Wednesday, February 9, 2022

বিটকয়েন প্রতিষ্ঠাতা কে?

বিটকয়েন প্রতিষ্ঠাতা কে?

বিটকয়েন প্রিথিবীর সর্বপ্রথম ক্রিপ্টকারেনসি যা মূলত ওপেন সোর্স ভিত্তিক ডিজিটাল কারেনসি। ২০০৮ সালের ১৮ এ আগস্ট bitcoin.org নামে রেজিস্টার করা হয় এবং সেই বছরেই আপিয়ার টু আপিয়ার ইলেক্ট্রনিক ক্যাডস সিস্টেম নামে একটি হোয়াইট পেপার পাবলিশ করা হয়।  হোয়াট পেপারটিতে বর্ননা করা ছিলো এপিয়ার  টু এপিয়ার নেটওয়ার্কটি কিভাবে কাজ করবে ও বিটকয়েন কী? সেই বিষয় বিস্তারিত লিখা ছিলো এবং এর পাবলিশারের নাম লিখা ছিলোঃ- শাতসি নাকামোটো

সেই থেকে বিটকয়েনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্মাতা হিসেবে শাতসি নাকামোটো সিকৃত! যদিও শাতসি নাকামোটোর পরিচয় নিয়ে রয়েছে এখনো রহস্য। নাকামোটো কি কোনো ব্যাক্টি বা কোন গষ্টি তা নিয়ে অনলাইনে বেষ বিতর্ক রয়েছে। ২০০৯ সালের ৩ এ জানুয়ারি ওপেন সোর্স প্রজেক্ট হিসেবে বিটকয়েনের প্রথম ভার্শন ডিরভালিস করা হয়। আর তখনি সাতশি গেনেসিস ব্লক নামে বিটকয়েন মাইনিং শুরু করেন। বিটকয়েনের প্রথম ট্রানজিশন হয় শাতসি নাকামোটোপ্রোগ্রামার হাল ফিন্নির মধ্যে। হাল ফিন বিটকয়েন সফটওয়্যার যেইদিন প্রথম রিলিজ করা হয় অইদিনি ডাউনলোড করেন। এবং ১০ তারিখ নাকামতোর কাছ থেকে ১০ ইউনিট বিট কয়েন পান।




ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণের বহু উপাদান ও পদ্বতি আছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ডেটা মাইনিং প্রযুক্তি দিয়ে কিভাবে ডেটা বিশ্লেষন করা হয় তা জানবো। এবং কিছু টুল সমপর্কে জানবো। ডেটা বিশ্লেষণ এতে বৈচিত্র্যপূর্ণ বিভিন্ন নামের বিভিন্ন প্রযুক্তি, বিভিন্ন ব্যাবসা, বিজ্ঞান এবং সমাজ বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয় অন্তর ভুক্ত থাকতে পারে।

ডেটা মাইনিং

ডেটা মাইনিং একটি বিশেষ ডেটা বিশ্লেষন প্রযুক্তি যা ডেটাবেজ থেকে বিশেষ জ্ঞান আবিষ্কারের দিকে দৃষ্টি প্রদান অরে। ব্যাবসায়িক বুদ্ধিমত্তা (Business intelligence) ডেটা বিশ্লেষণের সহায়তার উপর নির্ভরশীল যা প্রদানত ব্যাবসায়িক তথ্যেরর দিকে দৃষ্টি প্রদান করে। পরিসংখ্যানমুলক প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু গবেষক ডেটা বিশ্লেষনকে তিন ভাগে বিভিক্ত করেছে। এরা হলোঃ-

