Showing posts with label Computer Parts. Show all posts
Showing posts with label Computer Parts. Show all posts

Monday, August 14, 2023

What is CPU? What is a CPU?

What is CPU? What is a CPU?

The central processing unit (CPU), also known as the brain of a computer, is responsible for carrying out the instructions of a computer program. It performs arithmetic, logic, controlling, and input/output (I/O) operations. The CPU is a physical chip that is located on the motherboard of a computer and is made up of millions of transistors that are arranged in a very complex pattern.

What is cpu?

The CPU works by fetching instructions from memory, decoding them, and then executing them. The instructions are typically stored in the computer's main memory, which is a large bank of high-speed memory. The CPU fetches instructions from memory one at a time and then decodes them into a series of electrical signals. These signals are then sent to the CPU's various components, which carry out the instructions.

The CPU is a very fast device, but it can only work on one instruction at a time. This is why computers can seem to be slow at times, even when they have a fast CPU. The CPU is constantly switching between different instructions, which can take some time.

The speed of the CPU is measured in gigahertz (GHz). A CPU with a clock speed of 3 GHz can execute 3 billion instructions per second. The higher the clock speed, the faster the CPU can execute instructions.

In addition to clock speed, there are other factors that can affect the speed of a CPU. These factors include the number of cores, the cache size, and the bus speed.

The number of cores refers to the number of independent processing units that are contained within the CPU. A CPU with multiple cores can execute instructions in parallel, which can significantly improve performance.

The cache size refers to the amount of high-speed memory that is built into the CPU. The cache is used to store frequently used instructions and data, which can help to improve performance.

The bus speed refers to the speed at which data can be transferred between the CPU and other components of the computer. A faster bus speed can also improve performance.

The CPU is an important component of any computer. It is responsible for carrying out the instructions of a computer program, which is what allows the computer to function. The speed of the CPU is a major factor in determining the performance of a computer.


Saturday, February 11, 2023

প্রসেসর কি? এবং প্রসেসর কিভাবে কাজ করে

প্রসেসর কি? এবং প্রসেসর কিভাবে কাজ করে

প্রসেসর হলো কম্পিউটারের অন্যতম প্রধান হার্ডওয়্যার। মূলত একে CPU = Central Processing Unit (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) বলে।

প্রকৃত অর্থে মাইক্রো প্রসেসর একটি সয়ংসম্পন্ন এবং প্রোগ্রামেবল গানিতিক ইন্জিন। যা ইন্সটকশনের মাধ্যমে কম্পিউটারের যাবতীয় অপারেশন নিয়ন্ত্রণ এবং সম্পাদন করে। অর্থাৎ আমরা যখন কম্পিউটার চালানোর সময় বিভিন্ন কমান্ড দিয়ে থাকি, সেগুলোকে প্রসেসর প্রসেসিং করে আমাদের ডিসপ্লেতে শো করে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো - intel এবং - AMD.

তবে আমাদের দেশে intel প্রসেসরের জনপ্রিয়তা একটু বেশি। intel এবং AMD এর মধ্যে পার্থক্য এবং এই দুইটা প্রসেসর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত পরে আরেকটি আর্টিকেলে আলোচনা করবো।

যাই হোক এখন তাহলে মূল টপিকে ফিরে আসি। আমরা যখন কোন প্রসেসর বাছাই করবো, তখন যে বিষয় গুলোর উপর ফোকাস করা উচিৎ, সেগুলো হলো-

  1. CLOCK SPEED - ক্লক স্পিড
  2. NUMBER OF CORES - নাম্বার অফ কোর
  3. CACHE MEMORY - ক্যাশ মেমোরি
  4. FSB - এফ এস বি

প্রথমে আসি ক্লক স্পিড বিষয়ে। "ক্লক স্পিড" এটাকে গিগাহার্জ ও বলা হয়। প্রতিটা প্রসেসরের গায়ে এটা লিখা থাকে যেমন- 3.00 GHz, 3.4 GHz, 4.00 GHz ইত্যাদি।

