Saturday, April 30, 2022

পাসওয়ার্ড

পাসওয়ার্ড

 আমরা কোথাও বেড়াতে গেলে বাড়ির বাইরে তালা লাগিয়ে যায়। কারণ বাড়ি  যেন নিরাপত্তা থাকে কোন কিছু জানা চুরি না হয়ে যায়। আর বাড়ির বাইরে তালা লাগানো থাকলে, সেই তালা চাবি ছাড়া।চেয়েও তালা খুলতে পারে না। কারণ পৃথিবীর প্রত্যেকটি তার জন্য ভিন্ন ভিন্ন চাবি রয়েছে। 

ঠিক তেমনি আমাদের তথ্য-উপাত্তে নিরাপত্তার জন্য পাসওয়ার্ড প্রয়োজন। পাসওয়ার্ড আইসিটির এর যুগে আমাদের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য, উপাত্ত সফটওয়্যার নিরাপত্তায় এক ধরনের তালা হিসেবে কার্যকরী। 

 আমাদের দেশে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির প্রসার নিরাপত্তার জন্য এ পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা উচিত।  আমাদের ব্যক্তিগত সকল তথ্য যেমন ব্যাংক একাউন্,আয়করের হিসাব ,  চাকরির বিভিন্ন তথ্য ইত্যাদি ছাড়াও নানা তথ্য উপাত্ত এখন ডিজিটাল ব্যবস্থার আওতায় আসছে। 

এছাড়াও আইসিটি এর যন্ত্রপাতি যেমন -

কম্পিউটার, ল্যাপটপ, ট্যাবলেট এর কিংবা মোবাইল ফোনগুলোর সফটওয়্যার দ্বারা পরিচালিত হয়।আমরা যখন ইন্টারনেট ব্যবহার করি তখন পৃথিবীর যেকোন প্রান্তে কম্পিউটার বা আইসিটি যন্ত্রের সাথে যোগাযোগ করতে পারি। এর মাধ্যমে গত গোপনীয় তথ্য অন্যের কাছে চলে যেতে পারে কিংবা কেউ আমাদের যন্ত্রের সফটওয়ারের ক্ষতি করতে পারে। এ অবস্থা থেকে রক্ষা পেতে আমাদের নিরাপত্তার প্রয়োজন। এসব তথ্য আমাদের যন্ত্রের সফটওয়্যার সমূহ রক্ষা করতে পাসওয়ার্ড এর কোন বিকল্প নেই । পাসওয়ার্ড দেয়া থাকলে যে কেউ ইচ্ছা করলে এমন তথ্য নিতে পারবে না বা ক্ষতি করতে পারবেনা। 




সংখ্যা পদ্বতির প্রকারভেদ

সংখ্যা পদ্বতির প্রকারভেদ

আমরা সাধারণত গণনার কার্যাদি সম্পাদনের জন্য ১০ টি অংক ব্যাবহার করে থাকি। যেমনঃ ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯ এই পদ্ধতিকে ডেসিম্যাল পদ্ধতি বলে। আবার কম্পিউটারের সকল কার্যাদি সম্পাদিত হয় ০, ১ এই অংকের মাধ্যমে। গণিতের এই পদ্ধতিকে বাইনারি বলে।



সংখ্যা পদ্ধতি ৪ প্রকার, যথাঃ-

  1. ডেসিম্যাল নাম্বার (Decimal Number)
  2. বাইনারি নাম্বার (Binary Number)
  3. অকটাক নাম্বার (Octal Number)
  4. হেক্সাডেসিম্যাল নাম্বর (Hexadecimal Number)

১. দশমিক পদ্ধতি (ডেচিমাল System)

আমরা সচরাচর যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখে থাকি এতে ১০ টি প্রতিক ব্যাবহার করা হয়। প্রতিক দশটি হলোঃ ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯ এই পদ্ধতিতে গণনার কার্য করে থাকি। দশমিক সংখ্যার পদ্ধতির বেজ ভিত্তি সংখ্যা ১০। সকল পদ্ধতিতেই অংকের অবস্থানের এর মান নির্ভর করে। নিচের ছবিটি লক্ষ করুন।


২. বাইনারি পদ্ধতি (Binary System)

