Showing posts with label E-Commerce. Show all posts
Showing posts with label E-Commerce. Show all posts

Saturday, April 29, 2023

Best E-commerce Platform in Bangladesh

Best E-commerce Platform in Bangladesh

The best e-commerce platform in Bangladesh is a matter of opinion, but some of the most popular and well-respected platforms include:

  • Daraz is a leading online retailer in Bangladesh, offering a wide range of products from electronics to fashion to home goods. Daraz is a subsidiary of Alibaba, and it has a strong reputation for reliability and customer service.
  • Rokomari is another popular online retailer in Bangladesh, specializing in books and other educational materials. Rokomari is known for its wide selection of products and its commitment to providing quality customer service.
  • Chaldal is a relatively new online retailer in Bangladesh, but it has quickly become one of the most popular platforms for grocery shopping. Chaldal offers a wide range of fresh produce, meat, and other grocery items, and it delivers orders quickly and reliably.
  • Pickaboo is an online retailer that specializes in electronics and gadgets. Pickaboo offers a wide selection of products from top brands, and it offers competitive prices and fast delivery.
  • Ajkerdeal is a general merchandise retailer that offers a wide range of products at discounted prices. Ajkerdeal is a good option for shoppers who are looking for a bargain.

Ultimately, the best e-commerce platform in Bangladesh is the one that best meets your needs and preferences. Consider the factors that are important to you, such as the selection of products, the price, the shipping speed, and the customer service, when making your decision.



Tuesday, November 8, 2022

আলিবাবা কী? আলিবাবা কি নিয়ে ব্যাবসা পরিচালনা করে?

আলিবাবা কী? আলিবাবা কি নিয়ে ব্যাবসা পরিচালনা করে?

আলিবাবা, বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস বা অনলাইন রিটেইলার। ই-কমার্স মার্কেটপ্লেস হিসেবে যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে আলিবাবা গ্রুপ বেশ কয়েকটি সার্ভিস ও ব্যাবসায়  যুক্ত আছে, যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো।

  1. Cloud Computing 
  2. Artificial Intelligence
  3. Online Payment
  4. Internet Service
  5. Media & Entertainment
  6. Health & Sports
২০১৪ সালে কোম্পানিটি New York Exchange Stock এ ততকালীন সময় রেকর্ড ব্রেকিং IPO লঞ্চ করে। ১৯৯৯ সালে কোম্পানিটি মাত্র ১৮ জন নিয়ে কার্যক্রম শুরু করলেও বর্তমানে কোম্পানিটিতে ১ লক্ষ ২০ হাজার এম্পলয় কর্মরত আছে। ২০২০ সালে কোম্পানিটির ই-কমার্স প্লাটফর্ম এর মাধ্যমে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন ডলারের বেশি মুল্যের পণ্য বিক্রি করেছে। 

এছাড়াও বর্তমানে আলিবাবার ই-কমার্স প্লাটফর্মে এক্টিভ এনুয়াল ইউজারের সংখ্যা ১ বিলিয়নেরও বেশি! 

বাংলাদেশের আলিবাবার Ant Financial দেশের শীর্ষ MFS বিকাশে ইনভেস্ট করার পাশাপাশি আলিবাবা গ্রুপ দেশের শীর্ষে থাকা দারাজকেও একুয়ার করে নিয়েছে। 

এছাড়াও সম্প্রতি দেশের প্রথম ফুড অর্ডারিং প্লাটফর্ম হ্যাংরিনাকিকেও একুয়ার করে নিয়েছে কোম্পানিটি। 




আলিবাবা ও জ্যাকমার ইতিহাস

আলিবাবা ও জ্যাকমার ইতিহাস

আলিবাবা গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাকমা. ১৯৬৪ সালের ১০ সেপ্টেম্বরে চায়নার Hangzhou সহরে জন্ম গ্রহণ করেন। কিশোর বয়স থেকেই জ্যাক ইংরেজী ভাষার প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন এবং Hangzhou সহরে আসা টুরিস্টদের গাইড হিসেবে তিনি ইংরেজীতে দক্ষতা লাভ করতে থাকে। 

ম্যাথমেটিক্স এ দুর্বলতার কারণে পর পর ২ বার Hangzhou Teacher কলেজের ইন্টার্ন এক্সামে ফেইল করলেও তৃতবার তিনি কৃতকার্য হতে সক্ষম হয় এবং ১৯৮৮ সালে ইংরেজিতে ব্যাচেলার ডিগ্রি নিয়ে গ্রেজুয়েশন সম্পুর্ণ করেন। 

গ্রাজুয়েশনের পর জ্যাক ১৯৮৮ থেকে ১৯৯৩ সাল পর্যন্ত Hangzhou Institute of Electronics and Engineering  এ ইংরেজী শিক্ষক হিসেবে কর্ম জীবন শুরু করেন। 

১৯৯৪ সালে জ্যাক মা তার প্রথম কোম্পানি Hangzhou Haibo Translation Agency প্রতিষ্ঠা করেন। 