  1. বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান Descriptive Statistics বর্ণনামূলক পরিসংখ্যানে সংগৃহীত ডেটা সমগ্রের পরিমানবাচক বিভিন্ন বিশ্লেষন করা হয়। যেমনঃ কেন্দ্রীয় প্রবণতা পরিমাপ (গড়, মধ্যমা, প্রচুরক) বিচ্যুতি (Dispersion) সংশ্লেষণ (Corelation) রিগ্রেষন (Regression) বিভিন্ন ধরনের গ্রাফ ও চার্ট ইত্যাদি।
  2. অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ (Exploratory Data Analysis-EDA):- অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ ডেটার নতুন বৈশিষ্ট আবিষ্কার করার দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
  3. নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ (Confirmatory Data Analysis-CDA) নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ বিদ্যামান কোন তত্ত্ব নিশ্চিতকরণের দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
তাছাড়া অনুমানমূলক বিশ্লেষন (Predictive Analysis) অনুমানমূলক পুর্বাভাষ বা শ্রেণীকরণ জন্য পরিসংখ্যানমূলক বা কাঠামোমূলক মডেলের প্রয়োগের উপরর দৃষ্টি প্রদান করে। অন্যদিকে, পাঠ সংক্রান্তমূলক উৎস ও অকাঠামোগত  ডেটারর শ্রেণি থেকে তথ্য বের করে আনতে এবং শ্রেণীকরণ করতে পাঠ সংক্রান্ত বিশ্লেষন (Text Analysis) পরিসংখ্যানমূলক, ভাষাতাত্বিক এবং কাঠামোওত প্রযুক্তি প্রয়োগ করে। এসব কিছুই ডেটা বিশ্লেষণের বৈচিত্র।

কম্পিউটার ডেটা বিশ্লেষণ টুল 

  • মাইক্রোসফট এক্সেল (MS Excel)
  • ওপেন অফিস ক্যালক (Calc)
  • এসপিএসএস (SPSS)
  • ইভিউস (eViews)



Tuesday, February 8, 2022

E-learning

E-learning

E-learning is the use of electronic media and information and communication technology in education. Bernard Luskin a pioneer of  e-learning , says that the "e" should be interpreted to mean "exacting." E-learning includes numerous types of media for delivering text, audio text, images," animation and streaming video etc. E-learning can occur in or out of the classroom.

It is suited to distance learning and flexible learning. There are many adventages to online and computer-based learning when compared to traditional face to face courses and lectures. Class work can be scheduled around work and family. It reduces travel time and travel costs for students.

Students can study anywhere they have access to a computer and internet connection. Students their level of knowledge and interest. They can develop knowledge of the internet and computer skills that will help learners throughout their lives and careers . Successfully completing online or few disadvantages as well . Learners with bad study habits may fall bagind .

Students may feel isolated from the instructor and classmates. Instructor may not learning e-learning can help learners in many ways. 





Bangladesh at a Glance By Mony

Bangladesh at a Glance By Mony

 Bangladesh is one the south Asian nations the world map.It is surrounded by India by  three sides of the south nations.

It became independent 1971 through a bloody war of nine months. Dhaka is capital of it. It's land area is 1,47,570 square kilometers and it's population is about 160 millions.

It is a land of rivers. The big rivers are the padma, the Meghna, the Jamuna, the kornofuli etc. It's soil is very fertile . Different kinds of crops like rice, jute, wheat, potatoes, tea and many kinds of fruits like mango, Jackfruit, pine-apple and other juicy fruits are grown here.

Different communities live here in peace and happiness. The natural scenery of our country is very charming and it assumes in different colors in different seasons. Bangladesh is a darling child of nature. Nature has decorated our country with her beauty and glamorour. We have losts of tourists spots and attractive places like cox's Bazar, the Sundarbans, paharpur, Foyes-lake, Kuakata etc. We have glorious past and cultural heritage. As no other country in the world is as beautiful as our loving county, I love my country very much and feel proud of it.



Monday, February 7, 2022

জাভাস্ক্রিপ্ট কী? What is javascript?

জাভাস্ক্রিপ্ট কী? What is javascript?

