Monday, June 20, 2022

জিপিআরএস কাকে বলে? GPRS

জিপিআরএস কাকে বলে? GPRS

জিপিআরএস প্যাকেট সিস্টেম (Packet System) ডেটা আদান প্রদান করে। এটি একটি ননভয়েস সার্ভিস। এর দ্বারা ছবি, ইমেজ এবং ভিডিও পাঠানো যায়। জিপিআরএস এর সর্বোচ্চ গতি ১৭১.২ কিলোবাইট/সেকেন্ড। এই গতি জিএসএম নেটওয়ার্কের সার্কিট সুইচ ডেটার চেয়ে দশ গুন বেশি। এটি ব্যাবহার করার জন্য ডায়াল-আপ মডেম কানেকশনের প্রয়োজন নেই। প্রতিটি জিপিয়ারএস টার্মিনালের একটি নিজস্ব আইপি (IP-Internet Protocol) অ্যাড্রেস থাকে। জিপিআরএস এর ভিত্তি হচ্ছে একটি মডিউলেশন কৌশল বা (GMSK-Gaussian Minimum-Shift Keying) নামে পরিচিত। জিপিআরএস ইন্টারনেট এর ব্যাবহার সহজলভ্য করেছে।
GPRS হচ্ছে ২য় ও ৩য় প্রজন্মের সেলুলার কমিউনিকেশন সিস্টেমের GSM- এ প্যাকেট Oriented একটি ডেটা সার্ভিস। ইউরোপীয়ান টেলিকমিউনিকেশন স্ট্যান্ডার্ড ইন্সটিটিউট (European Telecommunications Standards Institute - ETSI) GPRS এর মান নির্ধারণ করে। এটি বর্তমানে তৃতীয় প্রজন্মের পার্টনারশীপ প্রজেক্ট দ্বারা রক্ষণাবেক্ষন করা হয়। 

GPRS এর বৈশিষ্ট্য নিচে বর্ণনা করা হলোঃ-

  1. GPRS সার্কিট সুইচিং ডেটার সাথে ভিন্নভাবে থাকে যেখানে বিশেষত সংযোগ সময়ের প্রতি মিনিটের জন্য বিল করা হয়। ব্যাবহারকারী ঐ সময়ে ডেটা স্থানান্তর করুক বা না করুক তা বিবেচনায় না নিয়ে।
  2. GPRS ডেটা বান্ডেল (Bundle) আকারে সরবরাহ করা হয়। যেমন ঃ প্রতি মাসে ৫ জিবি এর জন্য ফী (fee) নির্ধারন করা থাকে। অথবা ব্যাবহারের উপর ভিত্তি করে বিল প্রদান করতে হয়।
  3. ২য় প্রজন্মবের সিস্টেমে GPRS 56 - 114 কিলোবাইট/সেকেন্ড ডেটা রেট প্রদান করে। ২য় প্রজন্ম সেলুলার প্রযুক্তি GPRS এর সাথে সম্মিলিত ভাবে কাজ ক্রএ থাকে। তাই একে অনেক সময় ২য়  ও ৩য় প্রজন্মের মধ্যকার মোবাইল টেলিফোন প্রযুক্তি বা ২.৫ জি (2.5G) বলা হয়।
  4. অব্যবহৃত টাইল ডিভিশন মাল্টিপল একসেস (Time Division Multiple Access) চ্যানেল ব্যাবহার করে এটি মাঝারি গতির ডেটা স্থানান্তর করে। 
  5. বাইরের নেটওয়ার্ক যেমন ইন্টারনেটে (Internet Protocol) প্যাকেট রুপান্তর (Transmit) করতে GPRS Core Network 2G, 3G এবং WCDMA (Wide Band Code Division Multiple Access) কে অনুমতি প্রদান করে। GPRS সিস্টেম GSM নেটওয়ার্ক সুইচিং সাবসিস্টেমের একীভূত্ত অংশ।
  6. যদি GPRS এর মাধ্যএ SMS করা হয় তবে SMS রুপান্তর (Transmission) গতি ৩০ এসএমএস অর্জন করা যায়। এটা GSM এর মাধ্যমে সাধারণ SMS (গতি প্রতি মিনিটে ৬ থেকে ১০ টি ম্যাসেজ) ব্যাবহারের চেয়ে অনেক দ্রুত।
নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কি জিনিস? NIC

নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড কি জিনিস? NIC

কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে যুক্ত করার জন্য যে ইন্টারফেস কার্ড ব্যাবহার করা হয় তাকে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কার্ড বা নিক (NIC) কার্ড বলা হয়। একে ল্যান (LAN) কার্ড বা নেটওয়ার্ক কার্ডও বলা হয়। আবা অনেক সময় একে নেটওয়ার্ক ইন্টারফেস কন্ট্রোলারও বলা হয়। কম্পিউটারকে নেটওয়ার্কে সংযুক্ত করার জন্য আগের দিনের কম্পিউটারে এই কার্ড এক্সপানশন স্লটে বসাতে হতো।  তবে আধুনিককালের সকল কম্পিউটারের মাদারবোর্ডে এই কার্ড বিল্ট-ইন থাকে বিধায় পৃথক কোন কার্ড বসানোর প্রয়োজন হয় না। নেটওয়ার্ক কার্ডের বৈশিষ্ট্য হল এতে ৪৮ বিটের একটি অদ্বিতীয় কোড বা ক্রমিক নাম্বর থাকে, যার ফলে একটি কার্ডের সাথে অপরটির কোন মিল থাকে না। এই ক্রমিক নম্বরকে ম্যাক (MAC) অ্যাড্রেস বলে। এই ম্যাক অ্যাড্রেস কার্ডের রমে সংরক্ষিত থাকে। নেটওয়ার্কিং করার সময় নেটওয়ার্ক কার্ডে একটি আইপি অ্যাড্রেস বসাতে হয়। আইপি অ্যাড্রেস নিয়ে বিস্তারিত্ত জানতে এখানে ক্লিক করুন। 


মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বিজগণিত প্রশ্ন কিভাবে লিখবেন?

মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে বিজগণিত প্রশ্ন কিভাবে লিখবেন?

মাইক্রোসফট ওয়ার্ড, একটি বহুম ব্যাবহৃত ওয়ার্ড প্রসেসিং সফটওয়্যার। ইত মধ্যে বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার প্রযুক্তির এই যুগে আমার মনে হয়না এমন কোন ব্যাক্তি আছেন যে এই মাইক্রোসট ওয়ার্ডের নাম শুনেন নি। তবে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড যারা একদম নতুন ব্যাবহার করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই আছেন প্রতিদিন নতুন নতুন সব কি-বোর্ড শর্টকাট শিখছেন যা আমাদের ওয়েবসাইটেও পেয়ে যাবেন। আমাদের আজকেই এই আর্টিকেলে আমরা শিখাবো মাইক্রোসফটের একটি অ্যাডভান্স ফিচার সম্পর্কে যেটা একজন স্টুডেন্ট ও টিচারের জানা খবই জরুরি। 

আমাদের মূল টপিক হচ্ছে মাইক্রোসফট ওয়ার্ড দিয়ে আপনি কিভাবে ম্যাথ বা অংক ও বিজগনিতের মত যে কোন অংক  লিখতে পারেন। এমএস ওয়ার্ডে আমরা অনেক কিছুই পারি কিন্তু এই ম্যাথ লিখার সময় অনেকেই পারিনা। ইভেন আমি যখন কম্পিউটার অপারেটর হিসেবে কাজ করেছিলাম তখন আমাদের বাজারে ম্যাথে পরিক্ষার পেপার মেক্সিমাম আমি বানাতাম, যার অন্যতম কারণ হচ্ছে অন্যরা সব প্রশ্ন পেপার বানালেও ম্যাথ বানাতে চায়না কেউ। 
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে অংক লিখার জন্য আপনাকে প্রথমত মাইক্রোসফট ওয়ার্ড ওপেন করতে হবে এবং একটি ব্লাংক পেজ বা খালি পেইজ ওপেন করতে হবে।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখতে পারছেন আমি একটি খালি পেইজ নিয়েছি। এবার এখানে আমি প্রশ্ন পেপারের মত একটি সিম্পল হেডার বানাবো। যা বানানোর পরেরি স্ক্রিনশট নিচের চিত্রে দেওয়া হলো।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখতেই পারছেন আমি একটি প্রশ্ন পত্র বানিয়েছি। এবং ১ম প্রশ্নটি লিখেছি নিচের বিজগনিতটি সমাধান করুন। এখন আমি দেখাবো কিভাবে বিজগনিত এখানে লিখবেন কারন সংখ্যা দিয়ে সরাসরি বিজগনিত লিখা যায়না। নিচের কিছু স্টেপ ফলো করলে ম্যাথ করতে পারেন।
  • a আমি চাচ্ছি a এর উপরে 2 পাওয়ার বসারে ঠিক এরকমভাবে a2  এখানে ২ উপরে কিভাবে বসাবেন মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে? এটা ২ভাবে করা যায় একটি হচ্ছে শেপ নিয়ে, অন্যটি হচ্ছে Symbol এর সাহায্যে। 
মাইক্রোসফট ওয়ার্ডে অংক বা ম্যাথ করার সময় সবসময় সিম্বল নিয়ে কাজ করতে হয়। সিম্বল যখন আপনি নিবেন তখন আপনি অইখানে প্রি বুল্ডেড মানে তৈরি কৃত ম্যাথের ফর্ম পাবেন। সিম্বল ট্যাব পাবেন ইনসার্ট ট্যাবের মধ্যে। 
উপরের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো কিভাবে আপনি সিম্বল্গুলো খুজে পাবেন। এবং নিচের চিত্রে এর ব্যবহার দেখানো হলো।

