Showing posts with label programming. Show all posts
Showing posts with label programming. Show all posts

Friday, December 29, 2023

সংখ্যা পদ্ধতি আবিষ্কারের ইতিহাস | History of Number System

সংখ্যা পদ্ধতি আবিষ্কারের ইতিহাস | History of Number System

আমাদের দৈনন্দিন জীবনে আমরা প্রতিনিয়ত ভাষা এবং একই সাথে সংখ্যাকেও ব্যবহার করি। আমাদের প্রয়োজনের কারণে ভাষার সাথে সাথে আমরা সংখ্যা পদ্ধতি আবিষ্কার করেছি। সত্যি কথা বলতে কী অনেক প্রাণী এবং পাখিও অল্প কিছু গুণতে পারে। শুনে অবাক হয়ে যেতে হয় যে এখনো পৃথিবীর গহিন অরণ্যে এমন আদিবাসী মানুষ আছে যাদের জীবনে সংখ্যার বিশেষ প্রয়োজন হয় না বলে সেভাবে গুনতে পারে না। ব্রাজিলের পিরাহা নামের আদিবাসীরা এক এবং দুই থেকে বেশি গুনতে পারে না। এর চাইতে বেশি যে কোনো সংখ্যা হলেই তারা বলে 'অনেক'।

সংখ্যা পদ্ধতি কি, বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কি, পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি কি, সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে, সংখ্যা পদ্ধতির বেজ কি, সংখ্যা পদ্ধতি, হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি কি, ৩ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি কি, সংখ্যাপদ্ধতি, নন পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি কি, সংখ্যা পদ্ধতির বেস কি

সংখ্যা পদ্ধতির ইতিহাস

আদিম মানুষ যখন শিকারী হিসেবে বনে-জঙ্গলে ঘুরে বেড়াত তখন হিসেব রাখা বা গোনার সেরকম প্রয়োজন ছিল না। যখন তারা কৃষিকাজ করার জন্য স্থিতু হয়েছে, গবাদি পশু পালন করতে শুরু করেছে, শস্যক্ষেত্রে চাষাবাদ করেছে, গ্রাম, নগর-বন্দর গড়ে তুলেছে, রাজস্ব আদায় করা শুরু করেছে তখন থেকে গোনার প্রয়োজন শুরু হয়েছে। সেজন্য সংখ্যা পদ্ধতির ইতিহাস এবং সভ্যতার ইতিহাস খুবই ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত। আমাদের প্রয়োজনের কারণে এখন আমরা অনেক বড় বড় সংখ্যা ব্যবহার করতে পারি, গণিতের সাহায্যে সেগুলো নানাভাবে প্রক্রিয়া করতে পারি।
আদিম কালে মানুষেরা গাছের ডাল বা হাড়ে দাগ কেটে কিংবা কড়ি, শামুক বা নুড়ি পাথর সংগ্রহ করে সংখ্যার হিসাব রেখেছে। তবে যখন আরো বড় সংখ্যা আরো বেশি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করার প্রয়োজন হয়েছে তখন সংখ্যার একটি লিখিত রূপ বা চিহ্ন সৃষ্টি করে নিয়েছে। প্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে মোটামুটি একই সময়ে সুমেরিয়ান-ব্যবলিয়ান এবং মিশরীয় সভ্যতার শুরু হয় এবং এই দুই জায়গাতেই সংখ্যার প্রথম লিখিত রূপ পাওয়া গেছে।

সংখ্যা পদ্ধতি

সুমেরিয়ান ব্যবলিয়ান সংখ্যা ছিল ষাটভিত্তিক এবং মিশরীয় সংখ্যা ছিল দশভিত্তিক। ব্যবলিয়ান সংখ্যা পদ্ধতির রেশ পৃথিবীতে এখনো রয়ে গেছে, আমরা মিনিট এবং ঘণ্টার হিসেব করি ষাট দিয়ে এবং কোণের পরিমাপ করি ষাটের গুণিতক দিয়ে। সুমেরিয়ান ব্যবলিয়ান সংখ্যা পদ্ধতিতে স্থানীয় মান ছিল, মিশরীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে ছিল না। দুই পদ্ধতিতেই কোনো কিছু না থাকলে সেটি বোঝানোর জন্য চিহ্ন ব্যবহার করা হতো কিন্তু সেটি মোটেও গাণিতিক সংখ্যা শূন্য ছিল না।