তো এখন আসি ক্লকস্পিড বা গিগাহার্জ এটা কি? সহজ ভাষায় আপনার কম্পিউটার কত দ্রুত হিসাব করতে পারে তা নির্ধারণ করে। অর্থাৎ প্রসেসর প্রতি সেকেন্ড কতগুলো ক্যালকুলেশন করতে পারে তা মাপার জন্য ক্লক স্পিড ব্যবহার করা হয়। তার পর হলো- NUMBER OF CORE - নাম্বার অফ কোর। এই জিনিসটা কি? Suppose, আমাদের দুটি হাত আছে, আমরা আমাদের দুই হাত দিয়ে একসাথে দুটি কাজ করতে পারি।

এখন ধরুন আমাদের যদি চারটা বা পাঁচটা হাত থাকতো, তাহলে ঠিক ঐ পরিমাণ কাজ আমরা একসাথে করতে পারতাম। NUMBER OF CORE - নাম্বার অফ কোর মূলত এভাবেই কাজ করে থাকে। তার মানে প্রসেসরের কোর যত বেশি থাকবে সেই প্রসেসরটি তত বেশি কার্যক্ষমতা সম্পন্ন হবে। প্রসেসরের NUMBER OF CORE: - নাম্বার অফ কোর- এরও আবার প্রকারভেদ আছে।

ফর এক্সাম্পল- আমরা যখন মার্কেটে কোন স্মার্টফোন কিনতে যাই, তখন সবার প্রথম আমরা ফোনের কনফিগারেশন গুলো দেখি। একই ভাবে আমরা যদি প্রসেসরের দিকে লক্ষ করি তাহলে দেখবো সেখানে-

  1. Dual Core - ডুয়াল কোর
  2. Quad Core - কোয়াড কোর
  3. Hexa Core - হেক্সা কোর
  4. Octa Core - অকটা কোর
  5. Deca Core - ডেকা কোর

এই জিনিস গুলো লেখা থাকে।

এখন প্রশ্ন হতে পারে এগুলোকি? Dual Core হলো দুটি কোর, অর্থাৎ Dual Core কোর প্রসেসরে দুটি প্রসেসিং ইউনিট থাকে। ঠিক তেমনি- 

  • Quad Core = চারটি
  • Hexa Core = ছয়টি
  • Octa Core = আটটি
  • Deca Core = দশটি

প্রসেসিং ইউনিট থাকে। আবার প্রসেসরের বিভিন্ন সিরিজ থাকে।

আমাদের এই সিরিজের উপরও নজর দেওয়া উচি। সিরিজ যত উন্নত হবে প্রসেসরের মান তত বাড়বে। ইনটেল প্রসেসর সিরিজঃ

  • Pentium Series - পেন্টিয়াম সিরিজ
  • Seleron Series - সেলেরন সিরিজ
  • Core Series - কোর সিরিজ
  • i Series - আই সিরিজ

তেমনই AMD এর প্রসেসর গুলোহলোঃ 

  • Sempron - সেম্পরন
  • A Thlon - এ থ্লন
  • AMD A Thlon X2 - এ,এম,ডি, এ থ্লন এক্স টু
  • AMD A Thlon 2 X2 - এ,এম,ডি, এ থ্লন টু এক্স টু AMD Phenom - এ,এম,ডি ফেনম
  • AMD FX - এ,এম,ডি এফ এক্স
  • AMD APU - এ,এম,ডি এ পি ইউ

আর তাই সবসময় নতুন মডেলের প্রসেসর কেনা ভালো। তবে হ্যা, প্রসেসরটি যেন আপনার মাদার্বোডে সাপোর্ট করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

Tuesday, January 24, 2023

Ram (Random Access Memory)

Ram (Random Access Memory)

What is ram of computer

RAM (Random Access Memory) is a type of computer memory that is used to temporarily store data that a computer's central processing unit (CPU) can quickly access. It is a volatile memory, which means that it is only able to hold data while the computer is powered on. When the computer is powered off or rebooted, the data stored in RAM is lost. RAM is considered a "working memory" and is used to hold the data that a computer is currently using or processing. This allows the CPU to access the data much faster than if it had to retrieve it from a storage device like a hard drive. The more RAM a computer has, the more programs it can run at the same time, and the faster it can access the data it needs to run those programs.




Thursday, August 11, 2022

প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার কি? What is printer?