কম্পিউটারে ব্যাবহৃত প্রায় সব প্রোগ্রামগুলিতে দশমিক পদ্ধতিতে উপাত্ত গ্রহণ করে। তবে বিদ্যুতের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতি ছাড়া অন্য কিছু বুঝতে পারে না। এজন্য বাইনারি সংখ্যা নামে একটি সংখ্যা পদ্ধতির প্রচলন শুরু হয়। এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারে বিদ্যুতের উপস্থিতিকে ১ এবং অনুপস্থিতিকে ০ ধরা হয়, যা মেশিনের জন্য সহজে বোধ্যগম্য হয়। এজন্য কম্পিউটারের আভ্যন্তরিণ কাজে বাইনারি পদ্ধতি ব্যাবহার হয়। এই পদ্ধতি সবচেয়ে সরলতম সংখ্যা পদ্ধতি; যার বেজ বা ভিত ২। এতে ০ ও ১ এই দুটি মৌলিক সংখ্যা ব্যাবহার করা হয়। তবে এ পদ্ধতির উপস্থাপিত সংখ্যাগুচ্ছ দীর্ঘকৃতির হয়ে থাকে।

৩. অকটাল পদ্ধতি (Octal System)

বাইনারি অংক বেশ দীর্ঘকৃতি। তাই একে সহজে ও ছোট আকারে উপস্থাপনের জন্য অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভব। এই পদ্ধতির বেজ বা ভিত ৮। এখানে ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭ এই আটটি মৌলিক সংখ্যা ব্যাবহার করে গানিতিক হিসাব নিকাশ সম্পাদন করা হয়। এই পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সংখ্যা হলো ৭। এই সংখ্যা পদ্ধতিটি কম্পিউটারের অভ্যান্তরিন বাইনারি সংখ্যায় প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যাবহৃত হয়। 

৪. হেক্সাডেসিম্যাল পদ্ধতি (Hexadecimal System)

হেক্সাডেসিম্যাল পদ্ধতিতে মোট ১৬ টি মৌলিক অংক ব্যাবহৃত হয়। সেগুলো হল ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯, A, B, C, D, E ও F. এই ১৬ টি মৌলিক অংক ব্যাবহার করে সকল প্রকার গানিতিক হিসাব সম্পাদন করা হয়। এই সংখ্যা পদ্ধতির বেজ ১৬। এই পদ্ধতিতে দশমিক পদ্ধতির ১০ এর মান A এবং ১৫ এর মান F, এবং একি ভাবে B মান হলো ১১ ও C এর মান হলো ১২ এইভাবে বাকি মান গুলো নির্ণয় হয়। F এই পদ্ধতির বড় সংখ্যা। ফলে এর চেয়ে বড় সংখ্যা লিখতে হলে একাধীক হেক্সাডেসিমেল অংকের বিন্যাস করে ব্যাবহার করতে হয়। 

 যোগাযোগ ও আইসিটি

যোগাযোগ ও আইসিটি

মানুষ সামাজিক জীব। সমাজে বসবাস করার জন্য সামাজিক যোগাযোগের প্রয়োজন। তবে আইসিটিতে সামাজিক যোগাযোগ বলতে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মানুষের মানুষের মিথস্ক্রিয়া কে বঝায়। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ব্যবহার করে মানুষ যোগাযোগ ও ভাব প্রকাশের জন্য যা কিছু সৃষ্টি , বিনিময় বা আদান-প্রদান করে তাই সামাজিক যোগাযোগ। তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির বিকাশের ফলে মেইল,মোবাইল ফোন ও মেসেজ ইন সিস্টেম, ব্লগিং এবং সামাজিক যোগাযোগ প্লাটফর্ম সমূহ ব্যবহার করে বর্তমানে আইসিটি ভিত্তিক সামাজিক যোগাযোগ অনেকাংশ সহজ। 



ইন্টারনেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় কিছু মাধ্যমের নাম নিচে উল্যেখ করা হলো

  1. ফেসবুক 
  2. টুইটার
  3. ইন্সটাগ্রাম
  4. হোয়াটসঅ্যাপ

ফেসবুক (www.facebook.com)  

ফেসবুক সামাজিক যোগাযোগ ব্যবস্থার একটি ওয়েবসাইট। ফেসবুক ২০০৪ সালের ৪ঠা ফেব্রুয়ারি মার্ক জুগারবার্গ ও তার বন্ধুদের  নিয়ে এই ওয়েবসাইটটি পরিচালনা করেন। এ ফেসবুক ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্য বলি প্রকাশ আদান-প্রদান ও হালনাগাদ করতে সক্ষম হয়। এছাড়া এই ওয়েবসাইটটিতে অডিও এবং ভিডিও প্রকাশ করা যায়। www.stastica.com  এর রিপোর্ট অনুযায়ী জুলাই থেকে সেপ্টেম্বর ২০১৮ অনুযায়ী বিশ্বে ফেসবুক ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২.৭বিলিয়ন। 

