Monday, May 30, 2022

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

ব্যাবসায় ই-কমার্স ওয়েবসাইট কেন প্রয়োজন?

একটি দেশের বিকাশ ও কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে বানিজ্যের কোন বিকল্প নেই। ডিজিটাল প্রযুক্তির বিকাশ, ইন্টারনেটের উদ্ভবন ও বিকাশ এবং কাগজের মুদ্রার বাইরেও ইলেক্ট্রিক বিনিময় প্রথা চালু হওয়ার ফলে বানিজ্যেরও একটি বিশেষ পরিবর্তন হয়েছে। এখন ইলেক্ট্রিক মাধ্যমে ও বানিজ্য করা যায়, যার প্রচলিত নাম ই-কমার্স বা ইবাণিজ্য। 

যেকোনো পণ্য বা সেবা বাণিজ্যের কয়েকটি শর্ত থাকে। প্রথমত বিক্রেতার কাছে পণ্য থাকা। দ্বিতীয় ক্রেতা কর্তৃক তার বিনিময় মুল্য পরিশোধ করা। এর প্রধান পদ্ধতি হলো বিক্রেতার সংগে ক্রেতার সরাসরি যোগাযোগ। কিন্তু ইন্টারনেটের যুগে একজন বিক্রেতা তার পণ্যের ছবি ভিডিও দিয়ে ইন্টারনেটেই তার দোকানটি খুলে বসতে পারে। যাকে সহজ ভাষায় ই-কমার্স বিজনেস বলা হয়। এবং ই-কমার্স ব্যাবসার জন্য একজন ক্রেতার অবশ্যই একটি ই-কমার্স ওয়েবসাইট (স্বল্প বাজেটে যে কোন ওয়েবসাইট বানাতে এখানে ক্লিক করুন) প্রয়োজন। এবং সেই ওয়েবসাইটের মধ্যে তার সকল পণ্য আপলোড করে রাখবে এবং প্রত্যেকটা পণ্যর ছবি বা ভিডিও এবং ডেস্ক্রিপশন ইন-ডিটেইলস লিখে রাখতে হবে। কোন কাস্টমার বা ক্রেতা যখন আপনার ওয়েবসাইটে ভিজিট করবে তখন তার সামনে যদি পছন্দের প্রোডাক্টটি আসে এবং অইটায় যদি ক্লিক করে তাহলে অইখানে যেনো সে পণ্য বিষয়ক সকল তথ্য পেয়ে যায়। এবং কাস্টমারের চাহিদা অনুসারে পছন্দের পন্যটি অর্ডার করে। একজন কাস্টমার অর্ডার করার পর সাইটের যে অ্যাডমিন বা যারা মেন্টেন করে তাদের দায়িত্ব প্রোডাক্ট সুন্দর করে প্যাকেজিং করে কুরিয়ারের মাধ্যমে কাস্টমারের কাছে পার্সেল্টি পৌছে দেওয়া।

এছাড়াও ক্রেতা খুব সহজেই পণ্যের নির্দিষ্ট মূল্য পরিশোধ করতে পারে। বর্তমানে বাংলাদেশে ও ইন্টারন্যাশনালি কিছু পেমেন্ট গেটওয়ে আছে যাদের মাধ্যমে একটা পেমেন্ট সিস্টেমে আপনি সকল ব্যাংকের পেমেন্ট এক্সেপ্ট করতে পারবেন এবং সেই সাথে ইন্টারন্যাশনাল পেমেন্ট ও এক্সেপ্ট করতে পারবেন। তবে বাংলাদেশে ৯০% অনলাইন শপিং ক্যাশ অন ডেলিভারির মাধ্যমে হয়ে থাকে।

অনেক সময় আমরা ব্যাবসার হিসাব ঠিক মত রাখতে পারিনা। ফিজিক্যালি হিসাব রাখতে অনেক ঝামেলা হয় তবে এর সমাধান আপনাকে একটি ওয়েবসাইট দিতে পারে। একটি ওয়েবসাইটের মালিক হিসেবে আপনি পেয়ে যাবেন একটি ডাশবোর্ড এবং এই ডাশবোর্ডে আপনার প্রতিদিনের অর্ডার গুলো বিভিন্ন ভাবে আপডেট করবেন যেমন অর্ডার প্রসেসিং, হোল্ড, কম্পলিট বা ক্যানসেল। এই সকল জিনিস গুলো আপনি ওয়েবসাইটে বলে দিবেন। এর পর মান্থলি যখন আপনি হিসাব করবেন তখন আপনার ওয়েবসাইট অটোমেটিক আপনার হিসাব বের করে দিবে। আর আরেকটি কথা হচ্ছে যিদি ওয়েবসাইটের বাহিরে কোন অর্ডার হয় সেই ক্ষেত্রে আপনি কাস্টম ভাবে আপনার ওয়েবসাইটে অর্ডার তৈরি করবেন। এতে করে হিসাবে কোন ঝামেলা হবেনা।


বাংলাদেশ ও ইকমার্স

বাংলাদেশে ই-কমার্স যাত্রা শুরু হয় অনেক আগেই তবে ২০১১-২০১২ সালের পর থেকে ক্রমাগত ভাবে ইবাণিজ্য বৃদ্ধি লাভ করে। বর্তমানে বাংলাদেশে ৫০+ বড় বড় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান রয়েছে। যার মধ্যে দারাজ, চালডাল, ফুডপান্ডা, বিডিশোপ, আজকেরডিল, ক্লিকমার্ট ইত্যাদি অন্যতম। 


 

Sunday, May 29, 2022

Goal কেন অত্যান্ত জরুরি?

Goal কেন অত্যান্ত জরুরি?

নতুন নতুন সাইন্টিফিক ইনভেনশন, মেডিকেল ডিসকভারি, বিজনেস স্টার্টআপ। এরকম যে কোন জিনিস রিয়েলিটিতে আনার আগে কেউ না কেউ সেটা তার মাইন্ডে ভিজুলাইজ কর্ছিলো! সেটার জন্য একটি গোল সেট করেছিলো, তবেই সেটা সফল হয়েছে। স্বপ্ন দেখার থেকে বেশি জরুরি গোল সেট করা। 

যেমনঃ- আমি যদি এটা পেতাম, আমরা এরকম অনেক আশা করি। কিন্তু তার জন্য কোনো গোল সেট করিনা অথচ স্বপ্ন দেখে বসে থাকি। আজকের এই পোস্টে আমি এই গোল সেটকে নিয়ে আলোচনা করবো সুওত্রাং সবাই মনোযোগ সহকারে আজকের লিখা গুলো পরবেন। 

এরকল ক্লিয়ারকাট একটি পারপাসের নামই হলো গোল। একটি ক্লিয়ার কাট গোল না সেট করা পর্যন্ত কোন কিছুই সম্ভব হবেনা, এগিয়ে যাওয়ার জন্য প্রথম স্টেপটিই আমরা নিতে পারবোনা। যাদের কাছে কোন গোল নেই, তারা জীবনে কোথায় যাবে? কোথায় পৌঁছাবে? সেই রাস্তা না খুজে পেয়ে হিতাশ হয়ে যায়। আর এই জন্যই তারা তাদের জীবনে কোন কিছু এচিভ করতে পারেনা। গোল সেট করার জন্য এখন কোথায় আছি? এটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ না বরং আমরা কোথায় পৌছানোর আশা করছি সেটা গুরুত্বপূর্ণ। বড় বড় কোম্পানি গুলো প্রায় আজ থেকে ১০ বছর পর তারা কোথায় পৌছাতে চাইছে? তার প্লেনিং তারা এখন থেকেই শুরু করে দেয়।

সেরকমই আমরা আমাদের জীবনের সামনের বছর কোথায় পৌছাতে চাইছি এটা নিজেকে নিজে জিজ্ঞাসা করা খবই গুরুত্বপূর্ণ। গোল না সেট করলে আমরা কখনই লাইফে গ্রো হতে পারবোনা, স্বপ্ন যত ছোট হোক বা বড় হোক গোল সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ পুর্ন পার্ট।

সুতরাং জীবনে সফল হতে হলে গোল ইত্যান্ত জরুরি।

পাবজির ইতিহাস PUBG History

পাবজির ইতিহাস PUBG History

অনলাইনে PlayerUnknown হিসেবে পরিচিত আইশ IOS গেম ডেভেলপার ব্রান্ডিন গ্রিন ২০১৬ সালে সাউথ কোরিয়ান গেম ডেভেলপার Bluehole studio এর সাথে কলাব্রেশনের মাধ্যমে অনলাইন গেম প্লেয়ার-আননোন্স বটল গেমটি ডিজাইন করে। ২০১৭ সালের ডিসেম্বর মাসে ইউন্ডোজের জন্য স্টিমে গেমটির ফুল ভার্সন রিলিজ করা হয়েছিলো। ২০১৮ সালে Xbox ও PlayStation এ অফিসিয়াল ভার্সন রিলিজ করার পাশাপাশি টেনসেন্টার সাবস্ক্রিটারি LightSpeed & Quantam Studio এর কলাব্রেশনের মাধ্যমে এন্ড্রয়েড এবং IOS এর জন্য গেমটির ফ্রী মোবাইল ভার্সন বা পাবজি মোবাইল রিলিজ করা হয়। 

Statista এর একটি তথ্য সুত্রে ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসে Steam এ পাবজি পিসির সর্বোচ্চ অ্যাক্টভ প্লেয়ারের সংখ্যা রেকর্ড করা হয় যার পরিমাণ ছিলো ৩ মিলিয়নের ও বেশি। ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে পাবজি পিসিতে ৩,৪১,০০০ অ্যাক্টিভ প্লেয়ার কাউন্ট করা হয়। এছারাও বিজনেসঅ্যাপ এর এর তথ্য সুত্রে ২০২০ সালের ডিসেম্বর মাসে পাবজি মোবাইলের অ্যাক্টিভ ইউজার ছিলো ৩০ মিলিয়ন। এবং প্লেস্টোর থেকে গেমটি এই পর্যন্ত মোট ৫০০ মিলিয়ন বারের ও বেশি বার ডাউনলোড করা হয়েছে। 



Saturday, May 28, 2022

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে? How Does PUBG make Money?

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে? How Does PUBG make Money?

PLAYERUNKNOWS'S BATTLEGROUNDS বা PUBG বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় মাল্টিপ্লেয়ার অনলাইন বাটল রয়াল গেম। ActivePlayer.io এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে ৫৩২ মিলিয়নের বেশি প্লেয়ার পাবজি গেমটি খেলেছে। প্লেস্টোর থেকে এই পর্যন্ত মোট ৫০০ মিলিয়ন বারেরও বেশিবার ডাউনলোড করা হয়েছে। Anlysist Deniel Ahmed এর মতে ২০১৮ সালে পাবজি পিসি থেকে ৭৯০ ও কনসোল থেকে ৬০ মিলিয়ন মোট ৮৫০ মিলিয়ন ডলার রেভিনিউ জেনেরেট হয়েছে। এছাড়াও সেন্সর টাওয়ারের একটি তথ্য সুত্রে ২০১৯ সালে পাবজি মোট ১.৩ বিলিয়ন ডলার রেভিনিউ করতে সক্ষম হয়। BusinessofApps এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের প্রথম কুয়াটারে পাবজি মোবাইলের রেভিনিউ দারায় ৭০৭ মিলিয়ন ডলার।  

কিন্তু ঠিক কিভাবে জনপ্রিয় এই বটল গেমটি এত রেভিনিউ জেনেরেট করছে? জানাবো আজকের এই আর্টিকেলে সুতরাং পাবজি লাভার সবাইকে মনোযোগ সহকারে আর্টিকেল/পোস্টটি পরার অনুরোধ করা হলো।

পাবজি কিভাবে টাকা আয় করে?

পাবজি পিসি বা কনসোল ভার্সন খেলার জন্য পার্চেজ করা লাগে। অনলাইন গেইম গুলোর মধ্যে ক্যারেক্টার কাস্টমাইজেশনের মধ্যে সব চেয়ে বেশি সুবিধা দেইয়া গেইম গুলোর মধ্যে একটি হচ্ছে পাবজি। এইসকল সার্ভিস গুলোর জন্য পাবজি মোবাইল ও কনসোলে ইন-অ্যাপ পার্চেজ সুবিধা রয়েছে। যা গেইমটির একটি উল্যেখযোগ্য রেভেনিউ সোর্স। প্লেয়াররা ০.৯৯ ডলার থেকে শুরু করে ৯৯.৯৯ ডলার পর্যন্ত রিয়াল মানি খরচ করে UC বা UnknownCash এর বিভিন্ন প্যাকেজ পার্চেজ করতে পারে। UC মূলত অ্যাপটির ইন অ্যাপ ক্যারেন্সি যা ব্যাবহারকারী গেইমাররা বিভিন্ন আইটেম যেমন, স্কিন, ইমস কিনতে পারে। এছাড়াও UC ব্যাবহার করে ইউজাররা রয়াল বাস আনলক করতে পারে। যা বেশ কিছু এক্সাইটিং নতুন মিশন এক্সক্লুসিভ আপডেট এবং আরো অনেক ইউনিক রিওয়ার্ড অফার করে! 

SensorTower এর একটি তথ্য সুত্রে ২০২১ সালের নভেম্বর মাস পর্যন্ত গেইমটির মোবাইল পাল্টফর্ম প্লেয়ার থেকে স্পেন্ডেড ৭ বিলিয়ন ডলার রেভেনিউ জেনেরেট করতে পেরেছে। 

পাবজি মোবাইল খেলার জন্য প্রদিতিনি বিভিন্ন মিশন কম্পলিট করতে নিত্যনতুন ফিচার যুক্ত হচ্ছে এবং এইসকল ফিচার উপভোগ করার জন্য ইন-অ্যাপ পার্চেজ করা লাগে যা গেইমটির সব থেকে বড় রেভেনিউ জেনেরেটিং সোর্স।



Thursday, May 26, 2022

ভিপিএস কি এবং কেনো ইউজ করা হয়? VPS Server

ভিপিএস কি এবং কেনো ইউজ করা হয়? VPS Server

ইতিমধ্যে যারা ওয়েবসাইট নিয়ে বা ডোমেইন হোস্টিং নিইয়ে ঘাটাঘাটি করছেন তাদের মধ্যে অনেকেই হয়ত VPS এই নামটি শুনেছেন, আর যদি না শুনে থাকেন কোন চিন্তা নেই!  কারণ আজকের এই পোস্টে আমি VPS সার্ভার বিষয় নিয়েই আলোচনা করবো। এবং জানবোঃ- ভিপিএস কি? ভিপিএস কেন ব্যাবহার করবেন? What is VPS? VPS Server? 

