Showing posts with label Business. Show all posts
Showing posts with label Business. Show all posts

Sunday, July 16, 2023

How to Create an Effective SEO Strategy in 2023

How to Create an Effective SEO Strategy in 2023

Search engine optimization (SEO) is the process of optimizing a website to rank higher in search engine results pages (SERPs). By implementing effective SEO strategies, businesses can attract more organic traffic to their website, which can lead to increased leads and sales.

In 2023, there are a number of factors that businesses need to consider when creating an effective SEO strategy. These include:

  • Keyword research: The first step in any SEO strategy is to conduct keyword research to identify the terms and phrases that your target audience is using to search for information online. Once you have identified your target keywords, you can optimize your website content and meta tags to ensure that your website appears prominently in search results for those terms.
  • Content creation: High-quality content is essential for any successful SEO strategy. Your content should be informative, engaging, and relevant to your target keywords. It should also be well-written and free of errors.
  • Technical SEO: Technical SEO refers to the underlying technical aspects of your website that affect its SEO performance. This includes factors such as website speed, mobile optimization, and the use of structured data.
  • Link building: Link building is the process of acquiring links from other websites to your own website. Links are a major ranking factor in Google's algorithm, so building high-quality links can help your website rank higher in search results.

In addition to these factors, businesses also need to keep up with the latest SEO trends and best practices. The SEO landscape is constantly changing, so it's important to stay informed about the latest changes in order to ensure that your SEO strategy is effective.

By following these tips, businesses can create effective SEO strategies that will help them attract more organic traffic and achieve their online marketing goals.

Here are some additional tips for creating an effective SEO strategy in 2023:

  • Focus on long-tail keywords: Long-tail keywords are less competitive than short-tail keywords, so they are easier to rank for.
  • Create high-quality content that is relevant to your target keywords: Your content should be informative, engaging, and well-written.
  • Optimize your website for mobile devices: More and more people are using their mobile devices to search online, so it's important to ensure that your website is optimized for mobile devices.
  • Build high-quality backlinks: Backlinks are a major ranking factor in Google's algorithm, so it's important to build high-quality backlinks to your website.
  • Track your results and make adjustments as needed: It's important to track your SEO results so that you can see what's working and what's not. You can use SEO tools to track your results and make adjustments to your strategy as needed.

By following these tips, businesses can create effective SEO strategies that will help them attract more organic traffic and achieve their online marketing goals.

Monday, May 1, 2023

How to Start a Business

How to Start a Business

Starting a business is a big undertaking, but it can also be incredibly rewarding. If you're thinking about starting your own business, there are a few things you need to do to get started.


1. Do your research

The first step is to do your research and figure out what kind of business you want to start. What are you passionate about? What are you good at? What kind of market need are you filling? Once you have a good understanding of your business idea, you can start to develop a business plan.


2. Write a business plan

A business plan is a roadmap for your business. It should include your business goals, strategies, and financial projections. A well-written business plan will help you attract investors and secure financing.


3. Choose a business structure

There are several different types of business structures to choose from, each with its own advantages and disadvantages. You'll need to choose the structure that's right for your business based on factors such as your personal liability, tax implications, and future growth plans.


4. Get funding

Unless you're lucky enough to have the cash on hand to start your business, you'll need to find a way to finance it. There are a number of different ways to get funding for your business, including loans, grants, and investments.


5. Register your business

Once you have a business plan, a business structure, and funding, you'll need to register your business with the government. This process will vary depending on the type of business you have and the state or country in which you're located.


6. Get the necessary permits and licenses

Depending on the type of business you have, you may need to obtain certain permits and licenses. These requirements will vary depending on the location of your business.


7. Set up your business operations

Once you've registered your business and obtained the necessary permits and licenses, you can start setting up your business operations. This includes things like finding a location, hiring employees, and purchasing equipment.


8. Market your business

Once you're up and running, you need to start marketing your business. This can be done through a variety of channels, such as online marketing, print advertising, and public relations.


9. Manage your finances

It's important to keep track of your finances from the very beginning. This includes things like tracking your income and expenses, paying taxes, and setting up a budget.


10. Grow your business

Once you've established your business, you can start to focus on growing it. This can be done through a variety of methods, such as expanding your product or service offerings, opening new locations, or acquiring other businesses.


Starting a business is a lot of work, but it can also be incredibly rewarding. If you're thinking about starting your own business, be sure to do your research, develop a business plan, and get the necessary funding. With hard work and dedication, you can achieve your entrepreneurial dreams.


Here are some additional tips for starting a business:

  • Don't be afraid to ask for help. There are a number of resources available to help you start a business, including the Small Business Administration (SBA),SCORE, and your local chamber of commerce.
  • Be patient. It takes time to build a successful business. Don't get discouraged if you don't see results overnight.
  • Have fun! Starting a business can be a lot of work, but it should also be enjoyable. If you're not passionate about your business, it will be difficult to succeed.


Friday, December 30, 2022

রিয়েল এস্টেট কী? Real Estate

রিয়েল এস্টেট কী? Real Estate

বিশ্বের যে কোন দেশেই সর্বোচ্চ লাভ জনক বিজনেস গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে রিয়েল এস্টেট। PRNewswire এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ গ্লোবাল রিয়েল এস্টেড মার্কেটের ভ্যালু ছিলো প্রায় ৩ ট্রিলিয়ন ডলার। যা প্রতি বছর গড়ে ৩.২ শতাংশ হাড়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে। রিয়েল এস্টেটের প্রাইস মূলত মার্কেটের ইকোনমিক এক্টিভিটি এবং ফিনান্সিয়াল মার্কেট পলিসি এই দুইটির লিডিং ফেক্টরের ভিত্তিতে কন্সিডার করা হয়।

একটি দেশে স্টোক এবং বন্ড ইনভেস্টমেন্টের এভারেজ রিটার্ন এভালুয়েশনে রিয়েল এস্টেটকে একটি বেঞ্চমার্ক হিসেবে কনসিডার করা হয়। বর্তমানে রেসিডেনশিয়াল এপার্টমেন্ট তৈরির পাশাপাশি মডেল টাউন, কমার্শিয়াল ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল ফেসিলিটি এবং জরুরি ইনফ্রাক্টেকচর ডেভেলপের মাধ্যমে রিয়াল এস্টেট ধীরে ধীরে এভলবেড হচ্ছে।  বাংলাদেশের RMG ইন্ডাস্ট্রির মত রেয়াল এস্টেটও একটি স্টাবিলিশ সেক্টর যা প্রতিনিয়ত গ্রো করছে। 

বাংলাদেশে বর্তমানে রিয়েল এস্টেট এর মার্কেট সাইজ ৫৮,০০০ কোটি টাকা। এই সেক্টরটি বাংলাদেশের GDP তে কন্ট্রিবিউট করার পাশাপাশি লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষের কর্মসংস্থানও সৃষ্টি করেছে। 

বিভিন্ন জায়গা জমিয়, রাস্তাঘাট, সম্পত্তি, ভবন, স্থাপনা নির্মাণের পরিকল্পনাকে রিয়েল এস্টেট বলা হয়। সাধারণত ইংরাজি শব্দ রিয়েল এস্টেট এর বাংলা অর্থ হল আবাসন-সম্পত্তি। অর্থাৎ আপনার জায়গা সম্পত্তি ভবন অফিস সবগুলোকেই একত্রে রিয়েল এস্টেট বলা হয়ে থাকে। আর যারা এইসব জিনিস উন্নয়নের কাজ করে তাদেরই রিয়েল এস্টেট কোম্পানি বলা হয়।

১৯৯১ সালে রিয়াল এস্টেট কোম্পানির গ্রোথ এবং প্রাইভেট সেক্টরের রিয়াল এস্টেট ডেভেলপমেন্টকে আরো স্টেবল করার লক্ষ্যে, REHAB বা Real Estate & Housing Association of Bangladesh প্রতিষ্ঠা করা হয়৷ IDLC এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২২ সাল পর্যন্ত ১০৭৩ টি রিজাস্টার্ড করা ডেভেলপাররা অপারেট করছে! এর মধ্যে রিহাব (REHAB) ইনলিস্টেড ৮৭৯ টি রিয়াল এস্টেট কোম্পানি। 

রিয়াল এস্টেট এর ইতিহাস ও ইন্ডাস্ট্রি ও কিভাবে কারা কি কাজ করছে বর্তমান বাংলাদেশে সেই সংক্রান্ত আর্টিকেল পেতে নিম্নে দেওয়া লিংকে ক্লিক করুন। 

লিংকঃ- Comming Soon....


Sunday, November 13, 2022

সুইস ব্যাংকে সবাই কেন টাকা রাখে? ধনী ব্যাক্তিরা Swiss Bank এ টাকা কেন রাখে?

সুইস ব্যাংকে সবাই কেন টাকা রাখে? ধনী ব্যাক্তিরা Swiss Bank এ টাকা কেন রাখে?

