Tuesday, November 8, 2022

আইপিও কী? আইপিও কীভাবে কাজ করে? What is IPO

আইপিও কী? আইপিও কীভাবে কাজ করে? What is IPO

আইপিও (IPO) শব্দটির সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত হলেও আইপিও সম্পর্কে বেশিরভাগেরি হয়ত সঠিক ধারনা নেই! আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো আইপিও কি? ও কীভাবে কাজ করে আইপিও?

What is IPO

যখন কোন কোম্পানি প্রথমবার স্টোক মার্কেটে সাধারন ইনভেস্টরদের মাঝে নিজেদের কোম্পানির শেয়ার রিলিজ করে, তখন সেই প্রসেসটাকে আইপিও (IPO) বলে। আইপিওর ফুল ফর্ম Initial Public Offering.

আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানি সাধারন ইনভেস্টরদের কাছ থেকে ব্যাবসার জন্য নতুন ক্যাপিটাল রেইজ করে। আবার অন্যদিকে আইপিও সাধারন বিনিয়োগ কারীদের কোন কোম্পানিতে নিজেদের সঞ্চয়ের অর্থ বিনিয়োগ করার সুযোগ করে দেয়। 

IPO রিলিজ করার কারণ?

আইপিও রিলিজ করার উল্যেখ যোগ্যা কারণগুলো হচ্ছে। 

  • কোম্পানির জন্য ক্যাপিটাল রেইজ করা
  • কোম্পানির ফাউন্ডারদের জন্য নিজেদের শেয়ার বিক্রির সুযোগ করে দেওয়া। 
  • এবং কোম্পানির ভ্যালুয়েশন বেশি থাকা অবস্থায় সেটাকে ক্যাপিটালাইজ করা।  
যে কোন স্টোক এক্সচেঞ্জে যত কোম্পানির শেয়ার কেনা বেচা হয় তার সবগুলোই কোননা কোন সময় আইপিওএর মাধ্যমে প্রাইমারি শেয়ার লঞ্চ করেছে। 

আইপিও ফিচার

আইপিওর মাধ্যমে কোন কোম্পানি খুব সহজেই বিনিয়োগ কারীদের কাছ থেকে ক্যাপিটাল রেইজ করার সুযোগ পায়। আইপিওর বদলে এই টাকা ব্যাংক থেকে লোন হিসেবে নিলে কোম্পানিটিকে সেই টাকা ষুধ সহ ব্যাংককে ফেরত দিতে হতো। অর্থাৎ শেয়ার ছেরে এভাবে ফান্ড রেইজ করলে কোম্পানিটির দেনা বারেনা। এছাড়াও একবার আইপিও রিলিজ করা হলে কোম্পানিটি ভবিষ্যতে আরো শেয়ার রিলিজ করে খুব সহজেই এডিশনাল ফান্ড রেইজ করতে পারে।
অনেক কোম্পানি ভবিষ্যতে ফান্ডের প্রয়জনের কথা চিন্তা করেও আইপিওর মাধ্যমে এক্সচেঞ্জে লিস্টেড হয়। স্টোক এক্সচেঞ্জের রিলিজ করা শেয়ার বেশ লিকুয়েড একটি এসেট, অর্থাৎ একে সহজেই নগদ টালায় কাভার্ট করা যায়। এই কারনে কিছু সংখ্য কোম্পান শেয়ার রিলিজের মাধ্যমে আরো বেশি সংখ্যক ইনভেস্টর এ্যাট্রাক্ট করতে পারে।  বেশি ইনভেস্টর থাকার কারনে কোম্পানিটির ডিমান্ড আরো বারতে থাকে, যার ফলে দাম বারে এবং একি সাথে কোম্পানির ভ্যালুয়েশন ও বারে। 

আলিবাবা কী? আলিবাবা কি নিয়ে ব্যাবসা পরিচালনা করে?

আলিবাবা কী? আলিবাবা কি নিয়ে ব্যাবসা পরিচালনা করে?

