Monday, May 9, 2022

Wifi কি? ওয়াইফাই কেন এত জনপ্রিয়? সবাই ওয়াইফাই কেন ব্যাবহার করে?

Wifi কি? ওয়াইফাই কেন এত জনপ্রিয়? সবাই ওয়াইফাই কেন ব্যাবহার করে?

Wifi শব্দটি বর্তমান সময়ে আমার মনে হয়না এমন কেউ আছেন যে এই নামটি শুনেননি। আর যদি না শুনে থাকেন কোন সমস্যা নেই কারন আজকের এই আর্টিকেলে আমি ওয়াইফাই (wifi) সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ওয়াইফাই কী?

Wifi এর পুর্নরুপ হচ্ছে Wireless Fidelity যাকে সংক্ষেপে Wifi বলা হয়। Wifi হচ্ছে জনপ্রিয় তারবিহীন প্রযুক্তি যা রেডিও ওয়েভ ব্যাবহার করে কোন কোন ইলেক্ট্রিক ডিভাইসকে উচ্চগতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ কিংবা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা আদান প্রদান করতে পারে। এটা প্রযুক্তিগত ভাবে আইইইই ৮০২.১১বি (IEEE 802.11B) নামে পরিচিত। ওয়াইফাই প্রযুক্তি অন্য স্টান্ডার্ড ইন্টারনেট, ইথারনেট, ল্যানসহ তার ভিত্তিক অন্যান্য প্রযুক্তি থেকে অপেক্ষাকৃত দ্রুত (১১ এমবিপিএস) এবং কম ব্যাহবহুল।  

এভাবে, ওয়াইফাই (Wifi) তারবিহীন ল্যানে ল্যাপটপ পিসি, পিডিএ, স্মার্ট ফোন, ট্যাব এবং অন্যান্য ডিভাইসের সাথে ওয়াইফাই মডেমের সংযোগ করে দ্রুত বর্ধনশীল ব্যবসা, পাবলিক এবং গৃহে খুব সহজেই ইন্টারনেট এবং অন্যান্য নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করে। এর একটি দ্রুততর সংস্করণ (802.11 G) যার গতি ৫৮ এমবিপিস; এই প্রযুক্তি ব্যাপক ব্যাবহারের প্রতিশ্রুতি দেয়।

ওয়াইফাই এত দ্রুত ও ফাস্ট এবং তারবিহীন হবার কারণে সবার কাছে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠে এবং অন্যান্য নেটের তুলনায় ওয়াইফাইয়ের দামও অনেক কম। এবং ওয়াইফাইয়ের কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে যা নিম্নে বর্ননা করা হলো।

ওয়াইফাইয়ের সুবিধা সমুহ কি কি?

  • ওয়াইফাই লোকাল এড়িয়া নেটওয়ার্কের তুলনায় তুলনামূলকভাবে সস্তা। প্রত্যান্ত অঞ্চল, ঐতিহাসিক ভবন ইত্যাদি যায়গা সেখানে তার বা কেবল ব্যবহারের সুযোগ নেই সে সকল যায়গায় তারবিহীন লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক অর্থাৎ ওয়াইফাই খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়।
  • প্রস্ততকারীগন বর্তমানে প্রায় সকল ল্যাপটপ তারবিহীন নেটওয়ার্কের সাথে খাপ খাওয়ানোর উপযোগী করে নির্মাণ করছেন। ওয়াই-ফাইয়ের চিপসেটের (Chipset) দাম কমতে শুরু করেছে। ফলে আরো অনেক বেশি ডিভাইসে একে একটি নেটওয়ার্কিং অপশন দেওয়া হচ্ছে। 
  • ওয়াইফাই পণ্যসমুহ ওয়াইফাই এলায়েন্স Wifi Alliance কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত।
  • যে কোন মানের ওয়াইফাই বিশ্বের যে কোনো যায়গায় কাজ করবে।
  • ওয়াইফাইয়ের বর্তমান সংস্করণ ব্যাপকভাবে নিরাপদ বলে গণ্য করা হয়।
  • মানসম্পন্ন সেবার নতুন প্রোটোকল ভয়েস ও ভিডিও প্রয়োগে ওয়াইফাইকে আরো যথাযথ করে তুলছে। বিদ্যুত সাশ্রয় পদ্ধতি ব্যাটারি পরিচালনা কার্যক্রমকে আরো উন্নত করেছে।