প্রিন্টার (Printer) কম্পিউটারের একটি আউটপুট ডিভাইস। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণের ফলফালকে লিখিত আকারে পাওয়ার জন্য প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। পার্সোনাল কম্পিউটারের সাথে সংশ্লিষ্ট প্রিন্ট কাজের জন্য মুলত তিন প্রযুক্তির প্রিন্টার ব্যাবহার করা হয়। যার নিম্নে উল্যখ করা হলো।
  1. Do Matrix Printer
  2. Ink Jet Printer
  3. Laser Printer

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টার

এ ধরনের প্রিন্টারে একটি প্রিন্ট হেড (Head) এ মেট্রিক্স (Matrix) পদ্বতিতে নির্দিষ্ট সংখ্যক পিন সাজনো থাকে। নির্দিষ্ট একটি প্রিন্ট লাইনে এই হেড এবং পিনগুলো সচল থেকে প্রিন্ট রিবন (Ribon) এ অনবরত এবং দ্রুত ডট দিয়ে কাগজে অক্ষর ফুটিয়ে তোলে। নিখুঁত এবং দ্রুত ছাপার জন্য বাজারে বিভিন্ন সংখ্যক পিনযুক্ত প্রিন্টার পাওয়া যায়। পিন-এর সংখ্যা বেশি হলে ছাপার মানও ভালো হয়।


ইংক জেট প্রিন্টার 

ডট মেট্রিক্স প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত ভালোমানের আরেকটি প্রিন্টার জচ্ছে ইংক জেট প্রিন্টার। বিভিন্ন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান একে বাবলজেট (Bubble Jet) বা ডেস্কট জেট (Desk Jet) প্রিন্টার নামেও আখ্যায়িত করেন। এ ধরনের প্রিন্টার একটি তরল কালিযুক্ত কার্টিজ (Cartridge) দ্বারা ইলেক্ট্রনিক সার্কিটের প্রিন্ট হেড এর মাধ্যমে কাগজে তথ্য বা চিত্র ছাপানোর কাজটি সম্পাদন করে। ছাপানো প্রক্রিয়ায় এ প্রিন্টারটি মোটামুটি শব্দহীনভাবে কাজ করতে পারে।



লেজার প্রিন্ট 

উপরোক্ত দু'টি প্রযুক্তির প্রিন্টারের তুলনায় অপেক্ষাকৃত নিখুঁত ছাপার জন্য লেজার প্রিন্টার ব্যাবহৃত হয়। এ প্রিন্টারের কালি পাউডারের ন্যায় শুকানো অবস্থায় একটি কার্টিজ বা টোনার (Toner) এ থাকে এবং কম্পিউটার হতে কোন তথ্য বা চিত্র প্রিন্ট করার নির্দেশ দেয়া হলে লেজার রশ্মি (Laser Beam) ব্যাবহার করে প্রিন্টার অতি দ্রুত গতিতে কাগজে ছাপার কাজটি সম্পাদন করে।
স্ক্যানার কী?

স্ক্যানার কী?

কাগজ, কাপড় বা এ ধরনের কোন স্থির উপাদান হতে কোন ছবি, চিত্র বা এ জাতীয় কোন বিষয় ফটোকপির ন্যায় হুবহু চিত্রের আকারে কম্পিউটারে প্রবেশ কারনোর জন্য ব্যাবহৃত একটি জনপ্রিয় ইনপুট ডিভাইস হচ্ছে স্ক্যানার। প্রকাশনা শিল্পে অ ছবি প্রিন্টিং প্রেস এ ডিভাইসটি সার্বাধিক ব্যাবহৃত হইয়।
এছাড়াও ট্যাকবল, জয়স্টিক, লাইটপেন, ডিজিটাইজার, ওএময়ার, মাইক্রোফোন, ডিজিটাল ক্যামেরা প্রভৃতি অপেক্ষাকৃত কম প্রচলিত ইনপুট ডিভাইস। কম্পিউটারে তথ্য প্রদান ও গ্রহণ দ্বিমুখী কাজে ডিস্ক, সিডি, মডেম, পেন ড্রাইভ প্রভৃতি সরঞ্জাম  একই সাথে ইনপুট এবং আউটপুট ডিভাইসে রুপে ব্যাবহৃত হয়।