ইপরের স্ক্রিনশটের ডান পাশে খেয়াল করলে দেখবেন বিভিন্ন ম্যাথের ফরমেট আছে যা আপনি প্রতিনিয়ত কাজে লাগাতে পারেন।

ধন্যবাদ আমাদের ওয়েবসাইট ভিজিট করার জন্য।

Sunday, June 19, 2022

ই-কমার্স বা ইলেট্রনিক কমার্স E-Commerce

ই-কমার্স বা ইলেট্রনিক কমার্স E-Commerce

ই-কমার্স বা ইলেক্ট্রনিক কমার্স একটি আধুনিক ব্যাবসা পদ্ধতি। বর্তমানে প্রায় বিশ্বের সকল দেশের মধ্যে বিস্তৃত ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেনকে ই-কমার্স বলে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বই, কম্পিউটার, টিভি, ফ্রিজ, গাড়ি ইত্যাদি বস্তগত পণ্য বিক্রয়ের বিষয়টি সকলের দৃষ্টি সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করছে। তবে ই-কমার্সে বাজারজাত কৃত অনেক পণ্যই অদৃশ্যমাণ প্রকৃতির। যেমন, ভ্রমণ সংক্রান্ত সেবা, সফটওয়্যার, এন্টারটেইনমেন্ট, ব্যাংকিং, ইন্সুরেন্স, ইনফরমেশন সার্ভিস, আইনগত পরামর্শ, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, শিক্ষা, গবেষনা এবং সরকারি সার্ভিস ইত্যাদি। নিচে ই-কমার্সের একটি সংজ্ঞা দেওয়া হলো।

আধুনিক ডেটা প্রসেসিং এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বিশেষতঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাক্তি বা প্রতিষ্টানের মধ্যে পণ্য বা সেবা মার্কেটিং, বিক্রয়, ডেলিভারি, ব্যাবসা সংক্রান্ত লেন-দেন ইত্যাদি করাই হচ্ছে ই-কমার্স। বিভিন্ন লেখক ই-কমার্সকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে।


ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম

ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম

ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম হচ্ছে একটি ইনফরমেশন সিস্টেম যা দৈনন্দিন ব্যাবসায়িক কার্যক্রম থেকে প্রাপ্ত ডেটা করায়ত্ব এবং প্রক্রিয়াকরণ করে।
ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেমের কার্যাবলী প্রতিষ্ঠানের অপারেশন পর্যাইয়ে সম্পাদায়িত হয়। ব্যাবসাকে সফলভাবে পরিচালনার জন্য এই সিস্টেমে দৈনন্দিন কার্য সম্পাদন এবং সম্পাদিত কাজের দৈনন্দিন হিসাব রাখা হয়। যেমন- বিক্রয় নিবন্ধীকরণ সিস্টেম, হোটেল নিবন্ধীকরণ সিস্টেম ইত্যাদি। অপারেশন পর্যায়ে উৎস, কাজ এবং ফলাফল পুর্ব নির্ধারিত এবং সুনিয়ন্ত্রিত। যেমন একজন নিম্নপর্যায়ের পরিদর্শক ক্রেতাকে কি পরিমাণ কমিশন দেবে তা পুর্ব নির্ধারিত থাকে। নিচে একটি ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্তেম দেখানো হল যা অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানের একাউন্টিং ট্রানজেকশন প্রসেসে দেখা যায়।
একটি পেরোল সিস্টেমে প্রত্যেক কর্মচারীর বেতনের ইনফরমেশন এবং তাদের নাম, আইডি, ঠিকানা ইত্যাদি ইনফরমেশন একটি লগ ফাইলে রাখা হয় এবং এই ইনফরমেশন গুলো নানা ভাবে প্রসেসিং এর মাধ্যমে বিভিন্ন রিপোর্ট আকারে সেই প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পর্যায়ে প্রেরণ করা হজয়। এই ট্রানজেকশন প্রসেসিং সিস্টেম তাৎক্ষনিক ডেটার উপর ভিত্তি করেও তৈরি হতে পারে।