জাভাস্ক্রিপ্ট! জাভাস্ক্রিপ্ট কী? জাভাস্ক্রিপ্ট একটা প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। হাই লেভেল প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। 

জাভাস্ক্রিপ্ট সংক্ষেপে JS বলা হয়। জাভাস্ক্রিরপ্ট ইন্টারনেটে ব্যাবহৃত অনেক জনপ্রিয় একটি ভাষা। জাভাস্ক্রিপ্ট হলো একটি ক্লায়েন্ট সাইড স্ক্রিপ্টীং ল্যাংগুয়েজ বা ব্রাউজার স্ক্রিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ। জাভাস্ক্রিপ্ট একটু প্রোটোটাইপ ভিত্তিক স্কিপ্টিং ল্যাংগুয়েজ যাতে পরিবর্তবশীল, দুর্বল টাইপ এবং প্রথম শ্রেণীরর ফাংশন আছে। এটি একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড কার্যকারী প্রোগ্রামিং শৈলী সমর্থনকারী ভাষা। 



জাভাস্ক্রিপ্ট একটি অবজেক্ট-ওরিয়েন্টেড, ডায়নামিক প্রোগ্রামিং ভাষা। এতে আছে ডেটা টাইপ, অপারেটর, গুরুতকপূর্ণ কিছু অবজেক্ট। যে গুলো সব সময় আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন। আর ফাংশন বা মেথড তো সাথে থাকছেই। 

জাভাস্ক্রিপ্ট C প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের সাথে বেশ কিছু মিল আছে। যা আস্তে আস্তে আপনার বুঝতে পারবেন তবে হ্যা বর্তমানে বাজারে JS এর ভ্যালু অনেক। তাই আপনি আজকে থেকে শুরু করে দিন JS শিখা। 

হাই লেভেল ল্যাংগুয়েজ মানে? 

হাই লেবেল ল্যাংগুয়েজ মানে এই ল্যাংগুয়েজ অনেকটা সফটলি কোডেড। আপনাকে আপনার মেশিন সম্পর্কে খুব বেশি কিছু জানতে হবেনা। এর জন্য যেমন সি প্রোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করতে গেলে আপনাকে মেশিন কিভাবে কাজ করে, কিভাবে কোড কম্পাইল করে কিভাবে সেটা রান করেম, মেমোরি কতটুকু নেবে এই গুলো ভাবতে হয়। হাই লেভেল ল্যাংগুয়েজে এত কিছু ভাবা লাগেনা। এখানে ল্যাংগুয়েজ আপনার হয়ে অনেক কাজ করে দেবে। 

হাই লেভেল ল্যাংগুয়েজে সুবিধা কী?

সুবিধা হলো আপনি একটা জটিল এ্যাপ বানাবেন।  এখন আপনাকে এ্যাপের ফাংশনালিটি নিয়ে না ভেবে, সেইগুলো নিয়ে কাজ না করে যদি একদম গোড়া থেকে সুরু করেন, কোন টাইপের ডেটা নেবেন, মেমোরি কতটুকু যাবে, এগুলো নিয়েই ভাবতে হয়, সময় দিতে হয় তাহলে দেখা যাবে আপনার এ্যাপের ব্যাকবোনই বানাতে বানাতে বাজেট শেষ এবং অনেক বড় ধরনের সময় লস হবে। নাইতো আপনি মোটিভেশনাল সিনে কী হচ্ছে না হচ্ছে এত কিছু ভেবেও আপনার আসল কাজ সুরু করতে পারেন। 


Sunday, February 6, 2022

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়? কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার উপায় How to take screenshot on laptop or computer

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়? কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার উপায় How to take screenshot on laptop or computer

হেলো, সবাই বুঝতেই পারছেন আজকের আর্টিকেল কতটা গুরুত্বপূর্ন। জ্বী হ্যা আজকে এই পোস্ট পড়ে আপনারা জানতে পারবেন ল্যাপটব বা কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়।

ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার অনেক উপায় আছে। যার মধ্যে অন্যতম একটি হলো উইন্ডোজের ডিফল্ট সিস্টেম দিয়ে স্ক্রিনশট নেওয়া। প্রথমত আপনার প্রয়োজন একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এবং সাথে কি-বোর্ড মাউস। 