ওয়াইফাইয়ের অসুবিধা সমুহ

  • এর ডেটা স্তানান্তর বেশ ধীরগতি সম্পন্ন।
  • নির্দিষ্ট কিছু এলাকা ছাড়া অন্যান্য যায়গায় কভারেজ পাওয়া দুরুহ। যেমন গাড়িতে করে এক যায়গা থেকে অন্য যায়গায় যাওয়ার সময় ওয়াইফাইয়ের সাহায্যে কাজ প্রায় অসম্ভব।
  • ডেটার নিরাপদ্দা ঝুকি থেকেই যায়।
  • নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা ঝুকি তো রয়েছেই।


Sunday, May 8, 2022

Able দিয়ে শব্দ তৈরি করার টেকনিক

Able দিয়ে শব্দ তৈরি করার টেকনিক

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইংরেজি বিষয় কিছু বিষয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো জা জানলে আপনি আপনার ইংলিশ লার্নিং স্কিল আরো ডেভেলপ করতে পারবেন। আজকে মূলত ইংরেজি শব্দ Able দিয়ে ১০ টি শব্দ আপনাদেরকে তৈরি করে দেখাবো। আশা করি এই টেকনিক আপনারাও এ্যপ্লাই করবেন।

1. Able এর অর্থ সক্ষম, দক্ষ।

এখানে Able এর আগে যদি F বসাই? অর্থাৎ F+able=Fable হবে। আর Fable শব্দের অর্থ হচ্ছে কল্পকাহিনী

2. একই ভাবে যদি Able এর আগে C বসাই? এবেলের আগে যিদি সি বসাই, অর্থাৎ C+able=Cable আর Cable শব্দের অর্থ হচ্ছে তার বা সংবাদ দেওয়া।

3. Able এর আগে যদি T বসাই তাহলে হবে Table. আর Table শব্দের অর্থ হচ্ছে টেবিল বা উপস্থাপন করা।

4. এবার Table  শব্দের আগে যদি S যোগ করি তাহলে? S যোগ করলে হবে S+Table= Stable. আর এই Stable শব্দের অর্থ স্থিতিশীল, আস্তাবল।

5. Able এর আগে যদি S বসাই তাহলে হবে Sable আর Sable শব্দের অর্থ ক্ষুদ্রপ্রাণী।

6. Sable এর আগে যদি U বসাই, তাহলে Usable আর Usable এর অর্থ হচ্ছে ব্যাবহারযোগ্য।

7. Able এর আগে Vi বসালে হয় Viable। Viable এর বাংলায় অর্থ হচ্ছে টিকে থাকতে সক্ষম

8. Able এর আগে Li বসালে হয় Liable এবং Liable এর অর্থ দায়ী, বাধ্য।

9. Able এর আগে Un বসালে হয় Unable. unable বাংলায় অর্থ হচ্ছে অক্ষম।

10. Able এর আগে যদি En বসাই? তাহলে হবে Enable আর এনাবেল অর্থ সক্ষম করা, বা কোন কিছু চালু করা।



What is data security? Data Security

What is data security? Data Security

Data is very important issue for any Organization and in many cuses data confidentiality is important. In that case, the use of confidential data by anonymous persons should not be allowed. Intruder causes a variety of problems by Changing, Augmenting or Adding these messages or Information. When sending confidential message or transaction information over the Internet.

The intruder attempts to embezzle or transmitting information related to transaction. This poses a major threat tobthe online banking system and e-Commerce variouse laws have been enacted and are being implemented to prevent such malpractices.

Besides, the system has been improved a lot by apllying different types of technology. For example:- firewall are used in software or hardware to prevent unauthorised persons or unauthorised intruders from entering the system.

Data is encrypted and sent for data security. The message is later recovered decrypting the data at the destination. As a result, it is difficult for intruder to know or change the correct information or message. Encrypting and decrypting data is called cryptography.

The inputs that we give to any organization or any website are usually easy to understand, but when we encrypt the data, the data we input is changed and the data base is saved otherwise. As a result, even if an unspecified person enters the database, he or she will not receive accurate information from us because encrypted data is not comprehensible.




