Saturday, August 27, 2022
Friday, August 26, 2022
BANGLADESH এর পুর্নরূপ কী? Full Form of Bangladesh
BANGLADESH এর তথাকথিত পূর্ণরূপ
B=Blood (রক্তে)
A=Achieve (অর্জিত)
N=Noteworthy (স্মরণীয়)
G=Golden (সোনালী)
L=Land (ভূমি)
A=Admirable (প্রশংসিত)
D=Democratic (গণতান্ত্রিক)
E=Evergreen (চিরসবুজ)
S=Sacred (পবিত্র)
H=Habitation (বাসভূমি)
অর্থাৎঃ
'রক্তে অর্জিত স্মরণীয়
সোনালী ভূমি, প্রশংসিত
গণতান্ত্রিক চিরসবুজ পবিত্র
বাসভূমি'।
পুলিশের পূর্ণরুপ অনেকে এভাবে লেখে-
>>P = Polite (নম্র, ভদ্র)
O = Obedient (বাধ্য, অনুগত)
L = Loyal ( বিশ্বস্ত)
I = Intelligent (বিচক্ষণ, বুদ্ধিমান)
C = Courageous (সাহসী, নির্ভীক)
E = Efficient (দক্ষ) ...
অনেকে আবেগের ঠ্যালায় (!) এসব ভিত্তিহীন উত্তরে লাইক-কমেন্ট-আপভোটের বন্যা প্রবাহিত করে দেয়।
কেউ কি চাইলে B A N G L A / P O L I C E এর প্রতিটি অক্ষরের বিপরীতে একটি করে খারাপ শব্দ ধরে নিয়ে বদনাম/অপমান করতে পারবে না? পারবে তো। তাহলে?!
২০২২ সালে এসেও যদি এমন মূর্খতা থেকে মুক্ত হতে না পারি তাহলে এটি সত্যিই দুঃখজনক।
আমাকে যারা ধুয়ে দিতে আসবে তাদের জন্যও একবুক সমবেদনা।
ওয়েবসাইট এসইও করার উপায়, ওয়েবসাইট র্যাংক করাতে এই বিষয়গুলো জানা অত্যান্ত জরুরি! জেনে নিন কিভাবে আপনার ওয়েবসাইট র্যাংক করাবেন?
{getToc} $title={Table of Contents}
কারণ- সবাই চাই, তার ওয়েবসাইট লিংক গোগলের প্রথমে পৃষ্টায় আসুক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইট সম্পর্কে সারা দুনিয়া জানুক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইটে ট্রাফিক বাড়ুক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইটের রেংকিং রেইট হাই লেবেলের হোক। সবাই চাই, তার ওয়েবসাইট হোক সারা জীবনের উপার্জনের একটি উপযুক্ত মাধ্যম। কিন্তু, এতগুলি চাওয়া একটি মাত্র উপায়ে পাওয়া সম্ভব। আর তা হল, ওয়েবসাইটকে সঠিক পদ্ধতিতে SEO করা। এখানে আমি মাত্র ১০টি টিপস দিয়েছি, যা আপনার ওয়েবসাইটে প্রয়োগ করলে শতভাগ ফলাফল পাবেন, ইনশা-আল্লাহ।
Develop The Best UI/UX Design
Develop Site For Mobile Devices
Regular Branding To Improve Visibility
Improve Website Speed
Implement SSL Security
Create User Friendly URL
Find The Best Keywords
Google Schema Rich Snippets
Quality Content Is The King Of SEO
Link Building To Improve SEO
Saturday, August 20, 2022
অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম রকমারির ইতিহাস History of Rokomari.com রকমারির ইতিহাস
রকমারি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ও লিডিং অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম। যাত্রার শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি কাস্টমারের অর্ডারের ভিত্তিতে দেশব্যাপী বই ডেলিভারি দিয়ে আসছে।