এবারে আপনাকে কি-বোর্ড দিয়ে জাস্ট ছোট্ট একটা ম্যাজিক করতে হবে।  আপনার কি বোর্ডের উইন্ডো বাটন বা স্টার্ট বাটনে চেপে ধরবেন এবং সেই সাথে আপনার কি-বোর্ডের সবার উপরে ডান দিকে Backspace বা F12 এই বাটনের পাশে Print Screen SysRq এই নামে একটা বাটন আছে অইটা ক্লিক দিবেন বাস স্ক্রিনশট নেওয়া কমপ্লিট।  (Window+Prirnt Screen SysRq) এই ২টা বাটন এক সাথে চেপে ধরবেন। 

এবারে হয়ত আপনি বুঝবেন না তবে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়ে গেছে। এবার আসে এই স্ক্রিনশট কোথাইয় গিয়ে সেভ হবে? জ্বী হ্যা এটার জন্য নির্দিষ্ট একটু যায়গা/পাথ আছে যেখানে এই স্ক্রিনশট গুলো সেভ হয়ে থাকে।

স্টেপ ১ 

নিচে দেখানো ছবিতে (Picture) ফোল্ডারে ক্লিক দিবেন.


স্টেপ ২

Picture এই অপশনে ক্লিক দেওয়ার পর নিচে দেখানো একটা স্ক্রিন পাবেন। এখান থেকে লাল মার্ক করা Screenshots এই ফোল্ডারে আপনার সকল স্ক্রিনশট এসে জমা থাকবে। 


এই ফোল্ডারে আপনার সকল স্ক্রিনশট জমা থাকবে।




আশা করি আজকের এই আর্টিকেলে সবাই উপকার পাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে। 



Saturday, February 5, 2022

কোন প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ড ভ্যালু কত? বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান গুলোর ব্রান্ড ভ্যালু কত?

কোন প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ড ভ্যালু কত? বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান গুলোর ব্রান্ড ভ্যালু কত?

বিশ্বের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্রান্ড (Iphone) আইফোন। স্মার্টফোন ছাড়াও, এ্যাপেলের মেকবুক, এ্যাপেল ল্যাপটপ, আই প্যাড ও স্মার্টওয়াচ সহ বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্যের ব্যাপক সুনাম বিশ্বজুড়ে। গেলো মাসে (২০২১) প্রথম কম্পানি হিসেবে ৩ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে মার্কিন প্রযুক্তি কম্পানি এ্যাপেল। এবার রেরকর্ড ছাড়ালো নিজেদের ব্রান্ড মূল্যেও। বর্তমানে এ্যাপেলের ব্রান্ড মূল্য দাড়িয়েছে ৩৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ১ বছরে বেড়েছে প্রায় ৩৫ ভাগ। 

এবারো বিশ্বের দামি ব্রান্ডের শীর্ষে রেখেছে এ্যাপল।

দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে ই-কমার্স জায়েন্ট এ্যামাজন। করোনা ও লগডাউনে এর জনপ্রিয়তা পায় প্রায় ৩৮ শতাংশ। মাত্র এক বছরে ৩৮ শতাংশ জনপিয়তা লাভ করে ই-কমার্স কম্পানি এ্যামাজন। যা কম্পানিটির ব্রান্ড ভ্যালু নিয়ে গেছে ৩৫০ বিলিয়নে। 

এর পরের অবস্থানে আমাদের সবার কাছে ও চেনা কম্পানি গুগল। যা ২৬৫ বিলিয়নে মার্কিন ডোলার নিয়ে আছে ৩য় অবস্থানে। আগের বছর ।

আগের বছরের মত ৪ নং অবস্থান ধরে রেখেছে বিলিগেটসের কম্পানি মাইক্রোসফট। 

করোনা কালে রিটেইলের দাম বেড়েছে যার একটি হলো মার্কিন ওয়ালমার্ট যা করোনা কালিন ১১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নিয়ে ৫ম অবস্থান যায়গা করে নিয়েছে। যা গত বছরে ৬ নং অবস্থানে ছিলো। এবং এবারে ৬ নং থেকে উঠে এসছে ৫ এ। 

