মধ্যে সুন্দর করে e-Mail লিখে দিবে। বাকিটা নির্ভর করবে আপনার ক্রিয়েটিভিটির উপর।

সোজা কথায় বলতে গেলে, আপনার মনে যা চায় তাই তাকে জিজ্ঞাসা করুন। এটা প্রায় নিখুঁতভাবে সব বলে দিতে পারছে। এটা দিয়ে Article লিখা, Video স্ক্রিপ্ট তৈরি করা, ডিজাইন করা, কোডিং লিখা, গল্প লিখা, কবিতা লিখা, বিজ্ঞান, পরিসংখ্যান ইত্যাদি কাজে ব্যাবহার করা যায়। কঠিনসব বিষয়কে সহজবোধ্য করে উপস্থাপন করছে এই ChatGPT.

উন্নত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার যুগে প্রবেশ করছে বিশ্ব! এটি একদিকে জীবন সহজ করলেও বেকারত্ব সমস্যাকে প্রকটভাবে বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই টিকে থাকতে দৌঁড়ের গতি বাড়ানো ছাড়া উপায় থাকছে না।

যারা গ্রাফিক্স ডিজাইনার, ওয়েবসাইট বিল্ডার, কোডিং মাস্টার, আর্টিকেল রাইটার আছেন। তাদের ভবিষ্যত অনেকটা  হুমকি রয়েছে।

অবশ্য ChatGPT -এর ফ্রি ভার্সন ও থাকবে। কিন্তু ফ্রি ভার্সনে সবরকম সুবিধা পাওয়া যাবে না।

তবে মোটামুটি অনেক কিছুর আপডেট বা তথ্য জানিতে পারবেন। যেমন আপনি ধরুন একটি পিসি বিল্ড করতে চাচ্ছেন, ৩৫,০০০ টাকার মধ্যে! আপনি সুধু তাকে প্রশ্ন করলেই। পিসির সকল ডিটেইলস জানতে পারবেন। যেমন এই দামে কি পিসিতে কি কি লাগাবেন! 



আবার এইদিকে, Google এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা Sundar Pichai এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন, শিঘ্রই ChatGPT এর মতো GoogleAI নিয়ে আসতেছে Google. 

ChatGPT এর সুবিধা এবং অসুবিধা কি?

ChatGPT এর বেশ কিছু সুবিধা এবং অসুবিধা রয়েছে :

সুবিধা:

  • মানুষের মতো লেখা তৈরি করে : ChatGPT-কে মানুষের মতো লেখার একটি বৃহৎ ডেটাসেটে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে, যা এটিকে মানুষের দ্বারা লেখার অনুরূপ লেখা তৈরি করতে সাহায্য করে।
  • দীর্ঘ প্রসঙ্গ পরিচালনা : ট্রান্সফরমার আর্কিটেকচার ChatGPT কে একটি উত্তর তৈরি করার সময় ইনপুটের প্রসঙ্গ বিবেচনা করার অনুমতি দেয়, যা লেখা এবং বাক্যালাপের মতো কাজের জন্য বিশেষভাবে কার্যকর।
  • দক্ষতা : ট্রান্সফরমার আর্কিটেকচারটি অনুক্রমিক ডেটার সমান্তরাল প্রক্রিয়াকরণের অনুমতি দেয়, যা ChatGPT কে পূর্ববর্তী মডেলগুলির তুলনায় আরও দক্ষ করে তোলে।
  • ফাইন-টিউন করা : ChatGPT একটি নির্দিষ্ট কাজের জন্য এর পারফরম্যান্স উন্নত করতে একটি নির্দিষ্ট ডেটাসেটে ফাইন-টিউন করা যেতে পারে।

অসুবিধা:

