Showing posts with label Mobile Apps. Show all posts
Showing posts with label Mobile Apps. Show all posts

Thursday, December 28, 2023

Inshot App without Watermark free download | ইনশট অ্যাপ ওয়াটারমার্ক ছাড়া ফ্রী ডাউনলোড

Inshot App without Watermark free download | ইনশট অ্যাপ ওয়াটারমার্ক ছাড়া ফ্রী ডাউনলোড

ইনশট বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় একটি ভিডিও এডিটিং অ্যাপ। এই অ্যাপটি দিয়ে খুব ইজি এবং যে কোন লো কনফিগ ডিভাইস দিয়ে আপনি ভিডিও এডিট করতে পারবেন। 

Inshot app download for free, inshot app without watermark, ইনশট অ্যাপ ফ্রী ডাউনলোড, ওয়াটারমার্ক ছাড়া ইনশট প্রো, InShot Mod Apk

যারা ইউটিউব, ফেসবুকে ও অন্যান্য প্লাটফর্মের জন্য ভিডিও এডিটিং করতে চান তাদের জন্য ইনশট খুবই উপযোগী। কারণ ইনশট অ্যাপ খুব ইজিলি ব্যাবহার যোগ্য।

Inshot Pro Apk

এই অ্যাপটিতে রয়েছে অনেক ফিচার তার মধ্যে শটিকার অ্যাড করা, টেক্সট বসানো, ইফেক্ট, ফিলটার্স ইত্যাদির কালেকশন রয়েছে যা আপনার ভিডিওকে আরো আকর্ষণীয় করে তুলবে। 

আমাদের আজকের আর্টিকেলে শেয়ার করবো Inshot Apk Free Download কিভাবে করবেন? 

ইনশট অ্যাপস গুগল প্লে স্টোরেও আপনি ফ্রীতে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে ইনশট যদি গুগল প্লে স্টোর থেকে ডাউনলোড করেন সেটা আপনাকে পেইড বা In App Purchase করতে হবে। নয়ত অ্যাপস এডিট করতে আপনি লিমিটেশন পাবেন।

লিমিটেশন বলতে বুঝাচ্ছি যে নির্দিষ্ট ফ্রী জিনিসগুলো ব্যাতীত অন্যান্য জিনিসগুলো ব্যবহার করতে পারবেন না। 

Inshot app without watermark

ইনশট একটি ফ্রী ভিডিও এডিটিং অ্যাপস। তবে লিমিটেশন বা নির্ধারিত ফিচার ব্যাতীত আকর্ষীয় অবজেক্ট বা সেইভাবে ইচ্ছে মত এডিট করতে পারবেন না। তাছাড়া ফ্রী ভার্শনে রয়ে যাবে ওয়াটারমার্ক। এবং রেন্ডারিং বা ভিডিও এক্সপোর্ট এর সময় থাকবে লিমিটেশন। 

Inshot Pro

Inshot Pro - এটা পেইড একটি অ্যাপ্স। তবে আমি ফ্রী ডাউনলোডের উপায় বলে দিবো। যেটাতে আপনি সম্পুর্ন প্রিমিয়াম এক্সেস পাবেন। এটা যদি গুগল প্লে স্টোর থেকে যদি আপনি ব্যবহার করতে চান তাহলে আপনাকে টাকা দিয়ে কিনতে হবে। তবে আমি ফ্রীতে ব্যাবহার বা প্রো ভার্শন ডাউনলোড করার উপায় বলে দিবো।

Inshot Pro free download

ইনশট প্রো ফ্রীতে ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন। এখন আসি আসল কথায়। ফ্রীতে ডাউনলোড করলে এটা ব্যাবহার করলে কোন সমস্যা হবে? বা ফ্রীতে এটা কিভাবে ফুল এক্সেস পাচ্ছেন?

