Showing posts with label মোবাইল. Show all posts
Showing posts with label মোবাইল. Show all posts

Monday, January 2, 2023

সবচেয়ে সস্তায় ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার 5G Redmi ফোন

সবচেয়ে সস্তায় ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার 5G Redmi ফোন

মোবাইল সবচেয়ে সস্তায় ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার 5G Redmi ফোন, সবার বাজেটের মধ্যে হাজির

মোবাইল

সবচেয়ে সস্তায় ১০৮ মেগাপিক্সেল ক্যামেরার 5G Redmi ফোন, সবার বাজেটের মধ্যে হাজির

রেডমি নোট ১১ প্রো প্লাস এক্সচেঞ্জ অফারেও কেনা যাবে। পুরানো ফোন বদলে ১৮,৫০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট দেওয়া হবে।

Redmi Note 11 Pro Plus 5G Price Drop

Redmi-র একটি জনপ্রিয় ফোন এখন সস্তায় পাওয়া যাচ্ছে। আসলে আগামী ৫ জানুয়ারি কোম্পানি ভারতে Redmi Note 12 সিরিজ লঞ্চ করতে চলেছে। তার আগে Redmi Note 11 Pro+ বাম্পার ডিসকাউন্টে কেনা যাবে। সাথে ব্যাংক অফার ও এক্সচেঞ্জ অফারের লাভ ওঠানো যাবে। যারপর এটি অনেকটাই কমে যাবে। আসুন Redmi Note 11 Pro+ কত কমে কোথায় পাওয়া যাচ্ছে দেখে নেওয়া যাক।

Redmi Note 11 Pro+ কিছুমাস আগে ২০,৯৯৯ টাকা প্রারম্ভিক মূল্যে এই 5G ফোনটি ভারতে আসে। তবে অ্যামাজনে এখন এর ৬ জিবি র‌্যাম ও ১২৮ জিবি স্টোরেজ ভ্যারিয়েন্টের দাম রাখা হয়েছে ১৯,৯৯৯ টাকা। অর্থাৎ ১,০০০ টাকা ছাড় পাওয়া যাচ্ছে।

আবার ICICI ব্যাংকের ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীরা এই ডিভাইসটি কেনার সময় ২,০০০ টাকা অতিরিক্ত ডিসকাউন্ট পাবেন। ফলে দাম কমে ১৭,৯৯৯ টাকা হয়ে যাবে। এছাড়া Yes ব্যাংকের কার্ড ব্যবহার করলেও ৭.৫ শতাংশ ছাড় মিলবে। সর্বোচ্চ ১৫০০ টাকা পাওয়া যাবে বলে অ্যামাজন তাদের ওয়েবসাইটে নিশ্চিত করেছে।

তবে অফার এখনও শেষ হয়নি। রেডমি নোট ১১ প্রো প্লাস এক্সচেঞ্জ অফারেও কেনা যাবে। পুরানো ফোন বদলে ১৮,৫০০ টাকা পর্যন্ত ডিসকাউন্ট দেওয়া হবে। ফলে বলার অপেক্ষা রাখে না যে, ডিভাইসটি অনেক কমে পকেটস্থ করা যাবে।

এই ফোনে রয়েছে ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেটের ৬.৭ ইঞ্চি সুপার অ্যামোলেড ডিসপ্লে। পাওয়ার ব্যাকআপের ক্ষেত্রে, এতে ৫,০০০ এমএএইচ ব্যাটারি দেওয়া হয়েছে, যা ৬৭ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করবে। পারফরম্যান্সের জন্য ব্যবহার করা হয়েছে কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৬৯৫ ৫জি প্রসেসর। এতে ১০৮ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর সহ ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ বর্তমান।



