Showing posts with label Computer. Show all posts
Showing posts with label Computer. Show all posts

Wednesday, December 27, 2023

উইন্ডোজ সিস্টেমে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করে কিভাবে? কম্পিউটারে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করা শিখুন

উইন্ডোজ সিস্টেমে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করে কিভাবে? কম্পিউটারে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করা শিখুন

কম্পিউটারে সময় ও তারিখ কিভাবে ঠিক করে? কম্পিউটারের তারিখ ও সময় পরিবর্তন করা শিখুন, কম্পিউটারের সময় ঠিক করে কিভাবে? কম্পিউটারের টাইম ঠিক করে কিভাবে? How to change date & time in computer

কম্পিউটারের সময় ও তারিখ পরিবর্তন

সাধারণত কম্পিউটারে ঘন ঘন সময় ও তারিখ পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয়না। তবে কখনও যদি মাদারবোর্ডের ব্যাটারি নষ্ট হয়ে যায়, সেক্ষেত্রে নতুন ব্যাটারি সংযোজনের সময়, অপারেটিং সিস্টেমের সময় ও তারিখ ঠিক করে নিতে হয়। আবার অনেক সময় ব্যবহারকারীকে নিজের সুবিধামত সময় ও তারিখ সেট করতে হয়। আজকের আর্টিকেলে আমরা শিখাবো কিভাবে আপনি কম্পিউটারের সময় ও তারিখ পরিবর্তন করতে পারেন।

কম্পিউটারে টাইম ঠিক করে কিভাবে

যেহুতু আমরা কম্পিউটারের সময় ঠিক করা বা পরিবর্তন করা শিখবো তাই আমাদের প্রয়োজন পরবে একটি কম্পিউটারের। এবং যেই কম্পিউটারের সময় ও তারিখ পরিবর্তন করবেন সেই কম্পিউটারে কি কি জিনিস থাকা লাগবে তার একটি লিস্ট দিলাম।

১. হার্ডওয়্যারঃ একটি কম্পিউটার
২. সফটওয়্যারঃ অপারেটিং সিস্টেম (উইন্ডোজ ১১ / উইন্ডোজ ১০ / উইন্ডোজ ৮ / উইন্ডোজ ৭)
৩. ব্যবহারঃ কম্পিউটারে সময় ও তারিখ সফলভাবে পরিবর্তন করতে নিচে স্টেপ গুলো ফলো করতে হবে।

বিঃদ্রঃ আমি আজকের এই আর্টিকেলে উইন্ডোজ ১১ - দিয়ে কিভাবে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করতে হয় তা দেখানোর চেষ্টা করেছি। তবে সেম পদ্ধতিতে আপনি উইন্ডোজের আপডেট ভার্শনগুলোতে সময় ও তারিখ পরিবর্তন করতে পারেন। (Windows XP ছাড়া)

ধাপ-১ঃ কম্পিউটারের সময় ও তারিখ দেখা

কম্পিউটার রিস্টার্ট দেওয়ার পর কম্পিউটার অন হলে ডান পাশে দেখতে পাবেন সময় এবং তার নিচে তারিখ রয়েছে।

যদি আপনার সময় বা তারিখ ঠিক না থাকে তাহলে আপনি নিচে ধাপগুলো অনুস্বরণ করতে পারেন।

Tuesday, October 3, 2023

ইউনিকোড কাকে বলে?

ইউনিকোড কাকে বলে?

বিশ্বের সকল ভাষাকে কম্পিউটারে কোড ভুক্ত করার জন্য বড় বড় কোম্পানিগুলো একটি মান তৈরি করেছেন যাকে ইউনিকোড বলা হয়। ইউনিকোড এর পূর্ণ অর্থ Universal Code বা সার্বজনীন কোড। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী প্রচলিত আসকি কোডের পাশাপাশি ইউনিকোড সিস্টেম চালু হয়েছে।

ইউনিকোড হচ্ছে ১৬ বিট কোড। বিভিন্ন ধরনের ক্যারেক্টার ও টেক্সটকে প্রকাশ করার জন্য ইউনিকোড ব্যবহার করা হয়। ইউনিকোডের মাধ্যমে ২×১৬ = ৬৫৫৩৬ টি অদ্বিতীয় চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায় । পৃথিবীর সব ভাষাভাষীর জন্য তাদের ভাষায় কম্পিউটিং করা সহজ করার লক্ষ্যে ১৯৯১ সালে অ্যাপল কম্পিউটার কর্পোরেশন এবং Xerox Corporation-এর একদল কম্পিউটার প্রকৌশলী যৌথভাবে ইউনিকোড উদ্ভাবন করেন। Unicode Consortium-এর সদস্য হয়ে বাংলা ভাষাও ইউনিকোডভুক্ত হয়েছে।

ইউনিকোডের বৈশিষ্ট্য বা সুবিধা (Advantages of Uni Code)

  1. এটা ১৬ বিট বিশিষ্ট কোড ফলে ৬৫,৫৩৬ টি অদ্বিতীয় চিহ্নকে নির্দিষ্ট করা যায়।
  2. বিশ্বের ছোট বড় সকল ভাষাকে কম্পিউটারে কোডভুক্ত করা যায় । 
  3. ক্যারেক্টারকে কোড করার জন্য ১৬ বিটই ব্যবহার করা হয়।
  4. ইউনিকোড ASCII কোডের সাথে কম্প্যাটিবল। অর্থাৎ ইউনিকোডের প্রথম ২৫৬টি কোড অ্যাসকি ২৫৬টি কোডের অনুরূপ।
  5. ইউনিকোড থেকে অন্যান্য স্ট্যান্ডার্ড কোডে পরিবর্তন করা যায় ।

ASCII কোড ও ইউনিকোড (Uni Code) এর মধ্যে পার্থক্য




Monday, August 14, 2023

What is CPU? What is a CPU?