ভিপিএস (VPS) সার্ভার কাকে বলে? 

ভিপিএস বা VPS এর মানে হলো ভার্চুয়াল প্রাইভেট সার্ভার (Virtual Private Server) যা একটি পপুলার হোস্টিং সার্ভিস। ভার্চুয়াল সার্ভার হলো একটি ডেডিকেটেড ফিজিক্যাল সার্ভারে থাকা আরো স্বতন্ত্র OS সমৃদ্ধ সার্ভার যা ভার্চুয়ালাইজেশন সফটওয়্যারের মাধ্যমে একাধিক ভাগে ভাগ করে (Slice/node) নোড তৈরি করা হয়। এবং এই নোড একেকটা ইন্ডিপেন্ডেট সার্ভারের মত কাজ করে আর একেই VPS বা Virtual Private Server বলা হয়। 

ভিপিএস (VPS) কেন ব্যাবহার করবেন? 

একটা ভিপিএস সার্ভারে ক্লায়েন্ট তার নিজের স্বাধীন মত সফটওয়্যার ব্যাবহার করতে পারে। নিজের ব্যাক্তিগত ই-কমার্স ওয়েবসাইট, কোনো কোম্পানির ওয়েবসাইট বা সফটওয়্যার যেখানে গুরুত্বপুর্ন অনেক ইনফরমেশন থাকে সেই ওয়েবসাইট গুলো মূলত ভিপিএস (VPS) হোস্টিং ব্যাবহার করে থাকে।

শেয়ার্ড বনাম VPS?

শেয়ার্ড হোস্টিং-এ অনেক লিমিটেশন থাকে এবং এর মধ্যে তুলনামূলক ইউজার বেশি থাকায় ওয়েবসাইট স্পিড স্লো হয়ে যায়। আবার শেয়ার্ড হোস্টিং-এ থাকা শেয়ার্ড আইপির মধ্যে কোন দুষ্টুলোক (ডিডোস অ্যাটাক) ছাড়ে তাহলে ঐ আইপি বেজড সকল ওয়েবসাইট ডাউন থাকবে যার কারণে ওয়েবসাইট সার্স ইঞ্জিন র‍্যাংক হারাবে। আর এর জন্যই আমরা শেয়ার্ড হোস্টিং বাদ দিয়ে সবাই ভিপিএস সার্ভার ব্যাবহার করে থাকি। 


Tuesday, May 24, 2022

ব্লুটুথ কি? What is bluetooth

ব্লুটুথ কি? What is bluetooth

ব্লুটুথ হচ্ছে তারবিহীন পার্সোনাল এরিয়া নেটওয়ার্ক (Personal Aria Network - PAN) প্রটোকল যা স্বল্প দুরত্বে ডেটা আদান-প্রদানের জন্য ব্যাবহৃত হয়। এর দুরুত্ব সাধারণত ১০ থেকে ১০০ মিটার হয়ে থাকে। বর্তমানে ল্যাপটপ, ট্যাব, পিডিএ, স্মার্ট ফোন ইত্যাদি ডিভাইসে ব্লুটিথ বিল্ড ইন আকারে থাকে।

তাছাড়াও ইউএসবি ব্লুটিথ অ্যাডাপ্টারের সাহায্যে যে কোন কম্পিউটারে ব্লুটুথ সক্রিয় করা যায়। এটি বর্তমানে বহুল প্রচলিত ও জনপ্রিয় ডেটা কমিউনিকেশন প্রটোকল। এর ডেটা ট্রান্সফার রেট প্রায় ১ মেগাবাইট/সেকেন্ড বা তারচেয়ে বেশি। ব্লুটুথ ব্যাবহার করে একই সাথে একাধিক ডিভাইসে সংযোগ দেইয়া যায়। এ যাবত ব্লুটুথের অনেক ভার্সন ভাজারে বের হয়েছে, তবে বর্তমানে ব্লুটুথ ভার্সন ৪.০ বিদ্যমান এবং তা ক্রমেই জনপ্রিয় হচ্ছে।

বিভিন্ন ভার্সনে ডেটা ট্রান্সফারের বৃদ্ধি ঘটেছে। নিম্নে ভার্সন অনুযায়ী ডেটা ট্রান্সফারের লিস্ট দেওয়া হলোঃ-

ব্লুটুথ ভার্সন ডেটা রেট
1.2 1 Mbit/s
2.0 + EDR 3 Mbit/s
3.0 + HR 3 Mbit/s
4.0 26 Mbit/s

Monday, May 23, 2022

ফেসবুকে ডোমেইন ব্লক হলে কি করণীয়? ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করার নিয়ম

ফেসবুকে ডোমেইন ব্লক হলে কি করণীয়? ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করার নিয়ম

আপনার যদি নিজের একটী ওয়েবসাইট থেকে থাকে এবং এইটা যদি ফেসবুকে একাধিক বার শেয়ার করে থাকেন! তাহলে অবশ্যই কোননা কোন ভাবে ফেসবুক কর্তীপক্ষ আপনার ওয়েবসাইটের ডোমেইনটি ফেসবুকে ব্লক করে দিবে কিংবা দিয়েছে। আমাদের মধ্যে অনেকেই আছি যাদের রয়েছে ব্যাক্তিগত ওয়েসাইট বা ব্লগিং সাইট যেই গুলো আমরা প্রতিনিয়তি শেয়ার করে থাকি। এবং বাংলাদেশে যেহুতু ফেসবুক ব্যাবহার কারীর সংখ্যা বেশি তাই বেশির ভাগ মানুষ ফেসবুকে তাদের ওয়েবসাইট লিংক শেয়ার করে থাকেন।  এবং এই শেয়ার করতে করতে এক পর্যায় ফেসবুক আপনার ওয়েবসাইটের URL বা ডোমেইন লিংকটী ব্লক করে দেয় এবং ফেসবুকে আর কখনো এটা শেয়ার করা যায়না। 

যদি আপনার ডোমেইন ব্লক হয়ে থাকে বা আপনি নিয়মিত ফেসবুকে আপনার ওয়েবসাইটের URL কপি করে লিংক শেয়ার করে থাকেন। তাহলে আজকের আর্টিকেলটি আপনার জন্যা। কারণ আজকের এই আর্টিকেলে আমি আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো কিভাবে ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করবেন। ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করলে আপনার ডোমেইন ফেসবুক আর কখনই ব্লক করবেনা এবং ভেরিফাই সম্পন্ন হলে ব্লক কৃত লিংক খুব দ্রুত ফেসবুক আনব্লক করে দিবে। 

ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই শেখার পুর্বে অবশ্যই নিচে দেওয়া কিছু তথ্য আপনার প্রয়োজন হবে। 
  • একটি ফেসবুক বিজনেস ম্যানেজার থাকা লাগবে (এ্যাডমিন আবশ্যক)
  • যেই ডোমেইনটি আপনি ভেরিফাই করতে যাচ্ছে অবশ্যই ঐ ডোমেইনের সম্পুর্ন এক্সেস বা একটি ওয়েবসাইট বানাতে যেই এক্সেস গুলো লাগে সেই এক্সেস আপনার কাছে থাকা লাগবে। 

ফেসবুকে নিজের ডোমেইন কিভাবে ভেরিফাই করবেন? 

ফেসবুকে ডোমেইন ভেরিফাই করতে প্রথমই চলে যেতে হবে ফেসবুকের বিজনেস ম্যানেজারে। বিজনেস অ্যাকাউন্ট যদি না থেকে থাকে অবশ্যই এখানে ক্লিক করে দেখে নিন কিভাবে বিজনেস ম্যানেজার অ্যাকাউন্ট করা যায়। বিজনেস ম্যানেজার ওপেন করার পর সাইডবার থেকে Setting এ ক্লিক করতে হবে। বিজনেস ম্যানেজার ওপেন করতে এই লিংকে ক্লিক দিন তাহলে সরাসরি ওপেন হয়ে যাবে। 

সেটিং এর মধ্যে যাবার পর আপনার অ্যাকাউন্টে ক্লিক দিন যা নিচের স্ক্রিনশটে লাল মার্ক করে দেখানো হলো। 

এবার এখান থেকে লাল মার্ক করা চিনহে ক্লিক করুন এবং এরপর নিচের স্ক্রিনশটে দেখানোর মত একটি পেজ পাবেন। এবং ঐখান থেকে আবার Brand Safety তে ক্লিক করুন যা নিচের স্ক্রিনশটে মার্ক করে দেখানো হলো। 

Brand & Safety তে ক্লিক করার পর নিচে Domain নামে একটি অপশন আসবে। ডোমেইন ভেরিফাই করার জন্য অবশ্যই ডোমেইন অপশনে ক্লিক করতে হবে। Domain অপশনে ক্লিক দেওয়ার উপরে দেখানো স্ক্রিনশটে Add বাটনকে লাল তীর দিয়ে চিনহ করা হয়েছে, Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। Add বাটনে ক্লিক দেওয়ার পরে একটি পপাপ ওপেন হবে এবং অইখানে আপনার ডোমেইন নামটি লিখতে হবে যেটা আপনি ভেরিফাই করতে চাচ্ছেন। 

আমি এখানে আমার ডোমেইন নামটি ভেরিফাই করবো তাই আমার ডোমেইন নামটি লিখে দিয়েছি। অবশ্যই শুধু ডোমেইন নামটি লিখবেন। যেমনটি আমি উপরের স্ক্রিনশটে দেখিয়েছি। সব শেষে Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। 
 
ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট কিভাবে করবেন? How to create Facebook Business Manager

ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট কিভাবে করবেন? How to create Facebook Business Manager

ফেসবুক পেইজ ভালোভাবে পরিচালনা করার জন্য ফেসবুকে বিজনেস অ্যাকাউন্ট অত্যান্ত জরুরি। আপনার পেইজ ভালোভাবে পরিচালনা করার জন্য আমাদের ওয়েবসাইট চোখ রাখুন। 

আজকের এই আর্টিকেলে দেখানো হবে কিভাবে ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট খুলবেন। সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আমাদের আজকের লিখা গুলো পরবেন এবং নিম্নে দেওয়া ছবি গুলো ভালো ভাবে লক্ষ্য করবেন।

How to create business manager? 

ফেসবুক বিজনেস অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য গুগলে সার্স করুন Facebook Business Manager অথবা সরাসরি গন্তব্যে যেতে ক্লিক করুন এখানে। গুগলে Facebook Business Manager লিখে সার্স করার পর ক্লিক করুন প্রথম লিংকে। এরপর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি স্ক্রিন পাবেন।  তবে আমার এখানে আমার পেজটি শো করছে কিন্তু আপনার এরকম না এসে হয়ত ব্লাংক বা ফাকা একটি সাইডবার আসবে সুধু। 

উপরে ছবিতে দেখানো ডিমান্ড ফ্লাই (Dmand Fly) এটা আমার পেইজ নাম. এখান থেকে আমি বাম দিক থেকে Dmand Fly এর এখানে একটি ক্লিক দিবো। যদি লিখা না বুঝে থাকেন নিচের ছবিটি ভালো করে লক্ষ্য করুন। 

এখনে ক্লিক করার পর একটি সাব মেনু ওপেন হবে, এখান থেকে Create a Business Manager এখানে ক্লিক করুন। নিচে স্ক্রিনশোটে মার্ক করে দেখানো হলো।

এখানে ক্লিক করার পর নিচে দেখানো স্ক্রিনশটের মত একটি পপাপ ওপেন হবে।

উপরের স্ক্রিনশটে দেখানো ইনপুট ফিল্ডে আপনার বিজনেস ম্যানেজার নাম দিন। এবং Next বাটনে ক্লিক করুন। আমি এখানে আমার ওয়েবসাইটে নাম ব্যাবহার করছি। Mr Antor Ali

এরপর আবার আরেকটি ট্যাব আসবে এবং এখানে আপনার পর্যাপ্ত তথ্য দিন। এবং Create বাটনে ক্লিক করুন। Create বাটনে ক্লিক করার পর আপনার ফেসবুকে বিজনেস অ্যাকাউন্ট সম্পন্ন হবে, যা নিচের স্ক্রিনশটে দেখানো হলো। 

এখান থেকে আপাতত স্কিপ দিয়ে দিতে পারেন এবং যখন ইচ্ছা তখন আপনি আপনার বিজনেস ম্যানেজার এডিট করতে পারেন। 

Sunday, May 22, 2022

ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন?

ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? কিভাবে ব্লগিং করে টাকা ইনকাম করবেন?

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন, যারা ব্লগারের নাম শুনেছেন কিন্তু এটা কি এখনো তা জানেনা। আজকের এই আর্টিকেলে ব্লগার কি? ব্লগার দিয়ে কি ফ্রিতে ওয়েবসাইট বানানো যায়? ব্লগার দিয়ে টাকা ইনকাম কিভাবে করবেন? এরকম আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর আজকের আই আর্টিকেলে আমি আপনাদের মাখে শেয়ার করবো। সুতরাং সবাই মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়ুন এবং mrantorali.com কে ফলো করতে থাকুন।

Blogger কি?