{getToc} $title={Table of Contents}
এছাড়াও বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেমও রকমারিই ইন্ট্রিডিউস করে! পুরো দেশ জুরে বই পৌছে দেওয়ার পাশা পাশি রকমারি বিশ্বের ৩০ টি দেশে বই ডেলিভারি দিচ্ছে, বর্তমানে প্লাটফর্মটি ১৪ হাজারেরও বেশি দেশি ও বিদেশি প্রকাশক এবং ৮০ হাজারেরও বেশি লেখকের ২ লাখেরও বেশি বই রয়েছে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো রকমারির সম্পুর্ন ইতিহাস ও যাত্রা নিয়ে সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়বেন।
রকমারি.কম এর ইতিহাস
রকমারি.কম (Rokomari.com) মূলত অন্যরকম গ্রুপের একটি অংগ প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির ৫ প্রতিষ্ঠাতার মধ্যে অন্যরকম গ্রুপের ২ প্রতিষ্ঠাতা Md. Mahmudul Hasan Sohag এবং Muhammad Hasan Liton অন্যতম।
মাহমুদুল হাসান
মাহমুদুল হাসান সোহাগের জন্ম ১৯৮৩ সালের ৭ই জুন জামাপুর জেলার শরিষবাড়ী উপজেলায়! সেখানকার রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে SSC এবং ঢাকা কলেজ থেকে HSC সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে ২০০০ সালে বুয়েটের ভর্তি পরিক্ষায় ১৪১ তম হয়ে ত্রিপল এ তে ভর্তি হোন তিনি।
আবুল হাসান লিটন
কো-ফাউন্ডার আবুল হাসানের জন্ম ফরিদপুর জেলায়, ২০০০ সালে SSC পরিক্ষায় ঢাকা বোর্ডে সম্মেলিত মেধা তালিকায় ১২ তম হোন, এবং একই বছর দেশের সুনামধন্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের বুয়েটে CSE তে ভর্তি হোন তিনি। গ্রাজুয়েট শেষে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিনান্সে MBA সম্পন্ন করে।
রকমারির আরো ৩ প্রতিষ্ঠাতা
- Ehteshamul Shams Rakib
- Jubayer Bin Amin
- Muhammad Khairul Anam
রকমারি প্রতিষ্টার সময়কাল
২০১১ সালে বুয়েটের CSE Department পড়াকালীন তাদের একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম প্রতিষ্ঠার আইডিয়া থেকেই যাত্রা শুরু হয় রকমারির। যেখানে মোঃ খাইরুল আনামকে নতুন ভেঞ্চরটির CEO হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। নতুন প্রতিষ্ঠানটির জন্য বিভিন্ন প্রকার নাম সাজেস্ট করলেও রকমারি নামটি সকলের কাছেই খুন পছন্দ হয়।
যেহুতু তাদের প্রত্যেকেই ছিলেন বুয়েটের ছাত্র ও আইটির দিক দিয়েও দক্ষ তাই রকমারির ওয়েবসাইট খুব অল্প সময়ে ১ মাস এর মধ্যে প্রস্তত হয়ে যায়। ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখ রকমারি.কমকে বুক সেল প্লাটফর্ম হিসেবে অফিসিয়ালি লঞ্চ করা হয়।
অন্যরকম গ্রুমের চেয়ারম্যান Mahmudul Hasan Sohag বলেন
