ক্রেডিট কার্ড কিভাবে বানাবো - যোগ্যতা, খরচ, এবং ব্যবহারের নিয়ম

ক্রেডিট কার্ড হলো একটি অত্যন্ত দরকারী আর্থিক সেবা, যা বিভিন্ন সময়ে জরুরি বা প্রয়োজনীয় ব্যয়ের সময়ে সহায়ক হতে পারে। অনেকেই জানেন না কীভাবে একটি ক্রেডিট কার্ড তৈরি করতে হয় বা তার জন্য কী কী প্রয়োজন। এই প্রবন্ধে, আমরা ধাপে ধাপে ক্রেডিট কার্ড তৈরি করার প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

ক্রেডিট কার্ড কী এবং এর সুবিধা

ক্রেডিট কার্ড একটি আর্থিক সুবিধা, যা ব্যবহারকারীকে একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত টাকা খরচ করার অনুমতি দেয়, যা পরে ধার হিসেবে পরিশোধ করতে হয়। এটি কেনাকাটা, বিল পরিশোধ এবং অনলাইন লেনদেনের জন্য ব্যবহার করা যায়। প্রধান সুবিধাগুলি হলো:

• জরুরি ব্যয়ের সময় তাৎক্ষণিক আর্থিক সহায়তা।
• EMI সুবিধায় বড় কেনাকাটা।
• বিভিন্ন রিওয়ার্ড পয়েন্ট এবং ক্যাশব্যাক সুবিধা।

ক্রেডিট স্কোর উন্নতির সুযোগ, যা ভবিষ্যতে ঋণ পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক।

ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

ক্রেডিট কার্ড পেতে হলে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতার প্রয়োজন হয়। প্রতিটি ব্যাংকের জন্য যোগ্যতার শর্ত কিছুটা ভিন্ন হতে পারে, তবে সাধারণত নিম্নলিখিত শর্তগুলো প্রযোজ্য:

• বয়স: সাধারণত ১৮-২১ বছর বয়সের উপরে হতে হবে।
• আয়: নির্দিষ্ট একটি মাসিক আয়ের সীমা থাকতে হবে।
• ক্রেডিট স্কোর: ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নির্ধারিত ক্রেডিট স্কোরের উপরে থাকতে হবে।
• চাকরি: নির্দিষ্ট আয়শীল চাকরি বা ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত থাকতে হবে।

ক্রেডিট কার্ড এর জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

ক্রেডিট কার্ড আবেদন করার সময় কিছু গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট জমা দিতে হয়। সাধারণত এই ডকুমেন্টগুলো প্রয়োজন হয়:

• জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট: প্রমাণ হিসেবে নাগরিকত্ব নিশ্চিত করতে।
• ঠিকানার প্রমাণ: বিদ্যুৎ বিল, পানির বিল বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট, যা আপনার ঠিকানা প্রমাণ করবে।
• আয়ের প্রমাণ: বেতন স্লিপ, আয়কর রিটার্নস, বা ব্যাংক স্টেটমেন্ট।
• একটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি।

ক্রেডিট কার্ড তৈরির ধাপ

১) ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন

প্রথমে আপনাকে একটি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান নির্বাচন করতে হবে যারা ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে। আপনি আপনার চাহিদা এবং সুবিধা অনুযায়ী ব্যাংক বা প্রতিষ্ঠান বেছে নিতে পারেন।

২) ক্রেডিট কার্ডের ধরন নির্বাচন

প্রতিটি ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ক্রেডিট কার্ড অফার করে, যেমন স্ট্যান্ডার্ড, প্রিমিয়াম, গোল্ড বা প্লাটিনাম ক্রেডিট কার্ড। আপনাকে আপনার আয়ের ভিত্তিতে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী কার্ডের ধরন বেছে নিতে হবে।

৩) অনলাইনে বা সরাসরি আবেদন

আপনি অনলাইনে ব্যাংকের ওয়েবসাইটে গিয়ে আবেদন করতে পারেন অথবা সরাসরি ব্যাংকের শাখায় গিয়ে আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন। আবেদনপত্রে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য, আর্থিক তথ্য, এবং ডকুমেন্টস জমা দিতে হবে।

