Showing posts with label Graphic Designer. Show all posts
Showing posts with label Graphic Designer. Show all posts

Friday, February 10, 2023

Adobe Illustrator Free Download 2022 এডোবি ইলাস্ট্রেটর ফ্রী ডাউনলোড করার উপায়

Adobe Illustrator Free Download 2022 এডোবি ইলাস্ট্রেটর ফ্রী ডাউনলোড করার উপায়

আজকের এই আর্টিকেলটি মূলত গ্রাফিক্স ডাইজাইনারদের কথা চিন্তা করে পাবলিশ করা হচ্ছে। আজকে এমন একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করা শেখাবো যেটা সবারই খুব প্রয়োজন, বিশেষ করে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের। 

আজকে শেয়ার করবো এডোবি ইলাস্ট্রেটর কিভাবে ডাউনলোড করবেন আপনার কম্পিউটারে তাও সম্পুর্ন ফ্রীতে! 

এডোবি ইলাস্ট্রেটর ডাউনলোড করার পুর্বে জেনে নেই এডোবি এলাস্ট্রেটর কি?

ইলাস্ট্রেটর কী?

অ্যাডোবি ইলাস্ট্রেটর হচ্ছে একটি ভেক্টর গ্রাফিক্স সম্পাদনাকারী সফটওয়্যার। যা শুধু ইলাস্ট্রেটর নামেই বেশি পরিচিত। এই সফটওয়্যারটি তৈরি ও বাজারজাত করেছে অ্যাডোবি সিস্টেমস। অ্যাডোবির সবথেকে জনপ্রিয় সফটওয়্যারগুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। এর মাধ্যমে সকল গ্রাফিক্স ডিজাইন, লোগো, ব্যানার তৈরি করা যায়। বিশেষ করে ভেক্টর ইমেজ খুব সহজে তৈরি করা যায়। আর এই এডোবি ইলাস্ট্রেটরের এর সর্ব শেষ সংস্করণ ইলাস্ট্রেটর সিসি যা ২০২২ সালে বের হয়েছে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আমরা এডোবি ইলাস্ট্রেটর ২০২২ ডাউনলোড করা শেখাবো এবং এই সফটওয়্যারটি বিনা মূল্য যে কোন কম্পিউটারে নিশ্চিন্তে ব্যাবহার করতে পারবেন।

Adobe Illustrator Download for Free

এডোবি ইলাস্ট্রেটর ডাউনলোড করার পুর্বে জেনে নেই যে ২০২২ সালের আপডেট ভার্শন ব্যাবহার করতে হলে আপনার কম্পিউটারের কনফিগারেশন কিরকম হতে হবে।

এডোবি ইলাস্ট্রেটর ২০২২ ব্যাবহার করার জন্য সিস্টেম কনফিগারেশন কেমন হতে হবে? 

System Requirements for Adobe Illustrator CC 2022

উপরে দেওয়া তথ্য গুলোর সাথে আপনার সিস্টেম কনফিগারেশন যদি সেম হয়ে থাকে তাহলে আপনি আমাদের দেওয়া এডোবি ইলাস্ট্রেটর ডাউনলোড করে ব্যাবহার করতে পারেন।

এডোবি ইলাস্ট্রেটর ২০২২ ডাউনলোড 

এডোবি ইলাস্ট্রেটর ২০২২ ডাউনলোড করার জন্য সর্বপ্রথম এখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পেইজ আসবে।


ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার পর নিচে দেখানো আরেকটি স্ক্রিনশটের মত স্ক্রিন আসবে-


এরপর Download Anyway এখানে ক্লিক করুন। ক্লিক করার পর সাথে সাথে ডাউনলোড হয়ে যাবে। ডাউনলোড হওয়া অবস্তায় এই ফাইলটি Zip ফর্মেটে থাকবে, তাই ডাউনলোড হওয়ার পর এটাকে এক্সট্রাক্ট করে নিতে হবে। 

এক্সট্রাক্ট করার পর-

Set-up.exe এই ফাইলে ক্লিক করে ইন্সটল করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি ইন্সটল করার সময় অবশ্যই ইন্টারনেট কানেকশন অফ করে রাখবেন অন্যথায় Creative Cloud এর বিভিন্ন এক্সেস চাইতে পারে। 

এটা ইন্সটল করতে কোনো প্রকার সমস্যা ফেস করে থাকলে আমাদেরকে কমেন্ট করে সমস্যার কথা জানিয়ে দিন। 


Thursday, August 11, 2022

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

এক ক্লিকে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করে কিভাবে?

