Sunday, May 29, 2022

পাবজির ইতিহাস PUBG History

পাবজির ইতিহাস PUBG History

অনলাইনে PlayerUnknown হিসেবে পরিচিত আইশ IOS গেম ডেভেলপার ব্রান্ডিন গ্রিন ২০১৬ সালে সাউথ কোরিয়ান গেম ডেভেলপার Bluehole studio এর সাথে কলাব্রেশনের মাধ্যমে অনলাইন গেম প্লেয়ার-আননোন্স বটল গেমটি ডিজাইন করে। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ইউন্ডোজের জন্য স্টিমে গেমটির ফুল ভার্সন রিলিজ করা হয়েছিলো। ২০১৮ সালে Xbox ও PlayStation এ অফিসিয়াল ভার্সন রিলিজ করার পাশাপাশি টেনসেন্টার সাবস্ক্রিটারি LightSpeed & Quantam Studio এর কলাব্রেশনের মাধ্যমে এন্ড্রয়েড এবং IOS এর জন্য গেমটির ফ্রী মোবাইল ভার্সন বা পাবজি মোবাইল রিলিজ করা হয়। 

Statista এর একটি তথ্য সুত্রে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে Steam এ পাবজি পিসির সর্বোচ্চ অ্যাক্টভ প্লেয়ারের সংখ্যা রেকর্ড করা হয় যার পরিমাণ ছিলো ৩ মিলিয়নের ও বেশি। ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে পাবজি পিসিতে ৩,৪১,০০০ অ্যাক্টিভ প্লেয়ার কাউন্ট করা হয়। এছারাও বিজনেসঅ্যাপ এর এর তথ্য সুত্রে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে পাবজি মোবাইলের অ্যাক্টিভ ইউজার ছিলো ৩০ মিলিয়ন। এবং প্লেস্টোর থেকে গেমটি এই পর্যন্ত মোট ৫০০ মিলিয়ন বারের ও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। 



Saturday, May 28, 2022

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে? How Does PUBG make Money?

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে? How Does PUBG make Money?

PLAYERUNKNOWS'S BATTLEGROUNDS বা PUBG বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মাল্টিপ্লেয়ার অনলাইন বাটল রয়াল গেম। ActivePlayer.io এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে ৫৩২ মিলিয়নের বেশি প্লেয়ার পাবজি গেমটি খেলেছে। প্লেস্টোর থেকে এই পর্যন্ত মোট ৫০০ মিলিয়ন বারেরও বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে। Anlysist Deniel Ahmed এর মতে ২০১৮ সালে পাবজি পিসি থেকে ৭৯০ ও কনসোল থেকে ৬০ মিলিয়ন মোট ৮৫০ মিলিয়ন ডলার রেভিনিউ জেনেরেট হয়েছে। এছাড়াও সেন্সর টাওয়ারের একটি তথ্য সুত্রে ২০১৯ সালে পাবজি মোট ১.৩ বিলিয়ন ডলার রেভিনিউ করতে সক্ষম হয়। BusinessofApps এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের প্রথম কুয়াটারে পাবজি মোবাইলের রেভিনিউ দারায় ৭০৭ মিলিয়ন ডলার।  

কিন্তু ঠিক কিভাবে জনপ্রিয় এই বটল গেমটি এত রেভিনিউ জেনেরেট করছে? জানাবো আজকের এই আর্টিকেলে সুতরাং পাবজি লাভার সবাইকে মনোযোগ সহকারে আর্টিকেল/পোস্টটি পরার অনুরোধ করা হলো।

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে?