China Pages

১৯৯৫ সালে জ্যাক চায়না সরকারের অর্থায়নে এমেরিকা ভ্রমনে ইন্টারনেট সম্পর্কে প্রথম জ্ঞান লাভ করেন,  সে সময় তিনি ইন্টারনেটে চায়না সম্পর্কে তথ্যের অনেক ঘাটতি লক্ষ্য করেনম এরপর তিনি দেশে ফিরে তার কম্পিউটার শিক্ষক He Yibing এর সাথে চায়না পেজেস (China Pages) নামে একটি নতুন কোম্পানি প্রতিষ্ঠা করেন। চায়না পেজেস চায়নার প্রথম ইন্টারনেট ভিত্তিক কোম্পানি ছিলো এবং কোম্পানিটি বিভিন্ন ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের জন্য ওয়েবসাইট তৈরি করে দিত।  

১৯৯৮ থেকে ১৯৯৯ সাল পর্যন্ত জ্যাক চায়নার মিনিস্ট্রি অফ ফরেন ট্রেড একনমি কো-অপারেশনের (Ministry of Foreign Trade and Economic Co-operation) আন্ডারে বেজিং ভিত্তিক আইটি  কোম্পানির হেড হিসেবে কর্মরত ছিলেন।  ১৯৯৯ সালে জ্যাকমা Hangzhou তে ফিরে আসেন এবং ১৭ জন বন্ধু এবং স্টুডেন্ট সহ আলিবাবা প্রতিষ্ঠা করেন। 

শুরুতে তারা চায়না বেসড ক্ষুদ্র ও মাঝারি প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে ব্যাবসার একটি মার্কেট প্লেস হিসেবে যাত্রা শুরু করে। সে সময় ব্যাবসাহীক প্রতিষ্ঠান গুলোকে ট্রাস্টেড সেলার সার্টিফিকেট এর জন্য আলিবাবা মেম্বার শীপ ফী চার্জ করত। সে বছরেরই অক্টবর মাসে আলিবাবা Golden Sachs থেকে ৫ মিলিয়ন এনং SoftBank থেকে ২০ মিলিয়ন ডলার ইনভেস্টমেন্ট সংগ্রহ করে। 

২০০৩ সালে চায়নার মার্কেটে ই-বে প্রবেশ করলে জ্যাকমা ই-বে এর কম্পিটিটর হিসেবে আলিবাবার কাঞ্জিউমার টু কাঞ্জিউমার মার্কেটপ্লেস তাওবাও লঞ্চ করেন। চায়নার মার্কেটে ই-বে প্রবেশ করার আগে চায়নার ডমিনেট ই-কমার্স echnet কে একুয়ার করে নেয়। সে সময় চায়নাতে echnet এর ২ মিলিয়ন ইউজার ছিলো এবং মার্কেটের ৮৫ শতাংশ দখলে ছিলো ইচনেট এর দখলে।

e-bay ও eachnet কে রুখে দিতে আলিবাবার taobao এর সকল সার্ভিস ফ্রী করে দেওয়ার পাশাপাশি B2C সার্ভিস ও দিতে থাকে। 

এছাড়াও আলিবাবা ২০০৪ সালে নিজস্ব পেমেন্ট গেটওয়ে আলি-পে লঞ্চ করে। এছাড়াও প্রতিষ্ঠানটির পার্সোনাল কম্পিউটার বেসড ইন্সট্যান্ট মেসেজিং সার্ভিস Aliwangwang লঞ্চ করে, যা ব্যাবহার করে তাওবাও মার্কেটপ্লেস এর ব্যাবহারকারী বায়ার ও সেলাররা কমিউনিকেট করতে পারে।  


New York Times এর ২০০৫ সালের একটি আর্টিকেল অনুযায়ী সে বছরই Yahoo জ্যাকমার আলিবাবাতে 1 Billion Doller ক্যাশ ইনভেস্টমেন্ট এবং ইয়াহু চায়নার সকল এসিটের বিনিময়ে আলিবাবার ৪০% স্টোম একুয়ার করে নেয়। 

এদিকে ২০০৭ সালের মধ্যে প্রতিদিন প্রায় ১০০ মিলিয়ন অ্যাক্টিভ শোপার ও মোট ৬০০ মিলিয়ন এক্সিস্টিং অ্যাকাউন্ট নিয়ে TaoBao চায়নায় e-bay কে পেছনে ফেলে চায়নার ৮৪% মার্কেট দখল করে নিতে সক্ষম হয়। সে বছরই আলিবাবা Hong Kang Stock Exchange  এ IPO লঞ্চ এর মাধ্যমে ১.৪৯ বিলিয়ন ডলার রেইজ করতে সক্ষম হয়। 

