Wednesday, June 22, 2022

ICT Dependent Production System

ICT Dependent Production System

Today I am going to tell you about some significant role of ICT In production system.

Telecommunications services in production system

No Industry production system can be imagined today without Telecommunication. Large or small industries require communication with different people at different stages, from different suppliers or buyers. Telecommunications system is playing an important role in coordinating the production system. Services are being  introduced for industries and communication.

Internet on production system

Industrial production system without Internet is obsolete today. Internet has to be used in case of sending mail to different people for different purposes. Those whose organizations are located at different distances may even be scattered in different parts of the world. In this case, the internet based technologies help to maintain control over the organizations by bridging the gap.


Use of Robotics in industry

Computer aided Manufacturing (CAM) robotics is widely used. In particular, the use of robotics in car and vehicle manufacturing plants, labor welding factories, loading and unloading of heavy goods,etc.is noticeable.

Products Quality control

The quality of the products produced by the factory can be ascertained from the computer by verifying the data. Computer can also be used to check whether the equipment used in the production is working properly. Various types of chemicals factories, steel plants, power plants can be controlled with the help of computer. 

Collecting data

To ensure a peaceful place in industry, CT is needed to collect correct information and data.  Proper information of Temperature, using chemical resources etc. Information can be retained through computer. 

Ensuring a risk free environment in production

It is possible to reduce the risk of production by taking precautionary measures in the field of production using information technology.  In this case, the risk of accidents can be greatly reduced by implementing office automation systems. As a precautionary measure, information technology should be used to preserve the fingerprints, rerating etc. Of the workers in the database. Various automatic systems such as, automatic fire extinguisher, message delivery can be implemented.

The use of CAD Or CAM

The use of computer aided design  cards has removed the conventional sketch .And engineering drawings used to visualise products and communicate with design information has replaced computer graphics. On the other hand engineering designs are converted into finished products using computer. The manager assists the manufacturing engineering and production workers by automating the various types of production activities of the computer. 

Contribution of defense industry

Defense industry is one of the economic units of the country .They have developed and expanded their defense industry so much that they are exporting all weapons to other countries. There is strong link between ICT and defense industry. 

Use of virtual reality

Ict Is currently playing an important role in building a skilled workforce using virtual reality. They are creating skilled manpower in the development of the country. 

Industrial production system of today's world is almost entirely dependent on information and communication technology. From the very beginning of creation  of any product to the design, procurement, use, production  and marketing of raw materials, there has always been information and communication technology involvement in one way or another. Computers are the main collaborators of people in industries. The use of information technology in the field of equipment, design, equipment control etc. Has brought success...Moreover the importance of ICT In online payments for various types of online trading business is now immense...

ব্রাক ব্যাংক নিয়ে এলো ফ্রিল্যান্সার ম্যাট্রিক্স অ্যাকাউন্ট

ব্রাক ব্যাংক নিয়ে এলো ফ্রিল্যান্সার ম্যাট্রিক্স অ্যাকাউন্ট

আর থাকছেনা Payonner / Bkash এ পেমেন্ট আনার ঝামেলা। ফ্রিল্যান্সারদের জন্য ব্রাক ব্যাংক নিয়ে এসেছে Freelancer Matrix Account. ইতি মধ্যে বাংলাদেশে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ফ্রিল্যান্সারের আবির্ভাব ঘটছে কিন্তু পেমেন্ট কিভাবে রিসিভ করবে এটা নিয়ে সবাই রয়েছে অনেক ঝামেলায়। তাদের কথা মাথায় রেখেই ব্রাক ব্যাংকের এই উদ্যোগ। ফ্রিল্যান্সার ম্যাট্রিক্স অ্যাকাউন্টে রয়েছে অনেক সুবিধা যা আমি নিম্নে কিছু উল্যেখ করছি।
  • ডলার মার্কেটপ্লেস থেকে সরাসরি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে আসবে। 
  • ডলার রেট পাওয়া যাবে ৩/৪ টাকা বেশি
  • অ্যাকাউন্টে জমা থাকবে আনলিমিটেড ডলার।
  • এন্ডোর্সমেন্ট এর কোন ঝামেলা থাকবে না।
  • রয়েছে সরকার ঘোষিত বিশেষ প্রণোদনা।
  • আস্থা অ্যাপ ব্যাবহার করে ঘরে বসেই পাচ্ছেন ২৪/৭ ব্যাংকিং সুবিধা। 
এছাড়াও রয়েছে আরও অনেক সুযোগ সুবিধা যেমনঃ- ক্রেডিট কার্ড, লোন যা ফ্রিল্যান্সারদের জন্য অন্য কোন ব্যাংক করছেনা। এবং কোন চার্জ ছাড়াই অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে। অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে নিচে দেওয়া ব্রাকের কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করুন। অথবা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ভিজিট করুন।