  • পক্ষপাতমূলক বা অযৌক্তিক উত্তর তৈরি : ChatGPT-এর প্রশিক্ষণের ডেটাতে পক্ষপাত ও ত্রুটি রয়েছে যা জেনারেট করা টেক্সটে প্রতিফলিত হতে পারে এবং এটির কোনো বিষয়ে বোঝার ক্ষমতা নেই তাই এটি অযৌক্তিক উত্তর তৈরি করতে পারে।
  • নির্দিষ্ট কাজের জন্য উপযুক্ত নয় : ChatGPT এর তৈরিকৃত ভাষার মডেল এবং বিশেষ জ্ঞান বা যুক্তির প্রয়োজন হয় এমন কিছু কাজের জন্য উপযুক্ত নাও হতে পারে।
  • গণনামূলক সংস্থান প্রয়োজন : ChatGPT একটি বড় মডেল এবং এটি চালানোর জন্য উল্লেখযোগ্য পরিমাণে গণনামূলক সংস্থান প্রয়োজন।
  • ব্যয়বহুল : OpenAI API বা Hugging Face API এর মাধ্যমে মডেল অ্যাক্সেস করা ব্যয়বহুল হতে পারে, বিশেষ করে যখন এটি পূর্ণরূপে প্রকাশ পাবে।


ChatGPT কিভাবে কাজ করে?

চ্যাটজিপিটি আসলে কিভাবে কাজ করে এটা ১০০সঠিকভাবে বলা কঠিন। তবে আমি এখানে আপনাদের সাথে সাধারণ প্রসেস গুলো শেয়ার করতেছি।

মনে করুনআপনার একটা ছোট্ট ভাই আছে যেটার বয়স  বছর। এখনো তার ব্রেনের বুদ্ধিমত্তা গুলো পুটে ওটে নাই। এই সময়ে আপনি যদি থাকে যেকোন একটা বিষয় নিয়ে জিজ্ঞেস করলে সে কিন্তু বলতে পারবে না। আপনি হয়ত ভাবতেছেনপ্রশ্নের উত্তর তু দূরের কথা সে এখনো ঠিকমত কথাই তু বলতে পারে না। আসলেই এটা সত্যি।

আচ্ছাএবার আসুন আপনার বাড়ির আসে পাশে প্রতিনিয়ত কুকুরবিড়ালআরো বিভিন্ন রকমের প্রাণী ঘুরে বেড়ায়। এখন আপনি প্রতিদিনি আপনার ভাইকে বলতে লাগলেন এটা হচ্ছে কুকুরএটা কামড় দিবে কাছে যেও না। আর ঔটা হচ্ছে বিড়াল। এভাবে আপনি থাকে বলতে বলতে তার মাথার মধ্যে একটা ধারণা জমা হচ্ছে যে এটা কুকুরআর ঔটা বিড়াল। এভাবে আপনি যদি থাকে একমাস বলতে থাকেন তাহলে পরবর্তীতে আপনি থাকে জিজ্ঞেস করলে সে সহজেই আপনাকে চিহ্নিত করে দিতে পারবে কোনটা বিড়ালকোনটা কুকুর।

ঠিক তেমনি মেশিন লার্নিংআর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং রোবটিক্স এও প্রতিটা বিষয়  তাদের কে ট্রেন করা হয়। বিষয়টা যদি আরো সহজভাবে বলিমেশিন কিন্তু আবার মানুষের মতো না যে একটা বিড়ালকে যদি কাপড় পড়িয়ে চোখে চশমা লাগিয়ে মেশিনকে জিজ্ঞেস করা হয় তখন মেশিনও হিমশিম খেয়ে যায়। তাই এখানে যেটা হয় শুধুমাত্র বিড়ালকে শনাক্ত করার জন্য বিড়ালের বিভিন্ন রকমের। বিভিন্ন এঙ্গেলের হাজারো থেকে লক্ষাধিক ছবি মেশিনের ব্রেনে সেভ করে সেটাকে ট্রেন করানো হয়। এভাবে একটা আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স এবং মেশিনলার্নিং  কাজ গুলো করা হয়ে থাকে।