৪) ডকুমেন্ট যাচাই

আপনার আবেদন জমা দেওয়ার পর ব্যাংক আপনার ডকুমেন্ট এবং ক্রেডিট স্কোর যাচাই করবে। এই প্রক্রিয়াটি কয়েক দিন সময় নিতে পারে।

৫) ক্রেডিট কার্ড ইস্যু

যদি আপনার আবেদন সফলভাবে অনুমোদিত হয়, তবে ব্যাংক আপনার নামে ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করবে। এটি সাধারণত আপনার ঠিকানায় পোস্টের মাধ্যমে পাঠানো হবে, অথবা আপনাকে সরাসরি ব্যাংক থেকে সংগ্রহ করতে হতে পারে।

কোন ব্যাংকে ক্রেডিট কার্ড এপলাই করতে পারবেন

 ইসলামী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

ইসলামী ব্যাংক তাদের ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে ইসলামিক শরিয়া অনুযায়ী। এজন্য কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতার প্রয়োজন হয়:

• বয়স: ২১-৬০ বছর
• মাসিক আয়: সর্বনিম্ন ৩০,০০০ টাকা
• নিয়মিত আয়ের উৎস থাকতে হবে
• সরকার অনুমোদিত প্রতিষ্ঠানে চাকুরীজীবী বা ব্যবসায়ী হতে হবে

ডাচ বাংলা ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

ডাচ-বাংলা ব্যাংক একটি স্বনামধন্য আর্থিক প্রতিষ্ঠান যারা সাধারণ এবং প্রিমিয়াম ক্রেডিট কার্ড অফার করে। এর জন্য:

• বয়স: ২১-৬৫ বছর
• মাসিক আয়: সর্বনিম্ন ২০,০০০ টাকা
• নিয়মিত চাকুরীজীবী বা ব্যবসায়ী হওয়া আবশ্যক
• ক্রেডিট স্কোর ভালো হতে হবে

ব্র্যাক ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

ব্র্যাক ব্যাংক বিভিন্ন ধরনের ক্রেডিট কার্ড ইস্যু করে, যেমন প্রিমিয়াম এবং প্লাটিনাম কার্ড। এর জন্য শর্তাবলি:

• বয়স: ২১-৬৫ বছর
• মাসিক আয়: ২৫,০০০ টাকার উপরে
• চাকুরীজীবী, ব্যবসায়ী বা ফ্রিল্যান্সার হতে হবে
• আয়ের প্রমাণ হিসেবে ব্যাংক স্টেটমেন্ট প্রয়োজন

ট্রাস্ট ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

ট্রাস্ট ব্যাংক, বিশেষত সামরিক বাহিনীর সদস্যদের জন্য, ক্রেডিট কার্ড অফার করে। সাধারণত এর যোগ্যতা নিম্নরূপ:

• বয়স: ২১-৬০ বছর
• আয়: ৩০,০০০ টাকা বা তার বেশি
• স্থায়ী চাকরি থাকা বাধ্যতামূলক

সোনালী ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড

সোনালী ব্যাংক একটি সরকারি ব্যাংক, যারা সল্প সুদে ক্রেডিট কার্ড অফার করে। এর জন্য:

• বয়স: ২১-৬৫ বছর
• আয়: ২০,০০০ টাকার উপরে
• সরকারি চাকুরিজীবী বা ব্যবসায়ী হওয়া আবশ্যক
• অন্যান্য ব্যাংকের তুলনায় সহজ প্রক্রিয়ায় আবেদন গ্রহণ করে

সিটি ব্যাংক ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার যোগ্যতা

সিটি ব্যাংক তাদের Amex ক্রেডিট কার্ডের জন্য বিখ্যাত। সিটি ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড পেতে হলে:

• বয়স: ২১-৬০ বছর
• মাসিক আয়: ৩০,০০০ টাকার উপরে
• নিয়মিত চাকরিজীবী বা ব্যবসায়ী হতে হবে
• নির্ভরযোগ্য ক্রেডিট স্কোর থাকা প্রয়োজন

ক্রেডিট কার্ড খরচ

প্রতিটি ক্রেডিট কার্ডের ক্ষেত্রে কিছু খরচ হয়। সাধারণ খরচগুলো হলো:

• প্রথমবার ইস্যু ফি: ব্যাংক থেকে কার্ড নেওয়ার সময় একবার ইস্যু ফি দিতে হয়।
• বার্ষিক ফি: বেশিরভাগ ব্যাংক প্রতি বছর ক্রেডিট কার্ড রাখার জন্য একটি বার্ষিক ফি ধার্য করে।
• সুদ হার: নির্দিষ্ট সময়ের পরে বিল পরিশোধ না করলে সুদ হিসেবে অতিরিক্ত টাকা দিতে হয়, যা সাধারণত ২০-৩০% হতে পারে।
• লেট ফি: সময়মতো বিল পরিশোধ না করলে অতিরিক্ত ফি দিতে হয়।

ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারে করণীয়

• কার্ড ব্যবহারের পর সময়মতো বিল পরিশোধ করুন, যাতে আপনাকে অতিরিক্ত সুদ দিতে না হয়।
• কার্ডের লিমিটের চেয়ে বেশি খরচ করবেন না।
• আপনার ক্রেডিট স্কোর ভালো রাখতে নিয়মিত সময়মতো পেমেন্ট করতে হবে।

ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার সহজ এবং সুবিধাজনক হলেও, এটি দায়িত্বশীলভাবে ব্যবহার করা গুরুত্বপূর্ণ। সময়মতো বিল পরিশোধ করলে আপনি আর্থিকভাবে সুরক্ষিত থাকবেন এবং ভবিষ্যতে আরো সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।

জিজ্ঞাসিত প্রশ্নাবলী (FAQ)

প্রশ্ন: ক্রেডিট কার্ড পাওয়ার জন্য কতটা আয়ের প্রয়োজন?

উত্তর: এটি ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করে। সাধারণত মাসিক আয়ের একটি নির্দিষ্ট সীমা থাকতে হয়, যা ব্যাংক নির্ধারণ করে।

প্রশ্ন: আমি কি শিক্ষার্থী হিসেবে ক্রেডিট কার্ড বানাতে পারি?

উত্তর: কিছু ব্যাংক শিক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ধরনের ক্রেডিট কার্ড অফার করে, যেখানে আয়ের প্রয়োজনীয়তা শিথিল থাকে। তবে এর জন্য গ্যারান্টার বা সিকিউরিটি ডিপোজিট লাগতে পারে।

প্রশ্ন: বিল পরিশোধ না করলে কী হবে?

উত্তর: বিল পরিশোধ না করলে আপনাকে অতিরিক্ত সুদ দিতে হবে এবং আপনার ক্রেডিট স্কোর খারাপ হতে পারে, যা ভবিষ্যতে ঋণ পেতে সমস্যা সৃষ্টি করবে।

বিস্তারিত পড়ুন

How to Factory Reset in iPhone

There are two ways to factory reset an iPhone: using the Settings app or using a computer.

Factory reset on iPhone

To factory reset an iPhone using the Settings app:

1. Go to Settings > General > Transfer or Reset iPhone.
2. Tap Erase All Content and Settings.
3. Enter your passcode or Apple ID password, if prompted.
4. Tap Erase All.

To factory reset an iPhone using a computer:

1. Connect your iPhone to your computer using a USB cable.
2. Open Finder (macOS) or iTunes (Windows).
3. Click on your iPhone in the Finder or iTunes window.
4. Click on the Restore iPhone button.
5. Follow the on-screen instructions to restore your iPhone.

What happens when you factory reset an iPhone?

When you factory reset an iPhone, all of your data and settings are erased. This includes:

• Your apps and app data
• Your photos, videos, and music
• Your contacts, calendars, and email
• Your settings, such as your wallpaper, home screen layout, and Wi-Fi passwords

Is it safe to factory reset an iPhone?

Yes, it is safe to factory reset an iPhone. However, it is important to back up your data before you do so, so that you can restore it after the reset. You can back up your data to iCloud, iTunes, or a computer.

How do I reset my iPhone without factory settings?

If you want to reset your iPhone without factory settings, you can do a soft reset. A soft reset will not erase your data, but it will restart your iPhone. To do a soft reset, follow these steps:

1. Press and hold the Power button and the Home button at the same time.
2. Keep holding the buttons until you see the Apple logo.
3. Release the buttons when you see the Apple logo.

