Showing posts with label computer basic. Show all posts
Showing posts with label computer basic. Show all posts

Wednesday, December 27, 2023

উইন্ডোজ সিস্টেমে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করে কিভাবে? কম্পিউটারে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করা শিখুন

উইন্ডোজ সিস্টেমে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করে কিভাবে? কম্পিউটারে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করা শিখুন

কম্পিউটারে সময় ও তারিখ কিভাবে ঠিক করে? কম্পিউটারের তারিখ ও সময় পরিবর্তন করা শিখুন, কম্পিউটারের সময় ঠিক করে কিভাবে? কম্পিউটারের টাইম ঠিক করে কিভাবে? How to change date & time in computer

কম্পিউটারের সময় ও তারিখ পরিবর্তন

সাধারণত কম্পিউটারে ঘন ঘন সময় ও তারিখ পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয়না। তবে কখনও যদি মাদারবোর্ডের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে নতুন ব্যাটারি সংযোজনের সময়, অপারেটিং সিস্টেমের সময় ও তারিখ ঠিক করে নিতে হয়। আবার অনেক সময় ব্যবহারকারীকে নিজের সুবিধামত সময় ও তারিখ সেট করতে হয়। আজকের আর্টিকেলে আমরা শিখাবো কিভাবে আপনি কম্পিউটারের সময় ও তারিখ পরিবর্তন করতে পারেন।

কম্পিউটারে টাইম ঠিক করে কিভাবে

যেহুতু আমরা কম্পিউটারের সময় ঠিক করা বা পরিবর্তন করা শিখবো তাই আমাদের প্রয়োজন পরবে একটি কম্পিউটারের। এবং যেই কম্পিউটারের সময় ও তারিখ পরিবর্তন করবেন সেই কম্পিউটারে কি কি জিনিস থাকা লাগবে তার একটি লিস্ট দিলাম।

১. হার্ডওয়্যারঃ একটি কম্পিউটার
২. সফটওয়্যারঃ অপারেটিং সিস্টেম (উইন্ডোজ ১১ / উইন্ডোজ ১০ / উইন্ডোজ ৮ / উইন্ডোজ ৭)
৩. ব্যবহারঃ কম্পিউটারে সময় ও তারিখ সফলভাবে পরিবর্তন করতে নিচে স্টেপ গুলো ফলো করতে হবে।

বিঃদ্রঃ আমি আজকের এই আর্টিকেলে উইন্ডোজ ১১ - দিয়ে কিভাবে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করতে হয় তা দেখানোর চেষ্টা করেছি। তবে সেম পদ্ধতিতে আপনি উইন্ডোজের আপডেট ভার্শনগুলোতে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করতে পারেন। (Windows XP ছাড়া)

ধাপ-১ঃ কম্পিউটারের সময় ও তারিখ দেখা

কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পর কম্পিউটার অন হলে ডান পাশে দেখতে পাবেন সময় এবং তার নিচে তারিখ রয়েছে।

যদি আপনার সময় বা তারিখ ঠিক না থাকে তাহলে আপনি নিচে ধাপগুলো অনুস্বরণ করতে পারেন।

Monday, August 14, 2023

What is CPU? What is a CPU?

What is CPU? What is a CPU?

The central processing unit (CPU), also known as the brain of a computer, is responsible for carrying out the instructions of a computer program. It performs arithmetic, logic, controlling, and input/output (I/O) operations. The CPU is a physical chip that is located on the motherboard of a computer and is made up of millions of transistors that are arranged in a very complex pattern.

What is cpu?

The CPU works by fetching instructions from memory, decoding them, and then executing them. The instructions are typically stored in the computer's main memory, which is a large bank of high-speed memory. The CPU fetches instructions from memory one at a time and then decodes them into a series of electrical signals. These signals are then sent to the CPU's various components, which carry out the instructions.

The CPU is a very fast device, but it can only work on one instruction at a time. This is why computers can seem to be slow at times, even when they have a fast CPU. The CPU is constantly switching between different instructions, which can take some time.

The speed of the CPU is measured in gigahertz (GHz). A CPU with a clock speed of 3 GHz can execute 3 billion instructions per second. The higher the clock speed, the faster the CPU can execute instructions.

In addition to clock speed, there are other factors that can affect the speed of a CPU. These factors include the number of cores, the cache size, and the bus speed.

The number of cores refers to the number of independent processing units that are contained within the CPU. A CPU with multiple cores can execute instructions in parallel, which can significantly improve performance.

The cache size refers to the amount of high-speed memory that is built into the CPU. The cache is used to store frequently used instructions and data, which can help to improve performance.

The bus speed refers to the speed at which data can be transferred between the CPU and other components of the computer. A faster bus speed can also improve performance.

The CPU is an important component of any computer. It is responsible for carrying out the instructions of a computer program, which is what allows the computer to function. The speed of the CPU is a major factor in determining the performance of a computer.


Saturday, February 11, 2023

প্রসেসর কি? এবং প্রসেসর কিভাবে কাজ করে

প্রসেসর কি? এবং প্রসেসর কিভাবে কাজ করে

প্রসেসর হলো কম্পিউটারের অন্যতম প্রধান হার্ডওয়্যার। মূলত একে CPU = Central Processing Unit (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) বলে।

প্রকৃত অর্থে মাইক্রো প্রসেসর একটি সয়ংসম্পন্ন এবং প্রোগ্রামেবল গানিতিক ইন্জিন। যা ইন্সটকশনের মাধ্যমে কম্পিউটারের যাবতীয় অপারেশন নিয়ন্ত্রণ এবং সম্পাদন করে। অর্থাৎ আমরা যখন কম্পিউটার চালানোর সময় বিভিন্ন কমান্ড দিয়ে থাকি, সেগুলোকে প্রসেসর প্রসেসিং করে আমাদের ডিসপ্লেতে শো করে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো - intel এবং - AMD.