পরবর্তীকালে আরো তিনটি সভ্যতার সাথে সাথে সংখ্যা পদ্ধতি গড়ে উঠে, সেগুলো হচ্ছে মায়ান সভ্যতা, চীন সভ্যতা এবং ভারতীয় সভ্যতা। মায়ান সংখ্যা পদ্ধতি ছিল কুড়িভিত্তিক, চীন এবং ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতি ছিল দশভিত্তিক। (আমাদের দেশে যেসব মানুষ লেখাপড়ার সুযোগ পায়নি তারা কাজ চালানোর জন্য মৌখিকভাবে কুড়িভিত্তিক এক ধরনের সংখ্যা ব্যবহার করে থাকে।) মায়ান এবং ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে স্থানীয় মান ব্যবহার করে।
প্রয়োজনের কারণে সব সংখ্যা পদ্ধতিতেই শূন্যের জন্য একটি চিহ্ন থাকলেও প্রকৃত অর্থে শূন্যকে একটি সংখ্যা হিসেবে ধরে সেটিকে সংখ্যা পদ্ধতিতে নিয়ে এসে গণিতে ব্যবহার করে ভারতীয়রা এবং এই শূন্য আবিষ্কারকে আধুনিক গণিতের একটি অন্যতম যুগান্তকারী আবিষ্কার হিসেবে বিবেচনা করা হয়। মায়ান এবং চীন সংখ্যা পদ্ধতি মাত্র দুই-তিনটি চিহ্ন ব্যবহার করে লেখা হতো। কিন্তু হাতে লেখার সময় পাশাপাশি অসংখ্য চিহ্ন বসানোর বিড়ম্বনা থেকে বাঁচার জন্য ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিতে 1 থেকে 9 পর্যন্ত নয়টি এবং শূন্যের জন্য একটি চিহ্ন- এভাবে দশটি চিহ্ন ব্যবহার করতে শুরু করে। আমরা এই চিহ্নগুলোকে অঙ্ক বা Digit বলি।

সংখ্যা পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত

2500 বছর আগে গ্রিকরা ব্যবলিয়ান এবং মিশরীয়দের সংখ্যা পদ্ধতির উপর ভিত্তি করে তাদের পূর্ণাঙ্গ 10 ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি গড়ে তুলেছিল। রোমানরা গ্রিক সভ্যতার পতন ঘটানোর পর গণিতের অভূতপূর্ব বিকাশ থেমে যায়। রোমান সাম্রাজ্যে গণিতের সেরকম প্রয়োজন ছিল না। তাদের সংখ্যাগুলোতে আলাদা রূপ ছিল না এবং রোমান অক্ষর দিয়ে সেগুলো প্রকাশ করা হতো। অনাবশ্যকভাবে জটিল এবং অবৈজ্ঞানিক রোমান সংখ্যা এখনো বেঁচে আছে এবং ঘড়ির ডায়াল বা অন্যান্য জায়গায় মাঝে মাঝে আমরা তার ব্যবহার দেখতে পাই।
ইসলামি সভ্যতার বিকাশ হওয়ার পর ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতি আরবদের মাধ্যমে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে, যেটি আমাদের আধুনিক দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি। এখানে উল্লেখ্য যে শূন্য ব্যবহারের ফলে সংখ্যা পদ্ধতিতে বিস্ময়কর অগ্রগতি হলেও খ্রিষ্টীয় শাসকেরা শূন্যকে শয়তানের রূপ বিবেচনা করায় দীর্ঘদিন সেটাকে ঠেকিয়ে রাখার চেষ্টা করেছিল!

আমাদের হাতে দশ আঙুল থাকার কারণে দশভিত্তিক সংখ্যা গড়ে উঠলেও দুই, আট কিংবা ষোলোভিত্তিক সংখ্যাও আধুনিক প্রযুক্তিতে ব্যাপকভাবে ব্যবহার করা হয়।

সংখ্যা পদ্ধতি (Number System)

সংখ্যাকে প্রকাশ করার এবং গণনা করার পদ্ধতিকে সংখ্যা পদ্ধতি বলে। সংখ্যাকে প্রকাশ করার জন্য বিভিন্ন প্রতীক বা চিহ্ন ব্যবহার করা হয়। এই প্রতীকগুলোকে দুটো ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে ব্যবহার করা যায়।
সংখ্যা পদ্ধতি কি, বাইনারি সংখ্যা পদ্ধতি কি, পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি কি, সংখ্যা পদ্ধতি কাকে বলে, সংখ্যা পদ্ধতির বেজ কি, সংখ্যা পদ্ধতি, হেক্সাডেসিমেল সংখ্যা পদ্ধতি কি, ৩ ভিত্তিক সংখ্যা পদ্ধতি ব্যাখ্যা কর, দশমিক সংখ্যা পদ্ধতি কি, সংখ্যাপদ্ধতি, নন পজিশনাল সংখ্যা পদ্ধতি কি, সংখ্যা পদ্ধতির বেস কি

Wednesday, October 4, 2023

সি প্রোগ্রামিং C Programming

সি প্রোগ্রামিং C Programming

'সি' প্রোগ্রামিং ভাষা (Programming Language C 'সি' ভাষার প্রাথমিক ধারণা (Primary Concept of C Language) আমেরিকার বেল ল্যাবরেটরির ডেনিস রিচি ১৯৭০ সালে এ ভাষার উদ্ভাবন করেন। ভাষাটির নাম 'C' রাখা হয়েছে কারণ, B নামের অপর একটি ভাষা আগেই তৈরি হয়েছে।