রকমারি নামটা আমরা যখন এক্সেপ্ট করেছি তখন কিন্তু এই আইডিয়াটায় ছিলো আমাদের, যে আমরা সকল প্রকার প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবো। নাম ইটসেল্ফ এটাকে ইন্টিগ্রেট করে। যেমন সব ধরনের প্রোডাক্ট নিয়েই কাজ করবো, বা করার কথা। এর মাঝখানে আসলে আমরা সেই বিষয়গুলো ফেলে দেয়নি তবে আমাদের স্ট্রেটেজিতে একটু চেঞ্জ এনে আমরা একটা লম্বা সময় ধরে একটা সিংগেল প্রোডাক্ট নিয়ে ফোকাস ছিলাম (বই নিয়ে)। এবং এটা যখন আমাদের রকমারির ৩ বা ৪ বছর হয় তখন এটা নিয়ে আমাদের মধ্যে আবারো দির্ঘ দিন মিটিং হয় যে অন্যান্য প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবো নাকি বইকে আরো লম্বা সময়ের জন্য ধরে রাখবো? এবং তখন আমরা সবাই চিন্তা করে দেখলাম যে না, আমরা আরেকটু লম্বা সময় ধরে বই নিয়েই কার্যক্রম চালিয়ে যাবো। এবং এটার একমাত্র কারণ ছিলোম, বই থেকে অন্য ক্যাটাগরিতে নিয়ে গেলে বা এর সাথে অন্য কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করলে অবশ্যই উক্ত ক্যাটাগরির জন্য ভালো ইনভেস্ট, প্রোডাক্ট, ম্যানেজিং ইত্যাদি করতে হবে। যা আমরা বিগত ৩-৪ বছর ধরে বইয়ের সেক্টরে করে আসছি। যার কারনেই মুলত আমরা সুধু বই সেক্টরকেই আরো বিল্ডয়াপ করি, এবং রকমারির মত আরো প্রতিষ্টান যারা বইয়ের পাশা পাশি অন্যান্য প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছেন, তাদের থেকে আমাদের রকমারি অনেক এগিয়ে।
রকমারির কঠিন ধাপ
কার্যক্রম শুরুর প্রথমধাপে রকমারির সবচেয়ে বড় বাধা ছিলো প্রকাশনীগুলোর সাথে কলাব্রেশন করা, কেননা বেশিরভাগ প্রকাশনীগুলোই ধারনা করেছিলো প্রতিষ্ঠানটি সুধুমাত্র পরবর্তীমাসের জন্য বই মেলা উপলক্ষ্যেই কার্যক্রম শুরু করেছে। যার প্রেক্ষিতে রকমারি টিম, বাংলাবাজারে থাকা প্রকাশনী গুলোকে রকমারির মাধ্যমে অনলাইনে বই বিক্রির জন্য কনভেন্স করে।
Friday, August 19, 2022
জিআইএস (Geographical international system)
*ভৌগলিক তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থাকে জিআইএস বলে।
জিআইএস কম্পিউটারের মাধ্যমে তথ্য সংরক্ষণ ও বিশ্লেষণ ব্যবস্থার মাধ্যমে স্থানিক ও পারস্পরিক সমস্যার চিহ্নিতকরণ, মানচিত্রায়ণ ও ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা তৈরি সহায়তা করে থাকে।
১৯৬৪ সালে কানাডায় সর্বপ্রথম এই কৌশলের ব্যবহার আরম্ভ হয়।
১৯৮০ সালের দিকে এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতে থাকে।
ভূমি ব্যবস্থাপনা, প্রাকৃতিক সম্পদ উন্নয়ন, পানি গবেষণা, আঞ্চলিক গবেষণা, নগর ও আঞ্চলিক পরিকল্পনা, জনসংখ্যা বিশ্লেষণ, পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থার বিশ্লেষণ প্রভৃতি কাজে জিআইএস ব্যবহৃত হয়।