২০০৮ সালে অনলাইন রিটেল প্লাটফর্ম Taobao Mall বা TMall লঞ্চ করা হয়। 

এদিকে আলিবাবা গ্রুপ ৭৯.০৬ মিলিয়ন ডলারের বিনিময় চায়নার সর্ববৃহৎ ডোমেইন হোস্টিং প্রোভাইডার HiChina কে একুয়ার করে নেয়। এবং সেপ্টেম্বর ২০০৯ এ আলিবাবার ১০ম বর্ষিতে ই-কমার্স ডেটা মাইনিং, প্রসেসিং এবং কাস্টমাইজেশনকে একত্রিত করে, কোম্পানিটিক একটি ক্লাউড কম্পিউটিং সার্ভিস প্লাটফর্ম করার লখ্যে আলিবাবা ক্লাউড (Alibaba Cloud) লঞ্চ করা হয়।  


Saturday, August 20, 2022

অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম রকমারির ইতিহাস  History of Rokomari.com রকমারির ইতিহাস

অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম রকমারির ইতিহাস History of Rokomari.com রকমারির ইতিহাস

রকমারি বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ও লিডিং অনলাইন বুক সেলিং প্লাটফর্ম। যাত্রার শুরু থেকেই প্রতিষ্ঠানটি কাস্টমারের অর্ডারের ভিত্তিতে দেশব্যাপী বই ডেলিভারি দিয়ে আসছে। 

{getToc} $title={Table of Contents}

এছাড়াও বাংলাদেশের সর্বপ্রথম ক্যাশ অন ডেলিভারি সিস্টেমও রকমারিই ইন্ট্রিডিউস করে! পুরো দেশ জুরে বই পৌছে দেওয়ার পাশা পাশি রকমারি বিশ্বের ৩০ টি দেশে বই ডেলিভারি দিচ্ছে, বর্তমানে প্লাটফর্মটি ১৪ হাজারেরও বেশি দেশি ও বিদেশি প্রকাশক এবং ৮০ হাজারেরও বেশি লেখকের ২ লাখেরও বেশি বই রয়েছে। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো রকমারির সম্পুর্ন ইতিহাস ও যাত্রা নিয়ে সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়বেন।


রকমারি.কম এর ইতিহাস

রকমারি.কম (Rokomari.com) মূলত অন্যরকম গ্রুপের একটি অংগ প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটির ৫ প্রতিষ্ঠাতার মধ্যে অন্যরকম গ্রুপের ২ প্রতিষ্ঠাতা Md. Mahmudul Hasan Sohag এবং Muhammad Hasan Liton অন্যতম।

মাহমুদুল হাসান

মাহমুদুল হাসান সোহাগের জন্ম ১৯৮৩ সালের ৭ই জুন জামাপুর জেলার শরিষবাড়ী উপজেলায়! সেখানকার রিয়াজ উদ্দিন তালুকদার উচ্চ বিদ্যালয় থেকে SSC এবং ঢাকা কলেজ থেকে HSC সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে ২০০০ সালে বুয়েটের ভর্তি পরিক্ষায় ১৪১ তম হয়ে ত্রিপল এ তে ভর্তি হোন তিনি। 

আবুল হাসান লিটন

কো-ফাউন্ডার আবুল হাসানের জন্ম ফরিদপুর জেলায়, ২০০০ সালে SSC পরিক্ষায় ঢাকা বোর্ডে সম্মেলিত মেধা তালিকায় ১২ তম হোন, এবং একই বছর দেশের সুনামধন্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ের বুয়েটে CSE তে ভর্তি হোন তিনি। গ্রাজুয়েট শেষে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ফিনান্সে MBA সম্পন্ন করে। 

রকমারির আরো ৩ প্রতিষ্ঠাতা

  1. Ehteshamul Shams Rakib
  2. Jubayer Bin Amin
  3. Muhammad Khairul Anam

রকমারি প্রতিষ্টার সময়কাল

২০১১ সালে বুয়েটের CSE Department পড়াকালীন তাদের একটি ই-কমার্স প্লাটফর্ম প্রতিষ্ঠার আইডিয়া থেকেই যাত্রা শুরু হয় রকমারির। যেখানে মোঃ খাইরুল আনামকে নতুন ভেঞ্চরটির CEO হিসেবে নিযুক্ত করা হয়। নতুন প্রতিষ্ঠানটির জন্য বিভিন্ন প্রকার নাম সাজেস্ট করলেও রকমারি নামটি সকলের কাছেই খুন পছন্দ হয়। 

যেহুতু তাদের প্রত্যেকেই ছিলেন বুয়েটের ছাত্র ও আইটির দিক দিয়েও দক্ষ তাই রকমারির ওয়েবসাইট খুব অল্প সময়ে ১ মাস এর মধ্যে প্রস্তত হয়ে যায়। ২০১২ সালের জানুয়ারি মাসের ১৯ তারিখ রকমারি.কমকে বুক সেল প্লাটফর্ম হিসেবে অফিসিয়ালি লঞ্চ করা হয়। 