Rima Sultana
Assistant Relationship Officer
BRAC Bank Limited, Head Office
Mobile: 01707566222



Tuesday, June 21, 2022

সি প্রোগ্রামিং ভাষার ইতিহাস

সি প্রোগ্রামিং ভাষার ইতিহাস

সি এর জনক হলেন Dennis Ritche, তিনি সর্বপ্রথম ইউনিক্স (Unix) অপারেটিং সিস্টেমে DEC PDP - 11 মেশিনে 'সি' প্রয়োগ করেন। 'সি' এসেছে BCPL নামের একটি কম্পিউটার ভাষা থেকে, যা থতেকে 'বি' নামে অপর একটি ভাষার উদ্ভব ঘটে এবং 'বি' এর পরের উন্নয়ন হলো 'সি' ভাষার উদ্ভবনের মধ্য দিয়ে।

প্রথমে 'সি' সরবরাহ হত Unix অপারেটিং সিস্টেমে। পরে 'সি' এর পর‍্যোগ ঘটে আরো বহুভাবে। যার ফলে অনুভুত হয় একটি আদর্শ 'সি' সংস্করণের। ANSI C হলো তার ফলশ্রুতি। ANSI C-তে UNIX চ এর সব ধরনের সুবিধাই দেওয়া হয়েছিল। ফলে ব্যাবহারকারীগন ANSI C ব্যাবহার করতে শুরু করে। পরে ব্যাবহারকারীদের জন্য সমন্বিত সি পরিবেশ (C User's Integrated Environment) দৃষ্টটি, দ্রুত ও দক্ষ কোম্পাইলকরণ এবং ANSI আদর্শের ধারাবাহিকতা আক্ষুন রাখার জন্য Borland কোম্পানী Turbo-C নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করে। 

সি কে মধ্যবর্তী কম্পিউটার ভাষা হিসেবে আখ্যায়ীত করা হয়। কারণ 'সি' দিয়ে ইচ্ছেমত Hardware নিয়ন্ত্রণ করে প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় এবং এইসব প্রোগ্রামগুলি বেশ নমনীয় (Flexible) হয়। 'সি' এর ডেটা বা উপাত্তগুলি বিভিন্ন ধরনের হলেও ডেটা টাইপগুলির রুপান্তর ও মিশ্রন খবই সহজ। এছাড়া বিট (Binary Digit) পর্যায়ে এবং Read/Write করা যায়। যা একে Assembly Language এর সমস্ত সুবিধা ব্যাবহার করার সুযোগ এনে দিয়েছে। এই সকল সুবিধার কারণজে এখনও 'সি' প্রোগ্রামিং ভাষা প্রচলিত আছে।


বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স মার্কেট সাইজ কত বড়?

বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স মার্কেট সাইজ কত বড়?