আলিবাবা, বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস বা অনলাইন রিটেইলার। ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে আলিবাবা গ্রুপ বেশ কয়েকটি সার্ভিস ও ব্যাবসায়  যুক্ত আছে, যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

  1. Cloud Computing 
  2. Artificial Intelligence
  3. Online Payment
  4. Internet Service
  5. Media & Entertainment
  6. Health & Sports
২০১৪ সালে কোম্পানিটি New York Exchange Stock এ ততকালীন সময় রেকর্ড ব্রেকিং IPO লঞ্চ করে। ১৯৯৯ সালে কোম্পানিটি মাত্র ১৮ জন নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও বর্তমানে কোম্পানিটিতে ১ লক্ষ ২০ হাজার এম্পলয় কর্মরত আছে। ২০২০ সালে কোম্পানিটির ই-কমার্স প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি মুল্যের পণ্য বিক্রি করেছে। 

এছাড়াও বর্তমানে আলিবাবার ই-কমার্স প্লাটফর্মে এক্টিভ এনুয়াল ইউজারের সংখ্যা ১ বিলিয়নেরও বেশি! 

বাংলাদেশের আলিবাবার Ant Financial দেশের শীর্ষ MFS বিকাশে ইনভেস্ট করার পাশাপাশি আলিবাবা গ্রুপ দেশের শীর্ষে থাকা দারাজকেও একুয়ার করে নিয়েছে। 

এছাড়াও সম্প্রতি দেশের প্রথম ফুড অর্ডারিং প্লাটফর্ম হ্যাংরিনাকিকেও একুয়ার করে নিয়েছে কোম্পানিটি। 




আলিবাবা ও জ্যাকমার ইতিহাস

আলিবাবা ও জ্যাকমার ইতিহাস

আলিবাবা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাকমা. ১৯৬৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বরে চায়নার Hangzhou সহরে জন্ম গ্রহণ করেন। কিশোর বয়স থেকেই জ্যাক ইংরেজী ভাষার প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন এবং Hangzhou সহরে আসা টুরিস্টদের গাইড হিসেবে তিনি ইংরেজীতে দক্ষতা লাভ করতে থাকে। 

ম্যাথমেটিক্স এ দুর্বলতার কারণে পর পর ২ বার Hangzhou Teacher কলেজের ইন্টার্ন এক্সামে ফেইল করলেও তৃতবার তিনি কৃতকার্য হতে সক্ষম হয় এবং ১৯৮৮ সালে ইংরেজিতে ব্যাচেলার ডিগ্রি নিয়ে গ্রেজুয়েশন সম্পুর্ণ করেন। 

গ্রাজুয়েশনের পর জ্যাক ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত Hangzhou Institute of Electronics and Engineering  এ ইংরেজী শিক্ষক হিসেবে কর্ম জীবন শুরু করেন। 

১৯৯৪ সালে জ্যাক মা তার প্রথম কোম্পানি Hangzhou Haibo Translation Agency প্রতিষ্ঠা করেন। 

China Pages

১৯৯৫ সালে জ্যাক চায়না সরকারের অর্থায়নে এমেরিকা ভ্রমনে ইন্টারনেট সম্পর্কে প্রথম জ্ঞান লাভ করেন,  সে সময় তিনি ইন্টারনেটে চায়না সম্পর্কে তথ্যের অনেক ঘাটতি লক্ষ্য করেনম এরপর তিনি দেশে ফিরে তার কম্পিউটার শিক্ষক He Yibing এর সাথে চায়না পেজেস (China Pages) নামে একটি নতুন কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। চায়না পেজেস চায়নার প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক কোম্পানি ছিলো এবং কোম্পানিটি বিভিন্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে দিত।  

১৯৯৮ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত জ্যাক চায়নার মিনিস্ট্রি অফ ফরেন ট্রেড একনমি কো-অপারেশনের (Ministry of Foreign Trade and Economic Co-operation) আন্ডারে বেজিং ভিত্তিক আইটি  কোম্পানির হেড হিসেবে কর্মরত ছিলেন।  ১৯৯৯ সালে জ্যাকমা Hangzhou তে ফিরে আসেন এবং ১৭ জন বন্ধু এবং স্টুডেন্ট সহ আলিবাবা প্রতিষ্ঠা করেন। 

শুরুতে তারা চায়না বেসড ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে ব্যাবসার একটি মার্কেট প্লেস হিসেবে যাত্রা শুরু করে। সে সময় ব্যাবসাহীক প্রতিষ্ঠান গুলোকে ট্রাস্টেড সেলার সার্টিফিকেট এর জন্য আলিবাবা মেম্বার শীপ ফী চার্জ করত। সে বছরেরই অক্টবর মাসে আলিবাবা Golden Sachs থেকে ৫ মিলিয়ন এনং SoftBank থেকে ২০ মিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্ট সংগ্রহ করে। 