ওয়ালমার্টকে যায়গা দিয়ে ৬ এ চলে এসেছে স্যামসাং। ব্রান্ড ভ্যাল্যু ১০৭ বিলিয়ন ডোলার।

সোসিয়াল মিডিয়া ফেসবুক আগে মতই ৭ম স্থান দখল করে আছে। তবে ব্রান্ড ভ্যালু বেড়ে দারায় ১০১ বিলিয়ন ডলারে। 

চিনের ICBC আছে তালিকার ৮ এ। ব্রান্ড ভ্যালু ৭৫ বিলিয়ন ডলার। 

তবে ব্রান্ড তালিকায় সব থেকে বেশি এগিয়েছে চিনা প্রযুক্তি হুয়াওয়ে। ৭১ বিলিয়ন ব্রান্ড ভ্যালু নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ১৫ নম্বর থেকে উঠে এসেছে ৯ নম্বরে। 

৯ থেকে ১০ এ অবস্থান করেছে মার্কিন প্রযুক্তি কম্পানি ভেরিজন (verizon) 

প্রতিবেদন অনুযায়ী সব থেকে দ্রুত ব্রান্ড ভ্যালু কম্পানি টিকটক। ১ বছরের ২১৫% হাড়ে বেরে ব্রান্ড ভ্যালু দাড়িয়েছে ৫৯ বিলিয়নে। অবস্থান আছে ১৮ তম।







 

Thursday, February 3, 2022

What is Page Buider? পেইজ বুল্ডার কাকে বলে?

What is Page Buider? পেইজ বুল্ডার কাকে বলে?

 পেইজ বুল্ডার এটা শুনেই বুঝতে পারছেন এটা দিয়ে মূলত পেইজ বানানো হয়। আপনি আপনার চাহিদা অনুসারে যে কোন পেইজ এটা দিয়ে বানাতে পারবেন। যে কোন ধরনের ডিজাইন করা UI এটা দিয়ে ডিজাইন করতে পারবেন এবং বর্তমানে ৯০ শতাংশ ওয়েবসাইট পেইজ বুল্ডার ব্যাবহার করে। ইভেন আমি আমার যত গুলো ওয়েবসাইট বানিয়েছি সব গুলো ওয়েবসাইট পেইজ বুল্ডার দিয়ে করা। চলুন আজকে যেনে নেই পেইজ বুল্ডার কি এবং কিভাবে কাজ করে এবং এটা দিয়ে কাজ করলে কাজ কতটা ভালো ও ফাস্ট হবে।




পেইজ বুল্ডার কি? 

পেইজ বুল্ডারর একটি ওয়েব পেইজ এডিটর যা ঝামেলা বিহীন ও কডিং বিহীন খুব দ্রুত যে কোন কাজ করা যায়। যদি আপনি ফোটশপ বা ফিগমা বা ইউআই সম্পর্কে জেনে থাকেন তাহলে আপনি হয়ত এটাও জানেন যে অই সফটওয়্যার গুলো ড্রাগ এন্ড ড্রপ ভাবে কাজ করে। এবং আপনি চাইলেই যে কোন ডিজাইন ড্রগ বা ইমপোর্ট করে তৈরি করে নিতে পারেন। একি ভাবে পেইজ বুল্ডার কাজ করে। পেইজ বুল্ডারে কিছু Widgets বা ব্লক আছে যা ড্রাগ করে পেইজে ইমপোর্ট করতে হয় এবং আপনার চাহিদা অনুসারে তার মধ্যে কনটেন্ড এ্যাড করা লাগে। তাহলে বুঝতেই পারছেন পেইজ বুল্ডারে সবাই কেন ব্যাবহার করে।