What is CPU? What is a CPU?

The central processing unit (CPU), also known as the brain of a computer, is responsible for carrying out the instructions of a computer program. It performs arithmetic, logic, controlling, and input/output (I/O) operations. The CPU is a physical chip that is located on the motherboard of a computer and is made up of millions of transistors that are arranged in a very complex pattern.

What is cpu?

The CPU works by fetching instructions from memory, decoding them, and then executing them. The instructions are typically stored in the computer's main memory, which is a large bank of high-speed memory. The CPU fetches instructions from memory one at a time and then decodes them into a series of electrical signals. These signals are then sent to the CPU's various components, which carry out the instructions.

The CPU is a very fast device, but it can only work on one instruction at a time. This is why computers can seem to be slow at times, even when they have a fast CPU. The CPU is constantly switching between different instructions, which can take some time.

The speed of the CPU is measured in gigahertz (GHz). A CPU with a clock speed of 3 GHz can execute 3 billion instructions per second. The higher the clock speed, the faster the CPU can execute instructions.

In addition to clock speed, there are other factors that can affect the speed of a CPU. These factors include the number of cores, the cache size, and the bus speed.

The number of cores refers to the number of independent processing units that are contained within the CPU. A CPU with multiple cores can execute instructions in parallel, which can significantly improve performance.

The cache size refers to the amount of high-speed memory that is built into the CPU. The cache is used to store frequently used instructions and data, which can help to improve performance.

The bus speed refers to the speed at which data can be transferred between the CPU and other components of the computer. A faster bus speed can also improve performance.

The CPU is an important component of any computer. It is responsible for carrying out the instructions of a computer program, which is what allows the computer to function. The speed of the CPU is a major factor in determining the performance of a computer.


Saturday, February 11, 2023

প্রসেসর কি? এবং প্রসেসর কিভাবে কাজ করে

প্রসেসর কি? এবং প্রসেসর কিভাবে কাজ করে

প্রসেসর হলো কম্পিউটারের অন্যতম প্রধান হার্ডওয়্যার। মূলত একে CPU = Central Processing Unit (সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট) বলে।

প্রকৃত অর্থে মাইক্রো প্রসেসর একটি সয়ংসম্পন্ন এবং প্রোগ্রামেবল গানিতিক ইন্জিন। যা ইন্সটকশনের মাধ্যমে কম্পিউটারের যাবতীয় অপারেশন নিয়ন্ত্রণ এবং সম্পাদন করে। অর্থাৎ আমরা যখন কম্পিউটার চালানোর সময় বিভিন্ন কমান্ড দিয়ে থাকি, সেগুলোকে প্রসেসর প্রসেসিং করে আমাদের ডিসপ্লেতে শো করে। প্রসেসর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান গুলোর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হলো - intel এবং - AMD.

তবে আমাদের দেশে intel প্রসেসরের জনপ্রিয়তা একটু বেশি। intel এবং AMD এর মধ্যে পার্থক্য এবং এই দুইটা প্রসেসর সম্পর্কে আরো বিস্তারিত পরে আরেকটি আর্টিকেলে আলোচনা করবো।

যাই হোক এখন তাহলে মূল টপিকে ফিরে আসি। আমরা যখন কোন প্রসেসর বাছাই করবো, তখন যে বিষয় গুলোর উপর ফোকাস করা উচিৎ, সেগুলো হলো-

  1. CLOCK SPEED - ক্লক স্পিড
  2. NUMBER OF CORES - নাম্বার অফ কোর
  3. CACHE MEMORY - ক্যাশ মেমোরি
  4. FSB - এফ এস বি

প্রথমে আসি ক্লক স্পিড বিষয়ে। "ক্লক স্পিড" এটাকে গিগাহার্জ ও বলা হয়। প্রতিটা প্রসেসরের গায়ে এটা লিখা থাকে যেমন- 3.00 GHz, 3.4 GHz, 4.00 GHz ইত্যাদি।

তো এখন আসি ক্লকস্পিড বা গিগাহার্জ এটা কি? সহজ ভাষায় আপনার কম্পিউটার কত দ্রুত হিসাব করতে পারে তা নির্ধারণ করে। অর্থাৎ প্রসেসর প্রতি সেকেন্ড কতগুলো ক্যালকুলেশন করতে পারে তা মাপার জন্য ক্লক স্পিড ব্যবহার করা হয়। তার পর হলো- NUMBER OF CORE - নাম্বার অফ কোর। এই জিনিসটা কি? Suppose, আমাদের দুটি হাত আছে, আমরা আমাদের দুই হাত দিয়ে একসাথে দুটি কাজ করতে পারি।

এখন ধরুন আমাদের যদি চারটা বা পাঁচটা হাত থাকতো, তাহলে ঠিক ঐ পরিমাণ কাজ আমরা একসাথে করতে পারতাম। NUMBER OF CORE - নাম্বার অফ কোর মূলত এভাবেই কাজ করে থাকে। তার মানে প্রসেসরের কোর যত বেশি থাকবে সেই প্রসেসরটি তত বেশি কার্যক্ষমতা সম্পন্ন হবে। প্রসেসরের NUMBER OF CORE: - নাম্বার অফ কোর- এরও আবার প্রকারভেদ আছে।

ফর এক্সাম্পল- আমরা যখন মার্কেটে কোন স্মার্টফোন কিনতে যাই, তখন সবার প্রথম আমরা ফোনের কনফিগারেশন গুলো দেখি। একই ভাবে আমরা যদি প্রসেসরের দিকে লক্ষ করি তাহলে দেখবো সেখানে-

  1. Dual Core - ডুয়াল কোর
  2. Quad Core - কোয়াড কোর
  3. Hexa Core - হেক্সা কোর
  4. Octa Core - অকটা কোর
  5. Deca Core - ডেকা কোর