পাবজি পিসি বা কনসোল ভার্সন খেলার জন্য পার্চেজ করা লাগে। অনলাইন গেইম গুলোর মধ্যে ক্যারেক্টার কাস্টমাইজেশনের মধ্যে সব চেয়ে বেশি সুবিধা দেইয়া গেইম গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে পাবজি। এইসকল সার্ভিস গুলোর জন্য পাবজি মোবাইল ও কনসোলে ইন-অ্যাপ পার্চেজ সুবিধা রয়েছে। যা গেইমটির একটি উল্যেখযোগ্য রেভেনিউ সোর্স। প্লেয়াররা ০.৯৯ ডলার থেকে শুরু করে ৯৯.৯৯ ডলার পর্যন্ত রিয়াল মানি খরচ করে UC বা UnknownCash এর বিভিন্ন প্যাকেজ পার্চেজ করতে পারে। UC মূলত অ্যাপটির ইন অ্যাপ ক্যারেন্সি যা ব্যাবহারকারী গেইমাররা বিভিন্ন আইটেম যেমন, স্কিন, ইমস কিনতে পারে। এছাড়াও UC ব্যাবহার করে ইউজাররা রয়াল বাস আনলক করতে পারে। যা বেশ কিছু এক্সাইটিং নতুন মিশন এক্সক্লুসিভ আপডেট এবং আরো অনেক ইউনিক রিওয়ার্ড অফার করে! 

SensorTower এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত গেইমটির মোবাইল পাল্টফর্ম প্লেয়ার থেকে স্পেন্ডেড ৭ বিলিয়ন ডলার রেভেনিউ জেনেরেট করতে পেরেছে। 

পাবজি মোবাইল খেলার জন্য প্রদিতিনি বিভিন্ন মিশন কম্পলিট করতে নিত্যনতুন ফিচার যুক্ত হচ্ছে এবং এইসকল ফিচার উপভোগ করার জন্য ইন-অ্যাপ পার্চেজ করা লাগে যা গেইমটির সব থেকে বড় রেভেনিউ জেনেরেটিং সোর্স।



Thursday, May 26, 2022

ভিপিএস কি এবং কেনো ইউজ করা হয়? VPS Server

ভিপিএস কি এবং কেনো ইউজ করা হয়? VPS Server

ইতিমধ্যে যারা ওয়েবসাইট নিয়ে বা ডোমেইন হোস্টিং নিইয়ে ঘাটাঘাটি করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই হয়ত VPS এই নামটি শুনেছেন, আর যদি না শুনে থাকেন কোন চিন্তা নেই!  কারণ আজকের এই পোস্টে আমি VPS সার্ভার বিষয় নিয়েই আলোচনা করবো। এবং জানবোঃ- ভিপিএস কি? ভিপিএস কেন ব্যাবহার করবেন? What is VPS? VPS Server? 

ভিপিএস (VPS) সার্ভার কাকে বলে? 

ভিপিএস বা VPS এর মানে হলো ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (Virtual Private Server) যা একটি পপুলার হোস্টিং সার্ভিস। ভার্চুয়াল সার্ভার হলো একটি ডেডিকেটেড ফিজিক্যাল সার্ভারে থাকা আরো স্বতন্ত্র OS সমৃদ্ধ সার্ভার যা ভার্চুয়ালাইজেশন সফটওয়্যারের মাধ্যমে একাধিক ভাগে ভাগ করে (Slice/node) নোড তৈরি করা হয়। এবং এই নোড একেকটা ইন্ডিপেন্ডেট সার্ভারের মত কাজ করে আর একেই VPS বা Virtual Private Server বলা হয়। 

ভিপিএস (VPS) কেন ব্যাবহার করবেন? 

একটা ভিপিএস সার্ভারে ক্লায়েন্ট তার নিজের স্বাধীন মত সফটওয়্যার ব্যাবহার করতে পারে। নিজের ব্যাক্তিগত ই-কমার্স ওয়েবসাইট, কোনো কোম্পানির ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার যেখানে গুরুত্বপুর্ন অনেক ইনফরমেশন থাকে সেই ওয়েবসাইট গুলো মূলত ভিপিএস (VPS) হোস্টিং ব্যাবহার করে থাকে।

শেয়ার্ড বনাম VPS?