ব্লগার কি? এই প্রশ্ন প্রায় সকলের মাঝেই আছে, আর আমি এই টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনার মাঝেও আছে। বন্ধুরা ব্লগার হচ্ছে একটা CMS অ্যাপ্লিকেশন বা কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম। ব্লগার দিয়ে বিশ্বব্যাপী প্রায় 622,000 ওয়েবপেজ রয়েছে ব্লগারে। যদিও ব্লগার ওয়ার্ডপ্রেসের মত ওপেন সোর্সনা তবে তারপরো সম্পুর্ন বিনামুল্যে ও লাইফটাইম এক্সেসের সুবিধা থাকাতে ওয়ার্ডপ্রেস ও অন্যান্য CMS ইউজার আর্টিকেল শেয়ারের জন্য ব্লিগারকেই সাজেস্ট করে। যার অন্যতম একটি কারন হচ্ছে ব্লগারে আপনি সম্পুর্ন বিনা মুল্যে আর্টিকেল শেয়ারিং ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন।

ব্লগারে আপনি যদি নিজের ব্যাক্তিগত কোনসাইট ফ্রিতে বানাতে চান, তাহলে ব্লগার অ্যাকাউন্ট করার পর আপনি আপনার বা অন্য যে কোন নাম দিয়ে ওয়েবসাইট বানাতে পারবেন যা বিশ্বের যে কোন স্থান থেকে ভিজিট করা যায়। ব্লগার দিয়ে ওয়েবসাইট বানালে ব্লগার আপনাকে একটি ডোমেইন নাম দিবে যা সাব ডোমেইন হিসেবে পরিচিত। ব্লগারের আপনি যেই নাম দিয়ে ওয়েবসাইট খুলবেন সেই নামের পাশে একটা ডট(.) দিয়ে blogspot বা Blogger লিখা থাকবে। (ajantorali.blogspot.com) এরকম ভাবে।

Blogger History

ব্লগার হচ্ছে একটি কন্টেন্ট মেনেজমেন্ট সিস্টেম যা বানিয়ে ছিলেন Evan Williams ও Meg Hourihan. এবং প্রথমবারেরমত এটা রিলিজ করা হয় ২৩ আগষ্ট, ১৯৯৯ সালে। তবে বর্তমানে কোম্পানিটির মালিক বিশ্বের শীর্ষ টেক জায়েন্ট Google. আর গুগলের সার্ভিস বা প্রোডাক্ট মানেই অসাধারণ।



Saturday, May 21, 2022

ডায়নামিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?

ডায়নামিক ওয়েবসাইট কাকে বলে?

যারা ওয়েব ডেভেলপমেন্ট নিয়ে কাজ করছেন ও শুরু করেছেন বা করবেন ভাবছেন, তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনি কোননা কোন ভাবে Dynamic Website বা Static Website অথবা Landing Page এইসবের নাম শুনেছেন বা ভবিষ্যতে শুনবেন। এইসবের মানে কি অনেকেই জানেনা, যেমন আজকে আমি ফেসবুকে ওয়েব ডেভলপমেন্ট গ্রুপে পোস্ট পরছিলাম এবং কমেন্টে দেখলাম একভাই জানতে চাচ্ছেন ডায়নামিক ওয়েবসাইট সম্পর্কে। কিন্তু কেউ তাকে পর্যাপ্ত তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারছেনা। মূলত যারা ওয়েব সেক্টরে নতুন তাদের এই বিষয়টি জানা অত্যান্ত জরুরি। আজকের এই পোস্টে ডায়নামিক, স্ট্যাটিক ও ল্যান্ডিনং পেইজ নিয়ে আলোচনা করা হবে। 

What is Static Website? স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট কি?

স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট এমন একটি সাইট যেই সাইটে সকল ধরনের তথ্য থাকে কিন্তু একজন স্বাধারন মানুষ কোনভাবেই ঐ সাইট আক্সেস করতে পারবে না। তবে হ্যা যদি আপনি সাইটের এ্যাডমিন হয়ে থাকেন এবং সাইট যদি CMS ভিত্তিক হয়। তাহলে আপনি এ্যাডমিন হিসেবে যা খুশি করতে পারেন, আর এটাই স্বাভাবিক। বিশেষ করে পোর্টফলিও ওয়েবসাইট গুলো স্ট্যাটিক ওয়েবসাইট হয়ে থাকে। 

What is Dynamic Website? ডায়নামিক ওয়েবসাইট কি?

যেই ওয়েবসাইটে কোড এডিট করা ছাড়াই সব কাজ করা যা ও অ্যাকাউন্ট করা যায় তাকে ডায়নামিক ওয়েবসাইট বলে। ডায়নামিক ওয়েবসাইটে আপনি সকল ধরনের সুবিধা পাবেন। যেমনঃ- অ্যাকাউন্ট তৈরি করা এবং সাইটের একজন রেজিস্টার মেম্বার হওয়া। মূলয় ই-কমার্স ও লার্নিং ওয়েবসাইট গুলো ডায়নামিক ওয়েবসাইট হয়ে থাকে। যদি লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন, এই সমস্ত সাইট গুলো অ্যাকাউন্ট তৈরি, প্রোডাক্ট চয়েজ, প্রোডাক্ট কার্টে এ্যাড করা এবং সেটি আজীবন আপনার অ্যাকাউন্টে দেখানো, এবং কোন কিছু অর্ডার করা এই সকল কাজই ডায়নামিক ওয়েবসাইট দ্বারা সম্ভব।

What is Landing Page?

কোন একটা জিনিস খুব সুন্দর করে সুধু একটা পেইজের মধ্যে ডিস্পলে করানোকে ল্যান্ডিং পেইজ বলে। যেমন ধরুন আপনার একটি প্রোডাক্ট আছে, সেটা হতে পারে যে কোন জিনিস ধরে নিলাম আপনার কাছে Samsung S22 মোবাইল রয়েছে স্টোকে অনেক গুলো। এখন এই গুলো আপনি বিশ্বব্যাপী সেল করতে চাচ্ছেন। এর জন্য প্রয়োজন আপনার মার্কেটিং করা এবং লোকজনকে অই মোবাইল সম্পর্কে ভালো আইডিয়া দেওয়া। এইসমস্ত জিনিস গুলো আপনি একটা ল্যান্ডিং পেইজেএ মাধ্যমে ডিস্পলে করবেন। এতে করে ক্লায়েন্ট এক পেইজেই সকল ডিটেইলস জেনে যাবে। ল্যান্ডিং পেজ এবং স্ট্যটিক ওয়েবসাইট ২ টাই প্রায় সেম। এই সমস্ত ল্যান্ডিং পেজ গুলো প্রায় সবই মার্কেটিং এর জন্য তৈরি করা হয়। এবং বেশির ভাগ ল্যান্ডিং পেজ সিংগেল পেজেরও হয়ে থাকে।



Thursday, May 19, 2022

Present Indefinite or Simple Present Tense in Bangla

Present Indefinite or Simple Present Tense in Bangla

আজকের এই আর্টিকেলে আমি শিখাবো প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট এবং সিমপ্ল প্রেজেন্ট টেন্স কাকে বলে? আজকের আর্টিকেল পড়লে পুরো কনসেপ্ট ক্লিয়ার হয়ে যাবে যে প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট এবং সিমপ্ল প্রেজেন্ট টেনস কী? ও প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট টেন্সের ব্যাবহার কি? 

What is Present Indefinite or Simple Present Tense?

যে কাজ বর্তমান কালের অনির্দিষ্ট সময়ে হয় বা হয়ে থাকে বোঝায়, তাকে প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট বা সিম্পল প্রেজেন্ট টেনস বলে। সাধারণত নিত্য বর্তমান কাল বলে। যেমনঃ- 
  • আমরা ভাত খাই - We eat rice.
  • তারা ফুটবল খেলে - They Play Football.
প্রেজেন্ট ইন্ডিফিনিট টেনস চেনার উপায়ঃ বাংলা ক্রিয়ার শেষে এ, ই, য়, ও, অ থাকে।

গঠন প্রণালি 

Present Indefinite Tense গঠন করতে হলে কর্তা (Subject) এরপর Verb এর প্রেজেন্ট Form বসাতে হয়। 
Structure: Sub+v1+obj

বাংলা ইংরেজী
আমি পড়ি I read
তুমি পড় Your Read
সে পড়ে They read
তারা পড়ে He reads

Note: Present Indefinite Tense এর কর্তাটি যদি Third Person (নাম পুরুষ) Singular Number (একবচ্য) হয় তবে মূল Verb এর শেষে 'S' বা 'es' যোগ করতে হয়।

S এবং es এর ব্যাবহার 
  • মূল Verb এর শেষে o, ch, sh, es এবং x থাকলে es যোগ হয়। যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো-  
বাংলা ইংরেজী
সে স্কুলে যায় He goes (go+es) to school.
প্রধান শিক্ষক আমাদেরকে ইংরেজি শিক্ষা দেন The headmaster (Teach+es) Teaches us English
রহিম তার জামা ধৌত করে Rahim (Wash+es) Washes his shirt.
অসতলোক দুধের সাথে পানি মিশ্রণ করে A Dishonest Mman (Mix+es) Mixes water with milk.
  • মূল verb এর শেষে Y এবং Y এর আগে Consonant থাকলে Y এর স্থলে i বসে এবং তার শেষে es যোগ হয়। যেমনঃ- 

বাংলা ইংরেজী
শিশুটি কাদে The baby (cry-cri+es) cries.
পাখিটি আকাশে ওড়ে The bird (fly-fli+es) flies in the sky.
জেলে রোদ্রে মাছ শুকায় The fisherman (dry-dri+es) fish in the sun.
সে চেষ্টা করে He (try-tri+es) tries.
অথবা এক কথায় Y এর স্থলে ies বসে যেমনঃ cries, flies, dries ইত্যাদি।  
UI ডিজাইন কি?

UI ডিজাইন কি?

আপনি যদি অনলাইনে কাজ করে থাকেন, তাহলে আমি এত টুকু গ্যারান্টি দিতে পারি যে আপনি কোননা কোন ভাবে UI এর কথা শুনেছেন। আপনি যদি UI ডিজাইন সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনারই জন্য। কারণ আজকে আমরা UI Design এর সকল বিষয় আপনাদের সাথে শেয়ার করবো।

What is UI? 

UI যার ফুল মিনিং হচ্ছে User Interface. ইউজার ইন্টারফেস যদি আমি সহজে এক্সপ্লেইন করতে চাইঃ- আপনার এবং কোন একটা প্রোডাক্টের মধ্যে যেই ইন্টারেকশন হয়, সেটাকে একটি ডিজানের মাধ্যমে বা কোন ইন্টারফেসের মাধ্যমে প্রেজেন্ট করা হয় তখন সেটাকে User Interface Design বলে। চলুন আমি খুব সহজে এটা বুঝাই, ধরুন একটা ইউজার আছে এবং সে তার ঘরে টিভি দেখছে, এখানে টিভি হচ্ছে একটি প্রোডাক্ট। টিভির সাথে ইন্টারেকশন করার জন্য ইউজার একটি রিমোটের ব্যাবহার করে। এখন এখানে ২টি প্রোডাক্টের ব্যাবহার হচ্ছে একটি হচ্ছে টিভি অন্যটি হচ্ছে রিমট! এখন ধরুন টিভি দেখতে দেখতে ইউজার রিমট হাতে নিলো এবং রিমট দিয়ে টিভির ভলিউম একটু বাড়িয়ে দিলো। এখানেই আসে মূল কথা- রিমটটা এমন ভাবে ডিজাইন করা যেনো ব্যাবহারকারী (User) খুব সহজেই বাটন গুলো বুঝতে পারে, যেমন ভলুউম বাড়াতে কোন বাটন ক্লিক দিবে? যদি লক্ষ্য করেন যে রিমটটা ডিজাইন করেছে সে কিন্তু স্পষ্ট উল্যেখ রেখেছে যে কোন বাটনে ক্লিক দিলে সাউন্ড বাড়বে। রিমোটের সাথে ইউজার যে ইন্টারেকশন হলো এইটাই হলো  UI ডিজাইন.

এইভাবে মূলত অ্যাপস, ওয়েবসাইট, সফটওয়্যার বা অন্য যে কোন কিছুর ইন্টারফেস রেডি করাকেই UI ডিজাইন বলে।  যেমন ধরুন আপনি একটি অ্যাপস বানাচ্ছেন (Android/Apple IOS) এর জন্য। অ্যাপস্টির মধ্যে থাকা পেইজ গুলো কোনটা কেমন হবে? কোথায় কি কালার দিলে মানাবে? হোম পেজ কেমন হবে? এ্যাডমিন প্যানেল কেমন হবে? এরকম হাজারো জিনিস একজন UI ডিজাইনার করে থাকে। 






Wednesday, May 18, 2022

What is TENSE? টেনস কি?

What is TENSE? টেনস কি?

ল্যাটিন শব্দ "Tempus" হতে Tense শব্দের উতপত্তি। Tempus শব্দের অর্থ সময়।  এখন অনেকেই ভাবছেন কিসের সময়? উত্তর হলোঃ- ক্রিয়া বা কাজ সম্পন্ন হওয়ার সময়। কোন কাজ হয়েছে, কী হচ্ছে, কী হবে ইত্যাদি বোঝালে Verb-এর রুপের যে পরিবর্তন হয়, তাকে Tense বা কাল বলে। এক কথায়, ক্রিয়া বা কাজ সম্পন্ন হওয়ার সনয়কে Tense বা কাল বলে।

Tense কত প্রকার?

Tense স্বাধারনত ৩ প্রকার হয়ে থাকে যা নিম্নে উল্যেখ করা হলোঃ-

  1. Present Tense
  2. Past Tense
  3. Future Tense

Present টেন্স কাকে বলে?

বর্তমান সময়ে কোনো কাজ হয়, হয়েছে বা হচ্ছে বোঝালে Verb এর যে রুপ হয়, তাকে Present Tense (বর্তমান কাল) বলে। কিছু উদাহরন নিচে উল্যেখ করা হলোঃ-
  • আমি পড়ি -- I read.
  • তুমি পড়ছ -- You are reading.
  • সে পড়ছে -- He has reading.
Past Tense কাকে বলে?
অতীতকালে কোনো কাজ হয়েছিলো বা হচ্ছিল বোঝালে Verb- এর যে রুপ হয়, তাকে Past Tense বলে। Past Tense এর আবার চারটি রুপ আছে! যা নিম্নে উল্যেখ করা হলোঃ-
  1. Past Indefinite/Simple Past
  2. Past Continuous
  3. Past Perfect
  4. Past Perfect Continuous

Future Tense কাকে বলে?

Future মানে হলো ভবিষ্যত, আর Tense মানে কাল! অর্থাৎ ভবিষ্যত কাল। কোনো কাজ পরে হবে বা হতে থাকবে বোঝালে Verb- এর যে রুপ হয়,৷ তাকে Future Tense বলে। Future Tense এর চারটি রুপ আছে, 
  1. Future Indefinite/ Simple Future
  2. Future Continuous 
  3. Future Perfect
  4. Future Perfect চন্তিনুওউস


Sunday, May 15, 2022

এনএফটি কাকে বলে? এনএফটি মার্কেটপ্লেস কি?