টুইটার (www.twitter.com) 

ফেসবুকের মত  টুইটারো একটি সামাজিক যোগাযোগের ওয়েবসাইট। কিন্তুু  ফেসবুক ও টুইটারের মাঝে মৌলিক পার্থক্য রয়েছে।  টুইটার ব্যবহারকারী  সর্বোচ্চ ১৪০,character-  এর মধ্যে মনোভাব প্রকাশ ও আদান প্রদান করতে হয় ।এই জন্য এটিকে মাইক্রোব্লগিংয়ের  একটি ওয়েবসাইট বলা হয়।  ১৪০ এর এই বার্তাকে টুইট ( tweet) বলা হয় । টুইটারে সদস্য অন্য সদস্য কে টুইট করার জন্য অনুসরণ  বা (Follow)করে। আর যারা অনুসরণ করে তাদের অনুসরণকারী বা (Follower)বলে।

ইন্সটাগ্রাম (www.instagram.com)

সোয়াসিয়াল প্লাটফর্ম ফেসবুকের অধিনে থাকা আরেকটি জনপ্রিয় প্লাটফর্ম। এই সোসিয়াল এপ্লিকেশনটি মূলত ইন্ডিয়াতে সব থেকে বেশি ব্যাবহৃত হয়। যা বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার সমান। যদিও বাংলাদেশের ইন্সটাগ্রাম খুব একটা ভালো যায়গা করতে পারেনি তবে মেটা কোম্পানির ফেসবুকে বাংলাদেশে প্রচুর জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পেরেছে।


Friday, April 29, 2022

মেসেঞ্জারে দেওয়া ভয়েস কিভাবে ডাউনলোড করবো how to download voice on facebook messenger

মেসেঞ্জারে দেওয়া ভয়েস কিভাবে ডাউনলোড করবো how to download voice on facebook messenger


ফেসবুক বর্তমান বিশ্বের সর্ববৃহৎ সোসিয়াল অ্যাপ্লিকেশন এবং এই ফেসবুকের রয়েছে একটি নিজস্ব চ্যাট অ্যাপ যার নাম মেসেঞ্জার (Messenger). ফেসবুকের এই মেসেঞ্জার অ্যাপটি, ফেসবুক ব্যাবহার কারীর মধ্যে ৯৫% মানুষ ব্যাবহার করে থাকে যা বর্তমানে অনেক জনপ্রিয়। 

দৈনিক বন্ধুদের সাথে আড্ডা, কথা বলা, অডিও ও ভিডিও কল করা এবং বিভিন্ন ইমুজি ও স্টিকার সহ রয়েছে সরাসরি ভয়েস এসএমএস দেওয়ার সুযোগ। এবং এই ভোয়েস আমরা সুধু ফেসবুকেই শুনতে পারি বা অন্যকে ফরওয়ার্ড করতে পারি, আমরা চাইলেও মেসেঞ্জারে দেওয়া ভোয়েস হোয়াটসঅ্যাপ বা অন্য কোথায় দিতে পারিনা! 

আজকের এই আর্টিকেলে মূলত শেয়ার করবো কিভাবে আপনি খুব সহজে ফেসবুক মেসেঞ্জারে কারো শেয়ার করা ভয়েস ডাউনলোড করতে পারেন। এবং সেই ভয়েস বা অডিওটি অন্য যে কোন যায়গায় ব্যাবহার করতে ও শেয়ার করতে পারেন।


নিচের স্ক্রিনশট একটু লক্ষ্য করলে দেখতে পাবেন, আমার ছোট বোন একটা ভয়েস পাঠিয়েছে তবে আমি ভিয়েসটি একটা কাজে ব্যাবহার করতে চাচ্ছি। এর জন্য ভয়েস ডাউনলোড দেওয়া প্রথম কাজ। তবে চলুন দেখি ভয়েসিটি কিভাবে ডাউনলোড করা যায় সেটা দেখি।

উপরের দেখানো স্ক্রিনশটের ভয়েস আমি ডাউনলোড করতে চাচ্ছি। ফেসবুকে কারো দেওয়ার ভয়েস ডাউনলোড করার জন্য আপনার সর্বপ্রথম আপনার ফোনে থাকা Google Chorome অ্যাপটি ওপেন করবেন এবং এরপর সার্চবারে লিখবেন facebook অথবা সরাসরি ভিজিট করুন https://www.facebook.com ওয়েবসাইটে।