ইনশট প্রো ডাউনলোড

ইনশট প্রো ফ্রীতে ডাউনলোড করলে আপনি সম্পুর্ন এক্সেস পাবেন তবে এই অ্যাপটি একটি ক্রা"কেড এ্যাপস! তাই অবশ্যই সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে।

Inshot Mod Apk

এ্যাপস ডাউনলোড করার জন্য নিচের ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন।



inshot app without watermark

Inshot App
উপরে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলে আপনি গুগল ড্রাইভ লিংকে প্রবেশ করবেন। এরপর আপনি খুব সহজেই ডাউনলোড করতে পারবেন। যদি ডাউনলোড না হয়ে থাকে? তাহলে কমেন্ট করে জানাবেন।

ইনশট অ্যাপস ফ্রী ডাউনলোড। Inshot app without watermark

Friday, December 1, 2023

নগদ - নগদের ইতিহাস

নগদ - নগদের ইতিহাস

গত দশকে বাংলাদেশের ফাইনানসিয়াল সেক্টরে সব চেয়ে বেশি গ্রোথ দেখা সেক্টরটি হচ্ছে MFS বা মোবাইল ফাইনান্স সেক্টর। ২০১০-১১ সালে ট্রাস্ট ব্যাংক মোবাইল মানি, ডাচ বাংলা মোবাইল ব্যাংকিং ও বিকাশের মাধ্যমে বাংলাদেশে মোবাইল ফাইনাসিয়াল সার্ভিস শুরু হয়। 

নগদ

এর মধ্য গত দশকে বিকাশ দেশ ব্যাপী মার্কেটিং ক্যাম্পিং ও দেশব্যাপী বিশৃত এজেন্ট নেটওয়ার্কের মাধ্যমে  সর্বচ্চ মার্কেট শেয়ার অর্জন করে নিয়ে এই সেক্টরটির শীর্ষ অবস্থান দখল করে নিয়েছে। এরই মধ্যে বাংলাদেশের MFS সেক্টরে আরেকটি গুরুত্বপূর্ন প্লেয়ার হিসেবে বাংলাদেশ বাংলাদেশের পোস্ট অফিস এক্ট ২০১০ এর অধীনে। ২০১৯ সালের ২৬ মার্চ কার্যক্রম শুরু করে নগদ। কার্যক্রম শুরু করার ১ বছরের আগেই ২ কোটি মান্থলি একটিভ ইউজার এবং সাড়ে ৩ কোটি ইউজার নিয়ে ৩০% মার্কেট শেয়ার নিয়ে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম MFS Provider এখন নগদ। 

নগদ হলো আমাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থার একটি অপরিহার্য অংশ। Nagad অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অনলাইন থেকে যে কোন পণ্য কিনতে এবং অনলাইন পেমেন্ট করা, সরকারি কর, এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক লেনদেন করতে সাহায্য করে। এবং এটা সম্পুর্ন হাতের মুঠোয়, একটি মোবাইল দিয়ে সহজেই নগদে লেনদেন করা যায়।

নগদের কথা যদি একটি ভেঙ্গে বলি নগদ বলতে নগদ অর্থকে বোঝায়, অর্থাৎ হ্যান্ড ক্যাশ, তবে হ্যান্ড ক্যাশে অনেক ঝামেলা আছে! যেমন চুরি হওয়ার বা হারিয়ে যাওয়ার ভয় থাকে। আর এই সমস্যার সমাধানের জন্য, মোবাইল ব্যাংকিং একটি জনপ্রিয় বিকল্প হয়ে উঠছে। মোবাইল ব্যাংকিং হলো এমন একটি  Service যার মাধ্যমে গ্রাহক তাদের মোবাইল ফোন ব্যবহার করে অর্থ লেনদেন করতে পারে।

আর এর ধারাবাহিকতায় "নগদ" নামক একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশে লঞ্চ করা হয় যা বর্তমানে দেশের দ্বিতীয় সর্ববৃহৎ মোবাইল ফাইনান্সিয়াল সার্ভিস প্রোভাইডার।