এনএফটি কাকে বলে? এনএফটি মার্কেটপ্লেস কি?

NFT ২০২০-২০২১ সালের পর থেকেই সাধারণ মানুষ এটা নিয়ে বেশি জেনেছে, এবং বর্তমান বিশ্বব্যাপী প্রায় ৮০০ মিলিয়নের বেশি মার্কেট সাইজ নিয়ে NFT সবার শির্ষে।  কোননা কোন ভাবে নিশ্চয় আপনি ব্লকচেইনে বা এনএফটি  (NFT) এর কথা শুনেছেন। যদি না শুনে থাকেন কোন সমস্যা নেই কারণ, আজকে এনএফটি কি? এইগুলোর ব্যাবহার ও কাজ? মার্কেট ভ্যালু কেমন? এইসকল তথ্য এই আর্টিকেলে পেয়ে যাবেন।  

NFT এর ফুল মিনিং হচ্ছে Non-Fungible Tokens. যদি একটি গভির ভাবে চিন্তা করেন তাহলে দেখুন এখানে কিন্তু ২টা ওয়ার্ড বা টার্মস আছে। যেমন Not-Fungible একটি এবং অন্যটি  হচ্ছে Tokens অতএব এখানে ২টি শব্দ আছে। চলুন প্রথমেই শুরু করা যাক Non-Fungible দিয়ে!

What is non-Fungible?

খুব সহজে যদি আমি এক্সপ্লেইন করতে চাই তাহলে Fungible কে আমি রিপ্লেস করে Replace করি তাহলে হবে Non-Replaceable! অতএব এখানে মানে আসছে হচ্ছে Non-Replaceable. চিলুন এবারে আপনাদের আরো ক্লিয়ার করে বোঝায়। ধরুন আপনি একটা বই কিনলেন, হতে পারে সেটা অনলাইন বা অফলাইন থেকে ও যে কোন ধরনের বই। আমি এতটুকু গ্যারান্টি দিতে পারি আপনি যেই বইটা কিনেছেন বাজারে তার হাজারো কপি রয়েছে। আপনি যদি ৫ মাস পরে একটা দোকান থেকে বইটা কিনেন তাও কিন্তু বইটারর মধ্যে সেম লিখা সেম কাভার পাবেন।  এর অন্যতম কারন হচ্ছে বইটা Replaceable. এটা আপনি যখন তখন যে কোন বইয়ের সাথে রিপ্লেস করতে পারবেন এবং চাইলেই এর হাজারো কপি বের করতে পারবেন। তবে লক্ষ্য করুন আপনি যেই বইটি কিনেছেন সেই বইটি আপনি পড়ার মধ্য দিয়ে কিছু কিছু টেক্সটের উপর মার্ক করলেন, বা কোন কোন যায়গায় হাইলাইট করলেন তখন কিন্তু অই বইটা রিপ্লেসয়াবল (Replaceable) হবে না। কারণ আপনার হাতে থাকা বইটাতে আপনার নোটস, হাইলাইট, স্কিপ্ট মার্ক করা আছে এবং এই কপিটা সুধু আপনার কাছেই আছে। একইভাবে অন্য যে কোন জিনিসে এই সিস্টেমটি প্রসেস করা হয় এবং এটাকেই বলা হয় Non-Replaceable বা Non-Fungible. 

এবারে কথা বলা যাক টোকেনের বিষয় নিয়ে। টোকেনের কথা যদি বলি তাহলে ছোট বেলার কথা মনে পরে যাবে, ছোট বেলায় আমরা যদি কোন মেলায় যেতাম তাহলে যে কোন একটি জিনিস দেখার জন্য আমাদেরকে টোকেন নিতে হতো। তারপর আমরা টোকেন গিয়ে কাউন্টারে জমা দিলে আমাদেরকে নির্দিষ্ট খেলা দেখতে দিতো যেমন ধরেন মোটর বাইক। এটাত সুধু একটা এক্সপ্লেইন দিলাম এবার ভালো করে জেনে নেই, টোকেন কি?

What is tokens?

টোকেন ব্যাসিকালি ব্লকচেনের একটি অংশ। ব্লক চেইন কি তা জানতে এখানে ক্লিক করুন। টোকেন মূলত কাজ করে একটা ভেরিফাইড সিস্টেমের মত। ধরুন আপনি যেই বইটা হাইলাইট করেছিলেন, সেই বইটা বাজারে অনেক কপি থাকলেও আপনার কাছে থাকা কপিটা নেই। কিন্তু এইটা যে আপনার নিজের এটা কিভাবে প্রুভ করবেন? কিভাবে মানুষজন জানবে যে এই বইটা মালিক একমাত্র আপনি? এটাই হচ্ছে NFT এবং এখানে টোকেন অর্থ একটি বই বোঝাতে চাচ্ছি। সেটা যে কোন জিনিস হতে পারে। আরো একটু ক্লিয়ার ভাবে বলতে গেলে আপনার বইটার বা আপনি যে একটা জিনিসের মালিক এইটার সম্পুর্ন একটা প্রুভমেন্ট তৈরি করা। যেমনটি ব্লক চেইনে করা হয়েথাকে, যেমন কেউ টাকা ট্রাঞ্জিশন করলে সেটা যেনো পরবর্তিতে আর কেউ এডিট না করতে পারে, একই ভাবে আপনার জিনিসটা আর কোন কপি হবেনা। আর এই প্রত্যেকটা একক জিনিসকেই টোকেন বলা হয়। 

Saturday, May 14, 2022

কালার কাকে বলে? গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কালার বিষয় জানা অত্যান্ত জরুরি

কালার কাকে বলে? গ্রাফিক্স ডিজাইনার হিসেবে কালার বিষয় জানা অত্যান্ত জরুরি

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা জানবো রঙ কাকে বলে? রং হল রঞ্জক পদার্থ। আমাদের চোখের সামনে যা কিছু দেখি সব কিছুই এক একটি রঙ। তবে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের জন্য রঙের কিছু প্রকারভেদ আছে যা নিম্নে উল্যেখ করা হলো।

আসলে কোন একটি রঙ বর্ণনা করা সত্যিই কঠিন। ধরুন "লেমন গ্রীন" রঙ্গটি দু'জন লোকের কাছে দু'রকম। আমি বলতে চাচ্ছিনা যে, লেমন গ্রী রঙটি একজনের কাছে লাল, আর অপরজনের কাছে কালো। যা বোঝাতে চাচ্ছি তা হলোঃ- হয়তো বা দুজনই লেমন গ্রীন রংটি কল্পনা করছে। কিন্তু তাদের কল্পনাকৃত রঙের মানের মধ্যে কমবেশি কিছু পার্থক্য রয়েছে। 

বিষয়টি পরিক্ষা করে দেখার জন্য দু'জন ডিজাইনার বন্ধুকে লেমন গ্রীন রঙের ব্যাকগ্রাউন্ডের উপর একটি ডিজাইন তৈরি করতে বলুন। এরপর কোন ইমেজ এডিটিং সফটওয়্যার তৈরি কৃত ডিজাইন দুটির ব্যাকগ্রাউন্ড থেকে কালার পিক করে দেখুন, মান দু'টোতে কিছু না কিছু পার্থক্য দেখা যাবে। যদিও এ পর্যন্ত কালার বর্ণনা/উপস্থাপনের জন্য অনেক ষ্টান্ডার্ড-ই প্রস্তাবিত হয়েছে।

তবে এর মধ্যে RGB/CMYK এবং CIE Lab Schemes ই সবচেয়ে ভালো কাজ করছে। RGB ম্যাপ কালার মূলত তিনটি কালারের সমন্ময়ে উপস্থাপিত হয়। এগুলো হলোঃ Red, Green এবং Blue। মনিটর বা পর্দায় উপস্থাপনের জন্য এই কালার স্কিমই সবচেয়ে ভালো কাজ করে। কিন্তু প্রিন্টিং এর ক্ষেত্রে যথাযথ ফলাফল প্রদান করতে পারেনা। যে কারণেই CMY আবির্ভাব। এই তিনটি CMY নাম্বার ব্যাবহার করেরি প্রিন্টিং কালারের মান নির্ধারিত হয়ে থাকে। কিন্তু কালার নিপুণতা এবং নির্ভুলতার অভাবে এই তিনটি কালারের মাধ্যমে পুরোপুরি কালো কালারর তৈরি করা যায় না। ফলশ্রুতিতে এই তিন CMY কালারের সাথে একটি অতিরিক্ত/আলাদা কালো Black (K) কালার যোগ করা হয়ে CMYK কালার মডেল তৈরি করেছে। আমরা যে সমস্ত কালার দেখতে পাই তা RGB এবং CMYK উভয় কালার সেটই উপস্থাপন করতে পারে। তবে CIE Lab আরও বেশি কাছাকাছি কালার উপস্থাপন করে, সাধারন দৃষ্টিতে যা নিখুঁঁত বলেই মনে হয়। 



গুগল এ্যাডসেন্স কি?

গুগল এ্যাডসেন্স কি?

গুগল বিশ্বের লিডিং টেক জায়েন্ট কোম্পানি। বর্তমানে এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে আমরা প্রতিনিয়তই গুগলের উপর নির্ভর করছি। গুগলের রয়েছে বিশ্বব্যাপী প্রায় ২৭০+ টি সার্ভিস যা প্রতিটি দেশের জন্য উন্মুক্ত এবং ফ্রী ব্যাবহারের সুযোগ। গুগলের সার্ভিস গুলোর মধ্যে অন্যতম একটা সার্ভিস হচ্ছে গুগল এ্যাডসেন্স (Google AdSense)!  গুগল এ্যাডসেন্স সবার অনেক জনপ্রিয় এবং অনলাইনে টাকা উপার্জনের একটি জনপ্রিয় মাধ্যমে। বিশেষ করে ইউটুন ও ওয়েবসাইটে এ্যাডসেন্স এপ্রুভাল নিয়ে এ্যডসেন্স থেকে ইনকাম করা হয়। আজকের এই আর্টিকেলে আমি এ্যাডসেন্স বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করবো।

এ্যাডসেন্স কি?

গুগলের অ্যাডসেন্স গুগলে থেকে আর্নিং করার অন্যতম সোর্স। বিশ্বব্যাপী প্রায় ২০ মিলিয়ন কাস্টমার রয়েছে এ্যাডসেন্সের। এবং এর থেকে প্রতিদিন প্রায় কয়েকশ কোটি টাকা গুগল থেকে ট্রান্সজেকশন হচ্ছে। মূলত বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও ইউটুবের মাধ্যমে স্বাধারন পাবলিক গুগল অ্যাডসেন্স এ্যাপ্লাই করে টাকা ইনকাম করে। তবে এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট নিতিমালা আছে। যার মধ্যে অন্যতম একটি পলিসি হচ্ছে কপিরাইট! কপিরাইট কোন কন্টেন্ট আপনার ওয়েবসাইট কিংবা ইউটুবে যদি থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনি অ্যাডসেন্স পাবেন না। 

ওয়েবসাইটে এ্যাডসেন্স টাকা কেন দেয়? 

আপনার ওয়েবসাইটে যদি এ্যাডসেন্স বসাতে চান সেইক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ওয়েবসাইটে নুন্যতম ১০ টি আর্টিকেল ও আর্টিকেল গুলোতে প্রত্যেকটায় কমপক্ষে ১০০০ ওয়ার্ড থাকা লাগবে এবং গুগলে র‍্যাংক করাতে হবে। ওয়েবাসাইটটি এসইও করে অরগানিক ট্রাফিক জেনেরেট করতে হবে। পরবর্তিতে গুগল এ্যাডসেন্স অ্যাপ্লাই করে এ্যাডসেন্স নিতে হবে। এবং যদি আপনি এ্যাডসেন্স পেয়ে যান তাহলে গুগল অটোমেটিক আপনার ওয়েবসাইটে বিভিন্ন এ্যাডস যুক্ত করে দিবে। এবং উক্ত অ্যাডসগুলো অরগানিক ট্রাফিকরা যখন দেখবে বা ক্লিক দিবে তখন তার মাধ্যমে আপনি অই অ্যাডভাইজর থেকে কিছু % শেয়ার পাবেন। মূলত এটায় হচ্ছে গুগল এ্যাডসেন্স থেকে আর্নিং হবার একটি প্রসেস। এবং এইভাবে ইউটুবসহ বিভিন্ন ভাবে গুগলের পার্টনারশীপ হয়ে গুগল থেকে ইনকাম করতে পারেন। তবে ইউটুবের কিছু পলিসি আছে যা নিম্নে উল্যখ করা হলো। 

ইউটুবে এ্যাডসেন্স পলিসি

ইউটুব বিশ্বের জনপ্রিয় ও শীর্ষে থাকা একতি ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম। এবং একটি তথ্যে সুত্রে জানা গেছে ইউটুবে প্রতিমিনিটে প্রায় ৫০০ ঘন্টার ভিডিও আপলোড হয়ে থাকে। যার প্রেক্ষিতে প্রতিদিন ৭ লক্ষ ২০ হাজার ঘন্টা ভিডিও আপলোড ইউটুবে। এবং সার্স ইঞ্জিন হিসেবে গুগলের ঠিক পরের অবস্থান ইউটুবের। ইউটুবে এ্যাডসেন্স নিতে হলে সর্বনিম্ন ১০০০ সাবস্ক্রাইবার ও ৪০০০ ঘন্টা ভিডিও দেখার টাইম এ্যাপ্লাইয়ের পুর্বে এক বছরের মধ্যে হতে হবে। তাহলেই আপনি অ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করতে পারবেন, তবে শর্ত হলো কোনরম কপিরাইট কিছু থাকা যাবেনা। কারো বিরুদ্ধে যায় বা বাজে কোনরকম ভিডিও আপলোড করা যাবেনা। সম্পুর্ন ভালো ও ইউনিক কন্টেন্ট তৈরি করতে হবে। 

গুগলের এ্যাডস গুলো কিভাবে আসে বা কারা দেয়? 