এছাড়াও বর্তমানে অনেক ডিজিটাল স্ক্যানার আছে যেমন মানুষের বডি স্ক্যান করার জন্য MRI ও CT Scan বহুল পরিচিত। এর বাহিরেও রয়েছে অনেক ধরনের স্ক্যানার যেমন প্রোডাক্ট স্ক্যান করার জন্য রয়েছে Product Scanner

Saturday, May 7, 2022

অপটিক্যাল মাউস কাকে বলে

অপটিক্যাল মাউস কাকে বলে

আজকাল বল মাউসের পরিবর্তে অপটিক্যাল মাউস ব্যাবহৃত হচ্ছে। একটি অপটিক্যাল মাউসে বলের পরিবর্তে নড়াচড়ার মুভমেন্ট সনাক্ত করার জন্য ব্যাবহার করা হয় সেন্সর (Sensor)। সাথে থাকে অপটিক্যাল এনকোডার (Optical Encoder) যা হরিজন্টাল (Horizontal) এবং ভার্টিক্যাল (Vertical) পজিশন এনকোড করে।

এইসব মাউস গুলোতে লাইট সোর্স ব্যাবহৃত হয়, এই লাইট গুলো এনার্জি সরবরাহ করে। এনকোডার এর প্রতিটি Window দিয়ে আসা লাইট ডিটেক্ট করে লাইট সেন্সর। 

উল্ল্যেখ যে, এই সেন্সর থেকে সিগনাল নিয়ে কোর্সর মুভমেন্ট (Coursor Movement) সহ কমান্ড এক্সিকিউট সিগনাল (Command Execute Signal) পাঠায়। 

কোন কমান্ড সিলেকশনের পর পুশ বাটন বা সুইচে ক্লিক করলেই উপরোক্ত যায়গায় মাউস ক্লিক হয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। 

একটি মাউসে সাধারণত ২ টি বাটন থাকে, একটি ডান দিকের অন্যটি বাম দিকের। এবং সাথে একটি স্ক্রোলিং বার বা হুইল থাকে যা দিয়ে কোন একটি পেইজ বা ডকুমেন্ট আপ-ডাউন করা যায়।



Sunday, May 1, 2022

কম্পিউটার কি-বোর্ড Computer Keyboard

কম্পিউটার কি-বোর্ড Computer Keyboard

কম্পিউটারের তথ্য প্রদানে ব্যাবহৃত বিভিন্ন ইনপুট ডিভাইস গুলোর মাঝে কি-বোর্ড অন্যতম।

মাইক্রো কম্পিউটারে ব্যাবহৃত এ কীবোর্ডের কী-গুলোর সাথে টাইপ রাইটারের কী-গুলোর একটি কাঠামোগত সাদৃশ্য আছে। তবে, এতে কী বা স্যুইচের সংখ্যা টাইপ রাইটারের তুলনায় অনেক বেশি থাকে। কী-গুলো সব ইলেক্ট্রনিক স্যুইচের ন্যায় এবং প্রতিটি কী এর উপর এক বা একাধীক পরিচিতি লেখা থাকে।

একটি তারের মাধ্যমে কম্পিউটারের মূল প্রক্রিয়াকরণ অংশের সাথে এটি সংযুক্ত থাকে এবং ব্যাবহারের সময় নির্দিষ্ট কী-টি একবার চাপ দিয়ে ছেড়ে দিতে হয়। ৮৪, ৮৫, ১০৮, ১১০ এরুপ বিভিন্ন সংখ্যার কী/বাটন সমৃদ্ধ কী-বোর্ড বাজারে প্রচলিত। বর্তমানে ইউন্ডোজ ৯৮/২০০০/xp প্রোগ্রামে ব্যাবহারের সুবিধার্থে ১০৪ কী/বাটন এবং মাল্টিমিডিয়া পরিচালনার ১১০ বা ততোধিক কী-সম্পন্ন কী-বোর্ড পাওয়া যায়। 



কার্যক্রমের ভিভক্তি অনুসারে একটি সাধারণ কি-বোর্ডের কী-সমুহকে নিম্নোক্ত পাচঁটি শ্রেণীতে ভিভক্ত করা যায়ঃ-

১. ফাংশন কী (Function Key)