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ কাকে বলে? ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ কাকে বলে? ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

একটা কেন্দ্রিয় ডেটাবেজ সিস্টেম DBMS এবং ডেটাসমুহ একটি নির্দিষ্ট ঠিকানায় অবস্থান করে এবং ডেটাগুলোর নিয়ন্ত্রন ও প্রসেসিং ঐ ঠিকানার মধ্যেই সীমাবদ্ধ। একে সেন্ট্রালাইজড ডেটাবেজ বা কেন্দ্রীয় ডেটাবেজও বলে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ (Distributed Database) সম্পর্কে। আইসিটির এরকম হাজারো ইন্টারেস্টিং প্রশ্ন উত্তর পেতে ভিজিট করুন আমাদের Mr AnTor Ali ওয়েবসাইটটি। 

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ হচ্ছে কেন্দ্রীয়ভাবে নিয়ন্ত্রণকারী সার্ভারের সঙ্গে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সম্পর্কযুক্ত একাধিক ওয়ার্কস্টেশন বা কম্পিটার সিস্টেম। এ পদ্ধতিতে প্রত্যেকটি ওয়ার্ক স্টেশনে স্বতন্ত্রভাবে ডেটাবেজ তৈরি, সংষোধন সম্পাদনা ইত্যাদির কাজ করা হয়। এবং সার্ভার রক্ষিত কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ ওয়ার্কস্টেশনগুলোর ডেটাবেজের সর্বশেষ অবস্থা অনুযায়ী পরিবর্তিত বা আপডেট (Update) হয়। সার্ভারের কেন্দ্রীয় ডেটাবেজ আবার ওয়ার্কস্টেশঙ্গুলোর ডেটাবেজের ডেটা পাঠ, ডেটা বর্ণনার ভাষা ইত্যাদি পরিবর্তন বা পরিমার্জন করতে পারে। এভাবে ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ পদ্ধতিতে সার্ভারের কেন্দ্রীয় ডেটাবেজের মাধ্যমে ওয়ার্ক স্টেশনগুলোর ডেটাবেজ থেকে সর্বশেষ তথ্য সংগ্রহ এবং ওয়ার্ক স্টেশনের ডেটাবেজগুলোর পরিচালনা ও নিয়ন্ত্রণের কাজ করা যায়। ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ ব্যাবস্থাপনার জন্য ক্লায়েন্টত সার্ভার পদ্ধতিকেই প্রধান্য দেওয়া হয়ে থাকে। ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজের প্রধান দুইটি বৈশিষ্ট্য হচ্ছে-
  1. ডিস্ট্রিবিউটেড (Distributed)
  2. লজিক্যাল কোরিলেশন (Logical Correlation)
একটি উদাহরণের মাধ্যমে ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজের ধারণা দেওয়া যেতে পারে। ধরা যাক, একটি ব্যংকের তিনটি ব্রাঞ্চ তিনটি ভিন্ন অবস্থানে অবস্থিত। প্রতিটি ব্রাঞ্চে তাদের ঞ্জস্ব পৃথক ডেটাবেজ রয়েছে। এখানে এটিএম (ATM) এর সাহায্যে কোন কাস্টমার তার একাউন্টে প্রবেশ করতে পারে। প্রতিটি ব্রাঞ্চের একাউন্টসমূহের ডেটাবেজ সংরক্ষনের জন্য পৃথক পৃথক কম্পিউটার ব্যাবহার করা হয়। প্রতিটি ব্রাঞ্চের লোকাল ডেটাবেজগুলোকে একত্র করে একটি গ্লোবাল ডেটাবেজ হিসাবে কাজ করা হয়।

ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ কি কাজে লাগে?