গুগলের রয়েছে ২৭১টি সার্ভিস যার মধ্যে গুগল তাদের সার্ভিস গুলো প্রোভাইড করে থাকে। এবং বিভিন্ন টেক জায়েন্ট ও বিভিন্ন কোম্পানি এই গুগলের মাধ্যমে এ্যাডস দেয় যার জন্য গুগল কিছু টাকা চার্জ করে এবং তাদের নির্দিষ্ট সার্ভিস গুলোতে এ্যাডস গুলো দেখানো হয়। যার মধ্যে এন্ড্রয়েড এ্যাপ্স, ইউটুব ও ওয়েবসাইট অন্যতম। গুগলে কাস্তমার বা এ্যাডভার্টাইজার থেকে যেই টাকাটা নিয়ে থাকে তার তার থেকে তাদের পার্টনারশীপ যেমন যারা ইউটুব বা ওয়েবসাইটে এ্যাডসেন্স বসিয়েছে তাদেরকে কিছু % শেয়ার দেয়। আমার জানা মতে গুগল ৫১% শেয়ার তাদের পার্টনার শীপদের দেয় এবং বাকিটা তারা নেয়। গুগলে চাইলে আপনিও এ্যাডস দিতে পারেন গুগলে এ্যাডস দেওয়ার জন্য রয়েছে গুগল এ্যাডস মেনেজার।


রাস্টার বা ভেক্টর বলতে কি বোঝায়? ইমেজ Vector and Raster  ছবি জুম করলে ফেটে যায় কেন?

রাস্টার বা ভেক্টর বলতে কি বোঝায়? ইমেজ Vector and Raster ছবি জুম করলে ফেটে যায় কেন?

ছবি জুম করলে বা কোন একটা গ্রাফিক্স জুম করলে ফেটে যায় এটা কোন নতুন কথা নয়! তবে কিছু কিছু ছবি বা গ্রাফিক্স আছে যা জতই জুম করেন ফাটবেনা। মূলত যেই ছবি গুলো জুম করলে ফাটেনা সেটাকেই ভেক্টর গ্রাফিক্স বলা হয়। এবং যেটা ফেটে ও ঝাপসা দেখায় অইটাকে বলা হয় বিটম্যাও ইমেজ। বন্ধুরা আজকের এই পোস্টে আমি ভেক্টর ও বিটম্যাপ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সবাই মনোযোগ সহকারে পরবেন।

ভেক্টর গ্রাফিক্স কাকে বলে?

ড্রয়িং উপাদানের উপর ভিত্তি করে ভেক্টর ইমেজ গঠিত। ভেক্টর পদ্ধতি অর্থাৎ গাণিতিক্রেখা এবং বক্ররেখার মাধ্যমে তৈরি গ্রাফিক্সকে ভেক্টর গ্রাফিক্স বলা হয়। জ্যামিতিক বৈশিষ্ট অনুসারে ভেক্টর গ্রাফিক্স বর্ণিত হয়। যেমনঃ বাইসাইকেলের টায়ার আকার জন্য ভেক্টর গ্রাফিক্সে নির্দিষ্ট গাণিতিক সুত্র ব্যাবহার করে নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধবিশিষ্ট বৃত্ত তৈরি করা হয়, নির্দিষ্ট অবস্থানে (x স্থানাংক X স্থানাংক) স্থাপন করা হয় এবং নির্দিষ্ট রঙ দ্বারা পূর্ন করা হয়। এক্ষেত্রে কম্পিউটার প্রতিটি বিটের অবস্থান এবং রংয়ের মানকে ধারন করার পরিবর্তে ছবির প্রতিটি রেখা বা বৃত্তের গাণিতিক সুত্রে ধারণ করে ফলে ভেক্টর ছবির মান বেশ ভালো হওয়া সত্তেও বাইট সংখ্যা অত্যান্ত কম হয়ে যায়। 

ভেক্টর গ্রাফিক্স রেজ্যুলেশন সব সময় ও সব অবস্তনে একই থাকে। তাই এটিকে যে কোন সাইজে পরিবর্তন করা যায় এবং এর বিস্তারিত সব কিছু পরিষ্কারভাবে যে কোন আউটপুট ডিভাইসে প্রিন্ট করা যায়। বিশেষ করে ছোট ফন্ট তৈরি করার জন্য ভেক্টর গ্রাফিক্স হলো সর্বাধিক পছন্দের। বিখ্যাত সফটওয়্যার নির্মাতা অ্যাডবি ইন কর্পোরেশন অ্যাডবি ইলাস্ট্রেটর দিয়ে ভেক্টর গ্রাফিক্স তৈরি করা যায়। 

বিটম্যাপ ইমেজ কি জিনিস?

বিটম্যাপ ইমেজকে রাস্টার ইমেজও বলা হয়। ইমেজের ক্ষুদ্র অংশ পিক্সেল দিয়ে বিটম্যাপ ইমেজ তৈরি হয়। প্রত্যেকটি পিক্সেল নির্দিষ্ট অবিস্থান এবং কালার ভেল্যু নির্দিষ্ট করে। যেমনঃ বিটম্যাপ ইমেজে একটি বাইসাইকেলের টায়ার ঐ অবস্থানে অনেকগুলো পিক্সেলকে জোড়া লেগে অংকিত হয়। বিটম্যাপ ইমেজে কাজ করার সময় অবজেক্ট অথবা শেপ পরিবর্তনের পরিবর্তে এর পিক্সেলকে এডিট করা যায়। বিটম্যাপ ইমেযে রেজ্যুলেশন নির্ভর নির্দিষ্ট সংখ্যক পিক্সেল দ্বারা এর ইমেজ ডেটা তৈরি করা হয়। ফলে কম রেজ্যুলেশনে প্রিন্ট করলে অথবা পর্দায় বড় করে দেখলে বিটম্যাপ ইমেজ এর সঠিকস্বরুপ হারায় এবং অমসৃণ দেখায়। ফটোগ্রাফি অথবা রঙইন চিত্রাংকনের মতো ছায়াযুক্ত ইমেজের ক্ষেত্রে বিটম্যাপ ইমেজ সর্বাধিক পছন্দের। গ্রাফিক্স তৈরি এবং ইমেজ এডিটিংয়ে সেরা সফটওয়্যার এ্যাডবি ফটোশপ দিয়ে বিটম্যাপ ইমেজ তৈরি করা যায়। 

একটি বিটম্যাপ ইমেজকে সংরক্ষন করতে কতটুকু যায়গা লাগবে তা পিক্সেল সংখ্যার উপর নির্ভর করে।




আইপি অ্যাড্রেস কি? আইপি অ্যাড্রেস কেন প্রয়োজন?

আইপি অ্যাড্রেস কি? আইপি অ্যাড্রেস কেন প্রয়োজন?

বিশ্বের প্রতিটি মানুষের নিজের পরিচয়ের জন্য একটি নাম আছে। এক নামে এক গ্রামে বা এক দেশে একাধিক লোক থাকতে পারে, কিন্তু প্রত্যেক মানুষের জন্যই আলাদা-আলাদা ঠিকানা থাকে। টেলিফোনের ক্ষেত্রে প্রতিটি ফোনের জন্য যেমন একটি নাম্বর আছে ঠিক তেমনই ইন্টারনেটে প্রতিটি কম্পিউটারের জন্য একটি আইডেন্টিটি থাকে যা IP (Internet Protocol) অ্যাড্রেস নামে পরিচিত। বর্তমানে ইন্টারনেট প্রোটকল ভার্সন ৪ বা IPV4 চালু আছে।


IPV4 সিস্টেমের প্রতিটি আইপি অ্যাড্রেসকে প্রকাশের জন্য মোট চারটি অকটেট (৮ বিটের বাইনারি) সংখ্যা প্রয়োজন। কাজেই সম্পুর্ন ঠিকানা প্রকাশের জন্য ৩২ বিট প্রয়োজন। প্রতিটি অকটেট ডট (.) দ্বারা পৃথক করা হয়। 

আইপি অ্যাড্রেসের প্রথম ২ টি অকটেট নেটওয়ার্ক আইডি এবং পরের দুটি অকটেট হোস্ট আইডি প্রকাশ করে।  

বাইনারি সংখ্যা মনে রাখা অসুবিধাজনক বিধায় এর সমকক্ষ ডেসিমাল সংখ্যা দিয়েও আইপি অ্যাড্রেস লেখা হয়। 10000000.10101000.00001011.00000001 আইপি অ্যাড্রেসের ডেসিমেল সমকক্ষ হলো 192.168.11.01 নিচে আইপি অ্যাড্রেসসহ একটি নেটওয়ার্ক দেখানো হলো-


ক্রমবর্ধমান নেটওয়ার্ক বিস্তৃতির কারণে IPV4 এর ৩২ বিট অ্যাড্রেস অপ্রতুল হিয়ে গেছে। এই সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে IPV6 নামে ১২৮ বিট আইপি অ্যাড্রেস চালু হয়েছে। IPV6 চালু হওয়ার ফলে পর্যাপ্ত আইপি অ্যাড্রেস পাওয়া যাচ্ছে।

Friday, May 13, 2022

সেলুলার নেটওয়ার্ক কাকে বলে? সেলুলার নেটওয়ার্ক ব্যখ্যা

সেলুলার নেটওয়ার্ক কাকে বলে? সেলুলার নেটওয়ার্ক ব্যখ্যা

সেলুলার নেটওয়ার্কে রেডিও ফ্রিকোয়েন্সী ব্যাবহার করা হয়। সেলুলার রেডিও সিস্টেম রেডিও সার্ভিসের সাথে ভূমি এলাকায় সিগন্যাল বা সংকেত সরবরাহ করা হয়, যা নিয়মিত আকারের সেল (Cell) ভিভক্ত।

সেল ষড়ভূজাকার, বার্গাকার, বৃত্তাকার বা অন্য কোন অনিয়মিত আকারের হতে পারে, যদিও ষড়ভূজাকারই প্রথাগত বা প্রচলিত। প্রত্যেক সেলের জন্য বহু সংখ্যক ফ্রিকোয়েন্সি বরাদ্দ রয়েছে যা সমতুল্য রেডিও বেস স্টেশন রয়েছে। রি ফ্রিকোয়েন্সীসমুহের একটি শ্রেনী পুনরায় ব্যাবহার করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে যাতে একই ফ্রিকোয়েন্সী প্রতিবেশী বা পাশাপাশি সেলে পুনর্ব্যাবহৃত না হয়। 

সম্পুর্ন ভিন্ন ট্রান্সমিশনের জন্য বিভিন্ন এলেকায় একই রেডিও ফ্রিকোয়েন্সী পুনরায় ব্যাবহার করা যেতে পারে। যদি একটি মাত্র সাধারণ ট্রান্সমিটার থাকে তবে যে কোন প্রদেয় ফ্রিকোয়েন্সীতে কেবলমাত্র একটি ট্রান্সমিশন ব্যাবহার করা যেতে পারে। একই ফ্রিকোয়েন্সী পুনরায় ব্যাবহার করার ক্ষেত্রে একটি মানসম্পন্ন FDMA সিস্টেমের বিভিন্ন সেলের মধ্যে কমপক্ষে এক সেল বিরতি অবশ্যই থাকতে হবে।



Tuesday, May 10, 2022

ফ্রিল্যান্সিং কী? ফ্রী ল্যান্সিং কেন শিখবেন? ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি শিখা লাগে?

ফ্রিল্যান্সিং কী? ফ্রী ল্যান্সিং কেন শিখবেন? ফ্রিল্যান্সিং করতে কি কি শিখা লাগে?

হেলো সবাইকে, আশা করি সবাই অনেক ভালো আছেন। আজকের এই পোস্টে আমরা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে যা কিছু জানার আছে সব কিছু জানবো। ফ্রিল্যান্সিং কিভাবে করে? ফ্রিল্যান্সিং কেন শিখবেন? ফ্রিল্যান্সিং না করলে কি হবে? ফ্রিল্যান্সিংয়ে কি কি করা হয়? ফ্রি ল্যান্সিংয়ে কাজ দেয় কে? এরকম আরো অনেক প্রশ্নের উত্তর আজকের এই একটি পোস্টে পেয়ে যাবেন। আশা করি আর্টিকেলটি সবাই মনোযোগ সহকারে পরবেন। 

ফ্রিল্যান্সিং কী?

ফ্রীল্যান্সিং কি? ফ্রিল্যান্সিং এর অর্থ হলো স্বাধীন বা মুক্ত পেশা। আমি যদি কোথাটাকে এভাবে বলি যে, কোন নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানে না থেকে স্বাধীনভাবে কাজ করাকেই ফ্রী ল্যান্সিং বলা হয়। আর এই পেশার সাথে যারা যুক্ত থাকে তাদেরকে বলা হয় ফ্রিল্যান্সার বা স্বাধীন পেশাজীবী। বাংলাদেশের বর্তমানে অনেকেই এই পেশাটি বেছে নিচ্ছে এবং ফ্রী ল্যান্সিং করছেন। 

কেন ফ্রিল্যান্সিং করবেন?

ফ্রিল্যান্সিং শুরু করার ২টি প্রধান কারণ আছে। কারন ২টি হলো Freedom ও Money! এখানে ফ্রীডম ও টাকা দুইটাই খুব গুরুত্বপূর্ন। আপনি ফ্রিল্যান্সিং করলে যেমন স্বাধীনভাবে কাজ করবেন তেমনি আপনি যে কোন সময় ডলারের কাজ করতে পারবেন। ফ্রীল্যান্সিংকে যদি একটি চাকরির সাথে তুলনা করা হয় তাহলে? কোথায় চাকরি করলে হয়তবা সপ্তাহে ৫-৬ দিন বাধ্যতামূলত আপনাকে কাজ করতে হবে এবং প্রতিদিন টাকা ৯-১০ ঘন্টা কাজ করা লাগবে। কিন্তু ফ্রীল্যান্সিং এর মধ্যে আপনি যে কোন টাইমে কাজ করতে পারেন। আবার চাকরি করলে প্রতিদিন হয়ত একই কাজ করতে হবে কিন্তু ফ্রিল্যান্সিং করতে গেলে আপনি প্রতিদিন নতুন কিছু শিখতে পারবেন। আর তাছারা পরিবারের সাথে পর্যাপ্ত টাইম স্পেন করতে পারবেন।

ফ্রিল্যান্সিং এর কাজটা কি? কি কি করা লাগে? 