ওয়েবসাইটে ডেটাবেজ কেন প্রয়োজন? Web Enabld database

ওয়েবসাইটে ডেটাবেজ কেন প্রয়োজন? Web Enabld database

ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের কোন ক্লায়েন্ট সাধারণত TCP/IP প্রটোকল ব্যাবহার করে ওয়েব সার্ভারের কাছে কোন উপাত্ত বা তথ্য চেয়ে অনুরোধ (Request) পাঠায়। ক্লায়েন্টের অনুরোধগুলো সাধারণত ওয়েব ব্রাউজারেএ মাধ্যমে পাঠানো হয় এবং অনুরোধের ফলাফল ওয়েবসার্ভার থেকে প্রাপ্ত হয় যা সাধারণত ওয়েব ব্রাউজারেই প্রদর্শিত হয়। TCP/IP প্রটোকল এক ধরনের কমিউনিকেশন প্রটোকল যা ইন্টারনেটে ব্যাবহার করা হয়।

প্রটোকল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

ওয়েব সার্ভার এক বিশেষ ধরনের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার যা এক সাথে অনেক ক্লায়েন্টকে সেবা প্রদান করতে পারে।  বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয় ওয়েব সার্ভার হলো Apache যা বিশ্বের প্রায় ৬০ ভাগেরও অধিক ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত হয়। ওয়েব সার্ভারের সাথে ডেটাবেজ সার্ভার যুক্ত থেকে একত্রে ওয়েব এনাবেল্ড সার্ভার হিসেবে কাজ করে। কাজেই ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেজ হলো ইন্টারনেট বা লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক ব্যাবহারযোগ্য কোন ডেটাবেজ যাতে বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম থেকে সহজেই ডেটা এক্সেস করা যায়। যেমন- বাংলাদেশ সরকারে সকল ধরনের ফরম forms.gov.bd এড্রেসে পাওয়া যায়। জনগনের সুবিধার্থে একটি ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেইসে বাংলাদেশ সরকারেএ যাবতীয় প্রয়োজনীয় ফরম সংরক্ষিত আছে যা ইন্টারনেটে যেকেউ ঐ ঠিকানা থেকে এক্সেস করতে পারে। 

বিভিন্ন পর্যায়ের মিডলওয়্যার এবং অন্যান্য সফটওয়্যার ব্যাবহারের৷ মাধ্যমে ব্যাবহারকারীরা কোন ক পূর্বে থেকে রক্ষিত ডেটা ইন্টারনেটের বা লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এক্সেস করতে পারে। যেমন একজন ক্রেতা তার কাংখিত দ্রব্যের দাম জানার জন্য অনলাইনে ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে বিভিন্ন বিক্রেতার ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেজের মাধ্যমে তৈরি করা ওয়েবসাইটের মাধ্যে সার্চ করতে পারে। এমনকি ক্রেতা তার বাসায় বসে থেকে ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিক্রেতার ওয়েবসাইট এক্সেস করতে পারে। সাধারনতঃ ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়্যারের মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ থেকে ডেটা এক্সেস করে গ্রাহকের কম্পিউটারে প্রদর্শিত হয়। 

বর্তমানে বহুল প্রচলিত ওয়েব এনাবেল্ড কিছু ডেটাবেজ সার্ভারের নাম নিম্নরুপ-

  1. মাইএসকিউএল (MySQL)
  2. মাইক্রোসফট এসকিউএল সার্ভার (SQL Server)
  3. ওরাকল (Oracle)
  4. ডিবি২ (DB2)
  5. ইনফরমিক্স (Informix)
  6. ম্যাংগো ডিবি (MangoDB)

এদের মধ্যে মাইএসকিউএল MySQL ডেটাবেজ হলো ওপেনসোর্স যা বিনা মূল্যে ব্যাবহার করা যায়।



সুইফট কি? সুইফট কিভাবে কাজ করে? ব্যাংকের সুইফট কোড What is SWIFT?

সুইফট কি? সুইফট কিভাবে কাজ করে? ব্যাংকের সুইফট কোড What is SWIFT?

Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication বা SWIFT মূলত বিশ্বব্যাপি বহুল ব্যাবহৃত গ্লোবাল ব্যাংকিং সিস্টেম যা দিয়ে প্রতিদিন বিশ্বব্যাপী প্রায় ৫ ট্রিলয়ন ডলার ট্রান্সফার করা হয়। বর্তমানে ২০০+ টি দেশের ১১,০০০ এরও বেশি ইন্সটিটিউশনে সুইফট (Swift) ব্যাবহার করা হচ্ছে। মূলত বিভিন্ন দেশের সেন্ট্রাল ও কমার্সিয়াল ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি, ফরেন এক্সচেঞ্জ, কারেন্সি ব্রকার, নন ব্যাংক কমার্সিয়াল ইন্সটিটিউট এবং এসেট মেনেজমেন্ট কোম্পানি গুলোর মত যে কোন ব্যাংকে ইন্টারন্যাশনাল ট্রান্সিকশন করতে সুইফট (SWIFT) ব্যাবহার করতে হয়। 

সুইফট এর ইতিহাস

১৯৭৩ সালে বিশ্বব্যাপী ক্রসবর্ডার পেমেন্ট জরীত সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে বিশ্বের ১৫ টি দেশের ২৩৯ টি ব্যাংকে একত্রিত হয়ে Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication বা SWIFT (সুইফট) প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকে সুইফটের হেডকোয়ার্টার ছিলো বেলজিয়ামে অবস্থিত। ১৯৭৭ সাল থেকে টেলিক্স টেকনোলজিকে রিপ্লেস করে পুরতরে সিফটের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায়। ততদিনে বিশ্বের মোট ২২ টি দেশে ও ৫১৮ টি ইন্সটিটিউশন সুইফট (SWIFT) ব্যাবহারের মাধ্যমে যুক্ত হয়। যাত্রার শুরুতে এই সুইফট খুব দ্রুত মার্কেট কেপচার করতে সক্ষম হয় এবং গ্লোবাল ও ইন্টারন্যাশনাল ট্রান্সজিকশন দেওয়া শুরু করে এবং এর কারণে বিশ্বব্যাপী গ্লোবাল পার্টনার হয়ে উঠে সুইফট। সুইফটের ওয়েবসাইটের তথ্যসুত্রে সুধু মাত্র ২০২২ সালে ৩৮৫ মিলিয়ন ফিনান্সিয়াল মেসেজিংসহ বছরের প্রথম ২ মাসে মেসেজের পরিমান ছিলো ১.২৬ বিলিয়ন। 

সুইফট কী? 

SWIFT হচ্ছে ফিনান্সিয়াল ট্রান্সজেকশনে ব্যাবহৃত একটি গ্লোবাল মেসেজিং সিস্টেম। ইন্টারন্যাশনালি ফিনান্সিয়াল ট্রানজিশনের ক্ষেত্রে, ট্রানজিশনের সাথে রিলেটেড ব্যাংক বা অন্য যে কোন ধরনের ফিনান্সিয়াল ইন্সটিটিউটের মধ্যে যে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মেসেজিং হয় তাই মূলত সুইফট নেটওয়ার্ক। দ্রুত এবং নিরাপদে মানি ট্রান্সফারের সুবিধার কারনে যাত্রার শুরু থেকেই বিশ্বব্যাপী বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয় সুইফট। মিডিয়া নিউজের একটি তথ্যে সুত্রে ২০১৫ সালে সুইফটের মাধ্যমে প্রতিদিন ট্রানজিকশনের পরিমাণ যেখানে ছিলো ৩২ মিলিয়ন সেখানে ২০২১ সাল নাগাদ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ মিলিয়ন ডলার।  

সুইফট কিভাবে কাজ করে?

অর্থ লেনদেনকে আরো সিকিউর ও রিলায়েবল করতে ব্যাংক ও ফিনান্সিয়াল ইন্সটিটিউটগুলো সুইফট পেমেন্ট সিস্টেম ব্যাবহার করে।

সুইফট কোড কাকে বলে?

সুইফটের মাধ্যমে আসলে সরাসরি টাকা পাঠানো হয়না। সুইফট নেটওয়ার্ক IBAN (International Bank Account Number) বা BIC (Bank Identifier Codes) কে স্টান্ডার্ড করেছে। এই ২ টি ফরমেটের মধ্যে BIC Codes সুইফট নিজে Own করে এবং যার মাধ্যমে বাংক আইডেন্টিফাই করে ইন্সটান্ট পেমেন্ট সম্পুর্ন করতে পারে। মূলত সুইফট থেকে প্রতিটি ব্যাবহারকারী বাংককে ৮ অথবা ১১ ক্যারেক্টরের ইউনিক কোড এ্যাসাইন করা হয় যাকে সুইফট কোড বলে। 

এই সুইফট কোডের মাধ্যমে একটি ব্যাংক অন্য সুইফট কোডের অ্যাকাউন্টের সাথে লেনদেনের জন্য অর্ডার জেনেরেট করে সুইফট নেটওয়ার্কে মেসেজ পাঠায়। 




Saturday, May 7, 2022

এলন মাস্ক কে? Who is Elon Musk?