তবে আমাদের দেশে intel প্রসেসরের জনপ্রিয়তা একটু বেশি। intel এবং AMD এর মধ্যে পার্থক্য এবং এই দুইটা প্রসেসর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত পরে আরেকটি আর্টিকেলে আলোচনা করবো।

যাই হোক এখন তাহলে মূল টপিকে ফিরে আসি। আমরা যখন কোন প্রসেসর বাছাই করবো, তখন যে বিষয় গুলোর উপর ফোকাস করা উচিৎ, সেগুলো হলো-

  1. CLOCK SPEED - ক্লক স্পিড
  2. NUMBER OF CORES - নাম্বার অফ কোর
  3. CACHE MEMORY - ক্যাশ মেমোরি
  4. FSB - এফ এস বি

প্রথমে আসি ক্লক স্পিড বিষয়ে। "ক্লক স্পিড" এটাকে গিগাহার্জ ও বলা হয়। প্রতিটা প্রসেসরের গায়ে এটা লিখা থাকে যেমন- 3.00 GHz, 3.4 GHz, 4.00 GHz ইত্যাদি।

তো এখন আসি ক্লকস্পিড বা গিগাহার্জ এটা কি? সহজ ভাষায় আপনার কম্পিউটার কত দ্রুত হিসাব করতে পারে তা নির্ধারণ করে। অর্থাৎ প্রসেসর প্রতি সেকেন্ড কতগুলো ক্যালকুলেশন করতে পারে তা মাপার জন্য ক্লক স্পিড ব্যবহার করা হয়। তার পর হলো- NUMBER OF CORE - নাম্বার অফ কোর। এই জিনিসটা কি? Suppose, আমাদের দুটি হাত আছে, আমরা আমাদের দুই হাত দিয়ে একসাথে দুটি কাজ করতে পারি।

এখন ধরুন আমাদের যদি চারটা বা পাঁচটা হাত থাকতো, তাহলে ঠিক ঐ পরিমাণ কাজ আমরা একসাথে করতে পারতাম। NUMBER OF CORE - নাম্বার অফ কোর মূলত এভাবেই কাজ করে থাকে। তার মানে প্রসেসরের কোর যত বেশি থাকবে সেই প্রসেসরটি তত বেশি কার্যক্ষমতা সম্পন্ন হবে। প্রসেসরের NUMBER OF CORE: - নাম্বার অফ কোর- এরও আবার প্রকারভেদ আছে।

ফর এক্সাম্পল- আমরা যখন মার্কেটে কোন স্মার্টফোন কিনতে যাই, তখন সবার প্রথম আমরা ফোনের কনফিগারেশন গুলো দেখি। একই ভাবে আমরা যদি প্রসেসরের দিকে লক্ষ করি তাহলে দেখবো সেখানে-

  1. Dual Core - ডুয়াল কোর
  2. Quad Core - কোয়াড কোর
  3. Hexa Core - হেক্সা কোর
  4. Octa Core - অকটা কোর
  5. Deca Core - ডেকা কোর

এই জিনিস গুলো লেখা থাকে।

এখন প্রশ্ন হতে পারে এগুলোকি? Dual Core হলো দুটি কোর, অর্থাৎ Dual Core কোর প্রসেসরে দুটি প্রসেসিং ইউনিট থাকে। ঠিক তেমনি- 

  • Quad Core = চারটি
  • Hexa Core = ছয়টি
  • Octa Core = আটটি
  • Deca Core = দশটি

প্রসেসিং ইউনিট থাকে। আবার প্রসেসরের বিভিন্ন সিরিজ থাকে।

আমাদের এই সিরিজের উপরও নজর দেওয়া উচি। সিরিজ যত উন্নত হবে প্রসেসরের মান তত বাড়বে। ইনটেল প্রসেসর সিরিজঃ

  • Pentium Series - পেন্টিয়াম সিরিজ
  • Seleron Series - সেলেরন সিরিজ
  • Core Series - কোর সিরিজ
  • i Series - আই সিরিজ

তেমনই AMD এর প্রসেসর গুলোহলোঃ 

  • Sempron - সেম্পরন
  • A Thlon - এ থ্লন
  • AMD A Thlon X2 - এ,এম,ডি, এ থ্লন এক্স টু
  • AMD A Thlon 2 X2 - এ,এম,ডি, এ থ্লন টু এক্স টু AMD Phenom - এ,এম,ডি ফেনম
  • AMD FX - এ,এম,ডি এফ এক্স
  • AMD APU - এ,এম,ডি এ পি ইউ

আর তাই সবসময় নতুন মডেলের প্রসেসর কেনা ভালো। তবে হ্যা, প্রসেসরটি যেন আপনার মাদার্বোডে সাপোর্ট করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

Tuesday, January 24, 2023

Ram (Random Access Memory)

Ram (Random Access Memory)

What is ram of computer

RAM (Random Access Memory) is a type of computer memory that is used to temporarily store data that a computer's central processing unit (CPU) can quickly access. It is a volatile memory, which means that it is only able to hold data while the computer is powered on. When the computer is powered off or rebooted, the data stored in RAM is lost. RAM is considered a "working memory" and is used to hold the data that a computer is currently using or processing. This allows the CPU to access the data much faster than if it had to retrieve it from a storage device like a hard drive. The more RAM a computer has, the more programs it can run at the same time, and the faster it can access the data it needs to run those programs.




Friday, May 6, 2022

অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে?

অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে?

কম্পিউটার পরিচালনার জন্য ব্যাবহৃত হার্ডওয়্যারের সাথে অন্যান্য সফটওয়্যারের সমন্বয়ে সাধনের উপাদান হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম। হার্ডওয়্যারের সাথে সমন্বয় করে ব্যাবহারিক প্রোগ্রাম পরিচালনা, প্রাথমিক সৃতিসহ সকল ধরনের সহায়ক সৃতিতে তথ্য সংরক্ষন ব্যাবস্থাপনা প্রভৃতি কার্যক্রম প্রধানত অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পরিচালিত হয়। এক কথায় বলা যায় কম্পিউটার সংগঠনের যন্ত্রাংশ সমুহকে কার্যক্রম করাই হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম। তবে হ্যা স্মার্ট ডিভাইসের সকল ক্ষেত্রেই অপারেটিং সিস্টেম থাকে। যেমন স্মার্টফোনের জন্য রয়েছে এন্ড্রয়েড।

হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের ভিন্নতা এবং কার্যক্রমের ধরন অনুসারে বিভিন্ন প্রকারের অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহৃত হয়। বর্ণ ভিত্তিক নির্দেশ প্রদান সম্পন্ন একটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে DOS. নেটওয়ার্ক ভিত্তিক কাজের জন্য ইউনিক্স, লিনাক্স প্রভৃতি চিত্রভিত্তিক নির্দেশ প্রদানের মাধ্যমে কার্য সম্পাদনে সক্ষম। মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের একটি জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হলো Windows.