বর্তমানে বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স সেক্টরটির মার্কেট সাইজ ২.২৮ বিলিয়ন ডলার, যা ২০৩০ সাল নাগাদ ১০ বিলিয়ন ডলারে পৌছাবে বলে ধারনা করা হচ্ছে। বাংলাদেশের অন্যতম এই গ্রোয়িং সেক্টটরটি ইতোমধ্যে অনেকাংশেই সয়ংসম্পুর্ন হয়ে উঠেছে। একসময় সতভাগ আমদানি নির্ভর বাংলাদেশের কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স সেক্টরে বর্তমানে বেশীরভাগ প্রোডাক্ট ক্যাটাগরির লিডার বাংলাদেশের লোকাল ব্রান্ড গুলো। বিশেষ করে লোকাল ব্রান্ড ওয়ালটন, এই সেক্টরের প্রায় প্রতিটি ক্যাটাগরিতেই এককভাবে মার্কেট লিড করছে। যার প্রেক্ষিতে, লোকাল মার্কেটের ডিমান্ড মেটাতে এবং লোকাল ব্রান্ডগুলোর এধরনের সাফল্য ইন্টারন্যাশনাল ব্রান্ডগুলোও লোকালি ম্যানুফ্যাকচারিং শুরু করেছে। তবে এই সেক্টরের মেজর প্রোডাক্ট ক্যাটাগরির দিকে প্রতিটি সেক্টরেই লোকাল ম্যানুফ্যাকচারারদে অধিপত্ব সবচাইতে বেশি।


বাংলাদেশ থেকে মালোশিয়া কর্মী প্রতি ১ লাখ টাকা

বাংলাদেশ থেকে মালোশিয়া কর্মী প্রতি ১ লাখ টাকা

সরাসরি ২৫ টি প্রতিষ্ঠানের সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিবে মালোশিয়া। ব্যাবসাহীদের একাংশই অভিযোগ এ প্রক্রিয়ায় মালোশিয়ায় সিন্ডিকেত সহায়তা কারীদের কর্মী প্রতি ১ লাখ টাকা করে ঘুষ দিতে হবে, ফলে বিনা কিংবা কম খরচে কর্মী পাঠানোর সুযোগ থাকছেনা। তবে তা অস্বিকার করেছে কাজ পাওয়া প্রতিষ্ঠান গুলো। 

বাংলাদেশ থেকে ২০১৮ সালে কর্মী নেওয়া বন্ধ করে দেয় মালোশিয়া, মাত্র ১০ টি প্রতিষ্ঠানে সিন্ডিকেটে কর্মী পাঠাতে অনিয়ম ও দুর্নিতির অভিযোগে। এবার মালোশিয়া নিজেরাই এ পথে হাটছে। দেশটির মানব সম্পদ মন্ত্রী ঘষনা দিয়েছেন- সব নয় সরাসরি ২৫ টি প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিবেন তারা। তাদের অধীনে কাজ করতে পারবে ২৫০ টি এজেন্সি। শ্রমবাজারটিতে আবারও সিন্ডিকেট হওয়ায় আগের মতি দুর্নিতী হবে অভিযোগ ব্যাবসায়ীদের। 

সোর্সঃ Business Report Machranga
কোন নায়ক বেশি ধনী? শাকিব খান, জীৎ নাকি দেব?

কোন নায়ক বেশি ধনী? শাকিব খান, জীৎ নাকি দেব?

আমাদের দুই বাংলায় তিন সুপারস্টার। শাকিব খান, দেব এবং জীৎ এই তিন সুপার স্টারের রয়েছে দুই বাংলায় লখ্য লখ্য ফ্যান ফ্লোয়ার! এই তিন নায়ক এখন বেশ বড় বাজেটের এবং ভালো মানের সিনেমা উপহার দিয়ে আসছেন দুই বাংলায়। আবার এই তিন নায়কের মধ্যেই মিল হচ্ছে এরা ৩জনই সিনেমার পাশাপাশি সিনেমা প্রজযনও করছে। আজকে আমরা জানাবো এই তিন নায়কের মধ্যে কোন নায়ক সব চেয়ে ধনী? সুতরাং আজকের আর্টিকেলটি সবাই মনযোগ সহকারে পরবেন।