ব্যাংক, বীমা, সরকারি বা বেসরকারি বড় প্রতিষ্ঠান, বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান, শীল্প কারখানা ইত্যাদি সংগঠনগুলো, যাদের বিভিন্ন যায়গায় অবস্থিত শাখা অফিস বা কেন্দ্রের সঙ্গে তথ্য আদান-প্রদানের সার্বক্ষনিক সমন্বয় রক্ষা করার প্রয়োজন হয়, সে সব সংগঠনের জন্য ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজ প্রয়োজন হয়। 

ডিস্টিবিউটেড ডেটাবেজের উপাদানসমুহঃ
  1. নেটওয়ার্ক কানেকশন ম্যানেজার (Network Connection Manager)
  2. ট্রানজেকশন ম্যানেজার (Transaction Manager)
  3. কোয়েরি প্রসেসর (Query Processor)
  4. রিকোভারি ম্যানেজার (Recovery Manager)
  5. সিস্টেম ক্যাটালগ (System Catalog)
ডিস্ট্রিবিউটেড ডেটাবেজের সুবিধাঃ
  1. বিশ্বাসযোগ্যতার উন্নতি (Improved Reliability)
  2. অধিকতর ডেটা প্রাপ্যতা (Better Availability)
  3. কম খরচে যোগাযোগ (Lower Communication Cost)
  4. স্থানীয় স্বায়ত্বশাসন (Local Autonomy)
  5. অধিকতর দক্ষতা বৃদ্ধি (Better Performance)
  6. কার্যকারিতার সময় হ্রাস (Reduce Response Time)


Sunday, June 12, 2022

ব্যাংকিং এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে ডাটাবেজের ব্যাবহার

ব্যাংকিং এবং অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানে ডাটাবেজের ব্যাবহার

আধুনিক তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির যুগে ব্যাংক বা অর্থনৈতিক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ব্যাপকভাবে ডাটাবেজ ব্যাবহার করা হয়। উন্নত বিশ্বে কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বর্তমানে ডেটাবেজের বাস্তবায়ন ছাড়া পরিচালিত হতে পারে বলে কল্পনাও করা যায়না। বর্তনানে আমাদের দেশের প্রায় সকল বেসরকারি ব্যাংক এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ও কিছু সরকারি ব্যাংক অনলাইন ব্যাংকিং চালু করেছে। অনলাইন ব্যাংকিংয়ের মূল হচ্ছে ডেটাবেজ মেনেজমেন্ট সিস্টেম। অন লাইন ব্যাংকিং অবস্থায় একজন অ্যাকাউন্ট হোল্ডার যা কোন শাখা থেকে ATM বুথের মাধ্যমে টাকা উত্তলোন করতে পারছে। ইন্টারনেট বা মোবাইলের মাধ্যমে অ্যাকাউন্টের তথ্য জানতে পারছে। ডেটাবেজ সিস্টেমের ফলেই ব্যাংক তার গ্রাহকদের এ সকল সুবিধা প্রধান করতে সমর্থ হচ্ছে। 

ব্যাংকিং এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ডেটাবেজ এর ব্যাবহারঃ-

  1. পার্সোনাল ইনফর্মেশন সিস্টেমঃ প্রতিষ্ঠানে কর্মচারিদের প্রয়োজনীয় তথ্যবলি (যেমন- নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্ম তারিখ, বয়স, জাতীয় পরিচিতি নম্বর ইত্যাদি) সংরক্ষনের জন্য এ ধরনের ডেটাবেজ ব্যাবহার করা হয়।
  2. কাস্টমার ইনফর্মেশন সিস্টেমঃ কাস্টমার বা গ্রাহকের প্রয়োজনীয় তথ্যাবলি (যেমন- নাম, পিতার নাম, মাতার নাম, জন্ম তারিখ, বয়স, জাতীয় পরিচিতি নাম্বর, অ্যাকাউন্ট ধরন ইত্যাদি) সংরক্ষনের জন্যা ব্যাংকিং ডেটাবেজ ব্যাবহার করা হয়।
  3. ব্যাংকিং ইনফরমেশন সিস্টেমঃ গ্রাহকের অ্যাকাউন্ট বিবরনী যেমন - ব্যালেন্স, লোন বিবরণী, লেনদেন, ক্রেডিট কার্ড এর বিবরণী ইত্যাদি।
  4. কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ইনফরমেশন সিস্টেমঃ বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক। বাংলাদেশ ব্যাংক বিভিন্ন ব্যাংকের গ্রাহকদের তথ্য সংরক্ষন করে থাকে। যাতে কোন ব্যাক্তি একই সময় বিভিন্ন ব্যাংক অর্থ লগ্নীকারক ও অর্থ ব্যাবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান থেকে বিভিন্ন পরিচয়ে লোন বা ঋন নিতে না পারে। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে নির্বাচন কমিশনের একটি সমযোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় যার ফলে নির্বাচন কমিশনের জাতীয় ডেটাবেজ বাংলাদশ ব্যাংক ব্যাবহার করতে পারবে। 
  5. শেয়ার বাজার বা স্টক এক্সচেঞ্জঃ বর্তমান সময়ে কোন স্টক এক্সচেঞ্জই ডেটাবেজের ব্যাবহার ছাড়া পরিচালিত হতে পারেনা। বিভিন্ন অর্থ লগ্নীকারক ও অর্থ ব্যাবস্থাপনা প্রতিষ্ঠান শেয়ার কেনা-বেচার হিসাব, মূল্য উঠা-নামার তথ্য সহ সকল উপাত্ত সংরক্ষনের জন্য ডেটাবেজ ব্যাবহার করেন।