তবে OpenAI কোম্পানি তাদের ChatGPT সিস্টেমে GPT(Generative Pre trained transformer)  3.5 ব্যবহার করেছে যেটা ১৭৫ বিলিয়ন আর্টিফিশিয়াল নিওরেল নেটওয়ার্ক এর সমন্বয় তৈরি করা হয়েছে এবং তারা আরো ব্যবহার করেছে NLP(Netural leanguage Processing) যেটা বিভিন্ন টেক্সট কে মানুষের মত করে বুঝতে এবং উত্তর দিতে সাহায্য করে। আমরা  এটাকে আর্টিফিশিয়াল টুল বা মেশিন লার্নিং টুল যাইবলি না কেন সত্যিকার অর্থে এটাতে ব্যবহার করা হয়েছে অসংখ্য মাধ্যম। যেগুলোর মাধ্যমে এটাকে মানুষের ব্রেনের মত করে চিন্তা করতে বা উত্তর দেওয়ার মত কাজ গুলো করার জন্য ট্রেনিং দেওয়া হয়েছে। তবে এখানে তারা শুধুমাত্র নিজেদের ডেটা থেকে সব তথ্য দেয় না তারা অনেকতথ্য ইন্টারনেটের বিভিন্ন সোর্স থেকে সংগ্রহ করে মানুষের কাছে দেখায়। মূলত এটা ট্রেনিং প্রক্রিয়ায় উত্তর প্রধান বা সমস্যা সমাধান এর মতকাজ গুলো সম্পন্ন করে।

তবে এই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেনসের অনেক ক্ষতিকর দিক আছে।  যার মধ্যে অন্যতম হলো ব্লগ পোস্ট নিয়ে যারা লখা লিখি করি, তাদের পোস্ট গুলো দিন দিন ভিউ কমে যাবে কারন সবাই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স চ্যাট জিপিটির মত টেকনোলজির কাছেই সব বিষয় তথ্য জানতে পারবে।

Tuesday, January 24, 2023

Ram (Random Access Memory)

Ram (Random Access Memory)

What is ram of computer

RAM (Random Access Memory) is a type of computer memory that is used to temporarily store data that a computer's central processing unit (CPU) can quickly access. It is a volatile memory, which means that it is only able to hold data while the computer is powered on. When the computer is powered off or rebooted, the data stored in RAM is lost. RAM is considered a "working memory" and is used to hold the data that a computer is currently using or processing. This allows the CPU to access the data much faster than if it had to retrieve it from a storage device like a hard drive. The more RAM a computer has, the more programs it can run at the same time, and the faster it can access the data it needs to run those programs.




Wednesday, January 18, 2023

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে বিজয় কি-বোর্ড বাধ্যতামূলক?

অ্যান্ড্রয়েড মোবাইলে বিজয় কি-বোর্ড বাধ্যতামূলক?

সব অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে বিজয় কি–বোর্ড ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা রয়েছে বলে দেশের মুঠোফোন উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে মনে করিয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। গত শুক্রবার কোম্পানিগুলোকে এসংক্রান্ত চিঠি দিয়েছে সংস্থাটি।

সব অ্যান্ড্রয়েড মুঠোফোনে ব্যবহার করতে হবে বিজয় কি–বোর্ড: বিটিআরসি

চিঠিতে বলা হয়েছে, আমদানি করা ও স্থানীয়ভাবে উৎপাদন করা সব অ্যান্ড্রয়েড স্মার্টফোনে বিজয় অ্যান্ড্রয়েড এপিকে ফাইল ব্যবহারের লক্ষ্যে বিটিআরসির তরঙ্গ বিভাগ থেকে বিনা মূল্যে ফাইলটি দেওয়া হবে। স্মার্টফোনগুলো কমিশন থেকে বাজারজাতকরণের অনুমতি নেওয়ার আগে এপিকে ফাইলটি ইনস্টল করে তা প্রদর্শন করতে হবে। না হলে অনাপত্তি দেওয়া হবে না।

চিঠি দেওয়ার দিন থেকেই নির্দেশনাটি কার্যকর হবে বলে জানানো হয়েছে। একই সঙ্গে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিষ্ঠানগুলোকে বিজয় অ্যান্ড্রয়েড এপিকে ফাইলটি সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে।

আনন্দ কম্পিউটার্সের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য বলছে, বিজয় বাংলা কি–বোর্ড ও সফটওয়্যার আবিষ্কারের জন্য ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার বিভিন্ন পুরস্কার পেয়েছেন। আনন্দ প্রিন্টার্স এবং আনন্দ মুদ্রায়ণের প্রতিষ্ঠাতা তিনি। ১৯৮৮ সালের ১৬ ডিসেম্বর তিনি বিজয় বাংলা কি–বোর্ড ও সফটওয়্যার প্রকাশ করেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের অধীন একটি সংস্থা বিটিআরসি।