২০০৩ সালে চায়নার মার্কেটে ই-বে প্রবেশ করলে জ্যাকমা ই-বে এর কম্পিটিটর হিসেবে আলিবাবার কাঞ্জিউমার টু কাঞ্জিউমার মার্কেটপ্লেস তাওবাও লঞ্চ করেন। চায়নার মার্কেটে ই-বে প্রবেশ করার আগে চায়নার ডমিনেট ই-কমার্স echnet কে একুয়ার করে নেয়। সে সময় চায়নাতে echnet এর ২ মিলিয়ন ইউজার ছিলো এবং মার্কেটের ৮৫ শতাংশ দখলে ছিলো ইচনেট এর দখলে।

e-bay ও eachnet কে রুখে দিতে আলিবাবার taobao এর সকল সার্ভিস ফ্রী করে দেওয়ার পাশাপাশি B2C সার্ভিস ও দিতে থাকে। 

এছাড়াও আলিবাবা ২০০৪ সালে নিজস্ব পেমেন্ট গেটওয়ে আলি-পে লঞ্চ করে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটির পার্সোনাল কম্পিউটার বেসড ইন্সট্যান্ট মেসেজিং সার্ভিস Aliwangwang লঞ্চ করে, যা ব্যাবহার করে তাওবাও মার্কেটপ্লেস এর ব্যাবহারকারী বায়ার ও সেলাররা কমিউনিকেট করতে পারে।  


New York Times এর ২০০৫ সালের একটি আর্টিকেল অনুযায়ী সে বছরই Yahoo জ্যাকমার আলিবাবাতে 1 Billion Doller ক্যাশ ইনভেস্টমেন্ট এবং ইয়াহু চায়নার সকল এসিটের বিনিময়ে আলিবাবার ৪০% স্টোম একুয়ার করে নেয়। 

এদিকে ২০০৭ সালের মধ্যে প্রতিদিন প্রায় ১০০ মিলিয়ন অ্যাক্টিভ শোপার ও মোট ৬০০ মিলিয়ন এক্সিস্টিং অ্যাকাউন্ট নিয়ে TaoBao চায়নায় e-bay কে পেছনে ফেলে চায়নার ৮৪% মার্কেট দখল করে নিতে সক্ষম হয়। সে বছরই আলিবাবা Hong Kang Stock Exchange  এ IPO লঞ্চ এর মাধ্যমে ১.৪৯ বিলিয়ন ডলার রেইজ করতে সক্ষম হয়। 

২০০৮ সালে অনলাইন রিটেল প্লাটফর্ম Taobao Mall বা TMall লঞ্চ করা হয়। 

এদিকে আলিবাবা গ্রুপ ৭৯.০৬ মিলিয়ন ডলারের বিনিময় চায়নার সর্ববৃহৎ ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার HiChina কে একুয়ার করে নেয়। এবং সেপ্টেম্বর ২০০৯ এ আলিবাবার ১০ম বর্ষিতে ই-কমার্স ডেটা মাইনিং, প্রসেসিং এবং কাস্টমাইজেশনকে একত্রিত করে, কোম্পানিটিক একটি ক্লাউড কম্পিউটিং সার্ভিস প্লাটফর্ম করার লখ্যে আলিবাবা ক্লাউড (Alibaba Cloud) লঞ্চ করা হয়।  


Saturday, November 5, 2022

ফেসবুক গ্রুপ কিভাবে খুলে? ফেসবুক গ্রুপ খোলার নিয়ম

ফেসবুক গ্রুপ কিভাবে খুলে? ফেসবুক গ্রুপ খোলার নিয়ম

ফেসবুক বর্তমান বিশ্বের সব চেয়ে জনপ্রিয় সোসিয়াল অ্যাপ। ফেসবুক ইউজ করে বিশ্বের ২০০ কোটিরও বেশি মানুষ। ফেসবুকে রয়েছে গ্রুপ ও পেইজের অপশন। আপনি চাইলেই আপনার নিজের জন্য একটি গ্রুপ করতে পারেন যেটাতে সবাই পোস্ট, কমেন্ট ইত্যাদি করতে পারবেন। 

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে শেয়ার করবো, কিভাবে আপনি ফেসবুকে নিজের একটি গ্রুপ খুলতে পারেন। ফেসবুক গ্রুপ খুলে নিজের একটি কমিউনিটি করতে পারেন। তাহলে চলুন শেখা যাক-

ফেসবুক গ্রুপ খোলার জন্য প্রথমত ফেসবুক অ্যাপে আপনার প্রোফাইল লগিন করুন। প্রোফাইল লগিন করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটে মার্ক করা থ্রী লাইনে ক্লিক করুন এবং সেটিংস ট্যাব ওপেন করুন। 