শেয়ার্ড হোস্টিং-এ অনেক লিমিটেশন থাকে এবং এর মধ্যে তুলনামূলক ইউজার বেশি থাকায় ওয়েবসাইট স্পিড স্লো হয়ে যায়। আবার শেয়ার্ড হোস্টিং-এ থাকা শেয়ার্ড আইপির মধ্যে কোন দুষ্টুলোক (ডিডোস অ্যাটাক) ছাড়ে তাহলে ঐ আইপি বেজড সকল ওয়েবসাইট ডাউন থাকবে যার কারণে ওয়েবসাইট সার্স ইঞ্জিন র‍্যাংক হারাবে। আর এর জন্যই আমরা শেয়ার্ড হোস্টিং বাদ দিয়ে সবাই ভিপিএস সার্ভার ব্যাবহার করে থাকি। 


Tuesday, May 24, 2022

ব্লুটুথ কি? What is bluetooth

ব্লুটুথ কি? What is bluetooth

ব্লুটুথ হচ্ছে তারবিহীন পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (Personal Aria Network - PAN) প্রটোকল যা স্বল্প দুরত্বে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যাবহৃত হয়। এর দুরুত্ব সাধারণত ১০ থেকে ১০০ মিটার হয়ে থাকে। বর্তমানে ল্যাপটপ, ট্যাব, পিডিএ, স্মার্ট ফোন ইত্যাদি ডিভাইসে ব্লুটিথ বিল্ড ইন আকারে থাকে।

তাছাড়াও ইউএসবি ব্লুটিথ অ্যাডাপ্টারের সাহায্যে যে কোন কম্পিউটারে ব্লুটুথ সক্রিয় করা যায়। এটি বর্তমানে বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় ডেটা কমিউনিকেশন প্রটোকল। এর ডেটা ট্রান্সফার রেট প্রায় ১ মেগাবাইট/সেকেন্ড বা তারচেয়ে বেশি। ব্লুটুথ ব্যাবহার করে একই সাথে একাধিক ডিভাইসে সংযোগ দেইয়া যায়। এ যাবত ব্লুটুথের অনেক ভার্সন ভাজারে বের হয়েছে, তবে বর্তমানে ব্লুটুথ ভার্সন ৪.০ বিদ্যমান এবং তা ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে।

বিভিন্ন ভার্সনে ডেটা ট্রান্সফারের বৃদ্ধি ঘটেছে। নিম্নে ভার্সন অনুযায়ী ডেটা ট্রান্সফারের লিস্ট দেওয়া হলোঃ-

ব্লুটুথ ভার্সন ডেটা রেট
1.2 1 Mbit/s
2.0 + EDR 3 Mbit/s
3.0 + HR 3 Mbit/s
4.0 26 Mbit/s

Monday, May 23, 2022

ফেসবুকে ডোমেইন ব্লক হলে কি করণীয়? ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করার নিয়ম

ফেসবুকে ডোমেইন ব্লক হলে কি করণীয়? ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করার নিয়ম

আপনার যদি নিজের একটী ওয়েবসাইট থেকে থাকে এবং এইটা যদি ফেসবুকে একাধিক বার শেয়ার করে থাকেন! তাহলে অবশ্যই কোননা কোন ভাবে ফেসবুক কর্তীপক্ষ আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইনটি ফেসবুকে ব্লক করে দিবে কিংবা দিয়েছে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যাদের রয়েছে ব্যাক্তিগত ওয়েসাইট বা ব্লগিং সাইট যেই গুলো আমরা প্রতিনিয়তি শেয়ার করে থাকি। এবং বাংলাদেশে যেহুতু ফেসবুক ব্যাবহার কারীর সংখ্যা বেশি তাই বেশির ভাগ মানুষ ফেসবুকে তাদের ওয়েবসাইট লিংক শেয়ার করে থাকেন।  এবং এই শেয়ার করতে করতে এক পর্যায় ফেসবুক আপনার ওয়েবসাইটের URL বা ডোমেইন লিংকটী ব্লক করে দেয় এবং ফেসবুকে আর কখনো এটা শেয়ার করা যায়না। 