জিআইএস এর মাধ্যমে একটি মানচিত্রের মধ্যে অনেক ধরনের উপাত্ত উপস্থাপন করে সেই উপাত্ত গুলোকে মানচিত্রের মধ্যে বিশ্লেষণ করে মানচিত্রটির উপযোগিতা বাড়িয়ে দেওয়া হয়।
যেমন: টপোগ্রাফি, ভূমি ব্যবহার, যোগাযোগ, মৃত্তিকা, এই সবগুলো জিনিস দেখিয়ে আমরা তার মধ্য দিয়ে সে নির্দিষ্ট অঞ্চলের পুরো চিত্র সম্বন্ধে জানতে পারি।
গুগল এডস এপ্রুভাল পাবো কিভাবে? ব্লগারে গুগল অ্যাডসেন্স পাওয়ার উপায় কি? অ্যাডসেন্সে পেতে যা যা করনীয়
প্রতিদিনি বিভিন্ন ব্লগার বিভিন্ন ভাবে অ্যাডসেন্স অ্যাপ্লাই করছেন এবং এর মধ্যে অনেকেই হতাশ হচ্ছেন, কারণ তারা যতবারই অ্যপ্লাই করছে ততবারই কোননা কোন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন। তাই আজকে আমি আপনাদের সাথে কিছু তথ্য শেয়ার করবো, এই তথ্য অনুযায়ী আপনি আপনার ব্লগার/ওয়ার্ডপ্রেস ব্লগ সাইটে যদি শ্রম দেন তাহলে ইনশাআল্লাহ আপনি অ্যাডসেন্স পাবেন।
১/ এমন টপিক নিয়ে লিখুন যেসব বিষয়ের উপর গুগলের কাছে বিজ্ঞাপন রয়েছে । এখন সেটা কিভাবে বুঝবেন গুগলের কাছে কোন টপিকের উপর বিজ্ঞাপন বেশি রয়েছে ? তা জানতে skyfu সাইটটি ব্যবহার করতে পারেন ।
এই সাইটে গিয়ে আপনার নিশটা লিখে সেখানে সার্চ করুন তাহলে সাইটটি দেখাবে আপনার টপিকের উপর গুগলের কাছে কেমন বিজ্ঞাপন রয়েছে । [ এর কারণ আপনি যদি গুগলের কাছে রয়েছে বিজ্ঞাপন অনুযায়ী কনটেন্ট পাবলিশ করেন তাহলে দ্রুত এডসেন্স পাবেন ]
২/ আর্টিকেলে LSI কিওয়ার্ডযুক্ত করুন । LSI কিওয়ার্ড বলতে বুঝায় সেসব কিওয়ার্ড যা আপনি কোনোকিছু গুগলে সার্চ করলে গুগল সবার শেষে সাজেষ্ট করে থাকে । তাহলে আপনার আর্টিকেল রেংকিংও ভালো করবে ।
৩/ প্রতিটি আর্টিকেলের গড় শব্দ ১৪০০ শব্দের রাখার চেষ্টা করুন । [ আমি এই নিয়ে ৭টা এডসেন্স পেলাম এবং সবকটি সাইটের গড় শব্দ ছিলো ১৫০০+ শব্দের , এবং যার ফলে আমাকে কখনো ২০টার বেশি পোষ্ট করতে হয়নি এডসেন্স এপ্রুভাল পেতে ] ।
৪/ নতুন সাইটে ডাউনলোড , এডস অথবা বিজ্ঞাপন , হ্যাকিং ,লিংক এইসব শব্দ ব্যবহার করবেন নাহ । [ এডসেন্স এপ্রুভ হয়ে গেলে ব্যবহার করতে পারেন ] । তবে ডাউনলোড লিংক সরাসরি দিলে এডস লিমিট ও কিছুদিনের মধ্যে সাসপেন্ড খেতে পারেন । [ সেক্ষেত্রে গুগল ড্রাইভের লিংক দিতে পারেন ]
৫/ লাইভ স্ট্রিমিং ও মিথ্যা তথ্য দিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করবেন নাহ ।
৬/ এমন সাইটকে লিংক করবেন নাহ যাদের ssl সার্টিফিকেট নেই । এবং এমন কোনো ইন্টারনাল ও এক্সটারনাল লিংক দিবেন নাহ যা এখন exist করে নাহ । [ যার ফলে 404 error দেখাবে ]
৭/ এমন সাইটের সাথে লিংক করবেন নাহ যা আপনার সাইটের অথবা যে পোষ্ট লিখেছেন তার সম্পর্কিত নাহ । তাহলে গুগল [ misleading webpage প্রবলেম ধরে থাকে ]
৮/ সাইটের নেভিগেশন ঠিক থাকা চাই । যেমন : ক্যাটাগরিগুলোকে মেইন মেনুতে যুক্ত করে দেওয়া ।এবং contact us,about us,term and condition ,privacy policy পেইজ গুলোকে Footer menuতে যুক্ত করে দেওয়া ।