নিম্নে দেখানো প্রথম ওয়েবপেইজ লিংকে আমি ক্লিক করছি।

এবারে ফেসবুকের হোম পেইজ আসবে যা নিম্নের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো।

এখানে আপনার ফেসবুকের মোবাইল নাম্বর অথবা ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগিন করবেন। যা দিয়ে আপনার ফেসবুক আইডি খোলা হয়েছে। ফেসবুকে লগিন দিলে ফেসবুক ওয়েবসাইট মোবাইল ভার্শনে ওপেন হবে।

এখান থেকে চ্যাট/মেসেজ আইকনে ক্লিক দিতে হবে যা উপরের ছবিতে লাল মার্ক করে দেখানো হলো।

এবারে যেই ভয়েসটি ডাউনলোড করতে চান সেই ভয়েসটি যে পাঠিয়েছে তার মেসেঞ্জারে প্রবেশ করুন।

এবার S HI ZU Ka নামের আইডির ইনবক্স ওপেন হবে। 


নিম্নে দেখানো স্ক্রিনশটে লাল মার্ক করা এই ভয়েসটি আমি ডাউনলোড করবো!

ভয়েসটি ডাউনলোড করতে, ভয়েস উপর একটি ক্লিক দিতে হবে। ক্লিক দেবার সাথে সাথেই ভয়েসটি আপনার মোবাইল স্টোরেজে ডাউনলোড হয়ে যাবে।

এবার ডাউনলোড কৃত ফাইলটি পেতে File Manager থেকে Download ফোল্ডার চেক করলেই পাবেন।


আশা করি সবাই খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন কিভাবে মেসেঞ্জার ভয়েস ডাউনলোড করবেন।

এই টপিকে কোন প্রকার সমস্যা ফেস করে থাকলে ও না বুঝে থাকলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে। 

আমাদের আজকের আর্টিকেলটি লিখতে সহযোগিতা করেছেন Miss Mony


Thursday, April 28, 2022

দর্শনার কেরু এন্ড কোম্পানির ইতিহাস

দর্শনার কেরু এন্ড কোম্পানির ইতিহাস

বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প কর্পোরেশন (BSFIC) এর অধিনে থাকা দেশের একমাত্র সরকারি ডিস্টিলারি প্রতিষ্ঠান। ৮০ বছরের বেশি পুরাতন এইসুগার মিলটিকে ন্যাশনালাইস করা হয় ১৯৭৩ সালে। দেশের এই লিডিং এলকোহোলিক ভেবারেজ প্রিসিউডিং বছরে প্রায় ৪০ লক্ষ বোতল ফরেন লিকার ও ২৬ লক্ষ লিটার বাংলা লিকার প্রডিউস করে। 

কেরু এন্ড কোম্পানির যাত্রা শুরু হয় ১৯০০ শতকের শুরু দিকে। ঢাকা ট্রিবিউন এর একটি তথ্য সুত্রে জানা যায়, ১৮০৫ সালে জন ম্যাক্সোয়েল নামে এক ব্রিটিশ ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট সাব কন্টেনেন্টের  প্রথম ডিস্টিলারি স্থাপন করেন ব্রিটিশ ভারতের কানপুলে এই অঞ্চলে ব্রিটিশদের উপস্থিতি বাড়ার সাথে সাথে মেক্সওয়েলের ডিস্টিলারির পরিধিও বাড়তে থাকে, এই বার্তি চাহিদা মেটানোর কাজে এসিস্ট করার জন্য উনি একজন সুগার কিং এবং স্পিরিট স্পেসিয়ালিস্ট আনেন যার নামে রবার্ট রাসেল কেরু। 

এর ঠিক পরপরই ভারতে এই বিজনেসের প্রফিট দেখে ২ জন পার্টনার নিয়ে এই ডিস্টিলারি কোম্পানিটি কিনে নেয় রবার্ট কেরু।  

২০২০ সালের জুন পর্যন্ত কেরু এন্ড কোম্পানির কারেন্ট ও নন কারেন্ট এসেস্ট ১১০০ কোটি টাকার বেশি যা রাশিয়া ১৫ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কেবল কেরু এন্ড কোম্পানি গত কয়েকবছর ধরে সরকারকে লাভের মুখ দেখাচ্ছে। কেবল ২০২০-২০২১ ফিস্কালিয়ারে কেরুর লিকার বিক্রির মাধ্যমে প্রফিট করেছে ১৯৫ কোটি টাকা। 