২৫ মিনিটে ফুল চার্জ হবে OnePlus 11

২৫ মিনিটে ফুল চার্জ হবে OnePlus 11

ওয়ানপ্লাস তাদের পরবর্তী প্রজন্মের OnePlus 11 হ্যান্ডসেটটি দেশীয় বাজারে লঞ্চের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। কোম্পানি আগামী ৪ জানুয়ারি চীনে এই নতুন ফ্ল্যাগশিপ স্মার্টফোনটি লঞ্চ করবে বলে নিশ্চিত করেছে। তবে, এর লঞ্চের আগে ওয়ানপ্লাস একটি নতুন সুপারভোক (SuperVOOC) ফাস্ট চার্জার উন্মোচন করেছে। এই নয়া OnePlus 100W SuperVOOC চার্জারটিতে ডুয়েল পোর্ট রয়েছে। এটি একটি ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট এবং একটি ইউএসবি টাইপ-এ পোর্টের সাথে এসেছে। চার্জারটির প্রধান আকর্ষণ বা “ইউএসপি” হল, এটি ১০০ ওয়াট পর্যন্ত ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করে। এছাড়া, এই সুপারভোক চার্জারটি ৬৫ ওয়াট পর্যন্ত পিডি চার্জিং সাপোর্ট করে, যা বেশিরভাগ মোবাইল, ল্যাপটপ এবং ট্যাবলেটের সাথে কম্প্যাটিবল। আসুন এই চার্জারটির সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

OnePlus বাজারে আনলো নতুন ১০০ ওয়াটের SuperVOOC চার্জার


রিপোর্ট অনুযায়ী, নতুন ওয়ানপ্লাস ১০০ ওয়াট সুপারভোক চার্জারটি ২৫ মিনিটের মধ্যে আসন্ন ওয়ানপ্লাস ১১ ফ্ল্যাগশিপ ফোন কে সম্পূর্ণ চার্জ করতে পারবে। যদিও, এই চার্জারটি হ্যান্ডসেটের রিটেইল বাক্সে অন্তর্ভুক্ত থাকবে কিনা, তা এখনও জানা যায়নি। তবে এখনও পর্যন্ত, ওয়ানপ্লাস তাদের ডিভাইসগুলির সাথে একটি ইউএসবি টাইপ-এ পোর্ট সহ সুপারভোক ফাস্ট চার্জার অফার করেছে। এই মুহূর্তে সংস্থার লেটেস্ট প্রিমিয়াম স্মার্টফোন, ওয়ানপ্লাস ১০টি-কে একটি ১৫০ ওয়াট ফাস্ট চার্জারের সাথে বিক্রি করা হয়।

প্রসঙ্গত, ওয়ানপ্লাস ১১ মডেলটি ১০০ ওয়াট সুপারভোক ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট করবে বলে আশা করা হচ্ছে। যদিও কোম্পানির তরফে এটা নিশ্চিত করা হয়নি, তবে বেশ কিছু রিপোর্টে প্রকাশ করা হয়েছে যে, কোম্পানির লেটেস্ট ফ্ল্যাগশিপে ১৫০ ওয়াট সুপারভোক চার্জিং সাপোর্ট করবে না। তাও, ১০০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিংয়ের সাথে ওয়ানপ্লাস ১১ সিরিজটি বিদ্যমান ১০ প্রো-এর থেকে এগিয়ে থাকবে, যা ৮০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সাপোর্ট সহ গত বছরের শুরুতে লঞ্চ হয়। ওয়ানপ্লাস ১১-এর অন্যান্য বিবরণও অনলাইনে ফাঁস হয়েছে। আসুন এগুলি সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।

OnePlus 11-এর সম্ভাব্য স্পেসিফিকেশন

ওয়ানপ্লাসের পরবর্তী ফ্ল্যাগশিপ ফোনে ২কে (2K) রেজোলিউশন এবং ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট সহ ৬.৭ ইঞ্চির ই৪ অ্যামোলেড (E4 AMOLED) ডিসপ্লে প্যানেল থাকবে বলে জানা গেছে। এই স্ক্রিনটি কার্ভড হবে এবং এর ওপরের বাম কোণে একটি পাঞ্চ-হোল কাটআউট অবস্থান করবে। OnePlus 11 কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২ প্রসেসর দ্বারা চালিত হবে। ফোনটি ১২ জিবি / ১৬ জিবি এলপিডিডিআর৫এক্স র‍্যাম এবং ২৫৬ জিবি /৫১২ জিবি ইউএফএস ৪.০ স্টোরেজ অফার করবে বলে নিশ্চিত করা হয়েছে।