অর্থনীতি নিতে এই পোস্টে আরো অনেক কিছু লিখা বাকি আছে যা খুব দ্রুত লিখা হবে। তবে এর জন্য প্রয়োজন আপনাদের অনুপ্রেরনা। সুতরাং অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ। 


Saturday, June 4, 2022

ফেসবুক আইডি সার্স করলে আসেনা? ফেসবুক ইউজার নাম চেঞ্জ করুন

ফেসবুক আইডি সার্স করলে আসেনা? ফেসবুক ইউজার নাম চেঞ্জ করুন

বিশ্বব্যাপি সোসিয়াল নেটওয়ার্কের মধ্যে ফেসবুক রয়েছে সবার শীর্ষে। আমাদের প্রত্যেকেরি প্রায় একটি করে ফেসবুক আইডি আছে। একই নামে যেমন হাজারো মানুষ আছে তেমনই ফেসবুকে একই নামে লক্ষ লক্ষ আইডি আছে। একই নামে অনেক আইডি থাকার কারনে অনেক সময় কোন বন্ধু যদি আপনার সাথে অ্যাড হতে চায় তখন আপনার নাম সার্স করলে হাজারো মানুষ চলে আসে কিন্তু দেখা যায় আপনার আইডিটা আসছেনা। 


মূলত সার্স না করলে ফেসবুক আইডি খুজে না পাওয়ার ২টি কারণ আছে। এর মধ্যে ইউজার নাম অত্যামত জুরুরি। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফেসবুক আইডি ইউজার নাম চেঞ্জ করা শিখবো। 

কারণ নং ১

ফেসবুক আইডি খুজে না পাওয়ার প্রথম কারন হচ্ছে ইউজার নাম। আমাদের আইডির নাম ধরুন mrantorali এবং এই নামে আরো ২০+ আইডি আছে যেইগুলো অলরেডি সবার উপরে আসে। কিন্তু সার্স করলে আপনারটা আসেনা। এর প্রধান কারন হচ্ছে ইউজার নাম। সার্স করলে যদি আপনার আইডি সবার প্রথমে আনতে চান তাহলে ইউজার নাম অবশ্যই আপনার আইডির সাথে মেচ করাতে হবে বা যেই নামে সার্স করবে অই নামের সাথে মেচ করতে হবে অন্যথায় আউডি আসবেনা।

ইউজার নাম কি? ইউজার নাম কাকে বলে?

ইউজার নাম বা ব্যাবহার কারীর নাম। এটা মূলত একটি আইডেন্টি নাম যা দিয়ে সহজেই ইউজারকে ট্রাক করা যায়। ইউজার নাম যখন আমরা সেট করি তখন এটা ডাটাবেজে সেভ হয় এবং পরবর্তিতে যখন আমরা আমাদের প্রোফাইল এক্সেস করি তখন ইউজার নাম দিলে ডাটাবেজ থেকে উক্ত ইউজারের ইনফর্মেশন গুলো চলে আসে। ইউজার নামটা মূলত কাজ করে একটা প্রোফাইল লিংক হিসেবে। যেমন ফেসবুকে ভিজিট করতে facebook.com আবার আমার পেইজ ভিজিট করতে হলে facebook.com + আমার ইউজার নাম (mrantorali) তার মানে facebook.com/mrantorali এটা এন্টার করলে আমার পেইজ ওপেন হবে।


ইউজার নাম কিভাবে সেট করে?