আজকের এই আর্টিকেলটি খবই গুরুত্বপুর্ন যা মূলত একটি টিউটোরিয়ালের মতই হতে চলেছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের সাথে এমন একটি ট্রিক্ষ শেয়ার করবো যার মাধ্যমে আপনি জাস্ট এক ক্লিকে যে কোন ছবির ব্যাকগ্রাউন্ড চেঞ্জ করতে পারবেন।
এক ক্লিকে যে কোনো ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চাইলে নিচের রুলস গুলো ফলো করুন, একবার শিখে ফেললে আপনি কয়েক সেকেন্ডে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে পারবেন।

১. আপনার মোবাইলে/কম্পিউটারে থাকা যে কোনো একটি ব্রাউজার ওপেন করুন। 
২. ব্রাউজার ওপেন করার পর Remove Bg লিখে সার্স করুন অথবা ডাইরেক্ট এন্টার করুনঃ removebg.চম
৩. রিমুভ বিজির অফিসিয়াল ওয়েবসাইট খোলার পর আপলোড ফোটো নামে একটি বাটন পাবেন।
৪. উক্ত বাটনে ক্লিকের মাধ্যমে আপনার বিভিন্ন ছবি যেইগুলো  থেকে আপনি ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করতে চান সেই গুলো আপলোড করলেই বাস অটো মেটিক আপনার ফোটোর ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে।

ক্লিক করার সাথে সাথে ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ হয়ে যাবে। ঠিক নিভে দেখানো স্ক্রিনশটের মতই।
এই ছবিটির অরিজানাল ভার্সন দেখতে উপরের স্ক্রিনশটে দেখানক লাল মার্ক করা Original এই ট্যাবে ক্লিক করুন।

এবার এখান থেকে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করলেই ডাউনলোড হয়ে যাবে🤗 আজকের টিউটোরিয়াল এই পর্যন্তই ধন্যবাদ।


Monday, August 1, 2022

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

Adobe Photoshop CS6 Free Download এডোবি ফটোশন ফ্রিতে ডাউনলোড করার উপায়

এডোবি কোম্পানি বিশ্বে অনলাইন সেক্টরে সফটওয়্যার ইন্ডাজট্রি হিসেবে লিড করছে। Adobe inc এর রয়েছে অনেক সফটওয়্যার। এডোবি যেই সকল কাজের জন্য সফটওয়্যার প্রোভাইড করে থাকে সেগুলো হলো-
  • ভিডিও এডিটিং
  • অডিও এডিটিং
  • কোডিং
  • ইমেজ এডিটিং
  • গ্রাফিক্স ডিজাইন
  • এনিমেশন ভিডিও তৈরি
  • মশন গ্রাফিক্স
  • ইউআই ডিজাইন 
  • ভেক্টর ডিজাইন
  • রাস্টা ও ভেক্টর ইমেজ
  • বিভিন্ন ইলাস্ট্রেটর টেমপ্লেট
  • সোসিয়াল মিডিয়া 
এর বাহিরেও আরো বিভিন্ন প্রকার সফটওয়্যার রয়েছে এডোবির। বিশ্বের সব থেকে বড় টেক কোম্পানি মাইক্রোসফটের পরেই এডোবির অবস্থান তার মানে অনুমান করতেই পারছেন এডোবি কোম্পানির বিষয়।

আজকে আমরা এডোবি কোম্পানি বিষয় আর কোন আলোচনা করবোনা, আমরা আজকে জানবো এডোবির একটি সফটওয়্যার "Adobe Photoshop CS6" কিভাবে ফ্রিতে ডাউনলোড করা যেতে পারে?

এডোবি ফটোশপ কি?

এডোবি ফটোশপ এডোবি কোম্পানির একটি সফটওয়্যার যা দ্বারা বিভিন্ন প্রকার ছবি এডিট করা হয় ও গ্রাফিক্স ডিজাইনেরও কাজ করা হয়। তবে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজের জন্য এডোবি ইলাট্রেটর সব থেকে বেস্ট। কিন্তু ছবি এডিট করার জন্য এডোবি ফটোশপের বিকল্প আর কিছু নেই। 

এডোবি ফটোশপ দিয়ে আপনি যে কোন ধরনের ছবি ও ব্যানার ইত্যাদি ডিজাইনের কাজ করতে পারবেন। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য ভিজিটিং কার্ড, ব্যানার, পোস্টার ইত্যাদি সহ যে কোন ধরনের ছবি এডিট করতে পারবেন খুব সহজে। সেই সাথে আরো অনেক কিছুই করতে পারবেন এডোবি ফোটোশপ দিয়ে।

এডোবি ফটোশন কিভাবে ডাউনলোড করবেন?