কী-বোর্ডের উপরিস্থিতি সারির F1, F2,.......F12 পরিচিতিযুক্ত কী-সমূহ। স্বসন্ত্র প্রোগ্রামের ভিত্তিতে নির্দিষ্ট নির্দেশ বা কার্যক্রম পরিচালনার জন্য এ সকল কী ব্যাবহৃত হত। যেমন, ইউন্ডোজ প্রোগ্রামে F1 - কী চাপ দেয়া হলে সাহায্য সংক্রান্ত তথ্য প্রদর্শিত হয়।

২. নিউমেরিক কী (Numeric Key)

কী-বোর্ডের উপর দিক হতে দ্বিতীয় সারি এবং ডান পার্শ্বে 1 হতে 0 পর্যন্ত এবং +,-,*,/,=, ইত্যাদি যুক্তচিনহ কি সমূহ। গানিতিক তথ্য টাইপ করা এবং এ সংক্রান্ত কাজে বিশেষ চিনহ টাইপ করার জন্য নিউমেরিক কী ব্যাবহৃত হয়।

৩. আলফাবেটিক কী (Alphabetic Key)

কী-বোর্ডের কেন্দ্রস্থলে টাইপ রাইটারের ন্যায় বিন্যাসস্কৃত A,S,D,F,G অথবা ব,ক,ত,দ প্রভৃতি কী সমুহ্। টাইপ করার ক্ষেত্রে এই কী ব্যাবহার করা হয়। বাংলা প্রোগ্রাম ব্যাবহার করে এসকল কী সমূহ দ্বারাই বিভিন্ন প্রোগ্রামে বাংলা টাইপ করা যায়।

৪. কার্সর মুভমেন্ট কী (Arrow Key)

কম্পিউটার স্ক্রিনে ব্যাবহারকারীর কাজের অবস্থান চিনহিতকারী কার্সর চিনহটিকে স্ক্রিনের বিভিন্ন স্থানাস্তরের জন্য কী বোর্ডের তীর চিনহ কী সমুহ্ম

৫. স্পেসিয়াল কী (Special Key)

উল্লেখিত কীগসমুহ ব্যতীত কীগবোর্ডের অন্যান্য সকল কী-সমুহ, এর মাজগে উল্লেখিত কয়েকটি কী-এর কাজ নিম্বে বর্ণনা করা হলো।

Saturday, March 26, 2022

What is HDD? কম্পিউটার হার্ড ডিস্ক

What is HDD? কম্পিউটার হার্ড ডিস্ক

হার্ড ড্রাইভ ডিস্ক বা HDD অথবা হার্ড ডিস্ক। শক্ত অনমনীয় মেটালিক ম্যাগনাটিক ডিস্ককে হার্ড ডিস্ক বলা হয়। হার্ড ডিস্ক কতগুলো ট্রাক এবং ট্রাকগুলো কয়েকটি সেক্টরের সমম্বয়ে গঠিত। ডিস্কের উভয় পৃষ্ঠায় ডেটা রিড/রাইট করা সম্ভব। একটি অক্ষদন্ডের সাহায্যে কতগুলো মেটাল এক সঙ্গে যুক্ত করা হয়। ডিস্কের কেন্দ্রের ট্রাকের দৈর্ঘ্য বাইরের ট্রাকের দৈর্ঘের তুলনায় বেশি হলেও প্রতি ট্রাকে সমান সংখ্যক বিট থাকে। হার্ড ডিস্ক ড্রাইভের সাহায্যে হার্ড ডিস্ক তথ্য রিড / রাইট করা হয়। এক্ষেত্রে ডিস্কের প্রতিটি পৃষ্ঠের একটি হিসাবে কয়েকটি রিড / রাইট হেড থাকে। কিন্তু ডিস্কের একদম উপরের ও নীচের।

পৃষ্ঠার জন্য কোন হেড থাকে না। তীব্রবেগের ঘুরিয়ে ডিস্কে তথ্য রিড / রাইট করা হয়। সম্পুর্ন হার্ডডিস্ক বায়ুশুন্য বাক্সে সিল (Seal) করে সিস্টেম ইউনিটে স্থায়ীভাবে সংযুক্ত করা থাকে। হার্ড ডিস্ককে ইনপুট, আউটপুট এবং গৌণ সৃতি হিসাবে ব্যাবহার করা হয়। বর্তমানে 1 TB ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন বা এর বেশি ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন হার্ডডিস্ক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে।

পুর্বে ব্যাবহৃত Hard Disk এর স্থলে বর্তমানে SATA হার্ডডিস্ক ব্যাবহৃত হচ্ছে। SATA Harddisk এর Special Feature.