৯/ সাইটকে মোবইল রেসপনসিভ করে তৈরী করা । কারণ বেশিরভাগ ট্রাফিক মোবাইল থেকেই আসে তাই সাইট মোবাইল ফ্রেন্ডলি অবশ্যই হতে হবে ।
ব্লগ সাইট করে যদি এডসেন্স থেকে ইনকাম করার কথা চিন্তা করে থাকেন তাহলে সাইটকে কখনো বেশি ডিজাইন করবেন নাহ । সাইটকে সিম্পলভাবে প্রফেশনাল লুক দেওয়ার চেষ্টা করুন । [ অতিরিক্ত ডিজাইন সাইটের লোডিং টাইম বাড়িয়ে দেয় ]
১০/ যে থিমটা ব্যবহার করছেন তা কি এডস ফ্রেন্ডলি তা চেক করে দেখুন । আমার কাছে ফ্রি সবচেয়ে ভালো একটা ওয়ার্ডফ্রেস থিম হচ্ছে : Oceanwp Theme । ফ্রিমিয়াম প্রায় সব থিমেই গুগল এডসেন্স পাওয়া যায় তবে Generatepress ভালো কাজ করতে দেখা যায় । আমার সাইট oceanwp দিয়েই তৈরী করা ঘুরে আসতে পারেন ।
১১/ গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার আগে সাইটে স্লাইডার,পপআপ ব্যবহার না করাই বেস্ট ।[ অর্থাৎ সাইট হবে একদম সাদামাঠা ]
১২/ contact us, about us, terms and condition page , privacy policy pageগুলো খুব ভালো করে সঠিক তথ্য দিয়ে তৈরী করুন । টার্মস এন্ড কন্ডিশন ও প্রাভেসি পলিসি পেইজ তৈরীর জন্য নতুনরা ইন্টারনেটের বিভিন্ন সাইটের সাহায্য নিতে পারেন । অনেক সাইট রয়েছে যারা এই পেইজগুলো জেনারেট করে দিয়ে থাকে ।
১৩/ ওয়েবসাইট সিকিউরিটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে এডসেন্স পেতে । আপনি যদি ssl সার্টিফিকেট একটিভ না করে থাকেন তাহলে গুগলের কাছে আপনার সাইটটি নিরাপদ নয় ।
এছাড়াও নালড ও ক্র্যাক থিম - প্লাগিন ব্যবহার যদি করে থাকেন তাহলে অনেক সময় সাইটে ভাইরাস আক্রমন হবে । যার ফলে ক্রোম বাউজারে “ red screen deceptive “ Error আসতে পারে
তাই সাইটকে সিকিউরিটিফুল করে রাখতে হবে ।
১৪/ সাইট স্পিড অপটিমাইজেশন করাও গুরুত্বপূর্ণ । কারণ যখন আপনার সাইট দ্রুত লোড হবে তখন আপনার সাইট ইউজারের কাছে খুব ভালো লাগবে এবং গুগলও এমন সাইটকে দ্রুত রেংকিং দিয়ে থাকে । যার ফলে আপনি প্রচুর ট্রাফিকও পাবেন এবং ট্রাফিক যেসব সাইটে থাকে সেসব সাইটে গুগল ৯০% এপ্রুভ দিয়ে দেই ।
১৫/ সাইটে যেখানে ইমেইজ বা ব্যানারের জন্য জায়গা বা ডিজাইন করা হয়েছে সেখানে ইমেইজ বা ব্যানার ইমেইজ ব্যবহার করুন অন্যাথায় গুগল “ site construction ”য়ে রয়েছে এমন মনে করে প্রবলেম ধরবে ।
১৬/ ট্রেন্ডিং টপিক নিয়ে আর্টিকেল প্রকাশ করলে গুগল এডসেন্স দ্রুত এপ্রুভাল পাওয়া যেতে পারে ।
১৭/ নিজে ইমেইজ তৈরী করে ব্যবহার করুন । যেমন : canva ও ফটোশপ দিয়ে তৈরী করুন ছবি । pexels,unplash সাইটগুলোর ফ্রি ইমেইজ ব্যবহার করতে পারেন তবে সে ইমজেইগুলোকেও একটু এডিট করে পোষ্ট করাই ভালো ।
নতুন অ্যাডসেন্সে যারা পেয়েছেন তাদের করনীয় কি?