ফ্রিল্যান্সিং এ আমার মনে হয়না এমন কোন কাজ আছে যেটা করা হয়না, বিশেষ করে ডিজিটাল যুগের কাজ। ফ্রিল্যান্সিং এ অনেক রকম কাজ করা যায় তবে বাংলাদেশ সহ বিশ্বে পপুলার এরকম কিছু কাজের তালিকা আমি নিচে উল্যেখ করছি। 
  1. Web Design (Front-End)
  2. Web Development (Back-End)
  3. Web Development (Full-Sack)
  4. UI/US Design
  5. PHP Project
  6. CMS Software Development
  7. WordPress Website
  8. WP Plugin  Development
  9. E-Commerce
  10. Discord Live Chat
  11. Logo Design
  12. Banner Design
  13. Promotional Video 
  14. Advertising Video
  15. Digital Marketing
  16. Lead Generation
এরকম আরো হাজার হাজার কাজ রয়েছে যা অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন টেকনিশিয়ানরা করে থাকে।

ফ্রিল্যান্সিং কোথায় করা হয়?

এই কাজগুলো, অনলাইনে বিভিন্ন ওয়েবসাইটের মাধ্যমে করানো হয় যেইগুলো বলা হয় মার্কেটপ্লেস। এই মার্কেটপ্লেসে কাজ করলে অনেক সুযোগ সুবিধা আছে যেমন ৯৯% সিউর থাকতে পারেন যে আপনি পেমেন্ট পাবেন। একটা ভালো পলিসি আছে যেমন টাকা দিবে আর আপনি তার সার্ভিসটি ডেলিভারি দিবেন। মার্কেটপ্লেসগুলো আপনার ইনকাম থেকে কিছু % শেয়ার রাখছে হতে পারে সেটা ইনকাম বুঝে বা মোন গোড়া। বিশ্বের জনপ্রিয় কিছু মার্কেট প্লেসের নাম নিচে উল্যেখ করছি।
  1. Fiverr
  2. Freelancer
  3. Behance
  4. Upwork
  5. Drible
মূলত এই ৫টি সাইটে বেশি বেশি কাজ করা হয়। 







Monday, May 9, 2022

Google CEO Sundor Pichai সুন্দর পিচাই সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

Google CEO Sundor Pichai সুন্দর পিচাই সম্পর্কে কিছু অজানা তথ্য

১৮ অক্টোবর ২০০৬ সালে মাইক্রোসফট রাতারাতি গুগলকে প্রায় শেষ করে দিয়েছিলো। ২০০৬ সালে যখন ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার (Internet Explorer) সব থেকে বেশি ব্যাবহৃত ব্রাউজার ছিলো তখন মাইক্রোসফট (Microsoft) গুগলকে (Google) সরিয়ে বিং (Bing) কে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ডিফল্ট সার্স ইঞ্জিন বানিয়ে দেয়। যার কারনে এক রাতেই গুগল তাদের প্রায় ৩০০ মিলিয়ন কাস্টমার হারিয়ে ফেলে। আর এটা বললে ভুল হবেনা যে, যদি সুন্দর পিচাই ঐ টাইমে গুগলে না থাকলে  হয়ত আজকে আমরা গুগলকে চিন্তামওনা। পিচাই একজন লোয়ার ক্লাস ফ্যামিলির ছেলে যার ঘড়ে ছোট বেলায় দেখার মত কোন টিভি ছিলোনা। সুন্দর পিচাই অনেক মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি ছেলে এবং বর্তমানে পিচাই মাল্টিবিলিয়ন ডলার কোম্পানি গুগল এবং সেই সাথে গুগলের পেরেন্ট কোম্পানি আলফাবেটেরও সি.ই.ও।

আজকের এই পোস্টে খুবি টেলেন্টেড এবং ইন্টেলিজেন্স ব্যাক্তি  Mr. Sundor Pichai এর জীবনী একটু গভির ভাবে জানবো, এবং আই আর্টিকেল পরলে আপনি পুরো ধারনা পাবেন যে গুগলে সুন্দর পিচাইয়ের অবদান কতটুকু। 

সুন্দর পিচাই জীবনী

পিচাই সুন্দরাজন যাকে আমরা সকলে সুন্দর পিচাই বলেই চিনি। পিচাই ১৯৭২ সালে তামিল নাড়ুর একটা সহর মাধুরাতে একটা মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। সুন্দর পিচায়ের পিতা মিঃ রেঘুনাথা পিচাই GDC নামে একটা কোম্পানিতে ইলেক্ট্রক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলো। আর পিচাইয়ের মাতা মিসেস লাক্সমি পিচাইয়ের জন্মের আগে স্টেনোগ্রাফার এর কাজ করত। একটি সাধারন ফ্যামিলির মতই পিচাইয়ের পরিবার ২ রুম বিশিষ্ট রুমে থাকত। আর সেই সময় তাদের পরিবারের ফাইনান্সিয়াল অবস্থা এতটায় খারাপ ছিলো যে, তার পিতা যদি একটি স্কুটার কিনতে চাইত তাহলে তার ৩ বছরের স্যালারি একত্রিত করা লাগত। যখন পিচাই ১৪ বছরের হয় তখন তাদের ঘরে ল্যান লাইন টেলিফোন আসে।

সুন্দর পিচাইয়ের পড়াশোনা

পিচাই ছোট বেলা থেকেই অনেক চঞ্চল এবং ইন্টেলিজেন্স স্টূডেন্ট ছিলো এবং সুন্দর পিচাই ১৯৯৩ B.Tech From IIT Kharagpur থেকে ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং কম্পলিট করে। ইঞ্জিনিয়ারিং পড়া শেষে পিচাই স্টান্ডফোর্ড ইউনিভার্সিটি (Standford University) থেকে স্কোলারশীপ পায়। এবং মেটেরিয়াল সাইন্স এবং সেমি কন্টাক্টর ফিজিক্সে MS করার জন্য US চলে যায়। তবে আরেকটি কথা না বললেই নয় পিচাই যখন US যায় তখন পিচাইয়ের পিতার পুরো ১ বছরের স্যালারির টাকা লেগেছিলো। সুন্দর পিচাইয়ের ফ্যামিলি পিচাইকে অনেক সাপোর্ট করছিলো এবং পিচাই US চলে যায়। পিচাইয়ের তখন চিন্তা ছিলো MS Degree পরার শেষেই পিচাই PSD এর পড়া শুরু করবে। 

US এ পিচাই পড়ার মধ্য দিয়েই এই চিন্তা বাদ দিয়ে দেয় যে সে PSD করবে, এবং ১৯৯৫ সালে Applied Material নামে একটি কোম্পানিতে ইঞ্জিনিয়ার ও প্রোডাক্ট মেনেজার হিসেবে কাজে জয়েন করে। কিন্তু এই কোম্পানিতে সুন্দর পিচাই বেশি দিন কাজ করেনি কারন তিনি MBA করতে চাচ্ছিলো এবং তিনি আবার MBA পড়ার জন্য এই চাকরি ছেড়ে দেন। এরপর Wharton University of Penchyveniya তে MBA এর জন্য এ্যাডমিশন নিয়ে নেয়, এবং পচাই ২০০২ সালে এখান থেকে MBA পড়া কম্পিট করেন। 

MBA করার পরেই পিচাই MCKINSEY কোম্পানিতে মেনেজমেন্ট কন্সাল্টেন্ট হিসেবে জয়েন করেন এবং কিছুদিন পরেই তার IIT এর ব্যাচমেন্ট ও গার্লফ্রেন্ড আঞ্জলির সাথে বিয়ে করে নেয়, এবং ফাইনালি ২০০৬ সালে প্রেসিডেন্ট অফ প্রোডাক্ট মেনেজমেন্ট কোর্স করে গুগলে জয়েন করেন। এবং অই বছরি গুগল তাদের ফ্রী মেইল সার্ভিস Gmail লঞ্চ করেছিলো। 

এবারে বলবো গুগলে সুন্দর পিচাই আসল জার্নিটা কিভাবে শুরু করে এবং কিভাবে গুগলে ফাউন্ডার ও অন্যান্য এম্পলয়ের চোখে চলে আসে। 

পিচাইয় গুগলের সি.ই.ও কিভাবে হলো?

গুগলে জয়েন করার পর পিচাইয়ের প্রথম প্রজেক্ট দিয়েছিলো একটি টুলবারের, একটি টুলবার অইসময় অনেক জরুরি ছিলো, কারণ এই টুলবারের সাহায্যে মানুষ ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারে গুগলকে ডিফল্ট সার্স ইঞ্জিন বানানাতে পারত। তখন এরেক্স মিক্স গুগলের সি.ই.ও ছিলো। ঐসময় পিচাই এরেক্স মিক্স এবং ল্যারি পেজকে বলেন, যে গুগল টুলবারত লাগবে ঠিক আছে কিন্তু আমাদের একটা নিজস্ব ব্রাউজার বানানো প্রোয়োজন! এটা শুনে এরেক্স মিথ ও ল্যারি পেজ বেশি খুশি ছিলোনা। এই সুন্দর পিচাইয়ের এই আইডিয়া তারা রিজেক্ট করে দেয় এবং মজা করে। তখন পিচাই বলে উঠে যে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার আজকে গুগলকে ডিফল্ট সার্স ইঞ্জিন থেকে সরিয়ে দিয়েছে হয়তবা কালকে তারা নিজস্ব সার্স ইঞ্জিন ও বানিয়ে ফেলবে। তখন ল্যারি পেজ বলেন মার্কেটে অলরেডি ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার অনেক ভালো একটা পজিশনে আছে, সুতরাং আমরা যদি এখন একটি ব্রাউজার বানাই তাহলে তেমন কোন কিছুই করতে পারবোনা। এর জন্য আপাতত সুধু গুগল টুলবারের দিকেই ফোকাস করো আর এই প্রোডাক্ট কম্পলিট করো।  এরপর পিচাই এটা নিয়ে আর কথা না বাড়িয়ে তার টূলবার নিয়ে কাজ শুরু করে। এবং তার প্রজেক্ট কমপ্লিট করার পর গুগলে হারিয়ে যাওয়া ৮০% কাস্টমার ফিরে আসে কিন্তু এরপরই ঠিক তাই হলো যেমনটি পিচাই বলেছিলো! মাইক্রোসফট কোম্পানি তাদের নিজস্ব সার্স ইঞ্জিন Yahoo বানিয়ে ফেলে। এবং তাদের ব্রাউজারে মাইক্রোসফট ইয়াহুকে ডিফল্ট ও প্রাইমারি সার্স ইঞ্জিন হিসেবে ব্যাবহার শুরু করে।

মাইক্রোসফট ইয়াহু বানানোর পর লেরি পেজ (গুগল সি.ই.ও)  বুঝতে পারেন পিচাইয়ের অবদান। এরপর পিচাইকে প্রমশন দেওয়া হয় এবং তাকে প্রোডাক্ট মেনেজারের পদে রাখা হয়। এবং পিচাইকে গুগলে ব্রাউজার বানাতে অনুমতি দেওয়া হয়। এবং পিচাই ও তার টিম খুব দ্রুত এটা প্রস্তত করেন এবং এভাবে আস্তে আস্তে গুগলের সকল এমপ্লয়ের চোখে পরেন সুন্দর পিচাই। এবং গুগলের ব্রাউজার গুগল ক্রম সেপ্টম্বরের ২ তারিখ ২০০৮ সালে পিচাই নিজে মঞ্চে এসে লঞ্চ করেন। 

এরপর পিচাইকে অনেক কোম্পানি থেকে সি.ই.ওর পদ দেওয়া হয় কিন্তু সে সব ফিরিয়ে দিয়েছে। এবং বিখ্যাত টেক কোম্পানি IBM, Microsoft এর মত বেশ কিছু কোম্পানি পিচাইকে CEO হিসেবে নিযুক্ত করে কিন্তু পিচাই তাও গুগলেই থেকে যায়। এবং পিচাইকে এক পর্যায় এন্ড্রয়েড হেড, ও গুগল প্রোডাক্টের হেড বানানো হয় এবঞ্জগ পর্যায় ক্রমে ভিবিন্ন সার্ভিস নিয়ে আসে গুগল। 

একটা পর্যায় এরকম হয় যে, লেরি পেইজ থেকে বেশি সবাই পিচাইকে সি.ই.ও ফাউন্ডার মানতে শুরু করে। এবং একটা ১৫ বছর জব করার পর গুগলে পিচাইকে সি.ই.ও হিসেবে নিযুক্ত করে 2015 সালে। এবং ২০১৯ সালে গুগলে পেরেন্ট কোম্পানি আলফাবেটের ও সি.ই.ও হয় গুগল। 



দারাজের ইতিহাস | দারাজ বাংলাদেশে কেন এত জনপ্রিয়? দারাজের মূল প্রতিষ্টাতা কে? দারাজের সকল তথ্য Daraz History in Details

দারাজের ইতিহাস | দারাজ বাংলাদেশে কেন এত জনপ্রিয়? দারাজের মূল প্রতিষ্টাতা কে? দারাজের সকল তথ্য Daraz History in Details

Daraz দক্ষিন এশিয়া ও পুর্ব এশিয়ার একটি লজিস্টিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান। এবং বর্তমানে বাংলাদেশের লিডিং ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান হচ্ছে দারাজ। দক্ষিন এশিয়ার মোট ৫ টি দেশে দারাজ প্রতিনিয়ত তাদের কার্যক্রম করে যাচ্ছে। The Daily Star এর একটি তথ্য সুত্রে দারাযে প্রতিদিন ৫০,০০০ এরও বেশি অর্ডার হচ্ছে। এছাড়াও দারাজে রয়েছে ৫০ হাজারের বেশি সেলার যার মধ্যে সুধু মাত্র বাংলাদেশের রয়েছে ৩৩ হাজার এক্টিভ সেলার। আমাদের আজকের এই পোস্ট/আর্টিকেলে শেয়ার করবো দারাজ নিয়ে বিস্তারিত। এবং শেয়ার করবো দারাজের ইতিহাস, কে বা কারা দারাজ প্রতিষ্টা করে, দারাজের দৈনিক সেল ও বছরের গর আয় ও সেলসহ আরো অনেক কিছু। সুতরাং আজকের এই আর্টিকেল আমি মনে করি অনেক ইন্টারেস্টিং হতে চলেছে। 