ফটোগ্রাফির জন্য, OnePlus 11-এর ব্যাক প্যানেলে ট্রিপল ক্যামেরা সেটআপ থাকবে। হ্যাসেলব্লাড-টিউনড এই ক্যামেরা সেটআপে ৫০ মেগাপিক্সেলের সনি আইএমএক্স৮৯০ প্রাইমারি ক্যামেরা, একটি ৪৮ মেগাপিক্সেলের আল্ট্রা-ওয়াইড-অ্যাঙ্গেল লেন্স এবং একটি ৩২ মেগাপিক্সেলের টেলিফটো ক্যামেরা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। আর সেলফি ও ভিডিও কলিংয়ের জন্য, ফোনের সামনে ১৬ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট ক্যামেরা সেন্সর দেখা যাবে।

পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য, OnePlus 11-এ শক্তিশালী ৫,০০০ এমএএইচ ব্যাটারি ব্যবহার করা হবে। হ্যান্ডসেটটি অ্যান্ড্রয়েড ১৩ ভিত্তিক কালারওএস ১৩ (ColorOS 13) ইউজার ইন্টারফেসে রান করবে। ওয়ানপ্লাসের এই নয়া ডিভাইসটির ওজন হবে প্রায় ২০৫ গ্রাম। জল এবং ধুলো প্রতিরোধের জন্য, OnePlus 11 আইপি৫৪ রেটিং সহ আসবে বলেও শোনা যাচ্ছে। সবশেষে, ডিভাইসটি চীন এবং অন্যান্য বাজারে ব্ল্যাক এবং গ্রীন কালার অপশনে পাওয়া যাবে।

উল্লেখ্য, সাম্প্রতিক একটি লিক থেকে জানা গেছে যে, OnePlus 11-এর ভারতীয় মূল্য ৫৫,০০০ টাকা থেকে ৬৫,০০০ টাকার মধ্যে হবে। ওয়ানপ্লাস জানিয়েছে যে, ফোনটি আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি এদেশে লঞ্চ হবে। এই ফ্ল্যাগশিপ ডিভাইসটির পাশাপাশি কোম্পানি তাদের Buds Pro 2 ট্রু ওয়্যারলেস স্টিরিও (TWS) ইয়ারবাডটিও ভারতে উন্মোচন করবে।



Wednesday, December 28, 2022

Infinix Zero Ultra নাকি Realme 10 Pro+ 5G কিনবেন?

Infinix Zero Ultra নাকি Realme 10 Pro+ 5G কিনবেন?

বর্তমান সময়ে পেশাদারি DSLR ক্যামেরাকে টেক্কা দেবে এমন অনেক স্মার্টফোন বাজারে উপস্থিত। যার মধ্যে লেটেস্ট একটি হল গত ২০ই ডিসেম্বর আগত Infinix Zero Ultra। মিড-রেঞ্জের এই মডেলটিতে থাকা ৩২ মেগাপিক্সেলের সেলফি ক্যামেরার জন্য একে “সেলফি মনস্টার” বলা হচ্ছে। যদিও এর রিয়ার ক্যামেরা ইউনিটের স্পেসিফিকেশন আরো দুর্ধর্ষ। কেননা ফোনটিতে ২০০ মেগাপিক্সেলের ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা বর্তমান। এছাড়া উন্নত ডিসপ্লে প্যানেল, বেশি স্টোরেজ, ফাস্ট চার্জিং সমর্থিত বড় ব্যাটারি ইত্যাদি পাওয়া যাবে এতে। দেখতে গেলে প্রায় কাছাকাছি ক্যামেরা কনফিগারেশন অফার করে Realme 10 Pro সিরিজেরও একটি মডেল। আমরা কথা বলছি ৮ই ডিসেম্বর আত্মপ্রকাশ করা Realme 10 Pro+ 5G স্মার্টফোনের প্রসঙ্গে। এতে ১০৮ মেগাপিক্সেলের প্রাইমারি সেন্সর সহ ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ আছে। উভয় মডেলের প্রারম্ভিক মূল্যের মধ্যে ৫,০০০ টাকার তফাত নজরে পড়বে এবং দামের পার্থক্যের পাশাপাশি ফিচারের-কেন্দ্রিক তারতম্যও অনেক থাকছে। চলুন ডিসেম্বর মাসে আসা Infinix Zero Ultra এবং Realme 10 Pro+ 5G স্মার্টফোন দুটির মধ্যে ক্যামেরা ও অন্যান্য ফিচারের দিক থেকে কোনটি অধিক সেরা তা দেখা নেওয়া যাক…

