Showing posts with label প্রযুক্তি তথ্য. Show all posts
Showing posts with label প্রযুক্তি তথ্য. Show all posts

Saturday, March 26, 2022

কম্পিউটারের জনক কে?

কম্পিউটারের জনক কে?

ক্যামব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের অধ্যাপক চার্লস ব্যাবেজ ১৮৩৩ সালে সর্বপ্রথম এ্যানালিটিক্যাল ইঞ্জিন নামে যান্ত্রিক কম্পিউটার তৈরির পরিকল্পনা গ্রহণ করেন এবং ইঞ্জিনের নক্সা তৈরি করেন। চার্লস ব্যাবেজের এ্যানালাইটিক্যাল ইঞ্জিনের পরিকল্পনায় আধুনিক কম্পিউটারের ধারনা ছিল। এজন্য চার্লস ব্যাবেজকে কম্পিউটারের জনক বলা হয়। তার পরিকল্পনায় আধুনিক কম্পিউটারের গাণিতিক ইউনিট, স্মৃতি, নিয়ন্ত্রণ ইউনিট এবং ইনপুট/আউটপুট অন্তরভূক্ত ছিল।

বর্তমান আমরা যে কম্পিউটার সাথে পরিচিত তা একদিনে এ অবস্থায় এসে পৌছায়নি। বহু সাধনা ও শ্রমের বিনিময়ে আজকের কম্পিউটারের আবির্ভান।


আরো পড়ুনঃ 

Wednesday, February 9, 2022

বিটকয়েন প্রতিষ্ঠাতা কে?

বিটকয়েন প্রতিষ্ঠাতা কে?

বিটকয়েন প্রিথিবীর সর্বপ্রথম ক্রিপ্টকারেনসি যা মূলত ওপেন সোর্স ভিত্তিক ডিজিটাল কারেনসি। ২০০৮ সালের ১৮ এ আগস্ট bitcoin.org নামে রেজিস্টার করা হয় এবং সেই বছরেই আপিয়ার টু আপিয়ার ইলেক্ট্রনিক ক্যাডস সিস্টেম নামে একটি হোয়াইট পেপার পাবলিশ করা হয়।  হোয়াট পেপারটিতে বর্ননা করা ছিলো এপিয়ার  টু এপিয়ার নেটওয়ার্কটি কিভাবে কাজ করবে ও বিটকয়েন কী? সেই বিষয় বিস্তারিত লিখা ছিলো এবং এর পাবলিশারের নাম লিখা ছিলোঃ- শাতসি নাকামোটো

সেই থেকে বিটকয়েনের প্রতিষ্ঠাতা ও নির্মাতা হিসেবে শাতসি নাকামোটো সিকৃত! যদিও শাতসি নাকামোটোর পরিচয় নিয়ে রয়েছে এখনো রহস্য। নাকামোটো কি কোনো ব্যাক্টি বা কোন গষ্টি তা নিয়ে অনলাইনে বেষ বিতর্ক রয়েছে। ২০০৯ সালের ৩ এ জানুয়ারি ওপেন সোর্স প্রজেক্ট হিসেবে বিটকয়েনের প্রথম ভার্শন ডিরভালিস করা হয়। আর তখনি সাতশি গেনেসিস ব্লক নামে বিটকয়েন মাইনিং শুরু করেন। বিটকয়েনের প্রথম ট্রানজিশন হয় শাতসি নাকামোটোপ্রোগ্রামার হাল ফিন্নির মধ্যে। হাল ফিন বিটকয়েন সফটওয়্যার যেইদিন প্রথম রিলিজ করা হয় অইদিনি ডাউনলোড করেন। এবং ১০ তারিখ নাকামতোর কাছ থেকে ১০ ইউনিট বিট কয়েন পান।




ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণ Data analysis

ডেটা বিশ্লেষণের বহু উপাদান ও পদ্বতি আছে। আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ডেটা মাইনিং প্রযুক্তি দিয়ে কিভাবে ডেটা বিশ্লেষন করা হয় তা জানবো। এবং কিছু টুল সমপর্কে জানবো। ডেটা বিশ্লেষণ এতে বৈচিত্র্যপূর্ণ বিভিন্ন নামের বিভিন্ন প্রযুক্তি, বিভিন্ন ব্যাবসা, বিজ্ঞান এবং সমাজ বিজ্ঞান ইত্যাদি বিষয় অন্তর ভুক্ত থাকতে পারে।