নগদের ইতিহাস

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ইতিহাস খুব একটা পুরাতন কাহিনি না, এটা সম্পুর্ন নতুন একটি ইতিহাস। এটি প্রথম ২০০৩ সালে ফিলিপাইনে চালু হয়েছিল। এরপর থেকে, এটি বিশ্বের অনেক দেশে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।

বাংলাদেশে, মোবাইল ব্যাংকিং ২০১০ সালে চালু হয়। বর্তমানে, বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ব্যবহার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের সুবিধা

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের অনেক সুবিধা রয়েছে। এটি নগদ. অর্থ বা হ্যান্ড ক্যাশ ব অসুবিধাগুলি দূর করে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের কিছু সুবিধা হলো:সহজে ব্যবহার করা যায়: মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবহার করা খুবই সহজ। এটি ব্যবহারের জন্য কোন বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।
নিরাপদ: মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনগুলি খুবই নিরাপদ। এগুলি উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্বারা সুরক্ষিত থাকে।
সুবিধাজনক: মোবাইল ব্যাংকিং লেনদেনগুলি খুবই সুবিধাজনক। এগুলি যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে করা যায়।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল বলে মনে করা হয়। এটি নগদ ব্যবহারের প্রবণতাকে হ্রাস করতে পারে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে, এটি আমাদের অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে মনে করা হয়।

মোবাইল ব্যাংকিং এবং বাংলাদেশের অর্থনীতি

বাংলাদেশে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, বাংলাদেশের দরিদ্র এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ সহজেই অর্থনৈতিক সেবা গ্রহণ করতে পারছে। এটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।

মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, বাংলাদেশের ব্যবসা-বাণিজ্যও সহজ হচ্ছে। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে, ব্যবসায়ীরা তাদের গ্রাহকদের কাছে সহজেই অর্থ প্রদান এবং গ্রহণ করতে পারছে। এটি ব্যবসায়ীদের ব্যয় কমাতে এবং তাদের কার্যক্রম আরও কার্যকর করতে সহায়তা করছে।

নগদ এর ইতিহাস

নগদ হলো বাংলাদেশের ডাক বিভাগের একটি মোবাইল ফোন ভিত্তিক ডিজিটাল আর্থিক সেবা। এটি ২০১৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন নিয়ে চালু হয়। নগদ এর প্রতিষ্ঠাতা হলো থার্ড ওয়েভ টেকনোলজি লিমিটেড।

নগদ এর ইতিহাস শুরু হয় ২০১২ সালে। তখন বাংলাদেশ ডাক বিভাগ মোবাইল ব্যাংকিং সেবা চালু করার পরিকল্পনা নিচ্ছিল। ২০১৫ সালে, বাংলাদেশ ডাক বিভাগ থার্ড ওয়েভ টেকনোলজি লিমিটেডকে নগদ সেবা চালু করার জন্য চুক্তি দেয়।

নগদ এর প্রথম নাম ছিল "পোস্টাল ক্যাশ কার্ড"। ২০১৭ সালে, নগদ এর নাম পরিবর্তন করে "নগদ" রাখা হয়।

নগদ দ্রুত জনপ্রিয়তা অর্জন করে। ২০১৯ সালে, নগদ এর গ্রাহক সংখ্যা ছিল ৫ কোটির বেশি। ২০২৩ সালে, নগদ এর গ্রাহক সংখ্যা ১০ কোটির বেশি।

নগদ এর জনপ্রিয়তার কারণ হলো এর সহজ ব্যবহার, নিরাপত্তা এবং সুবিধাজনক ফি। নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে অর্থ লেনদেন করতে পারে।

নগদ বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। নগদ এর মাধ্যমে, বাংলাদেশের দরিদ্র এবং প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষ সহজেই অর্থনৈতিক সেবা গ্রহণ করতে পারছে। এটি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করছে।