দারাজের ইতিহাস

দারাজের যাত্রাটা শুরু হয় ২০১২ সালে। সেই সময় রকেট ইন্টারনেটের একজন এম্পলয় যার নাম মুবীন ময়ুর প্রধান প্রতিষ্ঠাতা ও সহকারী-প্রতিষ্টাতা ফরিস শাহয়ের হাত ধরে দারাজ প্রতিষ্টিত হয়। এই ২ জন মিলে ফ্যাশন জাতীয় প্রোডাক্ট খুচরা বিক্রি করার লক্ষ্যে দারাজ প্রতিষ্টা করেন। সেই সময় মুনীব রকেট ইন্টারনেটে কাজ করতেন এবং দারাজের প্রাথমিক অর্থায়ন এবং কাজ রকেট ইন্টারনেট করছিল। এবং ২০১২ সাল নাগাদ প্রথম তারা পাকিস্তানেই যাত্রা শুরু করে। 

রকেট ইন্টারনেট একটি ইউরোপীয় প্রতিষ্ঠান ছিলো। এবং ইউরোপ ও এমেরিকার মত দেশে ততদিনে এ্যামাজন, আলিবাবা, আলি-এক্সপ্রেসের মত বেশ কিছু ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান গ্রো হতে থাকে তাই ইউরোপীয়রা দক্ষিন এশিয়ার পাকিস্তানকে টার্গেট করে দারাজ ২০১২ সালে প্রথমবারের মত পাকিস্তানে লঞ্চ করে এবং পর্যায় ক্রমে Bangladesh, Nepal, Srilanka, Myanmar এর মত দেশগুলোতেও তাদের কার্যক্রম শুরু করে। 

দারাজ বাংলাদেশের ইতিহাস

২০১৫ সালে "দারাজ বাংলাদেশ" নামে বাংলাদেশে দারাজের কার্যক্রম শুরু করে। কার্যক্রম শুরু পর বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের ততকালীন অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম এর শুভেচ্ছা দূত হন।  দারাজ গ্রাহকের সেবা বৃদ্ধিতে ২০১৫ সালেই অ্যান্ড্রয়েড এবং আইফোন ব্যাবহারকারীদের জন্য মোবাইল অ্যাপ্লিকেশন চালু করে। 


সফলতা ও সাপোর্ট

২০১৫ সালের সেপ্টম্বরে দারাজ প্রতিষ্ঠানটি যুক্তরাজ্যের মালিকানাধীন ফাইনান্স ডেভেলপমেন্ট ইন্সটিটিউট থেকে ৫০ মিলিয়ন ইউরো বিনিয়োগ পায়। এবং ঠিক তার পরের বছর ২০১৬ সালের জুলাই মাসে দারাজ কায়মুকে অধিগ্রহণ করে। দারাজ তখনো অব্দি খুব একটা সারা না ফেলতে পারলেও বাংলাদেশে আসার পর দারাজ বাংলাদেশ ফাস্টেস্ট গ্রোয়িং ব্রান্ড ও ফাস্টেড গ্রোইং লিডার হিসেবে বাংলাদেশ থেক অ্যায়ার্ড পায়।

দারাজ কেন এত জনপ্রিয়

বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ লিডিং ই-কমার্স কোম্পানি দারাজ। যেখানে বাংলাদেশের মত দেশে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পন্য কেনা বেশ ঝামেলা বটে সেখানে বিদেশি সেলারদেরও প্রোডাক্ট সরসারি বাংলাদেশে ডেলিভারি করারও ব্যাবস্থা করে দিচ্ছে দারাজ। এছাড়াও ৭ দিনের ইজি রিটার্ন এবং দেশীয় পণ্য ২-৩ সর্বোচ্চ ৫ দিনে ডেলিভারির সুযোগ এবং সেই সাথে ঢাকার মধ্যে দারাজ মার্ট দিচ্ছে ২৪ ঘন্টা বা সেম ডে ডেলিভারি সুবিধা। দারাজ নিত্য নতুন সব ক্যাম্পিং বিভিন্ন স্পন্সরশীপে কাজ করে আসছে। এছাড়াও লোকাল কোন দোকানদার বা ব্যবসায়ী চাইলে দারাজে তার প্রোডাক্ট দেশে দেশের বাইরে সেল করতে পারবে। এত এত সব ফিচারের জন্য সবাই বাংলাদেশ ই-কমার্স বলতে সবাই দারাজকেই চিনে থাকে। 

দারাজের বর্তমান মালিক আলিবাবা?

ই-বানিজ্যের দানব হচ্ছে আলিবাবা, ২০১৮ সালের ৯মে আন্তরজাতিক দারাজগ্রুপকে কিনে নেয়। এবং আলিবাবা সম্পুর্ন মালিকানা লাভ করে। আলিবাবা যখন দারাজকে একুয়ার করে নেয় ঠিক তারপর পরই দারাজ আরো গ্রো করতে থাকে এবং দারাজ বাংলাদেশ, পাকিস্তান, নেপাল, মায়ানমার, থাইলেন্ড, সিঙ্গাপুর, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম, হংকং সহ এশিয়ার বেশ কিছু দেশে দারাজ ও লাজাডা নামে সেবা দিয়ে যাচ্ছে। 

দারাজের প্রত্যেকটি দেশেই রয়েছে হেডকুয়াটার। দারাজের বিভিন্ন অফিস ও হেডকুয়াটারের ঠিকানা জানতে এখানে ক্লিক করুন। 

Wifi কি? ওয়াইফাই কেন এত জনপ্রিয়? সবাই ওয়াইফাই কেন ব্যাবহার করে?

Wifi কি? ওয়াইফাই কেন এত জনপ্রিয়? সবাই ওয়াইফাই কেন ব্যাবহার করে?

Wifi শব্দটি বর্তমান সময়ে আমার মনে হয়না এমন কেউ আছেন যে এই নামটি শুনেননি। আর যদি না শুনে থাকেন কোন সমস্যা নেই কারন আজকের এই আর্টিকেলে আমি ওয়াইফাই (wifi) সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

ওয়াইফাই কী?

Wifi এর পুর্নরুপ হচ্ছে Wireless Fidelity যাকে সংক্ষেপে Wifi বলা হয়। Wifi হচ্ছে জনপ্রিয় তারবিহীন প্রযুক্তি যা রেডিও ওয়েভ ব্যাবহার করে কোন কোন ইলেক্ট্রিক ডিভাইসকে উচ্চগতি সম্পন্ন ইন্টারনেট সংযোগ কিংবা কম্পিউটার নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ডেটা আদান প্রদান করতে পারে। এটা প্রযুক্তিগত ভাবে আইইইই ৮০২.১১বি (IEEE 802.11B) নামে পরিচিত। ওয়াইফাই প্রযুক্তি অন্য স্টান্ডার্ড ইন্টারনেট, ইথারনেট, ল্যানসহ তার ভিত্তিক অন্যান্য প্রযুক্তি থেকে অপেক্ষাকৃত দ্রুত (১১ এমবিপিএস) এবং কম ব্যাহবহুল।  

এভাবে, ওয়াইফাই (Wifi) তারবিহীন ল্যানে ল্যাপটপ পিসি, পিডিএ, স্মার্ট ফোন, ট্যাব এবং অন্যান্য ডিভাইসের সাথে ওয়াইফাই মডেমের সংযোগ করে দ্রুত বর্ধনশীল ব্যবসা, পাবলিক এবং গৃহে খুব সহজেই ইন্টারনেট এবং অন্যান্য নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করে। এর একটি দ্রুততর সংস্করণ (802.11 G) যার গতি ৫৮ এমবিপিস; এই প্রযুক্তি ব্যাপক ব্যাবহারের প্রতিশ্রুতি দেয়।

ওয়াইফাই এত দ্রুত ও ফাস্ট এবং তারবিহীন হবার কারণে সবার কাছে অনেক জনপ্রিয় হয়ে উঠে এবং অন্যান্য নেটের তুলনায় ওয়াইফাইয়ের দামও অনেক কম। এবং ওয়াইফাইয়ের কিছু সুবিধা অসুবিধা আছে যা নিম্নে বর্ননা করা হলো।

ওয়াইফাইয়ের সুবিধা সমুহ কি কি?

  • ওয়াইফাই লোকাল এড়িয়া নেটওয়ার্কের তুলনায় তুলনামূলকভাবে সস্তা। প্রত্যান্ত অঞ্চল, ঐতিহাসিক ভবন ইত্যাদি যায়গা সেখানে তার বা কেবল ব্যবহারের সুযোগ নেই সে সকল যায়গায় তারবিহীন লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক অর্থাৎ ওয়াইফাই খুব সহজেই ব্যবহার করা যায়।
  • প্রস্ততকারীগন বর্তমানে প্রায় সকল ল্যাপটপ তারবিহীন নেটওয়ার্কের সাথে খাপ খাওয়ানোর উপযোগী করে নির্মাণ করছেন। ওয়াই-ফাইয়ের চিপসেটের (Chipset) দাম কমতে শুরু করেছে। ফলে আরো অনেক বেশি ডিভাইসে একে একটি নেটওয়ার্কিং অপশন দেওয়া হচ্ছে। 
  • ওয়াইফাই পণ্যসমুহ ওয়াইফাই এলায়েন্স Wifi Alliance কর্তৃক সনদপ্রাপ্ত।
  • যে কোন মানের ওয়াইফাই বিশ্বের যে কোনো যায়গায় কাজ করবে।
  • ওয়াইফাইয়ের বর্তমান সংস্করণ ব্যাপকভাবে নিরাপদ বলে গণ্য করা হয়।
  • মানসম্পন্ন সেবার নতুন প্রোটোকল ভয়েস ও ভিডিও প্রয়োগে ওয়াইফাইকে আরো যথাযথ করে তুলছে। বিদ্যুত সাশ্রয় পদ্ধতি ব্যাটারি পরিচালনা কার্যক্রমকে আরো উন্নত করেছে।

ওয়াইফাইয়ের অসুবিধা সমুহ

  • এর ডেটা স্তানান্তর বেশ ধীরগতি সম্পন্ন।
  • নির্দিষ্ট কিছু এলাকা ছাড়া অন্যান্য যায়গায় কভারেজ পাওয়া দুরুহ। যেমন গাড়িতে করে এক যায়গা থেকে অন্য যায়গায় যাওয়ার সময় ওয়াইফাইয়ের সাহায্যে কাজ প্রায় অসম্ভব।
  • ডেটার নিরাপদ্দা ঝুকি থেকেই যায়।
  • নেটওয়ার্কের নিরাপত্তা ঝুকি তো রয়েছেই।


Sunday, May 8, 2022

Able দিয়ে শব্দ তৈরি করার টেকনিক

Able দিয়ে শব্দ তৈরি করার টেকনিক

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা ইংরেজি বিষয় কিছু বিষয় আপনাদের মাঝে শেয়ার করবো জা জানলে আপনি আপনার ইংলিশ লার্নিং স্কিল আরো ডেভেলপ করতে পারবেন। আজকে মূলত ইংরেজি শব্দ Able দিয়ে ১০ টি শব্দ আপনাদেরকে তৈরি করে দেখাবো। আশা করি এই টেকনিক আপনারাও এ্যপ্লাই করবেন।

1. Able এর অর্থ সক্ষম, দক্ষ।

এখানে Able এর আগে যদি F বসাই? অর্থাৎ F+able=Fable হবে। আর Fable শব্দের অর্থ হচ্ছে কল্পকাহিনী

2. একই ভাবে যদি Able এর আগে C বসাই? এবেলের আগে যিদি সি বসাই, অর্থাৎ C+able=Cable আর Cable শব্দের অর্থ হচ্ছে তার বা সংবাদ দেওয়া।

3. Able এর আগে যদি T বসাই তাহলে হবে Table. আর Table শব্দের অর্থ হচ্ছে টেবিল বা উপস্থাপন করা।

4. এবার Table  শব্দের আগে যদি S যোগ করি তাহলে? S যোগ করলে হবে S+Table= Stable. আর এই Stable শব্দের অর্থ স্থিতিশীল, আস্তাবল।

5. Able এর আগে যদি S বসাই তাহলে হবে Sable আর Sable শব্দের অর্থ ক্ষুদ্রপ্রাণী।

6. Sable এর আগে যদি U বসাই, তাহলে Usable আর Usable এর অর্থ হচ্ছে ব্যাবহারযোগ্য।

7. Able এর আগে Vi বসালে হয় Viable। Viable এর বাংলায় অর্থ হচ্ছে টিকে থাকতে সক্ষম

8. Able এর আগে Li বসালে হয় Liable এবং Liable এর অর্থ দায়ী, বাধ্য।

9. Able এর আগে Un বসালে হয় Unable. unable বাংলায় অর্থ হচ্ছে অক্ষম।

10. Able এর আগে যদি En বসাই? তাহলে হবে Enable আর এনাবেল অর্থ সক্ষম করা, বা কোন কিছু চালু করা।



What is data security? Data Security

What is data security? Data Security

Data is very important issue for any Organization and in many cuses data confidentiality is important. In that case, the use of confidential data by anonymous persons should not be allowed. Intruder causes a variety of problems by Changing, Augmenting or Adding these messages or Information. When sending confidential message or transaction information over the Internet.

The intruder attempts to embezzle or transmitting information related to transaction. This poses a major threat tobthe online banking system and e-Commerce variouse laws have been enacted and are being implemented to prevent such malpractices.

Besides, the system has been improved a lot by apllying different types of technology. For example:- firewall are used in software or hardware to prevent unauthorised persons or unauthorised intruders from entering the system.

Data is encrypted and sent for data security. The message is later recovered decrypting the data at the destination. As a result, it is difficult for intruder to know or change the correct information or message. Encrypting and decrypting data is called cryptography.

The inputs that we give to any organization or any website are usually easy to understand, but when we encrypt the data, the data we input is changed and the data base is saved otherwise. As a result, even if an unspecified person enters the database, he or she will not receive accurate information from us because encrypted data is not comprehensible.