এডোবি কোম্পানি বর্তমানে এডোবির প্রত্যেকটা অ্যাপ্লিকেশন প্রোভাইড করে এডোবি Adobe Creative Cloud এর মাধ্যমে যার জন্য আপনাকে মাসিক চার্জ দিতে হবে সফটওয়্যারটির লাইসেন্স সংগ্রহ করার জন্য অন্যথায় আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন না। অথবা আপনি বিভিন্ন ক্রা*কেড ভার্সন ব্যাবহার করতে পারেন যদি ফ্রিতে ব্যাবহার করতে চান। এখানে ক্লিক করলে আপনি Adobe Photoshop CS6 ফ্রিতে ডাউনলোড করতে পারবেন। তবে আগেই বলি এটা ক্রা*কেড কিনা আমি জানিনা, তবে এর জন্য আলাদা ভাবে কোন কিছু সেটয়াপ করতে হয়না, সুধু এটা ইন্সটল দিলেই আপনি ব্যাবহার করতে পারবেন। আমি গত ৩ বছরের বেশি সময় ধরে এটা ব্যাবহার করছি।   

এডোবি ফটোশপ CS6 এই ভার্সনটা ইন্সটল করা একদম সহজ। ইন্সটল করতে হলে সুধু নেক্সট নেক্সট দিলেই হবে। এবং অবশ্যই Installation Path Select করতে হবে। আপনি যদি একজন কম্পিউটার ইউজার হয়ে থাকেন আশা করি এটা পারবেন। 




Thursday, May 19, 2022

UI ডিজাইন কি?

UI ডিজাইন কি?

আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে থাকেন, তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি যে আপনি কোননা কোন ভাবে UI এর কথা শুনেছেন। আপনি যদি UI ডিজাইন সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনারই জন্য। কারণ আজকে আমরা UI Design এর সকল বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

What is UI? 

UI যার ফুল মিনিং হচ্ছে User Interface. ইউজার ইন্টারফেস যদি আমি সহজে এক্সপ্লেইন করতে চাইঃ- আপনার এবং কোন একটা প্রোডাক্টের মধ্যে যেই ইন্টারেকশন হয়, সেটাকে একটি ডিজানের মাধ্যমে বা কোন ইন্টারফেসের মাধ্যমে প্রেজেন্ট করা হয় তখন সেটাকে User Interface Design বলে। চলুন আমি খুব সহজে এটা বুঝাই, ধরুন একটা ইউজার আছে এবং সে তার ঘরে টিভি দেখছে, এখানে টিভি হচ্ছে একটি প্রোডাক্ট। টিভির সাথে ইন্টারেকশন করার জন্য ইউজার একটি রিমোটের ব্যাবহার করে। এখন এখানে ২টি প্রোডাক্টের ব্যাবহার হচ্ছে একটি হচ্ছে টিভি অন্যটি হচ্ছে রিমট! এখন ধরুন টিভি দেখতে দেখতে ইউজার রিমট হাতে নিলো এবং রিমট দিয়ে টিভির ভলিউম একটু বাড়িয়ে দিলো। এখানেই আসে মূল কথা- রিমটটা এমন ভাবে ডিজাইন করা যেনো ব্যাবহারকারী (User) খুব সহজেই বাটন গুলো বুঝতে পারে, যেমন ভলুউম বাড়াতে কোন বাটন ক্লিক দিবে? যদি লক্ষ্য করেন যে রিমটটা ডিজাইন করেছে সে কিন্তু স্পষ্ট উল্যেখ রেখেছে যে কোন বাটনে ক্লিক দিলে সাউন্ড বাড়বে। রিমোটের সাথে ইউজার যে ইন্টারেকশন হলো এইটাই হলো  UI ডিজাইন.