৩। জীৎ

২০০২ সালে তার অভিনিত প্রথম চলচিত্র সাথীর জন্য জীৎ সম্ভাবনাময় অভিনেতার পুরস্কার পান। এই সিনেমা দিয়ে সে সেই সময় ৯ কোটি টাকা আয় করে। ফলস্বরুপ তাকে আর পিছনে ঘুরে তাকাতে হয়নি, বর্তমানে তিনি প্রতিটি সিনেমার জন্য ৯০ লাখ থেকে ১.৫ (দের) কোটি রুপি পর্যন্ত নিয়ে থাকে। ২০১৯ সালের রিপোর্ট মোতাবেক বর্তমানে তার মোট সম্পদের পরিমাণ ১৩৫ টাকার সমপরিমাণ। 

২। দেব

অগ্নি শপথ চলচিত্রের মধ্য দিয়ে বাংলা চলচিত্রে পদার্পন করেন তিনি। তিনি কলকাতার সিনেমার জগৎ এর অন্যতম প্রধান নায়ক। দেব ২০১৪ সালের লকসভা নির্বাচনে তৃণমূল কংগ্রেসের হয়ে নির্বাচন করে এবং জয় লাভ করে। বর্তমানে দেব প্রতিটি সিনেমার জন্য ৭০-৮০ লাখ টাকা নিয়ে থাকে। পশ্চিম বঙ্গের ইলেকশন সমিকার ওয়াচের তথ্যমতে দেবের সম্পদের পরিমাণ ৩১ কোটি টাকা, এই পরিমান সম্পদ নিয়ে তিনি রাজ্যের দ্বিতীয় ধনী। তবে সবাই ধারনা করছে দেবের সম্পদের পরিমান এর থেকেও বেশি। ধারনা কর হয় দেবের সম্পদের পরিমান ১০০ কোটির টাকাও বেশি।

১। শাকিব খান

শাকিব খান বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় নায়ক, প্রায় ২ যুগেরও বেশি সময় ধরে সিনেমা করে আসছে এই অভিনেতা। সুধু বাংলাদেশেই নয়! পশ্চিম বঙ্গেও শাকিব খানের তুমুল জনপ্রিয়তা রয়েছে। সিনেমার তুলনায়, জীৎ এবং দেবের তুলনায় অনেকটায় এগিয়ে রুয়েছে শাকিব খান। ১৯৯৯ সালে সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত (অনন্ত ভালোভাসা) চলচিত্রের মাধ্যমে শাকিব খান যাত্রা শুরু করেন। তারপর এই নায়ক বাংলা সিনেমায় প্রায় ৫০ জনেরও বেশি নায়িকার সাথে কাজ করেছেন। এছারা তিনি তার প্রথম স্ত্রী অপু বিশ্বাসের সাথেই প্রায় ৭০ টিরও বেশি সিনেমা করেছে। কিছুদিন আগেও শাকিব খান প্রত্যেকটা সিনেমার জন্য ৭০-৮০ লক্ষ্য টাকা পারিশ্রমিক নিতেন বলে জানা যায়, তবে করোনা আসার পর তিনি তার পারিশ্রমিক কমিয়ে দিয়েছেন। দীর্ঘ ২২ বছরের সিনেমা ক্যারিয়ারে বিপুল অর্থ সম্পদের মালিক হয়েছে এই নায়ক। জানা যায় তাত্র মোট অর্থ সম্পদের পরিমাণ ৪৭০ কোটি টাকার সমান। 

অথএব এই ৩ সুপারস্টারের মধ্যে কিংখান অরুপে শাকিব খান রয়েছে সবার শীর্ষে। 
ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম কি?

ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম কি?