ওয়েবসাইটে ডেটাবেজ কেন প্রয়োজন? Web Enabld database

ওয়েবসাইটে ডেটাবেজ কেন প্রয়োজন? Web Enabld database

ইন্টারনেট ও ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েবের কোন ক্লায়েন্ট সাধারণত TCP/IP প্রটোকল ব্যাবহার করে ওয়েব সার্ভারের কাছে কোন উপাত্ত বা তথ্য চেয়ে অনুরোধ (Request) পাঠায়। ক্লায়েন্টের অনুরোধগুলো সাধারণত ওয়েব ব্রাউজারেএ মাধ্যমে পাঠানো হয় এবং অনুরোধের ফলাফল ওয়েবসার্ভার থেকে প্রাপ্ত হয় যা সাধারণত ওয়েব ব্রাউজারেই প্রদর্শিত হয়। TCP/IP প্রটোকল এক ধরনের কমিউনিকেশন প্রটোকল যা ইন্টারনেটে ব্যাবহার করা হয়।

প্রটোকল সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।

ওয়েব সার্ভার এক বিশেষ ধরনের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার যা এক সাথে অনেক ক্লায়েন্টকে সেবা প্রদান করতে পারে।  বর্তমানে সর্বাধিক জনপ্রিয় ওয়েব সার্ভার হলো Apache যা বিশ্বের প্রায় ৬০ ভাগেরও অধিক ক্ষেত্রে ব্যাবহৃত হয়। ওয়েব সার্ভারের সাথে ডেটাবেজ সার্ভার যুক্ত থেকে একত্রে ওয়েব এনাবেল্ড সার্ভার হিসেবে কাজ করে। কাজেই ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেজ হলো ইন্টারনেট বা লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক ব্যাবহারযোগ্য কোন ডেটাবেজ যাতে বিভিন্ন ধরনের প্লাটফর্ম থেকে সহজেই ডেটা এক্সেস করা যায়। যেমন- বাংলাদেশ সরকারে সকল ধরনের ফরম forms.gov.bd এড্রেসে পাওয়া যায়। জনগনের সুবিধার্থে একটি ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেইসে বাংলাদেশ সরকারেএ যাবতীয় প্রয়োজনীয় ফরম সংরক্ষিত আছে যা ইন্টারনেটে যেকেউ ঐ ঠিকানা থেকে এক্সেস করতে পারে। 

বিভিন্ন পর্যায়ের মিডলওয়্যার এবং অন্যান্য সফটওয়্যার ব্যাবহারের৷ মাধ্যমে ব্যাবহারকারীরা কোন ক পূর্বে থেকে রক্ষিত ডেটা ইন্টারনেটের বা লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কের মাধ্যমে এক্সেস করতে পারে। যেমন একজন ক্রেতা তার কাংখিত দ্রব্যের দাম জানার জন্য অনলাইনে ওয়েব ব্রাউজারের মাধ্যমে বিভিন্ন বিক্রেতার ওয়েব এনাবেল্ড ডেটাবেজের মাধ্যমে তৈরি করা ওয়েবসাইটের মাধ্যে সার্চ করতে পারে। এমনকি ক্রেতা তার বাসায় বসে থেকে ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়্যারের মাধ্যমে বিক্রেতার ওয়েবসাইট এক্সেস করতে পারে। সাধারনতঃ ওয়েব ব্রাউজার সফটওয়্যারের মাধ্যমে কোন প্রতিষ্ঠানের ডেটাবেজ থেকে ডেটা এক্সেস করে গ্রাহকের কম্পিউটারে প্রদর্শিত হয়। 

বর্তমানে বহুল প্রচলিত ওয়েব এনাবেল্ড কিছু ডেটাবেজ সার্ভারের নাম নিম্নরুপ-

  1. মাইএসকিউএল (MySQL)
  2. মাইক্রোসফট এসকিউএল সার্ভার (SQL Server)
  3. ওরাকল (Oracle)
  4. ডিবি২ (DB2)
  5. ইনফরমিক্স (Informix)
  6. ম্যাংগো ডিবি (MangoDB)

এদের মধ্যে মাইএসকিউএল MySQL ডেটাবেজ হলো ওপেনসোর্স যা বিনা মূল্যে ব্যাবহার করা যায়।



সুইফট কি? সুইফট কিভাবে কাজ করে? ব্যাংকের সুইফট কোড What is SWIFT?

সুইফট কি? সুইফট কিভাবে কাজ করে? ব্যাংকের সুইফট কোড What is SWIFT?

Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication বা SWIFT মূলত বিশ্বব্যাপি বহুল ব্যাবহৃত গ্লোবাল ব্যাংকিং সিস্টেম যা দিয়ে প্রতিদিন বিশ্বব্যাপী প্রায় ৫ ট্রিলয়ন ডলার ট্রান্সফার করা হয়। বর্তমানে ২০০+ টি দেশের ১১,০০০ এরও বেশি ইন্সটিটিউশনে সুইফট (Swift) ব্যাবহার করা হচ্ছে। মূলত বিভিন্ন দেশের সেন্ট্রাল ও কমার্সিয়াল ব্যাংকগুলোর পাশাপাশি, ফরেন এক্সচেঞ্জ, কারেন্সি ব্রকার, নন ব্যাংক কমার্সিয়াল ইন্সটিটিউট এবং এসেট মেনেজমেন্ট কোম্পানি গুলোর মত যে কোন ব্যাংকে ইন্টারন্যাশনাল ট্রান্সিকশন করতে সুইফট (SWIFT) ব্যাবহার করতে হয়। 

সুইফট এর ইতিহাস

১৯৭৩ সালে বিশ্বব্যাপী ক্রসবর্ডার পেমেন্ট জরীত সমস্যার সমাধানের লক্ষ্যে বিশ্বের ১৫ টি দেশের ২৩৯ টি ব্যাংকে একত্রিত হয়ে Society for Worldwide Interbank Financial Telecommunication বা SWIFT (সুইফট) প্রতিষ্ঠা করে। তখন থেকে সুইফটের হেডকোয়ার্টার ছিলো বেলজিয়ামে অবস্থিত। ১৯৭৭ সাল থেকে টেলিক্স টেকনোলজিকে রিপ্লেস করে পুরতরে সিফটের কার্যক্রম শুরু হয়ে যায়। ততদিনে বিশ্বের মোট ২২ টি দেশে ও ৫১৮ টি ইন্সটিটিউশন সুইফট (SWIFT) ব্যাবহারের মাধ্যমে যুক্ত হয়। যাত্রার শুরুতে এই সুইফট খুব দ্রুত মার্কেট কেপচার করতে সক্ষম হয় এবং গ্লোবাল ও ইন্টারন্যাশনাল ট্রান্সজিকশন দেওয়া শুরু করে এবং এর কারণে বিশ্বব্যাপী গ্লোবাল পার্টনার হয়ে উঠে সুইফট। সুইফটের ওয়েবসাইটের তথ্যসুত্রে সুধু মাত্র ২০২২ সালে ৩৮৫ মিলিয়ন ফিনান্সিয়াল মেসেজিংসহ বছরের প্রথম ২ মাসে মেসেজের পরিমান ছিলো ১.২৬ বিলিয়ন। 

সুইফট কী? 

SWIFT হচ্ছে ফিনান্সিয়াল ট্রান্সজেকশনে ব্যাবহৃত একটি গ্লোবাল মেসেজিং সিস্টেম। ইন্টারন্যাশনালি ফিনান্সিয়াল ট্রানজিশনের ক্ষেত্রে, ট্রানজিশনের সাথে রিলেটেড ব্যাংক বা অন্য যে কোন ধরনের ফিনান্সিয়াল ইন্সটিটিউটের মধ্যে যে নেটওয়ার্কের মাধ্যমে মেসেজিং হয় তাই মূলত সুইফট নেটওয়ার্ক। দ্রুত এবং নিরাপদে মানি ট্রান্সফারের সুবিধার কারনে যাত্রার শুরু থেকেই বিশ্বব্যাপী বিশাল জনপ্রিয়তা অর্জন করতে সক্ষম হয় সুইফট। মিডিয়া নিউজের একটি তথ্যে সুত্রে ২০১৫ সালে সুইফটের মাধ্যমে প্রতিদিন ট্রানজিকশনের পরিমাণ যেখানে ছিলো ৩২ মিলিয়ন সেখানে ২০২১ সাল নাগাদ তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪২ মিলিয়ন ডলার।  

সুইফট কিভাবে কাজ করে?

অর্থ লেনদেনকে আরো সিকিউর ও রিলায়েবল করতে ব্যাংক ও ফিনান্সিয়াল ইন্সটিটিউটগুলো সুইফট পেমেন্ট সিস্টেম ব্যাবহার করে।

সুইফট কোড কাকে বলে?

সুইফটের মাধ্যমে আসলে সরাসরি টাকা পাঠানো হয়না। সুইফট নেটওয়ার্ক IBAN (International Bank Account Number) বা BIC (Bank Identifier Codes) কে স্টান্ডার্ড করেছে। এই ২ টি ফরমেটের মধ্যে BIC Codes সুইফট নিজে Own করে এবং যার মাধ্যমে বাংক আইডেন্টিফাই করে ইন্সটান্ট পেমেন্ট সম্পুর্ন করতে পারে। মূলত সুইফট থেকে প্রতিটি ব্যাবহারকারী বাংককে ৮ অথবা ১১ ক্যারেক্টরের ইউনিক কোড এ্যাসাইন করা হয় যাকে সুইফট কোড বলে। 

এই সুইফট কোডের মাধ্যমে একটি ব্যাংক অন্য সুইফট কোডের অ্যাকাউন্টের সাথে লেনদেনের জন্য অর্ডার জেনেরেট করে সুইফট নেটওয়ার্কে মেসেজ পাঠায়। 




Saturday, May 7, 2022

এলন মাস্ক কে? Who is Elon Musk?

এলন মাস্ক কে? Who is Elon Musk?

এলন মাস্ক বিশ্বের মোস্ট এডভাঞ্চারার বিজনেস ম্যান। এলন মাস্ক বিশ্বের বড় বড় কিছু প্রযুক্তি কোম্পানির মালিক। তবে টেসলা ও স্পেসএক্স দিয়েই এলন মাস্ক জনপ্রিয় হয়ে উঠে। আজকের আই আর্টিকেলে আমি এলন মাস্কের বিষয় জানা অজানা কিছু তথ্য আপনাদের সাথে শেয়ার করবো। অবশ্যই এলন মাস্কের জীবন শুনে আপনি অবাক হয়ে যাবেন।

যে কোন সাধারন মানুষের কম্পিউটার প্রোগ্রামিং শিখতে সাধারন ৬ মাস সময় লাগে কিন্তু এই মহান ব্যক্তিটির মাঝে ছোট বেলা থেকেই কিছুত একটা ছিলো। ৯ বছর বয়সে এলন মাস্ক তার প্রথম কম্পিউটারটি হাতে এবং তখনি একটি বইও সে কিনে নিয়ে ছিলেন। এরপর সেই ৯ বছরের বাচ্চাটি টানা দিন রাত না ঘুমিয়েই বইটি শেষ করে দেয়, আর সেই প্রোগ্রামিং জ্ঞানকে ব্যাবহার করেই মাত্র ১২ বছর বয়সে মাস্ক নিজে একটা গেম ডিজাইন করে এবং তার গেম একটি কোম্পানির কাছে বিক্রিও করে দেন। এরকম অদ্ভুদ কিছু ঘটনা রয়েছে এলন মাস্কের ছোট বেলার  জীবনে।

অনেকেই বলে এলন মাস্কের কাছে ফটোগ্রাফিক মেমোরি পাওয়ার রয়েছে অর্থাৎ তিনি যে জিনিসকে একবার দেখে সেটা আর কখনই ভুলেনা। 

এলন মাস্কে ছোট বেলায় তার বন্ধুরা তাকে নিয়ে হাসাহাসি করত এরজন্য মাস্ক কারো সাথে খুব একটা মিশতনা এবং সবসময় বই পরেই কাটাত, কারন তার কোন ভালো বন্ধু ছিলোনা। এলনের বড় ভাই একটি কনফারেন্সে বলেন এলন ৬-৭ বছর বয়সে ১৫-১৬ ঘন্টা বই পরেই কাটাতেন। ব্যপারটা অনেকের কাছে ফানি লাগলেও এটাই সত্যি, ছোট বেলায় এলন কারো সাথে কথা বলতে বলতে নিজস্ব চিন্তায় মগ্ন হয়ে যেতো। আর এই কারনে এলনের বাবা মা মনে করেন এলন ভালোভাবে শুনতে পায়না হয়ত। আর এর জন্যই তার কানের অপারেশন ও করা হয়েছিলো। কিন্তু অপারেশনের পরেও কোন পরিবর্তন হয়নি। তারপর তারা বুঝতে পারেন এলনের ফোকাস ক্ষমতা এত বেশি যে যদি তিনি কোন কিছু ভাবতেন তাহলে আশে পাশের কোন আওয়াজ তিনি শুনতেন না। 

চহোট বেলা থেকেই এলন ইনোভেটিভ হওয়ার পাশাপাশি বিজনেস মাইন্ডের ও ছিলেন। নয়তবা কেন মাত্র ১২ বছরের বাচ্চা তার নিজের প্রোডাক্ট (Game) তৈরি করে কোম্পানির কাছে বিক্রি করবে? 

১৭ বছর বয়সে এলন পেন্সেল ভানিয়া ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়ে কানাডা শিফট হিয়ে যান। সেখানে তার কিছু বন্ধুও তৈরি হয়। এলন তার ইউনিভার্সিটিতে বন্ধুবান্ধবের সাথে আড্ডা দিতে পারতেন না, তাই এলন ও তার বন্ধুরা মিলে একটা বিজনেস শুরু করে এবং তারা এমন রুম ভাড়া নেন যেখানে তারা পার্টি আয়োজন করতে পারবে, এবং পার্টিতে ব্যাক্তি অনুযায়ী ৫ ডলার প্রবেশ ফী চার্জ করেন। এটা দিয়ে তাদের পকেট মানি এবং বাসা ভাড়া সব কিছুই হিয়ে যাচ্ছিলো।