যদি আপনার ডোমেইন ব্লক হয়ে থাকে বা আপনি নিয়মিত ফেসবুকে আপনার ওয়েবসাইটের URL কপি করে লিংক শেয়ার করে থাকেন। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যা। কারণ আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করবেন। ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করলে আপনার ডোমেইন ফেসবুক আর কখনই ব্লক করবেনা এবং ভেরিফাই সম্পন্ন হলে ব্লক কৃত লিংক খুব দ্রুত ফেসবুক আনব্লক করে দিবে। 

ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই শেখার পুর্বে অবশ্যই নিচে দেওয়া কিছু তথ্য আপনার প্রয়োজন হবে। 
  • একটি ফেসবুক বিজনেস ম্যানেজার থাকা লাগবে (এ্যাডমিন আবশ্যক)
  • যেই ডোমেইনটি আপনি ভেরিফাই করতে যাচ্ছে অবশ্যই ঐ ডোমেইনের সম্পুর্ন এক্সেস বা একটি ওয়েবসাইট বানাতে যেই এক্সেস গুলো লাগে সেই এক্সেস আপনার কাছে থাকা লাগবে। 

ফেসবুকে নিজের ডোমেইন কিভাবে ভেরিফাই করবেন? 

ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করতে প্রথমই চলে যেতে হবে ফেসবুকের বিজনেস ম্যানেজারে। বিজনেস অ্যাকাউন্ট যদি না থেকে থাকে অবশ্যই এখানে ক্লিক করে দেখে নিন কিভাবে বিজনেস ম্যানেজার অ্যাকাউন্ট করা যায়। বিজনেস ম্যানেজার ওপেন করার পর সাইডবার থেকে Setting এ ক্লিক করতে হবে। বিজনেস ম্যানেজার ওপেন করতে এই লিংকে ক্লিক দিন তাহলে সরাসরি ওপেন হয়ে যাবে। 

সেটিং এর মধ্যে যাবার পর আপনার অ্যাকাউন্টে ক্লিক দিন যা নিচের স্ক্রিনশটে লাল মার্ক করে দেখানো হলো। 

এবার এখান থেকে লাল মার্ক করা চিনহে ক্লিক করুন এবং এরপর নিচের স্ক্রিনশটে দেখানোর মত একটি পেজ পাবেন। এবং ঐখান থেকে আবার Brand Safety তে ক্লিক করুন যা নিচের স্ক্রিনশটে মার্ক করে দেখানো হলো। 

Brand & Safety তে ক্লিক করার পর নিচে Domain নামে একটি অপশন আসবে। ডোমেইন ভেরিফাই করার জন্য অবশ্যই ডোমেইন অপশনে ক্লিক করতে হবে। Domain অপশনে ক্লিক দেওয়ার উপরে দেখানো স্ক্রিনশটে Add বাটনকে লাল তীর দিয়ে চিনহ করা হয়েছে, Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। Add বাটনে ক্লিক দেওয়ার পরে একটি পপাপ ওপেন হবে এবং অইখানে আপনার ডোমেইন নামটি লিখতে হবে যেটা আপনি ভেরিফাই করতে চাচ্ছেন। 

আমি এখানে আমার ডোমেইন নামটি ভেরিফাই করবো তাই আমার ডোমেইন নামটি লিখে দিয়েছি। অবশ্যই শুধু ডোমেইন নামটি লিখবেন। যেমনটি আমি উপরের স্ক্রিনশটে দেখিয়েছি। সব শেষে Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
 
ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট কিভাবে করবেন? How to create Facebook Business Manager

ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট কিভাবে করবেন? How to create Facebook Business Manager

ফেসবুক পেইজ ভালোভাবে পরিচালনা করার জন্য ফেসবুকে বিজনেস অ্যাকাউন্ট অত্যান্ত জরুরি। আপনার পেইজ ভালোভাবে পরিচালনা করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট চোখ রাখুন। 

আজকের এই আর্টিকেলে দেখানো হবে কিভাবে ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট খুলবেন। সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের লিখা গুলো পরবেন এবং নিম্নে দেওয়া ছবি গুলো ভালো ভাবে লক্ষ্য করবেন।

How to create business manager? 

ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য গুগলে সার্স করুন Facebook Business Manager অথবা সরাসরি গন্তব্যে যেতে ক্লিক করুন এখানে। গুগলে Facebook Business Manager লিখে সার্স করার পর ক্লিক করুন প্রথম লিংকে। এরপর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন পাবেন।  তবে আমার এখানে আমার পেজটি শো করছে কিন্তু আপনার এরকম না এসে হয়ত ব্লাংক বা ফাকা একটি সাইডবার আসবে সুধু। 

উপরে ছবিতে দেখানো ডিমান্ড ফ্লাই (Dmand Fly) এটা আমার পেইজ নাম. এখান থেকে আমি বাম দিক থেকে Dmand Fly এর এখানে একটি ক্লিক দিবো। যদি লিখা না বুঝে থাকেন নিচের ছবিটি ভালো করে লক্ষ্য করুন। 

এখনে ক্লিক করার পর একটি সাব মেনু ওপেন হবে, এখান থেকে Create a Business Manager এখানে ক্লিক করুন। নিচে স্ক্রিনশোটে মার্ক করে দেখানো হলো।

এখানে ক্লিক করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পপাপ ওপেন হবে।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখানো ইনপুট ফিল্ডে আপনার বিজনেস ম্যানেজার নাম দিন। এবং Next বাটনে ক্লিক করুন। আমি এখানে আমার ওয়েবসাইটে নাম ব্যাবহার করছি। Mr Antor Ali

এরপর আবার আরেকটি ট্যাব আসবে এবং এখানে আপনার পর্যাপ্ত তথ্য দিন। এবং Create বাটনে ক্লিক করুন। Create বাটনে ক্লিক করার পর আপনার ফেসবুকে বিজনেস অ্যাকাউন্ট সম্পন্ন হবে, যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো। 

এখান থেকে আপাতত স্কিপ দিয়ে দিতে পারেন এবং যখন ইচ্ছা তখন আপনি আপনার বিজনেস ম্যানেজার এডিট করতে পারেন। 

Sunday, May 22, 2022

ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন?

ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন?

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যারা ব্লগারের নাম শুনেছেন কিন্তু এটা কি এখনো তা জানেনা। আজকের এই আর্টিকেলে ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? ব্লগার দিয়ে টাকা ইনকাম কিভাবে করবেন? এরকম আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর আজকের আই আর্টিকেলে আমি আপনাদের মাখে শেয়ার করবো। সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন এবং mrantorali.com কে ফলো করতে থাকুন।

Blogger কি?

ব্লগার কি? এই প্রশ্ন প্রায় সকলের মাঝেই আছে, আর আমি এই টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনার মাঝেও আছে। বন্ধুরা ব্লগার হচ্ছে একটা CMS অ্যাপ্লিকেশন বা কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম। ব্লগার দিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রায় 622,000 ওয়েবপেজ রয়েছে ব্লগারে। যদিও ব্লগার ওয়ার্ডপ্রেসের মত ওপেন সোর্সনা তবে তারপরো সম্পুর্ন বিনামুল্যে ও লাইফটাইম এক্সেসের সুবিধা থাকাতে ওয়ার্ডপ্রেস ও অন্যান্য CMS ইউজার আর্টিকেল শেয়ারের জন্য ব্লিগারকেই সাজেস্ট করে। যার অন্যতম একটি কারন হচ্ছে ব্লগারে আপনি সম্পুর্ন বিনা মুল্যে আর্টিকেল শেয়ারিং ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।