১৯০১ সালে ইটালিয়ান পদার্থবিদ Guglielmo Marconi জাহাজ থেকে সমুদ্র উপকুলে মোর্শ কোড ব্যাবহার করে সর্বপ্রথম ওয়্যারলেস টেলিগ্রাফের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন। কোন প্রকার তার ব্যাবহার না করেই তথ্য আদান প্রদান তথা যোগাযোগ করার পদ্বতিকে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টেম বলে। এর সাহায্যে বিশ্বের যে কোন প্রান্তে অবস্থান করেন একে অন্যের সাত্থে বিভিন্ন প্রকার যোগাযোগ যেমন-অথা বলা, টেক্সট ম্যাসেজিং, চ্যাটিং ইত্যাদি কাজ খুব সহজেই দ্রুত সম্পন্ন করা যায়। এতে মোবাইল, বহনযোগ্য টু-ওয়ে রেডি (Portable two-way radio), পার্সোনাল ডিজিটাল এসিস্ট্যান্ট (Personal Digital Assistant-PDA) এবং তারবিহীন নেটওয়ার্কিং  (Wireless Networking) ইত্যাদি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। ওয়্যারলেস বা তারবিহীন প্রযুক্তির অন্যান্য উদাহরণের মধ্যে রয়েছে জিপিএস ইউনিট (GPS Unit) ওয়্যারলেস কম্পিউটার মাউস, কি-বোর্ড, হেডসেট (অডিও), হেডফোন, রেডিও রিসিভার, স্যাটেলাইট টেলিভিশন, ব্রডকাস্ট টেলিভিশন এবং কার্ডলেস টেলিফোন ইত্যাদি।

ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সিস্টতেমে তারের সাহায্যে ছাড়া তথ্য স্থানান্ত করতে বিভিন্ন ধরনের শক্তি যেমন-রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি (Radio Frequency-RF), শব্দ সক্তি (Acoustic Energy) ইত্যাদি ব্যাবহৃত হয়। এই পদ্বতিতে স্বল্প ও দীর্ঘ উত্তম দুরত্বেই তথ্য স্থানান্তর করা যায়। নিম্নলিখিত মাধ্যমে ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন সম্পন্ন হয়-
  • রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি কমিউনিকেশন
  • মাইক্রোওয়েভ কমিউনিকেশন। যেমন-শর্ট রেঞ্জ কমিউনিকেশন।
  • ইনফ্রোরেড (Infrared) শর্ট-রেঞ্জ কমিউনিকেশ্ন। যেমন রিমোট কন্ট্রোল (Remote Control). 
ওয়্যারলেস কমিউনিকেশন প্রয়োগে পয়েন্ত টু পয়েন্ট কমিউনিকেশন, পয়েন্ট টু পয়েন্ট মাল্টিপয়েন্ট কমিউনিকেশন, ব্রডকাস্টিং নেটওয়ার্ক এবং অন্যান্য তাওবিহীন নেটওয়ার্ক সম্পৃক্ত রয়েছে। 


Monday, June 20, 2022

জিপিআরএস কাকে বলে? GPRS

জিপিআরএস কাকে বলে? GPRS

জিপিআরএস প্যাকেট সিস্টেম (Packet System) ডেটা আদান প্রদান করে। এটি একটি ননভয়েস সার্ভিস। এর দ্বারা ছবি, ইমেজ এবং ভিডিও পাঠানো যায়। জিপিআরএস এর সর্বোচ্চ গতি ১৭১.২ কিলোবাইট/সেকেন্ড। এই গতি জিএসএম নেটওয়ার্কের সার্কিট সুইচ ডেটার চেয়ে দশ গুন বেশি। এটি ব্যাবহার করার জন্য ডায়াল-আপ মডেম কানেকশনের প্রয়োজন নেই। প্রতিটি জিপিয়ারএস টার্মিনালের একটি নিজস্ব আইপি (IP-Internet Protocol) অ্যাড্রেস থাকে। জিপিআরএস এর ভিত্তি হচ্ছে একটি মডিউলেশন কৌশল বা (GMSK-Gaussian Minimum-Shift Keying) নামে পরিচিত। জিপিআরএস ইন্টারনেট এর ব্যাবহার সহজলভ্য করেছে।
GPRS হচ্ছে ২য় ও ৩য় প্রজন্মের সেলুলার কমিউনিকেশন সিস্টেমের GSM- এ প্যাকেট Oriented একটি ডেটা সার্ভিস। ইউরোপীয়ান টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ড ইন্সটিটিউট (European Telecommunications Standards Institute - ETSI) GPRS এর মান নির্ধারণ করে। এটি বর্তমানে তৃতীয় প্রজন্মের পার্টনারশীপ প্রজেক্ট দ্বারা রক্ষণাবেক্ষন করা হয়। 