অন্যরকম গ্রুমের চেয়ারম্যান Mahmudul Hasan Sohag বলেন

রকমারি নামটা আমরা যখন এক্সেপ্ট করেছি তখন কিন্তু এই আইডিয়াটায় ছিলো আমাদের, যে আমরা সকল প্রকার প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবো। নাম ইটসেল্ফ এটাকে ইন্টিগ্রেট করে। যেমন সব ধরনের প্রোডাক্ট নিয়েই কাজ করবো, বা করার কথা। এর মাঝখানে আসলে আমরা সেই বিষয়গুলো ফেলে দেয়নি তবে আমাদের স্ট্রেটেজিতে একটু চেঞ্জ এনে আমরা একটা লম্বা সময় ধরে একটা সিংগেল প্রোডাক্ট নিয়ে ফোকাস ছিলাম (বই নিয়ে)। এবং এটা যখন আমাদের রকমারির ৩ বা ৪ বছর হয় তখন এটা নিয়ে আমাদের মধ্যে আবারো দির্ঘ দিন মিটিং হয় যে অন্যান্য প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করবো নাকি বইকে আরো লম্বা সময়ের  জন্য ধরে রাখবো? এবং তখন   আমরা সবাই চিন্তা করে দেখলাম যে না, আমরা আরেকটু লম্বা সময় ধরে বই নিয়েই কার্যক্রম চালিয়ে যাবো। এবং এটার একমাত্র কারণ ছিলোম, বই থেকে অন্য ক্যাটাগরিতে নিয়ে গেলে বা এর সাথে অন্য কোন প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করলে অবশ্যই উক্ত ক্যাটাগরির জন্য ভালো ইনভেস্ট, প্রোডাক্ট, ম্যানেজিং ইত্যাদি করতে হবে। যা আমরা বিগত ৩-৪ বছর ধরে বইয়ের সেক্টরে করে আসছি। যার কারনেই মুলত আমরা সুধু বই সেক্টরকেই আরো বিল্ডয়াপ করি, এবং রকমারির মত আরো প্রতিষ্টান যারা বইয়ের পাশা পাশি অন্যান্য প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করছেন, তাদের থেকে আমাদের রকমারি অনেক এগিয়ে।


রকমারির কঠিন ধাপ

কার্যক্রম শুরুর প্রথমধাপে রকমারির সবচেয়ে বড় বাধা ছিলো প্রকাশনীগুলোর সাথে কলাব্রেশন করা, কেননা বেশিরভাগ প্রকাশনীগুলোই ধারনা করেছিলো প্রতিষ্ঠানটি সুধুমাত্র পরবর্তীমাসের জন্য বই মেলা উপলক্ষ্যেই কার্যক্রম শুরু করেছে। যার প্রেক্ষিতে রকমারি টিম, বাংলাবাজারে থাকা প্রকাশনী গুলোকে রকমারির মাধ্যমে অনলাইনে বই বিক্রির জন্য কনভেন্স করে। 




Wednesday, June 22, 2022

ICT Dependent Production System

ICT Dependent Production System

Today I am going to tell you about some significant role of ICT In production system.

Telecommunications services in production system

No Industry production system can be imagined today without Telecommunication. Large or small industries require communication with different people at different stages, from different suppliers or buyers. Telecommunications system is playing an important role in coordinating the production system. Services are being  introduced for industries and communication.

Internet on production system

Industrial production system without Internet is obsolete today. Internet has to be used in case of sending mail to different people for different purposes. Those whose organizations are located at different distances may even be scattered in different parts of the world. In this case, the internet based technologies help to maintain control over the organizations by bridging the gap.


Use of Robotics in industry

Computer aided Manufacturing (CAM) robotics is widely used. In particular, the use of robotics in car and vehicle manufacturing plants, labor welding factories, loading and unloading of heavy goods,etc.is noticeable.

Products Quality control

The quality of the products produced by the factory can be ascertained from the computer by verifying the data. Computer can also be used to check whether the equipment used in the production is working properly. Various types of chemicals factories, steel plants, power plants can be controlled with the help of computer. 

Collecting data

To ensure a peaceful place in industry, CT is needed to collect correct information and data.  Proper information of Temperature, using chemical resources etc. Information can be retained through computer. 

Ensuring a risk free environment in production

It is possible to reduce the risk of production by taking precautionary measures in the field of production using information technology.  In this case, the risk of accidents can be greatly reduced by implementing office automation systems. As a precautionary measure, information technology should be used to preserve the fingerprints, rerating etc. Of the workers in the database. Various automatic systems such as, automatic fire extinguisher, message delivery can be implemented.

The use of CAD Or CAM

The use of computer aided design  cards has removed the conventional sketch .And engineering drawings used to visualise products and communicate with design information has replaced computer graphics. On the other hand engineering designs are converted into finished products using computer. The manager assists the manufacturing engineering and production workers by automating the various types of production activities of the computer. 

Contribution of defense industry

Defense industry is one of the economic units of the country .They have developed and expanded their defense industry so much that they are exporting all weapons to other countries. There is strong link between ICT and defense industry. 

Use of virtual reality

Ict Is currently playing an important role in building a skilled workforce using virtual reality. They are creating skilled manpower in the development of the country. 

