Showing posts with label Slider. Show all posts
Showing posts with label Slider. Show all posts

Saturday, January 22, 2022

What is WordPress ওয়ার্ডপ্রেস কী?

What is WordPress ওয়ার্ডপ্রেস কী?

ইতি মধ্যে যারা ওয়েব ডেভলপমেন্ট করতে চান তারা সবাই জানেন ওয়ার্ডপ্রেস কী? যারা এই সেক্টরে একদম বিগিনার তাদের জন্য আমার আজকের এই আর্টিকেল। আজকে আমরা জানবো ওয়ার্ডপ্রেস কি? এবং কিভাবে কাজ করে ও মার্কেটে এর ভ্যালু কেমন? 

ওয়ার্ডপ্রেস কী?

ওয়ার্ডপ্রেস একটি সি.এম.এস (CMS) সফটওয়্যার যা ব্যাবহার করা হয় বিভিন্ন ওয়েবসাইট বানানোর জন্য। এবং বর্তমানে সব থেকে পাওয়ারফুল ও সর্বাধিক জনপ্রীয় কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম। এই ওয়ার্ডপ্রেসকে ব্যাবহার করে আপনি যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। যেমন- কর্পোরেট ওয়েবসাইট, নিউজ ওয়েবসাইট, বিজনেস ওয়েবসাইট, ই-কমার্স ওয়েবসাইট, ই-কুরিয়ার ওয়েবসাইট, ফার্মেসি ওয়েবসাইট, ব্লগ ওয়েবসাইট, ফুড অর্ডারিং ওয়েবসাইট, গ্রোসারি ওয়েবসাইটসহ যে কোন ধরনের ওয়েবসাইট আপনি চাইলেই ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে বানাতে পারেন।


থিম 

থিম ওয়ার্ডপ্রেসের সব থেকে মূল্যবান একটি জিনিস। এটা দিইয়ে মূলত আমাদের সাইট ডিজাইন করা হয়। সাইট দেখতে কেমন হবে? কি কি ফিচার থাকবে এই সকল কিছু থীম দিয়েই বিবেচনা করা হয়। বর্তমানে ওয়ার্ডপ্রেসে ৪৫০০+ থীম রয়েছে যা সবাই ব্যাবহার করতে পারবে এবং একদম ফ্রীতে এবং এর বাহিরেও প্রোফেশনাল ভাবে কাজ করার জন্য অনেক ওয়েব ইন্ডাস্ট্রিজ বিভিন্ন ধরনের থীম বানিয়েছেন। যা অনেকেই প্রিমিয়াম ও ফ্রীতে প্রোভাইড করেন আবার অনেকেই সুধু প্রিমিয়াম প্রোভাইড করেন। এবং ওয়ার্ডপ্রেরসের থীমের কিনার জন্য অন্যতম একটি ওয়েবসাইট হলো (themeforest) যেখানে আপনাই লক্ষ লক্ষ থীম পাবেন ফ্রী/পেইড।

প্লাগিন

থীম যতটা গুরুত্বপূর্ণ একি ভাবে প্লাগিন ও সেম গুরুত্বপূর্ণ থিম যেমন সাইট দেখতে কেমন হবে তা বিবেচনা করে একি ভাবে সাইটে কি কি ফাংশনালিটি থাকবে এই সকল বিষয় গুলো প্লাগিন বিবেচনা করে। ধরুন আপনি চাচ্ছেন একটা কন্টাক্ট ফোর্ম থাকবে যেটা কেউ ফিলয়াপ করলে তার সকল ডাটা আপনার কাছে চলে আসবে। এই সকল জিনিস গুলো প্লাগিন দিয়ে করা হয়।

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ওয়েবসাইট বানালে কি কি সুবিধা?

ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে আপনি আপনি যে কোন সাইট খুব  ইজিলি মেনেজ করতে পারবেন এবং যখন যেখানে খুশি সেখানে এডিট করতে পারবেন। এবং যেখানে যা ইচ্ছা তাই এ্যাড করতে পারবেন। যা যা অন্যান্য (CMS) সফটওয়্যার দিয়ে সহজে করা যায়না এবং এর জন্য অনেক টাকা বিনিয়গ করা লাগে। যা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে চাইলে নিজেও করতে পারবেন। আরর স্পীড বা এসইও নিয়ে কোন চিন্তা নেই। তবে যদি অনেক বড় কোন ওয়েবসাইট হয় যেখানে ২০০+ পেইজ থাকবে তাহলে আমি মনে করি ওয়ার্ডপ্রেস এই ক্ষেত্রে কেউ ব্যাবহার করবেন না। তবে যদি মনে হয় ইন্টারমেডিট লেভেলের কোন ওয়েবসাইট বানাবেন তাইলে ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার করতে পারেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন কোনটা বেস্ট।