উপরে দেখানো মার্ক করা স্তানে ক্লিক করার পর, নিম্নে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পেইজ পাবেন। এবং এখান থেকে লাল মার্ক করা Group অপশনে ক্লিক করুন।


এবার এখান থেকে Group এ ক্লিক করার পর গ্রুপ এর স্ক্রিনে নিয়ে যাবে। যা নিম্নে দেখানো হলো।


এবার এখান থেকে + আইকনে ক্লিক করুন। + আইকনে ক্লিক করলে গ্রুপ তৈরি করার অপশন পাবেন। 


এখান থেকে Create Group এ ক্লিক করুন। তাহলে গ্রুপ তৈরির করার অপশনে নাম ও ক্যাটাগরি সিলেক্ট করার অপশন আসবে।


এখান থেকে গ্রুপের নাম ও প্রাইভেসি সিলেক্ট করুন। এবং Create Group বাটনে ক্লিক করুন। 



Create Group বাটনে ক্লিক করার পর গ্রুপ তৈরি হবে। এবারে গ্রুপের অন্যান্য স্টেপ গুলো আসবে। 


মাইক্রোসফটের ইতিহাস History of Microsoft

মাইক্রোসফটের ইতিহাস History of Microsoft

মাইক্রোসফট বিশ্বের অন্যতম লিডিং সফটওয়্যার কোম্পানি। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো মাইক্রোসফট এর ইতিহাস সম্পর্কে। সুতরাং সবাইকে মনযোগ সহকারে আর্টিকেল পড়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।


মাইক্রোসফট এর ইতিহাস

২ বন্ধু, Bill Gates এবং Paul Allen  এর হাত ধরে ১৯৭৫ সালের এপ্রিল মাসে একটি কম্পিউটার সফটওয়্যার ডেভেলপিং কোম্পানি হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়- Microsoft. 

Bill Gates

বিল গেটসের জন্ম ১৯৫৫ সালের ২৮ অক্টোবর ওয়াসিং টনের সিয়াটল সহরে। ১৯৬৮ সালে ১৩ বছর বয়সে সিয়াটলের একটি স্কুলে ভর্তি হোন। সেখানেই তার সাথে পরিচয় হয় মাইক্রোসফট এর আরেক প্রতিষ্ঠাতা  Paul Allen এর সাথে। ১৯৭৩ সালে হারভার্ড ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হোন গেইটস। 

Paul Allen

পাউল এলেন এর জন্য ১৯৫৩ সালের ২১ জানুয়ারি ওয়াসিং টনের সিয়াটল সহরে। কম্পিউটার এন্থজিয়াস্ট হওয়ার ফলে ২ জনের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হয়ে যায়। স্কুল শেষে পাউল এলেন ওয়াসিং টন স্টেট ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হোন।

History of Microsoft Start-up

১৯৭৫ সালে বিল গেইটসের সংগে মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠার লখ্যে ২ জনই পড়াশোনা ছেড়ে দেন। সে বছরই Paul Allen এবং Bill Gates, ALTAIR 8800 Computer এর জন্য বেসিক ইন্টারপ্রেটার ডেভেলপমেন্ট এর মাধ্যমে ব্যাবসায়ীক যগতে পা রাখেন। 

Micro-Computer ও সফটওয়্যার এই ২ টি নামকে একত্রিত করে প্রতিষ্ঠানটির নাম করণ করা হয় Microsoft! 86-DOS কে একুয়ার করে নেয় এবং IBM ও COMPAQ  এর মত প্রতিষ্ঠান গুলোর সফটওয়্যার মার্কেটিং করতে থাকে। 

১৯৮৫ সালে মাইক্রোসফট তাদের প্রথম গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস ভিত্তিক অপারেটিং সিস্টেম Windows 1.0 প্রস্তুত করে যা এপেল এর ম্যাকের সফটওয়্যারের সাথে কম্পিউট করে। তবে মাইক্রোসফট ও এপেল ২ টি কোম্পানি জিরুক্স এর তৈরি GUI. দ্বারা ইন্সপায়ার হয়েছিল। 

যদিও এপেল এর OS সুধু মাত্র এপেল কম্পিউটার গুলোতেই ব্যাবহার করা গেলেও, মাইক্রোসফটের ইউন্ডোজ সকল কোম্পানির ম্যানুফ্যাকচারিং কম্পিউটারেই ব্যাবহার উপযোগী ছিলো। সুধু মাত্র লাইসেন্স করে নিলেই যে কোন কম্পানি মাইক্রোসফট OS ব্যাবহার করতে পারতো। 