C যাতে তার গুণাগুণ না হারায় সে জন্য ১৯৮৩ সালে কম্পাইলার এবং সফটওয়্যার প্রস্তুতকারকদের একটি গ্রুপ আমেরিকান ন্যাশনাল স্ট্যান্ডার্ড ইনস্টিটিউট (ANSI)-কে C এর জন্য একটি নীতি নির্ধারণের আবেদন জানান। অতঃপর ১৯৮৯ সালের শেষের দিকে নির্ধারিত কমিটি C এর জন্য ANSI নীতি নির্ধারণ করে। সিস্টেম প্রোগ্রামিং-এর ক্ষেত্রে এ ভাষা অধিক হারে ব্যবহৃত হয় । উপাত্ত সঞ্চালনের বর্ণনার জন্য এ ভাষার সুবিধা অনেক বেশি বলে ভাষাটি অন্যান্য ভাষার চেয়ে অনেক বেশি জনপ্রিয় । C ভাষাকে কম্পিউটার ভাষার জনক বলা হয়ে থাকে। এ ভাষারও অনেক সংস্করণ রয়েছে। যেমন C, C++, ANSI C, Visual C, Turbo C প্রভৃতি। বর্তমানকালের অধিকাংশ প্যাকেজ প্রোগ্রামই এ ভাষার মাধ্যমে তৈরি করা হচ্ছে। যে কোনো সফটওয়্যার উন্নয়নের ক্ষেত্রে এ ভাষা ব্যবহার করা যেতে পারে। এ ভাষার সাহায্যে সাধারণত নিম্নলিখিত ধরনের প্রোগ্রাম লেখা যায়।

  • Operating System
  • Editors
  • Assemblers
  • Database
  • Programme Compilers
  • Games
  • Interpreters
  • Virus and Antivirus ইত্যাদি

কম্পিউটার প্রোগ্রামের সকল ভাষার কাজ প্রায় একই রকমের । প্রতিটি ভাষাই ডাটা গ্রহণ করে, গৃহীত ডাটা প্রক্রিয়াকরণ করে এবং ফলাফল প্রদান করে। প্রতিটি ভাষারই কিছু লাইব্রেরি ফাংশন থাকে। ডাটা গ্রহণ, ডাটা প্রক্রিয়াকরণ এবং ফলাফল প্রদানের জন্য C, BASIC এবং FORTRAN এর Library Function-এর তুলনামূলক পার্থক্য দেখানো হলো-



Saturday, June 17, 2023

What is API? (Application Programming Interfaces)

What is API? (Application Programming Interfaces)

API stands for Application Programming Interface. It is a set of rules and protocols that allows different software applications to communicate and interact with each other. APIs provide a standardized way for applications to access the functionality and data of other software systems or services without having to understand their internal workings.

 {getToc} $title={Table of Contents}



Here are the key components and details of an API:

1. Purpose

APIs are designed to expose specific functionalities or services of a software system. They define the capabilities and operations that can be performed, such as retrieving data, submitting data, performing calculations, or controlling hardware devices.

2. Types of APIs

There are different types of APIs, including:

Web APIs

These are APIs that are accessed over the internet using standard web protocols like HTTP. Web APIs are often used to integrate web services and provide access to data or services from remote servers.

Library or Framework APIs

These APIs are provided by software libraries or frameworks and allow developers to use pre-built functions and classes to simplify application development.

Operating System APIs

Operating systems provide APIs to interact with system resources such as file systems, network interfaces, and hardware devices. These APIs enable developers to create applications that leverage the underlying operating system's capabilities.

3. Endpoint

An endpoint is a specific URL or URI where an API can be accessed. It represents a unique resource or service provided by the API.

4. Request Methods

APIs support different request methods or HTTP verbs, such as GET, POST, PUT, DELETE, etc. These methods indicate the type of action the client wants to perform on the resource.

5. Parameters

APIs often require parameters to be passed along with the request. Parameters provide additional information or specify the data to be retrieved or manipulated. Parameters can be sent via the URL query string, request headers, or request body.

6. Authentication and Authorization

APIs may require authentication to ensure that only authorized users or applications can access protected resources. Authentication mechanisms like API keys, tokens, OAuth, or username/password are commonly used to authenticate API requests.

7. Response Format

APIs define the format of the data they return in the response. JSON (JavaScript Object Notation) and XML (eXtensible Markup Language) are widely used formats for structured data. HTML may be used for web-based APIs.

8. Error Handling

APIs provide a way to handle errors or exceptions. They typically use error codes or status codes, along with error messages or descriptions, to communicate errors to the client application.

9. Rate Limiting

To prevent abuse or excessive usage, APIs may implement rate limiting, which restricts the number of requests a client can make within a specific timeframe.

10. Documentation

APIs are often documented to guide developers on how to use them. Documentation includes details about endpoints, request and response formats, authentication requirements, error handling, and example usage.

In summary, an API is a well-defined interface that enables different software systems to interact and exchange data. It simplifies application development, promotes code reusability, and allows systems to integrate and leverage each other's functionalities seamlessly.

Why Use APIs? Exploring the Benefits and Facilitating Seamless Integration

In the modern technological landscape, APIs play a pivotal role in enabling seamless integration and unlocking a multitude of benefits for software applications. Discover the Advantages of API Integration and Streamline Your Development Platform

How to get API


To obtain an API, you typically need to follow these general steps:

1. Identify the Service or Platform

Determine which service or platform you want to access via an API. This could be a social media platform, payment gateway, weather service, mapping service, or any other system that provides an API.

2. Register and Obtain Access

Visit the website of the service or platform and look for their API documentation or developer section. Often, you will need to create an account and register as a developer to obtain API access credentials.