GPRS এর বৈশিষ্ট্য নিচে বর্ণনা করা হলোঃ-

  1. GPRS সার্কিট সুইচিং ডেটার সাথে ভিন্নভাবে থাকে যেখানে বিশেষত সংযোগ সময়ের প্রতি মিনিটের জন্য বিল করা হয়। ব্যাবহারকারী ঐ সময়ে ডেটা স্থানান্তর করুক বা না করুক তা বিবেচনায় না নিয়ে।
  2. GPRS ডেটা বান্ডেল (Bundle) আকারে সরবরাহ করা হয়। যেমন ঃ প্রতি মাসে ৫ জিবি এর জন্য ফী (fee) নির্ধারন করা থাকে। অথবা ব্যাবহারের উপর ভিত্তি করে বিল প্রদান করতে হয়।
  3. ২য় প্রজন্মবের সিস্টেমে GPRS 56 - 114 কিলোবাইট/সেকেন্ড ডেটা রেট প্রদান করে। ২য় প্রজন্ম সেলুলার প্রযুক্তি GPRS এর সাথে সম্মিলিত ভাবে কাজ ক্রএ থাকে। তাই একে অনেক সময় ২য়  ও ৩য় প্রজন্মের মধ্যকার মোবাইল টেলিফোন প্রযুক্তি বা ২.৫ জি (2.5G) বলা হয়।
  4. অব্যবহৃত টাইল ডিভিশন মাল্টিপল একসেস (Time Division Multiple Access) চ্যানেল ব্যাবহার করে এটি মাঝারি গতির ডেটা স্থানান্তর করে। 
  5. বাইরের নেটওয়ার্ক যেমন ইন্টারনেটে (Internet Protocol) প্যাকেট রুপান্তর (Transmit) করতে GPRS Core Network 2G, 3G এবং WCDMA (Wide Band Code Division Multiple Access) কে অনুমতি প্রদান করে। GPRS সিস্টেম GSM নেটওয়ার্ক সুইচিং সাবসিস্টেমের একীভূত্ত অংশ।
  6. যদি GPRS এর মাধ্যএ SMS করা হয় তবে SMS রুপান্তর (Transmission) গতি ৩০ এসএমএস অর্জন করা যায়। এটা GSM এর মাধ্যমে সাধারণ SMS (গতি প্রতি মিনিটে ৬ থেকে ১০ টি ম্যাসেজ) ব্যাবহারের চেয়ে অনেক দ্রুত।
নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কি জিনিস? NIC

নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কি জিনিস? NIC

কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে যুক্ত করার জন্য যে ইন্টারফেস কার্ড ব্যাবহার করা হয় তাকে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা নিক (NIC) কার্ড বলা হয়। একে ল্যান (LAN) কার্ড বা নেটওয়ার্ক কার্ডও বলা হয়। আবা অনেক সময় একে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারও বলা হয়। কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করার জন্য আগের দিনের কম্পিউটারে এই কার্ড এক্সপানশন স্লটে বসাতে হতো।  তবে আধুনিককালের সকল কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে এই কার্ড বিল্ট-ইন থাকে বিধায় পৃথক কোন কার্ড বসানোর প্রয়োজন হয় না। নেটওয়ার্ক কার্ডের বৈশিষ্ট্য হল এতে ৪৮ বিটের একটি অদ্বিতীয় কোড বা ক্রমিক নাম্বর থাকে, যার ফলে একটি কার্ডের সাথে অপরটির কোন মিল থাকে না। এই ক্রমিক নম্বরকে ম্যাক (MAC) অ্যাড্রেস বলে। এই ম্যাক অ্যাড্রেস কার্ডের রমে সংরক্ষিত থাকে। নেটওয়ার্কিং করার সময় নেটওয়ার্ক কার্ডে একটি আইপি অ্যাড্রেস বসাতে হয়। আইপি অ্যাড্রেস নিয়ে বিস্তারিত্ত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 


মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বিজগণিত প্রশ্ন কিভাবে লিখবেন?