পেইজ বুল্ডার ব্যাবহারের মাধ্যমে আপনি যে কোন UI/UX ওয়েবসাইট ডিজাইন করতে পারবেন। এবং এক্সপোর্ট ও ইমপোর্ট মাধ্য অন্য কারো সাথে নিজের বানানো UI/UX শেয়ার করতে পারবেন।


পেইজ বুল্ডার অনেক আছে তার মধ্যে আমার পছন্দের পেইজ বুল্ডার হচ্ছে এলিমেন্টর। এলিমেন্টোর সম্পর্কে জানতে এখানে ক্লিক করুন






Elementor Page Builder - এলিমেন্টর পেইজ বুল্ডার WordPress Elementor

Elementor Page Builder - এলিমেন্টর পেইজ বুল্ডার WordPress Elementor

এলিমেন্টর (Elementor) একটি  ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন। বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেসের ৯০% ব্যাবহার কারি এই ওয়ার্ডপ্রেস এলিমেন্টর ব্যাবহার করে ইভেন আমাই আমার সকল ওয়ার্ডপ্রেস ওয়েবসাইটেই এলিমেন্টর ব্যাবহার করি। এলিমেন্টর কেন সবাই ব্যাবহার করে? এবং এটা দিয়ে মুলত কি কি কাজ করা যায়?




এলিমেন্টর একটি ওয়ার্ডপ্রেস প্লাগিন। যা মূলত তৈরি করা হয়েছে ওয়েবসাইটের ল্যান্ডিং পেইজ বানানোর জন্য। আজকেই এই আর্টিকেলে আমরা এলিমেন্টর নিয়ে আলোচনা করবো। 

What is Elementor? 

Elementor একটি ওয়ার্ডপ্রেস পেইজ বুল্ডার। ওয়ার্ডপ্রেসের ভিতরে যে কোন ধরনের পেইজ ড্রাগ এন্ড ড্রপ করে বানাতে পারবেন এলিমেন্টর দিয়ে। বর্তমানে Figma/UX ইত্যাদির ডিজাইন সব কিছুই এলিমেন্টর দিয়ে করা যায়।  আপনি যখন যেখান যা ইচ্ছা সব কিছু খুব ইজিলি এডিট করতে পারবেন এলিমেন্টরের সাহায্যে। এবং এটা অনেক ফাস্ট ও পাওয়ারফুল। 

Plan?

এলিমেন্টর (Elementor) বর্তমানে ২টা ভার্শনে এ্যাভাইলেবেল। পেইড এবং ফ্রী। ছোটখাটো কাজ গুলো আপনি ফ্রী ভার্শন দিয়ে করতে পারবেন। তবে যদি আপনি অনেক বড় এবং এ্যাট্ররাক্টিভ ডিজাইন করতে চান সেই ক্ষেত্রে আপনাকে লাইসেন্স সংগ্রহ মাধ্যমে পেইড ভার্শন ব্যাবহার করতে হবে।

ফ্রী থাকলে পেইড কেন কিনবো? 

এরকম অনেকেই ভাবে ফ্রীতেতো কাজ হচ্ছে তাহলে টাকা দিবো কেন? তাদের জন্য বলছি আপনি যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন ফ্রীতে তবে এরকম অনেক কিছুই আছে যা আপনি করতে পারবেন না। যার অন্যতম একট রিজন হচ্ছে টেমপ্লেট। ফ্রীতে আপনি ভালো মানের কোন টেমপ্লেট পাবেন না যা পেইড করলে আপনি পাবেন এবং আপনার জন্য অফিয়াল ভাবে অকল জিনিস উন্মুক্ত করা হবে। এবং আপনি এলিমেন্টরের সকল ধরনের Widget ব্যাবহার করতে পারবেন এবং রেগুলার আপডেট পাবেন। 


প্রাইস

এলিমেন্টরের পেইড ভার্শনে অনেক প্লেন আছে যার বেসিক প্রাইস ৪৯ ডলার থেকে শুরু। প্রাইস দেখতে ও পার্চেস করতে এখানে ক্লিক করুন