Industrial production system of today's world is almost entirely dependent on information and communication technology. From the very beginning of creation  of any product to the design, procurement, use, production  and marketing of raw materials, there has always been information and communication technology involvement in one way or another. Computers are the main collaborators of people in industries. The use of information technology in the field of equipment, design, equipment control etc. Has brought success...Moreover the importance of ICT In online payments for various types of online trading business is now immense...

Sunday, June 19, 2022

ই-কমার্স বা ইলেট্রনিক কমার্স E-Commerce

ই-কমার্স বা ইলেট্রনিক কমার্স E-Commerce

ই-কমার্স বা ইলেক্ট্রনিক কমার্স একটি আধুনিক ব্যাবসা পদ্ধতি। বর্তমানে প্রায় বিশ্বের সকল দেশের মধ্যে বিস্তৃত ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে লেনদেনকে ই-কমার্স বলে। ইন্টারনেটের মাধ্যমে বই, কম্পিউটার, টিভি, ফ্রিজ, গাড়ি ইত্যাদি বস্তগত পণ্য বিক্রয়ের বিষয়টি সকলের দৃষ্টি সবচেয়ে বেশি আকর্ষণ করছে। তবে ই-কমার্সে বাজারজাত কৃত অনেক পণ্যই অদৃশ্যমাণ প্রকৃতির। যেমন, ভ্রমণ সংক্রান্ত সেবা, সফটওয়্যার, এন্টারটেইনমেন্ট, ব্যাংকিং, ইন্সুরেন্স, ইনফরমেশন সার্ভিস, আইনগত পরামর্শ, স্বাস্থ্য পরিচর্যা, শিক্ষা, গবেষনা এবং সরকারি সার্ভিস ইত্যাদি। নিচে ই-কমার্সের একটি সংজ্ঞা দেওয়া হলো।

আধুনিক ডেটা প্রসেসিং এবং কম্পিউটার নেটওয়ার্ক বিশেষতঃ ইন্টারনেটের মাধ্যমে ব্যাক্তি বা প্রতিষ্টানের মধ্যে পণ্য বা সেবা মার্কেটিং, বিক্রয়, ডেলিভারি, ব্যাবসা সংক্রান্ত লেন-দেন ইত্যাদি করাই হচ্ছে ই-কমার্স। বিভিন্ন লেখক ই-কমার্সকে বিভিন্নভাবে সংজ্ঞায়িত করেছে।


Monday, May 30, 2022

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

একটি দেশের বিকাশ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বানিজ্যের কোন বিকল্প নেই। ডিজিটাল প্রযুক্তির বিকাশ, ইন্টারনেটের উদ্ভবন ও বিকাশ এবং কাগজের মুদ্রার বাইরেও ইলেক্ট্রিক বিনিময় প্রথা চালু হওয়ার ফলে বানিজ্যেরও একটি বিশেষ পরিবর্তন হয়েছে। এখন ইলেক্ট্রিক মাধ্যমে ও বানিজ্য করা যায়, যার প্রচলিত নাম ই-কমার্স বা ইবাণিজ্য। 

যেকোনো পণ্য বা সেবা বাণিজ্যের কয়েকটি শর্ত থাকে। প্রথমত বিক্রেতার কাছে পণ্য থাকা। দ্বিতীয় ক্রেতা কর্তৃক তার বিনিময় মুল্য পরিশোধ করা। এর প্রধান পদ্ধতি হলো বিক্রেতার সংগে ক্রেতার সরাসরি যোগাযোগ। কিন্তু ইন্টারনেটের যুগে একজন বিক্রেতা তার পণ্যের ছবি ভিডিও দিয়ে ইন্টারনেটেই তার দোকানটি খুলে বসতে পারে। যাকে সহজ ভাষায় ই-কমার্স বিজনেস বলা হয়। এবং ই-কমার্স ব্যাবসার জন্য একজন ক্রেতার অবশ্যই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট (স্বল্প বাজেটে যে কোন ওয়েবসাইট বানাতে এখানে ক্লিক করুন) প্রয়োজন। এবং সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে তার সকল পণ্য আপলোড করে রাখবে এবং প্রত্যেকটা পণ্যর ছবি বা ভিডিও এবং ডেস্ক্রিপশন ইন-ডিটেইলস লিখে রাখতে হবে। কোন কাস্টমার বা ক্রেতা যখন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবে তখন তার সামনে যদি পছন্দের প্রোডাক্টটি আসে এবং অইটায় যদি ক্লিক করে তাহলে অইখানে যেনো সে পণ্য বিষয়ক সকল তথ্য পেয়ে যায়। এবং কাস্টমারের চাহিদা অনুসারে পছন্দের পন্যটি অর্ডার করে। একজন কাস্টমার অর্ডার করার পর সাইটের যে অ্যাডমিন বা যারা মেন্টেন করে তাদের দায়িত্ব প্রোডাক্ট সুন্দর করে প্যাকেজিং করে কুরিয়ারের মাধ্যমে কাস্টমারের কাছে পার্সেল্টি পৌছে দেওয়া।