Infinix Zero Ultra vs Realme 10 Pro+ 5G : ডিসপ্লে, সেন্সর

ইনফিনিক্স জিরো আল্ট্রা স্মার্টফোনে রয়েছে ৬.৮-ইঞ্চির ফুল এইচডি প্লাস AMOLED কার্ভড এজ ডিসপ্লে প্যানেল। এই ডিসপ্লের ডিজাইন পাঞ্চ-হোল (কেন্দ্রীভূত) স্টাইলের এবং এটি ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট, ৩৬০ হার্টজ টাচ স্যাম্পলিং রেট ও ৯০০ নিট পিক পর্যন্ত ব্রাইটনেস সমর্থন করে। নিরাপত্তার জন্য ডিভাইসে আন্ডার-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট স্ক্যানার মিলবে।

রিয়েলমি ১০ প্রো+ ৫জি স্মার্টফোনে ৬.৭-ইঞ্চির ফুল এইচডি প্লাস (২৪১২x১০৮০ পিক্সেল) ১০-বিট কার্ভড OLED ডিসপ্লে দেখা যাবে, যা ১২০ হার্টজ রিফ্রেশ রেট, সর্বোচ্চ ২১৬০ হার্টজ PWM ডিkমিং টেকনোলজি, ৩৬০ হার্টজ টাচ স্যাম্পলিং রেট এবং ৮০০ নিট পিক ব্রাইটনেস অফার করে। নিরাপত্তার জন্য এই ডিভাইসে ইন-ডিসপ্লে ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর উপলব্ধ।

Infinix Zero Ultra vs Realme 10 Pro+ 5G : প্রসেসর, অপারেটিং সিস্টেম, র‌্যাম, স্টোরেজ

অভ্যন্তরীণ স্পেসিফিকেশনের কথা বললে, ইনফিনিক্স জিরো আল্ট্রা মডেলে ৬ এনএম প্রসেসিং নোড ভিত্তিক মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ৯২০ প্রসেসর ব্যবহার করা হয়েছে। এই চিপসেট ডিভাইসে ১২টি ৫জি ব্যান্ডের জন্য সমর্থন প্রদান করছে। অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে এই ফোনে অ্যান্ড্রয়েড ১২ ভিত্তিক এক্সওএস ১২ (XOS 12) কাস্টম স্কিন প্রি-ইনস্টলড থাকছে। এছাড়া ডিভাইসটিতে ৮ জিবি LPDDR4x র‌্যাম এবং ২৫৬ জিবি UFS 2.2 স্টোরেজ বর্তমান। তবে বিদ্যমান মাইক্রোএসডি কার্ডের মাধ্যমে এর ইন্টারনাল স্টোরেজ ক্যাপাসিটি বাড়ানো যাবে।

পারফরম্যান্স এবং মাল্টি-টাস্কিংয়ের জন্য রিয়েলমি ১০ প্রো+ ৫জি মডেলে মিডিয়াটেক ডাইমেনসিটি ১০৮০ প্রসেসর উপস্থিত। অপারেটিং সিস্টেম হিসাবে এই ফোনে লেটেস্ট অ্যান্ড্রয়েড ১৩ ভিত্তিক রিয়েলমি ইউআই ৪.০ (Realme UI 4.0) কাস্টম স্কিন পাওয়া যাবে। ডিভাইসটি ৮ জিবি পর্যন্ত LPDDR4x র‌্যাম এবং ২৫৬ জিবি পর্যন্ত UFS 2.2 স্টোরেজের সাথে এসেছে।

Infinix Zero Ultra vs Realme 10 Pro+ 5G : ক্যামেরা সেটআপ

ছবি তোলার জন্য ইনফিনিক্স জিরো আল্ট্রা ফোনের ব্যাক প্যানেলে ট্রিপল ক্যামেরা ইউনিট উপস্থিত। এই ক্যামেরাগুলি হল – OIS-এনাবল ২০০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর, ১৩ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা-ওয়াইড অ্যাঙ্গেল লেন্স এবং ২ মেগাপিক্সেল ম্যাক্রো শুটার। আবার সেলফি এবং ভিডিও কলিংয়ের জন্য এতে ডুয়াল-LED ফ্ল্যাশ সহ ৩২ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট-ফেসিং ক্যামেরা দেওয়া হয়েছে।