ডেটা মাইনিং

ডেটা মাইনিং একটি বিশেষ ডেটা বিশ্লেষন প্রযুক্তি যা ডেটাবেজ থেকে বিশেষ জ্ঞান আবিষ্কারের দিকে দৃষ্টি প্রদান অরে। ব্যাবসায়িক বুদ্ধিমত্তা (Business intelligence) ডেটা বিশ্লেষণের সহায়তার উপর নির্ভরশীল যা প্রদানত ব্যাবসায়িক তথ্যেরর দিকে দৃষ্টি প্রদান করে। পরিসংখ্যানমুলক প্রয়োগের ক্ষেত্রে কিছু গবেষক ডেটা বিশ্লেষনকে তিন ভাগে বিভিক্ত করেছে। এরা হলোঃ-

  1. বর্ণনামূলক পরিসংখ্যান Descriptive Statistics বর্ণনামূলক পরিসংখ্যানে সংগৃহীত ডেটা সমগ্রের পরিমানবাচক বিভিন্ন বিশ্লেষন করা হয়। যেমনঃ কেন্দ্রীয় প্রবণতা পরিমাপ (গড়, মধ্যমা, প্রচুরক) বিচ্যুতি (Dispersion) সংশ্লেষণ (Corelation) রিগ্রেষন (Regression) বিভিন্ন ধরনের গ্রাফ ও চার্ট ইত্যাদি।
  2. অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ (Exploratory Data Analysis-EDA):- অনুসন্ধান বা তদন্তমূলক ডেটা বিশ্লেষণ ডেটার নতুন বৈশিষ্ট আবিষ্কার করার দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
  3. নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ (Confirmatory Data Analysis-CDA) নিশ্চিতকরণ বা ধনাত্মক ডেটা বিশ্লেষণ বিদ্যামান কোন তত্ত্ব নিশ্চিতকরণের দিকে দৃষ্টি প্রদান করে।
তাছাড়া অনুমানমূলক বিশ্লেষন (Predictive Analysis) অনুমানমূলক পুর্বাভাষ বা শ্রেণীকরণ জন্য পরিসংখ্যানমূলক বা কাঠামোমূলক মডেলের প্রয়োগের উপরর দৃষ্টি প্রদান করে। অন্যদিকে, পাঠ সংক্রান্তমূলক উৎস ও অকাঠামোগত  ডেটারর শ্রেণি থেকে তথ্য বের করে আনতে এবং শ্রেণীকরণ করতে পাঠ সংক্রান্ত বিশ্লেষন (Text Analysis) পরিসংখ্যানমূলক, ভাষাতাত্বিক এবং কাঠামোওত প্রযুক্তি প্রয়োগ করে। এসব কিছুই ডেটা বিশ্লেষণের বৈচিত্র।

কম্পিউটার ডেটা বিশ্লেষণ টুল 

  • মাইক্রোসফট এক্সেল (MS Excel)
  • ওপেন অফিস ক্যালক (Calc)
  • এসপিএসএস (SPSS)
  • ইভিউস (eViews)



Tuesday, February 8, 2022

E-learning

E-learning

E-learning is the use of electronic media and information and communication technology in education. Bernard Luskin a pioneer of  e-learning , says that the "e" should be interpreted to mean "exacting." E-learning includes numerous types of media for delivering text, audio text, images," animation and streaming video etc. E-learning can occur in or out of the classroom.

It is suited to distance learning and flexible learning. There are many adventages to online and computer-based learning when compared to traditional face to face courses and lectures. Class work can be scheduled around work and family. It reduces travel time and travel costs for students.

Students can study anywhere they have access to a computer and internet connection. Students their level of knowledge and interest. They can develop knowledge of the internet and computer skills that will help learners throughout their lives and careers . Successfully completing online or few disadvantages as well . Learners with bad study habits may fall bagind .

Students may feel isolated from the instructor and classmates. Instructor may not learning e-learning can help learners in many ways. 