ব্লগারে আপনি যদি নিজের ব্যাক্তিগত কোনসাইট ফ্রিতে বানাতে চান, তাহলে ব্লগার অ্যাকাউন্ট করার পর আপনি আপনার বা অন্য যে কোন নাম দিয়ে ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন যা বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে ভিজিট করা যায়। ব্লগার দিয়ে ওয়েবসাইট বানালে ব্লগার আপনাকে একটি ডোমেইন নাম দিবে যা সাব ডোমেইন হিসেবে পরিচিত। ব্লগারের আপনি যেই নাম দিয়ে ওয়েবসাইট খুলবেন সেই নামের পাশে একটা ডট(.) দিয়ে blogspot বা Blogger লিখা থাকবে। (ajantorali.blogspot.com) এরকম ভাবে।

Blogger History

ব্লগার হচ্ছে একটি কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম যা বানিয়ে ছিলেন Evan Williams ও Meg Hourihan. এবং প্রথমবারেরমত এটা রিলিজ করা হয় ২৩ আগষ্ট, ১৯৯৯ সালে। তবে বর্তমানে কোম্পানিটির মালিক বিশ্বের শীর্ষ টেক জায়েন্ট Google. আর গুগলের সার্ভিস বা প্রোডাক্ট মানেই অসাধারণ।



Saturday, May 21, 2022

ডায়নামিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?

ডায়নামিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?

যারা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করছেন ও শুরু করেছেন বা করবেন ভাবছেন, তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনি কোননা কোন ভাবে Dynamic Website বা Static Website অথবা Landing Page এইসবের নাম শুনেছেন বা ভবিষ্যতে শুনবেন। এইসবের মানে কি অনেকেই জানেনা, যেমন আজকে আমি ফেসবুকে ওয়েব ডেভলপমেন্ট গ্রুপে পোস্ট পরছিলাম এবং কমেন্টে দেখলাম একভাই জানতে চাচ্ছেন ডায়নামিক ওয়েবসাইট সম্পর্কে। কিন্তু কেউ তাকে পর্যাপ্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারছেনা। মূলত যারা ওয়েব সেক্টরে নতুন তাদের এই বিষয়টি জানা অত্যান্ত জরুরি। আজকের এই পোস্টে ডায়নামিক, স্ট্যাটিক ও ল্যান্ডিনং পেইজ নিয়ে আলোচনা করা হবে। 

What is Static Website? স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট কি?

স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট এমন একটি সাইট যেই সাইটে সকল ধরনের তথ্য থাকে কিন্তু একজন স্বাধারন মানুষ কোনভাবেই ঐ সাইট আক্সেস করতে পারবে না। তবে হ্যা যদি আপনি সাইটের এ্যাডমিন হয়ে থাকেন এবং সাইট যদি CMS ভিত্তিক হয়। তাহলে আপনি এ্যাডমিন হিসেবে যা খুশি করতে পারেন, আর এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে পোর্টফলিও ওয়েবসাইট গুলো স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট হয়ে থাকে। 

What is Dynamic Website? ডায়নামিক ওয়েবসাইট কি?

যেই ওয়েবসাইটে কোড এডিট করা ছাড়াই সব কাজ করা যা ও অ্যাকাউন্ট করা যায় তাকে ডায়নামিক ওয়েবসাইট বলে। ডায়নামিক ওয়েবসাইটে আপনি সকল ধরনের সুবিধা পাবেন। যেমনঃ- অ্যাকাউন্ট তৈরি করা এবং সাইটের একজন রেজিস্টার মেম্বার হওয়া। মূলয় ই-কমার্স ও লার্নিং ওয়েবসাইট গুলো ডায়নামিক ওয়েবসাইট হয়ে থাকে। যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন, এই সমস্ত সাইট গুলো অ্যাকাউন্ট তৈরি, প্রোডাক্ট চয়েজ, প্রোডাক্ট কার্টে এ্যাড করা এবং সেটি আজীবন আপনার অ্যাকাউন্টে দেখানো, এবং কোন কিছু অর্ডার করা এই সকল কাজই ডায়নামিক ওয়েবসাইট দ্বারা সম্ভব।

What is Landing Page?