সুইজারল্যান্ড বলতেই সবার আগে সেইখানকার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য সুর্য, বাহাড়, কিং রিসোর্ট, চকলেট এবং সুইটস চিজের পাশাপাশি সুইস ব্যাংকের (Swiss Bank) কথা মাথায় আসে। দেশটির ব্যাংকিং আইনে সিকিউরিটিজ ও প্রাইভেসির কল্যাণে পৃথিবীর বড় বড় পলিটিশিয়ান, বিজনেস ম্যান থেকে শুরু করে মানি লন্ডারার, ড্রাগ ব্যাবসায়ী ও ক্রিমিনালরাও তাদের বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার সুইস ব্যাংকে জমা রাখছে।

সুইজ ব্যাংকে কেন টাকা রাখবেন?

২০২১ সাল পর্যন্ত সুইস ব্যাংকে মোট ডিপোজিটকৃত অর্থের পরিমাণ ২ ট্রিলিয়ন সুইস ফ্রাংকের বেশি! যেখানে ফরেন ক্লায়েন্টের ডিপোজিট কৃত অ্যামাউন্টের পরিমান ১.৫ ট্রিলিয়ন সুইস ফ্রাংক। ২০২১ সালে সুইস ব্যাংকে বাংলাদেশী ক্লায়েন্টের জমা কৃত অর্থের পরিমাণ ছিলো ৮৭১.১ মিলিয়ন সুইস ফ্রাংক বা ৮,২৬৫ কোটি টাকা। যা ২০২০ সালেও ছিলো ৫,৩৩৩ কোটি টাকা।

মূলত সর্বচ্চ লেভেলের প্রাইভেসি এন্ড সিকিউরিটির কারণে মানুষ তাদের সৎ ও অসৎ উপায়ে অর্জিত অর্থ সুইস ব্যাংক গুলোতে জমা রাখতে পছন্দ করেন।

আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে আপনাদেরকে জানাবো সুইস ব্যাংক কি? ও কিভাবে ক্লায়েন্টের সিকিউরিটি এনসিউর করা হয়। 

সুইস ব্যাংক বলতে আদতে কোন একটি নির্দিষ্ট  ব্যাংককে বোঝায়না। বরং সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকিং আইনের অধীনে অপারেট করা ২৪০ টিরও বেশি ব্যাংকে একত্রে সুইস ব্যাংক হিসেবে কনসিডার করা হয়। 

১৬০০ শতকের দিকে সুইজারল্যান্ডে প্রথমবারের ব্যাংকিং ব্যাবস্থা গড়ে উঠে। ১৭১৩ সালে গ্রান্ড কাউন্সিল অফ জেনেবা (Grand Counsil of Geneba) তাদের আপার ক্লাস সিটিজেন ফিনান্সিয়াল ইনফরমেশন ডিসক্লোজ না করার সিদ্বান্ত নেন। যার অরেক্ষিতে এয়াজা রানী থেকে শুরু করে সেখানকার বড় ব্যাবসায়ী ও লর্ডরা তাদের স্বর্ণ ও অন্যান্য দামী জহরত জমা রাখার জন্য একটি নির্দিষ্ট নিরাপদ স্তানের সন্ধান করলে ততকালীন সুইস ব্যাংক গুলো তাদের এই সুবিধা দিতে শুরু করে। 

১৮০০ সালের শুরু দিকে গ্রান্ড কাউনসিল অফ জেনেবার ক্লোজ এসোসিয়েশন ফ্রান্সের অনেক ব্যাংকাররাই সুইজারল্যান্ডে বসবাস করতে শুরু করে।  অন্যদিকে সুইজারল্যান্ড ও জার্মানি প্রতিবেশী রাষ্ট্র হওয়ার সুবাদে ১৮৬৫ সালে সুইজারল্যান্ডে ক্রেডিট সুইজ ব্যাংক প্রতিষ্ঠা করা হয়। যেখানে মোট ক্যাপিটালের অর্ধেক জার্মানি থেকে অর্থায়ন করা হয়েছিলো। 

১৯১২ সালে সুইজ ব্যাংকারস এসোসিয়েশন (Swiss Bangkers Association) বা SBA নামে সুইজারল্যান্ডে প্রথম ব্যাংকিং এসোসিয়েশন গড়ে উঠে। 

সুইজারল্যান্ডের ব্যাংকিং সিস্টেম মূলত প্রাইভেসি, পলিটিক্যাল ইস্টাবিলিটি এবং অর্থনৈতিক ঐক্যমতের উপর টিকে রয়েছে। ১৯৩০ এর দশকে গ্রেড ডিপ্রেশন চলাকালীন ২ জন সুইজ ব্যাংকার তাদেএ ক্লায়েন্টের ব্যাংক ইনফরমেশন ফাস করে দেয়! যার প্রেক্ষিতে পরবর্তীতে যেনো এ ধরনের ঘটনা না ঘটে এর জন্য ফ্রান্স ও জার্মান্দের চাপে পরে ১৯৩৪ সালে সুইজারল্যান্ডে ব্যাংকিং আইন পাস করানো হয় যা সুইজ ব্যাংকিং আর্ট (Swiss Bangking Art) হিসেবেও পরিচিত।

অবশ্য বর্তমান সময়ে সুইজাল্যান্ডের ব্যাংকগুলো সকল প্রকার এক্টভিটি সুপার ভিশনের জন্য ২০০৯ সালে Federal Office of Provate Insurance (FOPI), Swiss Federal Banking Commission (SFBC), Anti-Money Laundering Control Authority (AMLCA) এই ৩টি প্রতিষ্ঠানকে মার্জ (একসাথে) করে ফিনান্সিয়াল মার্কেট সুপার ভাইজর অথরিটি (Financial Market Supervisor Authority) বা finma প্রতিষ্ঠা করা হয়! 

সুইজ ব্যাংকিং এর একটি আর্টিকেল ৪৭ এর অধীনে ক্লায়েন্টের ব্যাক্তি ব্যাতীত তার ব্যাংকিং এর কোন ইনফরমেশন সুইজারল্যান্ডের কোন ব্যাংক কিংবা ব্যাংকের কোন ব্যাক্তি অন্য দেশের সরকার বা ট্যাক্স অথরিটির সাথে ডিস-ক্লোজ করতে পারবেনা। আইনটি ভঙ্গ করলে উক্ত ব্যাংক কর্মকর্তাকে ৫ বছরের কারাদন্ডিত করারও বিধান রয়েছে। এর পাশাপাশি কোন ক্লায়েন্টের বিরুদ্ধে ক্রিমিনাল এক্টিভিটির অভিযোগ সামনে আসলে যদি সেই অপরাধীর সাথে তার সরাসরি সম্পর্কিত প্রমাণ হয় তবেই সুধুমাত্র তার ব্যাংকিং ইনফরমেশন ডিস-ক্লোজ করা যাবে বলেও আর্টিকেলটিতে উল্যেখ করা হয়। 



Thursday, November 10, 2022

বিশ্বের সব চেয়ে বড় ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি SoftBank এর ইতিহাস

বিশ্বের সব চেয়ে বড় ইনভেস্টমেন্ট কোম্পানি SoftBank এর ইতিহাস

SoftBank Corporation, একটি জাপানিজ মাল্টিন্যাশনাল ইনভেস্ট এবং হোল্ডিং কোম্পানি। বিশ্বের সব চেয়ে বড় ইনভেস্টমেন্ট ফান্ড ১০০ বিলিয়ন ডলারের ভিশিয়ন ফান্ড নিয়ে বিশ্বের ছোট বড় টেক কোম্পানি গুলোতে ইনভেস্ট করে যাচ্ছে SoftBank. এখন পর্যন্ত প্রায় ৬০০ টি কোম্পানিতে ইনভেস্ট করেছে সফট ব্যাংক। বাংলাদেশেও সফটব্যাংকের বেশ কয়েকটি ইনভেস্টমেন্ট আছে। বিকাশ, দারাজ, হ্যাংরিনাকি, আলিবাবা গ্রুপ ও এন্ট ফাইনান্সিয়ালেও ইনভেস্ট রয়েছে এবং আলিবাবা ও এন্ট ফাইনান্সিয়ালের অন্যতম স্টোক হোল্ডার SoftBank. এছাড়াও বিশ্বক্ষেত রাইড শেয়ারিং Uber এ-ও ইনভেস্ট আছে SoftBank এর। এত সব কিছুতে ইনভেস্ট করা SoftBank আদকে কিভাবে প্রতিষ্ঠা হলো? বা সফটব্যাংকের ইতিহাস কি?

আমাদের আজকের এই আরটিকেলে জানাবো SoftBank এর ইতিহাস ও সফটব্যাংক কে কিভাবে প্রতিষ্ঠা করলো সেই সম্পর্কে বিস্তারিত।

SoftBank Founder History

সফটব্যাংক এর কথা আসলেই যার কথা আসে তিনি হচ্ছেন Masayoshi Son. 