Is there anything else I should know about factory resetting my iPhone?

Yes, there are a few things you should know about factory resetting your iPhone:

• Once you factory reset your iPhone, you will not be able to restore it from a backup that was made before the reset.
• If you have an Apple Watch paired with your iPhone, you will need to unpair it before you can factory reset your iPhone.
• If you have two-factor authentication enabled on your Apple ID, you will need to disable it before you can factory reset your iPhone.

বিস্তারিত পড়ুন

Ultimate Guide: How to Lock Apps on iPhone with Password or Touch ID

Are you concerned about the privacy and security of your iPhone apps? Fortunately, Apple provides a built-in feature called Screen Time that allows you to lock your apps using a password or Touch ID. In this comprehensive guide, we will walk you through the process of locking your apps on an iPhone, ensuring that your personal information remains secure. Let's get started!

 {getToc} $title={Table of Contents}

 How to lock apps on iPhone 

Section 1

Understanding the Importance of App Locking

Highlight the increasing need for app locking due to privacy concerns and sensitive data stored within apps.

Discuss the risks associated with unauthorized access to personal information.

Section 2

Introducing the Screen Time Feature

Explain that Apple's Screen Time feature offers an effective way to lock apps on your iPhone.

Emphasize the convenience of using this built-in feature instead of relying on third-party apps.

Section 3

Step-by-Step Guide to Locking Apps on iPhone

Subsection 3.1

Enabling Screen Time

Outline the process of enabling Screen Time in the iPhone's Settings.

Describe how to set up a unique Screen Time passcode, distinct from the device passcode.

Subsection 3.2

Configuring App Limits

Explain the concept of app limits and their significance in app locking.

Guide readers through the steps of adding app limits, including both categories and specific apps.

Mention the option to set daily time limits for all apps within a category or individual limits for specific apps.

Subsection 3.3

Utilizing Touch ID for App Locking

Elaborate on the capability to use Touch ID for enhanced security and convenience.

Describe how to enable Touch ID within the Screen Time settings.

Mention the requirement for devices that support Touch ID.

Section 4

Managing Locked Apps and Overrides

Provide information on how locked apps appear on the home screen and their grayed-out appearance.

Explain the process of entering the Screen Time passcode to unlock and access restricted apps.

Discuss the override options available to temporarily bypass the lock for specific needs.

Section 5

Additional Tips for App Security

Suggest setting a strong Screen Time passcode and avoiding using easily guessable combinations.

Encourage users to periodically review and adjust their app limits based on their requirements.

Advise users to keep their device's operating system up to date to benefit from the latest security enhancements.

Conclusion

By utilizing Apple's Screen Time feature, you can take control of your app security on an iPhone. With a few simple steps, you can protect your sensitive information and ensure your privacy remains intact. Take the time to enable app locking today and enjoy enhanced peace of mind in an increasingly digital world.

Remember, keeping your personal data secure is paramount, and with Apple's built-in features, you can take a proactive approach to safeguarding your iPhone apps.

বিস্তারিত পড়ুন

পড়ার টেবিলে দীর্ঘ সময় কাটানোর জাদুকরী কিছু কৌশলঃ বিস্তারিত ভিতরে

পড়ার টেবিলে যাওয়ার আগে আগের দিন ঠিক করে রাখুন আপনি কি পড়বেন। প্লান করুন, কাজে নেমে পড়ুন। কথায় আছে, ❝A better plan half the done❞

১। গুরুত্বপূর্ণ সব বই থাকবে আপনার টেবিলে। যে বইগুলো দেখলেই আপনার মন ভালো হয়ে যাবে। আর রুটিনটা চোখের সামনে থাকে যেন।।

২। টেবিলের ওপর দেয়ালে বিশ্বের/ বাংলাদেশের মানচিত্র টাঙ্গাবেন। আর টেবিলের ওপর বিশ্বের/ বাংলাদেশের মানচিত্র রেখে পড়বেন।

৩। হাতের কাছে পানির বোতল রাখবেন।  ক্লান্ত হলেই পানি খাবেন। এটা পড়ায় মনোযোগ ধরে রাখতে খুব কাজে দেয়।