এই জিনিস গুলো লেখা থাকে।

এখন প্রশ্ন হতে পারে এগুলোকি? Dual Core হলো দুটি কোর, অর্থাৎ Dual Core কোর প্রসেসরে দুটি প্রসেসিং ইউনিট থাকে। ঠিক তেমনি- 

  • Quad Core = চারটি
  • Hexa Core = ছয়টি
  • Octa Core = আটটি
  • Deca Core = দশটি

প্রসেসিং ইউনিট থাকে। আবার প্রসেসরের বিভিন্ন সিরিজ থাকে।

আমাদের এই সিরিজের উপরও নজর দেওয়া উচি। সিরিজ যত উন্নত হবে প্রসেসরের মান তত বাড়বে। ইনটেল প্রসেসর সিরিজঃ

  • Pentium Series - পেন্টিয়াম সিরিজ
  • Seleron Series - সেলেরন সিরিজ
  • Core Series - কোর সিরিজ
  • i Series - আই সিরিজ

তেমনই AMD এর প্রসেসর গুলোহলোঃ 

  • Sempron - সেম্পরন
  • A Thlon - এ থ্লন
  • AMD A Thlon X2 - এ,এম,ডি, এ থ্লন এক্স টু
  • AMD A Thlon 2 X2 - এ,এম,ডি, এ থ্লন টু এক্স টু AMD Phenom - এ,এম,ডি ফেনম
  • AMD FX - এ,এম,ডি এফ এক্স
  • AMD APU - এ,এম,ডি এ পি ইউ

আর তাই সবসময় নতুন মডেলের প্রসেসর কেনা ভালো। তবে হ্যা, প্রসেসরটি যেন আপনার মাদার্বোডে সাপোর্ট করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।

Tuesday, February 7, 2023

ওরাকল ডাটাবেজ কী?

ওরাকল ডাটাবেজ কী?

ওরাকল ডাটাবেজ একটি জনপ্রিয় আরডিবিএমএস (RDBMS)। এটি ডেভেলপ করে ওরাকল কর্পোরেশন। ওরাকল

ডাটাবেজ একটি অবজেক্ট রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম। ড. ই.এফ কড এর রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেল অনুসরন করে ওরাকল ডাটাবেজ তৈরী করা হয়। ১৯৭৮ সালে সর্বপ্রথম ওরাকল ডাটাবেজ ভার্সন-১ তৈরী করা হয় যা অ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করে ডেভেলপ করা হয়। তবে ওরাকল ভার্সন-২ বানিজ্যিক ভাবে প্রথম প্রকাশ করা হয়।

এতে সাধারন কোয়েরী ফাংশনালিটি সমূহ বিদ্যমান ছিলো। পরবর্তীতে ১৯৮৩ সালে ওরাকল ডাটাবেজ প্রোগ্রামকে সি ল্যাংগুয়েজ ব্যাবহার করে পূনরায় তৈরী করা হয়। এটি ভার্সন-৩ হিসেবে রিলিজ পায়। এই ভার্সনটি ইউনিক্স অপারেটিং সিস্টেমেও ব্যবহার করা যেত। এভাবে পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন নতুন নতুন ফিচার যুক্ত হয়ে বর্তমানে ওরাকল ডাটাবেজ একটি সর্ববৃহৎ ডাটাবেজ সিস্টেমে পরিনত হয়েছে।

ওরাকল ডাটাবেজকে অবজেক্ট রিলেশনাল ডাটাবেজ ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম ও বলা হয় কারণ এতে বিভিন্ন ধরনের অবজেক্ট অরিয়েন্টেড ফিচার যেমন ইউজার ডিফাইন ডাটা টাইপ, পলিমরফিজম, ইনহেরিটেন্স প্রভৃতি সংযুক্ত করা হয়েছে। ওরাকল ডাটাবেজের সর্বশেষ ভার্সন হচ্ছে 12c যা ক্লাউড কম্পিউটিং সাপোর্ট করে। 12c ডাটাবেজে মাল্টিটেনেন্ট আর্কিটেকচার ব্যবহার করা হয়েছে ফলে এটি অত্যান্ত দক্ষতার সাথে ক্লাউড কম্পিউটিং সিস্টেমে সংযুক্ত হতে এবং ডাটাবেজ সংক্রান্ত বিভিন্ন কার্যাবলী সম্পাদন করতে পারে।

ওরাকল ডাটাবেজের ইতিহাস

ওরাকল ডাটাবেজের বর্তমান অবস্থা বহুদিনের গবেষনা এবং বহু পরিশ্রমের ফসল। প্রায় ৩০ বছর যাবত ওরাকল ডাটাবেজের ডেভেলপমেন্ট প্রক্রিয়া চলে আসছে। সংক্ষেপে ওরাকল ডাটাবেজের ইতিহাস উল্লেখ করা হলো,

১৯৭৭ সালে ল্যারি ইল্লিশন (Larry Ellison), বব মাইনার (Bob Miner) এবং এড ওয়েস (Ed Oates) মিলে গঠন করেন সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট ল্যাবরেটরিজ। পরবর্তীতে এটির নামকরন করা হয়

Relational Software, Inc. (RSI) পর্যায়ক্রমে ১৯৮৩ সালে এটি পরিবর্তীত হয়ে ওরাকল সিস্টেম কর্পোরেশন হয় এবং সর্বশেষ এটি অরাকল কর্পোরেশন হিসেবে প্রতিষ্ঠা পায়।

ল্যারি ইল্লিশন

বব মাইনার

এড ওয়েস

১৯৭৮ সালে সর্বপ্রথম ওরাকল ডাটাবেজ ভার্সন-1 তৈরী করা হয় এটি অ্যাসেম্বলি ল্যাংগুয়েজ ব্যবহার করে ডেভেলপ করা হয়।