এডসেন্স এপ্রুভাল পাওয়ার পর কখনো নিজের এডসে নিজে ক্লিক করবেন নাহ বা কাউকে ক্লিক করার জন্য বলবেন নাহ । তাহলে লিমিট বা সাসপেন্ড হতে পারেন ।
এক পেইজে ৫টার বেশি এডস না দেখানো ভালো । অতিরিক্ত এডস দেখালে সাইট স্লো হয়ে যাবে ।
আমি আশা করছি এই জিনিসগুলো যদি সঠিকভাবে অনুসরণ করতে পারেন তাহলে আপনিও সহজে গুগল এডসেন্স এপ্রুভাল পাবেন । আমি ইতিমধ্যে ৭টা সাইটে এপ্রুভাল পেয়েছি এবং উপরে বলা কাজগুলো নিজে করেছি ।
Monday, August 15, 2022
এইচটিএমএল এলিমেন্ট কাকে বলে?
এইচটিএমএল Elements বলতে এইচটিএমএল এর উপাদান সমুহ বুঝানো হয়ে থাকে। একটি ওপেনিং <>
ট্যাগ আর ক্লোজিং </>
ট্যাগ নিয়ে গঠিত হয় একটি এইচটিএমএল এলিমেন্ট। এবং ট্যাগের ভিতরের কন্টেন্ট সহ সব কিছুকেই এলিমেন্ট বলা হয়। যেমন <h1>...</h1>
অথবা <p>...</p>
ইত্যাদী সবই হচ্ছে এইচটিএমএল এলিমেন্ট। এভাবে <head>...</head>
<body>...</body>
এর মাঝে ট্যাগ, এট্রিবিউট সহ যা কিছু আসে সব কিছুকেই এক সংগে এইচটিএমএল এলিমেন্ট বলা হয়।
<html>
<body>
<p>
</p>
</body>
</html>
ইত্যাদী।এম্পটি এলিমেন্ট এইচটিএমএল এর এমন কিছু এলিমেন্ট যা নেস্টেড হতে পারে না। অর্থাৎ এসব এলিমেন্টের মধ্য অন্য কোন চাইল্ড এলিমেন্ট থাকতে পারে না, এমন কন্টেন্টবিহীন এলিমেন্ট গুলোকে এম্পটি এলিমেন্ট বলা হয়। এম্পটি এলিমেন্ট গুলোর ক্লোজিং ট্যাগ হয় না।
নিচে দেখানো সবকিছুই এইচটিএমএল এলিমেন্টঃ-
<!DOCTYPE html>
<html>
<head>
<title>Page Title</title>
</head>
<body>
<h1>My First Heading</h1>
<p>My first paragraph.</p>
</body>
</html>
আপনি চাইলে উপরের কোড গুলো কপি করে প্রেক্টিস করতে পারেন😊
Saturday, August 13, 2022
করপোরেট ডেটাবেজ কি? করপোরেট ডেটাবেজ কাকে বলে?
অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবল কি? অপটিক্যাল ফাইবার সম্পর্কে বিস্তারিত । অপটিক ফাইবার
অপটিক্যাল ফাইবার হলো ডাই-ইলেক্ট্রিক পদার্থ দিয়ে তৈরি এক ধরনের আঁশ-যা আলো নিবন্ধকরণ ও পরিবহনে সক্ষম।
ভিন্ন প্রতিসরাংকের এই ধরনের ডাই-ইলেক্ট্রিক দিয়ে অপটিক্যাল ফাইবার গঠিত। ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ থাকে।
ফাইবার অপটিকের তিনটি অংশ
- কোরঃ ভিতরের ডাই-ইলেক্ট্রনিক কোর যার ব্যাস ৮ থেকে ১০০ মাইক্রোন হয়ে থাকে।
- ক্ল্যাডিংঃ কোরকে অবদ্ধ করে থাকা বাইরের ডাই-ইলেক্ট্রিক আবরণ ক্ল্যাডিং নামে পরিচিত। কোরের প্রতিসরাংক ক্ল্যাডিংয়ের প্রতিসরাংকের চেয়ে বেশি থাকে।
- জ্যাকেটঃ আবরণ হিসাবে কাজ করে।
ফাইবার অপটিকের বৈশিষ্ট্য
- এটি ইলেক্টেইক্যাল সিগনালের পরিবর্তে আলোক বা লাইট সিগনাল ট্রান্সমিট করে।
- এতে আলোকের পুর্ণ অভ্যান্তরীণ প্রতিফলন পদ্ধতিতে ডেটা উৎস থেকে গন্তব্যে গমন করে।
- এতে ফিগাবাইট রেঞ্জ বা তার চেয়ে বেশি গতিতে ডেটা চলাচল করতে পারে।
- নেটওয়ার্কের ব্যকবোন হিসাবে ফাইবার অপটিক ক্যাবল অধিক ব্যাবহার হয়।
অপটিক্যাল ফাইবারের গঠন উপাদান
- অতি স্বচ্ছতা
- রাসায়নিক সুস্থিরতা বা নিষ্ক্রিয়তা
- সহজ প্রক্রিয়াকরণ যোগ্যতা
অপটিক্যাল ফাইবার ক্যাবলে সুবিধাসমূহ
- আলোর গতিতে ডেটা স্থানান্তরিত হয় এবং অপেক্ষাকৃত দ্রুত গতি সম্পন্ন
- উচ্চ ব্যান্ডউইথ
- আকারে ছোট এবং অজন অত্যান্ত কম
- শক্তি ক্ষয় করে কম
- বিদ্যুৎ চৌম্বক প্রভাব হতে মুক্ত
- ডেটা সংরক্ষণের নিরাপত্তা ও গোপনীয়তা
- সঠিকভাবে ডেটা স্থানান্তর বা চলাচলের ক্ষেত্রে পারিপার্শ্বিক অবস্থা কোন বাধাঁ প্রদান করতে পারে না।
অপটিক্যাল ফাইবারের অসুবিধা
- ফাইবার অপটিক ক্যাবলকে U আকারে বাঁকানো যায় না তাই যেখানে অধিক বাঁকানোর প্রয়োজন হয় না সেখানেই অপটিক্যাল ফাইবার ব্যাবহার করা সম্ভব।
- এটি অত্যান্ত ব্য্যবহুল
- অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপন ও রক্ষণাবেক্ষন করার জন্য দক্ষ ও কারিগরি জ্ঞানসম্পন্ন জনবল প্রয়োজন হয়।
অপটিক্যাল ফাইবারের প্রকারভেদ
- স্টেপ ইনডেক্স ফাইবার (Step-Index-Fiber)
- গ্রেডেড ইনডেক্স ফাইবার (Graded-Index-Fiber)
- মনোমোড ফাইবার (Monomode-Fiber)
Thursday, August 11, 2022
জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়
জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে?
<script> document.write("এখানে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখতে পারেন।"); </script>
<!DOCTYPE html><html><body>
<h1>জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড</h1><h2>এই write() ম্যাথড</h2>
<p>documnet এর পরে (.) ডট দিয়ে write() লিখে প্রথম বন্ধনিতে ডাবল কোটেশন " " দিয়ে এইচটিএমএল কোড যা লিখবেন সেটাই আউটপুট হিসেবে পাবেন।</p>
<script>document.write("<h2>Hello Mr AnTor Ali Vistors!</h2><p>How are you?</p>");</script>
</body></html>