নগদ এর সুবিধা

নগদ এর অনেক সুবিধা রয়েছে। নগদ এর কিছু সুবিধা হলো:সহজে ব্যবহার করা যায়: নগদ ব্যবহার করা খুবই সহজ। এটি ব্যবহারের জন্য কোন বিশেষ দক্ষতার প্রয়োজন হয় না।
নিরাপদ: নগদ লেনদেনগুলি খুবই নিরাপদ। এগুলি উন্নত নিরাপত্তা ব্যবস্থা দ্বারা সুরক্ষিত থাকে।
সুবিধাজনক: নগদ লেনদেনগুলি খুবই সুবিধাজনক। এগুলি যেকোনো সময় যেকোনো জায়গা থেকে করা যায়।

নগদ এর সেবা

নগদ গ্রাহকদের বিভিন্ন ধরনের সেবা প্রদান করে। নগদ এর কিছু সেবা হলো:অর্থ স্থানান্তর: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা যেকোনো নগদ গ্রাহকের কাছে অর্থ স্থানান্তর করতে পারে।
বিল পরিশোধ: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, টেলিফোন, ইত্যাদি বিল পরিশোধ করতে পারে।

পণ্য এবং পরিষেবা কেনাকাটা: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা পণ্য এবং পরিষেবা কেনাকাটা করতে পারে।
অর্থ জমা এবং উত্তোলন: নগদ এর মাধ্যমে, গ্রাহকরা অর্থ জমা এবং উত্তোলন করতে পারে।

নগদ বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় মোবাইল ব্যাংকিং সেবা। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে।

নগদ এর ভবিষ্যৎ

নগদ এর ভবিষ্যৎ উজ্বল বলে মনে করা হয়। মোবাইল ব্যাংকিংয়ের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে, নগদ এর ব্যবহারও বৃদ্ধি পাবে বলে মনে করা হয়।

নগদ এর ভবিষ্যতে আরও বেশি নতুন সেবা চালু করার পরিকল্পনা রয়েছে। এছাড়াও, নগদ এর আউটলেট এবং এজেন্টের সংখ্যা বৃদ্ধির পরিকল্পনা রয়েছে।

Wednesday, October 25, 2023

মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সব থেকে ভালো অ্যাপস কোনটা? Best Video Editing Apps in Mobile

মোবাইলে ভিডিও এডিটিং এর জন্য সব থেকে ভালো অ্যাপস কোনটা? Best Video Editing Apps in Mobile

যারা মোবাইল দিয়ে প্রফেশনাল ভিডিও এডিটিং করতে চান আজকের ভিডিওটি তাদের জন্য। বর্তমান সময়ে সকলের কাছেই রয়েছে স্মার্টফোন। অনেকেই এই মোবাইল দিয়েই ফেসবুকের জন্য স্ট্যাটাস ভিডিও বা বিভিন্ন ভিডিও এডিটিং এবং অনেকেই ইউটিউব করতে চান। তাদের জন্য আজকে জানাবো মোবাইল দিয়ে Video Editing Best Apps সম্পর্কে। সবাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

ভিডিও এডিটিং অ্যাপস

ভিডিও এডিটিং অ্যাপস এটা যদি গুগল প্লে স্টোরে লিখে সার্চ দেওয়া হয়? "Video Editing Apps" তাহলে রেজাল্ট আসবে নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত।

এবার আপনি নিশ্চয় কনফিউশনে পরে যাবেন যে কোনটা ইন্সটল দিলে ভালো হবে? বা কেউ একজন বলছে অমক অ্যাপসটা ভালো। 

Video Editing Apps

একটি ভালো অ্যাপস সিলেক্ট করার জন্য আপনাকে আগে বুঝতে হবে কোন ধরনের ভিডিওর জন্য কোন ধরনের অ্যাপস প্রয়োজন?