Window  যখন প্রথম লঞ্চ করা হয় তখন, Window 1.0, Windows 2.0 এবং Windows 3.0 তেও প্রচুর পরিমানে বাগ এবং ইস্যু ছিলো তবে Windows 95 ছিলো কম্পানিটির জন্য গেম চেঞ্জার। ততক্ষানিক টেক ওয়ার্ল্ডে হার্ডওয়্যার ডেভেলপমেন্টের পরিবর্তনের সাথে পাল্লা দিয়ে সকল ধরনের হার্ডওয়্যারে চলতে সক্ষম OS Build করতে সক্ষম হয় মাইক্রোসফট। OS টিতে বিখ্যাত Start বাটন যুক্তের সাথে Internet Explorer ব্রাউজারটিও যুক্ত করে মাইক্রোসফট। যা ততকালীন সময়ে ইন্টারনেট বিকাশে ব্যাপক ভূমিকা পালন করে! 

Windows এর পাশাপাশি Microsoft Office অ্যাপ্লিকেশন গুলোর মাধ্যমে খুবই দ্রুততার সাথে এগিয়ে যেতে শুরু করে, এবং একটা সময় বিশ্বের Most Influenced Tech কোম্পানি হয়ে উঠে।  

২০০০ সালে বিলগেটস কোম্পানিটির CEO পদ থেকে সরে গেলে ২০১৪ সাল পর্যন্ত Steven Anthony Ballmer এর নেতৃত্বে মাইক্রোসফট বেশ গ্রো করে। স্টিভের নেতৃত্বেই মাইক্রোসফট এর প্রোডাক্ট লাইন আপে Bing, XBOX, Azure, Microsoft Surface, Windows Phone এর মত বেশ কিছু প্রোডাক্ট যুক্ত হয়। যদিও কম্পানিটি বেশ ভালোই গ্রো করছিলো, তবে- sachin nadella এর নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠানটি মার্কেটে Azure ও Microsoft Server এর দিকে বেশি ফোকাস করেন, এবং কম্পানিটিকে ক্লাউড কম্পিউটিং এর দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। 


মাইক্রোসফট কী?

মাইক্রোসফট কী?

মাইক্রোসফট পৃথিবীর সব থেকে বড় টেক কোম্পানি গুলোর মধ্যে একটি লিডিং টেক জায়েন্ট! আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আমি শেয়ার করবো মাইক্রোসফট কী? 

আপনার রেগুলার লাইফে আপনি কোন ব্রান্ড এবং কম্পানির প্রোডাক্ট প্রতিনিয়ত ব্যাবহার করছেন, তাকি একবার ভেবে দেখেছেন? আপনার ব্যাবহৃত স্মার্টফোন থেকে শুরু করে, ইউনিলিভার, নেসলের মত FMCG কোম্পানি! মোটামুটি সব কিছুতেই বিস্তার রয়েছে মাইক্রোসফটের। 

এমনকি আপনার ব্যাবহৃত রাইড শেয়ারিং অ্যাপ- উবার অথবা সোসাল মিডিয়া জায়েন্ট ফেসবুকেরও কিছু অংশ মাইক্রোসফটের মালিকানাধীন।

Statecounter  এর একটি তথ্য মতে, পৃথিবীর ৭৩% পার্সোনাল কম্পিউটারে (PC) মাইক্রোসফটের তৈরি অপারেটিং সিস্টেম ইউন্ডোজ (Microsoft Windows) ব্যাবহার করা হয়।

মাইক্রোসফটের মাধ্যমে বিজনেস অপারেশন, গেমিং এবং পার্সোনাল কম্পিউটিং এর ভবিষ্যৎ আরো সমৃদ্ধ করেছে। 

মাইক্রোসফট এমন একটি প্রতিষ্ঠান, যাদের প্রতিটি উদ্ভাবনে অন্যদের জন্য বেঞ্চ মার্ক তৈরি করেছে। 

এ ছাড়াও বিশ্বের সব নামি দামি সফটওয়্যার মাইক্রোসফট ধারাই অপারেট করা হয়। 

মাইক্রোসফট কত বড় তা জানতে এখানে ক্লিক করুন!