  • SATA interface cable
  • Special power cable
  • Serial Data Host adapter

আরো পড়ুনঃ 


Sunday, March 20, 2022

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

ডোমেইন কেন প্রয়োজন? ডোমেইন কি কাজে ব্যাবহার হয়

আপনি যদি একটি ওয়েবসাইট বানানোর কথা ভেবে থাকেন তাহলে আপনার সর্বপ্রথম প্রয়োজন একটি ডোমেইন। যারা ওয়েবসাইট ডেভেলপমেন্ট করে বা বানিয়ে দেয় তাদের সাথে আপনি যখন কমিউনিকেশন করবেন তখন অবশ্যই শুনে থাকবেন ডোমেইন হোস্টিং কে দিবে? বা ডোমেইন নাম বলুন ও হোস্টিং কত জিবি?

মূলত আজকের এই পোস্টে আমি ডোমেইন বিষয় বিত্যান্ত আলোচনা করবো। আমার এই আর্টিকেলটি পুরোটা পরলে ডোমেইন কি? কেন প্রয়োজন? কি কাজে কখন ব্যাবহার হয়? ডোমেইন কত প্রকার? এইসকল কিছু আজকে জানতে পারবেন।

ডোমেইন কী?

ডোমেইন কীঃ ডোমেইন হচ্ছে একটি নাম বা একটি ঠিকানা। বিষয়টা ক্লিয়ার হতে একটু রিয়ালিটিতে আশা যাক। ধরুন আপনার বাসায় আমাকে যেতে বললেন, কিন্তু ঠিকানা দিলেন না! এখন এই পর্যায় আপনার বাসায় যেতে হলে অবশ্যই আপনার ঠিকানা আমাকে জানতে হবে তারপর আমি আমার গন্তব্যে পৌছাতে পারবো। একিভাবে ডোমেইন কাজ করে। আপনার ওয়েবসাইটে আপনি যখন ভিজিট করবেন অবশ্যই সার্সবারে আপনার ওয়েবসাইটের URL বা Address যেটাকে সবাই ডোমেইন বলি সেটা দিতে হবে। এরপর আপনি আপনার ওয়েবসাইটে যেতে পারবেন। যেমন আমার ওয়েবসাটের ডোমেইন হচ্ছে www.mrantorali.com এটা একটি ডোমেইন বা ওয়েবসাইট এড্রেস। এটা আপনি সার্স করলে ১০০% আমার ওয়েবসাইট সামনে আসবে।  




বিঃদ্রঃ একটি ডোমেইন নেইম একবার মাত্র ব্যাবহার যোগ্য এবং যতক্ষন অইটার সময় বা Expired না হবে ততক্ষন অইটা আর কেউ ব্যাবহার করতে পারবেনা।

ডোমেইন গঠন 

একটী ডোমেইন কিছু অংশ নিয়ে গঠিত হয়। যেমন ধরুন google এর ওয়েবসাইটের নাম google.com বা https://www.google.com এখানে এই ডোমেইনটিতে ৪টি অংশে ভাগ করা। এটা যদি সহজে বুঝতে চান নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।



ডোমেইন এক্সটেনশন

ডোমেইন এক্সটেনশন এটা হয়ত অনেকেই জানেন না। ডোমেইন এক্সটেনশন কোনটাকে বলা হয়? আমার ওয়েবসাইট mrantorali.com এখানে আমার নামের পর অর্থাৎ mrantorali এরপরে যেই ওয়ার্ড আছে অইটাই হচ্ছে এক্সটেনশন। এখানে আকি যেটা ইউজ করেছি সেটি হচ্ছে  .Com তবে মার্কেটে এরকম হাজারো রকম এক্সটেনশন পাওয়া যায়। 

ডোমেইন নেইম কত প্রকার? 