ভিডিও স্বাধারন মরা জেইগুলো এডিট করি এইগুলো ২ প্রকার একটি হলো মাল্টি লেয়ার ভিডিও, অন্যটি হলো সিঙ্গেল লেয়ার বা স্ট্যাটাস ভিডিও। 

আপনি যদি ইউটিউবের জন্য একটি ভালো ভিডিও এডিট করতে যান? সেইক্ষেত্রে প্রয়োজন হবে মাল্টি লেয়ার ভিডিও এডিটিং অ্যাপস। 

মাল্টি লেয়ার ভিডিও এডিটিং অ্যাপসের তালিকা-
  1. কাইনমাস্টার
  2. ভিএন
  3. ক্যাপকাট
সিংগেল লেয়ারের জন্য অসংখ্য অ্যাপস রয়েছে এর মধ্যে InshoT best video editing apps.
এর বাহিরেও আরো অনেক থাকতে পারে, তবে এই ৩ টা বেস্ট এবং ৫ স্টার রেটিং পাওয়া অ্যাপস তবে এর মধ্যে ল্যান্ডস্কেপ হচ্ছে কাইনমাস্টার এবং VN, CapCut হলো পোর্টরেইট। 

ইউটিউব ভিডিও বা অধিক লেয়ার ভিডিওর জন্য কাইনমাস্টার বেস্ট অ্যাপস তবে এটা পেইড ইভেন ভালো পারফর্মেন্স ডিভাইস প্রয়োজন। 

এবারে জানাজাক কাইনমাস্টার ভিএন ও ক্যাপ কাটের ফিচার সম্পর্কে।

Kinemaster Video Editing Apps

কাইনমাস্টার এমন একটি মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন যেটার আমি মনে করি কোন বিকল্প কিছু নেই। এই অ্যাপসে এত এত ফিচার, ইফেক্ট, ট্রানজিশন, অভারলেসহ আরো অনেক কিছু রয়েছে। সাধারণ কোন অ্যাপসে এত ট্রানজিশন, ইফেক্ট ও অভারলে থাকেনা। 

গুগল এক্রোস ওয়েব থেকে বের করে একটি রেজাল্ট প্রদর্শনে এই কাইনমাস্টার অ্যাপটি সবার প্রথমেই আছে। তবে বিভিন্ন ওয়েবসাইট বিভিন্ন ব্যাখ্যা নিয়ে 1-5 এর মধ্যে কাইনমাস্টার অ্যাপটি রাখে। 

কাইনমাস্টার এত জনপ্রিয় কেন?

কাইনমাস্টার এত জনপ্রিয় কেন? কাইনমাস্টার জনপ্রিয় হওয়ার পিছনে বেশ কয়েকটি কারণ আছে। যার মধ্যে এই ৭ টি অন্যতম।
  1. User interface
  2. Importing Media
  3. Editing Tools
  4. Layers & Media
  5. Audio Editing
  6. Voice Recording
  7. Exporting & Sharing
অনেকেই আছেন যারা মোবাইল ভিডিও এডিটিং এ একদম নতুন। তাদের জন্য এই ৭ টি বিষয় আমি ক্লিয়ার করে নিচে ব্যাখ্যা করছি।

1. Kinemaster User Interface

প্রথমেই কথা বলা যাক কাইনমাস্টারের ইউজার ইন্টারফেস সম্পর্কে। কাইনমাস্টারের ইউজার ইন্টারফেস সম্পুর্ন রুপে ইউনিক এবং অন্য কোন অ্যাপ্সের সাথে তাদের Ui (User Interface) মিলবেনা। তাদের ইউ-আই এমন ভাবে ডিজাইন করা, যেনো একজন বিগিনার সে এডিট করার সময় তার ভিডিও ক্লিক টাইমলাইনে রেখেই এডিট করতে পারে। ঐটাতে অভারলে বসাতে পারে। In Video Overlay এ্যাড করতে পারে। এছাড়া টাইমলাইনে একটার উপর আরেকটা অবজেক্ট, মিডিয়া রেখে মাল্টি ক্লিপ্স নিয়ে খুব সহজেই এডিট করতে পারে। 