Wednesday, April 27, 2022

পরিস্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি

পরিস্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি

দৈনন্দিন জীবনে কোন কিছু অর্জন করতে হলে নিরলস পরিশ্রম ও এক নিষ্ঠ সাধনার বিকল্প অপরিসীম। পরিশ্রমের মধ্য দিয়ে ভাগ্যকে উজ্জ্বল ও মসৃণ করা 

যাই। ভাগ্যের কথা না ভেবে ভাগ্য বিশ্বাসী লোক অনেক   অলস   এবং শ্রম বিমুখ হয়। তাদের চিন্তাধারা অনেক নিচু মানের হয় । তারা মনে করে ভাগ্যে থাকলে পাবে, না থাকলে পাবে না। কিন্তু তারা,  মনে করে না যে এই, আশায় বসে থাকলে, জীবনে কোনো মতে উন্নতি করা সম্ভব না। কঠিন, কঠোর পরিশ্রম করে বিরূপ ভাগ্যকে জয় করতে হয়। লক্ষ্য স্থির করে, সঠিক পদ্ধতিতেকৃষক ভাগ্যের ওপর নির্ভর করে ফসল ফলায় না  পরিশ্রম করলে সৌভাগ্য আপনা‌_আপনি ধরা দেয়। এই পৃথিবীতে আজ পর্যন্ত যারা সফল হয়েছেন, তাদের পিছনে রয়েছে পরিশ্রমের জাদু । 



কৃষক ভাগ্যের উপরে বসে থেকে ফসল ফলায় না, তাকে হাড়ভাঙ্গা পরিশ্রম করে, মাথার ঘাম পায়ে ফেলে ফসল উৎপন্ন করতে হয় । তেমনি পরিশ্রম ছাড়া দুনিয়াতে ভালো কিছু অর্জিত হয় ন। 

★জীবনে সফলতা অর্জনের জন্য পরিশ্রম অপরিহার্য । 

,,.....যে জাতি যত পরিশ্রমী, সে জাতি তত উন্নত।.........

তাই অযথা ভাগ্যের পিছনে না দৌড়ে, লক্ষ্য স্থির করে  সঠিক পদ্ধতিতে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করা উচিত। ★

Sunday, April 24, 2022

স্কোয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড Square Pharmaceuticals Ltd. বাংলাদেশের সব থেকে বড় ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি

স্কোয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড Square Pharmaceuticals Ltd. বাংলাদেশের সব থেকে বড় ফার্মাসিউটিক্যালস কোম্পানি

স্কোয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেডঃ ঔষধ উৎপাদনে বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ফার্মাসিটিক্যালস এই কোম্পানিটি যাত্রা শুরু করে ১৯৫৪ সালে Samson H. Choudhury এবং আরো ৩ জন মিলে দেশের শীর্ষ এই ঔষধ ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করে এবং ১৯৯১ সালে পাবলিক কোম্পানিতে রুপান্তর করা হয় এবং এরই দ্বারাবাহিকতায় ১৯৮৫ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে DSEL (Dhaka Stock Exchange Ltd.)  তে লিস্ট করা হয়।

বর্তমানে টেবলেট থেকে শুরু করে সিরাপ, ক্যাপ্সুউল, ইনজেকশন, ইনফুইশন, সাবিঞ্জুটারিসহ নানান ধরনের ঔষধ প্রস্তুত করছে স্কোয়ার ফার্মাসিটিক্যালস। ঔষধের পাশাপাশি কোম্পানিটি ব্যাসিক ক্যামিক্যাল, এনিমেল হেলথ প্রোডাক্ট, এগ্রোভেট এবং পেস্টিসাইড প্রোডাক্টও ম্যানুফ্যাকচার করে থাকে।



কোম্পানিটি ৬৬৯ টি ফার্মাসিটিক্যাল প্রোডাক্টের পাশাপাশি, ৭৪ টি এগ্রোভেট প্রোডাক্ট, ৩২ টি পেস্টিসাইড ও ১৪ টি পেলেট এবং ৮ টি বেসিক ক্যামিক্যাল প্রস্তুত করে। ১৯৮৭ সালে এন্টিবায়টিক এবং অন্যান্য ফার্মাসিউটিক্যালস প্রোডাক্টের মাধ্যমেই যাত্রা শুরু করে স্কোয়ার।