ইউজার নাম স্বাদারনত অ্যাকাউন্ট করতে গেলেই লাগে, তবে ফেসবুক ইউজার নাম পরবর্তীতে অ্যাড করা লাগে। ফেসবুকে ইউজার নাম সেট করার জন্য চলে যেতে হবে https://www.facebook.com/settings/?tab=profile এই লিংকে অন্যথায় সেটিংস এর মধ্যে প্রবেশ করুন ফেসবুক অ্যাপের মাধ্যমে।

সেটিং এ যাবার পর এখানে লাল মার্ক করা যায়গায় দেখতে পারছেন আপনার ইউজার নামটি দেখাবে। এখানে আমার ইউজার নামটি দেখাচ্ছে। এখানে ডান দিকে থাকা Edit বাটনে ক্লিক করে আপনি ইউজার নাম সেট করতে পারেন। (ইউজার নাম সেট করতে প্রোফাইল পাসওয়ার্ড লাগবে) 

ইউজার নাম সেট করার সময় হয়ত আপনার নামের ইউজার নাম নাও পেতে পারেন কারন একটি ইউজার নাম মাত্র একবার ব্যাবহার যোগ্য।

Friday, June 3, 2022

জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার জন্য ক্রোম ডেভেলপার কনসোল প্রয়োজন?

জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার জন্য ক্রোম ডেভেলপার কনসোল প্রয়োজন?

জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লেখার আগে ক্রোমের ডেভেলপার কনসোলের সঙ্গে সবাইকে পরিচিত হতে হবে। ক্রোমের ডেভেলপার কনসোল আসলে অনেক পাওয়ারফুল। এর অনেক কাজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কোড রান করাটাও একটা কাজ। ক্রোমের কনসোলের সাহায্যে সহজেই আমরা লাইন বাই লাইন কোড লিখে লিখে রান করতে পারি। যদিও নোড জেএস ব্যাবহার করেও কোড রান করাতে পারি, কিন্তু আমি রিকোমেন্ড করবো জাভাস্ক্রিপ্ট শেখার সময় প্রথমেই ক্রোমের কনসোল দিয়ে শুরু করুন। এটার বেশ কিছু সুবিধা রয়েছে, যেগুলো আপনারা কোড শিখার সময় আস্তে আস্তে বুঝতে পারবেন। আর কন্সোলে রয়েছে অনেক গুলো টুল যার জন্য জাভাস্ক্রিপ্ট শেখা ক্রোমের কন্সোল দিয়ে আরো সহজ। 




Thursday, June 2, 2022

দারাজ থেকে অর্ডার করার নিয়ম | দারাজে অ্যাকাউন্ট করে কিভাবে?

দারাজ থেকে অর্ডার করার নিয়ম | দারাজে অ্যাকাউন্ট করে কিভাবে?

দারাজ ইতিমধ্যে বাংলাদেশের সর্ববৃহত একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম। দারাজে আপনি পাবেন সকল ধরনের পণ্য এবং দারাজ বাংলাদেশে রয়েছে ২০ মিলিয়নের ও বেশি প্রোডাক্ট! মানে বুঝতেই পারছেন সব ধরনের প্রোডাক্ট দারাজে আছে। দারাজ একটি অনলাইন ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান তাই খুব সহজেই ঘরে বসে দারাজ থেকে অর্ডার করা যায় এবং নির্দিষ্ট সময়ে দারাজ আপনার প্রোডাক্ট আপনার বাসায় পৌছে দিবে।  আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো কিভাবে আপনি খুব সহজে দারাজ থেকে পছন্দের পণ্যটি ঘরে বসে অনলাইনে অর্ডার করতে পারেন। 
দারাজ থেকে অর্ডার করতে হলে অবশ্যই দারাজে আপনার একটি অ্যাকাউন্ট থাকা লাগবে আর যদি অ্যাকাউন্ট না থাকে কোন সমস্যা নেই। কারন আজকের আর্টিকেলে দারাজ অ্যাকাউন্ট খোলা থেকে শুরু করে অর্ডার দেওয়া পর্যন্ত আপনাদেরকে শেখাবো। তাই সবাইকে অনুরোধ করা হলো মনোযোগ দিয়ে লিখাগুলো পড়ার জন্য।

দারাজে যেভাবে অ্যাকাউন্ট খুলবেন?