১৯৫৭ সালে জাপানের তসু সহরে ওক কোরিয়ান ইমিগ্রেন্ট পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন জাপানের বিল গেইটস খেত Masayoshi Son. 

খুব অল্পবয়স থেকেই ব্যাবসায়ের প্রতি সানের প্রবল আগ্রহ ছিলো এবং জাপানের McDonald's President, Den Fujita ছিলেন Masayoshi Son এর সানের Inspiration.  Den Fujita এর পরামর্শে সান মাত্র ১৬ বছর বয়সে আমেরিকার San Francisco  তে মুভ করেন এবং University of California Berkeley থেকে Economics এবং কম্পিউটার সাইন্স নিয়ে পরাশোনা করেন। UC Berkely তে আন্ডার গ্রাজুয়েন্ট স্টাডি অবস্থায় সান জাপান থেকে প্যাক ম্যাম ও স্পেস ইনভেটর এর মত আর্কেট গেম গুলো ইমপোর্ট করে নরদেন ক্যালিফোর্নিয়ার লোকাল বাজারে ও রেস্টুরেন্ট গুলোতে রেন্ট দেওয়ার উপার্জন শুরু করেন। 

US এর একটি মিডিয়ার মাধ্যমে জানা যায় সান তার প্রথম মিলিয়ন ডলার আয় করেন আর্কেট গেমের মাধ্যমে। এছাড়াও তিনি তার কলেজের প্রফেসরের সাহায্যে একটি পকেট ইলেক্ট্রনিক্স ট্রান্সলেটর পেকিং করেন তা পরবর্তীতে সার্ফ করপোরেশনের কাছে ১ মিলিয়ন ডলারে বিক্রি করে দেন। 

UC Berkeley তে পরাশোনা শেষ করার পর ১৯৮০ সালে Masayoshi Son জাপানে ফিরে জান, জাপানে ফিরে যাবার পর ফিরে জাবার পর তিনি বিভিন্ন বিজনেস আইডিয়া ও মডেল নিয়ে গবেষণা করতে থাকেন।

১৯৮১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে Software Distributor Company হিসেবে ২ জন পার্টনার ও এম্পলয় নিয়ে SoftBank যাত্রা শুরু করে। ব্যাবসার প্রথম বছরে SoftBank এর মাসিক সেলস ১০ হাজার মার্কিন ডলার থেকে বেড়ে ২.৩ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌছে যায়। এদিকে ১৯৮১ সালে মে মাসের মে মাসে SoftBank OhPC এবং OhMZ  নামে ২টি ম্যাগাজিন পাবলিশ করার মাধ্যমে পাবলিশিং ব্যাবসায় প্রবেশ করেন।

 
এদিকে ১৯৮৩ সালে মধ্যে SoftBank ২০০টির ও ব্বশি ডিলার ও আউটলেটকে সার্ফ করছিলো। ১৯৮৪ সালে SoftBank, Japan Telecom Co. Ltd প্রতিষ্ঠা করার মাধ্যমে টেলিকম ব্যাবসায় প্রবেশ করে। ১৯৮৬ সালে কোম্পানিটি রেইল ওয়ে টেলিকমিউনিকেশন কোম্পানি লিমিটেড এস্টাবিলিশ করে এবং ১৯৮৯ সালে কোম্পানিটিকে মার্জ করে Japan Telecom Co. Ltd রাখা হয়। 

Masayoshi Son এর সফটব্যাংক (SoftBak) ইনভেটিভ টেকনোলজি এবং কাস্টমার একোজিশন স্কিমের মাধ্যমে বেশ সফল লাভ করতে থাকে। 

১৯৯০ সালে ইনিভেস্টমেন্ট পরিচালনা কার্যক্রম শুরু করার লক্ষ্যে Japan Telecom কে নাম পরিবর্তন করে SoftBank Corporation রাখা হয়। ১৯৯৪ সালে কোম্পানিটিকে পাবলিক করা হয় এবং সে সময় কোম্পানিটির ভ্যালুএশন ছিলো ৩ বিলিয়ন ডলার। 

Yahoo Japan

১৯৯৫ সালে সফটব্যাংক আমেরিকার স্টার্টাপ Yahoo তে ২ মিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করে। ১৯৯৬ সালে কোম্পানিটি আরো ১০৫ মিলিয়ন ডলার ইনভেস্ট করে এবং Yahoo এর সাথে পার্টনার শীপে জাপানে Yahoo Japan প্রতিষ্ঠা করে। Yahoo Japan মূলত Yahoo নাম ব্যাবহার করলেও কোম্পানি মূল আমেরিকান কোম্পানি থেকে ভিন্ন ভাবে পরিচালিত হচ্ছিলো জাপানে! সময়ের সাথে সাথে বিশ্বে Yahoo এর অবনতি ঘটলেও জাপানে এখনো বেশ জনপ্রিয় ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার। 

১৯৯ সালে Masayoshi Son চায়নার এক অখ্যাত মার্কেটপ্লেস Alibaba তে ২০ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করে। বর্তমানে আলিবাবা গ্রুপ বিশ্বের অন্যতম বড় অনলাইন ই-কমার্স প্লাটফর্ম পরিচালনার পাশাপাশি টেকনোলজি ভিত্তিক বিভিন্ন সার্ভিস দিয়ে আসছে। 

Statista এর একটি তথ্য সুত্রে মার্কেট ক্যাপিটালাইজ এর দিক থেকে আলিবাবা বিশ্বের সপ্তম (7th) বৃহত্তম কোম্পানি! 

২০০০ সালের .com bubble crsuh এর পর সানের সফটব্যাংক ৯৩ শতাংশ মার্কেট ভ্যালুএশন হারিয়ে প্রায় ব্যাংক ক্রাপ্সের দ্বার অরান্তে পৌছে যায়। ডট কম (.com crsuh) ক্রাশের ফলে মাসাওশি সান তার ব্যাক্তিগত ৭৮ বিলিয়ন ডলারের মধ্যে ৭০ বিলিয়নের বেশি হারান! কিন্তু এতসব লসের মধ্যেও সান একের পর এক ইন্টারনেট ভিত্তিক কোম্পানি গুলোতে ইনভেস্ট করে যাচ্ছিলেন। পাশাপাশি সেই সময় সফটব্যাংক জাপানের হাই স্পীড গিগাবাইট ইন্টারনেট বিল্ড করে যাচ্ছিলেন।

এছাড়াও সফটব্যাংক জাপানের vodafone কে ১৫ বিলিয়ন ডলারের বিনিময় একুয়ার করে নেয়। এছাড়াও ২০১৩ সালে ২১.৬ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে US এর তৃতীয় বৃহত্তম ওয়ারলেস কেরিয়ার Sprint কে একুয়ার করে নেয় সফটব্যাংক। ২০১৩ সালের অক্টোবরে সফটব্যাংক ফিনিশ গ্যাম নির্মাতা প্রতিষ্ঠান SUPERCELL এর ৫১% স্টোক কিনে নেয় ২.১ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়। 

Comming soon more Information...



Wednesday, November 9, 2022

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করবেন কিভাবে? How to invest in share market

শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করবেন কিভাবে? How to invest in share market

শেয়ার বাজার বা শেয়ার মার্কেট, বর্তমানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে শেয়ার বাজারের মার্কেট বেশ ভালো হলেও বাংলাদেশও খুব একটা কম নয়। তবে আমাদের স্বাধারন মানুষের অনেকেই জানেন না শেয়ার বাজারে কিভাবে ইনভেস্ট করতে হয় এবং শেয়ার বাজারে নিজের নাম কিভাবে লিখাতে হয়। আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটিতে শেয়ার করবো শেয়ার বাজারে কিভাবে ইনভেস্ট করতে হয়। 

বাংলাদেশে শেয়ারে ইনভেস্ট করতে চাইলে বিনিয়োগ কারীকে প্রথমেই একটি BO Account ওপেন করতে হবে। BO ফুল ফর্ম Beneficiary Owner। BO Account স্টোক এক্সচেঞ্জের ইনভেস্টরদের জন্য একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মত কাজ করে। ব্যাংকের এ্যাকাউন্টে যেমন কেউ টাকা জমা রাখতে পারে, তেমনি বিও এ্যাকাউন্টে ইনভেস্টরের বিনিয়োগ কৃত টাকা অথবা সেই টাকা দিয়ে কেনা শেয়ার জমা থাকে। মূলত এই বিও অ্যাকাউন্টটি ব্যাবহার করে ইনভেস্টর তার শেয়ার কেনা বেচা করে। 

তবে বিও অ্যাকাউন্ট ওপেন করার জন্য ইনভেস্টরের নিজের নামে একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্ট থাকতে হয় যেটি তার বিও অ্যাকাউন্ট এর সাথে লিংক করা থাকে। 