বর্তমানে এসিয়া, আফ্রিকা এবং অস্ট্রোলিয়া মহাদেশের মোট ৪২ টি দেশে ঔষধ রপ্তানি করছে স্কোয়ার। এর পাশাপাশি স্কোয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড বাংলাদেশের সর্ব প্রথম পজিশন হিসেবে কেনয়ার রাঝধানি নাইরবিতে ১৭০ কোট টাকা খরচে একটি ঔষধ ম্যানুফ্যাকচারিং প্লান্ট প্রতিষ্টা করেছে। 

বর্তমানে প্ররিষ্ঠানটতে ১০,০০০ এর বেশি মানুষ কর্মরত রয়েছে, ২০২০-২০২১ অর্থবছরে প্রতিষ্ঠানটির মোট রেভিনিউ ছিলো ৫,৮৩৫ কোটি টাকা যার মধ্যে ৫,৬৮৪ কোটি টাকা রেভিনিউ এসেছে ডোমেস্টিক সেলের মাধ্যমে এবং বাকি ১৫১ কোটি টাকা এসেছে এক্সপোর্ট থেকে। বর্তমানে বাংলাদেশের ফার্মাসিউটিক্যালস ইন্ডাস্ট্রি ১৭.৭৩% মার্কেট শেয়ার নিয়ে স্কোয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড মার্কেট ডমিনেট করছে।

Thursday, April 21, 2022

ফেসবুকের ইতিহাস

ফেসবুকের ইতিহাস

ফেসবুক (Facebook) পৃথিবীর মোট জনসংখ্যার ১৩% ব্যাবহার করে নিয়ে বিস্বের সর্ববৃহৎ প্লাটফর্ম, যা গ্লোবাল ভিলেজ কন্সেপ্টকে বাস্তবে রূপ দিয়েছে।

কোটি কোটি ব্যাবহার কারী ফেসবুকে তাদের প্রোফাইল তৈরি করে তাদের ছবি ভিডিও এবং টেক্সট ব্যাবহার করে নিজেদের অনুভুতি প্রকাশের মাধ্যমে কানেকশন তৈরি করে যাচ্ছে। ফলশ্রুতিতে বিজনেস গুলোর জন্য এ্যডভার্টাইজিং ও এনালিটক্সের আধুনিক টুল ব্যাবহার করে প্লাটফর্মটিতে থাকা ডিজার্ড অডিয়েন্সের কাছে পৌছার সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে।

একটি ডম রেন্ট প্রজেক্ট পৃথিবীর সকল কোণায় পৌছে যাওয়া ফেসবুক বর্তমানে ফেসবুক সোসিয়াল মিডিয়া হায়ারার্কির শীর্ষে অবস্থান করছে। 

ফেসবুকের প্রতিষ্ঠানা মার্কা জাকার বার্গ (Mark Zukerbark ) ডেন্টিস বাবা এবার্ড জাকার্বার্গের দ্বিতীয় সন্তান যিনি ১৯৮৪ সালের ১৪ ই মে USA এর New York এ জন্ম গ্রহণ করেন।

ছোটবেলা থেকেই মার্ক কম্পিউটারের প্রতি বেশ আগ্রহ ছিলেন পরবর্তিতে তার বাবার কাছ থেকে অল্টিয়ার বেসিক সম্পর্কে ধারনা লাভ করে। মার্ক কম্পিউটারের প্রতি আগ্রহ দেখে সফটওয়্যার ডেভেলপার ডেভিড নিউম্যানকে হায়ার করা হয় মার্ককে প্রোগ্রামিংস শেখানোর জন্য। এরপর মার্ক প্রোগ্রামিং শিখতে থাকে এবং মাত্র ১২ বছর বয়সে মার্ক নিজে Zucknet নামে একটি মেসেজিং প্লাটফর্ম তৈরি করেন।


মার্কের বাবা এই মেসেজিং প্রোগ্রামটি ডেন্টাল চেম্বারে রিসিপশন স্টেশনে যোগাযোগ কাজের জন্য ব্যাবহার করতো, এমনকি তাদের বাসায়ও নিজেদের মধ্যে যোগাযোগ করার জন্য এই প্রোগ্রামটি ব্যাবহার করত। এছাড়াও মার্ক তার বন্ধুদের করা আর্ট থেকেও বিভিন্ন গেম তৈরি করেছে। 

ছোট বেলা থেকেই মার্ক ছিলেন একজন জিনিয়াস, তাকে যাই শেখানো হতো সে তাই অল্প সময়ের মধ্যে শিখে ফেলতেন। যার প্রেক্ষিতে মার্ককে মার্সি কলেজে (Mercy College) গ্রাজুয়েট কোর্সের জন্য ভর্তি করা হয়। কিন্তু মার্সি কলেজের কারিকলাম তার কাছে চেলেঞ্জিং মনে না হওয়ায় হাইলি কম্পারেটিং স্কুল Phillips Exceter Academy তে তাকে ভর্তি করা হয়। 