এইভাবে মূলত অ্যাপস, ওয়েবসাইট, সফটওয়্যার বা অন্য যে কোন কিছুর ইন্টারফেস রেডি করাকেই UI ডিজাইন বলে।  যেমন ধরুন আপনি একটি অ্যাপস বানাচ্ছেন (Android/Apple IOS) এর জন্য। অ্যাপস্টির মধ্যে থাকা পেইজ গুলো কোনটা কেমন হবে? কোথায় কি কালার দিলে মানাবে? হোম পেজ কেমন হবে? এ্যাডমিন প্যানেল কেমন হবে? এরকম হাজারো জিনিস একজন UI ডিজাইনার করে থাকে। 






Saturday, May 14, 2022

কালার কাকে বলে? গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কালার বিষয় জানা অত্যান্ত জরুরি

কালার কাকে বলে? গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কালার বিষয় জানা অত্যান্ত জরুরি

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো রঙ কাকে বলে? রং হল রঞ্জক পদার্থ। আমাদের চোখের সামনে যা কিছু দেখি সব কিছুই এক একটি রঙ। তবে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য রঙের কিছু প্রকারভেদ আছে যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

আসলে কোন একটি রঙ বর্ণনা করা সত্যিই কঠিন। ধরুন "লেমন গ্রীন" রঙ্গটি দু'জন লোকের কাছে দু'রকম। আমি বলতে চাচ্ছিনা যে, লেমন গ্রী রঙটি একজনের কাছে লাল, আর অপরজনের কাছে কালো। যা বোঝাতে চাচ্ছি তা হলোঃ- হয়তো বা দুজনই লেমন গ্রীন রংটি কল্পনা করছে। কিন্তু তাদের কল্পনাকৃত রঙের মানের মধ্যে কমবেশি কিছু পার্থক্য রয়েছে। 

বিষয়টি পরিক্ষা করে দেখার জন্য দু'জন ডিজাইনার বন্ধুকে লেমন গ্রীন রঙের ব্যাকগ্রাউন্ডের উপর একটি ডিজাইন তৈরি করতে বলুন। এরপর কোন ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার তৈরি কৃত ডিজাইন দুটির ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে কালার পিক করে দেখুন, মান দু'টোতে কিছু না কিছু পার্থক্য দেখা যাবে। যদিও এ পর্যন্ত কালার বর্ণনা/উপস্থাপনের জন্য অনেক ষ্টান্ডার্ড-ই প্রস্তাবিত হয়েছে।

তবে এর মধ্যে RGB/CMYK এবং CIE Lab Schemes ই সবচেয়ে ভালো কাজ করছে। RGB ম্যাপ কালার মূলত তিনটি কালারের সমন্ময়ে উপস্থাপিত হয়। এগুলো হলোঃ Red, Green এবং Blue। মনিটর বা পর্দায় উপস্থাপনের জন্য এই কালার স্কিমই সবচেয়ে ভালো কাজ করে। কিন্তু প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে যথাযথ ফলাফল প্রদান করতে পারেনা। যে কারণেই CMY আবির্ভাব। এই তিনটি CMY নাম্বার ব্যাবহার করেরি প্রিন্টিং কালারের মান নির্ধারিত হয়ে থাকে। কিন্তু কালার নিপুণতা এবং নির্ভুলতার অভাবে এই তিনটি কালারের মাধ্যমে পুরোপুরি কালো কালারর তৈরি করা যায় না। ফলশ্রুতিতে এই তিন CMY কালারের সাথে একটি অতিরিক্ত/আলাদা কালো Black (K) কালার যোগ করা হয়ে CMYK কালার মডেল তৈরি করেছে। আমরা যে সমস্ত কালার দেখতে পাই তা RGB এবং CMYK উভয় কালার সেটই উপস্থাপন করতে পারে। তবে CIE Lab আরও বেশি কাছাকাছি কালার উপস্থাপন করে, সাধারন দৃষ্টিতে যা নিখুঁঁত বলেই মনে হয়। 



রাস্টার বা ভেক্টর বলতে কি বোঝায়? ইমেজ Vector and Raster  ছবি জুম করলে ফেটে যায় কেন?

রাস্টার বা ভেক্টর বলতে কি বোঝায়? ইমেজ Vector and Raster ছবি জুম করলে ফেটে যায় কেন?

ছবি জুম করলে বা কোন একটা গ্রাফিক্স জুম করলে ফেটে যায় এটা কোন নতুন কথা নয়! তবে কিছু কিছু ছবি বা গ্রাফিক্স আছে যা জতই জুম করেন ফাটবেনা। মূলত যেই ছবি গুলো জুম করলে ফাটেনা সেটাকেই ভেক্টর গ্রাফিক্স বলা হয়। এবং যেটা ফেটে ও ঝাপসা দেখায় অইটাকে বলা হয় বিটম্যাও ইমেজ। বন্ধুরা আজকের এই পোস্টে আমি ভেক্টর ও বিটম্যাপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সবাই মনোযোগ সহকারে পরবেন।

ভেক্টর গ্রাফিক্স কাকে বলে?