১৯৭৯ সালে RSI ওরাকল ভার্সন-2 নামে একটি SQL বেজড RDBMS সিস্টেম বানিজ্যিক ভাবে রিলিজ করে। এটি ড.ই.এফ কড এর রিলেশনাল ডাটাবেজ মডেল এর উপর ভিত্তি করে তৈরী করা হয়। এটি রিলেশনাল ডাটাবেজের জগতে একটি মাইলফলক তৈরী করে।

১৯৮৩ সালে ওরাকল ভার্সন-3 রিলিজ হয়। এটি প্রথম রিলেশনাল ডাটাবেজ সিস্টেম যা মাইনফ্রেম কম্পিউটার, মিনি কম্পিউটার এবং পিসিতে চলার উপোযোগী ছিলো। ১৯৮৪ সালে ওরাকল ডাটাবেজ ভার্সন-4 রিলিজ হয়। এতে ডাটা রিড কন্সিস্টেন্সি ফিচার সংযুক্ত করা হয়।


Thursday, November 17, 2022

কম্পিউটার গেমে আসক্তি | কম্পিউটার গেম খেলা কত টুকু নিরাপদ?

কম্পিউটার গেমে আসক্তি | কম্পিউটার গেম খেলা কত টুকু নিরাপদ?

কম্পিউটার গেমে আসক্তিটা প্রায় সময়েই শুরু হয় শৈশব থেকে এবং বেশিরভাগ সময়ই সেটা ঘটে অভিভাবকদের আজ্ঞতার কারণে। কম্পিউটার একটা Tool এবং এটা দিয়ে নানা ধরনের কাজ করা যেতে পারে। এই প্রযুক্তি সম্পর্কে এত সুন্দর সুন্দর কথা বলা হয়েছে যে অনেক সময়ই অভিভাবকরা ধরে নেন এটা দিয়ে যা কিছু করা হয় সেটাই বুঝি ভালো, তা তখন যখন ত্রা দেখেন তাদের সন্তানেরা দীর্ঘ সময় কম্পিউটারের সামনে বসে আছে তারা বুঝতে পারেন না তার মাঝে সতর্ক হওয়ার ব্যাপার রয়েছে। 

কম্পিউটার গেম এক ধরনের বিনোদন এবং এই বিনোদনের নানা রকন মাত্রা রয়েছে। যারা সেটি খেলছে তারা সেটাকে নিছক বিনোদন হিসেবে মাত্রার ভেতরে ব্যাবহার করলে সেটি যেকোনো সুস্থ বিনোদনের মতই হতে পারে। কিন্তু প্রায়ই সময় সেটি ঘটেনা। দেখা গেছে একটি ছোট শিশু থেকে পুর্ন বয়স্ক মানুষ পর্যন্ত সবাই কম্পিউটার গেমে আসক্ত হয়ে যেতে পারে।

কোরিয়ায় একজন মানুষ টানা পঞ্চাশ ঘন্টা কম্পিউটার গেম খেলে মৃত্যুর কোলে ঢলে পরেছিল। চীনের এক দম্পতি কম্পিউটার গেম খেলার অর্থ জোগাড় করতে তাদের শিশু সন্তানকে বিক্রয় করে দিয়েছিল। এই উদাহরণগুলো আমাদের মনে করিতে দেয় কম্পিউটার গেমে আসক্ত হয়ে যাওয়া মোটেও বিচিত্র কিছু নয়। এবং একটু সতর্ক না থাকলে একজন খুব সহজেই আসক্ত হয়ে যেতে পারে। 

কম্পিউটার কিংবা কম্পিউটার গেমে আসক্তির বিষয়টা যেহুতু নতুন, তাই সেগুলো নিয়ে গবেষণা এখনো খুব বেশি হয়নি। কিন্তু ভবিষ্যতে পুরো বিষয়টি নিয়ে গবেষকরা আরো নিশ্চিতভাব্ব দিক-নির্দেশনা দিতে পারবেন। এখনই গবেষণায় দেখা গেছে কোনো একটা কম্পিউটার গেমে তীব্রভাবে আসক্ত একজন মানুষের মস্তিষ্কে বিশেষ উত্তেজক রাসায়নিক দ্রব্যের আবির্ভাব হয়। শুধু তাই নয় যারা সপ্তাহে আন্তত ছয় দিন টাকা দশ ঘন্টা করে কম্পিউটার ব্যাবহার করে তাদের মস্তিষ্কের গঠনেও এক ধরনের পরিবর্তন হয়ে যায়। 

কএই কম্পিউটার গেম চমৎকার একটা বিনোদন হতে পারে, কিন্তু এতে আসক্ত হওয়া খুব সহজ এবং তার পরিণতি মোটেও ভালো নয়। সেটা সবাইকে মনে এয়াখতে হবে। 

Wednesday, July 27, 2022

কম্পিউটার বিষয় ৫০ টি প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পিউটার বিষয় ৫০ টি প্রশ্ন ও উত্তর

কম্পিউটার বিষয় গুরুত্বপুর্ন ৫০ টি প্রশ্ন উত্ত্র, যা জানলে আপনি নতুন কিছু শিখতে পারবেন। সুতরাং সবাইকে মনযোগ সহকারে পড়ারজন্য অনুরোধ করা হলো।

১। কম্পিউটার শব্দের অর্থ কি? 

উত্তরঃ গননাকারী যন্ত্র।


২। আধুনিক কম্পিউটারের জনক কে? 

উত্তরঃ চালর্স ব্যাবেস


৩। কম্পিউটারের স্মৃতি কত প্রকার? 

উত্তরঃ কম্পিউটারের স্মৃতি প্রধানত দুই প্রকার


৪। LCD এর পূর্ণমান লিখ? 

উত্তরঃ Liquid Crystal Display.


৫। PC অর্থ কী?

উত্তরঃ Personal Computer.


৬। CPU কী? 

উত্তরঃ Central Processing Unit


৭। 1 KB =? 