এছাড়াও ক্রেতা খুব সহজেই পণ্যের নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে ও ইন্টারন্যাশনালি কিছু পেমেন্ট গেটওয়ে আছে যাদের মাধ্যমে একটা পেমেন্ট সিস্টেমে আপনি সকল ব্যাংকের পেমেন্ট এক্সেপ্ট করতে পারবেন এবং সেই সাথে ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট ও এক্সেপ্ট করতে পারবেন। তবে বাংলাদেশে ৯০% অনলাইন শপিং ক্যাশ অন ডেলিভারির মাধ্যমে হয়ে থাকে।

অনেক সময় আমরা ব্যাবসার হিসাব ঠিক মত রাখতে পারিনা। ফিজিক্যালি হিসাব রাখতে অনেক ঝামেলা হয় তবে এর সমাধান আপনাকে একটি ওয়েবসাইট দিতে পারে। একটি ওয়েবসাইটের মালিক হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন একটি ডাশবোর্ড এবং এই ডাশবোর্ডে আপনার প্রতিদিনের অর্ডার গুলো বিভিন্ন ভাবে আপডেট করবেন যেমন অর্ডার প্রসেসিং, হোল্ড, কম্পলিট বা ক্যানসেল। এই সকল জিনিস গুলো আপনি ওয়েবসাইটে বলে দিবেন। এর পর মান্থলি যখন আপনি হিসাব করবেন তখন আপনার ওয়েবসাইট অটোমেটিক আপনার হিসাব বের করে দিবে। আর আরেকটি কথা হচ্ছে যিদি ওয়েবসাইটের বাহিরে কোন অর্ডার হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি কাস্টম ভাবে আপনার ওয়েবসাইটে অর্ডার তৈরি করবেন। এতে করে হিসাবে কোন ঝামেলা হবেনা।


বাংলাদেশ ও ইকমার্স

বাংলাদেশে ই-কমার্স যাত্রা শুরু হয় অনেক আগেই তবে ২০১১-২০১২ সালের পর থেকে ক্রমাগত ভাবে ইবাণিজ্য বৃদ্ধি লাভ করে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৫০+ বড় বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে দারাজ, চালডাল, ফুডপান্ডা, বিডিশোপ, আজকেরডিল, ক্লিকমার্ট ইত্যাদি অন্যতম। 


 

Monday, May 9, 2022

দারাজের ইতিহাস | দারাজ বাংলাদেশে কেন এত জনপ্রিয়? দারাজের মূল প্রতিষ্টাতা কে? দারাজের সকল তথ্য Daraz History in Details

দারাজের ইতিহাস | দারাজ বাংলাদেশে কেন এত জনপ্রিয়? দারাজের মূল প্রতিষ্টাতা কে? দারাজের সকল তথ্য Daraz History in Details

Daraz দক্ষিন এশিয়া ও পুর্ব এশিয়ার একটি লজিস্টিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। এবং বর্তমানে বাংলাদেশের লিডিং ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান হচ্ছে দারাজ। দক্ষিন এশিয়ার মোট ৫ টি দেশে দারাজ প্রতিনিয়ত তাদের কার্যক্রম করে যাচ্ছে। The Daily Star এর একটি তথ্য সুত্রে দারাযে প্রতিদিন ৫০,০০০ এরও বেশি অর্ডার হচ্ছে। এছাড়াও দারাজে রয়েছে ৫০ হাজারের বেশি সেলার যার মধ্যে সুধু মাত্র বাংলাদেশের রয়েছে ৩৩ হাজার এক্টিভ সেলার। আমাদের আজকের এই পোস্ট/আর্টিকেলে শেয়ার করবো দারাজ নিয়ে বিস্তারিত। এবং শেয়ার করবো দারাজের ইতিহাস, কে বা কারা দারাজ প্রতিষ্টা করে, দারাজের দৈনিক সেল ও বছরের গর আয় ও সেলসহ আরো অনেক কিছু। সুতরাং আজকের এই আর্টিকেল আমি মনে করি অনেক ইন্টারেস্টিং হতে চলেছে। 

দারাজের ইতিহাস

দারাজের যাত্রাটা শুরু হয় ২০১২ সালে। সেই সময় রকেট ইন্টারনেটের একজন এম্পলয় যার নাম মুবীন ময়ুর প্রধান প্রতিষ্ঠাতা ও সহকারী-প্রতিষ্টাতা ফরিস শাহয়ের হাত ধরে দারাজ প্রতিষ্টিত হয়। এই ২ জন মিলে ফ্যাশন জাতীয় প্রোডাক্ট খুচরা বিক্রি করার লক্ষ্যে দারাজ প্রতিষ্টা করেন। সেই সময় মুনীব রকেট ইন্টারনেটে কাজ করতেন এবং দারাজের প্রাথমিক অর্থায়ন এবং কাজ রকেট ইন্টারনেট করছিল। এবং ২০১২ সাল নাগাদ প্রথম তারা পাকিস্তানেই যাত্রা শুরু করে। 