BO Account টি Central Depository Bangladesh Limited বা CDBL নামের একটি প্রতিষ্ঠানে তৈরি হয়। ইনিভেস্টরের সকল লেনদেনের হিসাব CDBL এর অ্যাকাউন্টে মেন্টেইন করা হয়। 

ইনভেস্টরের এই বিও অ্যাকাউন্ট কোন একটি ব্রোকারেজ হাউজের (BROKERAGE HOUSE) মাধ্যমে ওপেন করতে হয়। বর্তমানে বাংলাদেশে ৩০২ টি লাইসেন্স ব্রোকারেজ রয়েছে। যদিও এদের মধ্যে ২৫০ টির ও কম ব্রোকার কমার্সিয়ালি ট্রেডিং করে। 

একজন আগ্রহী ইনভেস্টর DSE (Dhaka Stock Exchange) বা CSE (Chittagong Stock Exchange) এর ওয়েবসাইট থেকে তার সুবিধামত লিস্টেড যে কোন একটি ব্রোকারেজ হাউজ সিলেক্ট করে সহজেই একটি BO Account ওপেন করতে পারে। 

BO Account একজন আগ্রহী ইনভেস্টর একক ভাবে অথবা যৌথভাবে ওপেন করতে পারেন। 

CDBL এর ২০২১ সালে জুলাই মাসের ডেটা অনুযায়ী দেশে এ্যাক্টিভ বিও অ্যাকাউন্ট গুলোর মধ্যে ব্যাক্তিগত বা একক BO Account এর পরিমান ১৬ লক্ষেরও বেশি। যৌথ অ্যাকাউন্ট এর পরিমাণ ৮.৫ লক্ষ এবং বিভিন্ন কোম্পানি দ্বারা পরিচালিত অ্যাকাউন্টের পরিমান ১৫ হাজারটি। 

একটি BO Account ওপেন করতে পাসপোর্ট সাইজে ছবি, NID বা পাসপোর্টের ফটোকপি, এবং আবেদন কারীর ব্যাংক ডিটেইলস ইত্যাদি ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়। এছাড়াও আবেদন কারীর নমিনির পাসপোর্ট সাইজ ছবি এবং NID এর ফটোকপিও প্রোভাইড করতে হয়। 

অ্যাকাউন্ট অপেনিং চার্জ ব্রোকারেজ ভেদে ৪৫০ থেকে ১০০০ টাকা হতে পারে, তাছারাও প্রতিবছর BO Account রিনিউ করার জন্য DSE এর নির্ধারিত ৪৫০/- টাকা পরিশোধ করতে হয়। সাধারনত ফর্ম ফিলাপ এবং চার্জ পে করার ১-২ দিনের মধ্যে আবেদনকারী তার রেজিস্ট্রেশন নাম্বর পেয়ে যান। এসব কাজ বর্তমানে খুব সহজেই অনলাইনে করা সম্ভব। 

BO Account ওপেন হয়ে গেলে যে কেউ সহজে স্টোক এক্সচেঞ্জে ট্রেডিং শুরু করে দিতে পারেন। 

BO Account অপেনের পর ইনিভেস্টরের তার ফান্ড BO Account এ ট্রান্সফার করতে হয়। অথবা তিনি যে পরিমানে টাকা ইনিভেস্ট করতে চান সে পরিমান টাকা অ্যাকাউন্টটিতে জমা করতে হয়। 

টাকা জমা জরার পর সাধারনত ৩ ভাবে স্টোক ক্রয় করা সম্ভব। নিজে ব্রোকারেজ হাউজে উপস্থিত হয়ে। ব্রকারকে কল করে বা মেসেজ করে এবং স্টোক এক্সচেঞ্জের মোবাইল অ্যাপ ব্যাবহার করে। 

Tuesday, November 8, 2022

আইপিও কী? আইপিও কীভাবে কাজ করে? What is IPO

আইপিও কী? আইপিও কীভাবে কাজ করে? What is IPO

আইপিও (IPO) শব্দটির সাথে আমরা অনেকেই পরিচিত হলেও আইপিও সম্পর্কে বেশিরভাগেরি হয়ত সঠিক ধারনা নেই! আমাদের আজকের এই আর্টিকেলে জানাবো আইপিও কি? ও কীভাবে কাজ করে আইপিও?

What is IPO

যখন কোন কোম্পানি প্রথমবার স্টোক মার্কেটে সাধারন ইনভেস্টরদের মাঝে নিজেদের কোম্পানির শেয়ার রিলিজ করে, তখন সেই প্রসেসটাকে আইপিও (IPO) বলে। আইপিওর ফুল ফর্ম Initial Public Offering.

আইপিওর মাধ্যমে কোম্পানি সাধারন ইনভেস্টরদের কাছ থেকে ব্যাবসার জন্য নতুন ক্যাপিটাল রেইজ করে। আবার অন্যদিকে আইপিও সাধারন বিনিয়োগ কারীদের কোন কোম্পানিতে নিজেদের সঞ্চয়ের অর্থ বিনিয়োগ করার সুযোগ করে দেয়। 

IPO রিলিজ করার কারণ?

আইপিও রিলিজ করার উল্যেখ যোগ্যা কারণগুলো হচ্ছে। 

  • কোম্পানির জন্য ক্যাপিটাল রেইজ করা
  • কোম্পানির ফাউন্ডারদের জন্য নিজেদের শেয়ার বিক্রির সুযোগ করে দেওয়া। 
  • এবং কোম্পানির ভ্যালুয়েশন বেশি থাকা অবস্থায় সেটাকে ক্যাপিটালাইজ করা।  
যে কোন স্টোক এক্সচেঞ্জে যত কোম্পানির শেয়ার কেনা বেচা হয় তার সবগুলোই কোননা কোন সময় আইপিওএর মাধ্যমে প্রাইমারি শেয়ার লঞ্চ করেছে। 

আইপিও ফিচার

আইপিওর মাধ্যমে কোন কোম্পানি খুব সহজেই বিনিয়োগ কারীদের কাছ থেকে ক্যাপিটাল রেইজ করার সুযোগ পায়। আইপিওর বদলে এই টাকা ব্যাংক থেকে লোন হিসেবে নিলে কোম্পানিটিকে সেই টাকা ষুধ সহ ব্যাংককে ফেরত দিতে হতো। অর্থাৎ শেয়ার ছেরে এভাবে ফান্ড রেইজ করলে কোম্পানিটির দেনা বারেনা। এছাড়াও একবার আইপিও রিলিজ করা হলে কোম্পানিটি ভবিষ্যতে আরো শেয়ার রিলিজ করে খুব সহজেই এডিশনাল ফান্ড রেইজ করতে পারে।
অনেক কোম্পানি ভবিষ্যতে ফান্ডের প্রয়জনের কথা চিন্তা করেও আইপিওর মাধ্যমে এক্সচেঞ্জে লিস্টেড হয়। স্টোক এক্সচেঞ্জের রিলিজ করা শেয়ার বেশ লিকুয়েড একটি এসেট, অর্থাৎ একে সহজেই নগদ টালায় কাভার্ট করা যায়। এই কারনে কিছু সংখ্য কোম্পান শেয়ার রিলিজের মাধ্যমে আরো বেশি সংখ্যক ইনভেস্টর এ্যাট্রাক্ট করতে পারে।  বেশি ইনভেস্টর থাকার কারনে কোম্পানিটির ডিমান্ড আরো বারতে থাকে, যার ফলে দাম বারে এবং একি সাথে কোম্পানির ভ্যালুয়েশন ও বারে। 

Thursday, October 13, 2022

গাড়ি বিক্রির চুক্তি পত্র লেখার নিয়ম

গাড়ি বিক্রির চুক্তি পত্র লেখার নিয়ম

গাড়ি বিক্রয়ের চুক্তিপত্রের নমুনাঃ

>> আমরা যখন নিজেদের গাড়িটি অন্যের কাছে বিক্রি করতে চাই বা কারো কাছ থেকে কোনো গাড়ি কিনতে যাই তখন আমাদের ওই গাড়িটি কেনার জন্য একটি চুক্তিপত্র করতে হয়। তো আজকে আমরা জানব কিভাবে গাড়ি বিক্রি করার চুক্তিপত্র (Car sales contract) করতে হয়।

প্রথমেই চুক্তিপত্রটির উপরের “গাড়ি বিক্রয়ের চুক্তিপত্র” কথাটি লিখতে হবে।

তারপর প্রথম পক্ষঃ লিখতে হবে বা না লিখলেও হয়, প্রথম পক্ষ এর লাইন থেকে গাড়ি টি যে বিক্রি করবে তার “নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, পেশা, ভোটার আইডি নাম্বার ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে।” এরপর নিচের লাইনে “প্রথম পক্ষ/গাড়ির মালিক বা বিক্রেতা” কথাটি লিখতে হবে।