উত্তরঃ 1024 Byte.


৮। কম্পিউটারের আবিষ্কারক কে?

উত্তরঃ হাওয়ার্ড এ্যাইকিন


৯। কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিশক্তিকে কি বলে? 

উত্তরঃ Rom


১০। ই-মেইল কি?

উত্তরঃ ইলেকট্রনিক মেইল


১১। কোনটি কম্পিউটারের সকল কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণ করে? 

উত্তরঃ সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট


১২। কম্পিউটারের ব্রেইন বলা হয় কাকে?

উত্তরঃ মাইক্রো প্রসেসর

১৩। অভিজ্ঞতার মাধ্যমে জ্ঞান বা নলেজকে হৃদয়গম করে তা ব্যাবহার করাকে কি বলা হয়?

উত্তরঃ প্রজ্ঞা বা উইসডম


১৪। কম্পিউটার বায়ােস (BIOS) কি? 

উত্তরঃ Basic Input-Output System


১৫। Binary digit থেকে উৎপত্তি হয়

উত্তরঃ Bit


১৬। কম্পিউটারের তথ্য প্রক্রিয়াকরণ কাজে কোন পদ্ধতি ব্যবহার হয় না? 

উত্তরঃ দশমিক


১৭। সবচেয়ে শক্তিশালী কম্পিউটার হলো

উত্তরঃ  সুপার কম্পিউটার


১৮। এক্সেল কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম?

উত্তরঃ স্প্রেডশিট


১৯। চ্যাট (Chat) অর্থ কি? 

উত্তরঃ  খােশগল্প করা


২০। কোন কোম্পানির মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে আইবিএম পিসি তৈরী? 

উত্তরঃ ইন্টেল।


২১। ইন্টারনেট ব্যবহারে বর্তমানে শীর্ষ দেশ

উত্তরঃ চীন 


২২। IC চিপ দিয়ে তৈরী প্রথম ডিজিটাল কম্পিউটার

উত্তরঃ Intel 4004 


২৩। কত সালে প্রথম কম্পিউটার নেটওয়ার্ক চালু হয়? 

উত্তরঃ ১৯৭৯ সালে। 


২৪। কম্পিউটার নেটওয়ার্ক কত প্রকার? 

উত্তরঃ ৪ প্রকার। 


২৫। চ্যাট (Chat) অর্থ কি? 

উত্তরঃ খােশগল্প করা 


২৬। বাংলাদেশে অনলাইন ইন্টারনেট সার্ভিস কবে থেকে?

উত্তরঃ ১৯৯৬ সালের ৪ জুন। 


২৭। কম্পিউটারের এই ‘#চিহ্ন কে কি বলে? 

উত্তরঃ হ্যাস চিহ্ন 


২৮। ওয়েব অর্থ কি?

উত্তরঃ জাল। 


২৯। মাইক্রো শব্দের অর্থ কি? 

উত্তরঃ ক্ষুদ্রাকার 


৩০। অসংখ্য কম্পিউটারের সমন্বয়য়ে গঠিত বিশ্বব্যাপী কম্পিউটার নেটওয়ার্ককে কি বলা হয়? 

উত্তরঃ ইন্টারনেট।


৩১। ডেটাবেজ কী? 

উত্তরঃ ডেটাবেজ হল এক বা একাধিক ফাইল বা টেবিল নিয়ে গঠিত পরস্পর সম্পর্কযুক্ত কিছু ডেটা।


৩২। মাউস ক্লিক বলতে কি বুঝায়?

উত্তরঃ মাউসের বাম বােতামে চাপা 


৩৩। কম্পিউটার শব্দের উৎপত্তি কোন শব্দ থেকে? 

উত্তরঃ Compute 


৩৪। কম্পিউটারে কয় ধরনের ড্রাইভ থাকে? 

উত্তরঃ ৩ ধরনের 


৩৫। পাওয়ারপয়েন্ট ফাইলকে বলা হয়-

উত্তরঃ প্রেজেনটেশন 


৩৬। কম্পিউটার ডাটা সংরক্ষণ ও স্থানান্তরের ব্যবহৃত হয়। 

উত্তরঃ পেনড্রাইভ 


৩৭। নিচের কোনটি বাংলা লেখার সফটওয়্যার? 

উত্তরঃ বিজয় 


৩৮। তথ্য প্রযুক্তির শাখা নয় কোনটি? 

উত্তরঃ ডাক বিভাগ। 


৩৯। অপারেটিং সিষ্টেম হচ্ছে-

উত্তরঃ মানুষের মসিত্মস্কের বুদ্ধি 


৪০। Find কমান্ড থাকে কোন মেনুতে?

উত্তরঃ Edit


৪১। অক্ষরের আকার আকৃতি পরিবর্তন করতে হয়

উত্তরঃ ফন্ট ডায়লগ বক্সে। 


৪২। মানুষের দেহকে যদি হার্ডওয়্যার ধরা হয় তাহলে সফ্টওয়্যার

উত্তরঃ প্রাণ


৪৩। কম্পিউটারের বুদ্ধি মানুষের চেয়ে কম নাকি বেশি?

উত্তরঃ কম 


৪৪। বিভিন্ন অক্ষর টাইপ করতে কী-বাের্ডের কোথায় চাপ দিতে হয়।

উত্তরঃ বােতামে। 


৪৫। কত সালে অ্যাপেল অপারেটিং সিষ্টেম ৭.০ প্রবর্তন করেন? 

উত্তরঃ ১৯৭১ সালে 


৪৬। কম্পিউটারে স্মৃতি ধারণ ক্ষমতা কিসে প্রকাশ করা হয়? 

উত্তরঃ বাইট 


৪৭। প্রথম কম্পিউটার প্রােগ্রামার কে?

উত্তরঃ লেডি অ্যাডা অগাষ্টা 


৪৮। পাওয়ার পয়েন্ট কোন ধরনের প্যাকেজ প্রােগ্রাম? 