এলন মাস্ক কে? Who is Elon Musk?

এলন মাস্ক বিশ্বের মোস্ট এডভাঞ্চারার বিজনেস ম্যান। এলন মাস্ক বিশ্বের বড় বড় কিছু প্রযুক্তি কোম্পানির মালিক। তবে টেসলা ও স্পেসএক্স দিয়েই এলন মাস্ক জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আজকের আই আর্টিকেলে আমি এলন মাস্কের বিষয় জানা অজানা কিছু তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। অবশ্যই এলন মাস্কের জীবন শুনে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।

যে কোন সাধারন মানুষের কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শিখতে সাধারন ৬ মাস সময় লাগে কিন্তু এই মহান ব্যক্তিটির মাঝে ছোট বেলা থেকেই কিছুত একটা ছিলো। ৯ বছর বয়সে এলন মাস্ক তার প্রথম কম্পিউটারটি হাতে এবং তখনি একটি বইও সে কিনে নিয়ে ছিলেন। এরপর সেই ৯ বছরের বাচ্চাটি টানা দিন রাত না ঘুমিয়েই বইটি শেষ করে দেয়, আর সেই প্রোগ্রামিং জ্ঞানকে ব্যাবহার করেই মাত্র ১২ বছর বয়সে মাস্ক নিজে একটা গেম ডিজাইন করে এবং তার গেম একটি কোম্পানির কাছে বিক্রিও করে দেন। এরকম অদ্ভুদ কিছু ঘটনা রয়েছে এলন মাস্কের ছোট বেলার  জীবনে।

অনেকেই বলে এলন মাস্কের কাছে ফটোগ্রাফিক মেমোরি পাওয়ার রয়েছে অর্থাৎ তিনি যে জিনিসকে একবার দেখে সেটা আর কখনই ভুলেনা। 

এলন মাস্কে ছোট বেলায় তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে হাসাহাসি করত এরজন্য মাস্ক কারো সাথে খুব একটা মিশতনা এবং সবসময় বই পরেই কাটাত, কারন তার কোন ভালো বন্ধু ছিলোনা। এলনের বড় ভাই একটি কনফারেন্সে বলেন এলন ৬-৭ বছর বয়সে ১৫-১৬ ঘন্টা বই পরেই কাটাতেন। ব্যপারটা অনেকের কাছে ফানি লাগলেও এটাই সত্যি, ছোট বেলায় এলন কারো সাথে কথা বলতে বলতে নিজস্ব চিন্তায় মগ্ন হয়ে যেতো। আর এই কারনে এলনের বাবা মা মনে করেন এলন ভালোভাবে শুনতে পায়না হয়ত। আর এর জন্যই তার কানের অপারেশন ও করা হয়েছিলো। কিন্তু অপারেশনের পরেও কোন পরিবর্তন হয়নি। তারপর তারা বুঝতে পারেন এলনের ফোকাস ক্ষমতা এত বেশি যে যদি তিনি কোন কিছু ভাবতেন তাহলে আশে পাশের কোন আওয়াজ তিনি শুনতেন না। 

চহোট বেলা থেকেই এলন ইনোভেটিভ হওয়ার পাশাপাশি বিজনেস মাইন্ডের ও ছিলেন। নয়তবা কেন মাত্র ১২ বছরের বাচ্চা তার নিজের প্রোডাক্ট (Game) তৈরি করে কোম্পানির কাছে বিক্রি করবে? 

১৭ বছর বয়সে এলন পেন্সেল ভানিয়া ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে কানাডা শিফট হিয়ে যান। সেখানে তার কিছু বন্ধুও তৈরি হয়। এলন তার ইউনিভার্সিটিতে বন্ধুবান্ধবের সাথে আড্ডা দিতে পারতেন না, তাই এলন ও তার বন্ধুরা মিলে একটা বিজনেস শুরু করে এবং তারা এমন রুম ভাড়া নেন যেখানে তারা পার্টি আয়োজন করতে পারবে, এবং পার্টিতে ব্যাক্তি অনুযায়ী ৫ ডলার প্রবেশ ফী চার্জ করেন। এটা দিয়ে তাদের পকেট মানি এবং বাসা ভাড়া সব কিছুই হিয়ে যাচ্ছিলো।





মিডি কাকে বলে? মিডি কি জিনিস?