দারাজে অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য চলে যেতে হবে দারাজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট daraz.com.bd বা ক্লিক করুন এখানে। দারাজের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে ঢুকার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন পাবেন। এবার এখান থেকে SINGUP/LOGIN এখানে ক্লিক করবেন। নিচে দেখানো লাল মার্ক করে দেখানো হলো। 

SINGUP/LOGIN এ ক্লিক করার পর অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পেইজে নিয়ে যাবে। নিচের ছবিটি লখ্য করলে দেখতে পাবেন এখানে আপনাকে লগিন করতে বলছে। (আপনার যদি অ্যাকাউন্ট থেকে থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি আপনার ইমেইল/নাম্বর ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন দিতে পারেন) যদি আপনি দারাজে নতুন হয়ে থাকেন, তাহলে আপনাকে দারাজে একটি নতুন অ্যাকাউন্ট করা লাগবে। নতুন অ্যাকাউন্ট করার জন্য Register এই নাম্বরে ক্লিক করতে হবে। অথবা আপনি ঝামেলা বিহীন সরাসরি Google বা Facebook এর মাধ্যমেও লগিন/রেজিস্টার করতে পারেন। (নিচের ছবিতে লাল মার্ক করে দেখানো হলো রেজিস্টার বাটন) আমি এখানে সররাসরি রেজিস্টার করবো তার রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করছি।

এবার এখান থেকে Register এই বাটনে ক্লিক করতে হবে। রেজিস্টার বাটনে ক্লিক করলে নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পেইজ আসবে।

উপরে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পেইজ আসবে। এখানে আপনি আপনার তথ্যগুলো দিবেন। নিচের স্ক্রিনশটে আমি আমার তথ্য দিয়ে পুরন করা পেইজটির স্কিনশট দিচ্ছি।
এখানে লাল মার্ক করে দেখানো এটা স্লাইড করতে হবে। এতে করে আপনার সিমে বা মোবাইল নাম্বরে একটি কোড যাবে। এবং অইটা দিয়ে ভেরিফাই করতে হবে যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো-
সব শেষে নির্দিষ্ট তথ্য দেওয়ার পর SING UP এই বাটনে ক্লিক করতে হবে। এবং আপনার অ্যাকাউন্ট সম্পন্ন হবে যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো।

How to Order in Daraz? দারাজে কিভাবে অর্ডার করবো?

অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পর দারাজের হোম পেইজে যেতে হবে। হোম পেইজে যেতে ক্লিক করুন এখানে অথবা সার্স করুনঃ Daraz বা এন্টার করুনঃ https://www.daraz.com.bd । দারাজের হোম পেইজে গিয়ে আপনার পছন্দের পণ্যটি খুজে বের করুন অথবা সার্স করুন। 
এবার এখানে সার্স বারে আপনার প্রোডাক্টের নাম লিখে সার্স বাটনে ক্লিক করুন। আমি Sun Glass লিখে সার্স বাটনে ক্লিক দিচ্ছি।

আমি এখান থেকে প্রথম পণ্যটি অর্ডার করছি। অর্ডার করতে ছবিতে বা লিখাতে ক্লিক দিচ্ছি। 

এখান  থেকে Buy Now বা Add to Cart এ ক্লিক করবেন। এখানে যদি আপনি ডিরেক্ট এই পণ্যটি অর্ডার করতে চান সেই ক্ষেত্রে Buy Now এ ক্লিক করতে হবে। আর যদি আরো কিছু পণ্য একসাথে অর্ডার করতে চান সেই ক্ষেত্রে Add to Cart এই বাটনে ক্লিক করতে হবে। আমি এখানে Add to Cart করছি। যেনো এটা কার্টে অ্যাড হয়ে থাকে। অ্যাড টু কার্টে ক্লিক দেওয়ার পর একটি পপাপ (Popup Window) ওপেন হবে। এখান থেকে সরাসরি আমি চেক আউটে ক্লিক করছি। (Check Out) 

check Out এ ক্লিক করার পর, আমাকে অন্য একটি ট্যাবে নিয়ে যায় এবং এখানে আমার পুরো ঠিকানাটি দিবো। আপনি যেই ঠিকানায় প্রোডাক্ট নিতে চান সেই ঠিকানাটা লিখে দিন।

এখানে আপনার তথ্য  গুলো দেওয়ার পর, ডান পাশ থেকে প্রসেস টু পে এই বাটনে ক্লিক দিবেন। এবং পেমেন্ত মেথড সিলেক্ট করে নিবেন। আপনি ক্যাশ অন ডেলিভারিতেও নিতে পারেন। এবং শব শেষে Order কমপ্লিট হয়ে যাবে।