Source: ProthomAlo

Tuesday, January 17, 2023

সৌরজগতের গ্রহ–উপগ্রহ এর নামকরণ করা হয় কিভাবে? International Astronomical Union

সৌরজগতের গ্রহ–উপগ্রহ এর নামকরণ করা হয় কিভাবে? International Astronomical Union

সৌরজগতের গ্রহ–উপগ্রহ এর নামকরণ করে থাকে একটা সংস্থা যার নাম International Astronomical Union (IAU)। সংস্থাটি ১৯১৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। সকল গ্রহ-উপগ্রহের নামকরণের জন্য এটিই একমাত্র স্বীকৃত সংস্থা।

এর অনেক নামকরণ অতি আদিকাল হতে চলে আসছে বা ঐতিহাসিক ভাবে প্রবর্তিত। রোমান ও গ্রিক জ্যোতিবির্দরা তাদের বিভিন্ন দেবতাদের নামানুসারে গ্রহের নামকরন করেছেন।

১. বুধ( মার্কারী)

বুধ গ্রহ সূর্যের সবচেয়ে কাছের একটি উত্তপ্ত গ্রহ। ডানা বিশিষ্ট রোমান দেবতা মার্কারী (Mercury) থেকে এসেছে মার্কারী গ্রহের নাম।

রোমান “মার্কারী”র গ্রীক নাম হার্মিস। হার্মিস হল ব্যবসা-বাণিজ্য এবং ভ্রমণের দেবতা। তাকে ঈশ্বরের বার্তাবাহকও বলা হয়ে থাকে। মার্কারী বা হার্মিসের প্রধান বৈশিষ্ট্য হলো তার প্রচণ্ড দ্রুত গতি। এই দ্রুত গতির বৈশিষ্ট্যের কারণে বুধ গ্রহের এই “মার্কারী” নামকরণ। কারন বুধ গ্রহের দ্রুতি বেশি।

২. শুক্র (ভেনাস)

শুক্র গ্রহের অবস্থান বুধ গ্রহের পরে। এটি সবচেয়ে সুন্দর গ্রহ। রোমান ভালবাসার দেবী Venus বা গ্রীক ভালোবাসা ও সৌন্দর্যের দেবী আফ্রোদিতির নামানুসারে শুক্র গ্রহের নামকরণ করা হয়। ভেনাস গ্রহের নামকরন এর অপার একটি কারন হচ্ছে এর সৌন্দর্য। আমাদের সৌরজগত এর সবচেয়ে উজ্জ্বল ও সুন্দর গ্রহ – শুক্র।

৩.পৃথিবী (আর্থ)

পৃথিবী সৌরজগতের একমাত্র মানুষ বসবাস উপযোগী গ্রহ। Earth শব্দটার নামকরণের তেমন কোন তাৎপর্যগত মানে খুঁজে পাওয়া যায়নি। প্রোটো-জার্মানিক (Proto-Germanic) শব্দ Eartho থেকে আর্থ শব্দটার উৎপত্তি বলে ধারণা করা হয়।

৪.মঙ্গল (মার্স)

এটি পৃথিবীর সবচেয়ে কাছের গ্রহ। এর রং রক্তের মতোই লাল। রোমান যুদ্ধের দেবতা মার্স (Mars), যার গ্রীক নাম এরিস এর নামে মার্সের নামকরণ করা হয়। যুদ্ধক্ষেত্রের রক্তাক্ত যুদ্ধক্ষেত্রের মত লাল হওয়ার কারণে রোমানরা মঙ্গল এর এই নামকরণ করেছিলো।

৫.বৃহস্পতি (জুপিটার)

এটি সৌরজগতের সবচেয়ে বড় গ্রহ। দেবতা ও মানুষের পিতা রোমান গড জুপিটার এর নামনুসারে এর নামকরন করা হয়। সবাই তাকে গ্রীক, “জিউস ” নামেই বেশী চিনে। জুপিটারের নামকরণের কারণ কাউকে বলার প্রয়োজনই পড়েনা। জিউসের মতই প্রচণ্ড এবং বিশাল এই বৃহস্পতি গ্রহ।