ফটোগ্রাফির জন্য, রিয়েলমি ১০ প্রো+ ৫জি স্মার্টফোনে ট্রিপল রিয়ার ক্যামেরা সেটআপ রয়েছে। এই ক্যামেরাগুলি হল – ১০৮ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি সেন্সর, ৮ মেগাপিক্সেল আল্ট্রা-ওয়াইড লেন্স এবং ২ মেগাপিক্সেল ম্যাক্রো স্ন্যাপার৷ আর সেলফি ও ভিডিও কলিংয়ের জন্য ডিসপ্লের উপরে থাকা পাঞ্চ-হোল কাটআউটের মধ্যে একটি ১৬ মেগাপিক্সেলের ফ্রন্ট-ফেসিং শ্যুটার উপস্থিত।

Infinix Zero Ultra vs Realme 10 Pro+ 5G : ব্যাটারি, কানেক্টিভিটি অপশন

ইনফিনিক্স জিরো আল্ট্রা স্মার্টফোনের কানেক্টিভিটি অপশনের মধ্যে সামিল রয়েছে – ডুয়াল সিম স্লট, ৫জি, ওয়াই-ফাই ৮০২.১১এসি, ব্লুটুথ ৫.১, জিপিএস, ১টি ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট এবং ১টি ৩.৫ মিমি হেডফোন জ্যাক৷ অন্যদিকে পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য আলোচ্য মডেলে ব্যবহার করা হয়েছে ৪,৫০০ এমএএইচ ক্যাপাসিটির ব্যাটারি। এই ব্যাটারিকে রিটেল বক্সে বিদ্যমান ১৮০ ওয়াট থান্ডার চার্জারের মাধ্যমে মাত্র ১২ মিনিটের মধ্যে ফুল চার্জ করা যাবে বলে দাবি করেছে ইনফিনিক্স।

কানেক্টিভিটির জন্য রিয়েলমি ১০ প্রো+ ৫জি স্মার্টফোনে – ডুয়াল সিম স্লট, ৫জি, ডুয়াল-ব্যান্ড ওয়াইফাই, ব্লুটুথ ৫.১, জিএনএসএস, ইউএসবি টাইপ-সি পোর্ট এবং ৩.৫ মিমি হেডফোন জ্যাক অন্তর্ভুক্ত। আর পাওয়ার ব্যাকআপের জন্য উক্ত মডেলে ৫,০০০ এমএএইচ ক্যাপাসিটির ব্যাটারি আছে, যা ৬৭ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সমর্থন করে।

Infinix Zero Ultra vs Realme 10 Pro+ 5G : পরিমাপ

ইনফিনিক্স আনীত এই হ্যান্ডসেটের কসলাইট সিলভার কালার অপশনের পরিমাপ ১৬৫.৫x৭৪.৫x৮.৮ মিমি এবং জেনেসিস নয়ার কালার বিকল্পের পরিমাপ ১৬৫.৫x৭৫.১x৯.২ মিমি। এর ওজন ২১৩ গ্রাম।

রিয়েলমি ১০ প্রো+ ৫জি স্মার্টফোনের পরিমাপ ১৬১.৫x৭৩.৯x৭.৮ মিমি বা পুরুত্ব ৭.৭৮ মিমি এবং ওজন প্রায় ১৭৩ গ্রাম।

Infinix Zero Ultra vs Realme 10 Pro+ 5G : দাম

ভারতীয় বাজারে ইনফিনিক্স জিরো আল্ট্রা স্মার্টফোনকে ২৯,৯৯৯ টাকার প্রারম্ভিক মূল্যের সাথে নিয়ে আসা হয়েছে। এটিকে – কসলাইট সিলভার এবং জেনেসিস নয়ার কালার ভ্যারিয়েন্টে বেছে নেওয়া যাবে।

রিয়েলমি ১০ প্রো+ ৫জি মডেলটিকে তিনটি ভিন্ন স্টোরেজ বিকল্পে পাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে, ৬ জিবি র‌্যাম + ১২৮ জিবি স্টোরেজ যুক্ত বেস ভ্যারিয়েন্টের বিক্রয় মূল্য থাকছে ২৪,৯৯৯ টাকা। আর ৮ জিবি র‌্যাম + ১২৮ জিবি স্টোরেজ এবং ৮ জিবি র‌্যাম + ২৫৬ জিবি স্টোরেজ অপশনের দাম রাখা হয়েছে যথাক্রমে ২৫,৯৯৯ টাকা