Friday, November 4, 2022

গভীর রাতে স্কুলে প্রশ্ন চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লো স্কুল ছাত্রী

গভীর রাতে স্কুলে প্রশ্ন চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লো স্কুল ছাত্রী

টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে গভীর রাতে স্কুলে ঢুকে প্রশ্ন চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়েছে দশম শ্রেণির এক ছাত্রী।

শনিবার (২৯ অক্টোবর) রাত ১টার ওই বিদ্যালয়ে এই ঘটনা ঘটে। পরে এ ঘটনায় ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মহিউদ্দিন, সহকারী প্রধান শিক্ষক আবদুর রহীম, শিক্ষক গিয়াস উদ্দিন, মহিউদ্দিন মনির ও ওই ছাত্রীর মা বিদ্যালয়ে গিয়ে নিয়ে আসে তাকে।জানা গেছে, ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ওই ছাত্রী তার এক বান্ধবী (ভূঞাপুর পাইলট বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের ছাত্রী) ও দুই ছেলে বন্ধুর সহায়তায় এসএসসির টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্নপত্র চুরি করার জন্য শনিবার রাতে বিদ্যালয়ের দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করে। ওই ছাত্রী আগে থেকে বানানো তালার চাবি দিয়ে প্রধান শিক্ষকের কক্ষে প্রবেশ করে কয়েকটি আলমারির তালা ভাঙতে থাকে। এ সময় পাশের রুমে থাকা নাইটগার্ড ফজলু তালা ভাঙার শব্দ পেয়ে ভেতরে গিয়ে ওই ছাত্রীর হাতে ছুরি দেখতে পান। পরে ওই ছাত্রী নাইটগার্ডকে ফাঁসানোর ভয় দেখায়।এদিকে একপর্যায়ে তাকে ছেড়ে দেওয়ার আশ্বাসে নাইটগার্ড বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মাহমুদের বাসায় নিয়ে যান। এ সময় সেখানে ছাত্রীটি ঘটনার বিস্তারিত বলে। পরে মানবিক বিবেচনায় রাতেই প্রধান শিক্ষক ওই ছাত্রীর মা ও ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মহিউদ্দিনকে বিষয়টি জানালে অভিভাবকরা বিদ্যালয়ে এসে মেয়েকে নিয়ে যান।ভূঞাপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক লাল মাহমুদ বলেন, শনিবার রাত ১টার দিকে প্রশ্নপত্র চুরি করে বিক্রির জন্য, ছেলেদের পোশাক পড়ে বিদ্যালয়ের দেয়াল টপকে ভেতরে প্রবেশ করে ওই ছাত্রী। পূর্বেই বিদ্যালয়ের তালা-চাবির ছবি তুলে তালা খোলার জন্য আলাদা চাবি বানিয়ে কক্ষে প্রবেশ করে।


তিনি আরও জানান, বিদ্যালয়ের কক্ষের ভেতরে কয়েকটি আলমারির তালা নষ্ট করে। এ সময় নাইটগার্ড শব্দ পেয়ে ভেতরে গিয়ে তাকে ছুরিসহ হাতেনাতে আটক করে। ওই ছাত্রী আমাদের জানিয়েছে এসএসসির টেস্ট পরীক্ষার প্রশ্ন চুরি করে বন্ধুদের কাছে বিক্রি করবে। তবে মানবিক কারণে তাকে স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও তার মাকে জানানো হলে তারা বিদ্যালয়ের এসে তাকে নিয়ে যায়। এ কাজে জড়িত থাকার দায়ে আমাদের বিদ্যালয়ের এক ছাত্রীকে ট্রান্সফার সার্টিফিকেট (টিসি) দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মহীউদ্দিন বলেন, এ ঘটনাটি জানা নেই।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বিদ্যালয়ে প্রবেশ করে প্রশ্ন চুরির ঘটনা জানি না। খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’


এ বিষয়ে ভূঞাপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও ভূঞাপুর সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের সভাপতি ইশরাত জাহান বলেন, খবরটি শুনেছি। তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

প্রাথমিক বার্ষিক পরীক্ষা এখন থেকে ৬০ নম্বরে!

প্রাথমিক বার্ষিক পরীক্ষা এখন থেকে ৬০ নম্বরে!