বৃহস্পতি আয়তনে পৃথিবীর ১৩০০ গুণ বড়। বৃহস্পতি এতই বড় যে এর ভর সৌরজগতের সকল গ্রহের সম্মিলিত ভরের আড়াই গুণেরও বেশী। তাই সর্বাপেক্ষা শক্তিশালী দেবতার নামে বৃহস্পতির নামকরণ করা হয়।

৬.শনি ( স্যাটার্ন)

সৌরজগতের সবচেয়ে বেশি উপগ্রহ বিশিষ্ট ও আকারের দিক দিয়ে দ্বিতীয় বৃহত্তম গ্রহ এটি। জিউস, পোসাইডন, হেইডিস, এবং হেরার পিতা, অতি বিশাল টাইটান “ক্রনোস” এর রোমান নাম “Saturn” থেকে শনি গ্রহের নামকরণ করা হয়। ক্রনোস হল প্রচণ্ড নিষ্ঠুর, সন্তানভক্ষণকারী এবং টাইটানদের রাজা। শনির উপগ্রহের নামগুলো সব টাইটাইনদের নামে করা হয় যারা সবাই ক্রনোসের ভাই-বোন।

৭.ইউরেনাস

এটি আকারের দিক দিয়ে তৃতীয় বৃহত্তম গ্রহ।গ্রীক আকাশের দেবতা ইউরেনাস এর নামে ইউরেনাস গ্রহের নামকরণ করা হয়।

৮.নেপচুন

সূর্য থেকে সবচেয়ে দূরের গ্রহ এটি। নেপচুনের নামকরণ করা হয়েছে রোমান সমুদ্রের দেবতা নেপচুনের নামে, যার গ্রীক নাম পোসাইডন।

৯. প্লুটো

এটিকে এখন আর গ্রহ বলা হয় না, ২০০৬ সালে এটি গ্রহের মর্যাদা হারায়।প্লুটোর নাম রাখা হয় মৃত্যু ও পাতালপুরীর দেবতা প্লুটোর নামে, যার গ্রীক নাম হেইডিস। প্লুটোর অবস্থান এতই দূরে এবং এতই অন্ধকারাছন্ন যে প্লুটোকে পাতালপুরী মনে করা হতো।

সোর্স:বিজ্ঞানচর্চা

Monday, January 16, 2023

ইজিপ্ট Egypt কে কেন বাংলায় মিশর বলা হয়? ইজিপ্ট নাকি মিশর

ইজিপ্ট Egypt কে কেন বাংলায় মিশর বলা হয়? ইজিপ্ট নাকি মিশর

পৃথিবীর প্রায় সব দেশের নাম একটিই ব্যবহার হয়ে থাকলেও ভারত এবং মিশর সহ আরো কয়েকটি দেশ ব্যতিক্রম। আমরাই ভারত কে কখনো ভারত আবার কখনো ইন্ডিয়া বলি। মিশর কেও যখন বাংলায় বলি বা লিখি তখন ব্যবহার করি মিশর। আবার যখন ইংরেজি তে লিখি তখন লিখি ইজিপ্ট। কিন্তু আমাদের মনে কি কখনো প্রশ্ন এসেছে এসব দেশ গুলোর এরকম দুই নামের কারণটা কি। মিশর কে কেন Egypt বলা হয়?

মিশর নামকরণ

মিশর (M-i-s-r) ইতিহাস, রহস্য কালজয়ী ফারাও রাজাদের স্মৃতি নিয়ে সগৌরবে দাড়িয়ে থাকা একটি দেশ। শত শত বছরের এ ইতিহাস জুড়ে প্রচলিত ছিল ভিন্ন ভিন্ন ভাষা, ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম এবং ভিন্ন ভিন্ন নাম। বর্তমানে দেশটির প্রাতিষ্ঠানিক নাম জুনহুরিয়াহ মিশর আল অ্যারাবিয়া (Junhuriyah Misr Al-Arabiyah) বা আরব প্রজাতান্ত্রিক মিশর।