ডোমেইন নেম অনেক প্রকার। বর্তমানে বাজারে কয়েকহাজারেরো বেশি এক্সটেনশন পেয়ে যাবেন। যার মধ্যে .Com .Net .Info .Org ইত্যাদি সব থেকে জনপ্রিয়। এবং এর বাহিরে কাউন্ট্রি বেসেড অনেক ডোমেইন এক্সটেনশন পাওয়া যায় এবং নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা আলাদা এক্সটেনশন আছে। 
  1.  .Gov (Government)
  2.  .Info (Information)
  3.  .Edu (Education)
  4.  .biz (Business) 
এই গুলো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের জন্য করা হয়েছে এর পাশাপাশি নিজ দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে
  1.   .Bd (Bangladesh)
  2.   .in (India)
  3.   .Cn (China)
  4.   .us (United State)
  5.   .uk (United Kingdom)
এরকম প্রত্যেক দেশের জন্য আলাদা আলাদা ডোমেইন আছে। এবং প্রত্যেকটা ডোমেইন অর্থবহন করে।

আজ থেকে কয়েক দশক আগে এই ডোমেইন নেইম ছিলোনা তখনকার যুগে এটা IP Address দিয়ে করা হতো। আইপি এ্যড্রেসের সংখ্যার মাধ্যমে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ঢোকা যেতো। কিন্তু অতিরিক্ত সংখ্যা যা নামের তুলোনায় মনে রাখা কঠিন তাই পরবর্তিতে এটা নাম হিসেবে এক্সেস করার সিস্টেম তৈরি করা হয়। এবং বর্তমানে আমাদের মনে রাখার মতো আমরা ডোমেইন নেইম দেই তবে এর পিছনে এখনো একটি আইপি কাজ করে। আপনার হোস্টিং সার্ভার যেখানেই থাকুক তার সার্ভার এক্সেস করতে অবশ্যই আইপি এড্রেস দিয়ে কল করা হয়।

যেমন গুগল ওয়েবসাইট https://www.google.com এটা লিখে সার্স করলে ওপেন হয় তবে আপনি চাইলে এই সেম কাজ আইপি দ্বারাও করতে পারেন। যেমন এটার আইপি  হচ্ছে 142.250.72.110


হোস্টিং এবং ডোমেইন একসাথে কানেক্ট করার জন্য DNS Name Server ব্যাবহার করা হয়।

আরো পড়ুন

Friday, March 18, 2022

RAM র‍্যাম কী জিনিস?

RAM র‍্যাম কী জিনিস?

র‍্যাম হচ্ছে কম্পিউটার কর্ম এলাকা। মাইক্রোপ্রসেসর প্রাথমিকভাবে র‍্যাম এলাকায় প্রয়োজনীয় তথ্য জমা করে। র‍্যামে তথ্য জমা থাকে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে। র‍্যামে ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে তথ্য জমা থাকে বলে র‍্যামের সব তথ্য অস্থায়ীভাবে থাকে। এ জন্য র‍্যামকে কম্পিউটারের অস্থায়ী Temporary সৃতি বলা হয়। 

কম্পিউটারের সুইচ বন্ধ করলে বা কোন কারণে বিদ্যুৎ চলে গেলে র‍্যামের সব তথ্যই অপসৃত হয়ে যায় বা হারিয়ে যায়। কাজেই কম্পিউটার কাজ করার সময় কিছুক্ষন পরপর সংসক্ষন (Save ) করতে হয় যে কোন ফাইল। 

কম্পিউটার কাজ করার জন্য যখন কোন অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম (Application ) চালু করা হয়, তখন মাইক্রোপ্রসেসর অ্যাপ্লিকেশন একটি কপি ডিস্ক থেকে র‍্যামে নিয়ে আসে। এরপর অ্যাপ্লিকেশন দিয়ে যখন কোন কাজ করা হয় তখন এ কাজও অস্থায়ীভাবে র‍্যামে জমা হতে থাকে। র‍্যামের ধারনা ক্ষমতা বেশি হলে উন্নততর অ্যাপ্লিকেশন প্রোগ্রাম দিয়ে কাজ করা যায় এবং কাজের গতি দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। 



আরো পড়ুনঃ