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির খুদে শিক্ষার্থীদের প্রতিটি বিষয়ে বার্ষিক বা তৃতীয় প্রান্তিক পরীক্ষা হবে ৬০ নম্বরে। আর ক্লাস টেস্ট থেকে ৪০ নম্বর যুক্ত হবে। প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মোট ১০০ নম্বরের পাঁচটি বিষয়ে বার্ষিক মূল্যায়ন হবে। এসব ক্লাসটেস্টে শিক্ষার্থীদের বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা, জ্ঞানের প্রয়োগ, শোনা, বলা, পড়া ও লেখার দক্ষতার পরিমাপ হবে। দেশের ৬৫ হাজারের বেশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে একই দিনে বার্ষিক পরীক্ষা শুরু হবে। এভাবেই খুদে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক মূল্যায়ন করতে বলেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। বর্তমানে প্রতি বিষয়ে ১০০ নম্বরের অর্ধবার্ষিক ও বার্ষিক পরীক্ষা নেয়া হয়।


গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মূল্যায়ন পদ্ধতি পরিবর্তনের বিষয়টি দৈনিক আমাদের বার্তাকে নিশ্চিত করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মোহাম্মদ কামাল হোসেন। তিনি বলেন, ইতোমধ্যে আমরা এ নির্দেশনা অধিদপ্তরে পাঠিয়েছি।


তিনি জানান, নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হচ্ছে। তার আগে শিক্ষার্থীদের প্রচলিত পরীক্ষা পদ্ধতিতে মূল্যায়ন করা হবে। নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়নের আগেই আমরা এনসিটিবির মতামতের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন পদ্ধতিতে কিছু পরিবর্তন এনেছি। শ্রেণি পরীক্ষার নম্বর ও তৃতীয় প্রান্তিক পরীক্ষার নম্বর নিয়ে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক মূল্যায়ন করা হবে। 

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে অধিদপ্তরে পাঠানো নির্দেশনার কপি দৈনিক আমাদের বার্তার হাতে এসেছে। ওই নির্দেশনা পর্যালোচনা করে জানা গেছে, বাংলা, ইংরেজি, গণিত, বাংলাদেশ ও বিশ্ব পরিচয় এবং ধর্ম ও নৈতিক শিক্ষা এ পাঁচটি বিষয়ের ওপর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন হবে। প্রতিটি বিষয়ের কমপক্ষে পাঁচটি শ্রেণি পরীক্ষা নিতে হবে শিক্ষকদের। প্রতিটি শ্রেণি পরীক্ষার নম্বর হবে ২০। এ পাঁচটি শ্রেণি পরীক্ষার প্রাপ্ত মোট নম্বরের ৪০ শতাংশ ও তৃতীয় প্রান্তিক পরীক্ষার ৬০ নম্বর-এ মোট ১০০ নম্বরে খুদে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক মূল্যায়ন হবে। এভাবে শিক্ষার্থীদের অগ্রগতির সমন্বিত প্রতিবেদন তৈরি করতে হবে শিক্ষকদের। এরপর বিদ্যালয় অভিভাবকদের হাতে ফল তুলে দেবো। 


আগামী শিক্ষাবর্ষ থেকে প্রাথমিকে নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হওয়ার কথা আছে। নতুন শিক্ষাক্রম বাস্তবায়ন শুরু হলে প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা থাকবে না, ধারাবাহিক মূল্যায়নের ভিত্তিতে শিক্ষার্থীদের মূল্যায়ন করা হবে। এর আগে চলতি বছর অর্থাৎ ২০২২ খ্রিষ্টাব্দে শিক্ষার্থীদের বার্ষিক মূল্যায়নে নতুন এ পদ্ধতি বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনাটি প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর ইতোমধ্যে বিভাগীয় উপপরিচালকদের পাঠিয়েছে।

Thursday, November 3, 2022

ক্লাস না করে পার্কে ঘুরছে স্কুল ছাত্র, তার ব্যাগে পাওয়া গেলো কনডম

ক্লাস না করে পার্কে ঘুরছে স্কুল ছাত্র, তার ব্যাগে পাওয়া গেলো কনডম

নারায়ণগঞ্জে একটি পার্কে অভিযান চালিয়ে স্কুল ফাঁকি দিয়ে ঘোরাফেরা করায় পাঁচজন কিশোরকে আটক করেন অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইসমত আরার নেতৃত্বাধীন একটি দল। এ সময় অষ্টম শ্রেণিপড়ুয়া এক ছাত্রের ব্যাগে মিলেছে পাঁচটি কনডম। এ ঘটনায় তাদের অভিভাবকদের ডেকে মুচলেকা নেওয়া হয়। পরে তাদের ছেড়ে দেওয়া হয়।


মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) বিকেলে ফতুল্লা পঞ্চবটির অ্যাডভেঞ্চার ল্যান্ড পার্কে এ অভিযান চালানো হয়।