উত্তরঃ মাল্টিমিডিয়া 


৪৯। কম্পিউটারের কাজের গতি কি দ্বিরা প্রকাশ করে? 

উত্তরঃ ন্যানাে সেকেন্ড। 


৫০। উইন্ডােজ ৯৫ বাজারে এসেছিল কত সালে?

উত্তরঃ ১৯৯৫ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর 



Saturday, May 7, 2022

অপটিক্যাল মাউস কাকে বলে

অপটিক্যাল মাউস কাকে বলে

আজকাল বল মাউসের পরিবর্তে অপটিক্যাল মাউস ব্যাবহৃত হচ্ছে। একটি অপটিক্যাল মাউসে বলের পরিবর্তে নড়াচড়ার মুভমেন্ট সনাক্ত করার জন্য ব্যাবহার করা হয় সেন্সর (Sensor)। সাথে থাকে অপটিক্যাল এনকোডার (Optical Encoder) যা হরিজন্টাল (Horizontal) এবং ভার্টিক্যাল (Vertical) পজিশন এনকোড করে।

এইসব মাউস গুলোতে লাইট সোর্স ব্যাবহৃত হয়, এই লাইট গুলো এনার্জি সরবরাহ করে। এনকোডার এর প্রতিটি Window দিয়ে আসা লাইট ডিটেক্ট করে লাইট সেন্সর। 

উল্ল্যেখ যে, এই সেন্সর থেকে সিগনাল নিয়ে কোর্সর মুভমেন্ট (Coursor Movement) সহ কমান্ড এক্সিকিউট সিগনাল (Command Execute Signal) পাঠায়। 

কোন কমান্ড সিলেকশনের পর পুশ বাটন বা সুইচে ক্লিক করলেই উপরোক্ত যায়গায় মাউস ক্লিক হয়ে কার্যক্রম শুরু হয়। 

একটি মাউসে সাধারণত ২ টি বাটন থাকে, একটি ডান দিকের অন্যটি বাম দিকের। এবং সাথে একটি স্ক্রোলিং বার বা হুইল থাকে যা দিয়ে কোন একটি পেইজ বা ডকুমেন্ট আপ-ডাউন করা যায়।



Friday, May 6, 2022

অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে?

অপারেটিং সিস্টেম কাকে বলে?

কম্পিউটার পরিচালনার জন্য ব্যাবহৃত হার্ডওয়্যারের সাথে অন্যান্য সফটওয়্যারের সমন্বয়ে সাধনের উপাদান হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম। হার্ডওয়্যারের সাথে সমন্বয় করে ব্যাবহারিক প্রোগ্রাম পরিচালনা, প্রাথমিক সৃতিসহ সকল ধরনের সহায়ক সৃতিতে তথ্য সংরক্ষন ব্যাবস্থাপনা প্রভৃতি কার্যক্রম প্রধানত অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পরিচালিত হয়। এক কথায় বলা যায় কম্পিউটার সংগঠনের যন্ত্রাংশ সমুহকে কার্যক্রম করাই হচ্ছে অপারেটিং সিস্টেম। তবে হ্যা স্মার্ট ডিভাইসের সকল ক্ষেত্রেই অপারেটিং সিস্টেম থাকে। যেমন স্মার্টফোনের জন্য রয়েছে এন্ড্রয়েড।

হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যারের ভিন্নতা এবং কার্যক্রমের ধরন অনুসারে বিভিন্ন প্রকারের অপারেটিং সিস্টেম ব্যাবহৃত হয়। বর্ণ ভিত্তিক নির্দেশ প্রদান সম্পন্ন একটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে DOS. নেটওয়ার্ক ভিত্তিক কাজের জন্য ইউনিক্স, লিনাক্স প্রভৃতি চিত্রভিত্তিক নির্দেশ প্রদানের মাধ্যমে কার্য সম্পাদনে সক্ষম। মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের একটি জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম হলো Windows.



Monday, May 2, 2022

কম্পিউটার কী? What is computer?

কম্পিউটার কী? What is computer?

কম্পিউটার শব্দটি গ্রীক শ্বব্দ জতে এসেছে। Compute শ্বব্দ থেকে Computer শব্দের উতপত্তি। কম্পিউটার শব্দের আভিধানিক অর্থ গণনাকারী। তবে বাস্তব ক্ষেত্রে কম্পিউটার কেবল গণনাই করেনা এটা মানুষের চেয়েও নির্ভুল গানিতিক, যৌক্তিক ও সিদ্ধান্তমূলক কাজে অতি দ্রুত সমাধান দিতে পারে। অর্থাৎ কম্পিউটার হলো একগুচ্ছ বৈদতিক যন্ত্রের সমাহার, যা বৈদ্যুতিক প্রবাহের মাধ্যমে যৌক্তিক কার্যাবলি নিজস্ব সংকেতে রূপান্তর করে দ্রুত সমাধান করে থাকে। সভ্যতার ক্রম্বিকাশের বর্তমান পর্যায়ে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের একটি অন্যতম উপাদান হচ্ছে কম্পিউটার।

মূলত কম্পিউটার এলটি ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র, এটা অনেক গুলো নির্দেশ তার সৃতি বা মেমোরিতে ধরে রাখতে পারে এবং প্রয়োজনে সে নির্দেশসমূহ নির্ভুলভাবে সম্পন্ন করতে পারে। তবে কম্পিউটারের নিজের কোন কাজ করার ক্ষমতা নেই। কম্পিউটার আবিষ্কারকগণ এবং ব্যাবহারীগণ বলে দেয় কম্পিউটারে কি করতে হবে। অর্থাৎ এখন পর্যন্ত কম্পিউটার একটি নির্বোধ ইলেক্ট্রনিক্স যন্ত্র।

আরো পড়ুনঃ


Sunday, March 27, 2022

 কম্পিউটার বিষয় নিয়ে কেন ডিপ্লমা করবেন ?