Monday, May 2, 2022

কম্পিউটার সফটওয়্যার

কম্পিউটার সফটওয়্যার

কম্পিউটারের যে কোন যন্ত্র বা যন্ত্রাংশকেই হার্ডওয়্যার (Hardware) বলা হয়। তেমনি কম্পিউটারে ব্যাবহৃত সকল প্রোগ্রাম বা প্রোগ্রাম সমষ্টিকে সফটওয়্যার বলা হয়। 

সফটওয়্যার হচ্ছে অদৃশ্য। মানুষের শরিরকে যদি হার্ডওয়্যার (Hardware) ধরা হয়, তাহলে সফটওয়্যার হচ্ছে মানুষের প্রাণ। প্রাণ ছাড়া দেহ যেমন কিছুই করতে পারেনা তেমনি সফটওয়্যার ছাড়া কম্পিউটারের যন্ত্রাংশ অর্থাৎ হার্ডওয়্যারও কিছুই করতে পারেনা। সফটওয়্যার প্রধানত ২ ধরনের। এর একটিকে বলা হয় অপারেটিং সফটওয়্যার বা সিস্টেম সফটওয়্যার যাহা কম্পিউটার চালনার জন্য প্রযোজ্য। যেমন- ডস, ইউন্ডোজ, লিন্যাক্স, ইউনিক্স ইত্যাদি। অন্যটি হল অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার বা ব্যাবহারিক সফটওয়্যার। যেমন- এমএস ওয়ার্ড (Microsoft Word),  এক্সেল (Excel), একসিস (Access), ইলাস্ট্রেটর (Illustrator) ইত্যাদি।

বর্তমানে ব্যাংক, বীমা, বিদ্যুৎ অফিস, রেলওয়ে, বিমান ইত্যাদিতে প্রোগ্রামার দ্বারা সফটওয়্যার তৈরি করে কারে পরিচালনা করা হয়।



কম্পিউটার কী? What is computer?

কম্পিউটার কী? What is computer?

কম্পিউটার শব্দটি গ্রীক শ্বব্দ জতে এসেছে। Compute শ্বব্দ থেকে Computer শব্দের উতপত্তি। কম্পিউটার শব্দের আভিধানিক অর্থ গণনাকারী। তবে বাস্তব ক্ষেত্রে কম্পিউটার কেবল গণনাই করেনা এটা মানুষের চেয়েও নির্ভুল গানিতিক, যৌক্তিক ও সিদ্ধান্তমূলক কাজে অতি দ্রুত সমাধান দিতে পারে। অর্থাৎ কম্পিউটার হলো একগুচ্ছ বৈদতিক যন্ত্রের সমাহার, যা বৈদ্যুতিক প্রবাহের মাধ্যমে যৌক্তিক কার্যাবলি নিজস্ব সংকেতে রূপান্তর করে দ্রুত সমাধান করে থাকে। সভ্যতার ক্রম্বিকাশের বর্তমান পর্যায়ে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অন্যতম উপাদান হচ্ছে কম্পিউটার।

মূলত কম্পিউটার এলটি ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র, এটা অনেক গুলো নির্দেশ তার সৃতি বা মেমোরিতে ধরে রাখতে পারে এবং প্রয়োজনে সে নির্দেশসমূহ নির্ভুলভাবে সম্পন্ন করতে পারে। তবে কম্পিউটারের নিজের কোন কাজ করার ক্ষমতা নেই। কম্পিউটার আবিষ্কারকগণ এবং ব্যাবহারীগণ বলে দেয় কম্পিউটারে কি করতে হবে। অর্থাৎ এখন পর্যন্ত কম্পিউটার একটি নির্বোধ ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র।

আরো পড়ুনঃ


Saturday, April 30, 2022

সংখ্যা পদ্বতির প্রকারভেদ

সংখ্যা পদ্বতির প্রকারভেদ

আমরা সাধারণত গণনার কার্যাদি সম্পাদনের জন্য ১০ টি অংক ব্যাবহার করে থাকি। যেমনঃ ০, ১, ২, ৩, ৪, ৫, ৬, ৭, ৮, ৯ এই পদ্ধতিকে ডেসিম্যাল পদ্ধতি বলে। আবার কম্পিউটারের সকল কার্যাদি সম্পাদিত হয় ০, ১ এই অংকের মাধ্যমে। গণিতের এই পদ্ধতিকে বাইনারি বলে।



সংখ্যা পদ্ধতি ৪ প্রকার, যথাঃ-

  1. ডেসিম্যাল নাম্বার (Decimal Number)
  2. বাইনারি নাম্বার (Binary Number)
  3. অকটাক নাম্বার (Octal Number)
  4. হেক্সাডেসিম্যাল নাম্বর (Hexadecimal Number)

১. দশমিক পদ্ধতি (ডেচিমাল System)

আমরা সচরাচর যে পদ্ধতিতে সংখ্যা লিখে থাকি এতে ১০ টি প্রতিক ব্যাবহার করা হয়। প্রতিক দশটি হলোঃ ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯ এই পদ্ধতিতে গণনার কার্য করে থাকি। দশমিক সংখ্যার পদ্ধতির বেজ ভিত্তি সংখ্যা ১০। সকল পদ্ধতিতেই অংকের অবস্থানের এর মান নির্ভর করে। নিচের ছবিটি লক্ষ করুন।


২. বাইনারি পদ্ধতি (Binary System)

কম্পিউটারে ব্যাবহৃত প্রায় সব প্রোগ্রামগুলিতে দশমিক পদ্ধতিতে উপাত্ত গ্রহণ করে। তবে বিদ্যুতের উপস্থিতি এবং অনুপস্থিতি ছাড়া অন্য কিছু বুঝতে পারে না। এজন্য বাইনারি সংখ্যা নামে একটি সংখ্যা পদ্ধতির প্রচলন শুরু হয়। এই পদ্ধতিতে কম্পিউটারে বিদ্যুতের উপস্থিতিকে ১ এবং অনুপস্থিতিকে ০ ধরা হয়, যা মেশিনের জন্য সহজে বোধ্যগম্য হয়। এজন্য কম্পিউটারের আভ্যন্তরিণ কাজে বাইনারি পদ্ধতি ব্যাবহার হয়। এই পদ্ধতি সবচেয়ে সরলতম সংখ্যা পদ্ধতি; যার বেজ বা ভিত ২। এতে ০ ও ১ এই দুটি মৌলিক সংখ্যা ব্যাবহার করা হয়। তবে এ পদ্ধতির উপস্থাপিত সংখ্যাগুচ্ছ দীর্ঘকৃতির হয়ে থাকে।