ড্রয়িং উপাদানের উপর ভিত্তি করে ভেক্টর ইমেজ গঠিত। ভেক্টর পদ্ধতি অর্থাৎ গাণিতিক্রেখা এবং বক্ররেখার মাধ্যমে তৈরি গ্রাফিক্সকে ভেক্টর গ্রাফিক্স বলা হয়। জ্যামিতিক বৈশিষ্ট অনুসারে ভেক্টর গ্রাফিক্স বর্ণিত হয়। যেমনঃ বাইসাইকেলের টায়ার আকার জন্য ভেক্টর গ্রাফিক্সে নির্দিষ্ট গাণিতিক সুত্র ব্যাবহার করে নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধবিশিষ্ট বৃত্ত তৈরি করা হয়, নির্দিষ্ট অবস্থানে (x স্থানাংক X স্থানাংক) স্থাপন করা হয় এবং নির্দিষ্ট রঙ দ্বারা পূর্ন করা হয়। এক্ষেত্রে কম্পিউটার প্রতিটি বিটের অবস্থান এবং রংয়ের মানকে ধারন করার পরিবর্তে ছবির প্রতিটি রেখা বা বৃত্তের গাণিতিক সুত্রে ধারণ করে ফলে ভেক্টর ছবির মান বেশ ভালো হওয়া সত্তেও বাইট সংখ্যা অত্যান্ত কম হয়ে যায়। 

ভেক্টর গ্রাফিক্স রেজ্যুলেশন সব সময় ও সব অবস্তনে একই থাকে। তাই এটিকে যে কোন সাইজে পরিবর্তন করা যায় এবং এর বিস্তারিত সব কিছু পরিষ্কারভাবে যে কোন আউটপুট ডিভাইসে প্রিন্ট করা যায়। বিশেষ করে ছোট ফন্ট তৈরি করার জন্য ভেক্টর গ্রাফিক্স হলো সর্বাধিক পছন্দের। বিখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা অ্যাডবি ইন কর্পোরেশন অ্যাডবি ইলাস্ট্রেটর দিয়ে ভেক্টর গ্রাফিক্স তৈরি করা যায়। 

বিটম্যাপ ইমেজ কি জিনিস?

বিটম্যাপ ইমেজকে রাস্টার ইমেজও বলা হয়। ইমেজের ক্ষুদ্র অংশ পিক্সেল দিয়ে বিটম্যাপ ইমেজ তৈরি হয়। প্রত্যেকটি পিক্সেল নির্দিষ্ট অবিস্থান এবং কালার ভেল্যু নির্দিষ্ট করে। যেমনঃ বিটম্যাপ ইমেজে একটি বাইসাইকেলের টায়ার ঐ অবস্থানে অনেকগুলো পিক্সেলকে জোড়া লেগে অংকিত হয়। বিটম্যাপ ইমেজে কাজ করার সময় অবজেক্ট অথবা শেপ পরিবর্তনের পরিবর্তে এর পিক্সেলকে এডিট করা যায়। বিটম্যাপ ইমেযে রেজ্যুলেশন নির্ভর নির্দিষ্ট সংখ্যক পিক্সেল দ্বারা এর ইমেজ ডেটা তৈরি করা হয়। ফলে কম রেজ্যুলেশনে প্রিন্ট করলে অথবা পর্দায় বড় করে দেখলে বিটম্যাপ ইমেজ এর সঠিকস্বরুপ হারায় এবং অমসৃণ দেখায়। ফটোগ্রাফি অথবা রঙইন চিত্রাংকনের মতো ছায়াযুক্ত ইমেজের ক্ষেত্রে বিটম্যাপ ইমেজ সর্বাধিক পছন্দের। গ্রাফিক্স তৈরি এবং ইমেজ এডিটিংয়ে সেরা সফটওয়্যার এ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে বিটম্যাপ ইমেজ তৈরি করা যায়। 

একটি বিটম্যাপ ইমেজকে সংরক্ষন করতে কতটুকু যায়গা লাগবে তা পিক্সেল সংখ্যার উপর নির্ভর করে।




Thursday, February 17, 2022

ফটোশপে ইমেজ স্ক্যান করা Image scan in photoshop

ফটোশপে ইমেজ স্ক্যান করা Image scan in photoshop

গ্রাফিক্স ডিজাইনারের বা ওয়েব ডেভেলপার, উভয়ের কাছেই গ্রাফিক্স একটি অত্যাশ্যকীয় উপাদান। কিন্তু সব সময় কি আপনি আপনার প্রয়োজনীয় গ্রাফিক্সটি খুজে পান?