কম্পিউটার বিষয় নিয়ে কেন ডিপ্লমা করবেন ?

যারা SSC পাস করার পর ভাবছেন কারিগরি কোন বিষয় নিয়ে পরবেন। তাদের জন্য আজকের এই আর্টিকেল খুব গুরুত্বপূর্ন। কারন আজকে আমি সেয়ার করবো যে কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে কিভাবে পরবেন এবং পরলে কতটা লাভ ও কতটা ক্ষতি? এবং সেই সাথে এই বিষয়ে পরলে আপনার ফিউচার এ কেরিয়ার কেমন হবে? এই সকল তথ্য আজকের আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন।


কম্পিউটার সাইন্স কোর্স

আগে এই কোর্স ৩ বছর  এর জন্য ছিল কিন্তু পরে এর মেয়াদ  বারিয়ে ৪ বছর  করে  ৮ টি সেমিস্টারে এ ভাগ করা হয়েছে। যাই হোক মেইন কথাই আসি কম্পিউটার সাইন্স অ্যান্ড Engineering যার মানে হলো CSE। বর্তমানে সব থেকে মুল্যবান ও প্রধান কারিগরি হলো এই কম্পিউটার সাইন্স। মুলত এটি  বলতেই হয় কম্পিউটার সাইন্স বলতে বঝায় কম্পিউটার কে কাজ সিখানো,কথা শোনানে,তাকে দিয়ে ইচ্ছা মতো কাজ করানো। আসলে কম্পিউটার  সাইন্স  কোনো মুখস্থ বিদ্দার বিষয় না  এটার জন্য চিন্তা শক্তি অনুপ্রেরণা ঘন্টার পর ঘন্টা বসে থেকে নতুন কিছু করতে চাওয়া ।   কম্পিউটার সাইন্স  নিয়ে পরতে হলে সবার মধে ৩টি বিষয় থাকা দরকার–
  1.  প্রথমোত নতুন কিছু কররার মনব্লতা।
  2.  প্রগ্রামিং করার  ধর্য্য।
  3.  গনিতের প্রতি বিষেশ ধারণা (যেমন  Calulus, Matrix, Number theory, Geometry & Vactor analysis ইত্যাদি
সব থেকে মজার ব্যাপার হলো এই সাবজেক্ট এর স্টুডেন্টদের একটা স্পেশালিটি হলো তারা সহজেই অন্যের গেম বা অ্যাপস কে ইচ্ছামত ডেভলপ করতে পারবে এবং নিজের মন মত ভাবে তৈরি করতে পারে।
 
আরেকটি কথা যারা বলে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে কোন কিছু হয় না বা কোন চাকরি হয় না তাদের ক্ষেত্রে একটি কথা বলতে চাই, কম্পিউটার সায়েন্স নেওয়ার আগে আপনাদেরকে চিন্তা করতে হবে যে আপনি  একজন ওয়েব ডেভলপার  বা গ্রাফিক্স ডিজাইনার হবেন নাকি বড় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হবেন। বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্ট এখন কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে  গুগলের প্রিন্সিপাল হিসাবে কাজ করছেন।  সর্বশেষ একটি কথাই বলবো যারা এই সাবজেক্টে নিয়ে পড়বেন তাদেরকে মনোযোগী এবং ধৈর্যশীল হতে হবে এবং সব সময় নিজের ইচ্ছায় বজায় রাখতে হবে এবং ভাবতে হবে যে কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ে বড় কিছু হওয়ার যেমন ওয়েব ডেভলপার, গ্রাফিক্স ডিজাইনা্‌ সফটওয়্যার  ইঞ্জিনিয়ার এবং নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার।

অবশ্য পড়াশোনার সবার নিজের দায়িত্বে আপনি যদি ভালো মনোযোগী হন এবং আপনার ক্যারিয়ারের দিকে ফোকাস করেন  তাহলে অবশ্যই আপনি পারবেন আপনার ফিউচার কে ব্রাইট করতে। 

এররকম আরো তথ্য উপভোগ করতে আমাদের ওয়েবসাইটে চোখ রাখুন।

Wednesday, March 2, 2022

What is Data Science

What is Data Science

টেক ইন্ডাজট্রিজ এর মধ্যে মেসিন লার্নিং এবং ডেটা সাইন্সের উপর অনেক বেশি টাকা পেমেন্ট করে থাকে। এবং এই চাকরির সব থেকে বেশি ডিমান্ড আইটি সেক্টরে। যার অন্যতম কারন এই সেক্টরে দক্ষ ডেভেলপার খুব কম পাওয়া যায়।  এর সাথে সাথে একটা রিসার্স এ জানা গেছে ২০২৫ পর্যন্ত বাংলাদেশে ডেটা সাইন্সের যেই সেক্টর আছে তা ৯ বিলিয়ন ডলারের থেকেও বেশি। 

আজকের এই পোস্টে আমি আলোচনা করবো ডেটা সাইন্স নিয়ে! ডেটা সাইন্স কি? কেন শিখবেন ডেটা সাইন্স এবং ডেটা সাইন্স কিভাবে কাজ করে এইটার রোড মেপ সহ আরো অনেক কিছু।

ডেটা সাইন্স কী?