ওয়ার্ডপ্রেস ইতিহাস

ওয়ার্ডপ্রেস মূলত বানানো হয়েছিলো ব্লগ বা আর্টিকেল পাবলিশ করার জন্য। যা প্রথম রিলিজ হয়- ২০০৩ সালের ২৭ শে মে। এবং এখন পর্যন্ট মার্কেটে খুব ভালো জনপ্রিয়তা নিয়ে কাজ করছে ওয়ার্ডপ্রেস টীম। ওয়ার্ডপ্রেস একটি CMS সফটওয়্যার যার অর্থ কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম। যা পিএইচপি (PHP) ও মাইস্কুয়াল (MySql) দিয়ে তৈরি। যদিও এটি বানানো হয়েছিলো একটি ওপেন সোর্স ব্লগ পাবলিশিং সফটুয়্যার হিসেবে তবে দৈনিক এত পরিমানে ফিচার এ্যাড হচ্ছে যার জন্য বড় বড় কম্পানিও ওয়ার্ডপ্রেস ব্যাবহার শুরু করেছেন। এবং আমি আমার ওয়েব সেক্টরের প্রথম ইনকাম ওয়ার্ডপ্রস দিয়েই করেছি। 

Friday, January 21, 2022

কিভাবে কপিরাইট বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও ডাউনলোড দিবেন

কিভাবে কপিরাইট বিভিন্ন ছবি ও ভিডিও ডাউনলোড দিবেন

 আসসালামু আলাইকুম, স্বাগতম আমাদের আরেকটি নতুন আর্টিকেলে, আজকে আমরা মূলত দেখবো আমাদের ফেসবুক পেইজ ও ইউটুবের জন্য কিভাবে ফ্রী ছবি ও ভিডিও পাবো?

আজকে আমি ৩ টা সোর্স বা মাধ্যম দেখাবো যার সাহায্যে আপনি আপনার পেজের জন্য কপিরাইট ইমেজ ও ভিডিও ডাউনলোড করতে পারেন।  এবং এইগুলো সম্পুর্ন ফ্রীতে আপনার ফেসবুক বিজনেস পেইজ ও ইউটুবে কন্টেন্ট হিসেবে আপলোড করতে পারবেন। কোন কপিরাইট ইস্যু ছাড়া কোন ঝামেলা ছাড়াই। সুতরাং সবাই মনযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন এবং আমাদের কন্টেন্ট যদি ভালো লাগে তাহলে অবশ্যই একটি কমেন্ট করবেন যাতে আমরা আরো নতুন নতুন আর্টিকেল লিখতে উৎসাহ পাই।



অনলাইন মার্কেটিং ক্ষেত্রে সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ হচ্ছে কন্টেন্ট, আর আপনি যদি কন্টেন্ট তৈরি করতে চাইন তাহলে সব থেকে রিচেবল কন্টেন্ট হচ্ছে  ভালো মানের ছবি ও ভিডিও। এই ছবি গুলো আপনি চাইলে অনলাইন থেকে নানান মাধ্যমে মেনেজ করতে পারেন তবে এর জন্য বিভিন্ন কপিরাইট ইস্যু, লিগাল লাইসেন্স নিয়ে ঝামেলা ফেইস করতে হয়। 

কিন্তু আজকে আমরা যেই সোর্স গুলো সমপর্কে বলবো সে গুলো আপনি আপনার বিজনেস পেইজ ও ইউটুবে নিশ্চিন্তে ব্যাবহার করতে পারেন। 

1. Pixabay



এটা আমার পছন্দের একটি সোর্স যা আমি সব সময় ব্যাবহার করি।  পিক্সেব্য্যতে আপনি মোটামুটি সব রকম ছবি ও ভিডিও পাবেন যা ফ্রীতে ব্যাবহার যোগ্যা। পার্সোনালি আমি আমার মার্কেটিং এর জন্য ছবি ও ভিডিওর সোর্স হিসেবে পিক্সেবে ব্যাবহার করে থাকি। আপনারা চাইলে নিৎসন্দে এটা ব্যাবহার করতে পারেন। গুগলে সার্স করলেই পাবেন Pixabay

2. Unsplash



Unsplash এটিও ঠিক একি ভাবে Pixabay এর মত তবে এটার মধ্যে গ্রাফিক্স বা ভেক্টর জাতীও সোর্স পাবেন না, তবে অসংখ্য পরিমানে ছবি পাবেন যা হাইট উইদ দেখে আপনি ডাউনলোড করতে পারেন। আমি আমার যত গুলো ওয়েবসাইট বানিয়েছি সব গুলোরস সোর্স হিসেবে Unsplash ব্যাবহার করেছি। এর কারণ হচ্ছে Unsplash এ একটা সোর্স নামক সিস্টেম আছে যা কডিং করার সময় আপনি ইমপোর্ত দিলে অটো মেটিক ছবি চলে আসবে আপনাকে এক্সট্রা করে ডাউনলোড দেওয়া লাগবেনা। সুধু ক্যাটাগরি দিলেই হবে। তবে তুলনা মূলক ভাবে Pisabay বেস্ট চয়েজ।