এখন দ্বিতীয় পক্ষঃ লিখতে হবে পরের লাইনে, তারপর এই লাইনে যে গাড়ি টি কিনবে তার “নাম, পিতার নাম, ঠিকানা, পেশা, ভোটার আইডি নাম্বার ও মোবাইল নাম্বার দিতে হবে”। এরপর নিচের লাইনে “দ্বিতীয় পক্ষ/গাড়ির ক্রেতা” কথাটি লিখতে হবে।

** লেখাগুলোর ডট ডট গুলোতে গাড়ির তথ্যগুলো দিয়ে দিতে হবে।



তারপর পেইজের নিচে “চলমান পাতা ০২” লিখতে হবে, এটা লেখার কারণ হলো পরে আরো পাতা আছে, মানে পরের পাতাটি ০২ নং পাতা।

এর পর আরেকটি পেইজ শুরু হবে, সেখানে প্রথমেই উপরে “পাতা নং-০২” লিখতে হবে।

এর পরের লাইনে লিখতে হবে- 

“অত্র গাড়ি খানা বিক্রয় করার প্রস্তাব করিলে দ্বিতীয় পক্ষ নিম্ন বর্ণিত শর্ত সাপেক্ষে ক্রয় করিতে উচ্ছুক হইলে আমরা উভয় পক্ষ আলাপ আলোচনার মাধ্যমে গাড়ীর বর্তমান বাজার দর নির্ধারণ করে বিক্রয়ের সিদ্ধান্ত নেই।” 

** এই কথাটি সবার জন্যই হয়ে থাকে এই কথাটি পরিবর্তন করার প্রয়োজন হয় না। 

পরের লাইনে ‘শর্তাবলী’ লেখাটি লিখতে হবে। মানে এরপর থেকে নিচে নিচে চুক্তিপত্রের কি কি শর্তাবলী আছে সেগুলোকে উল্লেখ করতে হবে।

১। গাড়ির বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী, গাড়ির মোট মুল্য -……………………/- (…………………..) টাকা মাত্র।

২। দ্বিতীয় পক্ষ ক্রেতা উক্ত গাড়ির ক্রয় বাবদ নগদ -……………………/- (…………………..) টাকা পরিশোধ করিয়া গাড়ি টি বুঝিয়া নিলেন।

৩। অদ্য ……………….. তারিখ হইতে গাড়ি টির সাথে সম্পর্কিত সমস্ত দায় দায়িত্ব ক্রেতা বহন করিবেন।

৪। নাম পরিবর্তনের সময় বাকি -……………………/- (…………………..) টাকা দ্বিতীয়পক্ষ প্রথমপক্ষকে দিবেন। প্রথম পক্ষ দ্বিতীয় পক্ষকে নাম পরিবর্তন করে দিতে বাধ্য থাকিবে। প্রথম পক্ষ যদি ব্যর্থ হয় সমস্ত টাকা দিতে বাধ্য থাকিবে এবং দ্বিতীয় পক্ষ প্রথম পক্ষকে গাড়ি টি ফেরত দিতে বাধ্য থাকিবে।

** উপরের এই প্রধান ৪টি পয়েন্ট উল্লেখ করে গ্যাপগুলো পূরণ করে দিতে হবে এবং পেইজের নিচে “চলমান পাতা-০৩” দিয়ে আরেকটি পেইজ শুরু করতে হবে। এরপর লিখতে হবে,

এতদ্বার্থে আমরা উভয় পক্ষ অত্র দলিল পড়িয়া ও বুঝিয়া, সুস্থ্য মস্তিস্কে স্বাক্ষীগণের সম্মুখে নিজ নিজ নামে সহি ও স্বাক্ষর করিলাম। 

💥 গাড়ি বিক্রয় চুক্তিনামা নমুনা দেওয়া হলো:

📝 বিক্রয় রশিদ পত্র

ইয়াদিকির্দ্দঃ নামঃ …………………………………………………

পিতা/স্বামীঃ ……………………………………………………………………………..

ঠিকানাঃ……………………………

                                                ………………….. ১ম পক্ষ/ক্রেতা।

লিখিতংঃ নামঃ ……………………………………………………

পিতা/স্বামীঃ………………………………………

ঠিকানাঃ………………………………………

    ………………………… ২য় পক্ষ/বিক্রেতা।

                                                                অপর পাতায় দ্রঃ

(পাতা নং/২)

অস্য বিক্রয় রশিদ পত্র মিদং। আমার নিজ নামীয় ও স্বত্ব দখলীয় একখানা…………………………………………………………………………………., মডেল …………………………….যাহার রেজিস্ট্রেশন নং………………………………..

চেসিস নং…………………………………………

ইঞ্জিন নং………………………………………………………………………………….

অশ্বশক্তি………………..সি. সি, গাড়িখানা মূল্য ... ………… ………… …………………..

(কথায়) …………………………………………………………………………………..

টাকায় আপনি ক্রেতার বরাবরে বিক্রয় করিলাম। আমার গাড়ীর বিরুদ্ধে অতীতে ও বর্তমান কোন মামলা-মোকদ্দমা নাই, যদি কোনো মামল-মোকদ্দমা  থাকিয়া থাকে, তাহার জন্য আমি নিজে দায়ী থাকিব, বি, আর, টি এ অফিস কর্তৃপক্ষ যে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে আমি তা মানিয়া নিব।

                                                     অপর পাতায় দ্রঃ

(পাতা নং/৩)

প্রকাশ থাকে যে, উক্ত গাড়িখানা সম্পার্কে আমি কিংবা আমার স্থলবর্তী 

পরবর্তী, উওরাধিকারী কাহারো কোনরুপ দাবী দাওয়া নাই ও রহিল।

    এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে সুস্থির বুদ্ধিতে থাকিয়া অএ বিক্রয় রশিদ পএ সম্পাদন করিলাম।

স্বাক্ষীঃ                           বিক্রেতা/মালিকের স্বাক্ষরঃ

১।

২।

হলফনামা

আমি ………………………………………………………………………………………………………….

পিতা/স্বামীঃ……………………………………………………………………………………………………..

ঠিকানাঃ………………………………………............………………………………………………

এই মর্মে পবিত্রতা সহকারে হলফ পূবর্ক ঘোষণা করিতেছি যে, আমার নিজ নামীয় ও স্বত্ব দখলীয় একখানা……………………………………………………………………….

রেজিস্ট্রেশন নং………………………………………………

মডেল……………………………………………

চেসিস নং…………………………………………………………………………………………………………

ইঞ্জিন নং……………………………………

অশ^শক্তি………………………………………………………………………………………….সি,সি গড়িখানা

জনাব/জনাবা……………………………………………………………………………………………………

পিতা/স্বামীঃ………………………………………………………………………………………………………

ঠিকানাঃ………………………………………………………………………………………………………….

এর নিকট………………………………………………………………………………………….টাকায় বিক্রয় করিলাম। আমার গাড়ির বিরুদ্ধে অতীতে ও বর্তমানে কোন মামলা-মোকদ্দমা নাই, যদি কোন মামলা-মোকদ্দমা থাকিয়া থাকে, তাহার জন্য আমি নিজে দায়ী থাকিব,

     অপর পাতায় দ্রঃ

(পাতা নং/২)

বি, আর, টি, এ অফিস কর্তৃপক্ষ দায়ী থাকিবে না এবং আমার হেন কৃতকাজের জন্য বিআরটিএ অফিস কর্তৃপক্ষ যেকোনো ব্যবস্থা গ্রহণ করিলে আমি তা মানিয়া নিব।

উক্ত গাড়িখানার মালিককানা স্বত্ব ক্রেতার অনুকূলে মালিকানা বদলি করিতে আমার কোনোরুপ আপত্তি নাই ও রহিল না।

অত্র হলফনামা আমার জানামতে সত্য ও সঠিক।

এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে সুস্থির বুদ্ধিতে থাকিয়া অত্র হলফনামায় আমার নিজ নাম দস্তখত সম্পাদন করিলাম।

………………………………………………………………..

