এইচ,এস,সি পরীক্ষার্থীদের জন্য বিশেষ ঘোষণা, তাই সবাই এক নজরে দেখে নাও
এইচএসসি ২২ এর পরীক্ষায় কত মার্কে পাশ এ নিয়ে সবার মনেই প্রশ্ন আছে। পূর্বের পরীক্ষায় যেমন মার্ক ধরে পাশ দেওয়া হতো সেই সমীকরণে পাশের মান বন্টন।
মৌলিক বিষয় সমূহঃ ( সকলের জন্য প্রযোজ্য )
বাংলা ১ ম পত্রঃ সৃজনশীল অংশে ১৩ নাম্বার এবং বহুনির্বাচনী অংশে ৫ নাম্বার অর্থাৎ , মোট ১৮ নম্বর পেতে হবে ।
( CQ এবং MCQ অংশে আলাদাভাবে পাশ করতে হবে )
বাংলা ২ য় পত্রঃ ৩৩ % নম্বর পেলেই পাশ । (৩৩%=১৭ মার্ক)
( দুই পত্র অর্থাৎ , বাংলা ১ ম ও ২ য় মিলে ৩৩% পেলেই পাশ নয় , পেতে হবে আলাদা ভাবে )
ইংরেজি ১ ম ও ২ য় পত্রঃ ১ ম পত্র ও ২ য় পত্র মিলে মোট ৩৩% নম্বর পেলেই পাশ । (৩৩%=৩৩ মার্ক)
বিষয়টা আরেকটু সহজ করিঃ এক পত্রে যদি ১০ নাম্বার পাও এবং অন্য পত্রে ২৬ নম্বর পাও অর্থাৎ মোটে দুই মিলে ৩৬ নাম্বার তাহলেই ইংরেজিতে তুমি পাশ ।
বিজ্ঞান বিভাগের বিষয় সমুহঃ
সৃজনশীল অংশঃ ১ ম এবং ২ য় পত্রে মিলে ২২ নম্বর পেলেই পাশ । এক পত্রে ২ ও অন্যটিতে ২৫ পেলেও পাশ ।
বহুনির্বাচনী অংশঃ দুই পত্র মিলে ১০ পেলেই পাশ এক পত্রে ০২ ও অন্য পত্রে ৯ পেলেও পাশ ।
মানবিক বিভাগের বিষয় সমুহঃ
সৃজনশীল অংশঃ ১ ম এবং ২ য় পত্র মিলে ২৬ নাম্বার পেলেই পাশ । এক পত্রে ৫ নম্বর ও অন্যটিতে ২৬ নম্বর পেলেও পাশ ।
বহুনির্বাচনী অংশঃ দুই পত্র মিলে ১০ পেলেই পাশ এক পত্রে ০৫ এবং অন্য পত্রে এ ৮পেলেও পাশ ।
ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের বিষয় সমুহঃ
সৃজনশীল অংশঃ ১ ম এবং ২ য় পত্র মিলে ২৬ নাম্বার পেলেই পাশ । এক পত্রে ৫ নম্বর ও অন্যটিতে ২৬ নম্বর পেলেও পাশ ।
বহুনির্বাচনী অংশঃ দুই পত্র মিলে ১০ পেলেই পাশ এক পত্রে ০৫ এবং অন্য পত্রে এ ০৮ পেলেও পাশ ।
**মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ব্যবহারিক থাকা সাবজেক্ট -ঃ
সৃজনশীল অংশঃ ১ ম এবং ২ য় পত্রে মিলে ২২ নম্বর পেলেই পাশ । এক পত্রে ২ ও অন্যটিতে ২৩ পেলেও পাশ ।
বহুনির্বাচনী অংশঃ দুই পত্র মিলে ০৮ পেলেই পাশ এক পত্রে ০২ ও অন্য পত্রে ৭ পেলেও পাশ ।
MCQ এবং CQ তে আলাদা পাশ করতে হবে।
এ+ দুই পত্র মিলিয়ে ৮০% নাম্বার পেতে হবে।