Tuesday, February 1, 2022

Astra theme wordpress theme আস্ত্রা থীম

Astra theme wordpress theme আস্ত্রা থীম

 astra ওয়ার্ডপ্রেসের একটি অন্যতম থীম যা প্রাইয় আমি সবসময় ব্যাবহার করি এবং অন্যদের ও সাজেস্ট করি।  আজকের এই আর্টিকেলে আমরা আস্ত্রা বিষয় সকল তথ্য আপনাদের মাঝে দেওয়ার চেষ্টা করবো এবং আস্ত্রা কেন কি কাজে কখন ব্যাবহার করবেন তার সকল কিছুই এই আর্টিকেলে আলোচনা করবো। আশা করি আমাদের এই আর্টিকেল পড়ে আস্ত্রা বিষয় আপনি সকল কিছু জানত পারবেন। আমার কন্টেন্টে কোথায় ভুল করে থাকলে বা বানান ভুল হলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন।

What is astra

আস্ত্রা (ASTRA) ওয়ার্ডপ্রেসের খুন জনপ্রিয় একটি থীম। ধরা যেতে পারে Astra থীম দিয়ে আপনি যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন। সেটা হতে পারে নিউজের জন্য, হতে পারে বিজনেস বা কর্পোরেট কিংবা ব্লগ অথবা পোর্টফলিওসহ ই - কমার্স ওয়েবসাইট এই Astra দিয়ে কডিং ছাড়া কোন ঝামেলা বিহীন খুব দ্রুত বানাতে পারেন।

ইতি মধ্যে আস্ত্রা (astra) ২টি ভার্শনে মার্কেটে রিলিজ হয়েছে। একটি হচ্ছে Astra এবং অপরটি হচ্ছে Astra Pro. এই ২টা ভার্শনের মধ্যে আমি খুব বেশি তফার দেখতে পাইনি। তবে আপনি যদি কর্পোরেট ওয়েবসাইট বা বিজনেস ও ইকমার্স ওয়েবসাইট তৈরি করতে চান তাহলে প্রো টা বেস্ট হবে।  তবে যদি আপনি কোন কাজ স্টার্ট করতে চান বা প্রেক্টিস করতে চান তাহলে Astra এনাফ। 

সুধু Astra এটা যে কেউ সরাসরি ওয়ার্ডপ্রেস থিম থেকে ফ্রী ব্যাবহার করতে পারবেন এবং Astra Pro এটা ব্যাবহার করার জন্য আবশ্যই একটি লাইসেন্স ক্রয় করতে হবে। লাইসেন্স ক্রয় করার জন্য সরাসরি wpastra.com এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকে ক্রয় করতে পারেন।

Why use astra?

আস্ত্রা যেমন জনপ্রিইয় তেমন  ইজি। ইতি মধ্যে ১৭ লক্ষর ও বেশি ওয়েবসাইট আস্ত্রা (Astra) থীম ব্যবহার করছে। আস্ত্রা (ASTRA) দিয়ে সকল ধরনের ওয়েবসাইট বানানো যায় সুধু মাত্র ড্রাগ এন্ড ড্রপ পেইজ বুল্ডার ব্যাবহার করে। সত্যি বলতে ওয়ার্ডপ্রেস দিন দিন এত জনপ্রিয়তা পাচ্ছে  যে বলার বাইরে। আর এত জনপ্রিয় হবার  একমাত্র কারণ ড্রাগ এন্ড ড্রপ সিস্টেম ও ঝামেলা বিহীন ইজি ও ফাস্ট ডেভলপমেন্ট। তাছাড়াও আস্ত্রাতে (Astra) ২৫০+ ফ্রী ওয়েবডিজাইন টেমপ্লেট আছে যা ফ্ররীতে ব্যবহার করা যাবে। আর আস্ত্রা বিজনেজ কর্পোরেট ওয়েবসাইটের জন্য বেস্ট চয়েজ। পেইজ বুল্ডার কি জিনিস তা জানতে এখানে ক্লিক করুন