নিজের ফ্যসিনেশন থেকে মার্ক নতুন নতুন কম্পিউটার প্রোগ্রাম ডেভলপ করতে থাকে। এক পর্যায় তিনি সিন্যাপ্স যা ছিলো প্যান্ড্রোরা স্ট্রিমিং এ্যাপ্সের আর্লি ভার্শন। এওএল (AOL) এবং মাইক্রোসফট (Microsoft) এর মত জায়েন্ট কোম্পানি গুলো তার এই প্রোগ্রামটি কেনার জন্য ১ মিলিয়ন ডলার অফার করার পাশাপাশি মার্কে তাদের কোম্পানিতে জব করার জন্য অফার করা হয়েছিলো। কিন্তু মার্ক কোম্পানি গুলোর সকল অফার ফিরিয়ে দিয়ে ২০০২ সালে Exceter Academy থেকে গ্রাজুয়েট হয়ে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হোন। হার্ভার্ডে গ্রাজুয়েশনের দ্বিতীয় বছরে কোর্স ফেসম্যাস (FaceMash) নামে একটি প্রোগ্রামের মাধ্যমে সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে ক্যাম্পাসে পরিচিতি লাভ করে। 

এই প্রোগ্রামের মাধ্যমে স্টুদেন্টরা তাদের কোর্সের ভিত্তিতে ক্লাসের স্কেজুয়াল করতে সহায়তা করত। 

ফেসবুকের ইতিহাস শুরুটা হয়েছিলো এই ফেসম্যাশ থেকে অর্থায় ফেসবুকের ইতিহাস নিয়ে বলতে গেলে শুরুতেই চলে আসবে ফেসম্যাশের নাম। এটি মূলত ইউজারদের ভোটের মাধ্যমে হার্ভার্ডের বিভিন্ন স্টুডেন্ট যেমন ফিমেলদের মধ্যে কে বেশি আকর্ষণীয় ছিলো তা ডিটার্মাইন করার একটি ওয়েবসাইট। সাইট হার্ভার্ডে এতটাই জনপ্রিয় হয়ে উঠে যে হার্ভার্ডের সার্ভার পর্যন্ত ক্রাশ করে। 

যার প্রেক্ষিতে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি সিকিউরিটি, কপিরাইট ইস্যু ও প্রাইভাসি ভায়োলেশনের জন্য মার্কে জরিমানা করে।

ফেসম্যাশের এমন সফলতায় হার্ডভার্ডের ৩ সিনিয়র মার্কে খুজে পান। এই ৩ জন তখন হার্ভার্ড কানেকশন (HarvardConnection) নামে একটি সোসিয়াল নেটওয়ার্ক নিয়ে কাজ করছিলো, এই সাইটটি মূলত হার্ভার্ডের এলিট ক্লাসের ডেটিং সাইট হিসেবে ডিজাইন করা হচ্ছিলো। তবে যেহুতু তারা কম্পিউটার প্রোগ্রামিং জানতনা তাই তারা কোডার হিসেবে মার্ককে এই প্রজেক্টির সাথে যুক্ত করে। হার্ভার্ডকানেকশনের কাজ করার শুরুতে মার্ক বেশ প্রগ্রেস দেখালেও কিছুদিনের মধ্যেই মার্ক তার নিজের সোসিয়াল সাইট Thefacebook নিয়ে কাজ করার জন্য প্রজেকটি থেকে সরে আসে। 

২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ৪ তারিখে মার্ক ও তার আরো ৩ বন্ধু মিলে হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটির একটি ডমিটরিতে thefacebook তৈরি করে। তার ৩ বন্ধুদের মধ্যে Edua Afrin নিজে ১০০০ মার্কিন ডলার ইনভেস্ট করে। সে বছরের জুন মাস পর্যন্ত এই সাইটটি ডমিটরি থেকে পরিচালনা করা হয়েছিল। thefacebook যখন লঞ্চ করা হয় তখন friendsten ও myspace নামে এই সোসিয়াল সাইট গুলো বেশ জনপ্রিয় ছিলো। 

Monday, April 18, 2022

বাংলাদেশের ফার্মাসিটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি মার্কেট সাইজ

বাংলাদেশের ফার্মাসিটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি মার্কেট সাইজ