3. Read API Documentation

Familiarize yourself with the API documentation provided by the service or platform. The documentation will explain the available endpoints, request methods, required parameters, authentication mechanisms, and response formats.

4. Generate API Keys or Tokens

Depending on the API, you may need to generate API keys or tokens to authenticate your requests. These keys or tokens act as a unique identifier for your application and are typically included in API requests to establish your authorized access.

5. API Integration

Once you have obtained the necessary credentials and familiarized yourself with the API documentation, you can start integrating the API into your application's code. Use the provided libraries, SDKs (Software Development Kits), or make direct API requests using HTTP calls.

6. Test and Troubleshoot

During the integration process, thoroughly test your API requests and responses to ensure they are functioning correctly. Debug any issues that arise by referring to the API documentation, reaching out to the API provider's support, or consulting developer communities.

7. Monitor and Manage Usage

Keep track of your API usage to monitor any rate limits, usage quotas, or billing requirements associated with the API. Some APIs may require you to upgrade to a paid plan for higher usage levels.

Remember that the specific process of obtaining an API may vary depending on the service or platform you are accessing. It's important to refer to the API provider's documentation for detailed instructions on how to acquire and utilize their specific API.

Wednesday, April 5, 2023

এক্সএমএল কি? What is XML

এক্সএমএল কি? What is XML

XML (এক্সএমএল) এর অর্থ হল eXtensive Markup Language. এটা এইচটিএমএল এর মত একটা মার্কআপ ল্যাংগুয়েজ তবে কাজ ভিন্ন। এইচটিএমএল এর মত এখানেও এলিমেন্ট আছে, এট্রিবিউট আছে এগুলি ব্যবহার করে একটা এক্সএমএল ডকুমেন্ট তৈরী করা হয়। তবে এইচটিএমএল এ এলিমেন্ট/ট্যাগ নির্দিষ্ট করা (যেমন body, h1, p ইত্যাদি) আর এক্সএমএল (xml) এ নিজের ইচ্ছেমত এলিমেন্ট/ট্যাগ বানানো যায়। এইচটিএমএল এর সাথে এক্সএমএল এর বড় একটা পার্থক্য হচ্ছে এক্সএমএল এ এট্রিবিউট দিয়ে এলিমেন্টের ভিতর কি ডেটা আছে সেটা বর্ননা করা যায়, এইচটিএমএল এ এমন সুবিধা নেই। তাছাড়া এইচটিএমএল বানানো হয়েছে ব্রাউজারে প্রদর্শনের জন্য আর এক্সএমএল মুলত বানানো হয়েছে ডেটা ধরে রাখা এবং এই ডেটা অন্য সিস্টেমের সাথে আদান প্রদানের জন্য।

এক্সেএমএল দিয়ে কী হয়?

ধরুন আপনার সাইটে কোন বিখ্যাত অনলাইন পত্রিকার শিরোনামগুলি একদিকে দেখাতে চান। সেই বিখ্যাত পত্রিকার শিরোনাম তো তাদের ডেটাবেসে আছে এবং সেখান থেকে তারা তাদের সাইটে দেখায়, আপনি তো তাদের ডেটাবেসে একসেস করে তাদের ডেটা আনতে পারবেন না। এমনাবস্থায় সেই সাইটের খবরের/শিরোনামের যদি কোন এক্সএমএল ফরমেট থাকে তাহলে সেই এক্সএমএল থেকে ডেটা নিয়ে আপনার সাইটে শিরোনামগুলি দেখাতে পারবেন।  rss, atom এগুলির নাম শুনেছেন তো? এগুলি হচ্ছে কোন সাইটের এক্সএমএল ফরমেটের ডেটা।

এক্সএমএল দিয়ে ডেটাবেসের কাজ হয়। জুমলা এবং এছাড়া অনেক এপ্লিকেশনে এক্সএমএল ব্যবহার করে ডেটা ধরে রাখে। এই ডেটা তুলে এনে এপ্লিকেশনের যেকোন জায়গায় দেখানো যায়। যেমন জুমলাতে এক্সটেনশনগুলির অপশন যেটা ব্যাকইন্ড থেকে পরিবর্তন করা যায় এগুলি সব অপশন এক্সএমএল ফাইলে থাকে.


যেকোন সিস্টেম/এপ্লিকেশন এক্সএমএল বর্তমানে পড়তে/চিনতে পারে, ফলে এক্সএমএল বর্তমানে ওয়েব জগতে এপ্লিকেশন/সিস্টেমগুলির জন্য একটা ভাষা হয়ে গেছে।

এছাড়া আরো অনেক কাজ হয় এক্সএমএল দিয়ে। এক্সএমএল শিখলে আপনি অন্য সাইটের বিভিন্ন ডেটা আপনার সাইটে দেখাতে পারেন আবার আপনার সাইটের কোন ডেটা যদি অন্য কাউকে দিতে চান তাহলে আপনার ঐ ডেটাগুলির একটা এক্সএমএল ফরমেট বানিয়ে সেটার ঠিকানা দিয়ে রাখলে সেটা দিয়ে অন্যরা আপনার সাইটের ডেটা ব্যবহার করতে পারবে।

এক্সএমএল শিখতে আগে এইচটিএমএল এবং জাভাস্ক্রিপ্ট ভাল জানতে হবে। তবে এক্সএমএল শেখা বেশ সহজ।



Monday, November 21, 2022

কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ কী? What is Query Language?

কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ কী? What is Query Language?

কোয়েরি ভাষা দিয়ে ব্যাবহারকারী সহজেই ডাটাবেজ হতে তথ্য বা ডাটা আহরণ করতে পারে। ডাটাবেজে ডাটা প্রবেশ করানো, ডাটা রিট্রাইভ করা, ডাটা মডিফাই অথবা ডিলেট করা ইত্যাদি অপারেশনগুলোকে কোয়েরি বলে। যে ল্যাংগুয়েজের সাহায্যে কোয়েরি করা হয় তাকে কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ বলে। 

অধিকাংশ ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ডাটাবেজ হতে ডাটা অ্যাকসেস করার জন্য কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করে। এটি খুব উচ্চস্তরের ভাষা। এ ভাষা ব্যাবহার কএএ সহজেই ডাটাবেজ হতে ডাটা সার্চ করা, সংগ্রহ করাসহ ব্যাবহারকারীর ইচ্ছানুযায়ি বিভিন্ন ধরনের ক্যালকুলেশন করা সম্ভব। এ ভাষা যেকোন স্টানডার্ড প্রোগ্রামিং ভাষার তিলনায় উচ্ছস্তরের। বর্তমানে মাইক্রো কম্পিউটার SQL এবং QUEL কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করা হয়। 

নিম্নে সব চেয়ে জনপ্রিয় ৪ টি কোয়েরি ভাষার নাম লিখা হলো।

  1. Quel (Query Language)
  2. QBE (Query by Example)
  3. SQL (Structure Query Language)
  4. Server SQL
এই চারটি কোয়েরি ল্যাংগুয়েজের মধ্যে SQL সারা বিশ্বে ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। ANSI-এর স্টানডার্ড অনুযায়ী SQL রিলেশনাল ডাটাবেজের জন্য আদর্শ কোয়েরি ল্যাংগুয়েজ হিসেবে প্রচলিত রয়েছে। 

Saturday, August 27, 2022

Kodezi Grammerly For Code Correction সঠিক কোড লিখার জন্য কোডেজি!

Kodezi Grammerly For Code Correction সঠিক কোড লিখার জন্য কোডেজি!

আমরা যারা প্রোগ্রামিং করি তাদের সবচেয়ে বেশি ফোকাস থাকতে হয় । কারণ কোনো একটা লাইন এর ভ্যারিয়েবল , কমা, কোলন ছুটলেই কপালে বাজ পরে যায় !

এই c/c++ এর এই এক কমা খুঁজতে সারারাত পার করে দিতে হয় । মনে একটাই চিন্তা ছিলো , যদি নরমাল কীবোর্ডের মত এখানেও কিছু ভুল গেলে রেড লাইন দেখা যেত ? যেমন টা আমরা সবচেয়ে ভালো ভাবে বুঝেছি grammarly অ্যাপ আসার পর থেকে । কেমন হতো যদি আমাদের কোডিং এর জন্য এই অ্যাপ কাজ করতো ?

ব্যাপক না?

আমাদের এই মনের দুঃখের অবসান ঘটিয়েছে আমাদের দেশেরই এক ১৮ বছর বয়সী যুবক ইশরাক খান । তিনি kodezi নামের একটি অ্যাপ বানিয়েছেন যা grammarly এর মত করে ভুল হলে দেখিয়ে দিবে , সঠিক কোড প্রদর্শন এবং দিক নির্দেশনা দেখাবে । এতে সময় এবং মানসিক চাপ অনেকাংশেই কমে যাবে প্রোগ্রামারদের । এই অ্যাপ বর্তমানে আমেরিকাতে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে এমনকি বড় টেক কোম্পানি গুলোও এর প্রতি বিশেষ ভাবে আকর্ষিত । ইশরাক খান বাংলাদেশে জন্মগ্রহণ করেন এবং ১১ বছর বয়সেই পরিবার সহ আমেরিকা চলে যান । বর্তমানে তিনি সুনামধন্য স্টান্ডফর ইউনিভার্সিটি তে কম্পিউটার সাইন্স বিষয়ে অধ্যয়নরত আছেন।

Thursday, August 11, 2022

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে? জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড লিখার উপায়

ইতিমধ্যে আর্টিকেলের মাধ্যমে জাভাস্ক্রিপ্টের ২ টি আর্টিকেল শেষ করেছি। যার মধ্যে একটি ছিলো জাভাস্ক্রিপ্ট কী? এবং অন্যটি ছিলো এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে? ২টা আর্টিকেলেই মোটামুটি ভালো রেস্পন্স পেয়েছি যারা কারনে আমি আমার ফ্রী টাইমে একটি করে সিরিয়াল ভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট এর উপর আর্টিকেল লিখবো। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে শেখানো হবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে কিভাবে এইচটিএমএল কোড লিখা যায়? 