Saturday, February 5, 2022

কোন প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ড ভ্যালু কত? বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান গুলোর ব্রান্ড ভ্যালু কত?

কোন প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ড ভ্যালু কত? বিশ্বের শীর্ষ প্রতিষ্ঠান গুলোর ব্রান্ড ভ্যালু কত?

বিশ্বের জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্রান্ড (Iphone) আইফোন। স্মার্টফোন ছাড়াও, এ্যাপেলের মেকবুক, এ্যাপেল ল্যাপটপ, আই প্যাড ও স্মার্টওয়াচ সহ বিভিন্ন প্রযুক্তি পণ্যের ব্যাপক সুনাম বিশ্বজুড়ে। গেলো মাসে (২০২১) প্রথম কম্পানি হিসেবে ৩ বিলিয়ন ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে মার্কিন প্রযুক্তি কম্পানি এ্যাপেল। এবার রেরকর্ড ছাড়ালো নিজেদের ব্রান্ড মূল্যেও। বর্তমানে এ্যাপেলের ব্রান্ড মূল্য দাড়িয়েছে ৩৫৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। ১ বছরে বেড়েছে প্রায় ৩৫ ভাগ। 

এবারো বিশ্বের দামি ব্রান্ডের শীর্ষে রেখেছে এ্যাপল।

দ্বিতীয় অবস্থান ধরে রেখেছে ই-কমার্স জায়েন্ট এ্যামাজন। করোনা ও লগডাউনে এর জনপ্রিয়তা পায় প্রায় ৩৮ শতাংশ। মাত্র এক বছরে ৩৮ শতাংশ জনপিয়তা লাভ করে ই-কমার্স কম্পানি এ্যামাজন। যা কম্পানিটির ব্রান্ড ভ্যালু নিয়ে গেছে ৩৫০ বিলিয়নে। 

এর পরের অবস্থানে আমাদের সবার কাছে ও চেনা কম্পানি গুগল। যা ২৬৫ বিলিয়নে মার্কিন ডোলার নিয়ে আছে ৩য় অবস্থানে। আগের বছর ।

আগের বছরের মত ৪ নং অবস্থান ধরে রেখেছে বিলিগেটসের কম্পানি মাইক্রোসফট। 

করোনা কালে রিটেইলের দাম বেড়েছে যার একটি হলো মার্কিন ওয়ালমার্ট যা করোনা কালিন ১১২ বিলিয়ন মার্কিন ডলার নিয়ে ৫ম অবস্থান যায়গা করে নিয়েছে। যা গত বছরে ৬ নং অবস্থানে ছিলো। এবং এবারে ৬ নং থেকে উঠে এসছে ৫ এ। 

ওয়ালমার্টকে যায়গা দিয়ে ৬ এ চলে এসেছে স্যামসাং। ব্রান্ড ভ্যাল্যু ১০৭ বিলিয়ন ডোলার।

সোসিয়াল মিডিয়া ফেসবুক আগে মতই ৭ম স্থান দখল করে আছে। তবে ব্রান্ড ভ্যালু বেড়ে দারায় ১০১ বিলিয়ন ডলারে। 

চিনের ICBC আছে তালিকার ৮ এ। ব্রান্ড ভ্যালু ৭৫ বিলিয়ন ডলার। 

তবে ব্রান্ড তালিকায় সব থেকে বেশি এগিয়েছে চিনা প্রযুক্তি হুয়াওয়ে। ৭১ বিলিয়ন ব্রান্ড ভ্যালু নিয়ে প্রতিষ্ঠানটি ১৫ নম্বর থেকে উঠে এসেছে ৯ নম্বরে। 

৯ থেকে ১০ এ অবস্থান করেছে মার্কিন প্রযুক্তি কম্পানি ভেরিজন (verizon) 

প্রতিবেদন অনুযায়ী সব থেকে দ্রুত ব্রান্ড ভ্যালু কম্পানি টিকটক। ১ বছরের ২১৫% হাড়ে বেরে ব্রান্ড ভ্যালু দাড়িয়েছে ৫৯ বিলিয়নে। অবস্থান আছে ১৮ তম।