৩. অকটাল পদ্ধতি (Octal System)

বাইনারি অংক বেশ দীর্ঘকৃতি। তাই একে সহজে ও ছোট আকারে উপস্থাপনের জন্য অক্টাল সংখ্যা পদ্ধতির উদ্ভব। এই পদ্ধতির বেজ বা ভিত ৮। এখানে ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭ এই আটটি মৌলিক সংখ্যা ব্যাবহার করে গানিতিক হিসাব নিকাশ সম্পাদন করা হয়। এই পদ্ধতির সবচেয়ে বড় সংখ্যা হলো ৭। এই সংখ্যা পদ্ধতিটি কম্পিউটারের অভ্যান্তরিন বাইনারি সংখ্যায় প্রক্রিয়াকরণের কাজে ব্যাবহৃত হয়। 

৪. হেক্সাডেসিম্যাল পদ্ধতি (Hexadecimal System)

হেক্সাডেসিম্যাল পদ্ধতিতে মোট ১৬ টি মৌলিক অংক ব্যাবহৃত হয়। সেগুলো হল ০,১,২,৩,৪,৫,৬,৭,৮,৯, A, B, C, D, E ও F. এই ১৬ টি মৌলিক অংক ব্যাবহার করে সকল প্রকার গানিতিক হিসাব সম্পাদন করা হয়। এই সংখ্যা পদ্ধতির বেজ ১৬। এই পদ্ধতিতে দশমিক পদ্ধতির ১০ এর মান A এবং ১৫ এর মান F, এবং একি ভাবে B মান হলো ১১ ও C এর মান হলো ১২ এইভাবে বাকি মান গুলো নির্ণয় হয়। F এই পদ্ধতির বড় সংখ্যা। ফলে এর চেয়ে বড় সংখ্যা লিখতে হলে একাধীক হেক্সাডেসিমেল অংকের বিন্যাস করে ব্যাবহার করতে হয়। 

Sunday, March 27, 2022

 কম্পিউটার বিষয় নিয়ে কেন ডিপ্লমা করবেন ?

কম্পিউটার বিষয় নিয়ে কেন ডিপ্লমা করবেন ?

যারা SSC পাস করার পর ভাবছেন কারিগরি কোন বিষয় নিয়ে পরবেন। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল খুব গুরুত্বপূর্ন। কারন আজকে আমি সেয়ার করবো যে কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে কিভাবে পরবেন এবং পরলে কতটা লাভ ও কতটা ক্ষতি? এবং সেই সাথে এই বিষয়ে পরলে আপনার ফিউচার এ কেরিয়ার কেমন হবে? এই সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন।


কম্পিউটার সাইন্স কোর্স

আগে এই কোর্স ৩ বছর  এর জন্য ছিল কিন্তু পরে এর মেয়াদ  বারিয়ে ৪ বছর  করে  ৮ টি সেমিস্টারে এ ভাগ করা হয়েছে। যাই হোক মেইন কথাই আসি কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড Engineering যার মানে হলো CSE। বর্তমানে সব থেকে মুল্যবান ও প্রধান কারিগরি হলো এই কম্পিউটার সাইন্স। মুলত এটি  বলতেই হয় কম্পিউটার সাইন্স বলতে বঝায় কম্পিউটার কে কাজ সিখানো,কথা শোনানে,তাকে দিয়ে ইচ্ছা মতো কাজ করানো। আসলে কম্পিউটার  সাইন্স  কোনো মুখস্থ বিদ্দার বিষয় না  এটার জন্য চিন্তা শক্তি অনুপ্রেরণা ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থেকে নতুন কিছু করতে চাওয়া ।   কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে পরতে হলে সবার মধে ৩টি বিষয় থাকা দরকার–
  1.  প্রথমোত নতুন কিছু কররার মনব্লতা।
  2.  প্রগ্রামিং করার  ধর্য্য।
  3.  গনিতের প্রতি বিষেশ ধারণা (যেমন  Calulus, Matrix, Number theory, Geometry & Vactor analysis ইত্যাদি
সব থেকে মজার ব্যাপার হলো এই সাবজেক্ট এর স্টুডেন্টদের একটা স্পেশালিটি হলো তারা সহজেই অন্যের গেম বা অ্যাপস কে ইচ্ছামত ডেভলপ করতে পারবে এবং নিজের মন মত ভাবে তৈরি করতে পারে।
 
আরেকটি কথা যারা বলে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে কোন কিছু হয় না বা কোন চাকরি হয় না তাদের ক্ষেত্রে একটি কথা বলতে চাই, কম্পিউটার সায়েন্স নেওয়ার আগে আপনাদেরকে চিন্তা করতে হবে যে আপনি  একজন ওয়েব ডেভলপার  বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন নাকি বড় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবেন। বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্ট এখন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে  গুগলের প্রিন্সিপাল হিসাবে কাজ করছেন।  সর্বশেষ একটি কথাই বলবো যারা এই সাবজেক্টে নিয়ে পড়বেন তাদেরকে মনোযোগী এবং ধৈর্যশীল হতে হবে এবং সব সময় নিজের ইচ্ছায় বজায় রাখতে হবে এবং ভাবতে হবে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে বড় কিছু হওয়ার যেমন ওয়েব ডেভলপার, গ্রাফিক্স ডিজাইনা্‌ সফটওয়্যার  ইঞ্জিনিয়ার এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার।

অবশ্য পড়াশোনার সবার নিজের দায়িত্বে আপনি যদি ভালো মনোযোগী হন এবং আপনার ক্যারিয়ারের দিকে ফোকাস করেন  তাহলে অবশ্যই আপনি পারবেন আপনার ফিউচার কে ব্রাইট করতে। 

এররকম আরো তথ্য উপভোগ করতে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।

Thursday, March 24, 2022

হোস্টিং কী? What is hosting?

হোস্টিং কী? What is hosting?

হোস্টিং কী? হোস্টিং কেন প্রয়োজন? হোস্টিং কি কাজে লাগ? আজকে এই সকল প্রশ্নের উত্তর এই আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন। আমি আজকে হোস্টিং বিষয় সকল কিছু আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো। 

হোস্টিং কি? এটা জানার পুর্বে অবশ্যই আপনাকে জেনে নিতে হবে ওয়েবসাইট কী? ও ডোমেইন কি?  যারা ওয়েবসাইট কী? ও ডোমেইন কি এই বিষয় জানতে ইচ্ছুক তারা আমাদের ওয়েবসাইটে ডোমেইন বা ওয়েবসাইট লিখে সার্স করলেই এই সংক্রান্ত আর্টিকেল পেয়ে যাবেন। তাহলে চলুন আর কথা না বাড়িয়ে মূল কথায় আসি।



হোস্টিং কী?