জ্বী হ্যা এর আগের একটি আর্টিকেলে শিখেছিলাম এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখতে হয়, আর আজকের এই আর্টিকেলে শিখবো কিভাবে জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখতে হয়।
জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কোড লিখা এটা একদম ইজি, তবে হ্যা অনেক সময় অনেকেই বিষয়টা গুলিয়ে ফেলেন এবং গুগল করে নেন। যারা গুগল করেন ইনশাল্লাহ আমার আর্টিকেলটি তাদের নজরে পরেছে এবং আমি এত টুকু সিউরিটি দিতে পারি আপনি নিশ্চয় আমার আর্টিকেলটি গুগলের সার্স করেই পেয়েছেন। তাহলে আর কথা নয় চলুন মূল টপিকে আশা যাক।

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল কিভাবে লিখে?

জাভাস্ক্রিপ্ট কোডের মধ্যে এইচটিএমএল লিখার জন্য প্রধানত একটি মেথড ব্যাবহার করা হয় যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

<script>
   document.write("এখানে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখতে পারেন।"); 
</script>

উপরের কোড যদি লখ্য করেন এখানে <script> ট্যাগের মধ্যে document.write() নামে একটি ম্যাথড ব্যাবহার করা হয়েছে, যার মধ্যে (বন্ধনি) এর মধ্যে দুইটি ডাবল কোটেশন "" ব্যাবহার করা হয়েছে। কোটেশনের মধ্যে আপনি এইচটিএমএল এর যে কোনো কোড লিখলে সেটি রান হয়ে যাবে। 

যেমন নিচে আমি একটি এক্সামপল দিচ্ছি। 

<!DOCTYPE html>
<html>
<body>

<h1>জাভাস্ক্রিপ্টে এইচটিএমএল কোড</h1>
<h2>এই write() ম্যাথড</h2>

<p>documnet এর পরে (.) ডট দিয়ে write() লিখে প্রথম বন্ধনিতে ডাবল কোটেশন " " দিয়ে এইচটিএমএল কোড যা লিখবেন সেটাই আউটপুট হিসেবে পাবেন।</p>

<script>
document.write("<h2>Hello Mr AnTor Ali Vistors!</h2><p>How are you?</p>");
</script>


</body>
</html>

উপরের কোডটি আপনি কপি করে প্র্যাক্টিস করতে পারেন।


Wednesday, August 10, 2022

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

এইচটিএমএল পেইজে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখে?

আজকের এই আর্টিকেলে জানানো হবে আপনি এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে লিখবেন অথবা জাভাস্ক্রিপ্ট কিভাবে ইমপ্লিমেন্ট করবেন? জাভাস্ক্রিপ্ট যারা একদম নতুন শিখছেন তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন! সুতরাং সবাই মোনোযোগ সহকারে পরবেন।
এইচটিএমএল পেইজের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখার ২টি পদ্বতি আছে। এই দুটি হলো-
  1. Inpage JavaScript 
  2. External JavaScript

Inpage JavaScript 

ইনপেইজ জাভাস্ক্রিপ্ট এটার মানে হলো জেই পেইজে আপনি এইচটিএমএল কোড লিখেছেন সেই পেইজের মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখা। নিচের ছবিটি যদি লখ্য করেন তাহলে জানতে পারবেন কিভাবে আপনি এইচটিএমএল কোডের মধ্যে জাভাস্ক্রিপ্ট লিখবেন।
উপরের ছবিটি যদি একটু লক্ষ্য করেন এখানে কিন্তু <Script> নামক একটি ট্যাগ লিখা হয়েছে, মূলত এর মধ্যেই জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লিখতে হয়। আরেকটি বিষয় হয়ত আপনারা লক্ষ্য করতে পেরেছে সেটা হচ্ছে এখানে স্ক্রিপ্ট ট্যাগ ২ বার স্টার্ট ও ক্লোজ করা হয়েছে। আসলে জাভাস্ক্রিপ্ট আপনি চাইলে <head> ট্যাগের যে কোন অংশে লিখতে পারেন অন্যথায় আপনি এটা <body> ট্যাগের একদম শেষে বা </body> যেখানে এই ক্লোজিং ট্যাগ আছে তার ঠিক উপরেই <script> ট্যাগ শুরু ও শেষ করতে পারেন। 

Body ট্যাগ ক্লোজের পুর্বে <script> লেখার একটা বড় কারণ হচ্ছে, জাভাস্ক্রিপ্টে যখন ডম এলিমেন্ট নিয়ে কাজ করবেন তখন দেখবেন আপনা জাভাস্ক্রিপ্ট আগে লোড হয়ে যাচ্ছে যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ট্যাগটি বডি ট্যাগের শুরুতে দেন। আর যার কারণে জাভাস্ক্রিপ্টে অনেক ইরর শো করে, এর জন্যই মূলত এটা সবাই শেষে দিয়ে থাকে। 