রকেট ইন্টারনেট একটি ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠান ছিলো। এবং ইউরোপ ও এমেরিকার মত দেশে ততদিনে এ্যামাজন, আলিবাবা, আলি-এক্সপ্রেসের মত বেশ কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রো হতে থাকে তাই ইউরোপীয়রা দক্ষিন এশিয়ার পাকিস্তানকে টার্গেট করে দারাজ ২০১২ সালে প্রথমবারের মত পাকিস্তানে লঞ্চ করে এবং পর্যায় ক্রমে Bangladesh, Nepal, Srilanka, Myanmar এর মত দেশগুলোতেও তাদের কার্যক্রম শুরু করে। 

দারাজ বাংলাদেশের ইতিহাস

২০১৫ সালে "দারাজ বাংলাদেশ" নামে বাংলাদেশে দারাজের কার্যক্রম শুরু করে। কার্যক্রম শুরু পর বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ততকালীন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম এর শুভেচ্ছা দূত হন।  দারাজ গ্রাহকের সেবা বৃদ্ধিতে ২০১৫ সালেই অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোন ব্যাবহারকারীদের জন্য মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন চালু করে। 


সফলতা ও সাপোর্ট

২০১৫ সালের সেপ্টম্বরে দারাজ প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাজ্যের মালিকানাধীন ফাইনান্স ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট থেকে ৫০ মিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ পায়। এবং ঠিক তার পরের বছর ২০১৬ সালের জুলাই মাসে দারাজ কায়মুকে অধিগ্রহণ করে। দারাজ তখনো অব্দি খুব একটা সারা না ফেলতে পারলেও বাংলাদেশে আসার পর দারাজ বাংলাদেশ ফাস্টেস্ট গ্রোয়িং ব্রান্ড ও ফাস্টেড গ্রোইং লিডার হিসেবে বাংলাদেশ থেক অ্যায়ার্ড পায়।

দারাজ কেন এত জনপ্রিয়

বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ লিডিং ই-কমার্স কোম্পানি দারাজ। যেখানে বাংলাদেশের মত দেশে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পন্য কেনা বেশ ঝামেলা বটে সেখানে বিদেশি সেলারদেরও প্রোডাক্ট সরসারি বাংলাদেশে ডেলিভারি করারও ব্যাবস্থা করে দিচ্ছে দারাজ। এছাড়াও ৭ দিনের ইজি রিটার্ন এবং দেশীয় পণ্য ২-৩ সর্বোচ্চ ৫ দিনে ডেলিভারির সুযোগ এবং সেই সাথে ঢাকার মধ্যে দারাজ মার্ট দিচ্ছে ২৪ ঘন্টা বা সেম ডে ডেলিভারি সুবিধা। দারাজ নিত্য নতুন সব ক্যাম্পিং বিভিন্ন স্পন্সরশীপে কাজ করে আসছে। এছাড়াও লোকাল কোন দোকানদার বা ব্যবসায়ী চাইলে দারাজে তার প্রোডাক্ট দেশে দেশের বাইরে সেল করতে পারবে। এত এত সব ফিচারের জন্য সবাই বাংলাদেশ ই-কমার্স বলতে সবাই দারাজকেই চিনে থাকে। 

দারাজের বর্তমান মালিক আলিবাবা?

ই-বানিজ্যের দানব হচ্ছে আলিবাবা, ২০১৮ সালের ৯মে আন্তরজাতিক দারাজগ্রুপকে কিনে নেয়। এবং আলিবাবা সম্পুর্ন মালিকানা লাভ করে। আলিবাবা যখন দারাজকে একুয়ার করে নেয় ঠিক তারপর পরই দারাজ আরো গ্রো করতে থাকে এবং দারাজ বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, মায়ানমার, থাইলেন্ড, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, হংকং সহ এশিয়ার বেশ কিছু দেশে দারাজ ও লাজাডা নামে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। 

দারাজের প্রত্যেকটি দেশেই রয়েছে হেডকুয়াটার। দারাজের বিভিন্ন অফিস ও হেডকুয়াটারের ঠিকানা জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

Friday, February 25, 2022

অ্যামাজন কত বড়? Amazone

অ্যামাজন কত বড়? Amazone

 অ্যামাজন, প্রায় ১.৬ ট্রিলন ডলার মার্কেট কেপ নিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃত্তম টেক জায়েন্ট। ওয়েব কম্পিউটিং, ডিজিটাল কন্টেন্ট স্ট্রিমিং, এ.আই পাওয়ার ভয়েস এসিস্টেন এবং গ্রোসারি ফ্রেশ ফুড সেগমেন্ট গুলোর মত প্লাটফর্ম অপারেট করলে অ্যামাজন মূলত ই-কমার্স এর জন্যই বিশ্বে সু পরিচিত। এবং মার্কেট কেপের দিক থেকে বিশ্বের ই-কমার্স জায়েন্টের মধ্যে সবার শীর্ষে। Insider Intelligence এর তথ্য সুত্রে ২০২১ সালে কোম্পানিটির সেলসের পরিমান ছিলো ৬১৪.০৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি। 