উদাহরন

আমাদের মধ্যে প্রায় সকলেই ইউটুব ফেসবুকের মত সোসিয়াল সাইট গুলোর মত আরো অনেক ওয়েব এ্যপ্লিকেশন ব্যাবহার করেছি। এইসব প্লাটফোর্মে লক্ষ্য করলে দেখবেন আপনি কোন একটি ভিডিও অনেক্ষন ধরে দেখলে বা সার্স করলে এর পর থেকে অটোমেটিক তার নিচে বা সাইডে অই রিলেডেট ভিডিও শো করানো হয়। যেমন ধরুন আপনি একটু ভূতের ছবি দেখছেন ইউটুবে, এখন লক্ষা করলে দেখবেন এই ভিডিওর নিচের সকল ভিদিও ৯৯% ভূতের ছবি রিলেটেড। এ ছাড়াও আমরা যদি ইমেইল চেক করি তাহলে লখ্য করবেন মাঝে মাঝে Spam এই অপশনে কিছু ইমেল থাকে যা হয়তো কোন হেকিং রিলেটেড বা কন প্রোমশনাল ইমেল। আর এই ইমেল গুলো ইমেইস সার্ভার বা সিস্টেম অটোমেটিক ট্রাক করতে পারে।

ডেটা সাইন্স কী?

এই অটো সিস্টেম অটো কম্পিট এই সকল ফিচার গুলো ডেটা সাইন্স এর মাধ্যমেই কাজ করে। ডেটা সাইন্সের মানে হলো অনেক গুল ডেটা একসাথে করা এবং অইটাকে এনালাইসিস করা, এবং অই ডেটাকে প্রসেস করা অইটাতে প্যটার্ন খুজে বের করা ইত্যাদি। Artificial intelligence, Machine learning, Deep Learning এই সকল কিছু ডেটা সাইন্সের অংশ।




ডেটা সাইন্স ৩ ভাগে বিভক্ত

  1. ডেটা কালেক্ট করা
  2. ডেটাকে এনালাইস করা
  3. ডেটা থেকে কিছু ইউজফুল তথ্য বের করা
আজকের তারিখে সোসিয়াল মিডিয়া অনেক বেশি, ইন্টারনেট ব্যাবহার কারীও অনেক বেশি। প্রতিদিন পৃথিবীতে প্রতি সেকেন্ডে কত ডেটা স্টোর হয় যা বলার বাহিরে। 

প্রথমে যখন ইন্টারনেট আবিষ্কার হয়, যখন মানুষ টেকনোলজি খুব একটা ব্যাবহার করতোনা। তখন ডেটা অনেক কম ছিলো। তখন ডেটা স্প্রেড ফোর্ম বা এক্সেল ফোর্মে লিখে রাখতো। তখন ২-৩ টা কোম্পানি থাকতো এই ডেটা গুলো নট করার জন্য ও এনালাইস করার জন্য। কিন্তু আজকের দিনে ডেটা এত্ত বেশি যে ডেটাকে এখন ডেটা বললে ভুল হবে ডেটাকে এখন বিগ ডেটাও বলা হয়। 

এত এত ডেটা প্রসেস, এনাইলাইস করা কোন স্বাধারন মানুষের পক্ষে কোন ভাবেই সম্ভব না । তাই বর্তমানে এরকম সফটওয়্যার আছে, এলগরিদম আছে তাছাড়া এরকম মেসিন আছে যা আমাদের হয়ে ডেটা এনালাইসিস করে দিবে। 

এইসকল জিনিস গুলো নিয়েই ডেটা সাইন্স এবং ডেটা সাইন্সের মধ্যে আরো অনেক ইন্টারেস্টিং কন্সেপ্ট আছে। 

ডেটা সাইন্সের সুবিধা 

ডেটা সাইন্স অনেক পাওয়ারফুল একটি টেকনোলজি, যা দিয়ে বর্তমান সময়ে- বিজনেস সমস্যার সমাধান, রিয়াল লাইফ সমস্যার সমাধান, মজাদার প্রজেক্ট তৈরি করা। গুগল সার্স ইঞ্জিনের মত প্রযুক্তি ডেটা সাইন্স ও এলগরিদমের মত টেকনলজি অনুসরন করে। ফেসবুকে, ইউটুবে লখ্য করলেই দেখা যায় গুগলে যেই বিষয়টা নিয়ে বেশি সার্স করি ফেসবুক তা অটো মেটিক আমাদের সামনে উপস্থাপনা করে একিভাবে ইউটুবত আছেই। টেক ইন্ডাজট্রিজ ডেটা সাইন্স ছাড়া কিচ্ছু না। 

ডেটা সাইন্স কিভাবে শিখবো

ডেটা সাইন্স শেখার অনেক উপায় আছে আমি নিচে কিছু স্টেপ দিচ্ছি যা ফ্লো করে আপনি ডেটা সাইন্স শিখতে পারবেন।
  1. Learning a programming language. ডেটা সাইন্স শেখার জন্য প্রোগ্রামিং সব থেকে গুরুত্বপুর্ন। বর্তমান সময়ে ২টা মোস্ট পপুলার ভাষা আছে ডেটা সাইন্সের মধ্যে যার মধ্যে #১ হচ্ছে Python এং #২ হচ্ছে R. ২টাই খুব জনপ্রিয় তবে Python সবাই বেশি ব্যাবহার করে কারন এটাতে লাইব্রেরি বেশি থাকে যা R Programming এর তুলনায় কম।
  2. Learn Statistics বেসি স্ট্যাটিস্টিক তো আমরা ক্লাস ৯-১০ এই শিখেছি! কিভাবে কি শিখলে মনে থাকে এবং 11-12 এ থাকতে আমরা যেই ম্যাথ গুলো শিখেছি সেই গুলো মনে থাকলেই যথেষ্ট।
  3. Data Visualisatione এখন ডেটাকেত আমরা দেখে নিলাম কিন্তু এক্সেল বা কোন স্প্রেড শীটে থাকা তথ্য গুলো পরা বা বুঝা অনেক গুরুত্বপুর্ন যা সহজে বোঝাও অনেক মুশকিল। এবং এর জন্যই আমরা ডেটা ভিজুলাইজ করতে পারি। এক্সেল বা অন্যান্য স্প্রেড সিস্টেমে গ্রাফ বানাতে পারি ইত্যাদি।