স্বাক্ষীগণের স্বাক্ষরঃ

১।                                                                                                                 প্রথম পক্ষের স্বাক্ষর

২।

                                                                                                                      দ্বিতীয় পক্ষের স্বাক্ষর

৩।

হলফকারী আমার পরিচিত। তিনি আমার সামনে দস্তখত প্রদান করিয়াছেন।

*** উপরের লেখাগুলো লেখার পর ১০০ টাকার তিনটি স্ট্যাম্প পেপারে তিনটি পেইজ প্রিন্ট দিতে হবে। পেইজের মার্জিনে পেইজ সেটাপে উপরে ৪.৫ ইঞ্চি জায়গা খালি রাখতে হবে এবং নিচের দিকে ১.৫ ইঞ্চি জায়গা খালি রাখতে হবে ও দুই সাইটে ১ ইঞ্চি ১ ইঞ্চি জায়গা খালি রাখলেই হবে।

বি. দ্র.: এই চুক্তিপত্রটি গাড়ি চুক্তিপত্র (Car Deed) দেখানো হলো, কিন্তু আপনি যদি মোটর সাইকেল এর চুক্তিপত্র করতে চান তাহলে গাড়ির জায়গায় মোটর সাইকেল লাগালেই হয়ে যাবে এবং মোটর সাইকেল এর তথ্যগুলো দিলেই হবে, বাকি সব ঠিক থাকবে।

Monday, May 30, 2022

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

একটি দেশের বিকাশ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বানিজ্যের কোন বিকল্প নেই। ডিজিটাল প্রযুক্তির বিকাশ, ইন্টারনেটের উদ্ভবন ও বিকাশ এবং কাগজের মুদ্রার বাইরেও ইলেক্ট্রিক বিনিময় প্রথা চালু হওয়ার ফলে বানিজ্যেরও একটি বিশেষ পরিবর্তন হয়েছে। এখন ইলেক্ট্রিক মাধ্যমে ও বানিজ্য করা যায়, যার প্রচলিত নাম ই-কমার্স বা ইবাণিজ্য। 

যেকোনো পণ্য বা সেবা বাণিজ্যের কয়েকটি শর্ত থাকে। প্রথমত বিক্রেতার কাছে পণ্য থাকা। দ্বিতীয় ক্রেতা কর্তৃক তার বিনিময় মুল্য পরিশোধ করা। এর প্রধান পদ্ধতি হলো বিক্রেতার সংগে ক্রেতার সরাসরি যোগাযোগ। কিন্তু ইন্টারনেটের যুগে একজন বিক্রেতা তার পণ্যের ছবি ভিডিও দিয়ে ইন্টারনেটেই তার দোকানটি খুলে বসতে পারে। যাকে সহজ ভাষায় ই-কমার্স বিজনেস বলা হয়। এবং ই-কমার্স ব্যাবসার জন্য একজন ক্রেতার অবশ্যই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট (স্বল্প বাজেটে যে কোন ওয়েবসাইট বানাতে এখানে ক্লিক করুন) প্রয়োজন। এবং সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে তার সকল পণ্য আপলোড করে রাখবে এবং প্রত্যেকটা পণ্যর ছবি বা ভিডিও এবং ডেস্ক্রিপশন ইন-ডিটেইলস লিখে রাখতে হবে। কোন কাস্টমার বা ক্রেতা যখন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবে তখন তার সামনে যদি পছন্দের প্রোডাক্টটি আসে এবং অইটায় যদি ক্লিক করে তাহলে অইখানে যেনো সে পণ্য বিষয়ক সকল তথ্য পেয়ে যায়। এবং কাস্টমারের চাহিদা অনুসারে পছন্দের পন্যটি অর্ডার করে। একজন কাস্টমার অর্ডার করার পর সাইটের যে অ্যাডমিন বা যারা মেন্টেন করে তাদের দায়িত্ব প্রোডাক্ট সুন্দর করে প্যাকেজিং করে কুরিয়ারের মাধ্যমে কাস্টমারের কাছে পার্সেল্টি পৌছে দেওয়া।

এছাড়াও ক্রেতা খুব সহজেই পণ্যের নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে ও ইন্টারন্যাশনালি কিছু পেমেন্ট গেটওয়ে আছে যাদের মাধ্যমে একটা পেমেন্ট সিস্টেমে আপনি সকল ব্যাংকের পেমেন্ট এক্সেপ্ট করতে পারবেন এবং সেই সাথে ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট ও এক্সেপ্ট করতে পারবেন। তবে বাংলাদেশে ৯০% অনলাইন শপিং ক্যাশ অন ডেলিভারির মাধ্যমে হয়ে থাকে।

অনেক সময় আমরা ব্যাবসার হিসাব ঠিক মত রাখতে পারিনা। ফিজিক্যালি হিসাব রাখতে অনেক ঝামেলা হয় তবে এর সমাধান আপনাকে একটি ওয়েবসাইট দিতে পারে। একটি ওয়েবসাইটের মালিক হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন একটি ডাশবোর্ড এবং এই ডাশবোর্ডে আপনার প্রতিদিনের অর্ডার গুলো বিভিন্ন ভাবে আপডেট করবেন যেমন অর্ডার প্রসেসিং, হোল্ড, কম্পলিট বা ক্যানসেল। এই সকল জিনিস গুলো আপনি ওয়েবসাইটে বলে দিবেন। এর পর মান্থলি যখন আপনি হিসাব করবেন তখন আপনার ওয়েবসাইট অটোমেটিক আপনার হিসাব বের করে দিবে। আর আরেকটি কথা হচ্ছে যিদি ওয়েবসাইটের বাহিরে কোন অর্ডার হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি কাস্টম ভাবে আপনার ওয়েবসাইটে অর্ডার তৈরি করবেন। এতে করে হিসাবে কোন ঝামেলা হবেনা।


বাংলাদেশ ও ইকমার্স

বাংলাদেশে ই-কমার্স যাত্রা শুরু হয় অনেক আগেই তবে ২০১১-২০১২ সালের পর থেকে ক্রমাগত ভাবে ইবাণিজ্য বৃদ্ধি লাভ করে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৫০+ বড় বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে দারাজ, চালডাল, ফুডপান্ডা, বিডিশোপ, আজকেরডিল, ক্লিকমার্ট ইত্যাদি অন্যতম। 


 

Thursday, April 28, 2022

দর্শনার কেরু এন্ড কোম্পানির ইতিহাস

দর্শনার কেরু এন্ড কোম্পানির ইতিহাস

বাংলাদেশ চিনি ও খাদ্যশিল্প কর্পোরেশন (BSFIC) এর অধিনে থাকা দেশের একমাত্র সরকারি ডিস্টিলারি প্রতিষ্ঠান। ৮০ বছরের বেশি পুরাতন এইসুগার মিলটিকে ন্যাশনালাইস করা হয় ১৯৭৩ সালে। দেশের এই লিডিং এলকোহোলিক ভেবারেজ প্রিসিউডিং বছরে প্রায় ৪০ লক্ষ বোতল ফরেন লিকার ও ২৬ লক্ষ লিটার বাংলা লিকার প্রডিউস করে। 

কেরু এন্ড কোম্পানির যাত্রা শুরু হয় ১৯০০ শতকের শুরু দিকে। ঢাকা ট্রিবিউন এর একটি তথ্য সুত্রে জানা যায়, ১৮০৫ সালে জন ম্যাক্সোয়েল নামে এক ব্রিটিশ ইন্ডাস্ট্রিয়ালিস্ট সাব কন্টেনেন্টের  প্রথম ডিস্টিলারি স্থাপন করেন ব্রিটিশ ভারতের কানপুলে এই অঞ্চলে ব্রিটিশদের উপস্থিতি বাড়ার সাথে সাথে মেক্সওয়েলের ডিস্টিলারির পরিধিও বাড়তে থাকে, এই বার্তি চাহিদা মেটানোর কাজে এসিস্ট করার জন্য উনি একজন সুগার কিং এবং স্পিরিট স্পেসিয়ালিস্ট আনেন যার নামে রবার্ট রাসেল কেরু। 

এর ঠিক পরপরই ভারতে এই বিজনেসের প্রফিট দেখে ২ জন পার্টনার নিয়ে এই ডিস্টিলারি কোম্পানিটি কিনে নেয় রবার্ট কেরু।  

২০২০ সালের জুন পর্যন্ত কেরু এন্ড কোম্পানির কারেন্ট ও নন কারেন্ট এসেস্ট ১১০০ কোটি টাকার বেশি যা রাশিয়া ১৫ টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে কেবল কেরু এন্ড কোম্পানি গত কয়েকবছর ধরে সরকারকে লাভের মুখ দেখাচ্ছে। কেবল ২০২০-২০২১ ফিস্কালিয়ারে কেরুর লিকার বিক্রির মাধ্যমে প্রফিট করেছে ১৯৫ কোটি টাকা। 


Monday, April 18, 2022

বাংলাদেশের ফার্মাসিটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি মার্কেট সাইজ

বাংলাদেশের ফার্মাসিটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি মার্কেট সাইজ

বাংলাদেশের ফার্মাসিটিক্যাল ইন্ডাস্ট্রি, ২৭০০০ কোটি টাকারর বেশি মার্কেট সাইজ নিয়ে দেশের মোট ডিমান্ডের ৯৮ শতাংশই পূরণ করছে দেশের অন্যতম এই গ্রোয়িং ইন্ডাস্ট্রি। প্রতিবছর গড়ে ১৫ শতাংশের (১৫.৬%) বেশি হারে গ্রো কররা এই সেক্টরটির ২০২০-২১ অর্থবছরের রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ১৬৯ মিলিয়ন ডলার। যা ১৫০টি দেশে ঐষধ রপ্তানি করে জেনারেট হয়েছে। যার প্রেক্ষিতে গ্লোবাল ফার্মাসিটিক্যাল এক্সপোর্টের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান বিশ্বে ৭১ তম। বর্তমানে দেশে ২৫৭ টি ফার্মাসিটিক্যাল প্রোডাক্ট ম্যানুফ্যাকচারিং প্রতষ্ঠান রয়েছে।




বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট মার্কেট সাইজ কত বড়?