মিডি কাকে বলে? মিডি কি জিনিস?

মিডি (MIDI) হলো একধরনের কমিউনিকেশন প্রটোকল যা ইলেক্ট্রনিক মিউজিক্যাল ইন্সট্রুমেন্ট বা মিউজিক সিনথেসাইজারকে কন্ট্রোল করে। আর MIDI এর পুর্নরুপ হচ্ছে Musical Instrument Digital Interface. 

এই মিউজিক সিনথেসাইজার এককভাবে, পিসির সাউন্ড কার্ডে বিল্ট ইন অথবা কোন সফটওয়্যারের সাথে সংযুক্ত থাকতে পারে। মিডিতে রেকর্ড, প্লেব্যাক এবং সাউন্ড তৈরির যন্ত্রপাতি গুলোর সেটিং, সিনক্রোনাইজ করার ব্যাবিস্থা থাকে। 

MIDI পোর্ট ৩ ধরনের যা নিম্নে উল্যখ করা হলো

  1. মিডি ইন
  2. মিডি আউট
  3. মিডি থ্রো

যে কোন মাল্টিমিডিয়া সিস্টেমে একটি মিডি পোর্ট থাকবে।

একটি মিডি যন্ত্রের সাথে অন্য একটি মিডি যন্ত্রের সংযোগ হয় MIDI ক্যাবলের সাহায্যে। ৫ পিন DIN কানেক্টর তার দিয়ে ৫০ ফুট দুরুত্ব পর্যন্ত মিডি যন্ত্রের সংযোগ দেওয়া যায়। একটি যন্ত্র মিডি মাস্টার হিসেবে কাজ করে এবং এই চেইনে মোট ৩টি যন্ত্র ব্যাবহার করা যায়। তবে MIDI থ্রো বক্স এর সাহায্যে যন্ত্রের পরিমাণ বাড়ানো যায়। 

আজকের দিনে পার্সোনাল কম্পিউটারে MIDI ব্যাবস্থা সংযোজনের সহজ উপায় রয়েছে যা পূর্বে ছিলোনা।



অপটিক্যাল মাউস কাকে বলে

অপটিক্যাল মাউস কাকে বলে

আজকাল বল মাউসের পরিবর্তে অপটিক্যাল মাউস ব্যাবহৃত হচ্ছে। একটি অপটিক্যাল মাউসে বলের পরিবর্তে নড়াচড়ার মুভমেন্ট সনাক্ত করার জন্য ব্যাবহার করা হয় সেন্সর (Sensor)। সাথে থাকে অপটিক্যাল এনকোডার (Optical Encoder) যা হরিজন্টাল (Horizontal) এবং ভার্টিক্যাল (Vertical) পজিশন এনকোড করে।

এইসব মাউস গুলোতে লাইট সোর্স ব্যাবহৃত হয়, এই লাইট গুলো এনার্জি সরবরাহ করে। এনকোডার এর প্রতিটি Window দিয়ে আসা লাইট ডিটেক্ট করে লাইট সেন্সর। 

উল্ল্যেখ যে, এই সেন্সর থেকে সিগনাল নিয়ে কোর্সর মুভমেন্ট (Coursor Movement) সহ কমান্ড এক্সিকিউট সিগনাল (Command Execute Signal) পাঠায়। 

কোন কমান্ড সিলেকশনের পর পুশ বাটন বা সুইচে ক্লিক করলেই উপরোক্ত যায়গায় মাউস ক্লিক হয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। 

একটি মাউসে সাধারণত ২ টি বাটন থাকে, একটি ডান দিকের অন্যটি বাম দিকের। এবং সাথে একটি স্ক্রোলিং বার বা হুইল থাকে যা দিয়ে কোন একটি পেইজ বা ডকুমেন্ট আপ-ডাউন করা যায়।



বিশেষ্য পদ

বিশেষ্য পদ

বিশেষ্য পদ ছয় প্রকার:

১|সংজ্ঞা বা নামবাচক বিশেষ্য (prper Noun).

২|জাতিবাচক বিশেষ্য (common Noun).

৩|বস্তূ বা দ্রব্য বাচক বিশেষ্য (Metarial Noun).