হোস্টিং হচ্ছে একধরনের স্টোরেজ যা অনলাইন ভিত্তিক সকল প্লাটফোর্মে ব্যাবহার করা লাগে। যেমন যারা ওয়েবসাইট সম্পর্কে জানেন তারা এটাও জানেন যে ডোমেইন ও হোস্টিং একটি ওয়েবসাইট বানাতে সর্বপ্রথম প্রয়োজন। এটা আমরা প্রায় সকলেই জানি কিন্তু আমরা এটা জানিনা হোস্টিংটা আসলে কি এবং এটা কিভাবে কাজ করে? কোন একটি ওয়েবসাইট আমরা যখন বানাতে যাই অভিয়াসলি তার মধ্যে অনেক ফাইল ও ফটো রাখতে হয়। যেমন বিভিন্ন স্ক্রিপ্ট, ফাইল, ফটো, ভিডিও এবং অন্যান্য যে কোন MB/KB ভিত্তিক কোন না কোন ডাটা থাকে, যা স্বাধারনত একটি ওয়েবসাইট বানানোর সময় আমরা আমাদের কম্পিউটারের হার্ডওয়্যারে রাখি। আপনিকি কখনো নিজেকে প্রশ্ন করেছেন যে এই ফাইল গুলো ওয়েবসাইটের ঠিক কোন স্থানে রাখা হয়? জ্বী হ্যা এই সকল ডাটা হোস্টিং এর মধ্যে সংরক্ষন করা হয়। 

হোস্টীং মূলত কম্পিউটার হার্ড-ডিস্কট এর মত, তবে এটা অনলাইনে থাকে এবং দিন ২৪ ঘন্টা ও সপ্তাহের ৭ দিন অন থাকে। এটা কোন ভাবেই বন্ধ করা হয়না। অর্থাৎ এই স্টোরেজ গুলো যেই যায়গা থেকে সার্ফ করা হয় তাদের কম্পিউটার গুলো এতটাই সক্তিশালী যা ২৪ ঘন্টা চালু থাকে। আর এইসব কম্পিউটার গুলোকে সুপার কম্পিউটার বলা হয়ে থাকে। 

সুপার কম্পিউটার কোথায় রাখা হয়?

সুপার কম্পিউটার সব দেশে দেখা যায়না, হাতে গনা অল্প কিছু দেশেই এর অস্তিত্য আছে যা সব থেকে বেশি ইউরোপীয় কাউন্ট্রী ও এমেরিকাতেই রয়েছে এবং গবেষনায় দেখা যায় বিশ্বের ৭০% ডাটা কানাডার সার্ভার বা সুপার কম্পিউটারে রয়েছে। এইসব সুপার কম্পিউটার গুলো খুব যত্ন সহকারে রাখা হয়।

ডোমেইন ও হোস্টিং ২টাত আলাদা কিন্তু একত্রিত কিভাবে করে?
জ্বী হ্যা ডোমেইন হোস্টিং আলাদা তবে এটা এক না করলে আপনার ওয়েবসাইট স্বাধারন মানুষ খুজে পাবেনা। এর জন্য ডোমেইন ও হোস্টিংকে একত্রিত করা লাগে যা DNS দ্বারা করা হয়। 

হোস্টিং কত প্রকার?

হোস্টিং অনেক প্রকার আছে। তবে সব থেকে মেইন ফিচার গুলো নিয়ে ৪ প্রকার হোস্টিং সব থেকে বেশি জনপ্রীয়। এই হোস্টিং গুলো বিভিন্ন কাজে ব্যাবহার হয় অবশ্যই কাজের উপর ভিত্তি করেই এই ৪ প্রকার হোস্টিং। ৪ প্রকার হোস্টিং এর তালিকা নিচে দেওয়া হলো। 
  1. Shared Hosting
  2. VPS (Virtual Private Server) Hosting
  3. Dedicated Hosting
  4. Cloud Hosting

আরো পরুনঃ

Sunday, March 20, 2022

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বানানোর কথা ভেবে থাকেন তাহলে আপনার সর্বপ্রথম প্রয়োজন একটি ডোমেইন। যারা ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে বা বানিয়ে দেয় তাদের সাথে আপনি যখন কমিউনিকেশন করবেন তখন অবশ্যই শুনে থাকবেন ডোমেইন হোস্টিং কে দিবে? বা ডোমেইন নাম বলুন ও হোস্টিং কত জিবি?

মূলত আজকের এই পোস্টে আমি ডোমেইন বিষয় বিত্যান্ত আলোচনা করবো। আমার এই আর্টিকেলটি পুরোটা পরলে ডোমেইন কি? কেন প্রয়োজন? কি কাজে কখন ব্যাবহার হয়? ডোমেইন কত প্রকার? এইসকল কিছু আজকে জানতে পারবেন।

ডোমেইন কী?

ডোমেইন কীঃ ডোমেইন হচ্ছে একটি নাম বা একটি ঠিকানা। বিষয়টা ক্লিয়ার হতে একটু রিয়ালিটিতে আশা যাক। ধরুন আপনার বাসায় আমাকে যেতে বললেন, কিন্তু ঠিকানা দিলেন না! এখন এই পর্যায় আপনার বাসায় যেতে হলে অবশ্যই আপনার ঠিকানা আমাকে জানতে হবে তারপর আমি আমার গন্তব্যে পৌছাতে পারবো। একিভাবে ডোমেইন কাজ করে। আপনার ওয়েবসাইটে আপনি যখন ভিজিট করবেন অবশ্যই সার্সবারে আপনার ওয়েবসাইটের URL বা Address যেটাকে সবাই ডোমেইন বলি সেটা দিতে হবে। এরপর আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যেতে পারবেন। যেমন আমার ওয়েবসাটের ডোমেইন হচ্ছে www.mrantorali.com এটা একটি ডোমেইন বা ওয়েবসাইট এড্রেস। এটা আপনি সার্স করলে ১০০% আমার ওয়েবসাইট সামনে আসবে।  