বাংলাদেশ ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট মার্কেট সাইজ কত বড়?

প্রায় ২০ হাজার কোটি টাকা মার্কেট সাইজ নিয়ে কাঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স বাংলাদেশের অন্যতম গ্রোয়িং সেক্টর। একসময় সতভাগ আমদানি নির্ভর এই সেক্টরটির বেশীরভাগ প্রোডাক্ট ক্যাটাগরির মার্কেট লিডার বর্তমানে লোকাল ব্রান্ড গুলোর দখলে। 

লোকাল মার্কেটের ডিমান্ড মেটাতে দেশীয় ব্রান্ডগুলোর এ ধরনের সাফল্য ফরেইন ব্রান্ডগুলোও লোকালি ম্যানুফ্যাকচারিং শুরু করেছে। এমনকি বর্তমানে দেশীয় ব্রান্ডগুলো লোকাল কঞ্জুমারদেরর ডিমান্ড মিট করে গ্লোবালিও প্রোডাক্ট এক্সপোর্ত করছে।

উল্লেখ্য দেশের সবচেয়ে বড় কঞ্জুমার ইলেক্ট্রনিক্স ওয়ালটন ইতিমধ্যে বিশ্বের কয়েকটি দেশে নিজেদের অফিস প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে গ্লোবাল প্রেজেন্সও ইনসিউর করছে। 

২০২২ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সরকার "শেখ হাসিনা" ঘোষনা করেন যে, বাংলাদেশের সতভাগ মানুষ এখন ইলেক্ট্রিসিটি কভারেজের আহতায় যা ২০০৯ সালে ছিলো মাত্র ৪৭ শতাংশ। তাছাড়া পার কেপিটা ইনকাম বৃদ্ধির পাশাপাশি রেপিড অর্গানাইজেশন বাংলাদেশের মানুষের বায়িং পেটার্ন ও বেহিবিয়ারও বেশ পরিবর্তন এনেছে। যার প্রেক্ষিতে বর্তমানে বাংলাদেশে কঞ্জুমার ইলেক্ট্ররনিক্স ও হোম এপ্লাইয়েন্সের ব্যাবহারও বেড়েছে কয়েকগুন। 

বাংলাদেশের ইলেক্ট্রকিক্স নিয়ে যাত্রা শুরু হয় ১৯৫০ এর শতকে, ততদিনে দেশে রেডিও স্টেশন প্রতিষ্টা ও রেডিও ব্যাবহার বাড়তে থাকাইয় দেশে কঞ্জিউমারের চাহিদা মেটাতে কয়েকটি প্রাইভেট কোম্পানি ইলেক্ট্রনিক্স পণ্য বা রেডিও এসেম্বল করার জন্য কয়েকটি প্রাইভেট কোম্পানি প্রতিষ্টা করে। পরবর্তি দশকে প্রতিষ্ঠান গুলো টেলিভিশন সেটয়াপ রিডিউস করতে শুরু করে। ্তবে ১৯৮০ দশকের আগের দিকে বাংলাদেশের প্রাই সকল ইলেক্ট্রনিক্স প্রোডাক্ট যেমন- রেডিও, টেলিভিশন, কেসেট ও অডিও প্লেয়ার বিদেশ থেকে আমদানি নির্ভর থাকলেও ১৯৮০ দশকের পর থেকে বাংলাদেশে কিছু এসেম্বলি প্লান্ট প্রতিষ্টা করা হয়।

এরপর ধীর গতিতে দেশ যাচ্ছিলো এবং ১৯৯৭ সালে বাংলাদেশ মার্কেটে ওয়ালটন ইলেক্ট্রনিক্স যাত্রা শুরু করে। এবং বর্তমানে ওয়ালটনের অবদান বাংলাদেশে অপরিশীম।


 

Monday, April 4, 2022

ইনভেস্ট ছাড়া ব্যাবসা করার উপায়

ইনভেস্ট ছাড়া ব্যাবসা করার উপায়

আসসালামু আলাইকুম, আজকের এই আর্টিকেল সবার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আজকের এই আর্টিকেল যদি মনযোগ দিয়ে পরেন তাহলে আমি গ্যারান্টি দিতে পারি আপনিও সফল হতে পারবেন।

বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলে আমি মূলত কথা বলবো ইনভেস্ট ছাড়া অনলাইন ব্যাবসা কিভাবে করা যায়। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা টাকার জন্য ব্যাবসা করতে পারছেন না। তাদের কথা মাথায় রেখেই আজকের এই আর্টিকেল। আজকে আমি ইনভেস্ট ছাড়া ব্যাবসার সকল টেকনিক শেয়ার করবো! তাহলে চলুন সবাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ি।

ইনভেস্ট ছাড়া ব্যাবসা বিষিয়টা শুনে হাসির মনে হতে পারে! কিন্তু এটা সম্ভব। 

ব্যাবসা করতে গেলে প্রথমেই মাথায় চিন্তা আসে কিসের ব্যাবসা করবেন? এবং কিভাবে করবেন। প্রোডাক্ট কই পাবেন? মার্কেটিং কিভাবে করবেন? 

কিসের ব্যাবসা করবেন?

ব্যাবসা করতে হলে অবশ্যই নির্দিষ্ট একটি পণ্যের প্রয়োজন। এখন আপনি কোন পণ্য নিয়ে ব্যাবসা কিরবেন এটা একান্ত আপনার ব্যাক্তিগত ব্যাপার, তবে হ্যা-আমি সাজেস্ট করবো পোশাক বা জুতা নিয়ে ব্যাবসা করার জন্য! কারন এই 2 টা প্রোডাক্ট মার্কেটে অনেক ডিমান্ড। 

এখন কথা হলো যদি পোশাক নিয়ে ব্যাবসা করেন তাহলে পোশাক কোথায় পাবো এবং টাকা ছাড়া কে দিবে?

আপনি যদি ব্যাবসা করতে চান তাও টাকা ছাড়া এবং অনলাইনে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ঢাকা নিউ মার্কেট আসতে হবে। এবং এখানে আসলে আপনি বুঝতে পারবেন বাংলাদেশের ই-কমার্স সেক্টরের ৮০% প্রোডাক্ট সব এখান থেকেই ডেলিভারি দেওয়া হয়। মানে বুঝতেই পারছেন আপনি এখানে আসা মানে অনলাইন সেক্টর অনেক ভালোভাবে বুঝতে ও শিখতে পারবেন আর সেই সাথে আপনি টাকা ছাড়া ব্যাবসাও করতে পারবেন। 

টাকা ছাড়া প্রোডাক্ট কিভাবে? 

টাকা ছাড়া প্রোডাক্ট নেবার জন্য আপনাকে অবশ্যই বিশস্ত হতে হবে এবং আপনার একটা ভালো পরিচয় থাকা লাগবে যা দেখে মানুষজন আপনাকে বিশ্বাস করবে। তারপর আপনি প্রোডাক্ট টাকা ছাড়া মেনেজ করতে পারবেন। টাকা ছাড়া প্রডাক্ট মেনেজ করার জন্য নিউ মার্কেট বিশ্বাস বিল্ডার্স সব থেকে বিসস্থ একটি প্লেস।

এখান থেকে টাকা ছাড়া প্রোডাক্ট নেবার জন্য আপনাকে বিভিন্ন দোকানে বা শোরুমে জেতে হবে। এবং তাদের সাথে বেশ ভালোভাবে কমিউনিকেশন করা লাগবে। এবং তাদের থেকে আপনি রিসেলারের হিসেবে কথা বলবেন এবং মনে রাখবেন আপনার কোথায় দম থাকা লাগবে। রিসেলার হিসেবে তাদের থেকে প্রোডাক্টের ছবি চাইবেন দাম জিজ্ঞাসা করবেন, কন্ডীশন কেমন কি সব ডিটেইলস নিবেন, সাইজ, কালারসহ আরো অন্যান্য পেসিফিকেশন জেনে নিবেন। এর পর আপনি মার্কেট এনালাইসিস করবেন কয়েকজনকে জিজ্ঞাসা করবেন যে ভাই এইগুলো এখন কেমন চলে? যদি বলে ভালো তাহলে জিজ্ঞাসা করুন আছে আপনাদের কাছে? থাকলে দেখি কয়েকটা দেখানত আমি অনলাইনে সেল করি। 
এবার যদি দেখেন তাদের কাছে নেই তাহলে বুঝবেন তারা ফাউ ঢপ দিচ্ছে যে এইগুলো চলছে। এইভাবেই কয়েকটা দোকানে যাচাই করুন এবং সর্বোশেষ যদি আপনার মনে হয় যে আপনি বিক্রি করতে পারবেন তখন প্রোডাক্টির ছবি তাদের থেকে নিন নিয়ে বলুন এটা নিয়ে আমি কাজ করবো অর্ডার নিলে দিতে পারবেন? যদি বলে হ্যা তাহলেত আর কোন কোথাই নেই। 