প্রায় ৩ দশক আগে অনলাইনে বই বিক্রির মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে অ্যামাজন কঞ্জিউমার ইলেক্ট্রনিক্স, ক্লথিং এবং ফ্যাশন, বিউটি এবং পার্সোনাল কেয়ার, স্পোর্টস ও আউটডর এ্যাক্টিভিটি প্রোডাক্ট থেকে শুরু করে পেট কেয়ার, খেলনার মত ডায়বার্স ক্যাটাগরির প্রোডাক্ট বিশ্বের ১৩০ টি দেশের ইউজারদের ডেলিভারি করছে। 

বইশ্বব্যাপি ৩৩০ মিলিয়ন রেজিস্টার কাস্টমার নিয়ে অ্যামাজন আদতে কেন এত জনপ্রিয়? 

১৯৯৫ সালে জেফবেজস একটি ভার্চুয়াল বুক স্টোর প্রতিষ্ঠা লক্ষ্যে অ্যামাজন প্রতিষ্ঠা করে। কার্যকর শুরু প্রথম ২ মাসেই এ্যামেরিকার ৫০ টি স্টেট সহ বিশ্বের ৪৫ টি দেশে বই বিক্রি করতে সক্ষম হয়। ১৯৯৮ সালে অ্যামাজন বইয়ের পাশাপাশি ১ লক্ষ ২৫ হাজার মিউজিক টাইটেল নিয়ে CD এবং DVD বিক্রি করতে শুরু করে। শুরুর দিকে নিজস্ব প্রোডাক্ট সেল করলেও ১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্লাটফর্মটি থার্ডপার্টি সেলারদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

২০০৫ সালে অ্যামাজন তাদের প্রাইম সার্ভিস চালু করে। ২০০৬ সালে অ্যামাজন আনবক্স নামে একটা ভিডিও অনলাইন ভিডিও সার্ভিস লঞ্চ করা হয়। বর্তমানে যা অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও নামে সু পরিচিত। একি বছর অ্যামাজন তাদের নিজস্ব ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস বা AWS লঞ্চ করে। শুরুতে প্লাটফর্মটি নিজেদের ওয়েবসাইটের জন্য তৈরি করা হলেও পরবর্তীতে অন্যান্য বিজনেস প্লাটফর্ম জন্য আইটি ইন্সট্রাক্টর সার্ভিস প্রোভাইড করে (Amazon Web Services) 

বর্তমানে বিশ্বব্যাপি অ্যামাজনের ৩৩০ মিলিয়নের বেশি রেজিস্টার কাস্টমার রয়েছে যার মধ্যে ২০০ মিলিয়নের বেশি অ্যামাজন প্রাইম ইউজার।

macrotrends এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের তৃতীয় কুয়াটা শেষে কোম্পানিটির রেভিনিউ পরিমান ৩৩২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। প্রতিমাসে ১৯৭ মিলিয়ন মানুষ অ্যামাজনের ওয়েবসাইট ভিজিট করে। OBERLO  একটি তথ্য সুত্রে সুধুমাত্র US থেকে অ্যামাজন প্রতি মিনিটে ৪০০০ টি আইটেম সেল হয়। এছাড়াও ৮৯% US কাস্টমার অনলাইন শপি এর ক্ষেত্রে অন্যান্য প্লাটফর্ম তুলনায় অ্যামাজনকে বেশি গুরুত্ব দেয়। 
অনলাইন প্লাটফর্মে কাস্টমারের ইন্ট্রডাকশন মেন্টেন করার জন্য বেটার ইউজার এক্সপিরিয়েন্স খুব গুরুত্বপূর্ন বিষয়। অ্যামাজন এই বিষয়টি নিয়ে সব থেকে বেশি কনসার্ট যে কারনে কোম্পানিটি একটু ফুলফ্লেন্স একটি ইউজার এক্সপিরিয়েন্স টিম ইনক্লুড করেছে। যা তাদের দৈনিক শপিং এক্সপিরিয়েন্সকে আরো কনভিনেন্স করে তুলেছে। এই টিমটি বিভিন্ন সার্স ইঞ্জিনে কাস্টমারদের সার্স করা হিস্টোরি এবং পার্চেজিং প্যাটার্ন এনালাইসিস করে এমন ভাবে তাদের প্রোডাক্ট ডকুমেন্ট সেকশনটি সাজায় যা থেকে কাস্টমাররা সহজেই তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারে। 

তাছাড়া অ্যামাজনের সার্স রেজাল্টে বিভিন্ন প্রোডাক্টের টাইপ, ক্যাটাগর, কাস্টমার রেটিং এবং প্রাইস এবিলিবিটির পাশাপাশি ব্রান্ড অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শো করে। ফলে কাস্টমাররা নিজেদের পছন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট সহজেই খুজে পায়।