বিঃদ্রঃ একটি ডোমেইন নেইম একবার মাত্র ব্যাবহার যোগ্য এবং যতক্ষন অইটার সময় বা Expired না হবে ততক্ষন অইটা আর কেউ ব্যাবহার করতে পারবেনা।

ডোমেইন গঠন 

একটী ডোমেইন কিছু অংশ নিয়ে গঠিত হয়। যেমন ধরুন google এর ওয়েবসাইটের নাম google.com বা https://www.google.com এখানে এই ডোমেইনটিতে ৪টি অংশে ভাগ করা। এটা যদি সহজে বুঝতে চান নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।



ডোমেইন এক্সটেনশন

ডোমেইন এক্সটেনশন এটা হয়ত অনেকেই জানেন না। ডোমেইন এক্সটেনশন কোনটাকে বলা হয়? আমার ওয়েবসাইট mrantorali.com এখানে আমার নামের পর অর্থাৎ mrantorali এরপরে যেই ওয়ার্ড আছে অইটাই হচ্ছে এক্সটেনশন। এখানে আকি যেটা ইউজ করেছি সেটি হচ্ছে  .Com তবে মার্কেটে এরকম হাজারো রকম এক্সটেনশন পাওয়া যায়। 

ডোমেইন নেইম কত প্রকার? 

ডোমেইন নেম অনেক প্রকার। বর্তমানে বাজারে কয়েকহাজারেরো বেশি এক্সটেনশন পেয়ে যাবেন। যার মধ্যে .Com .Net .Info .Org ইত্যাদি সব থেকে জনপ্রিয়। এবং এর বাহিরে কাউন্ট্রি বেসেড অনেক ডোমেইন এক্সটেনশন পাওয়া যায় এবং নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা আলাদা এক্সটেনশন আছে। 
  1.  .Gov (Government)
  2.  .Info (Information)
  3.  .Edu (Education)
  4.  .biz (Business) 
এই গুলো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য করা হয়েছে এর পাশাপাশি নিজ দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে
  1.   .Bd (Bangladesh)
  2.   .in (India)
  3.   .Cn (China)
  4.   .us (United State)
  5.   .uk (United Kingdom)
এরকম প্রত্যেক দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে। এবং প্রত্যেকটা ডোমেইন অর্থবহন করে।

আজ থেকে কয়েক দশক আগে এই ডোমেইন নেইম ছিলোনা তখনকার যুগে এটা IP Address দিয়ে করা হতো। আইপি এ্যড্রেসের সংখ্যার মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঢোকা যেতো। কিন্তু অতিরিক্ত সংখ্যা যা নামের তুলোনায় মনে রাখা কঠিন তাই পরবর্তিতে এটা নাম হিসেবে এক্সেস করার সিস্টেম তৈরি করা হয়। এবং বর্তমানে আমাদের মনে রাখার মতো আমরা ডোমেইন নেইম দেই তবে এর পিছনে এখনো একটি আইপি কাজ করে। আপনার হোস্টিং সার্ভার যেখানেই থাকুক তার সার্ভার এক্সেস করতে অবশ্যই আইপি এড্রেস দিয়ে কল করা হয়।

যেমন গুগল ওয়েবসাইট https://www.google.com এটা লিখে সার্স করলে ওপেন হয় তবে আপনি চাইলে এই সেম কাজ আইপি দ্বারাও করতে পারেন। যেমন এটার আইপি  হচ্ছে 142.250.72.110


হোস্টিং এবং ডোমেইন একসাথে কানেক্ট করার জন্য DNS Name Server ব্যাবহার করা হয়।

আরো পড়ুন

Friday, February 18, 2022

এইচটিএমএল পরিচিতি Introduction with HTML

এইচটিএমএল পরিচিতি Introduction with HTML

 এইচটিএমএল HTMLবা Hyper Text Mark-up Language এর সংক্ষিপ্ত রূপ হল এইচটিএমএল যা ওয়ার্ল্ড ওয়াইড উইড ওয়েব (www) ফাইলে ডকুমেন্ট ফরমেট করতে প্রোগ্রামারগণ ব্যাবহার করেন। এটি সত্যিকার অর্থে কোন প্রোগ্রামিং ভাষা নয়। তবে প্রোগ্রামারজ্ঞণ ওয়েব পেইজে টেক্সট, অডিও, ভিডিও, গ্রাফিক্স বা এ্যানিমেশনকে সুন্দরভাবে সাজাতে বা ফরমেট করতে। এই ভাষা ব্যাবহার করেন। এইচটিএমএল ফাইল সাধারণভাবে ওয়েব পেইজ (Web Page) নামে পরিচিত। কার্যকর ভাবে, এইচটিএমএল হল প্লাটফররম স্বনির্ভর সমন্ময়। আরর এই সমন্ময়ের মাধ্যমে World Wide Web ডকুমেন্ট বিভিন্ন ধরনের উপাদান ও উপকরণ ফরমেট করা বা সাজানো যায়। জেনেভায় অবস্থিত CERN এ কাজ করার সময় টিম বার্ণার লী সর্বপ্রথম HTML আবিষ্কার করেন।



HTML ডকুমেন্ট তৈরি ও সংরক্ষন  

যে কোন ধরনের text এডিটর ব্যাবহার করে ওয়েব পেইজের জন্য নিয়ম মাফিক লেখাসমৃদ্ধ HTML ফাইল তৈরি করার যায়। এই ফাইল টেক্সট (Text) বা ASCII নামেও পরিচিত; সুধু ফাইলের এক্সটেনশন পরিবর্তন করে .html বা .htm করা হলে তাই হবে HTML ডকুমেন্ট। 

টেক্সট এডিটর

ইউন্ডোজের নোটপ্যাড, ম্যাকিন্টোশের Simple text বা ইউম্যাক্স মেশিনের Emacs বা VI এডিটর ব্যাবহার করে HTML ডকুমেন্ট তৈরি করা যাবে; তবে সেক্ষেত্রে ডকুমেন্ট সংরক্ষন করার সময় "text only with line breaks" ফরমেট বা Save as HTML অথবা Save as Webpage বেছে নিতে হবে।

উল্যেক্ষ যে, HTML ফাইলের এক্সটেনশন হল .html বা .htm নোট প্যাড বা ওয়ার্ড প্যাডে HTML ফাইল সংরক্ষন করার সময় ফাইলের এই এক্সটেনশন সঠিকভাবে দিতে হয়। অন্যথায় ভুল এক্সটেনশনযুক্ত ফাইল ওয়েব সাইটে আপলোড (Upload) করা হলে তা ঠিকমত কাজ করবে না।