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বিজগণিত প্রশ্ন কিভাবে লিখবেন?

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, একটি বহুম ব্যাবহৃত ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। ইত মধ্যে বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার প্রযুক্তির এই যুগে আমার মনে হয়না এমন কোন ব্যাক্তি আছেন যে এই মাইক্রোসট ওয়ার্ডের নাম শুনেন নি। তবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যারা একদম নতুন ব্যাবহার করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন প্রতিদিন নতুন নতুন সব কি-বোর্ড শর্টকাট শিখছেন যা আমাদের ওয়েবসাইটেও পেয়ে যাবেন। আমাদের আজকেই এই আর্টিকেলে আমরা শিখাবো মাইক্রোসফটের একটি অ্যাডভান্স ফিচার সম্পর্কে যেটা একজন স্টুডেন্ট ও টিচারের জানা খবই জরুরি। 

আমাদের মূল টপিক হচ্ছে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে আপনি কিভাবে ম্যাথ বা অংক ও বিজগনিতের মত যে কোন অংক  লিখতে পারেন। এমএস ওয়ার্ডে আমরা অনেক কিছুই পারি কিন্তু এই ম্যাথ লিখার সময় অনেকেই পারিনা। ইভেন আমি যখন কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করেছিলাম তখন আমাদের বাজারে ম্যাথে পরিক্ষার পেপার মেক্সিমাম আমি বানাতাম, যার অন্যতম কারণ হচ্ছে অন্যরা সব প্রশ্ন পেপার বানালেও ম্যাথ বানাতে চায়না কেউ। 
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে অংক লিখার জন্য আপনাকে প্রথমত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করতে হবে এবং একটি ব্লাংক পেজ বা খালি পেইজ ওপেন করতে হবে।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখতে পারছেন আমি একটি খালি পেইজ নিয়েছি। এবার এখানে আমি প্রশ্ন পেপারের মত একটি সিম্পল হেডার বানাবো। যা বানানোর পরেরি স্ক্রিনশট নিচের চিত্রে দেওয়া হলো।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখতেই পারছেন আমি একটি প্রশ্ন পত্র বানিয়েছি। এবং ১ম প্রশ্নটি লিখেছি নিচের বিজগনিতটি সমাধান করুন। এখন আমি দেখাবো কিভাবে বিজগনিত এখানে লিখবেন কারন সংখ্যা দিয়ে সরাসরি বিজগনিত লিখা যায়না। নিচের কিছু স্টেপ ফলো করলে ম্যাথ করতে পারেন।
  • a আমি চাচ্ছি a এর উপরে 2 পাওয়ার বসারে ঠিক এরকমভাবে a2  এখানে ২ উপরে কিভাবে বসাবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে? এটা ২ভাবে করা যায় একটি হচ্ছে শেপ নিয়ে, অন্যটি হচ্ছে Symbol এর সাহায্যে। 
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে অংক বা ম্যাথ করার সময় সবসময় সিম্বল নিয়ে কাজ করতে হয়। সিম্বল যখন আপনি নিবেন তখন আপনি অইখানে প্রি বুল্ডেড মানে তৈরি কৃত ম্যাথের ফর্ম পাবেন। সিম্বল ট্যাব পাবেন ইনসার্ট ট্যাবের মধ্যে। 
উপরের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো কিভাবে আপনি সিম্বল্গুলো খুজে পাবেন। এবং নিচের চিত্রে এর ব্যবহার দেখানো হলো।

ইপরের স্ক্রিনশটের ডান পাশে খেয়াল করলে দেখবেন বিভিন্ন ম্যাথের ফরমেট আছে যা আপনি প্রতিনিয়ত কাজে লাগাতে পারেন।

ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য।