2. Kinemaster Importing Media

কাইনমাস্টার অ্যাপসে যে কোন ধরনের মিডিয়া আপনি ইমপোর্ট করতে পারেন। ছবি, ভিডিও, অডিও, স্টিকার খুব সহজে ইমপোর্ট করতে পারবেন। মিডিয়া অপশনে ক্লিক দিলে সরাসরি গ্যালারি আকারে আপনার ফোনের প্রতিটা ছবি, ভিডিওর লোকেশন ফোল্ডার আকারে দেখানো হবে এবং খুব সহজেই আপনি ইমপোর্ট করতে পারবেন। এছাড়া কোন হাই রেজুলেশন ভিডিও হলে সেটা অটোমেটিক কনভার্ট বা প্রক্সিতে ওপেন হবে। 

3. Kinemaster Editing Tools

কাইনমাস্টারের এডিটিং টুলস এক কথায় অসাধারণ। বড় বড় সফটওয়্যার দিয়ে যেই কাজ করতে ১০-২০ মিনিট লাগবে সেটা কাইনমাস্টার দিয়ে মাত্র কয়েক সেকেন্ড। কাইনমাস্টারের লে আউট বা ইউজার ইন্টারফেস সম্পুর্ম টাইমলাইনের জন্য এত সুন্দর। আর এই টাইম লাইনে আপনি যে কোন ভিডিও এনে সেটা এডিট, ট্রিম, ক্রোপ, সেটাতে টেক্সট এ্যাড, ভিজুয়াল ইফেক্ট অ্যাড করা, ট্রানজিশন সহ আরো অনেক অনেক অপশন রয়েছে এই Kinemaster Video Editing এডিটিং অ্যাপটিতে। 

4. Layers & Media

এটার লেয়ার এবং মিডিয়া অপশন নিয়েত আশা করি উপরের অপশনগুলো পড়তে পড়তে জেনেই গেছেন।😊 তারপরো এক্সপ্লেইন করে দিচ্ছি। লেয়ার এবং মিডিয়া এই 2টা মোবাইল ভিডিও অ্যাপসের ক্ষেত্রে আলাদা মিনিং করে। যেমন কম্পিউটারের প্রতিটা সফটওয়্যারের টাইমলাইন লেয়ার বেসড হয়ে থাকে। কিন্তু কাইনমাস্টার টাইমলাইন 2টা বেসড। একটি হচ্ছে লেয়ার অন্যটি হচ্ছে মিডিয়া। এখানে মিডিয়া অর্থাৎ আপনার মূল ভিডিও  যেটাকে এডিট করবেন সেটাকে বোঝানো হচ্ছে। আর লেয়ার অর্থাৎ আপনার মূল ভিডিওর উপরে যদি অন্য কোন ভিডিও বসান। যেমন- সাবস্ক্রাইব করার গ্রিন স্ক্রিন ভিডিও এ্যাড করা। বা কোন স্টিকার। এইগুলো করতে লেয়ার প্যানেল থেকে ভিডিও ইমপোর্ট করতে হবে। 

5/6 Audio Editng & Recording

এটা নিয়ে আর তেমন কিছু বলার নেই। আপনি খুব সহজেই যে কোন ভিডিওতে সরাসরি ভয়েস রেকর্ড করে বসাতে পারবেন। এবং যে কোন রেকর্ড করা ভয়েস ও গান ইত্যাদি সাউন্ড এডিট করার অপশন পেয়ে যাবেন। যদিও অডিও এডিটের জন্য অন্যান্য অ্যাপস ইউজ করতে পারেন। কারণ এটা ভিডিও এডিটিং এর জন্যই অ্যাপস্টা বানানো। 

7. Kinemaster Video Export & Shar

কাইনমাস্টার দিয়ে যে কোন ভিডিও এক্সপোর্ট করতে পারবেন। এক্সপোর্ট করার জন্য রয়েছে FPS Setting, Quality Setting এবং Resulation (px) সেটিংস। যেইগুলোর মাধ্যমে আপন নির্দিষ্টভাবে আপনার ভিডিও এক্সপোর্ট করতে পারবেন।