3. Pixels



পিক্সেলস এটা নিয়ে তেমন কিছু বলা নেই পিক্সেবে আর পিক্সেলস ২টা প্রায় সেম তবে পিক্সেবে ফিচারর বেশি আছে যা পিক্সেলস নেই। এবং স্টোক ফোটো ও গ্রাফিক্স রেজিস্টার প্রাপ্ত সাইট হচ্ছে Pixbay সুতরাং Pixels থেকে Pixbay ভালো। আমি রিকমেন্ড করবো Pixbay বা Unsplash ব্যাবহার করার জন্য।


Sunday, January 9, 2022

ফেসবুক মার্কেটিং - Facebook Marketing

ফেসবুক মার্কেটিং - Facebook Marketing

ফেসবুক মার্কেটিং - অনালইনে নিজের ব্যাবসা প্রোমট করার জন্য এর কোন বিকল্প নেই।  বিষয়টা যদিও অনেকেই ভাবে এটা সহজ  আবার অনেকেই ভাবে এটা  কঠিক। আবার অনেকেই ঠিক মত মার্কেটিং করতে না পারায় কাস্টমার পাচ্ছে না। 

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ফেসবুক মার্কেটিং নিয়ে A2Z বিস্তারিত আলোচনা করব এবং সেই সাথে শিখানো হবে কিভাবে আপনি ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারেন। আশা করি সবাই আমার আর্টিকেলটি মন দিয়ে পরবেন এবং কোন ভুল ত্রুটি থাকলে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন। 


ফেসবুক মার্কেটিং করার জন্য প্রথমেই যা করণীয়-

ফেসবুক মার্কেটিং করার জন্য সর্ব প্রথম আপনাকে একটি বিজনেস পেইজ খুলতে হবে এবং পেজের সকল প্রকার ডিটেইলস ফিলআপ করতে হবে। বিজনেস পেইজ খোলার পর অবশ্যই একটি ভালো মানের প্রোফাইল ছবি বা লোগো দিবেন। এবং কভার ফটো দিবেন। এর পর পেইজে প্রতিদিন ১ থেকে ২ টি পোস্ট করুন।  (ফেসবুকের নিয়ম অনুসারে প্রতিদিন ১ টি করে পোস্ট দিতে হবে তবেই ভালো রেসপন্স বা পোস্ট রিচ করবে)

পেইজ কেনো খুলবো?

ফেসবুকে ব্যাবসার জন্য ফেসবুক পেইজের বিকল্প আর কিছু নেই।  পেইজ কেন খুলবেন এই প্রশ্ন হয়ত আপনার ও আছে, ফেসবুক পেইজ খোলা হয় মূলত কোন ব্রান্ডের জন্য, কোন পাবলিক সেলিব্রেটির জন্য, কোন প্রতিষ্ঠানের জন্য। সুতরাং আপনি যদি ফেসবুকে ব্যাবসা করেন অবশ্যই সেটা আপনার প্রতিষ্ঠান।  এবং সেখানে আপনার প্রোডাক্ট সম্পর্কে সকল প্রকার তথ্য দিবেন, এবং যত রকম প্রোডাক্ট আপনার আছে সব একটি করে পোস্ট করবেন। প্রোডাক্টের ভালো নাম দিবেন, ডিস্ক্রিপশন, সুবিধা অসুবিধা ইত্যাদি। এক কথায় ফেসবুক পেইজ আপনার দোকানের মত অতএব একটি দোকানের মতই পেইজকে সাজানো উচিত।


পেইজ খোলা শেষ প্রোডাক্ট পোস্ট করাও শেষ এবার আসল কাজ।

ফেসবুক পেইজ খোলা, পোস্ট করার পর এবার আসে আসল কাজ। আসল কাজ বলতে এখানে আমি বুস্টকে বুঝাচ্ছি। জ্বী হ্যা বুস্ট! বুস্ট কী? বুস্ট হচ্ছে প্রোমট করা, আপনি যখন পেইজ খুলবেন তখন পৃথীবির সবাই পোস্ট গুলো কিন্তু দেখেনা। অল্প সংখক কিছু মানুষ পোস্ট গুলো দেখে। কারা দেখে? যাদের পেইজে লাইক দিতে বলেছেন তারা। এখন এরা কিন্তু সংখ্যায় খুব কম। আর এটাকে এখন বারাবেন কিভাবে? হ্যা এতা বাড়াতেই মূলত বুস্ট করা হয়। 

বুস্টের মাধ্যমে আপনি নির্দিষ্ট কাস্টমারের কাছে সহজেই আপনার প্রোডাক্ট পৌছে দিতে পারবেন। বুস্টে অনেক ফিচার আছে যার জন্য ফেসবুক বুস্ট করে সবাই সাবলম্ভী হচ্ছে। তাহলে আপনি কেন বসে? আপনিও শুরু করে দিন ফেসবুক মার্কেটিং এবং গরে তুলুন আপনার নিজস্ব অনলাইন ব্যাবসা।


এটা ছিলো কম একটা থিংক যা সবার যানা উচিত। ফেসবুক মার্কেটিং আরো অনেক ভাবে ক লাগে। সেই গুলো যানতে হলে দৈনিক আমাদের পেইজ ভিজিট করুন। সে সাথে কিভাবে বুস্ট করা হয়। সেই পোস্টিও পেয়ে যাবেন খুব দ্রুত।