তাদের সকল নাম্বার যেমন হোয়াট'স অ্যাপ, ইমু এইগুলোর নাম্বর নিন এবং তাদের সাথে রেগুলার একটা যোগাযোগ রাখুন এবং এইভাবে আরো অনেক দোকান ঘুরে বিভিন্ন রকমের ড্রেস বা অন্য প্রোডাক্ট মেনেজ করুন।  (প্রোডাক্ট যখন অর্ডার হবে তখন সেই দোকান থেকে নিয়ে যাবেন। যদি সম্পর্ক ভালো গরতে পারেন ১০০% টাকা ছাড়াই দিবে)

ফেসবুক মার্কেটিং

  1. মার্কেটিং করার জন্য প্রয়োজন একটি পেইজ যেখানে প্রতিদিন পোস্ট করবেন। এবং সেই একটি ফেসবুক গ্রুপ। মার্কেটিং এর জন্য বিভিন্ন অনলাইন সেলিং পেইজে যুক্ত হবেন এবং সেখানে আপনার প্রোডাক্ট নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরবেন এবং সেল করার জন্য পোস্ট দিবেন। আপনারর প্রোডাক্টের ছবি আপনার পার্সোনাল প্রোফাইলের স্টোরিতে শেয়ার করুন, ইনশাল্লাহ ফ্রেন্ড লিস্টের কারো না কারো যে কোন সময় পছন্দ হয়ে যেতেও পারে এবং অর্ডার দিতে পারে। 

  2. এরপর বিভিন্ন সেলারের সাথে কথা বলা যা সহজেই বায়-সেল গ্রুপ্ব বা পেইজে পেয়ে যাবেন। 

  3. বেইজ বুস্ট করা, ২-৩ টা প্রোডাক্ট সেল হবার পর ৫০০ টাকা দিয়ে অর্থাৎ 5 Doller দিয় পেইজের যে কোন একটি পোস্ট বুস্ট দিন যেই প্রোডাক্টটা বিক্রি করতে চাচ্ছেন। পেইজ বুস্ট করাতে অবশ্যই অভিজ্ঞ কাউকে দিইয়ে করাবেন। বুস্ট করতে যেহুতু ডুয়াল কারেন্সির কার্ড লাগে সেহুতু আপনার যদি থেকে থাকে আপনি নিজেই বুস্ট করতে পারবেন। অন্যথায় কারো দিয়ে করিয়ে নিবেন।  আমাকে দিয়ে বুস্ট করাতে চাইলে আমার পেইজে এসএমএস দিন। 





Friday, February 25, 2022

অ্যামাজন কত বড়? Amazone

অ্যামাজন কত বড়? Amazone

 অ্যামাজন, প্রায় ১.৬ ট্রিলন ডলার মার্কেট কেপ নিয়ে বিশ্বের পঞ্চম বৃত্তম টেক জায়েন্ট। ওয়েব কম্পিউটিং, ডিজিটাল কন্টেন্ট স্ট্রিমিং, এ.আই পাওয়ার ভয়েস এসিস্টেন এবং গ্রোসারি ফ্রেশ ফুড সেগমেন্ট গুলোর মত প্লাটফর্ম অপারেট করলে অ্যামাজন মূলত ই-কমার্স এর জন্যই বিশ্বে সু পরিচিত। এবং মার্কেট কেপের দিক থেকে বিশ্বের ই-কমার্স জায়েন্টের মধ্যে সবার শীর্ষে। Insider Intelligence এর তথ্য সুত্রে ২০২১ সালে কোম্পানিটির সেলসের পরিমান ছিলো ৬১৪.০৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি। 

প্রায় ৩ দশক আগে অনলাইনে বই বিক্রির মাধ্যমে যাত্রা শুরু করলেও বর্তমানে অ্যামাজন কঞ্জিউমার ইলেক্ট্রনিক্স, ক্লথিং এবং ফ্যাশন, বিউটি এবং পার্সোনাল কেয়ার, স্পোর্টস ও আউটডর এ্যাক্টিভিটি প্রোডাক্ট থেকে শুরু করে পেট কেয়ার, খেলনার মত ডায়বার্স ক্যাটাগরির প্রোডাক্ট বিশ্বের ১৩০ টি দেশের ইউজারদের ডেলিভারি করছে। 

বইশ্বব্যাপি ৩৩০ মিলিয়ন রেজিস্টার কাস্টমার নিয়ে অ্যামাজন আদতে কেন এত জনপ্রিয়? 

১৯৯৫ সালে জেফবেজস একটি ভার্চুয়াল বুক স্টোর প্রতিষ্ঠা লক্ষ্যে অ্যামাজন প্রতিষ্ঠা করে। কার্যকর শুরু প্রথম ২ মাসেই এ্যামেরিকার ৫০ টি স্টেট সহ বিশ্বের ৪৫ টি দেশে বই বিক্রি করতে সক্ষম হয়। ১৯৯৮ সালে অ্যামাজন বইয়ের পাশাপাশি ১ লক্ষ ২৫ হাজার মিউজিক টাইটেল নিয়ে CD এবং DVD বিক্রি করতে শুরু করে। শুরুর দিকে নিজস্ব প্রোডাক্ট সেল করলেও ১৯৯৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে প্লাটফর্মটি থার্ডপার্টি সেলারদের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

২০০৫ সালে অ্যামাজন তাদের প্রাইম সার্ভিস চালু করে। ২০০৬ সালে অ্যামাজন আনবক্স নামে একটা ভিডিও অনলাইন ভিডিও সার্ভিস লঞ্চ করা হয়। বর্তমানে যা অ্যামাজন প্রাইম ভিডিও নামে সু পরিচিত। একি বছর অ্যামাজন তাদের নিজস্ব ক্লাউড কম্পিউটিং কোম্পানি অ্যামাজন ওয়েব সার্ভিসেস বা AWS লঞ্চ করে। শুরুতে প্লাটফর্মটি নিজেদের ওয়েবসাইটের জন্য তৈরি করা হলেও পরবর্তীতে অন্যান্য বিজনেস প্লাটফর্ম জন্য আইটি ইন্সট্রাক্টর সার্ভিস প্রোভাইড করে (Amazon Web Services) 

বর্তমানে বিশ্বব্যাপি অ্যামাজনের ৩৩০ মিলিয়নের বেশি রেজিস্টার কাস্টমার রয়েছে যার মধ্যে ২০০ মিলিয়নের বেশি অ্যামাজন প্রাইম ইউজার।

macrotrends এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের তৃতীয় কুয়াটা শেষে কোম্পানিটির রেভিনিউ পরিমান ৩৩২ বিলিয়ন ডলারের বেশি। প্রতিমাসে ১৯৭ মিলিয়ন মানুষ অ্যামাজনের ওয়েবসাইট ভিজিট করে। OBERLO  একটি তথ্য সুত্রে সুধুমাত্র US থেকে অ্যামাজন প্রতি মিনিটে ৪০০০ টি আইটেম সেল হয়। এছাড়াও ৮৯% US কাস্টমার অনলাইন শপি এর ক্ষেত্রে অন্যান্য প্লাটফর্ম তুলনায় অ্যামাজনকে বেশি গুরুত্ব দেয়। 
অনলাইন প্লাটফর্মে কাস্টমারের ইন্ট্রডাকশন মেন্টেন করার জন্য বেটার ইউজার এক্সপিরিয়েন্স খুব গুরুত্বপূর্ন বিষয়। অ্যামাজন এই বিষয়টি নিয়ে সব থেকে বেশি কনসার্ট যে কারনে কোম্পানিটি একটু ফুলফ্লেন্স একটি ইউজার এক্সপিরিয়েন্স টিম ইনক্লুড করেছে। যা তাদের দৈনিক শপিং এক্সপিরিয়েন্সকে আরো কনভিনেন্স করে তুলেছে। এই টিমটি বিভিন্ন সার্স ইঞ্জিনে কাস্টমারদের সার্স করা হিস্টোরি এবং পার্চেজিং প্যাটার্ন এনালাইসিস করে এমন ভাবে তাদের প্রোডাক্ট ডকুমেন্ট সেকশনটি সাজায় যা থেকে কাস্টমাররা সহজেই তাদের প্রয়োজনীয় পণ্য কিনতে পারে। 

তাছাড়া অ্যামাজনের সার্স রেজাল্টে বিভিন্ন প্রোডাক্টের টাইপ, ক্যাটাগর, কাস্টমার রেটিং এবং প্রাইস এবিলিবিটির পাশাপাশি ব্রান্ড অনুযায়ী বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে শো করে। ফলে কাস্টমাররা নিজেদের পছন্দ ও প্রয়োজন অনুযায়ী নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট সহজেই খুজে পায়।