HTML Page Structure 

HTML পেইজের সাধারনত দুইটি প্রধান অংশ থাকে। 
  1. head অংশঃ এই অংশে Title বা শিরোনাম, ধরন, সার্চ ইঞ্জিনের জন্য কী-ওয়ার্ড ও প্রয়োজনীয় কোদ যা ওয়েব পেইজে তথ্য প্রদর্শনের জন্য দরকার তা থাকে।
  2. Body অংশঃ এটি ডকুমেন্টের মূল অংশ যাতে তথ্য প্রদর্শন করার হয়।

HTML Tag

এইচটিএমএল কে ট্যাগের ভাষায় বলা হয় কারণ বিভিন্ন ট্যাগের সমন্বয়ে ডকুমেন্ট তৈরি হয়। প্রতিটি ত্যাগ তার নিজস্ব নাম অনুসরণ করে কৌণিক (<>) ব্রাকেটে শুরু বা ওপেন হয়। এবং একে শুরু ট্যাগ বা ওপেনিং ট্যাগ বলে। ওপেন হওয়া ট্যাগ কৌণিক (</>) ব্রাকেট অনুসরণ করে ট্যাগের নামে শেষ বা বন্ধ করতে হয়। এবং একে শেষ ট্যাগ বা ক্লোজিং ট্যাগ বলে। লক্ষ্যনীয় যে, ট্যাগ বন্ধ করতে '/' চিহ্ন ব্যাবহৃত হয়। যেমন HTML কোড শুরু করার জন্য প্রথমে <HTML> টাইপ করা হয়। ফলে এ অংশ থেকে পেইজটিকে একটি HTML ডকুমেন্ট বা পেইজ হিসেবে ঘোষনা করা হয়। পেইজের শেষে </HTML> টাইপ করে শেষ বা বন্ধ করতে হয়।

নিচে একটি সরল HTML পেইজের কোড দেওয়া হল।

  
উপরের HTML কোডগুলোর নোটপ্যাড বা ওয়ার্ডপ্যাড ব্যাবহার করে .html যুক্ত ফাইলে সংরক্ষন করে যে কোন ব্রাউজার যেমন- ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দ্বারা ওপেন করা হলে নিচের ওয়েব পেইজটি দেখা যাবে।

Tuesday, February 15, 2022

ইনফরমেশন সিস্টেম Information System

ইনফরমেশন সিস্টেম Information System

 অতি প্রাচীনকাল থেকেই সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের পাশাপাশি ব্যবসা-বাণিজ্যের ধরন এবং পদ্বতি স্তরে স্তরে পরিবর্তিত হয়ে আসছে।

কৃষি ভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা এবং শিল্পভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থার সমান্তরাল অধুনা আমরা রক নতুন সমাজ ব্যবস্থায় পা দিয়েছি। আর এই সমাজ ব্যবস্থাকে বলা হচ্ছে তথ্যভিত্তিক সমাজ ব্যবস্থা যা Information age নামে বহুল পরিচিত। পৃথিবীতে ইনফরমেশন এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং মূল্যবান বিষয়। যে দেশের তথ্য ভান্ডার যত বড় হবে এবং বুদ্ধিমত্তার সাথে সেই তথ্যকে কাজে লাগাতে পারবেন সে দেশই বিশ্ব অর্থনৈতিতে নেতৃত্ব দিবে। 

প্রকৃত পক্ষে ইনফরমেশন সিস্টেম নতুন কোন বিষয় নয়। প্রাচীনকাল থেকেই ইনফরমেশন সিস্টেম চালু ছিল তবে এর জটিলতা ও মেনুয়াল পদ্ধতির কারণে তখন জনপ্রিয় ছিল না। বর্তমানে কম্পিউটার ও যোগাযোগ প্রযুক্তির সাহায্যে অতি সহজে কম্পিউটার নির্ভর ইনফরমেশন সিস্টেম (Computer Based Information System) CBIS প্রতিষ্ঠা করা যায়। তবে এখনও কিছু মেনুয়াল ইনফরমেশন সিস্টেম Manual Information System চালু আছে।

ডেটা সংগ্রহ, এর সত্যতা ও বৈধতা যাচাই, সংরক্ষণ, প্রসেস, উপস্থাপনা ও আপডেট করে আউটপুট হিসেবে তথ্য সরবারহ করাই হল ইনফরমেশন সিস্টেম। ইনফরমেশন সিস্টেম ইনপুট হিসেবে ডেটা গ্রহণ করে এবং ডেটাকে প্রসেস করে আউটপুট হিসাবে ইনফরমেশন উতপন্ন করে।



বিভিন্ন লেখক বিভিন্নভাবে ইনফরমেশন সিস্টেমকে সংজ্ঞায়িত করেছেন। এই আর্টিকেলে আমি কিছু সংজ্ঞা উল্লেখ্য করছি।

ইনফরমেশন সিস্টেম হল এক সেট আন্তঃসম্পর্কিয় উপাদান যা সংঘটনের সিদ্বান্ত গ্রহণ ও নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করার জন্য ডেটা সংগ্রহ বা উদ্ধার প্রসেস, সংরক্ষন, ও বন্টন করে থাকে। ম্যানেজার ও কর্মীদের সিদ্ধান্ত গ্রহণ, সমন্ময় এবং নিয়ন্ত্রণের পাশাপাশি ইনফরমেশন সিস্টেম সমস্যা বিশ্লেষণ, জটিল বিষয় অনুধাবন এবং নতুন পণ্য তৈরিতে সহযোগিতা করে।

Information system can be defined technically as a set of interrelated components that collect or retrieve process, store, and distribute information to support decision making and control in an organization. In addition to supporting decision making, coordination, and control, information systems may also help managers and workers analyze problems, visualize complex subjects, and create new products.

ইনফরমেশন সিস্টেম হল মানুষ, হার্ডওয়্যার, সফটওয়্যার, কমিউনিকেশন নেটওয়ার্ক,  এবং ডেটার একটি সুসংগঠিত জোট যা ডেটা সংগ্রহ ও রুপান্তর করে প্রতিষ্ঠানে সরবরাহ করে। 

An Information system can be any organized combination of people, hardware, software, communications networks, and data resources that collects, transforms, and disseminates information in an organization.