কোন একটা জিনিস খুব সুন্দর করে সুধু একটা পেইজের মধ্যে ডিস্পলে করানোকে ল্যান্ডিং পেইজ বলে। যেমন ধরুন আপনার একটি প্রোডাক্ট আছে, সেটা হতে পারে যে কোন জিনিস ধরে নিলাম আপনার কাছে Samsung S22 মোবাইল রয়েছে স্টোকে অনেক গুলো। এখন এই গুলো আপনি বিশ্বব্যাপী সেল করতে চাচ্ছেন। এর জন্য প্রয়োজন আপনার মার্কেটিং করা এবং লোকজনকে অই মোবাইল সম্পর্কে ভালো আইডিয়া দেওয়া। এইসমস্ত জিনিস গুলো আপনি একটা ল্যান্ডিং পেইজেএ মাধ্যমে ডিস্পলে করবেন। এতে করে ক্লায়েন্ট এক পেইজেই সকল ডিটেইলস জেনে যাবে। ল্যান্ডিং পেজ এবং স্ট্যটিক ওয়েবসাইট ২ টাই প্রায় সেম। এই সমস্ত ল্যান্ডিং পেজ গুলো প্রায় সবই মার্কেটিং এর জন্য তৈরি করা হয়। এবং বেশির ভাগ ল্যান্ডিং পেজ সিংগেল পেজেরও হয়ে থাকে।



Thursday, May 19, 2022

Present Indefinite or Simple Present Tense in Bangla

Present Indefinite or Simple Present Tense in Bangla

আজকের এই আর্টিকেলে আমি শিখাবো প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট এবং সিমপ্ল প্রেজেন্ট টেন্স কাকে বলে? আজকের আর্টিকেল পড়লে পুরো কনসেপ্ট ক্লিয়ার হয়ে যাবে যে প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট এবং সিমপ্ল প্রেজেন্ট টেনস কী? ও প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট টেন্সের ব্যাবহার কি? 

What is Present Indefinite or Simple Present Tense?

যে কাজ বর্তমান কালের অনির্দিষ্ট সময়ে হয় বা হয়ে থাকে বোঝায়, তাকে প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট বা সিম্পল প্রেজেন্ট টেনস বলে। সাধারণত নিত্য বর্তমান কাল বলে। যেমনঃ- 
  • আমরা ভাত খাই - We eat rice.
  • তারা ফুটবল খেলে - They Play Football.
প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট টেনস চেনার উপায়ঃ বাংলা ক্রিয়ার শেষে এ, ই, য়, ও, অ থাকে।

গঠন প্রণালি 

Present Indefinite Tense গঠন করতে হলে কর্তা (Subject) এরপর Verb এর প্রেজেন্ট Form বসাতে হয়। 
Structure: Sub+v1+obj

বাংলা ইংরেজী
আমি পড়ি I read
তুমি পড় Your Read
সে পড়ে They read
তারা পড়ে He reads

Note: Present Indefinite Tense এর কর্তাটি যদি Third Person (নাম পুরুষ) Singular Number (একবচ্য) হয় তবে মূল Verb এর শেষে 'S' বা 'es' যোগ করতে হয়।