External JavaScript

এক্সটার্নাল জাভাস্ক্রিপ্ট এটা মূলত কাজ হচ্ছে লিংক করা। যেমন সিএসএস  লিখার সময় সিএসএস এর জন্য একটি আলাদা ফাইল করে পরবর্তীতে সেই ফাইল এইচটিএমএল পেইজের সাথে কানেক্ট করে নিলে সিএসএস এ যাই লিখি এটা এইচটিএমএল এর পেইজে চলে আসে। একই ভাবে জাভাস্ক্রিপ্টের রয়েছে এরকমই একটি সিস্টেম। যেমন জাভাস্ক্রিপ্টের জন্য আপনি একটি ফাইল তৈরি করলেন, javascript.js নামে, (.js এটা জাভাস্ক্রিপ্টের ফাইল এক্সটেনশন)। এবার এই ফাইলটা এইচটিএমএল এর সাথে কানেক্ট করতে হবে। কিভাবে কানেক্ট করবেন নিচের ছবি গুলো মনোযোগ সহকারে লখ্য করুন।
উপরের ছবিটি লখ্য করলে দেখবেন এখানে লাল মার্ক করে একটি লাইন লিখা হয়েছে। যেটা দ্বারা অন্য কোনো একটি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলকে কানেক্ট করা হয়েছে। <script src="javascript.js"></script>

উপরের ছবিতে দেখা যাচ্ছে আমার কম্পিউটারে একটি ফোল্ডার ওপেন করেছি এবং ফোল্ডারে ২টা ফাইল আছে। ২টি ফাইল কিন্তু একই ফোল্ডারে আছে এর জন্য মূলত ডাইরেক্ট src="file_name" দিয়ে দিতে পারছি। কিন্তু এটা যদি অন্য কোনো ফোল্ডারে থাকতো? সেই ক্ষেত্রে প্রথমত ফোল্ডারের নাম যেমন jsFile এর পর একটি স্লাশ (/) jsFile/ এবং এবারে আপনার ফাইল নাম যেমন javascript.js অতএব myFile/javascript.js এইভাবে কানেক্ট করতে পারেন। 

এবার আমি যদি জাভাস্ক্রিপ্ট ফাইলে কিছু লিখি এবং আমার এইচটিএমএল ফাইলটি রান করি, তাহলে আমার জাভাস্ক্রিপ্টে লিখে সকল আউটপুট এই এইচটিএমএল পেইজটিতে পেইয়ে যাবো। 

আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্ত ধন্যবাদ সবাইকে।

Sunday, July 31, 2022

কোন প্রোগ্রামিং ভাষা কোন কাজে লাগে এবং কোনটা দিয়ে কী কী করা যায়?

কোন প্রোগ্রামিং ভাষা কোন কাজে লাগে এবং কোনটা দিয়ে কী কী করা যায়?

বর্তমান প্রযুক্তির যুগে পোগ্রামিং ভাষার গুরুত্ব অপরিসীম। গেইম তৈরী, ইন্টারনেট, সফটওয়্যার, মোবাইল, রোবোটিকস এবং কম্পিউটারের প্রত্যেকটি ক্ষেত্রেই পোগ্রামিং ভাষা কাজে লাগে।


কোন পোগ্রামিং ভাষা দিয়ে কি কি করা যায়?


HTML: পোগ্রামিং এর অন্যতম ভাষা হচ্ছে HTML, এটা মূলত কোনো পোগ্রামিং ভাষা না, এটা হচ্ছে মার্কআপ ভাষা, আপনি যে ধরনের পোগ্রামিং ভাষাই ব্যবহার করেন না কেনো আপনাকে অবশ্যই এই মার্কাআপ ভাষা ব্যবহার করতে হবে।


CSS: এটি স্টাইল শীট ভাষা যা HTML এর মত মার্কআপ ভাষায় লিখিত ডকুমেন্ট কীভাবে উপস্থাপিত হবে তা বর্ণনা করতে ব্যবহৃত হয়। তাই এটাও সব ধরনের পোগ্রামিং ভাষার কাজে লাগে।


Javascript: এটা একটি হাই লেভেলের পোগ্রামিং ভাষা। প্রথমে এটিকে ওয়েবসাইটের ইন্টকটিভিটি ও ফাংশনালিটির জন্য ব্যবহার করা হতো কিন্তু বর্তমানে এই একটি ভাষা দিয়েই আপনি ওয়েব ডিজাইন এবং ওয়েব ডেভেলপমেন্ট দুইটাই করতে পারবেন।


Javascript দিয়ে কি করা যায়


Node Js ব্যাবহার করে সার্ভার সাইড ওয়েবসাইট তৈরী করতে পারবেন

React ফ্রেমওয়ার্ক ব্যবহার করে ক্রস প্লাটফর্ম এন্ড্রয়েড/আইফোন এপস বানাতে পারবেন

Election দিয়ে ক্রসপ্লাট ফর্ম সফটওয়্যার বানাতে পারবেন ককম্পিউটার এর জন্য।

জাভাস্ক্রিপ্ট ভাষাটি প্রধানত ওয়েবসাইট তৈরী এবং মোবাইল এপস তৈরীতে কাজে লাগে।


Python: এটি বর্তমানে খুব জনপ্রিয় একটি পোগ্রামিং ভাষা। এর অন্যতম কারন হচ্ছে পাইথনের সিনট্যাক্স অন্যান্য পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ অনেক সংক্ষিপ্ত। তাই খুব দ্রুত কোডিং করা যায় পাইথনের মাধ্যমে


Python দিয়ে কি কি করা যায়?