কাইনমাস্টার দিয়ে 4K এক্সপোর্ট করতে পারবেন। তবে এর জন্য হেভি ডিভাইস প্রয়োজন।

ভিডিও এক্সপোর্ট করে সেটা সরাসরি শেয়ার এবং গ্যালারিতে সেভ হয়ে যাবে।

কাইনমাস্টার অ্যাপস দিয়ে এডিট করা এমন একটি ভিডিওর লিংক দেওয়া হলো। ভিডিও দেখতে এখানে ক্লিক করুন।

ওয়াটারমার্ক ছাড়া কাইনমাস্টার ডাউনলোড 

ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন

এবার আসি ভিএন অ্যাপসের বিষয়।

VN Video Editing Apps

ভিএন খুবই পাওয়ারফুল এবং হেভি ডিভাইসে ইউজ করার মত একটি ভিডিও অ্যাপস। ভিএন এবং ক্যাপ-কাট। ধরতে গেলে ভাই ভাই, কারন এদের ইটারফেস একদম সেম। কিছুটা ভিন্যতা অবশ্যই আছে তবে সেম বলা চলে। 

VN & CapCut

VN & Capcut এই 2টা অ্যাপসই সেরা। যদি আপনি রিলস, স্টোরি এডিট করতে চান তাহলে CapCut সব থেকে বেটার। কেনমা ক্যাপকাট আপনাকে অটো সব করে দিবে। আপনি শুধু আপনার। মিডিয়া ইমপোর্ট করবেন। কিন্তু ভি এনের ক্ষেত্রে সব নিজে নিজে করতে হবে। 

Inshot 

ইনশট সব থেকে দ্রুত, ফাস্টেস্ট একটি মোবাইল ভিডিও এডিটিং অ্যাপস। এটা দিয়ে যে কোন ধরনের ভিডিও স্মুথ এডিট করা যায়। তবে এটার মিডিয়া সিংগেল লেয়ার। কিন্তু আপনি ইমেজ স্টিকারের মত জিনিসগুলো ভিডিওর উপর বসাতে পারবেন। 

অডিও ইমপোর্ট করার সময় সরাসরি ট্রিম করা এবং সরাসরি শুনতে পারবেন।

এছাড়া এই অ্যাপসে নিজের স্টিকার অ্যাড করে রেখে গ্লোবাল মিডিয়া হিসেবে ইউজ করতে পারবেন।

আমি ব্যাক্তিগত স্ট্যাটাস সহ অন্যান্য শর্ট ভিডিওর জন্য ইনশট ব্যবহার করি। তবে ক্যাপকাট করতে পারেন। ক্যাপকাট লো কনফিগ ডিভাইসে খুব স্লো কাজ করে।

শেষ কথা

আমি জেই অ্যাপস গুলোর লিস্ট দিয়েছি। বা যেই ৪ টা অ্যাপসের কথা বলেছি এছাড়াও আরো অনেক অ্যাপস রয়েছে। তবে এই ৪ টি অ্যাপস দিয়ে প্রফেশনাল ভিডিও এডিট করতে পারবেন বলে আমি মনে করি। তবে আপনি যদি ক্রিটিব হোন তাহলে যে কোন অ্যাপস দিয়েই অসাধারন ভিডিও এডিট করতে পারবেন। 

বি:দ্র: প্রতিটা অ্যাপস পেইড। তবে ভিএন এবং ক্যাপকাট ফ্রীতেই অনেক কিছু করা যায়। কিন্তু কাইনমাস্টার টাকা দিয়ে কিনে ব্যাবহার করতে হবে অন্যথায় ভিডিওতে Kinemaster Watermark থাকবে। 