মূলত বিভিন্ন গ্রাফিক্স, এলিপ্স, এলিমেন্ট ইত্যাদি যেই গুলো সহজে পাওয়া যায়না। বা কোন একটা ডকুমেন্টের বিভিন্ন ভুল সংশোধন করতেই স্ক্যানার তৈরি করা। 



ফটোশপে স্ক্যানিং করার জন্য প্রথমত আপনাকে একটি স্ক্যানার আপনার কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করতে হবে। 

এর পর ফটোশপের সবার উপরের মেনুতে File নামে এই অপশনে ক্লিক দিতে হবে এবং মাঝামাঝি পয়েন্ট গেলে Import নামে একটা অপশন পাবেন। ইম্পোর্টে ক্লিক দিলে আরো ৪-৫ টা অপশন আসবে। 

1. PDF Image..

2. Annotations..

3. WIA Support..

এখানে আপনার স্ক্যানারের নাম থাকবে। অবশ্যই তা লক্ষ করে দেখে নিবেন।

স্ক্যানার দাম ও ফিচার

বর্তমানে বিভিন্ন মানের স্ক্যানার পাওয়া যায়। দামের দিক থেকে এগুলো আপনার আওতার মধ্যে। এদের ফিচারে বেশ কিছু ভিন্নতা লক্ষ্য করা গেলেও কিছু সাধারণ বিষয়ে মিল খুঁজে পাওয়া যায়। 

আপনার কাজের জন্য কোন স্ক্যানারটি প্রয়োজন তা নিরুপন করতে হলে প্রথমেই নির্ধারণ করুন যে আপনি স্ক্যানারটিকে কোন ধরনের ইমেজ স্ক্যান করার কাজে ব্যাবহার করবেন এবং সেগুলো কোথায় ব্যবহৃত হবে। 

ধরুন আপনি একজন ওয়েব পেজে ব্যবহারের জন্য ইমেজে স্ক্যান করতে একটি স্ক্যানার কিনতে চাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে 600 dpi (Dots per inch) রেজ্যুলিউশনের একটি 8.5" x 14" সাইজের ফ্লাট বেড স্ক্যানার কেনাই আপনার জন্য যথেষ্ট। যদিও বর্তমানের  প্রায় সব স্ক্যানারই ৪২ বিট স্ক্যান করতে পারে তবে সত্যিকার অর্থে এক্ষেত্রে আমাদের ৩০-বিটই যথেষ্ট। সাধারণত ওয়েবের জন্য ৬০০ DPI রেজ্যুলেশনের উপর ইমেজ প্রয়োজন হয়না।

প্যারারাল, USB এবং SCSI পোর্টের স্ক্যানার বাজারে বিদ্যমান। এ সমস্ত ইন্টারফেসের উপর ভিত্তি করে স্ক্যানারের দাম কিছুটা বাড়ে কমে। তবে যেহেতু USB পোর্টের ডাটা ট্রান্সফার রেট প্যারারাল পোর্টের চেয়ে বেশী এবং বর্তমানের প্রায় সকল কম্পিউটারের সাথে এই পোর্টসমূহ থাকে যেহুতু একটি USB পোর্টের স্ক্যানার কেনায় উত্তম। 

তবে আরও ভালো পারফরমেন্সের জন্য SCSI পোর্টের স্ক্যানার কিনতে পারেন। তবে সেজন্য আপনার কম্পিউটার একটি স্ক্যানিং ইন্টারফেস/কার্ড থাকতে হবে। আর আপনার স্ক্যান করার হার যদি একেবারেই কম হয় অর্থাৎ দিনে দু-চারটি ছবি স্ক্যান করার প্রয়োজন পরে সেক্ষেত্রে প্যারারাল পোর্টের স্ক্যানার কিনলেও কোন ক্ষতি নেই। যদিও এর স্ক্যান করার গতি কিছুটা কম, তাতে কি দু-চারটি ছবি স্ক্যান করতে ১০-১৫ সেকেন্ড বেশী লাগলে তা ধর্তব্য নয়।