মিশর

Friday, January 13, 2023

ডায়মন্ড কি? কিভাবে ডায়মন্ড তৈরি হয়? Diamond

ডায়মন্ড কি? কিভাবে ডায়মন্ড তৈরি হয়? Diamond

ডায়মন্ড বা হীরা মূলত কার্বনেরই সলিড ফার্ম যা মূলত অত্যাধিক তাপ, প্রেসার, ও একটি নির্দিষ্ট কন্ডিশনে অনেক সময় থাকার কারনে ফর্ম হয়। বেশিরভাগ নেচেরাল ডায়মন্ড পৃথিবীর পৃষ্ঠ হতে ১০০ মাইলেরও বেশি গভিরে, ২০০০+ ফাহ্রেনহেইট এর বেশি তাপ ও সাত লক্ষ পচিশ হাজার (৭২৫,০০০) পাউন্ড পার ইঞ্চিরও বেশি চাপে কার্বন এটম থেকে ডায়মন্ডে রুপান্তর হয়। 

ডায়মন্ড

এছাড়াও কার্বন এটম থেকে ডায়মন্ডে রুপান্তর হওয়ার সময়ও একটি বড় ফেক্টর। কার্বন এটম নেচেরাল ডায়মন্ডে রুপান্তর হতে ১ বিলিয়ন থেকে ৩.৫ বিলিয়ন সময় লেগে যায়! সুতরাং সময়টা অনেক বেশি। তবে এরপরও সকল ডায়মন্ডই জেম কুয়ালিটি বা মূল্যবান রত্ন হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনা। যেসব হীরা জেম কুয়ালিটি হতে পারেনা। সেই গুলো ইন্ডাস্ট্রিয়াল কাজে ব্যাবহৃত হয়। 

মিডিয়াম ডক কমের একটি আর্টিকেল অনুযায়ী প্রথম রেকর্ডেড হিস্ট্রি হিসেবে সংশ্লিষ্ট লিপিতে খ্রিষ্ট-পুর্ব ৪ শতকে ইন্ডিয়াতে ডায়মন্ডের বিষয় জানা যায়। সেসব লিপি অনুযায়ী ইতিহাসবিদরা ধারনা করেন, খ্রিষ্ট-পুর্ব ১ হাজার বা তারও আগে দ্রাবিড় জাতি হীরা আবিষ্কার করে। প্রাচীন সেই লিপিতে মুদ্রা হিসেবে হীরার বিনিময়টি উল্যেখ ছিলো। 

ডায়মন্ড নাকফুল

বাণিজ্যের মাধ্যম হিসেবে ডায়মন্ডের ব্যাবহারের কারণে আর ইন্ডিয়া ও চায়নার সাথে প্রাচীণ ড্রেড রোড গুলোর কানেকশন থাকায় এই মূল্যবান পাথরটি ধিরে ধিরে পৌছে যায় গ্রিক ও রোমান সম্রাজ্য পর্যন্ত। 

এরপরের কয়েকশতকে এই মূল্যবান রত্ন পাথরটি ততকালীন রাজপরিবার এবং প্রভাবশালী পরিবারের কাছে একধরনের স্ট্যাটাস সিম্বল হয়ে উঠে। 

১৩০০ শতকে বিশ্বখ্যাত কোহিনুর হীরা আবিষ্কার হয় যা এই পর্যন্ত বেশ কয়েকবার হাত বদলের পর অবশেষে ব্রিটিশ রাজ পরিবারের ক্রাউন জুয়েলারি হিসেবে যায়গা করে নেয়। 

১৮০০ শতক পর্যন্ত ধারণা করা হতো ডায়মন্ড শুধু মাত্র ইন্ডিয়াতেই পাওয়া যায়। ১৮০০ শতের ইন্ডিয়ার ডায়মন্ড ডিপোজিট প্রায় শেষের দিকে চলে এলে ডায়মন্ডের অল্টারনেটিভ সোর্স খোজা শুরু হয়। যার প্রেক্ষিতে ১৭২৫ সালে ব্রাজিলে ডায়মন্ডের ছোট একটি ডিপোজিট পাওয়া গেলেও, তা তৎকালিন বৈশিক ডিমান্ড পুরনে পর্যাপ্ত ছিলোনা। 