আমি পার্সোনালি এই অ্যাপস গুলো ব্যবহার করে থাকি। আপনি কোন অ্যাপস ইউজ করেন? মোবাইল ভিডিও এডিটিং এর জন্য? কমেন্ট করে জানান ব্যাক্তিগত মতামত।

Friday, June 16, 2023

Google Lens Simplifies Life: 8 ways Google Lens can help make your life easier

Google Lens Simplifies Life: 8 ways Google Lens can help make your life easier

Google Lens is a powerful tool that utilizes image recognition technology and machine learning to provide various functionalities. Here are eight ways Google Lens can help make your life easier:

 {getToc} $title={Table of Contents}

1. Text recognition

Google Lens can extract text from images, allowing you to quickly copy and paste text from physical documents, posters, or even handwritten notes. It's useful for saving information or translating text in real-time.

2. Product information and reviews

By scanning the barcode or cover of a product, Google Lens can provide you with detailed information, user reviews, and price comparisons. It helps you make informed purchasing decisions while shopping.

3. Visual search

With Google Lens, you can perform a visual search to get more information about objects, landmarks, or even plants and animals. By simply taking a photo or pointing your camera at an item, Lens can recognize it and offer relevant details, such as historical facts, species information, or nearby places.

4. Language translation

Google Lens can translate text in real-time. By pointing your camera at foreign text, Lens can detect the language and display the translated text on your screen. It's a handy tool while traveling or when you encounter unfamiliar languages.

5. Menu recommendations

When you're at a restaurant, Google Lens can analyze the menu items by using image recognition technology. It can provide you with reviews, popular dishes, and even images of the food to help you make a decision.

6. Homework and education

Google Lens can assist with learning by providing additional information about topics in textbooks or images. You can scan equations, diagrams, or specific words to access related articles, videos, or explanations.

7. Identify plants and animals

If you come across an unknown plant or animal, Google Lens can help you identify it. Take a picture, and Lens will analyze it, providing details about the species, habitats, and other relevant information.

8. Copy and save contact information

Instead of manually typing contact details, you can use Google Lens to scan business cards. Lens automatically recognizes the text and allows you to add the information to your contacts.

Overall, Google Lens simplifies various tasks by leveraging its image recognition capabilities and providing instant information, translations, and recommendations.

Monday, June 12, 2023

What is gcam? How to install gcam on my mobile?

What is gcam? How to install gcam on my mobile?

The Google Camera (Gcam) app is a popular app that allows users to take better photos with their smartphones. The app is not officially supported by all smartphones, but there are a number of ways to install it on unsupported devices.

Here is a list of smartphones that officially support the Gcam app:

  • Pixel 3 and Pixel 3 XL
  • Pixel 3a and Pixel 3a XL
  • Pixel 4 and Pixel 4 XL
  • Pixel 4a and Pixel 4a 5G
  • Pixel 5 and Pixel 5a
  • Pixel 6 and Pixel 6 Pro

If your smartphone is not on this list, you can still try to install the Gcam app. There are a number of third-party mods available that can be installed on unsupported devices. However, these mods may not work as well as the official Gcam app, and they may not be compatible with all features of the app.

To install the Gcam app on an unsupported device, you will need to download the apk file from a third-party website. Once you have downloaded the apk file, you will need to enable unknown sources in your device's settings. Then, you can install the apk file by tapping on it.

Once the Gcam app is installed, you will need to open it and configure it. The app will prompt you to grant permission to access your camera and storage. You may also need to select a camera profile for your device.

After you have configured the Gcam app, you can start taking photos. The app will offer a number of features that are not available in the stock camera app, such as astrophotography mode and night sight mode.

Here are some of the requirements for running Gcam on your smartphone:

  • Your smartphone must have a camera with at least 12 megapixels.
  • Your smartphone must have a dedicated image signal processor (ISP).
  • Your smartphone must have a minimum of 4GB of RAM.
  • Your smartphone must be running Android 10 or higher.

If your smartphone meets all of these requirements, you should be able to run Gcam on your device. However, there is no guarantee that the app will work perfectly on all devices.