এলন মাস্ক বলেছেন এই আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সি পার-মানবিক বো-মার চেয়েও শক্তিশালী। কেন এলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করতে বললেন? কি কারণ লুকিয়ে আছে মাস্কের এমন মন্তব্যের পেছনে? এটাকি গা-জা খোড়ি কোন মন্তব্য নাকি এর পেছনেও রয়েছে শক্তিশালী কোন কারণ? আমাদের আজকের পোস্টে তাই বিশ্লেসন করা হবে। তা হলে চলুন যানা যাক কি সেই কারন?
কেন ইলন মাস্ক সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহার করতে নিষেধ করলেন?
চলছে তথ্য ও প্রযুক্তির বিপ্লব, বাড়ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও ব্যাবহারের হাড়, যেই মুহুর্তে সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়া একটি দিনও কল্পনা করা সম্ভব নয়, ঠিক সেই মুহুর্তে প্রযুক্তির ভবিষ্যত শ্রষ্টা ইলন মাস্ক বললেন নিজেকে সুরক্ষিত করতে হলে ছিন্ন করতে হবে ফেসবুক, টুইটার, টিকটক ও ইন্সটাগ্রামের সাথে সম্পর্ক। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে স্বাধারন মানুষ মিথ্যা একটি মুখোশ পরে থাকে। নিজেকে সুখি দেখানোর জন্য যা এক প্রকার মানুষিক রোগে পরিণিত হয়েছে সময়ের সাথে। বাস্তব জীবনে প্রকৃত আনন্দকে ভূলে সোশ্যল মিডিয়া ব্যাবহার কারীরা ছুটছে মিথ্যা একটি যগৎকে আগলে! দিন শেষে যার কোন অস্থিত্বই নেই। যারা সেজে গুজে ফিল্টার দিয়ে নিজের ছবি সোশ্যল মিডিয়ায় আপলোড করছে, বাস্তব জীবনে তারা কতটুকু সুখি আছে? এই নিয়ে প্রশ্ন রেখেছে ইলন মাস্ক। সেই সাথে সোসিয়াল মিডিয়ায় যেই গানিতিক দিক নির্দশনা বা কৃতৃম বুদ্ধিমোত্তার সাহায্যে নিয়ন্ত্রিত হয় এলন মাস্ক তুলনা করেছেন পারমানবিক বোমার সাথে, এমনকি ক্ষেত্র বিশেষ পার-মানবিক বো-মার চেয়েও ভয়ঙ্গকর বলে উল্যেখ করেছে সোশ্যাল মিডিয়ার এলগরিদম ও শক্রিশালী আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্সিকে।
কেন সোশ্যাল মিডিয়া এলগরিদম ও আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স এত ভয়ানক ইলন মাস্ককের চোখে?
এক কথা সত্য যে সোশ্যাল মিডিয়া ব্যাবহারকারীদের সিমহাভাগী নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে এসব এলগরিদমের মাধ্যমে। আমরা প্রায় দেখতে পাই যে দৈনন্দিন জোবনে আমরা যেসব কাজ করি বা যেসব মানুষের সাথে বন্ধুত্ব করতে চাই কিংবা যেসব খাবার খেতে চাই তার বিজ্ঞাপন চলে আসে আমাদের সামনে।
এক কথায় বলা যেতে পারে সৃতি পরতে পারার মত বিশ্বয়কর কৃতৃম বুদ্ধিমত্তা। আমাদের ঘুম থেকে শুরু করে সব কিছুরই খবরাখবর রাখছে এই কৃতৃম বুদ্ধিমত্তা।
এক কথায় বলা যেতেই পারে আপনি আপনার ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে যা যা চিন্তা করছেন তা হয়ত সোশ্যাল মিডিয়ার এলগরিদম অটোমেটিক বুঝতে পারছে যার জন্য ব্যাবহার করা হয়েছে High Level Programming.