বাংলাদেশের ফার্মাসিটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি, ২৭০০০ কোটি টাকারর বেশি মার্কেট সাইজ নিয়ে দেশের মোট ডিমান্ডের ৯৮ শতাংশই পূরণ করছে দেশের অন্যতম এই গ্রোয়িং ইন্ডাস্ট্রি। প্রতিবছর গড়ে ১৫ শতাংশের (১৫.৬%) বেশি হারে গ্রো কররা এই সেক্টরটির ২০২০-২১ অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ১৬৯ মিলিয়ন ডলার। যা ১৫০টি দেশে ঐষধ রপ্তানি করে জেনারেট হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে গ্লোবাল ফার্মাসিটিক্যাল এক্সপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ৭১ তম। বর্তমানে দেশে ২৫৭ টি ফার্মাসিটিক্যাল প্রোডাক্ট ম্যানুফ্যাকচারিং প্রতষ্ঠান রয়েছে।




বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট মার্কেট সাইজ কত বড়?

বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট মার্কেট সাইজ কত বড়?

প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা মার্কেট সাইজ নিয়ে কাঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের অন্যতম গ্রোয়িং সেক্টর। একসময় সতভাগ আমদানি নির্ভর এই সেক্টরটির বেশীরভাগ প্রোডাক্ট ক্যাটাগরির মার্কেট লিডার বর্তমানে লোকাল ব্রান্ড গুলোর দখলে। 

লোকাল মার্কেটের ডিমান্ড মেটাতে দেশীয় ব্রান্ডগুলোর এ ধরনের সাফল্য ফরেইন ব্রান্ডগুলোও লোকালি ম্যানুফ্যাকচারিং শুরু করেছে। এমনকি বর্তমানে দেশীয় ব্রান্ডগুলো লোকাল কঞ্জুমারদেরর ডিমান্ড মিট করে গ্লোবালিও প্রোডাক্ট এক্সপোর্ত করছে।

উল্লেখ্য দেশের সবচেয়ে বড় কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স ওয়ালটন ইতিমধ্যে বিশ্বের কয়েকটি দেশে নিজেদের অফিস প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্লোবাল প্রেজেন্সও ইনসিউর করছে। 

২০২২ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সরকার "শেখ হাসিনা" ঘোষনা করেন যে, বাংলাদেশের সতভাগ মানুষ এখন ইলেক্ট্রিসিটি কভারেজের আহতায় যা ২০০৯ সালে ছিলো মাত্র ৪৭ শতাংশ। তাছাড়া পার কেপিটা ইনকাম বৃদ্ধির পাশাপাশি রেপিড অর্গানাইজেশন বাংলাদেশের মানুষের বায়িং পেটার্ন ও বেহিবিয়ারও বেশ পরিবর্তন এনেছে। যার প্রেক্ষিতে বর্তমানে বাংলাদেশে কঞ্জুমার ইলেক্ট্ররনিক্স ও হোম এপ্লাইয়েন্সের ব্যাবহারও বেড়েছে কয়েকগুন। 

বাংলাদেশের ইলেক্ট্রকিক্স নিয়ে যাত্রা শুরু হয় ১৯৫০ এর শতকে, ততদিনে দেশে রেডিও স্টেশন প্রতিষ্টা ও রেডিও ব্যাবহার বাড়তে থাকাইয় দেশে কঞ্জিউমারের চাহিদা মেটাতে কয়েকটি প্রাইভেট কোম্পানি ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য বা রেডিও এসেম্বল করার জন্য কয়েকটি প্রাইভেট কোম্পানি প্রতিষ্টা করে। পরবর্তি দশকে প্রতিষ্ঠান গুলো টেলিভিশন সেটয়াপ রিডিউস করতে শুরু করে। ্তবে ১৯৮০ দশকের আগের দিকে বাংলাদেশের প্রাই সকল ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট যেমন- রেডিও, টেলিভিশন, কেসেট ও অডিও প্লেয়ার বিদেশ থেকে আমদানি নির্ভর থাকলেও ১৯৮০ দশকের পর থেকে বাংলাদেশে কিছু এসেম্বলি প্লান্ট প্রতিষ্টা করা হয়।

এরপর ধীর গতিতে দেশ যাচ্ছিলো এবং ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ মার্কেটে ওয়ালটন ইলেক্ট্রনিক্স যাত্রা শুরু করে। এবং বর্তমানে ওয়ালটনের অবদান বাংলাদেশে অপরিশীম।