৪। আপনি নিজের কাছে একটা পুরস্কার ঘোষণা করুন ৩/৪ ঘন্টা পড়ার পর নিজেকে একটা চকলেট / প্রিয় কুকিজ খেতে দিবেন। 

৫। আপনি নিজেকে কথা দিন ৩ ঘন্টার আগে মোবাইল হাতে নিবেন না। আপনি এমন গুরুত্বপূর্ণ হয়ে যাননি ৩ ঘন্টা ফোন হাতে না নিলে মহা ভারত অশুদ্ধ হয়ে যাবে না। এটা আপনার জন্য কঠিন যুদ্ধ। 

৬। পাঁচ নাম্বার আবার পড়ুন। 

৭। একটানা এক সাব্জেক্ট পড়বেন না। কঠিন সাব্জেক্ট পড়ার পর সহজ সাব্জেক্ট পড়ুন। যেমন ইংরেজি / গণিত পড়ার পর বাংলা সাহিত্য পড়ুন।

পড়ায় বিরক্ত লাগলে পেপার পড়ুন।

৮। পড়ায় ব্রেক দিন। জানেন তো? ❝বিশ্রাম  কাজের অঙ্গ একসাথে গাঁথা❞। যদি মাথা ধরে ১০/১৫ মিনিট চোখ বন্ধ করে শুয়ে ধ্যান করুন। 

৯। আমার মতে রাত জেগে পড়ে সারাদিন ঝিমিয়ে পড়ায় আপনার লোকশান। এমন ভাবে পড়ুন আপনার ঘুম যেন ঠিক থাকে। পড়াও ক্ষতি হয়না। ধরুন ২ টায় ঘুমিয়ে ৮ টায় উঠেন। এটা এমন হতে পারে ১২ টায় ঘুমিয়ে ৬ টায় উঠলেন। সকালে পর্যাপ্ত ঘুমে মানুষের মাথা ঠান্ডা থাকে পড়া ক্যাচ করে

বেশি। মুসলিম যারা ফজরের নামাজ দিয়ে দিন শুরু করতে পারেন।  ব্যক্তিগত মতামত।। 

১০। ১০ ঘন্টা মোবাইল টিপে পড়ার চেয়ে ২ ঘন্টা মনযোগ দিয়ে পড়া উত্তম। জানেন তো যে যতো বেশি মনযোগী সে তত বেশি মেধাবী।। 

প্রতিদিন অন্তত ১০/১২ ঘন্টা পড়ার ট্র‍্যাকে থাকুন। ৬ মাস পর আপনি হবেন সুপার সাইক্লোন। বই দেখেও কেউ আটকাতে পারবে না। গ্যারেন্টেড।।

বিস্তারিত পড়ুন

চুপচাপ থাকার সাইকোলজি: বিস্তারিত ভিতরে

▪ যারা চুপচাপ থাকে তারা সাধারণত অন্যদের তুলনায় একটু বেশি ইন্টেলিজেন্ট হয়।

▪ যারা চুপচাপ থাকে তাদের অন্যদের তুলনায় সফল হওয়ার সম্ভাবনা বেশি হয়।

▪ যারা চুপচাপ থাকে তারা সাধারণত একটু একা থাকতে পছন্দ করে।

▪ যারা কম কথা বলে তারা অন্য সবার থেকে একটু বেশি রেসপেক্ট পেয়ে থাকে।

▪ যারা চুপচাপ থাকে তারা সাধারণত শান্ত প্রকৃতির হয়।

▪ যারা কম কথা বলে তারা সাধারণত সবার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়।

▪ যারা চুপচাপ থাকে তারা খুব ফ্রেন্ডলি নেচারের হয়ে থাকে।

▪ যারা চুপচাপ থাকে তারা অন্যদেরকে ভালো রিড করতে পারে।

▪ যারা চুপচাপ থাকে তারা যেমন দুঃখকে আড়াল করে রাখতে পারে তেমনি হাসিকেও চেপে ধরে রাখতে পারে।

▪ দুনিয়ার বিখ্যাত বিজ্ঞানী, সাহিত্যিক, ফিলোসফার এবং সফল ব্যক্তিরা চুপচাপ প্রকৃতির ছিলেন।

- এই কম্পোজিশন অফ হাসিবুল হাসান

বিস্তারিত পড়ুন