৪|সমষ্টিবাচক বিশেষ্য (collective Noun).

৫|ভাববাচক বিশেষ্য (verbal Noun).

৬|গুণবাচক বিশেষ্য (Abstract Noun).

                               বিশেষ্য পদ                                                                 _ _____________

১. নামবাচক।            ২. জাতিবাচক।

৩. দ্রব্য বাচক।            ৪. সমষ্টিবাচক।

৫. ভাববাচক।              ৬. গুণবাচ।

১. নামবাচক বিশেষ্য: যে পথ দিয়ে কোন ব্যক্তির, ভৌগোলিক স্থান এবং গ্রন্থের নাম বিজ্ঞাপিত হয়, তখন তাকে নাম বাচক বিশেষ্য বলে ‌। যেমন:

(ক) ব্যক্তির নাম: মনি, অন্তর, অন্তরা, মনিরা।

(খ) ভৌগোলিক স্থান: ঢাকা, দিল্লি, লন্ডন, মক্কা।

(গ) ভৌগোলিক সংজ্ঞা: (নদী, পর্বত, সমুদ্র ইত্যাদি)                মেঘনা, হিমালয়, আরব সাগর।

(ঘ) গ্রন্থের নাম: গীতাঞ্জলি, অগ্নিবীণা, দেশেবদেশে,                               বিশ্বনবী।


২|জাতিবাচক বিশেষ্য: যে পদ্ম কোন প্রাণী বা পদার্থের নাম বোঝায় তাকে জাতিবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন:

মানুষ, গরু, ছাগল, পাখি, মাছ, পর্বত, নদী, ইংরেজ।

৩|বস্তুবাচক বা দ্রব্য বাচক বিশেষ্য: যে-পথ কোন উপাদান বাচক পদার্থের নাম বোঝায় তাকে বস্তুবাচক ভাববাচক বিশেষ্য বলে। যেমন:

  কলম, থালা, বাটি, মাটি, চাল, চিনি।

৪|সমষ্টিবাচক বিশেষ্য: জেপদে অনেক কিছু সংখ্যক ব্যাক্তি বা প্রানীর সমষ্টি বোঝায় তাকে সমষ্টিবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন:

  সভা, জনতা, সমিতি, পঞ্চায়েত, মাহফিল।

৫|ভাববাচক বিশেষ্য: যে বিশেষ্য পদ এ কোন ক্রিয়ার ভাব বা কাজ প্রকাশিত হয় তাকে ভাববাচক বিশেষ্য বলে। যেমন:

      গমন, দর্শন, ভজন, শয়ন, দেখা।

৬| গুণবাচক বিশেষ্য: যে বিশেষ্য দ্বারা কোন বস্তুর দোষ গুণ নাম বোঝায় তাকে গুণবাচক বিশেষ্য বলে। যেমন:

     মধুরতা, তরল, তিক্ত, ভালো।



ইমেইল সফটওয়্যার

ইমেইল সফটওয়্যার

বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য যে কোন প্রান্তে ইন্টারনেটের মাধ্যমে মেইল বা মেসেজ আদান-প্রদান করাই হলো ইমেইলের কাজ। ইমেইল প্রেরণের জন্য ইমেইল সফটওয়্যার প্রয়োজন। যে কোন কম্পিউটার বা স্মার্টডিভাইসে ইমেইল ব্যাবহার করার পুর্ব শর্ত হলোঃ-

  1. ইন্টারনেট সংযোগ
  2. ব্যাবহারকারীর ইমেইল অ্যাকাউন্ট
  3. ইমেইল সফটওয়্যার 

ইমেইল ব্যাবহার করার বিভিন্ন সফটওয়্যার বাজারে প্রচলিত আছে। এদের মধ্যে মাইক্রোসফট আউটলুক, আউটলুক এক্সপ্রেস, নেটস্কেপ মেসেঞ্জার, ইউডোরা, পাইন ইত্যাদি খবই জনপ্রিয়। যে কোন ইমেইল সফটওয়্যার ব্যাবহার করার জন্য নিচের ৩ টি কাজ জানা জরুরি। কাজগুলো হলোঃ-

  1. ইমেইল সফটওয়্যার কনফিগার (Configure)
  2. ইমেইল তৈরি (Create Mail)
  3. ইমেইল পাঠানো ও গ্রহণ (Send & Receive)