Wednesday, January 11, 2023

Metro rail Dhaka - ঢাকা মেট্রোরেল

Metro rail Dhaka - ঢাকা মেট্রোরেল

মেট্রোরেলে সর্বনিম্ন ভাড়া ২০ টাকা। দিয়াবাড়ী থেকে আগারগাঁওয়ের ভাড়া ৬০ টাকা।  কমলাপুর পর্যন্ত ভাড়া হবে ১০০ টাকা। শিক্ষার্থীদের জন্য হাফ পাস নেই। ভাড়া লাগবে না যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তিন ফুটের কম উচ্চতার শিশুদের। স্মার্ট কার্ডে ভাড়া পরিশোধ করলে ১০ শতাংশ ছাড় পাবেন যাত্রীরা।

বিনা ভাড়ায় বা অতিরিক্ত ভ্রমণ করলে ১০ গুণ জরিমানা গুনতে হবে। এ ছাড়া ট্রেন ও স্টেশনে ধূমপান, পান খাওয়া নিষেধ। পোষা প্রাণী নিয়ে চড়া যাবে না মেট্রোতে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য রয়েছে নানা সুবিধা। নারী ও শিশুদের জন্য থাকছে বিশেষ সুবিধা।

মেট্রোরেল চলবে বিদ্যুতে। জাতীয় গ্রিড থেকে পাঁচটি বিকল্প সংযোগ রয়েছে। তাই লোডশেডিংয়ের শঙ্কা নেই।

টিকিট কাটবেন যেভাবে

মেট্রোরেলে দুই ধরনের টিকিটের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। একটি দীর্ঘ মেয়াদে ব্যবহারের এমআরটি পাস, অন্যটি দিয়ে চড়া যাবে একবার। শুরুতে কেবল মেট্রোরেল স্টেশনের কাউন্টার থেকে নির্দিষ্ট জামানত দিলে মিলবে এমআরটি পাস।

আর একবারের যাত্রার জন্য টিকিট মিলবে স্টেশনে থাকা কাউন্টার এবং পাশের স্বয়ংক্রিয় ‘টিকিট মেশিন’ থেকে। যাত্রা শেষে নির্ধারিত মেশিনে টিকিট কার্ডটি ফেরত দিলে তবেই স্টেশন থেকে বের হতে পারবেন যাত্রীরা।

মেট্রোরেলের নির্মাণ খরচ

মেট্রোরেলের প্রথম পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছিল ২০০৫ সালে। রাজধানীর জন্য তৈরি কৌশলগত পরিবহন পরিকল্পনায় (এসটিপি) বলা হয়েছিল মেট্রোরেলের কথা। মেট্রোরেলের মোট ব্যয় প্রায় ৩৩ হাজার ৪৭২ কোটি টাকা। এরমধ্যে জাইকা ঋণ দিচ্ছে ১৯ হাজার ৬৭৫ কোটি ৭০ লাখ টাকা। বাকি ১৩ হাজার ৭৯৬ কোটি ২৯ লাখ টাকা সরকারি তহবিল থেকে খরচ করা হবে। ঋণের গ্রেস পিরিয়ড ১০ বছর। পরিশোধ করতে হবে ৩০ বছরের মধ্যে।



Tuesday, January 10, 2023

Bangabandhu Satellite 1

Bangabandhu Satellite 1

A satellite refers to an artificial body placed in orbit a round the earth or another planet in order to collect information or for communication. The bangabandhu satellite-1 is the first Bangladeshi geostationary communications satellite. The satellite has been named after the father of the nation, Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman.

It was designed and manufactured by Thales Alenia space and its launch provider was spaceX. Its launch station was Kennedy space Center on Merrit Island, Florida, USA and the ground control stations are in Betbunia and Gazipur in Bangladesh. The satellite was expected to be located at the 119.1° East longitude gestationary slot.

With a total mass of 3700 KG and powered by to deploybal solar arrays and batteries, the expected longevity of the satellite is 15 years. The satellite provides Ku- band and C- band television broadcast and data relay services across Bangladesh and neighbouring areas. This satellite will bring about enormous development and on interrepreted telecommunication system in Bangladesh.

At present, the countries television channels have been ranking bandwidth from Chinese, Indian and Singaporean satellite at a cost of about $14 million a year. It is expected that Bangladesh will not only save such amount of money in the future but also would earn a lot by letting other countries to lease the unused bandwidth. The launch of satellite Bangabandhu-1 by Bangladesh brings both prospects and challenges as it is expected to help the country save foreign currency, while the challenges remain in effectively running the venture.