Python দিয়ে আপনি ডাটা সাইন্সের কাজ করতে পারবেন।

পাইথন দিয়ে মেশিন লার্নিং এর কাজ করতে পারবেন

পাইথন দিয়ে গেইম বানাতে পারবেন

পাইথন দিয়ে দিয়েও আপনি ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন

পাইথন দিয়ে প্রধানত ডাটা সাইন্স এবং মেশিন লার্নিং রিলাটেড কাজে বেশি ব্যাবহার করা হয়।


Java: এটি একটি অবজেক্ট ওরিয়েন্টেড পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ। এটা মূলত এপস ডেভেলপমেন্ট এবং মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। এন্ড্রোয়ডের যত গুলো এপস আছে তার শতকরা ৯০% এপস জাভা দিয়ে দিয়ে করা হয়েছে।

$ads={1}

Java দিয়ে কি কি করা যায়


জাভা দিয়ে এপ্লিকেশন সার্ভার তৈরী করা যায়

এটি দিয়ে ডেক্সটপ এপ্লিকেশন বানানো যায়

এটি দিয়ে এন্টারপ্রাইজ এপ্লিকেশন করা যায়

মোবাইল অপারেটিং সিস্টেমের কাজে ব্যবহার করা হয়

এই পোগ্রাম ভাষাটি দিয়ে খুব হাই কোয়ালিটি এপস বানানোর কাজে লাগে


C++: এইটা ও অনেক হাই লেভেলের একটি ল্যাংগুয়েজ। এইটা দিয়ে কম্পিউটারের বড় বড় এপ্লিকেশন এবং অপারেটিং সিস্টেমের জন্য কাজে লাগে। মাইক্রোসফট এর অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে এই ভাষার ব্যবহার করা হয়েছে।


C++ দিয়ে কি কি করা যায়


এটা দিয়ে অপারেটিং সিস্টেম বানানো যায়

ডাটাবেইজ তৈরী করা হয়

গ্রাফিকস সফটওয়্যার তৈরী করা হয়

ব্রাউজার তৈরী করা

সি++ ভাষাটি দিয়ে প্রধানত ডেক্সটপ অপারেটিং সিস্টেম তৈরীতে কাজে লাগে।


SWIFT: এটি আইফোন এপস এবং ডেভেলপমেন্ট এর জন্য খুব জনপ্রিয় ভাষা। আপনি যদি আইফোন এপস ডেভেলপমেন্ট করতে চান তাহলে আপনাকে এই পোগ্রামিং ভাষাটি জানতে হবে।


Swift এই ভাষাটি আইফোন এর সব ধরনের এপস বানাতে কাজে লাগে


এছাড়াও অনেক পোগ্রামিং ল্যাংগুয়েজ আছে তবে মূলত এগুলাই সব থেকে জনপ্রিয় এবং প্রত্যেকটা ভাষা আলাদাভাবেই একটি কাজের জন্য খুবই শক্তিশালী।



Tuesday, June 21, 2022

সি প্রোগ্রামিং ভাষার ইতিহাস

সি প্রোগ্রামিং ভাষার ইতিহাস

সি এর জনক হলেন Dennis Ritche, তিনি সর্বপ্রথম ইউনিক্স (Unix) অপারেটিং সিস্টেমে DEC PDP - 11 মেশিনে 'সি' প্রয়োগ করেন। 'সি' এসেছে BCPL নামের একটি কম্পিউটার ভাষা থেকে, যা থতেকে 'বি' নামে অপর একটি ভাষার উদ্ভব ঘটে এবং 'বি' এর পরের উন্নয়ন হলো 'সি' ভাষার উদ্ভবনের মধ্য দিয়ে।

প্রথমে 'সি' সরবরাহ হত Unix অপারেটিং সিস্টেমে। পরে 'সি' এর পর‍্যোগ ঘটে আরো বহুভাবে। যার ফলে অনুভুত হয় একটি আদর্শ 'সি' সংস্করণের। ANSI C হলো তার ফলশ্রুতি। ANSI C-তে UNIX চ এর সব ধরনের সুবিধাই দেওয়া হয়েছিল। ফলে ব্যাবহারকারীগন ANSI C ব্যাবহার করতে শুরু করে। পরে ব্যাবহারকারীদের জন্য সমন্বিত সি পরিবেশ (C User's Integrated Environment) দৃষ্টটি, দ্রুত ও দক্ষ কোম্পাইলকরণ এবং ANSI আদর্শের ধারাবাহিকতা আক্ষুন রাখার জন্য Borland কোম্পানী Turbo-C নামে একটি সফটওয়্যার তৈরি করে। 

সি কে মধ্যবর্তী কম্পিউটার ভাষা হিসেবে আখ্যায়ীত করা হয়। কারণ 'সি' দিয়ে ইচ্ছেমত Hardware নিয়ন্ত্রণ করে প্রোগ্রাম তৈরি করা যায় এবং এইসব প্রোগ্রামগুলি বেশ নমনীয় (Flexible) হয়। 'সি' এর ডেটা বা উপাত্তগুলি বিভিন্ন ধরনের হলেও ডেটা টাইপগুলির রুপান্তর ও মিশ্রন খবই সহজ। এছাড়া বিট (Binary Digit) পর্যায়ে এবং Read/Write করা যায়। যা একে Assembly Language এর সমস্ত সুবিধা ব্যাবহার করার সুযোগ এনে দিয়েছে। এই সকল সুবিধার কারণজে এখনও 'সি' প্রোগ্রামিং ভাষা প্রচলিত আছে।