ইনফরমেশন সিস্টেম এমনই একটি কার্য পদ্ধতি যা ডটা সংগ্রহ, প্রেরণ, সংরক্ষণ, পুনররোদ্ধান, ম্যানুপুলেশন এবং প্রদর্শনের কাজের জন্য উৎসর্গকৃত এবং তা অন্যান্য কার্য পদ্ধতিকে সমর্থন করে। 

An information system is a working system whose business process is devoted to capturing, transmitting, storing, retrieving, manipulating and displaying information, thereby supporting work systems.

Wednesday, February 9, 2022

ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণের বহু উপাদান ও পদ্বতি আছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ডেটা মাইনিং প্রযুক্তি দিয়ে কিভাবে ডেটা বিশ্লেষন করা হয় তা জানবো। এবং কিছু টুল সমপর্কে জানবো। ডেটা বিশ্লেষণ এতে বৈচিত্র্যপূর্ণ বিভিন্ন নামের বিভিন্ন প্রযুক্তি, বিভিন্ন ব্যাবসা, বিজ্ঞান এবং সমাজ বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয় অন্তর ভুক্ত থাকতে পারে।

ডেটা মাইনিং

ডেটা মাইনিং একটি বিশেষ ডেটা বিশ্লেষন প্রযুক্তি যা ডেটাবেজ থেকে বিশেষ জ্ঞান আবিষ্কারের দিকে দৃষ্টি প্রদান অরে। ব্যাবসায়িক বুদ্ধিমত্তা (Business intelligence) ডেটা বিশ্লেষণের সহায়তার উপর নির্ভরশীল যা প্রদানত ব্যাবসায়িক তথ্যেরর দিকে দৃষ্টি প্রদান করে। পরিসংখ্যানমুলক প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু গবেষক ডেটা বিশ্লেষনকে তিন ভাগে বিভিক্ত করেছে। এরা হলোঃ-

  1. বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান Descriptive Statistics বর্ণনামূলক পরিসংখ্যানে সংগৃহীত ডেটা সমগ্রের পরিমানবাচক বিভিন্ন বিশ্লেষন করা হয়। যেমনঃ কেন্দ্রীয় প্রবণতা পরিমাপ (গড়, মধ্যমা, প্রচুরক) বিচ্যুতি (Dispersion) সংশ্লেষণ (Corelation) রিগ্রেষন (Regression) বিভিন্ন ধরনের গ্রাফ ও চার্ট ইত্যাদি।
  2. অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ (Exploratory Data Analysis-EDA):- অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ ডেটার নতুন বৈশিষ্ট আবিষ্কার করার দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
  3. নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ (Confirmatory Data Analysis-CDA) নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ বিদ্যামান কোন তত্ত্ব নিশ্চিতকরণের দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
তাছাড়া অনুমানমূলক বিশ্লেষন (Predictive Analysis) অনুমানমূলক পুর্বাভাষ বা শ্রেণীকরণ জন্য পরিসংখ্যানমূলক বা কাঠামোমূলক মডেলের প্রয়োগের উপরর দৃষ্টি প্রদান করে। অন্যদিকে, পাঠ সংক্রান্তমূলক উৎস ও অকাঠামোগত  ডেটারর শ্রেণি থেকে তথ্য বের করে আনতে এবং শ্রেণীকরণ করতে পাঠ সংক্রান্ত বিশ্লেষন (Text Analysis) পরিসংখ্যানমূলক, ভাষাতাত্বিক এবং কাঠামোওত প্রযুক্তি প্রয়োগ করে। এসব কিছুই ডেটা বিশ্লেষণের বৈচিত্র।

কম্পিউটার ডেটা বিশ্লেষণ টুল 

  • মাইক্রোসফট এক্সেল (MS Excel)
  • ওপেন অফিস ক্যালক (Calc)
  • এসপিএসএস (SPSS)
  • ইভিউস (eViews)



Sunday, February 6, 2022

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়? কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার উপায় How to take screenshot on laptop or computer

কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়? কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার উপায় How to take screenshot on laptop or computer

হেলো, সবাই বুঝতেই পারছেন আজকের আর্টিকেল কতটা গুরুত্বপূর্ন। জ্বী হ্যা আজকে এই পোস্ট পড়ে আপনারা জানতে পারবেন ল্যাপটব বা কম্পিউটারে স্ক্রিনশট কিভাবে নেয়।

ল্যাপটপ বা কম্পিউটারে স্ক্রিনশট নেওয়ার অনেক উপায় আছে। যার মধ্যে অন্যতম একটি হলো উইন্ডোজের ডিফল্ট সিস্টেম দিয়ে স্ক্রিনশট নেওয়া। প্রথমত আপনার প্রয়োজন একটি ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এবং সাথে কি-বোর্ড মাউস। 



এবারে আপনাকে কি-বোর্ড দিয়ে জাস্ট ছোট্ট একটা ম্যাজিক করতে হবে।  আপনার কি বোর্ডের উইন্ডো বাটন বা স্টার্ট বাটনে চেপে ধরবেন এবং সেই সাথে আপনার কি-বোর্ডের সবার উপরে ডান দিকে Backspace বা F12 এই বাটনের পাশে Print Screen SysRq এই নামে একটা বাটন আছে অইটা ক্লিক দিবেন বাস স্ক্রিনশট নেওয়া কমপ্লিট।  (Window+Prirnt Screen SysRq) এই ২টা বাটন এক সাথে চেপে ধরবেন। 

এবারে হয়ত আপনি বুঝবেন না তবে স্ক্রিনশট নেওয়া হয়ে গেছে। এবার আসে এই স্ক্রিনশট কোথাইয় গিয়ে সেভ হবে? জ্বী হ্যা এটার জন্য নির্দিষ্ট একটু যায়গা/পাথ আছে যেখানে এই স্ক্রিনশট গুলো সেভ হয়ে থাকে।

স্টেপ ১ 

নিচে দেখানো ছবিতে (Picture) ফোল্ডারে ক্লিক দিবেন.


স্টেপ ২

Picture এই অপশনে ক্লিক দেওয়ার পর নিচে দেখানো একটা স্ক্রিন পাবেন। এখান থেকে লাল মার্ক করা Screenshots এই ফোল্ডারে আপনার সকল স্ক্রিনশট এসে জমা থাকবে। 


এই ফোল্ডারে আপনার সকল স্ক্রিনশট জমা থাকবে।




আশা করি আজকের এই আর্টিকেলে সবাই উপকার পাবেন। ধন্যবাদ সবাইকে।