জানা গেছে, বিকেলে অ্যাডভেঞ্চার ল্যান্ড পার্কে ঘোরাফেরা করছিলেন ওই পাঁচ কিশোর। তাদের দেখে পার্ক কর্তৃপক্ষের সন্দেহ হয়। পরে খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে জেলা প্রশাসনের ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের ব্যাগ তল্লাশি করেন। তল্লাশিতে তাদের ব্যাগে স্কুলড্রেস পাওয়া যায়। এ সময় ৮ম শ্রেণিপড়ুয়া এক ছাত্রের ব্যাগে পাঁচটি কনডম পাওয়া যায়। স্কুলড্রেস পরে পার্কে প্রবেশ নিষেধাজ্ঞা থাকায় তারা টি-শার্ট পরে প্রবেশ করেন। এ ঘটনায় তাদেরকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে নেওয়া হয়।বিষয়টি নিশ্চিত করে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ইসমত আরা জানান, স্কুল চলাকালীন শিক্ষার্থীরা পার্কে আসতে পারবেন না। সন্দেহ হওয়ায় তাদের ব্যাগ তল্লাশি করা হয়। ছাত্রের ব্যাগে কনডম পাওয়া আসলেই বিস্ময়কর। স্কুলশিক্ষক ও অভিভাবকদের ডেকে মুচলেকা নিয়ে তাদের ছেড়ে দিয়েছি।




পুরুষের ৪ বিয়ের সুন্নাতের সাথে যেই গুলো জানা উচিত

পুরুষের ৪ বিয়ের সুন্নাতের সাথে যেই গুলো জানা উচিত

পুরুষের ৪ বিয়ের সুন্নাত, এইটা তো সবাই জানেন!

বাকিগুলা জানেন?

না জানলে আসেন জেনে নেই,


১. বয়স্ক মহিলাকে বিবাহ করা সুন্নাত।


২. ডিভোর্সী নারীকে বিবাহ করা সুন্নাত।


৩. বিধবা নারীকে বিবাহ করা সুন্নাত।


৪. স্ত্রীর সাথে রান্না করার কাজে, পরিস্কারের কাজে, ধোয়া-মোছার কাজে সহায়তা করা সুন্নাত।


৫. ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ হিসেবে স্ত্রীকে মুখে খাবার তুলে খাওয়ানো সুন্নাত।


৬. স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা প্রকাশ করা সুন্নাত।


৭. স্ত্রীর ভুল ক্ষমা করা সুন্নাত।


৮. স্ত্রীর জন্য নিজেকে পরিচ্ছন্ন রাখা সুন্নাত।


৯. স্ত্রীর অনুভূতিগুলো জানার চেষ্টা করা এবং তাকে যখন প্রয়োজন হয় স্বান্তনা দেওয়া সুন্নাত।


১০. স্ত্রীর সাথে খেলা করা, গল্প করা, ঘুরতে নিয়ে যাওয়া সুন্নাত।


১১. স্ত্রীর কোলে আবদ্ধ হওয়া এবং শিথিল করা সুন্নাত।


১২. স্ত্রীকে সুন্দর নাম নিয়ে ডাকা সুন্নাত।


১৩. পরিবারের ব্যক্তিগত সদস্য এবং বন্ধুদের কাছে তার ব্যক্তিগত কথা প্রকাশ না করা সুন্নাত।


১৪. স্ত্রীর পিতা-মাতাকে ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা করা সুন্নাত।


১৫. স্ত্রীর এটো খাবার খাওয়া সুন্নাত।


১৬. স্ত্রীর অভিমান ভাঙ্গানো সুন্নাত।


১৭. স্ত্রীর কোলে শুয়ে কুর'আন তিলাওয়াত করা সুন্নাত।


১৮. স্ত্রীকে সালাম দেওয়া সুন্নাত।


অনেক পুরুষই আছেন, যারা এগুলোর একটা সুন্নাতও পালন করতে রাজি হন না।


কিন্ত ৪ বিয়ের সুন্নাতটা পালন করতে তারা সদা প্রস্তুত।

বাকিগুলা জেনে তারপরে ৪টা বিয়া কইরেন..

আর সব স্ত্রীকে আলাদা বাসস্থান, সমান অধিকার না দিলে


কেয়ামতের ময়দানে শুয়ে শুয়ে খোড়ায়ে যেতে হবে রবের সামনে, পারবেন তো?


স্ত্রীর অধিকারগুলা ভালোভাবে আদায় করেন,

দুনিয়াটা জান্নাত হবে

পরকালটাতেও রবের সান্নিধ্য পাবেন

ইন শা আল্লাহ