S এবং es এর ব্যাবহার 
  • মূল Verb এর শেষে o, ch, sh, es এবং x থাকলে es যোগ হয়। যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো-  
বাংলা ইংরেজী
সে স্কুলে যায় He goes (go+es) to school.
প্রধান শিক্ষক আমাদেরকে ইংরেজি শিক্ষা দেন The headmaster (Teach+es) Teaches us English
রহিম তার জামা ধৌত করে Rahim (Wash+es) Washes his shirt.
অসতলোক দুধের সাথে পানি মিশ্রণ করে A Dishonest Mman (Mix+es) Mixes water with milk.
  • মূল verb এর শেষে Y এবং Y এর আগে Consonant থাকলে Y এর স্থলে i বসে এবং তার শেষে es যোগ হয়। যেমনঃ- 

বাংলা ইংরেজী
শিশুটি কাদে The baby (cry-cri+es) cries.
পাখিটি আকাশে ওড়ে The bird (fly-fli+es) flies in the sky.
জেলে রোদ্রে মাছ শুকায় The fisherman (dry-dri+es) fish in the sun.
সে চেষ্টা করে He (try-tri+es) tries.
অথবা এক কথায় Y এর স্থলে ies বসে যেমনঃ cries, flies, dries ইত্যাদি।  
UI ডিজাইন কি?

UI ডিজাইন কি?

আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে থাকেন, তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি যে আপনি কোননা কোন ভাবে UI এর কথা শুনেছেন। আপনি যদি UI ডিজাইন সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনারই জন্য। কারণ আজকে আমরা UI Design এর সকল বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

What is UI? 

UI যার ফুল মিনিং হচ্ছে User Interface. ইউজার ইন্টারফেস যদি আমি সহজে এক্সপ্লেইন করতে চাইঃ- আপনার এবং কোন একটা প্রোডাক্টের মধ্যে যেই ইন্টারেকশন হয়, সেটাকে একটি ডিজানের মাধ্যমে বা কোন ইন্টারফেসের মাধ্যমে প্রেজেন্ট করা হয় তখন সেটাকে User Interface Design বলে। চলুন আমি খুব সহজে এটা বুঝাই, ধরুন একটা ইউজার আছে এবং সে তার ঘরে টিভি দেখছে, এখানে টিভি হচ্ছে একটি প্রোডাক্ট। টিভির সাথে ইন্টারেকশন করার জন্য ইউজার একটি রিমোটের ব্যাবহার করে। এখন এখানে ২টি প্রোডাক্টের ব্যাবহার হচ্ছে একটি হচ্ছে টিভি অন্যটি হচ্ছে রিমট! এখন ধরুন টিভি দেখতে দেখতে ইউজার রিমট হাতে নিলো এবং রিমট দিয়ে টিভির ভলিউম একটু বাড়িয়ে দিলো। এখানেই আসে মূল কথা- রিমটটা এমন ভাবে ডিজাইন করা যেনো ব্যাবহারকারী (User) খুব সহজেই বাটন গুলো বুঝতে পারে, যেমন ভলুউম বাড়াতে কোন বাটন ক্লিক দিবে? যদি লক্ষ্য করেন যে রিমটটা ডিজাইন করেছে সে কিন্তু স্পষ্ট উল্যেখ রেখেছে যে কোন বাটনে ক্লিক দিলে সাউন্ড বাড়বে। রিমোটের সাথে ইউজার যে ইন্টারেকশন হলো এইটাই হলো  UI ডিজাইন.

এইভাবে মূলত অ্যাপস, ওয়েবসাইট, সফটওয়্যার বা অন্য যে কোন কিছুর ইন্টারফেস রেডি করাকেই UI ডিজাইন বলে।  যেমন ধরুন আপনি একটি অ্যাপস বানাচ্ছেন (Android/Apple IOS) এর জন্য। অ্যাপস্টির মধ্যে থাকা পেইজ গুলো কোনটা কেমন হবে? কোথায় কি কালার দিলে মানাবে? হোম পেজ কেমন হবে? এ্যাডমিন প্যানেল কেমন হবে? এরকম হাজারো জিনিস একজন UI ডিজাইনার করে থাকে।